Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১st ডিসেম্বর ২০১৫

তথ্যবিবরণী : ০১/১২/২০১৫

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৫১৮

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে পূর্বাচল প্রকল্পের কাজ শেষ হবে

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :

          পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের কাজ ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে শেষ হবে। প্রকল্পের প্রায় ৬০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। অবশিষ্ট কাজ পুরোদমে চলছে। তবে স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট পস্ন্যান্ট ও ওয়াটার ট্রিটমেন্ট পস্ন্যান্টের কাজ শেষ হতে ২০১৮ সালের জুন মাস পর্যনত্ম সময় লাগবে।

          আজ পূর্বাচল প্রকল্পের কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় এ তথ্য জানানো হয়। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন পর্যালোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন। পূর্বাচল প্রকল্প এলাকার অফিসে এ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

          গণপূর্ত মন্ত্রী বলেন, পূর্বাচলকে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ গ্রিন স্মার্ট সিটি হিসেবে গড়ে তোলা হবে। বাসিন্দাদের সেবামূলক সকল সুযোগ-সুবিধা এখানে নিশ্চিত করা হবে। এজন্য অন্য কোন সংস'ার ওপর নির্ভরশীল হতে হবে না। আগামী তিনবছরের মধ্যে এখানে কমপড়্গে ৪০ভাগ বাসিন্দার আবাসনের সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। একটি প্রকল্প অননত্মকাল চলতে পারে না। এর শুরম্ন যেমন হয়েছে, শেষ সময়ও জনগণকে জানাতে হবে।

          তিনি বলেন, পূর্বাচলের বিদ্যুৎ লাইন হবে মাটির নিচ দিয়ে। এখানকার বর্জ্যব্যবস'াপনা, পানি নিষ্কাশন ব্যবস'া সবই নিজস্ব ব্যবস'াপনায় গড়ে তোলা হবে। আবাসিক জ্বালানির জন্য এলপি গ্যাসের ব্যবস'া করা হবে। ২৫ হাজার ১৬টি আবাসিক পস্নটের পাশাপাশি এখানে ৬০ হাজার আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হবে। ইকোফ্রেন্ডলি এ শহরে সবুজ চত্বর, বাগান, বনাঞ্চলসহ পরিবেশসম্মত সকল সুযোগ সুবিধা রাখা হবে।

          পর্যালোচনাসভায় জানানো হয়, ১৯৯৬ সালে ছয় হাজার ২২৭ দশমিক ৩৬ একর জমির ওপর পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়। কিন' ভূমি উন্নয়নের কাজ শুরম্ন হয় ২০০৪ সালে। প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছে সাত হাজার ৭৮২ দশমিক ১৪ কোটি টাকা। চলতি বছরে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল। প্রকল্পের বিভিন্ন ধরনের কাজের মধ্যে জরিপ, পরিকল্পনা, জমি অধিগ্রহণের কাজ শতভাগ শেষ হয়েছে। ভূমি উন্নয়নের কাজ ৮০ ভাগ, পূর্বাচল সংযোগ সড়ক নির্মাণের কাজ ৬০ ভাগ, ৩২০ কিলোমিটার অভ্যনত্মরীণ সড়ক নির্মাণের কাজ ২৫ ভাগ, কুড়িল ফ্লাইওভার নির্মাণের কাজ ৮৫ ভাগ, সার্ফেস ড্রেন ও ক্রস ড্রেনের কাজ  ৩৮ ভাগ, সেন্ট্রাল আইল্যান্ড নির্মাণের কাজ ২৫ ভাগ, সিমানা পিলার স'াপনের কাজ ৫০ ভাগ, ভেতরের রাসত্মায় ৬১টি ব্রিজ নির্মাণের কাজ ৫০ভাগ, নদীর পাড় রড়্গার কাজ ৬০ ভাগ শেষ হয়েছে। ৪৭৭ দশমিক ২০ একর জমি নিয়ে ৪৩ কিলোমিটার লেক নির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে।

          পর্যালোচনাসভায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুলস্নাহ, রাজউকের চেয়ারম্যান জি এম জয়নাল আবেদীন, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আরিফ-উর-রহমান, যুগ্মসচিব রহমত উলস্নাহ মো. দসত্মগীর, রাজউকের সদস্য (উন্নয়ন) আব্দুর রহমান, সদস্য (স্টেট) আব্দুল হাই, প্রধান প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান মুন্সী ও আনোয়ার হোসেনসহ সংশিস্নষ্ট ঊর্ধতন কর্মকর্তাগণ উপসি'ত ছিলেন।

