Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩০ মে ২০১৮

তথ্যবিবরণী 30/05/2018

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৬১৮
 
হাইকোর্ট বিভাগে ১৮ জন বিচারক নিয়োগ
 
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ ম)ে : 
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আব্দুল হামিদ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের ৯৮ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতা বলে নি¤েœাক্ত ১৮ জন ব্যক্তিকে শপথ গ্রহণের তারিখ হতে অনধিক দুই বছরের জন্য বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের  হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক নিয়োগ করেছেন। তাদের এ নিয়োগ শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে কার্যকর হবে। 
 
নিয়োগপ্রাপ্ত ১৮ জন বিচারক হলেন :
ঢাকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সদস্য মোঃ আবু আহমেদ জমাদার (সাবেক জেলা জজ);   আইন ও বিচার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব  (জেলা জজ, পি আর এল ভোগরত) মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান;  নরসিংদীর জেলা ও দায়রা জজ ফাতেমা নজীব;  ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মোঃ কামরুল হোসেন মোল্লা; ঢাকার মহানগর দায়রা জজ এস এম কুদ্দুস জামান;  ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ মোঃ আতোয়ার রহমান;  বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট এস এম আব্দুল মবিন; ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল খিজির হায়াত; ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শশাংক শেখর সরকার; বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলী; বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন শামীম; বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট মোঃ রিয়াজ উদ্দিন খান; বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট মোঃ খায়রুল আলম;  ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মনিরুজ্জামান; বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট আহমেদ সোহেল; ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সরদার মোঃ রাশেদ জাহাঙ্গীর; ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল খোন্দকার দিলীরুজ্জামান এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট ড. কে এম হাফিজুল আলমা।
 
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের এক প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে আজ এ তথ্য জানানো হয়। 
 
#
 
রেজাউল/ফারহানা/সঞ্জীব/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০৪০ ঘণ্টা  
 

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ১৬১৭

স্থানীয় সরকারের বরাদ্দ বৃদ্ধি ও অপচয় রোধেই উন্নতির আরেক ধাপ 
                                                             -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ ম)ে : 

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, স্থানীয় সরকারের  ক্ষমতা ও আর্থিক বরাদ্দ বৃদ্ধি এবং দুর্নীতি-অপচয় রোধই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীসহ সকলের জীবনমান ও উন্নয়নের মাত্রা আরেক ধাপ এগিয়ে নেবে। 

আজ রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে গভর্নেন্স এডভোকেসি ফোরাম আয়োজিত ‘বাজেটে স্থানীয় সরকার ও বিকেন্দ্রীকরণ পরিস্থিতি’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন। কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা।

উন্নয়ন কর্মকা-ে কেউ যেন বাদ না পড়ে এজন্য স্থানীয় সরকারকে আইনের মাধ্যমে শক্তিশালী করা একান্ত প্রয়োজন উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এজন্য জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশন -এ পাঁচ ধাপের স্থানীয় সরকারের সাথে কেন্দ্রীয় সরকারের আন্তঃসম্পর্ক আরো স্পষ্ট করে সমন্বিত আইনি কাঠামো ও ‘স্থানীয় সরকার অর্থায়ন কমিশন’ গঠন করতে হবে। 

হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘উন্নয়নকে টেকসই করতে ও উন্নয়ন কর্মকা-ে প্রান্তিক জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বাজেটে স্থানীয় সরকারের জন্য থোক বরাদ্দের পরিমাণ ও স্থানীয় পর্যায়ের নারী প্রতিনিধিদের কর্মপরিধি বৃদ্ধির বিকল্প নেই।’

গভর্নেন্স এডভোকেসি ফোরামের চেয়ারপার্সন ড. কাজী খলীকুজ্জামানের সভাপতিত্বে সভায় মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ওয়েভ ফাউন্ডেশনের পরিচালক মহসিন আলী। 

উপজেলা পরিষদ এসোসিয়েশনের সভাপতি  মোজাম্মেল হক সরকার, মিউনিসিপ্যাল এসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশের সভাপতি আব্দুল বাতেন প্রমুখ সভায় তাদের বক্তব্যে বাজেটে স্থানীয় সরকারগুলোর জন্য বরাদ্দ বাড়ানো ও প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের যৌক্তিকতা তুলে ধরেন।

#

আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯৩০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর ঃ ১৬১৬
 
