তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৯৬
ভূমিকম্পে জানমালের ক্ষয়ক্ষতিতে স্পিকারের শোক
ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বাংলাদেশ, ভারত ও নেপালে ভূমিকম্পে জানমালের ক্ষয়ক্ষতিতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
স্পিকার আজ এক শোকবার্তায় ভূমিকম্পে প্রাণহানিকে দুঃখজনক ও মর্মান্তিক বলে উল্লেখ করেন। তিনি নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মোঃ ফজলে রাব্বী মিয়া এবং চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজও ভূমিকম্পে প্রাণহানিতে শোক প্রকাশ করেছেন।
#
শিবলী/ফায়জুল/নবী/সেলিম/২০১৫/২২২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৯৫
বান্দরবানে বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন করলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী
বান্দরবান, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :
আজ বান্দরবান পার্বত্য জেলার বিভিন্ন স্থানে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন করা হয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এসব কাজের উদ্বোধন করেন। এসব উন্নয়ন কাজের মধ্যে রয়েছে- পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে গোয়ালিয়াখোলা জামে মসজিদের সীমানা প্রাচীর নির্মাণ, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর এর অর্থায়নে সুইচা কারবারী পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুনভবন, পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে লাম্বাঘোনা পাড়া বৌদ্ধবিহার নির্মাণ এবং ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে সদর উপজেলার রেইছা বাজার ঘোনা পাড়ায় ব্রিজসহ অন্যান্য প্রকল্প।
এসব প্রকল্পের উদ্বোধনকালে প্রতিমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তি ও উন্নয়ন নিশ্চিতকরণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি সম্পাদিত হয়েছিল। সেই থেকে দুর্গম এ এলাকায় উন্নয়নের ছোঁয়া লাগতে থাকে। বিগত ৬ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেক্টরভিত্তিক প্রচুর উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে এবং এর ধারাবাহিকতা এখন বিদ্যমান রয়েছে। বিগতদিনে রাজনৈতিক সহিংসতার মধ্যেও এ এলাকার উন্নয়ন অব্যাহত আছে।
বীর বাহাদুর উশৈসিং আরো বলেন, শান্তি ও উন্নয়নের স্বার্থেই এ সরকারের মেয়াদেই শান্তিচুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন করা হবে। এজন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য ¤্রাসা খেয়াং, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল কুদ্দুছ, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল আজিজ, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শফিকুল ইসলাম ও রেইছা ইউপি চেয়ারম্যান সাবুখয় মারমা উপস্থিত ছিলেন।
#
জুলফিকার/ফায়জুল/নবী/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৫/২০১৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৯৪
সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন
সেনাবাহিনী মোতায়েন বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের বক্তব্য
ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :
আগামী ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন বিষয়ে প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিকসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর খবর প্রকাশ/প্রচার করা হচ্ছে। নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন নিয়ে এ বিভ্রান্তি দূর করা প্রয়োজন।
ইতিপূর্বে ২০০১ এবং ২০০৮ সনে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় সেনাবাহিনীকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ঐসময় ছাড়া আর কোনো সময়ই সেনাবাহিনী অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সাথে কেন্দ্রে কেন্দ্রে বা রাস্তায় টহল দেয়নি। সেনাবাহিনী রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে অবস্থান নেয় এবং রিটার্নিং অফিসার ডাকলে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে।
জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা নির্বাচন যেহেতু সারাদেশে অনুষ্ঠিত হয় সেজন্য তাদেরকে সুবিধামত বিভিন্ন স্থানে অস্থায়ী ক্যাম্প করে থাকতে হয়। তারা ক্যাম্পেই রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে অবস্থান করে থাকে। ডাক পড়লে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ গ্রহণ করে। আসন্ন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন যেহেতু শুধু ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীর মধ্যে সীমাবদ্ধ এবং সেনানিবাস শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত, সেহেতু সেখান হতে মিরপুর বা উত্তরা যাওয়া যেমন সহজ তেমনি দক্ষিণে যাওয়াও সহজ। তাই সুবিধার জন্য ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে অবস্থান করলেও কমিশন কর্তৃক মোতায়েনকৃত সেনাবাহিনীর ইউনিটসমূহ সম্পূর্ণ প্রস্তুত অবস্থায় থাকবে, যেভাবে সেনানিবাসের বাইরে বিভিন্ন স্টেডিয়াম কিংবা অন্যান্য অস্থায়ী ক্যাম্পে থেকে থাকে। এতে করে ডাক পড়লে তাৎক্ষণিকভাবে তারা মুভ করতে পারে। সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সেনাবাহিনী অস্থায়ী ক্যাম্পেই থাকুক আর সেনানিবাসেই থাকুক তাদের মুভমেন্ট সময় একই থাকবে এবং তাতে করে তাদের কার্যকারিতাও সমান পর্যায়েই থাকবে। এছাড়া ভোটগ্রহণের দিন বিভিন্ন যানবাহনের চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে ফলে রাস্তায় যানজট থাকবে না। তাই খুব দ্রুতই সেনাবহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারবে।
এবার সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্র্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশিসংখ্যক পুলিশ, র্যাব, আনসার-ভিডিপি, কোস্টগার্ড ও বিজিবি সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। এসব বাহিনীর পর্যাপ্তসংখ্যক মোবাইল টিম টহল দেবে এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে অবস্থান করবে। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে অন্যান্য কেন্দ্রের চাইতেও অধিকসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হচ্ছে যাতে করে যেকোন পরিস্থিতি তাৎক্ষণিকভাবে মোকাবিলা করতে তারা সক্ষম হয়।
উল্লিখিত অবস্থায় সকলের নিকট নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন বিষয়ে আর কোনো বিভ্রান্তির অবকাশ থাকবে না।
#
আসাদুজ্জামান/ফায়জুল/নবী/মোশারফ/রেজাউল/২০১৫/১৯৩৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৯৩
বাংলাদেশি পণ্য ভারতে প্রবেশের ক্ষেত্রে অশুল্ক বাধা দূর করার তাগিদ
ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :
বাংলাদেশি পণ্য ভারতে প্রবেশের ক্ষেত্রে অশুল্ক বাধা দূর করতে ভারতীয় ডেপুটি হাইকমিশনারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, ভারতের বাজারে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি পণ্যকে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দেয়ার কথা বলা হলেও অশুল্ক প্রতিবন্ধকতার কারণে তা এখনো বাস্তবায়িত হয়নি। তিনি দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের স্বার্থে এসব প্রতিবন্ধকতা দূর করার লক্ষ্যে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের তাগিদ দেন।
বাংলাদেশি জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেড এবং ভারতের জিন্দাল গ্রুপের মধ্যে ১০টি জাহাজ নির্মাণের জন্য সম্পাদিত চুক্তির বিভিন্ন দিক তুলে ধরতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী এ তাগিদ দেন। রাজধানীর লেকশো’র হোটেলে আজ ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেড এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় ডেপুটি হাইকমিশনার সন্দীপ চক্রবর্তী (গৎ. ঝধহফববঢ় ঈযধশৎধাড়ৎঃু), ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোঃ সায়ফুল ইসলাম এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ সাখাওয়াত হোসেন বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারত সরকার ও জনগণের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের অর্থনীতি অনেকদূর এগিয়ে গেছে। বর্তমানে বাংলাদেশ তৈরিপোশাক থেকে জাহাজ নির্মাতা (ঝযরৎঃং ঃড় ঝযরঢ়ং) দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। একসময় ইউরোপিয় সভ্যতার নিদর্শন হিসেবে বড় বড় জাহাজ বাংলাদেশে আসলেও এখন বাংলাদেশের তৈরি জাহাজ ইউরোপের বন্দরে নোঙ্গর করছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
