তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৪০
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের দেখতে ঢামেক হাসপাতালে বিমানমন্ত্রী
বান্দরবান, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ ) :
নেপালের কাঠমান্ডুতে ইউএস বাংলার বিমান দুর্ঘটনায় গতকাল ও আজ ঢাকায় আসা বাংলাদেশি আহত যাত্রী শাহরিন আহমেদ, মেহেদী হাসান, আলমুন নাহার অ্যানি, সৈয়দা কামরুন নাহার স্বর্ণাকে দেখতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউিনিটে যান বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামাল। তিনি আহতদের পাশে কিছু সময় অতিবাহিত করেন। তাদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন এবং সম্ভব সবরকমের সহযোগিতা প্রদানে প্রধানমন্ত্রীর আশ্বাসের কথা জানান।
বার্ন ইউনিটের সমন্বয়ক সামন্তলাল সেন জানান, আহতদের অবস্থা স্থিতিশীল। তাদের চিকিৎসার জন্য একটি বোর্ড গঠন করা হবে।
এ সময় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব এসএম গোলাম ফারুক ও বার্ন ইউনিটের চিকিৎসকরা উপস্থিত ছিলেন।
#
মাহবুবুর/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৩৯
শিক্ষার উন্নয়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে
-- বীর বাহাদুর উশৈসিং
বান্দরবান, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ ) :
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, সরকার শিক্ষার উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আজকের শিক্ষার্থীরা আগামীদিনে দেশ ও রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেবে। স্কুলে শিক্ষার্থীদের শুধু শিক্ষিত করলে হবে না, তাদের সুশিক্ষিত করতে হবে। শিক্ষার আলোতে নিজেকে আলোকিত করতে হবে।
আজ বান্দরবানের বাঘমারা নি¤œ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
এসময় তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃষ্টির ফলে পার্বত্য জেলাসমূহের দুর্গম এলাকার মানুষ আজ শিক্ষার আলোতে আলোকিত। তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, সঠিক জ্ঞানচর্চার মাধ্যমে নিজের জীবনকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে হবে।
বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি চনুমং মার্মার সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য ক্য সা প্রু , কাঞ্চন জয় তঞ্চঙ্গ্যা এবং তিং তিং ম্যাসহ স্থানীয় সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণ।
#
জুলফিকার/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৩৮
শাহজালাল বিমানবন্দরে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ও বিমান মন্ত্রী
আহতদের চিকিৎসায় যা যা প্রয়োজন করা হবে
ঢাকা, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ ) :
নেপালে বিমান দুর্ঘাটনায় আহতদের চিকিৎসায় যা যা প্রয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। শুক্রবার নেপাল থেকে দেশে আসা আহত তিন যাত্রীকে শাহজালাল বিমানবন্দরে দেখতে গিয়ে মন্ত্রী একথা জানান।
শুক্রবার বিকালে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি ০৭২ ফ্লাইটে নেপালের কাঠমান্ডুতে প্লেন দুর্ঘটনায় আহত মেহেদী হাসান, আলমুন নাহার অ্যানি ও সৈয়দা কামরুন নাহার স্বর্ণাকে দেশে নিয়ে আসা হয়। ফ্লাইটটি তিনটা ৩৫ মিনিটে অবতরণ করে। আহত ওই তিন যাত্রীকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিমান দুর্ঘটনা অত্যন্ত বেদনার। বিমানমন্ত্রী নেপালে সঙ্গে সঙ্গে গিয়েছিলেন। সেখানে চিকিৎসকের ঘাটতি ছিল, এ কারণে ডিএনএ টেস্টের প্রক্রিয়ায় ধীরগতি ছিল। আমাদের দেশ থেকে চিকিৎসক পাঠানো হয়েছে, এখন দ্রুত ডিএনএ টেস্ট করা হচ্ছে। ডিএনএ টেস্ট শেষ হলে দ্রুত ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ শুরু করা হবে। গতকাল পাইলট ও কো-পাইলটসহ তিনজনের পরিবারের সঙ্গে মন্ত্রী দেখা করেছেন বলে জানান।
কি কারণে দুর্ঘটনা ঘটলো এ বিষয়ে সড়ক মন্ত্রী বলেন, ‘তদন্তের আগে কিছু বলা ঠিক হবে না। এখন আমাদের চ্যালেঞ্জ নিহতদের পরিবারের কাছে লাশ ফিরিয়ে দেওয়া। ইউএস-বাংলা সব কিছুর ব্যবস্থা করবে। যদি তারা ব্যর্থ হয়, শেখ হাসিনার সরকার করবে। যা করণীয় শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনার সরকার করবে। আমরা পাশে থাকব।’
ক্ষতিপূরণ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ক্ষতিপূরণের বিষয়ে নিয়ম আছে ৫০ হাজার ডলার করে দেওয়ার। জীবনের ক্ষতিপূরণ হয় না। যা গেছে চলেই গেছে। তারপরও কোনো পরিবার সমস্যায় পড়লে আমাদের নেত্রী বলেছেন সহায়তা করবেন।’
বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামাল বলেন, ‘আহতরা চাইলে ঢাকা বা পছন্দমত স্থানে যেতে পারবে। এ ব্যাপারে কাঠমান্ডুর বাংলাদেশ এম্বাসি প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবে। মৃতদের মধ্যে যাদের মরদেহ শনাক্ত করা সম্ভব তাদের মরদেহ দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশে আনার ব্যবস্থা করা হবে।’
#
মাহবুবুর/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৩৭
বঙ্গবন্ধুর ৯৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সারাদেশে দোয়া মাহফিল
ঢাকা, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ ) :
জাতীয় শিশু দিবস ২০১৮ ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সারাদেশে ৭১ হাজার ৫৩৫টি স্থানে কুরআনখানি, দোয়া মাহফিল ও আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়েছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ৬৪টি জেলা কার্যালয়, মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষার ৬৭ হাজার ৩৬৮টি কেন্দ্র, ৫৫০টি উপজেলা/জোন, ১ হাজার ৫শ’টি মডেল রিসোর্স সেন্টার, ১ হাজার ১০টি দারুল আরকাম ইবতেদায়ী মাদ্রাসা, ৫০টি ইসলামিক মিশন, ৭টি ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমি, মসজিদ পাঠাগার শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের ৫৪১টি মডেল লাইব্রেরি এবং ইসলামিক মিশনের ৪৪৫টি মাদ্রাসা মক্তবে ১৭ মার্চ শনিবার সূর্যোদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিনের কর্মসূচি শুরু হবে। এরপর সকাল ৭টায় মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষার ৬৭ হাজার ৩৬৮টি কেন্দ্র ও ১০১০টি দারুল আরকাম ইবতেদায়ী মাদ্রাসায় কুরআনখানি, মিলাদ, কিয়াম ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ৮টায় জেলা, উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে মোট ৭ হাজার ৭২২টি কেন্দ্রে শিশু সমাবেশ, র্যালি, হামদ-না’ত, গজল পরিবেশন, কবিতা আবৃত্তি, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের থিম সং পরিবেশনসহ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সকাল ১০টা থেকে ১২টায় ১ম থেকে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী’ এবং ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ‘ইসলাম প্রচার প্রসারে বঙ্গবন্ধু’ শিরোনামে রচনা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে কেন্দ্রীয়ভাবে, ১৭ মার্চ শনিবার সকাল ১০টায় বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শাহাদতবরণকারী সকল সদস্যের রুহের মাগফেরাত কামনা করে কুরআনখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। এরপর সকাল ১১টায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মুকাররমস্থ মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম ’শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া ১৭ মার্চ বাদ জোহর দেশের প্রতিটি মসজিদে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর রুহের মাগফেরাত কামনা করে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল আয়োজনের জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হয়েছে।
#
নিজাম/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৩৬
নেপালে বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের মাগফেরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল
ঢাকা, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ ) :
নেপালের কাঠমান্ডুতে বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আজ শুক্রবার বাদ জুমা বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। মোনাজাতে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত ও শান্তি কামনা এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য ও সুস্থতা কামনা করা হয়। মিলাদ ও মোনাজাত পরিচালনা করেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মহিউদ্দিন কাশেম।
দোয়া মাহফিলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এমপি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক সামীম মোহাম্মদ আফজাল, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বোর্ড অভ্ গভর্নরস শায়খ খন্দকার গোলাম মাওলা নকশেবন্দী, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পরিচালক ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের আহবায়ক মুহাম্মদ মহীউদ্দিন মজুমদারসহ ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বস্তরের ধর্মপ্রাণ মুসল্লি অংশ নেন।
#
নিজাম/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭২৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৩৫
বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক ও শেখ হাসিনা অর্থনৈতিক মুক্তি এনেছেন
---মায়া চৌধুরী
মতলব উত্তর, (চাঁদপুর), ২ চৈত্র (১৬ মার্চ) :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেছেন, দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের রাজনৈতিক মুক্তি এনে দিয়েছেন এবং তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিয়েছেন। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের কাছে অর্থনৈতিক উন্নয়নের রোলমডেল। তিনি শুক্রবার মতলব উত্তর উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নে নির্মিত দুটি ব্রিজ-কালভার্টের উদ্বোধন উপলক্ষে মোহনপুর নিজ বাসভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, দেশের কোনো রাস্তায় বাঁশের সাঁকো থাকবে না। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে প্রত্যেক ইউনিয়নে দুটি করে ব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছে। আরো ১৫ হাজার ব্রিজ নির্মাণের প্রস্তুতি চলছে। বঙ্গবন্ধুর দর্শন বাস্তবায়নে গ্রাম ও শহরের উন্নয়নে সমতা আনা হচ্ছে। সড়ক যোগাযোগের উন্নতির ফলে যেকোনো দুর্যোগ হওয়ার সাথে সাথে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় উদ্ধারসামগ্রী ও ত্রাণসামগ্রী পাঠানো সম্ভব হচ্ছে।
মায়া চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসায় মতলবের উন্নতি হয়েছে। মতলবে অর্থনৈতিক জোন হচ্ছে, আইসিটি পার্ক হচ্ছে। তিনি আরও বলেন আগামী জুনের মধ্যে মতলবের প্রত্যেক ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছানো হবে। উন্নয়নের এ ধারা বজায় রাখতে সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। জঙ্গিবাদ ও রাজাকারমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে সবাইকে শপথ নিতে হবে।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মনজুর আহমেদ, মতলব দক্ষিণ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল মোস্তফা তালুকদার, মতলব উত্তর উপজেলা আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি এম এ কুদ্দুস।
#
ফারুক/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৮২০ ঘণ্টা
ঐধহফড়ঁঃ ঘঁসনবৎ: ৮৩৪
¬¬
চৎরসব গরহরংঃবৎ’ং গবংংধমব ড়হ ঃযব ড়পপধংরড়হ
ড়ভ ৯৮ঃয নরৎঃয ধহহরাবৎংধৎু ড়ভ ইধহমধনধহফযঁ ধহফ ঘধঃরড়হধষ ঈযরষফৎবহ'ং উধু
উযধশধ, ১৬ গধৎপয:
চৎরসব গরহরংঃবৎ ঝযবরশয ঐধংরহধ যধং মরাবহ ঃযব ভড়ষষড়রিহম সবংংধমব ড়হ ঃযব ড়পপধংরড়হ ড়ভ ঃযব ৯৮ঃয নরৎঃয ধহহরাবৎংধৎু ড়ভ ইধহমধনধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ ধহফ ঘধঃরড়হধষ ঈযরষফৎবহ'ং উধু:
"১ ঢ়ধু সু ফববঢ় যড়সধমব ঃড় ঃযব মৎবধঃবংঃ ইধহমধষবব ড়ভ ধষষ ঃরসব, ঃযব ঋধঃযবৎ ড়ভ ঃযব ঘধঃরড়হ ইধহমধনধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ ড়হ যরং ৯৮ঃয নরৎঃয ধহহরাবৎংধৎু ধহফ ঘধঃরড়হধষ ঈযরষফৎবহ'ং উধু. ও পড়হাবু সু নবংঃ রিংযবং ঃড় ঃযব পড়ঁহঃৎুসবহ, বংঢ়বপরধষষু ঃযব পযরষফৎবহ, ড়হ ঃযরং ধঁংঢ়রপরড়ঁং ফধু.
ইধহমধনধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ ধিং নড়ৎহ রহ ঃযব রষষঁংঃৎরড়ঁং ঝযবরশয ভধসরষু ধঃ ঞঁহমরঢ়ধৎধ রহ এড়ঢ়ধষমধহল ফরংঃৎরপঃ ড়হ ১৭ গধৎপয ১৯২০. ঐরং ভধঃযবৎ'ং হধসব রং ঝযবরশয খঁঃভধৎ জধযসধহ ধহফ সড়ঃযবৎ'ং হধসব রং ইবমঁস ঝধরৎধ কযধঃঁহ. ঐব ধিং ঃযব ঃযরৎফ ধসড়হম ংরী পযরষফৎবহ ড়ভ যরং ঢ়ধৎবহঃং. ঋৎড়স যরং নড়ুযড়ড়ফ, যব ধিং ভবধৎষবংং, শরহফ ধহফ মবহবৎড়ঁং.ঞযব ষবধফবৎংযরঢ় য়ঁধষরঃু যধফ ভষড়ঁৎরংযবফ ফঁৎরহম যরং ংপযড়ড়ষ ফধুং. এৎধফঁধষষু, যব নবপধসব ঃযব ষধংঃ ৎবংড়ৎঃ ঃড় ৎবধষরংব ঃযব ৎরমযঃবড়ঁং ফবসধহফং ড়ভ ঃযব ঢ়বড়ঢ়ষব ড়ভ ইধহমষধফবংয.
ঐধারহম শববহ সবসড়ৎু ধহফ ারংরড়হ, ঃযব ধরস ড়ভ ইধহমধনধহফযঁ'ং ষড়হম পধৎববৎ ধিং ঃড় ভৎবব ঃযব ইধহমধষবব হধঃরড়হ ভৎড়স ঃযব ংযধপশষব ড়ভ ংঁনলঁমধঃরড়হ. ঞযব ঋধঃযবৎ ড়ভ ঃযব ঘধঃরড়হ ষবফ ঃযব সড়াবসবহঃ ঃড় বংঃধনষরংয ঃযব ংঃধঃব ষধহমঁধমব. ওহ ১৯৪৮, ঝঃধঃব খধহমঁধমব গড়াবসবহঃ ঈড়ঁহপরষ ধিং পড়হংঃরঃঁঃবফ পড়সঢ়ৎরংরহম ঞধসঁফফঁহ গধলষরংয, ঝঃঁফবহঃ খবধমঁব ধহফ ড়ঃযবৎ ংঃঁফবহঃ নড়ফরবং ধং ঢ়বৎ ধ ঢ়ৎড়ঢ়ড়ংধষ ড়ভ ইধহমধনধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ. ইধহমধনধহফযঁ ধিং ধৎৎবংঃবফ ধং ধ মবহবৎধষ ংঃৎরশব ধিং বহভড়ৎপবফ ড়হ ১১ গধৎপয ১৯৪৮ ঃড় ৎবধষরংব ঃযব ফবসধহফ ভড়ৎ ৎবপড়মহরংরহম ইধহমষধ ধং ঃযব ংঃধঃব ষধহমঁধমব. ঐব ধিং ধৎৎবংঃবফ ঃরসব ধহফ ধমধরহ ভৎড়স ১৯৪৮ ঃড় ১৯৫২. ইধহমধনধহফযঁ ষবফ ঃযব খধহমঁধমব গড়াবসবহঃ ভৎড়স নড়ঃয রহংরফব ধহফ ড়ঁঃংরফব ঃযব লধরষ. উঁৎরহম ঃযব ঃৎধমরপ রহপরফবহঃ ড়ভ ২১ ঋবনৎঁধৎু ১৯৫২, ইধহমধনধহফযঁ মধাব ফরৎবপঃরাবং ভৎড়স যরং রহঃবৎহসবহঃ. ওহ পড়হঃরহঁধঃরড়হ ড়ভ ঃযব সড়াবসবহঃ, ঃযব বষবপঃরড়হ ড়ভ টহরঃবফ ঋৎড়হঃ রহ ১৯৫৪, ঃযব ধহঃর-সধৎঃরধষ ষধি সড়াবসবহঃ ধমধরহংঃ ঃযব সরষরঃধৎু লঁহঃধ অুঁন কযধহ রহ ১৯৫৮, ঃযব সড়াবসবহঃ ধমধরহংঃ ঊফঁপধঃরড়হ ঈড়সসরংংরড়হ রহ ১৯৬২, ঃযব যরংঃড়ৎরপ ৬-ঢ়ড়রহঃ সড়াবসবহঃ ড়ভ ১৯৬৬, অমধৎঃধষধ পড়হংঢ়রৎধপু পধংব ড়ভ ১৯৬৮, সধংং ঁঢ়ংঁৎমব রহ ১৯৬৯, মবহবৎধষ বষবপঃরড়হং রহ ১৯৭০ ধহফ ঃযব রহফবঢ়বহফবহপব ধিৎ ড়ভ ১৯৭১ বিৎব পধৎৎরবফ ঁহফবৎ ঃযব ঁহফরংঢ়ঁঃবফ ষবধফবৎংযরঢ় ড়ভ ইধহমধনধহফযঁ.