আন্তর্জাতিকমানের কারিগরি বিশেষজ্ঞ সেবা দেবে এনপিও
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি শিল্প-কারখানায় উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নামমাত্র মূল্যে আন্তর্জাতিকমানের কারিগরি বিশেষজ্ঞ সেবা (ঞবপযহরপধষ ঊীঢ়বৎঃ ঝবৎারপব/ঞঊঝ) প্রদান করবে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও)। জাপানভিত্তিক এশিয়ান প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশনের (এপিও)-এর সহায়তায় এ কারিগরি সেবা দেয়া হবে। এ লক্ষ্যে শীঘ্রই জাতীয় পত্রিকাগুলোতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। 
আজ শিল্প মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত জাতীয় উৎপাদনশীলতা কার্যনির্বাহী কমিটির ত্রয়োদশতম সভায় এ তথ্য জানানো হয়। শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ্ এতে সভাপতিত্ব করেন। 
সভায় শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ দাবিরুল ইসলাম, বিএসইসির চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, নাসিব সভাপতি মির্জা নুরুল গণি শোভন, এফবিসিসিআই পরিচালক মোঃ নিজাম উদ্দিন, এনপিও পরিচালক এস এম আশরাফুজ্জামানসহ কমিটি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সরকারি ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। 
সভায় বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতির বিভিন্ন খাত ও উপখাতভিত্তিক উৎপাদনশীলতার স্তর নির্ধারণের বিষয়ে আলোচনা হয়। এসময় জানানো হয়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য সহায়তায় শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন এনপিও এ লক্ষ্যে  ইতোমধ্যে একটি খসড়া মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রণয়ন করেছে। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে এটি চূড়ান্ত করা হবে। 
সভায় শিল্প ও সেবাখাতে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে উৎপাদনশীলতা বিষয়ক ধারণা প্রসারের ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়। এ লক্ষ্যে জেলা পর্যায়ে বিভিন্ন চেম্বার, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও জেলা প্রশাসনকে সম্পৃক্ত করে উৎপাদনশীলতা বিষয়ক আলোচনাসভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম ইত্যাদি আয়োজনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। একই সাথে  খাতভিত্তিক উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্বে কার্যকর প্রকল্প গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। 
সভায় জানানো হয়, খাত ও উপখাতভিত্তিক চাহিদা অনুযায়ী উৎপাদনশীলতা উন্নয়নে সহায়তার জন্য বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও এনপিও’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের কার্যক্রম এগিয়ে চলছে। এফবিসিসিআই, ডিসিসিআই, বিসিআই এবং বাপা’র সাথে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।  
সভায় চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যে ২০১৭ সালের জন্য ‘ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অ্যান্ড কোয়ালিটি এক্সিল্যান্স অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান সম্পন্ন করার বিষয়ে আলোচনা হয়। এ লক্ষ্যে এনপিওকে সময়মাফিক কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করে তা দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশনা দেয়া হয়। পাশাপাশি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এনপিও প্রদত্ত কারিগরি সেবা ও প্রশিক্ষণের ফলাফল মূল্যায়ন প্রতিবেদন তৈরির তাগিদ দেয়া হয়।   
সভায় শিল্পসচিব বলেন, শিল্পসমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য অর্জনে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির বিকল্প নেই। কৃষি, শিল্প, সেবাসহ সকল খাত ও উপখাতে যুগপৎ উৎপাদনশীলতা বাড়িয়ে টেকসই উন্নয়নের অভিষ্ট  লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে হবে। তিনি জাতীয় পর্যায়ে উৎপাদনশীলতা আন্দোলন জোরদারে সরকারি-বেসরকারি যৌথ অংশীদারিত্বে কাজ করে যাওয়ার পরামর্শ দেন। 
#
জলিল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৭৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর ঃ ১৬১৫
 
মতলবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রীর বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ পরিদর্শন 
 
মতলব উত্তর (চাঁদপুর), ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম আজ চাঁদপুরের মতলবে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ পরিদর্শন করেন। 
এ সময় তিনি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়নাধীন ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র, বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র এবং শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর বাস্তবায়নাধীন একাডেমিক ভবনের কাজ পরিদর্শন করেন। এরপরে তিনি গ্রামের বিভিন্ন রাস্তাঘাটের উন্নয়ন কাজ পরিদর্শন করেন। 
মন্ত্রী পরে উপজেলা কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় করেন। তিনি আগামী জুনের মধ্যে সরকারের চলমান উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পন্নের তাগিদ দেন। তিনি স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সমন¦য়ে মাদকের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা জোরদার করার পদক্ষেপ গ্রহণ এবং মতলবের ফেরিতে মাদকের চেক পয়েন্ট বসানোর নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, যে কোন মূল্যে মাদক নির্মূল করতে হবে।
#
 
ওমর ফারুক/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৮/১৭৩০ঘণ্টা 

Handout                                                                                              Number : 1614

Newly arrived UAE Ambassador paid courtesy call on Shahriar Alam

Dhaka, May 30 :

            Newly arrived Ambassador of the United Arab Emirates to Bangladesh Saed Mohammed Saed Hmaid Al-Mheiri paid a courtesy call on State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam, MP at the Ministry of Foreign Affairs today. This is his first ever call on the State Minister after presentation of his credential to the President of Bangladesh on 16 May 2018.