          মন্ত্রী প্রকল্প এলাকার লেক, ব্রিজ, সড়ক নির্মাণ কাজসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।

#

কিবরিয়া/আফরাজ/মিজান/জসীম/সেলিম/২০১৫/১৮৩০ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর :  ৩৫১৫

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স ১ম পর্ব পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) : 

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত ২০১৩ সালের মাস্টার্স ১ম পর্ব পরীক্ষার ফল আজ সন্ধ্যা ৬টায় প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত ফল ঝগঝ এর মাধ্যমে গবংংধমব অপশনে গিয়ে হঁ<ংঢ়ধপব>গচ<ংঢ়ধপব> জড়ষষ  লিখে ১৬২২২ নম্বরে ঝবহফ করে এবং  বিশ্ববিদ্যালয়ের িি.িহঁ.বফঁ.নফ  ওয়েবসাইটে ফল জানা যাবে। এ পরীক্ষায় ৩০ টি বিষয়ে ৮১টি কলেজের ৮৩ হাজার ৫শ’ ৩৪ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায়  অংশগ্রহণ করে।
    উল্লেখ্য, তত্ত্বীয় পরীক্ষা ১০ সেপ্টেম্বর শেষ হওয়ার পর বিশ^বিদ্যালয় কর্তৃক ঘোষিত ক্র্যাশ প্রোগ্রামের আওতায় নির্ধারিত তিনমাসের মধ্যেই এ পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হলো।

মাস্টার্স ও ডিপ্লোমা (প্রফেশনাল) ভর্তির ২য় মেধাতালিকা প্রকাশ আজ 

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫ সালের মাস্টার্স ও ডিপ্লোমা প্রফেশনাল ভর্তির ২য় মেধাতালিকা আজ প্রকাশ করা হয়েছে। উক্ত ফল বিকেল ৪টা থেকে  ঝগঝ এর মাধ্যমে মেসেজ অপশনে গিয়ে ঘট<ংঢ়ধপব>অঞচগ<ংঢ়ধপব>জড়ষষ ঘড় লিখে ১৬২২২ নম্বরে ঝবহফ  করে ফল জানা যাবে। এছাড়া,  রাত ৯টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের িি.িহঁ.বফঁ.নফ/ধফসরংংরড়হং  অথবা ধফসরংংরড়হং.হঁ.বফঁ.নফ ওয়েবসাইটে ফল পাওয়া যাবে।
    এ ভর্তি বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট িি.িহঁ.বফঁ.নফ/ধফসরংংরড়হং থেকে জানা যাবে।

আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় হকি ও টেনিস প্রতিযোগিতায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন

    বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৬ থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় প্রতিযোগিতায় দু’টি ইভেন্টে সাতটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হকি ও টেবিল টেনিসে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। 
    অর্জিত এ সাফল্যের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন-অর-রশিদ খেলোয়াড়, কোচ ও সংশ্লিষ্ট সকলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
#
ফয়জুল/আফরাজ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৫/১৮০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৫১২ 

পার্বত্য শান্তি চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে
- বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী 

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :

    বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, ঐতিহাসিক শান্তিচুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। পাবর্ত্য ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন ২০০১ যথাযথভাবে সংশোধন এবং বাস্তবায়নের জন্যও সরকার নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। শান্তিচুক্তি অনুযায়ী প্রত্যেক জেলা পরিষদের ৩৩টি বিভাগের মধ্যে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের নিকট ৩০টি, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের নিকট ৩০টি এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের নিকট ২৮টি বিভাগ ইতোমধ্যে হস্তান্তর করা হয়েছে। বর্তমান সরকার পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের ২৩ (ক) অনুচ্ছেদে প্রথমবারের মতো  পার্বত্য অঞ্চলের উপজাতিদের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
    মন্ত্রী আজ রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে আদিবাসী বিষয়ক সংসদীয় ককাসের উদ্যোগে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের অষ্টাদশবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। 
    আদিবাসী সংসদীয় ককাসের আহ্বায়ক ফজলে হোসেন বাদশা এমপি’র সভাপতিত্বে মূলবক্তব্য রাখেন আদিবাসী সংসদীয় ককাসের সদস্য খালেদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডীন ড. আব্দুল্লাহ আল ফারুকী, অনুষ্ঠান সঞ্চলনা করেন আদিবাসী সংসদীয় ককাসের সমন্বয়ক প্রফেসর মেসবাহ কামাল। 
    পার্ব্যত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরকে ঐতিহাসিক ও প্রধানমন্ত্রীর রাষ্ট্রনায়কোচিত প্রজ্ঞার বহিঃপ্রকাশ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন হতাশা, ক্ষোভ কিংবা অভিমান নয়, পার্বত্য শান্তি চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে সরকার এবং পার্বত্য জনসংহতি সমিতির মাঝে নিবিড় আলোচনা প্রয়োজন। এর মধ্যদিয়ে সন্দেহ ও অবিশ্বাস দূর হয়ে আস্থা ও আন্তরিকতার পরিবেশ সৃষ্টি হবে। 
#