ঞযব পযধৎরংসধঃরপ ষবধফবৎংযরঢ় ধহফ ঢ়বৎংড়হধষরঃু ড়ভ ঃযব ঋধঃযবৎ ড়ভ ঃযব ঘধঃরড়হ নৎড়ঁমযঃ ঃযব যিড়ষব হধঃরড়হ ঁহফবৎ ড়হব ঁসনৎবষষধ. অং ধ ৎবংঁষঃ, বি মড়ঃ ঃযব রহফবঢ়বহফবহপব ধহফ ংড়াবৎবরমহ ইধহমষধফবংয. ঞযব ইধহমধষবব হধঃরড়হধষরংস মড়ঃ ভষড়ঁৎরংযবফ. ইধহমধনধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরন ধিং হড়ঃ ড়হষু ঃযব ষবধফবৎ ড়ভ ঃযব ইধহমধষবব নঁঃ ধষংড় ধ ভড়ৎবৎঁহহবৎ রহ ৎবধষরংরহম ঃযব ৎরমযঃং ড়ভ ঃযব ড়ঢ়ঢ়ৎবংংবফ ধহফ ফবঢ়ৎরাবফ সধংংবং ড়ভ ঃযব ড়িৎষফ. ডযবহ যব ফবাড়ঃবফ যরসংবষভ ঃড় ৎবনঁরষফ ঃযব পড়ঁহঃৎু, ঃযব ধহঃর-ষরনবৎধঃরড়হ ধহফ ৎবধপঃরড়হধৎু ভড়ৎপবং নৎঁঃধষষু ধংংধংংরহধঃবফ যরস ধষড়হম রিঃয সড়ংঃ ড়ভ যরং ভধসরষু সবসনবৎং ড়হ ১৫ অঁমঁংঃ ১৯৭৫. ঞযব ংঢ়রৎরঃ ড়ভ ঃযব ধিৎ ড়ভ ষরনবৎধঃরড়হ, ইধহমষধফবংয'ং ফবসড়পৎধঃরপ সধৎপয ধহফ ফবাবষড়ঢ়সবহঃ ংঢ়ৎবব বিৎব যধষঃবফ নু ঃযব যবরহড়ঁং শরষষরহমং. ঞযব রষষবমধষ সরষরঃধৎু ৎঁষবৎং ঃযবহ ফবভধপবফ ঃযব পড়ঁহঃৎু'ং পড়হংঃরঃঁঃরড়হ, যিরপয ধিং ড়হব ড়ভ ঃযব ভরহবংঃ পড়হংঃরঃঁঃরড়হং ড়ভ ঃযব ড়িৎষফ. ঞযবু ৎবযধনরষরঃধঃবফ ঃযব ধহঃর-ষরনবৎধঃরড়হ ধিৎ পৎরসরহধষং ধহফ ৎবধপঃরড়হধৎু ভড়ৎপবং. ঞযব পড়ঁহঃৎুসবহ বিৎব ফবঢ়ৎরাবফ ড়ভ ঃযবরৎ ৎরমযঃং ঃড় ষরভব ধহফ াড়ঃব. ঞযব যরংঃড়ৎু ড়ভ রহফবঢ়বহফবহপব ধহফ ভৎববফড়স ংঃৎঁমমষব ধিং ফরংঃড়ৎঃবফ.
ঞযব ইধহমধষবব হধঃরড়হ ধিং ভৎববফ ভৎড়স ঃযব ংঃরমসধ ঃযৎড়ঁময ঃযব বীবপঁঃরড়হ ড়ভ ঃযব পধঢ়রঃধষ ঢ়ঁহরংযসবহঃ ঢ়ৎড়হড়ঁহপবফ নু ঃযব যরমযবংঃ পড়ঁৎঃ ড়ভ ঃযব পড়ঁহঃৎু রহ ঃযব ইধহমধনধহফযঁ শরষষরহম পধংব. ঞযব ঃৎরধষং ড়ভ ধিৎ পৎরসরহধষং ধৎব হড়ি মড়রহম ড়হ ধহফ াবৎফরপঃং ধমধরহংঃ ঃযব ধিৎ পৎরসরহধষং ধৎব নবরহম বীবপঁঃবফ. ডব ধৎব পড়সসরঃঃবফ ঃড় সধঃবৎষরংরহম ঃযব ঁহভরহরংযবফ ঃধংশং ড়ভ ইধহমধনধহফযঁ ফবভবধঃরহম ঃযব পড়হংঢ়রৎধপরবং ড়ভ ধহঃর-ষরনবৎধঃরড়হ ধহফ ঁহফবসড়পৎধঃরপ ভড়ৎপবং.
ইধহমধনধহফযঁ যধফ ধ ষরসরঃষবংং ষড়াব ভড়ৎ ঃযব পযরষফৎবহ. ঞযধঃ রং যিু, ঃযব ফধু ড়ভ যরং নরৎঃয যধং নববহ ফবপষধৎবফ ধং ঃযব ঘধঃরড়হধষ ঈযরষফৎবহ'ং উধু. ঙহ ঃযরং ফধু, ও ঢ়ৎধু ঃড় ঃযব অষসরমযঃু অষষধয ভড়ৎ ঃযব ঢ়বধপব ড়ভ ঃযব ফবঢ়ধৎঃবফ ংড়ঁষ ড়ভ ইধহমধনধহফযঁ ধহফ ভড়ৎ ঃযব ঢ়ৎড়ংঢ়বৎড়ঁং ভঁঃঁৎব ড়ভ ড়ঁৎ পযরষফৎবহ ধহফ লাঁবহরষবং.