আমির হোসেন আমু বলেন, জাহাজ নির্মাণশিল্পকে বর্তমান সরকার অগ্রাধিকার শিল্পখাত হিসেবে ঘোষণা করেছে। এ শিল্পের উন্নয়নে সরকার নীতি সহায়তা প্রদান অব্যাহত রেখেছে। জাহাজ রপ্তানিখাতে আয়কর সুবিধা ও নগদ প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে। এ শিল্পের জন্য একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে। তিনি জাহাজ নির্মাণশিল্পের আধুনিকায়ন ও উন্নয়নে সম্ভব সবধরণের সহায়তার আশ্বাস দেন।
ভারতীয় ডেপুটি হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশের মতো দ্রুত উন্নয়নকামী দেশের জন্য রপ্তানিপণ্য বৈচিত্র্যকরণের উদ্যোগ নেয়া জরুরি। ভারতীয় জিন্দাল গ্রুপের সাথে বিরাট অংকের জাহাজ নির্মাণচুক্তি বাংলাদেশের জন্য একটি সুখবর। এর মাধ্যমে বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের রপ্তানি সক্ষমতা বাড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেড ভারতের প্রসিদ্ধ শিল্পগোষ্ঠী জিন্দাল গ্রুপের জন্য ১০টি পণ্যবাহী জাহাজ (৮০০০ উডঞ গরহর ইঁষশ ঈধৎৎরবৎ) নির্মাণ করবে। এর মাধ্যমে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ৬১ দশমিক ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৪শ’ ৮০ কোটি টাকা) আয় করবে। প্রথম পর্যায়ে ১৮ মাসের মধ্যে ৬টি জাহাজ নির্মাণ ও হস্তান্তর করা হবে। পরবর্তীতে বাকি ৪টি জাহাজ নির্মাণ ও হস্তান্তর করা হবে। এ নির্মাণ আদেশ বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে এযাবত সম্পাদিত নির্মাণ চুক্তিগুলোর মধ্যে অর্থের পরিমাণ বিবেচনায় সর্বোচ্চ বলে সভায় জানানো হয়।
#
জলিল/ফায়জুল/নবী/মোশারফ/রেজাউল/২০১৫/১৮২৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৯২
তিন লক্ষাধিক মিটার কারেন্ট জাল আটক করেছে কোস্টগার্ড
ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :
গতকাল বাংলাদেশ কোস্টগার্ড স্টেশন চাঁদপুর এর একটি অপারেশনদল অভিযান পরিচালনা করে চাঁদপুরের লঞ্চঘাটে যাত্রীবাহী লঞ্চ "এমভি জাহিদ-৩" হতে আনুমানিক ৩ লাখ ৩০ হাজার বর্গমিটার কারেন্ট জাল আটক করে, যার মূল্য প্রায় ১ কোটি ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
এছাড়াও অবৈধ কারেন্ট জাল পরিবহণের দায়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত উক্ত লঞ্চকে দুই হাজার টাকা জরিমানা করে।
আটককৃত কারেন্ট জাল মৎস্য কর্মকর্তা এবং সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে পুড়িয়ে ফেলা হয়।
#
ফায়জুল/মোশারফ/রেজাউল/২০১৫/১৭৪৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৯১
সাবেক শিক্ষাসচিবের মৃত্যুতে শিক্ষামন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সাবেক শিক্ষাসচিব সৈয়দ আতাউর রহমানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।
আজ এক শোকবাণীতে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সাবেক এই কর্মকর্তা আতাউর রহমান একজন দক্ষ সৃজনশীল সচিব ছিলেন। তাঁর সময়েই জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন, বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ, শিক্ষায় তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারসহ বহু সৃজনশীল কাজ শুরু হয়েছিল। সচিব হিসেবে চাকরি শেষ করার পরেও তিনি শিক্ষার কাজে জড়িত ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে জাতি একজন দক্ষ প্রশাসক ও শিক্ষাবান্ধবকে হারিয়েছে। এ ক্ষতি অপূরণীয়।
#
সুবোধ/ফায়জুল/মোশারফ/সেলিম/২০১৫/১৭০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৯০
সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটারগণ যে কেন্দ্রে
ভোট দেবেন তা এসএমএস এর মাধ্যমে জানা যাবে
ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :
আগামী ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় ঢাকা দক্ষিণ, ঢাকা উত্তর ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটারগণ ২৫ এপ্রিল হতে মোবাইল ফোনে এসএমএস এর মাধ্যমে কোন কেন্দ্রে ভোট দেবেন তা জানতে পারবেন।
ভোটারের ঘওউ নম্বর ১৭ ডিজিটের হলে মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে চঈ লিখে স্পেস দিয়ে ঘওউ নম্বর টাইপ করে ১৬১০৩ নম্বরে ঝবহফ করতে হবে। ফিরতি মেসেজে ভোটকেন্দ্রের নাম জানতে পারবেন। যাদের ঘওউ নম্বর ১৩ ডিজিটের তাদেরকে ঝগঝ অপশনে গিয়ে চঈ লিখে স্পেস দিয়ে ৪ ডিজিটের জন্মসন লিখে তারপর ১৩ ডিজিটের ঘওউ নম্বর টাইপ করে ১৬১০৩ নম্বরে ঝবহফ করতে হবে।