During the meeting, they discussed the issues of mutual interest between the two countries. They expressed satisfaction over the excellent bilateral relations between the two brotherly countries especially the developments achieved in recent months. While the Ambassador expressed his determination to take the relationship to a new height during his tenure, the State Minister assured the Ambassador of his full support in discharging his duties in Bangladesh.

            Earlier, the UAE Ambassador also paid a courtesy call on the Foreign Secretary Md. Shahidul Haque at the Ministry. They expressed their desires to work together to enhance the bilateral relations between the two countries.

#

Tohidul/Mahmud/Parvez/Salimuzzaman/2018/1700 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর ঃ ১৬১৩
 
মাতৃত্বকালীন ভাতাপ্রাপ্ত হতদরিদ্র মায়েদের জন্য হেলথ ক্যাম্পের উদ্বোধন
 
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের অর্ন্তভুক্ত মাতৃত্বকালীন ভাতাপ্রাপ্ত হতদরিদ্র মায়েদের জন্য হেলথ ক্যাম্প উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ ঢাকায় শিশু একাডেমি মিলনায়তনে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এই ক্যাম্প উদ্বোধন করেন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক সচিব নাছিমা বেগম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী রওশন আরা। 
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী বাজেটে মাতৃত্বকালীন ভাতা ভোগীদের সংখ্যা ৮ লাখ থেকে বৃদ্ধি করে ৯ লাখ ৫০ হাজারে উন্নীত করা হবে এবং টাকার পরিমাণও পাঁচশ’ থেকে বাড়িয়ে আটশ’ করা হবে। তিনি মায়েদের উদ্দেশে বলেন, শূন্য থেকে ৫ বছরের মধ্যে শিশুর ৯০ শতাংশ বিকাশ সাধিত হয়। সুতরাং এই সময়  শিশুদের প্রতি  যতœশীল হতে হবে।
উদ্বোধনের সময় প্রতিমন্ত্রী মায়েদের হাতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে উপহার সামগ্রী তুলে দেন।
উল্লেখ্য, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রায় ৪ হাজার মাকে মাতৃত্বকালীন ভাতা প্রদান করে। এ সকল মায়ের স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার জন্য হেলথ ক্যাম্প চালু করা হয়েছে। এছাড়া তাদেরকে বিভিন্ন দক্ষতামূলক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে।
#
 
খায়ের/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৬৪০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর ঃ ১৬১২

টোকিও ইন্টেরিওর লাইফ-স্টাইল মেলায় বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
জাপানের টোকিও বিগ সাইটে আজ সকাল থেকে শুরু হওয়া ইন্টেরিওর লাইফ-স্টাইল মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ দূতাবাস টোকিও, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর উদ্যোগে এ মেলায় যোগ দিচ্ছে বাংলাদেশ। মেলায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করছে টোকিও দূতাবাস। মেলা চলবে আগামী শুক্রবার  পর্যন্ত। 
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী ও জাপানে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান বিজয় ভট্টাচার্য আজ মেলার বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নের উদ্বোধন করেন। এসময় অন্যান্যদের সাথে সংসদ সদস্যদ্বয়, বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের কর্মকর্তাগণ ও দূতাবাসের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 
প্রথমাবের মতো এই মেলায় প্রদর্শিত হচ্ছে পাট থেকে উৎপন্ন পরিবেশবান্ধব ও পলিথিনের বিকল্প ব্যাগ। এবার মেলায় বাংলাদেশের দশটি পাট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে। 
আগত ব্যবসায়িগণ জাপানে বাংলাদেশে পাটের বাজার তৈরি ও বিদ্যমান বাজার সম্প্রসারণে আশাবাদী। তারা মনে করেন পাটের সাথে কাপড় ও চামড়া সংমিশ্রণ করে উৎপাদিত পণ্য জাপানের বাজারে স্থান করতে পারবে। এছাড়া প্যাকিং করার কাজেও পাটের ব্যবহার করা সম্ভব। জাপানের সুপারশপ ও কনভেনিয়েন্ট শপগুলো বাংলাদেশের উদ্ভাবিত পরিবেশবান্ধব পাটের ব্যাগের বিশাল ও সম্ভাবনাময় বাজার বলে মত প্রকাশ করেন পাট উদ্যোক্তাগণ। 
মেলায় অংশ নিতে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল এখন জাপানে অবস্থান করছেন। দলের অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী, মো. মোতাহার হোসেন চৌধুরী, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণ ও পাট শিল্পের সাথে জড়িত ব্যবসায়ীগণ অন্যতম। 
#
শিপলু/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৩১২ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর ঃ ১৬১১
 