ঞযব অধিসর খবধমঁব মড়াবৎহসবহঃ রং ঢ়ষবফমব-নড়ঁহফ ঃড় সধশব ড়ঁৎ নবষড়াবফ সড়ঃযবৎষধহফ ধং ধ ংধভব যধনরঃধঃ ভড়ৎ ঃযব পযরষফৎবহ. ডব যধাব ধষৎবধফু ভড়ৎসঁষধঃবফ ধ ঃরসব নবভরঃঃরহম ঈযরষফৎবহ ঢ়ড়ষরপু ভড়ৎ ঃযব বিষভধৎব ড়ভ ঃযব পযরষফৎবহ. ঞযব ংঃঁফবহঃং ধৎব নবরহম ঢ়ৎড়ারফবফ রিঃয ভৎবব ঃবীঃনড়ড়শং ড়হ ঃযব ভরৎংঃ ফধু ড়ভ বাবৎু ুবধৎ. অৎড়ঁহফ ১০০ ঢ়বৎপবহঃ পযরষফৎবহ ধৎব হড়ি বহৎড়ষষরহম ধঃ ঃযব ংপযড়ড়ষং. ঞযব মড়াবৎহসবহঃ যধং ঢ়ঁনষরংযবফ সধহু নড়ড়শং নধংবফ ড়হ ঃযব মষড়ৎরভুরহম ষরভব ধহফ ধপঃরারঃরবং ড়ভ ইধহমধনধহফযঁ ধহফ ধষংড় রহপষঁফবফ ঃযব ঃৎঁব যরংঃড়ৎু ড়ভ ড়ঁৎ ষরনবৎধঃরড়হ ধিৎ রহ ঃযব ঃবীঃনড়ড়শং. অষষ, রৎৎবংঢ়বপঃরাব ড়ভ ঢ়ধৎঃু ধভভরষরধঃরড়হ ড়ৎ ড়ঢ়রহরড়হ, যধাব ঃড় ড়িৎশ ঃড়মবঃযবৎ ঃড় নঁরষফ ঃযব পযরষফৎবহ ফবাবষড়ঢ়রহম ঃযবরৎ ংবষভ-পড়হভরফবহপব, ভষড়ঁৎরংযরহম ঃযবরৎ ঢ়ধঃৎরড়ঃরংস ধহফ পৎবধঃরারঃু ধহফ নঁরষফরহম ঃযবরৎ ঢ়বৎংড়হধষরঃু. ঞযবু ড়িঁষফ যধাব ঃড় নব রহংঢ়রৎবফ ঃড় ষবধৎহ ঃযব যরংঃড়ৎু ড়ভ ইধহমষধফবংয ধহফ ঃযব ংঃৎঁমমষরহম ষরভব ড়ভ ঃযব ঋধঃযবৎ ড়ভ ঃযব ঘধঃরড়হ.
খবঃ ঁং ংধপৎরভরপব ড়ঁৎ ঢ়ৎবংবহঃ ভড়ৎ ঃযব বিষভধৎব ড়ঁৎ পযরষফৎবহ'ং ভঁঃঁৎব. খবঃ ঁং নঁরষফ ধ হড়হ-পড়সসঁহধষ, যঁহমবৎ-ঢ়ড়াবৎঃু-ভৎবব ধহফ যধঢ়ঢ়ু-ঢ়ৎড়ংঢ়বৎড়ঁং ঝড়হধৎ ইধহমষধফবংয ধং ফৎবধসঃ নু ঃযব ঋধঃযবৎ ড়ভ ঃযব ঘধঃরড়হ. ঙহ ঃযব ফধু, ঃযরং রং ড়ঁৎ পড়সসরঃসবহঃ.
ঔড়র ইধহমষধ, ঔড়র ইধহমধনধহফযঁ
গধু ইধহমষধফবংয খরাব ঋড়ৎবাবৎ."
#
ওসৎঁষ/ঝবষরস/গড়ংযধৎধভ/অননধং/২০১৮/১৭০০ ঐড়ঁৎং
ঐধহফড়ঁঃ ঘঁসনবৎ : ৮৩৩
চৎবংরফবহঃ’ং গবংংধমব ড়হ ঃযব ড়পপধংরড়হ ড়ভ ৯৮ঃয নরৎঃয ধহহরাবৎংধৎু
ড়ভ ইধহমধনধহফযঁ ধহফ ঘধঃরড়হধষ ঈযরষফৎবহ'ং উধু
উযধশধ, ১৬ গধৎপয :
চৎবংরফবহঃ গফ. অনফঁষ ঐধসরফ যধং মরাবহ ঃযব ভড়ষষড়রিহম সবংংধমব ড়হ ঃযব ড়পপধংরড়হ ড়ভ ঃযব ৯৮ঃয নরৎঃয ধহহরাবৎংধৎু ড়ভ ইধহমধনধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ ধহফ ঘধঃরড়হধষ ঈযরষফৎবহ'ং উধু:
"ঙহ ঃযব ড়পপধংরড়হ ড়ভ ঃযব ৯৮ঃয নরৎঃয ধহহরাবৎংধৎু ড়ভ ঋধঃযবৎ ড়ভ ঃযব ঘধঃরড়হ ইধহমধনধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ ধহফ ঘধঃরড়হধষ ঈযরষফৎবহ উধু ২০১৮, ও ঢ়ধু সু ঢ়ৎড়ভড়ঁহফ ঃৎরনঁঃব ঃড় ঃযব সবসড়ৎু ড়ভ ঃযব মৎবধঃবংঃ ষবধফবৎ. ঙহ ঃযরং ধঁংঢ়রপরড়ঁং ফধু, ও ধষংড় পড়হাবু সু যবধৎঃভবষঃ মৎববঃরহমং ধহফ ভবষরপরঃধঃরড়হং ঃড় ঃযব পযরষফৎবহ ধৎড়ঁহফ ঃযব ড়িৎষফ রহপষঁফরহম ইধহমষধফবংয ধং ঃযরং ফধু রং নবরহম ড়নংবৎাবফ ধং ‘ঘধঃরড়হধষ ঈযরষফৎবহ উধু’ ধপৎড়ংং ঃযব পড়ঁহঃৎু.
ইধহমধনধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ, ঋধঃযবৎ ড়ভ ঃযব ঘধঃরড়হ, ধিং নড়ৎহ রহ ঞঁহমরঢ়ধৎধ ড়ভ এড়ঢ়ধষমধহল ফরংঃৎরপঃ ড়হ ১৭ গধৎপয রহ ১৯২০. ঐব ধিং ঃযব ধৎপযরঃবপঃ ড়ভ রহফবঢ়বহফবহঃ ইধহমষধফবংয. ঝরহপব যরং নড়ুযড়ড়ফ ঃযরং সড়ংঃ ফরংঃরহমঁরংযবফ ঢ়বৎংড়হ ধিং াবৎু শরহফ ধহফ মবহবৎড়ঁং ঃড় ঃযব ঢ়বড়ঢ়ষব নঁঃ ঁহপড়সঢ়ৎড়সরংরহম ড়হ ধঃঃধরহরহম ৎরমযঃং. ঞযব ষবধফবৎংযরঢ় য়ঁধষরঃু ড়ভ ঝযবরশয গঁলরন ধিং হড়ঃরপবফ ভৎড়স যরং ংপযড়ড়ষ ষরভব. ওহ ঃযব বধৎষু ভড়ৎঃরবং ড়ভ ঃযব ষধংঃ পবহঃঁৎু ধং ধ ুড়ঁহম ংঃঁফবহঃ ষবধফবৎ, যব ধপঃরাবষু ঢ়ধৎঃরপরঢ়ধঃবফ রহ ঢ়ড়ষরঃরপং যধারহম পষড়ংব ধংংড়পরধঃরড়হ রিঃয ঐঁংবুহ ঝযধযববফ ঝঁযৎধধিৎফু ধহফ ঝযবৎ-ব-ইধহমষধ অ. ক. ঋধুষঁষ ঐধয়ঁব. ঐব ধিং ঃযব ফৎবধসবৎ ড়ভ ইধহমধষবব হধঃরড়হ ধহফ ধহ ধৎফবহঃ বীঢ়ড়হবহঃ ড়ভ ইধহমধষর হধঃরড়হধষরংস. ঞযব ারংরড়হধৎু ষবধফবৎ ষবফ ঃযব হধঃরড়হ রহ বাবৎু সড়াবসবহঃ ঃড়ধিৎফং ধঃঃধরহরহম ফবসড়পৎধপু ধহফ ধঁঃড়হড়সু রহপষঁফরহম ঃযব খধহমঁধমব গড়াবসবহঃ রহ ১৯৫২, ঔঁশঃধ-ঋৎড়হঃ ঊষবপঃরড়হ রহ ১৯৫৪, সড়াবসবহঃ ধমধরহংঃ গধৎঃরধষ খধি রহ ১৯৫৮, ঝরী-চড়রহঃ গড়াবসবহঃ রহ ১৯৬৬, গধংং টঢ়ংঁৎমব রহ ১৯৬৯ ধহফ ঃযব এবহবৎধষ ঊষবপঃরড়হং রহ ১৯৭০. ঋড়ৎ ঃযরং, যব ধিং ংবহঃ ঃড় লধরষ ংবাবৎধষ ঃরসবং ধহফ যধফ ঃড় নবধৎ রহযঁসধহ ংঁভভবৎরহমং. উবংঢ়রঃব সধহরভড়ষফ পযধষষবহমবং, যব ফরফ হবাবৎ পড়সঢ়ৎড়সরংব রিঃয ঃযব চধশরংঃধহর ৎঁষবৎং ড়হ ঃযব য়ঁবংঃরড়হ ড়ভ বংঃধনষরংযরহম ৎরমযঃং.
ঙহ ০৭ গধৎপয রহ ১৯৭১, ইধহমধনধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ ফবষরাবৎবফ ঃযব যরংঃড়ৎরপ ধফফৎবংং নবভড়ৎব ধ সধসসড়ঃয মধঃযবৎরহম ধঃ ঃযব ঃযবহ জধপব ঈড়ঁৎংব গধরফধহ রমহড়ৎরহম ঃযব নষড়ড়ফ-ংযড়ঃ বুবং ড়ভ ঃযব ঃযবহ চধশরংঃধহর ৎঁষবৎং যিরপয ধিং ঃযব ঃৎঁব সধহফধঃব ড়ভ বসধহপরঢ়ধঃরড়হ ড়ভ ঃযব ইধহমধষর. ঈড়হংরফবৎরহম ঃযব ঢ়ড়ষরঃরপধষ ংরঃঁধঃরড়হ ধহফ যড়ষফরহম ঃযব বসড়ঃরড়হ, ফৎবধস ধহফ ফবংরৎব ড়ভ ঃযব ইধহমধষর, ইধহমধনধহফযঁ ঁঃঃবৎবফ রহ যরং ংঢ়ববপয রিঃয ঃযঁহফবৎড়ঁং াড়রপব, “ঞযব ংঃৎঁমমষব ঃযরং ঃরসব রং ধ ংঃৎঁমমষব ভড়ৎ বসধহপরঢ়ধঃরড়হ, ঃযব ংঃৎঁমমষব ঃযরং ঃরসব রং ধ ংঃৎঁমমষব ভড়ৎ রহফবঢ়বহফবহপব" যিরপয ধিং, রহ ভধপঃ, ঃযব ঃৎঁব পযধৎঃবৎ ড়ভ রহফবঢ়বহফবহপব. ওহ ষরহব রিঃয ঃযব যরংঃড়ৎরপ ধফফৎবংং, ঋধঃযবৎ ড়ভ ঃযব ঘধঃরড়হ, ভরহধষষু, ফবপষধৎবফ ঃযব ষড়হম-পযবৎরংযবফ রহফবঢ়বহফবহপব ড়হ ২৬ঃয গধৎপয রহ ১৯৭১. ডব ধপযরবাবফ ঁষঃরসধঃব ারপঃড়ৎু ড়হ উবপবসনবৎ ১৬, ১৯৭১ ঃযৎড়ঁময ধ হরহব-সড়হঃয ষড়হম ধৎসবফ ংঃৎঁমমষব ঁহফবৎ ঃযব ষবধফবৎংযরঢ় ড়ভ ইধহমধনধহফযঁ. ঐড়ি ধহ ধফফৎবংং পধহ ৎড়ঁংব ঃযব যিড়ষব হধঃরড়হ, রহংঢ়রৎব ঃযবস ঃড় ষবধঢ় রহঃড় ধিৎ ড়ভ ষরনবৎধঃরড়হ ভড়ৎ রহফবঢ়বহফবহপব, ঃযব যরংঃড়ৎরপ ৭ঃয গধৎপয ঝঢ়ববপয নু ইধহমধনধহফযঁ রং রঃং ঁহরয়ঁব বীধসঢ়ষব. টঘঊঝঈঙ যধং ৎবপড়মহরুবফ ঃযব ৭ঃয গধৎপয ঝঢ়ববপয ড়ভ ইধহমধনধহফযঁ ধং ঢ়ধৎঃ ড়ভ ঃযব ‘ডড়ৎষফ’ং উড়পঁসবহঃধৎু ঐবৎরঃধমব’ ধহফ রহপষঁফবফ রঃ রহ ঃযব ‘গবসড়ৎু ড়ভ ঃযব ডড়ৎষফ ওহঃবৎহধঃরড়হধষ জবমরংঃবৎ’ ড়হ ৩০ঃয ঙপঃড়নবৎ ২০১৭. অং ঃযব ইধহমধষর, বি ভববষ ঢ়ৎড়ঁফ ড়ভ ঃযরং. ঋড়ৎ যরং বীঃৎধড়ৎফরহধৎু পড়হঃৎরনঁঃরড়হং ঃড় ঃযব ঢ়বড়ঢ়ষব, ইধহমধনধহফযঁ ধহফ ইধহমষধফবংয, ঃযঁং, বসবৎমবফ ধং ধ ঁহরয়ঁব ংুসনড়ষ ঃড় ঃযব ঢ়বড়ঢ়ষব ড়ভ ইধহমষধফবংয.