মাহবুবুর/অনসূয়া/আলম/শুকলা/মিজান/আসমা/২০১৫/১৫৩০ ঘণ্টা

 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৫১১  

১৭৫ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন শিক্ষামন্ত্রী 

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :

    রাজধানীসহ জেলা ও বিভাগীয় শহরের (চট্টগ্রাম মহানগর ব্যতীত) ১৭৫টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২০১৬ শিক্ষাবর্ষে অনলাইনে শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম আজ শুরু হয়েছে।
    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আজ সকালে ঢাকা ধানমন্ডি গভঃ বয়েজ হাইস্কুলে অনলাইন ভর্তি কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। ১৭৫টি সরকারি মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালিত হবে টেলিটক মোবাইল ফোনের মাধ্যমে।  
    এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সরকারি স্কুলে ভর্তির জন্য আবেদন, প্রবেশপত্র প্রদান, ফলাফল প্রকাশ ও ভর্তি ফি জমা দেয়া- সবই অনলাইনে করা হচ্ছে।
    নাহিদ বলেন, আমরা চাই আমাদের নতুন প্রজন্মের জন্য বিশ্বমানের শিক্ষা। ভর্তি কার্যক্রমের মতো শিক্ষাব্যবস্থাপনা ও শিক্ষাদান পদ্ধতিতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার সরকারের লক্ষ্য অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। 
    বিশেষ অতিথি হিসেবে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট তারানা হালিম বলেন, দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনায় দেশীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটককে আরো বেশি বেশি সম্পৃক্ত করতে হবে। 
    মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গিয়াস উদ্দিন।
    অনলাইনে ১৭৫টি স্কুলে ১৩ ডিসেম্বর রাত ১১ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত ভর্তির জন্য আবেদন করা যাবে। অনলাইনে আবেদন ফরমপূরণসহ ভর্তির বিস্তারিত তথ্য যঃঃঢ়://মংধ.ঃবষবঃধষশ.পড়স.নফ-এ পাওয়া যাচ্ছে। 
#

সাইফুল্লাহ/অনসূয়া/আলম/শুকলা/মিজান/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৫/১৫৩০ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৫১০  

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর অভিনন্দন

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :

ভারতের নয়াদিল্লীতে অনুষ্ঠিত এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন অ্যাওয়ার্ড নাইট-২০১৫ এ অঋঈ গবসনবৎ অংংড়পরধঃরড়হ ড়ভ ঃযব অধিৎফ (অংঢ়রৎরহম পধঃবমড়ৎু) অর্জন করায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. শ্রী বীরেন শিকদার। 
এক অভিনন্দন বার্তায় ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের অংঢ়রৎরহম অধিৎফ অর্জন আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে বাংলাদেশের সুনাম বৃদ্ধি পাবে এবং বাংলাদেশের ফুটবল আরো এগিয়ে যাবে।
#

শফিকুল/অনসূয়া/শুকলা/মিজান/আসমা/২০১৫/১৪৫০ ঘণ্টা

                            

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৫০৯ 

নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য রোল মডেল
- শিল্পমন্ত্রী

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :

নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ সরকার গৃহীত নীতি ও কর্মসূচি স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য রোল মডেল হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ নারীর ক্ষমতায়নে ইতোমধ্যে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশের রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলগুলোতে (ইপিজেড) কর্মরত শতকরা ৬৪ ভাগই নারী। তৈরি পোশাক শিল্প, শ্রমঘন এসএমই শিল্পসহ সামগ্রিক শিল্পখাতে নারীর অংশগ্রহণ প্রতিনিয়ত বাড়ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। 
শিল্পমন্ত্রী গতকাল অস্ট্রিয়ায় অনুষ্ঠিত ‘জাতিসংঘ শিল্প উন্নয়ন সংস্থার (ইউনিডো) চতুর্থ অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই শিল্পখাতের উন্নয়ন (৪ঃয টঘওউঙ ঋড়ৎঁস ড়হ ওহপষঁংরাব ধহফ ঝঁংঃধরহধনষব ওহফঁংঃৎরধষ উবাবষড়ঢ়সবহঃ/ওঝওউ)’ শীর্ষক ফোরামে বাংলাদেশের ইপিজেডগুলোর অভিজ্ঞতা বিনিময়কালে এ মন্তব্য করেন। ইউনিডোর ১৬তম সাধারণ অধিবেশন উপলক্ষে ভিয়েনা ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারে এ ফোরামের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালন করেন আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা সিএনএন এর সাবেক উপস্থাপক টড বেঞ্জামিন (ঞড়ফফ ইবহলধসরহ)। এতে অন্যদের মধ্যে ইউনিডোর মহাপরিচালক লি ইয়াং (খর ণধহম), নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ জোসেফ স্টিগলিজ (ঔড়ংবঢ়য ঝঃরমষরঃু), ইথিওপিয়ার শিল্পমন্ত্রী আহমেদ আবতিও (অযসবফ অনঃব)ি সহ স্বল্পোন্নত দেশগুলোর শিল্পমন্ত্রী/বাণিজ্য ও অর্থমন্ত্রী, জাতিসংঘভুক্ত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা, আফ্রিকা ও এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সংস্থা, দাতা সংস্থা, আঞ্চলিক উন্নয়ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সিভিল সোসাইটিসহ এলডিসিভুক্ত দেশগুলোর বেসরকারিখাতের প্রতিনিধিরা এতে বক্তব্য রাখেন। 
শিল্পমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে চালুকৃত ৮টি রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলে (ইপিজেড) বিশ্বের ৩৭টি দেশের বিনিয়োগ রয়েছে। দেশের মোট রপ্তানি আয়ের শতকরা প্রায় ২০ ভাগ এসব ইপিজেড থেকে আসছে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ইপিজেডগুলো থেকে ৪৭ হাজার ৬ শত ২৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। একই সময় ইপিজেডগুলোতে সরাসরি ৪ লাখ ২৯ হাজার এবং পরোক্ষভাবে প্রায় ৪ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে বলে তিনি জানান। 
আমির হোসেন আমু আরো বলেন, ইপিজেডগুলোতে কর্মরত শ্রমিকের অধিকার রক্ষা, পেশাগত নিরাপত্তা, সুস্বাস্থ্য, কল্যাণ, শিক্ষা ও নির্ভরশীলদের সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এ লক্ষ্যে সরকার ইপিজেড শ্রমিক কল্যাণ সমিতি ও শিল্প সম্পর্ক আইন-২০১০ প্রণয়ন করেছে। এর আওতায় ইপিজেড শ্রমিকের অধিকার ও কল্যাণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। ফলে বাংলাদেশের ইপিজেডগুলো বিদেশি বিনিয়োগের আকর্ষণীয় ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। আর্থসামাজিক উন্নয়নে ইপিজেড ও শিল্পপার্কের সাফল্য বিবেচনা করে সরকার আরও ১শ’টি বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল (এসইজেড) গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।  
#