এ বছরের ফিতরা জনপ্রতি সর্বোচ্চ ২৩১০ টাকা ও সর্বনি¤œ ৭০ টাকা
 
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
  ১৪৩৯ হিজরি সনের সাদাকাতুল ফিতর-এর হার জনপ্রতি সর্বোচ্চ ২৩১০ টাকা এবং সর্বনি¤œ ৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ সকালে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি ও বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান।
সভায় সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যে, ইসলামী শরীয়াহ মতে আটা, খেজুর, কিসমিস, পনির ও যব ইত্যাদি পণ্যগুলোর যে কোন একটি দ্বারা ফিতরা প্রদান করা যায়। আটা দ্বারা ফিতরা আদায় করলে অর্ধ সা’ বা ১ কেজি ৬শ’ ৫০ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ৭০ টাকা প্রদান করতে হবে। যব দ্বারা আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩ শ’ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ৫ শত টাকা, কিসমিস দ্বারা আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩শ’ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ১ হাজার ৩ শত ২০ টাকা, খেজুর দ্বারা আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩ শ’ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ১ হাজার ৯ শত ৮০ টাকা, পনির দ্বারা আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩ শ’ গ্রাম বা এর সর্বোচ্চ বাজার মূল্য ২ হাজার ৩ শত ১০ টাকা ফিতরা প্রদান করতে হবে। 
দেশের সকল বিভাগ থেকে সংগৃহীত আটা, যব, খেজুর, কিসমিস ও পনিরের সর্বোচ্চ বাজার মূল্যের ভিত্তিতে উপর্যুক্ত ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে। 
 
#
 
নিজাম/অনসূয়া/শামীম/২০১৮/১২৪৯ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর ঃ ১৬১০
 
রোহিঙ্গা ইস্যুতে সম্মেলনে অংশ নিতে প্যারিস গেলেন স্পিকার
 
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ফ্রান্স পার্লামেন্টের আমন্ত্রণে ফ্রেন্স- বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ গ্রুপের উদ্যোগে    ‘ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঈড়হভবৎবহপব ড়হ ঃযব জড়যরহমুধ’ং ংরঃঁধঃরড়হ রহ ইঁৎসধ (গুধহসধৎ) ধহফ ইধহমষধফবংয ’ শীর্ষক সম্মেলনে অংশ নিতে আজ প্যারিসের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন।
ফ্রান্সের রাজধানীতে ১ জুন সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হবে। এসময় স্পিকার রোহিঙ্গা বিষয়ক বিশেষজ্ঞগণের সাথে মতবিনিময় করবেন।
স্পিকারকে বিদায় জানান জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. আবদুর রব হাওলাদারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। 
 