ইধহমধনধহফযঁ রং হড়ি ঃযব ংুসনড়ষ ড়ভ রহফবঢ়বহফবহপব ধহফ ঃযব ভড়ৎবৎঁহহবৎ ড়ভ ভৎববফড়স হড়ঃ ড়হষু ভড়ৎ ঃযব ইধহমধষর নঁঃ ধষংড় ভড়ৎ ঃযব ফড়হি-ঃৎড়ফফবহ ধহফ ড়ঢ়ঢ়ৎবংংবফ ঢ়বড়ঢ়ষব ড়ভ ঃযব ড়িৎষফ. ঐব সধফব রসসবহংব পড়হঃৎরনঁঃরড়হং ভড়ৎ বংঃধনষরংযরহম ড়িৎষফ ঢ়বধপব ধহফ যধৎসড়হু রহপষঁফরহম বয়ঁধষরঃু, ভৎরবহফংযরঢ় ধহফ ফবসড়পৎধপু ঃযৎড়ঁমযড়ঁঃ যরং ষরভব. ওহ যরং ংঢ়ববপয ড়হ ৯ঃয ঝবঢ়ঃবসনবৎ রহ ১৯৭৩ ধঃ ঃযব ৪ঃয ঝঁসসরঃ ড়ভ ঘড়হ-অষরমহবফ গড়াবসবহঃ, যবষফ রহ অষমরবৎং, ইধহমধনধহফযঁ ংধরফ, “ঞড়ফধু ঃযব ড়িৎষফ রং ফরারফবফ রহঃড় ঃড়ি- ঃযব ঙঢ়ঢ়ৎবংংড়ৎ ধহফ ঃযব ঙঢ়ঢ়ৎবংংবফ: ও ধস রিঃয ঃযব ঙঢ়ঢ়ৎবংংবফ”.
ডব যধাব ঃড় নঁরষফ ড়ঁৎ ুড়ঁহম মবহবৎধঃরড়হ রিঃয ঃযব ংঢ়রৎরঃ ড়ভ হড়নষব য়ঁধষরঃরবং ংড় ঃযধঃ ঃযবু পধহ সধঃবৎরধষরুব ইধহমধনধহফযঁ’ং ফৎবধস ড়ভ ঃৎধহংভড়ৎসরহম ঃযব পড়ঁহঃৎু রহঃড় ‘ঝড়হধৎ-ইধহমষধ’ (এড়ষফবহ ইবহমধষ). খবঃ ঁং ঢ়ঁঃ ড়ঁৎ ংরহপবৎব বহফবধাড়ঁৎ ঃড় ভষড়ঁৎরংয ঃযব রহঃৎরহংরপ াধষঁবং ড়ভ ড়ঁৎ পযরষফৎবহ ভৎড়স ঃযবরৎ াবৎু পযরষফযড়ড়ফ. খবঃ ঁং সধশব ড়ঁৎ মবহবৎধঃরড়হ ধং বহষরমযঃবহবফ পরঃরুবহং ঃযৎড়ঁময ঢ়ৎড়ারফরহম ঢ়ৎড়ঢ়বৎ বফঁপধঃরড়হ ধহফ শহড়ষিবফমব ধহফ রমহরঃরহম ঃযবস রিঃয ঃযব ফববঢ় ংবহংব ড়ভ ঢ়ধঃৎরড়ঃরংস ংড় ঃযধঃ ঃযবু পধহ সধশব ঃযবসংবষাবং ধং ড়িৎঃযু পরঃরুবহং ধহফ ষড়াব ঃযব পড়ঁহঃৎু ধহফ রঃং ঢ়বড়ঢ়ষব. ও বিষপড়সব ঃযব ড়নংবৎাধহপব ড়ভ ইধহমধনধহফযঁ’ং নরৎঃযফধু ধং ঃযব দঘধঃরড়হধষ ঈযরষফৎবহ উধু’ নবপধঁংব ড়ঁৎ হবি মবহবৎধঃরড়হ রিষষ নব ধনষব ঃড় শহড়ি ঃযব ষরভব ধহফ ড়িৎশং ড়ভ ইধহমধনধহফযঁ ঃযৎড়ঁময ড়নংবৎারহম ঃযব ফধু ধহফ রিষষ পড়হঃৎরনঁঃব ঃড় নঁরষফ ঃযব হধঃরড়হ রসনঁবফ রিঃয ঃযব ংঢ়রৎরঃ ড়ভ ঢ়ধঃৎরড়ঃরংস.
ইধহমধনধহফযঁ রং ঃযব বঃবৎহধষ ংড়ঁৎপব ড়ভ ড়ঁৎ রহংঢ়রৎধঃরড়হ. ঐরং ড়িৎশং ধহফ রফবড়ষড়মু রিষষ ৎবসধরহ বাবৎষধংঃরহম রহ ড়ঁৎ সরফংঃ. ও ঢ়ৎধু ঃড় ঃযব অষসরমযঃু ভড়ৎ ঃযব ংধষাধঃরড়হ ড়ভ ঃযব ফবঢ়ধৎঃবফ ংড়ঁষ ড়ভ ঋধঃযবৎ ড়ভ ঞযব ঘধঃরড়হ ইধহমধনধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ ড়হ যরং ৯৮ঃয নরৎঃয ধহহরাবৎংধৎু.