জলিল/অনসূয়া/শুকলা/মিজান/আসমা/২০১৫/১৪০০ ঘণ্টা
 
বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৫০৮ 
পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের ১৮ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের ১৮ বছর পূর্তি উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
    “পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির ১৮ বছর পূর্তি উপলক্ষে আমি পার্বত্য জেলাসমূহের জনগণ ও দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
    পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের দীর্ঘদিনের সংঘাতময় পরিস্থিত নিরসনের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর কোন তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা ছাড়াই পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে এই ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বিশ্ব ইতিহাসে এটি একটি বিরল ঘটনা। 
    এই চুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের দীর্ঘদিনের জাতিগত হানাহানি বন্ধ হয়। অনগ্রসর ও অনুন্নত পার্বত্য অঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত হয় শান্তি ও উন্নয়নের ধারা। দেশের অখন্ডতা ও জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষার লক্ষ্যে একটি মহান পদক্ষেপ হিসেবে সর্বমহলে প্রশংসিত হয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির জন্য ইউনেস্কো শান্তি পুরস্কার অর্জন এই চুক্তির আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি।
    পঁচাত্তর পরবর্তী সরকারগুলো পার্বত্য অঞ্চলের সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার পরিবর্তে নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য বাঙালি-পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে। খুন, রাহাজানি, অত্যাচার-অবিচার, ভূমি জবরদখল এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপব্যবহার এ অঞ্চলকে আরও অস্থিতিশীল করে তোলে। আমরা ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পর বিবাদমান সব পক্ষের সাথে ফলপ্রসূ আলোচনা করি। সবাইকে শান্তির পথে ফিরিয়ে আনি। শান্তিচুক্তি সম্পাদিত হয়। সবাই স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে।
    বিএনপি-জামাত জোট ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে ঐতিহাসিক এই চুক্তির চরম বিরোধিতা করে পার্বত্য অঞ্চলকে পুনরায় অস্থিতিশীল করতে চেয়েছিল কিন্তু তাদের এ হীন উদ্দেশ্য সফল হয়নি। আমরা পার্বত্য চুক্তির আলোকে এ অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়নের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ গঠন করি। আমাদের সরকার এ অঞ্চলের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ, অবকাঠামো, মোবাইল নেটওয়ার্কসহ সকল খাতের উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে। উপজাতি নৃগোষ্ঠী ও ক্ষুদ্র জাতিসত্তার নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি সমুন্নত রাখতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ভূমি বিষয়ক বিরোধ নিষ্পত্তির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। পার্বত্য জেলাসমূহের নৈসর্গিক সৌন্দর্য সমুন্নত রাখা ও পর্যটন শিল্পের প্রসারেও আমরা নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছি। আমাদের সময়োচিত পদক্ষেপের ফলে আজ পার্বত্য জেলাসমূহ কোন পিছিয়ে পড়া জনপদ নয়। দেশের সার্বিক উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় এ অঞ্চলের জনগণ সম-অংশীদার। 
    আমরা পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশের সর্বত্র শান্তির ধারা বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর। এ শান্তির ধারা আমরা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে চাই।
    আমি পার্বত্য শান্তি চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে সকলের সহযোগিতা কামনা করি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
নুরএলাহি/অনসূয়া/শুকলা/মিজান/আসমা/২০১৫/১২৪৫ ঘণ্টা 

বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না

বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৫০৭
পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের ১৮ বছর পূর্তি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী  

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) : 
    রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের ১৮ বছর পূর্তি উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
    “পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের ১৮ বছর পূর্তি উপলক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করছে জেনে আমি আনন্দিত।
    বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, বান্দরবান এবং রাঙ্গামাটি নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যরে অপার আধার। যুগযুগ ধরে বিভিন্ন জনগোষ্ঠী এ অঞ্চলে বসবাস করে আসছেন। তাদের ভাষা, কৃষ্টি ও সংস্কৃতি এ অঞ্চলকে বিশেষভাবে বৈশিষ্ট্যম-িত করেছে। ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর তৎকালীন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতা ও উদ্যোগে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে এক ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় গঠিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ।
    শান্তি ও স্থিতিশীলতা উন্নয়নের পূর্বশর্ত। তাই পাবর্ত্য অঞ্চলের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে এবং জনগণের জীবনমান উন্নত করতে পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর ছিল একটা অনন্য মাইলফলক। আমি বিশ্বাস করি শান্তি চুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষের আর্থসামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হচ্ছে। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমির উন্নয়নে পারস্পরিক ভেদাভেদ ভুলে আমি দলমতনির্বিশেষে সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানাই।
    আমি পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের ১৮ বছর পূর্তি উদ্যাপনের লক্ষ্যে গৃহীত সকল কর্মসূচির সফলতা কামনা করি।
    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#

আজাদ/অনসূয়া/শুকলা/মিজান/আসমা/২০১৫/১২৪৫ ঘণ্টা
         
বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না

Todays handout (4).doc