#
 
কামাল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১২৪২ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৬০৯ 
বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ৩০ মে (১৬ জ্যৈষ্ঠ) :  
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ৩১ মে ‘বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।    
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- 'ঞড়নধপপড় অঃঃধপশং ঐবধৎঃ: ঝঃধু ধধিু, ঝঅঠঊ খওঠঊঝ’ অর্থাৎ ‘তামাক করে হৃদপিন্ডের ক্ষয় : স্বাস্থ্যকে ভালোবাসি, তামাককে নয়’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি। 
তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহার জনস্বাস্থ্য ও উন্নয়নের অন্যতম অন্তরায়। তামাকজাত দ্রব্য সেবনে হৃদরোগ, স্ট্রোক, ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, হাঁপানিসহ প্রাণঘাতী বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি হয়। এসব রোগের চিকিৎসা ব্যয়বহুল ও দীর্ঘমেয়াদি। তামাকের ব্যবহার কমিয়ে আনার মাধ্যমে এসব রোগ প্রতিরোধকে বিশ্বব্যাপী গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এ লক্ষ্যে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা আন্তর্জাতিক তামাক নিয়ন্ত্রণ চুক্তি ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল-এফসিটিসি প্রণয়ন করেছে। জাতিসংঘ এফসিটিসির কার্যকর বাস্তবায়ন ও অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণকে গুরুত্ব দিয়ে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা প্রণয়ন করেছে। 
আওয়ামী লীগ সরকার তামাকের ভয়াল থাবা থেকে সকলকে রক্ষা করতে ২০১৩ সালে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন ও ২০১৫ সালে বিধি জারি করেছে। আমরা ২০১৪-১৫ অর্থবছর থেকে তামাকজাত দ্রব্যের বিক্রয়মূল্যের ওপর ১% হারে স্বাস্থ্য উন্নয়ন সারচার্জ আরোপ করেছি। সারচার্জ হিসেবে সংগৃহীত অর্থ তামাক নিয়ন্ত্রণে ব্যবহারের লক্ষ্যে ‘স্বাস্থ্য উন্নয়ন সারচার্জ ব্যবস্থাপনা নীতি ২০১৭’ অনুমোদন করা হয়েছে। শিশুদের নিকট তামাকজাত দ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তামাকের ওপর কর বৃদ্ধি ও এ কর কাঠামোকে সহজ করার বিষয়টি সরকারের বিবেচনাধীন রয়েছে। 
উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমাদের প্রয়োজন একটি সুস্থ-সবল জনগোষ্ঠী। এজন্য আমরা ২০৪০ সালের মধ্যে দেশকে তামাকমুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছি। এ লক্ষ্যে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। আইনের যথাযথ প্রয়োগ ও তামাকজাত দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধির মাধ্যমে তামাকের ব্যবহার ক্রমশ কমিয়ে আনা সম্ভব। এর জন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা। তামাক সেবনের কোন সুফল নেই- মানুষের কাছে এই বার্তা নিয়ে যেতে হবে। এজন্য সরকার, বেসরকারি সংগঠনসহ সমাজের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
আমি আশা করি, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা বাংলাদেশকে তামাকমুক্ত করে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হব। 
আমি বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস ২০১৮-এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/শামীম/২০১৮/১০০৫ ঘণ্টা  
 

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ১৬০৮

বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :    

          রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :   

          "বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস পালনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই।

          তামাক জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। বিশ্বে সকল প্রতিরোধযোগ্য রোগের অন্যতম প্রধান কারণ তামাক। তামাকের কারণে সারাবিশ্বে প্রতি ৬ সেকেন্ডে একজন লোক ক্যান্সার, হৃদরোগ, স্ট্রোক, ডায়াবেটিস, হাঁপানিসহ ফুসফুসের দীর্ঘমেয়াদী নানা রোগে মৃত্যুবরণ করে। এছাড়াও অসুস্থ হয়ে কর্মক্ষমতা হারায় যার প্রভাব পড়ে তার পরিবার ও সমাজে। তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহার জনস্বাস্থ্য ও জাতীয় অর্থনীতির জন্য হুমকিস্বরূপ।

          বর্তমান সরকার জনস্বাস্থ্যকে সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান করে ২০১৩ সালে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০০৫ সংশোধন করেছে এবং ২০১৫ সালে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) বিধি ২০১৫ প্রণয়ন করেছে। আইন অনুসারে সকল তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কের উভয়পার্শ্বে ৫০ ভাগ স্থান জুড়ে সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবাণী মুদ্রিত হচ্ছে। তামাকের ধোঁয়া থেকে অধূমপায়ীদের রক্ষায় পাবলিক প্লেস ও পাবলিক পরিবহণে ধুমপান নিষিদ্ধ করা হয়েছে।  শিশুদের তামাকের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষার জন্য এ আইনে শিশুদের নিকট বা শিশুদের দ্বারা তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে ।

          ধূমপান, পরোক্ষ ধূমপান ও ধোঁয়াবিহীন তামাক সেবন হৃদযন্ত্রের মারাত্মক ক্ষতি করে। তামাক হৃদরোগ ও স্ট্রোকের অন্যতম প্রধান কারণ। এ বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে 'Tobacco Attacks Heart: Stay away, SAVE LIVES’ যার বাংলা ভাবানুবাদ করা হয়েছে, ‘তামাক করে হৃৎপিন্ডের ক্ষয়: স্বাস্থ্যকে ভালোবাসি, তামাককে নয়’ যা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

          বাংলাদেশ সরকার টেকসই উন্নয়নে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বদ্ধপরিকর। এজন্য স্বাস্থ্যখাতে তামাক নিয়ন্ত্রণকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। তামাকের ব্যবহার হ্রাস করতে পারলে তামাকজনিত মৃত্যু কমে আসবে এবং জনস্বাস্থ্য ও জাতীয় অর্থনীতির উন্নয়ন হবে।

          আমি ‘বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস ২০১৮’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করছি।

          খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।"

#

হাসান/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/৯৫৭ ঘণ্টা

 

Todays handout (6).docx