কযড়ফধ ঐধভবু, গধু ইধহমষধফবংয খরাব ঋড়ৎবাবৎ.
#
ঊসৎঁষ/ঝবষরস/গড়ংযধৎধভ/ঝধষরসুুঁধসধহ/২০১৮/১৭০৩ যড়ঁৎং
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৩২
বঙ্গবন্ধুর ৯৮তম জন্মবার্র্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ ) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ৯৮তম জন্মবার্র্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৮তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। দেশের সকল শিশুসহ দেশবাসীর প্রতি জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা।
গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ প্রখ্যাত শেখ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর পিতার নাম শেখ লুৎফর রহমান এবং মাতার নাম বেগম সায়রা খাতুন। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন তৃতীয়। বাল্যকাল থেকেই বঙ্গবন্ধু ছিলেন নির্ভীক, দয়ালু এবং পরোপকারী। স্কুলে পড়ার সময়েই নেতৃত্বের গুণাবলি ফুটে উঠে তাঁর মধ্যে। ধীরে ধীরে তিনি হয়ে উঠেন বাংলার আবাল-বৃদ্ধ-বনিতার অধিকার আদায়ের শেষ আশ্রয়স্থল।
প্রখর স্মৃতিশক্তির অধিকারী ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন এই বিশ্বনেতার সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের মূল লক্ষ্য ছিল বাঙালি জাতিকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করা। জাতির পিতা বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে নেতৃত্ব দেন। ১৯৪৮ সালে তাঁর প্রস্তাবে ছাত্রলীগ, তমদ্দুন মজলিশ ও অন্যান্য ছাত্র সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত হয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ। ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতির দাবিতে সাধারণ ধর্মঘট পালনকালে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করা হয়। ১৯৪৮ থেকে ১৯৫২ পর্যন্ত তিনি বারবার কারারুদ্ধ হন। কখনও জেলে থেকে কখনও বা জেলের বাইরে থেকে তিনি ভাষা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির বিয়োগান্তক ঘটনার সময় কারান্তরীণ অবস্থায় থেকে দিক-নিদের্শনা প্রদান করেন। এরই ধারাবাহিকতায় ’৫৪’র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ’৫৮’র আইয়ুব খানের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, ’৬২’র শিক্ষা কমিশন বিরোধী আন্দোলন, ’৬৬’র ছয় দফা, ’৬৮’র আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ’৬৯’র গণঅভ্যুত্থান, ’৭০’র নির্বাচন এবং ’৭১’র মুক্তিযুদ্ধ জাতির পিতার অবিসংবাদিত নেতৃত্বে পরিচালিত হয়।
জাতির পিতার ঐন্দ্রজালিক নেতৃত্ব এবং সম্মোহনী ব্যক্তিত্ব সমগ্রজাতিকে একসূত্রে গ্রথিত করেছিল। যার ফলে আমরা পেয়েছি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ। বিকাশ ঘটেছে বাঙালি জাতিসত্তার। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শুধু বাঙালি জাতিরই নয়, তিনি ছিলেন বিশ্বের সকল নিপীড়িত-শোষিত-বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায় ও মুক্তির অগ্রনায়ক। তিনি যখন স্বাধীন বাংলাদেশের পুনর্গঠন কাজে আত্মনিয়োগ করেন, তখনই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তাঁকে সপরিবারে হত্যা করে। এর মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা ও উন্নয়নকে স্তব্ধ করে দেওয়া হয়। অবৈধ সামরিক সরকারগুলো বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংবিধানকে ক্ষতবিক্ষত করে। স্বাধীনতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী ও প্রতিক্রিয়াশীল শক্তিকে পুনর্বাসন করা হয়। জনগণ ভাত ও ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করা হয়।
বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার ও রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি আজ দায়মুক্ত হয়েছে। একাত্তরের মানবতাবিরোধী-যুদ্ধপরাধীদের বিচারের রায়ও কার্যকর করা হচ্ছে। স্বাধীনতাবিরোধী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী এবং উন্নয়ন ও গণতন্ত্রবিরোধী শক্তির সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে জাতির পিতার অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে আমরা বদ্ধপরিকর।
শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর মমতা ছিল অপরিসীম। তাই তাঁর জন্মদিনকে শিশুদের জন্য উৎসর্গ করে আমরা ‘জাতীয় শিশু দিবস’ ঘোষণা করেছি। এদিনে আমি মহান আল্লাহর কাছে জাতির পিতার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত এবং আগামীদিনের কর্ণধার শিশুকিশোরদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি।
আওয়ামী লীগ সরকার প্রিয় মাতৃভূমিকে শিশুদের জন্য নিরাপদ আবাসভূমিতে পরিণত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। শিশুদের কল্যাণের লক্ষ্যে আমরা একটি যুগোপযোগী ‘জাতীয় শিশুনীতি’ প্রণয়ন করেছি। শিক্ষার্থীদের বছরের শুরুতে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক প্রদান করা হচ্ছে। প্রায় শতভাগ শিশু স্কুলে যাচ্ছে। আমরা শিশুদের জন্য জাতির পিতার জীবন ও কর্মভিত্তিক বই প্রকাশ এবং পাঠ্যবইয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস সংযোজন করেছি। শিশুদের মনে দেশপ্রেম জাগ্রত করে তাদের ব্যক্তিত্ব গঠন, সৃজনশীলতার বিকাশ এবং আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তুলতে দলমতনির্বিশেষে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। তাদের বাংলাদেশ ও জাতির পিতার সংগ্রামী জীবনের প্রকৃত ইতিহাস জানাতে হবে।
আসুন, দেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব শিশুদের কল্যাণে আমাদের বর্তমানকে উৎসর্গ করি। সবাই মিলে জাতির পিতার অসাম্প্রদায়িক, ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলি। আজকের দিনে এই হোক আমাদের অঙ্গীকার।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭০৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৩১&