যারা নতুন ভোটার হয়েছেন কিন্তু ঘওউ কার্ড পাননি তারা মেসেজ অপশনে গিয়ে চঈ টাইপ করে স্পেস দিয়ে ভোটার নিবন্ধন ফরমের স্লিপনম্বর লিখে স্পেস দিয়ে দিন-মাস-বছর (ফফ-সস-ুুুু) ফরমেটে জন্মতারিখ লিখে ১৬১০৩ নম্বরে পাঠিয়ে দিন।
মোবাইল ফোনের এসএমএস ছাড়াও নির্বাচন কমিশন বাংলাদেশ এর ওয়েবসাইট িি.িবপ.ড়ৎম.নফ অথবা িি.িহরফ.িমড়া.নফ ভিজিট করেও ভোটকেন্দ্রের নাম জানা যাবে। এছাড়া ৩৫৯০১২৩৪৫৬ নম্বরে ফোন করেও ভোটারগণ ভোটকেন্দ্রের নাম জানতে পারবেন।
ভোটদানের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রের (ঘওউ কার্ড) প্রয়োজন নেই। যারা নতুন ভোটার হয়েছেন কিন্তু ঘওউ কার্ড পাননি তারাও ভোট দিতে পারবেন।
#
আসাদুজ্জামান/ফায়জুল/মোশারফ/রেজাউল/২০১৫/১৬৫২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৮৯
বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ২৬ এপ্রিল বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস-২০১৫ উদ্যাপন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে মেধার বিকল্প নেই। এবারের মেধাসম্পদ দিবসের প্রতিপাদ্য “এবঃ ঁঢ়, ঝঃধহফ ঁঢ়. ঋড়ৎ গঁংরপ” অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
সংগীত সৃজনশীলতার অন্যতম একটি মাধ্যম। এদেশের পল্লিগীতি, লালনগীতি, ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালি, জারিগান, সারিগান, নজরুলগীতি, রবীন্দ্রসংগীত, আধুনিক গানসহ অসংখ্য সংগীত যুগ যুগ ধরে আবহমান বাংলা সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে। এসকল সংগীতের কথা ও সুর বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে বিশ্ববাসীর হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। মহান স¦াধীনতাযুদ্ধে অসংখ্য দেশাত্ববোধক গান মুক্তিযোদ্ধা ও অবরুদ্ধ দেশবাসীকে মুক্তির প্রেরণায় উজ্জীবিত করেছিল। আমাদের সরকার এই অমূল্য মেধাসম্পদ সংগীতের উন্নয়ন ও সংরক্ষণে অঙ্গীকারবদ্ধ।
আমরা পেটেন্ট, ডিজাইন, ট্রেডমার্কস ও কপিরাইটের উন্নয়ন ও সংরক্ষণের জন্যও আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছি। দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অগ্রগতিকে সমুন্নত রাখতে মেধাসম্পদ সুরক্ষা ও সৃজনশীলতার বিকাশে সরকারের পাশাপাশি আমি সংশ্লিষ্ট সকলকে আরো এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই।
আমি বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস-২০১৫ এর সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
নুরএলাহি/ফায়জুল/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৫/১৭০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৮৮
বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্টস, ডিজাইনস ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের উদ্যোগে দেশে ১৫তম ‘বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি সত্যিই আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি সৃজনশীল ও উদ্ভাবনী কর্মকা-ে সম্পৃক্ত গুণিজনদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। দিবসটি পালন দেশে মেধাসম্পদের বিকাশ ও সংরক্ষণে জনমত সৃষ্টিতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।
সভ্যতার ঊষালগ্ন থেকে উদ্ভাবনী ও সৃষ্টিশীল কর্মকা- গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। মূলত উদ্ভাবন এবং নতুন নতুন আবিষ্কার বিশ্বকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। শিল্প, সাহিত্য, সংগীতসহ যাবতীয় সৃষ্টি ও ভাবনার পেছনে রয়েছে সমাজের মেধাবী ও গুণিজনদের অবদান। তাই তাঁদের মেধা ও সৃষ্টিশীলতার স¦ীকৃতি ও সংরক্ষণ জরুরি। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থার উদ্যোগে সারাবিশ্বে যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস’ উদ্যাপন করা হচ্ছে। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় “এবঃ ঁঢ়, ঝঃধহফ ঁঢ়. ঋড়ৎ গঁংরপ” খুবই তাৎপর্যপূর্ণ হয়েছে বলে আমি মনে করি।
বাংলাদেশ প্রাচীনকাল থেকে সভ্যতার পাদপীঠ। এ ভূখ-ে জন্মেছেন অনেক জ্ঞানী-গুণী, কবি, শিল্পী-সাহিত্যিক, বিজ্ঞানী, সংগীতজ্ঞসহ মেধাবী গুণীজন। তাঁদের সৃষ্টিশীল কর্মকা-সহ বর্তমান শিল্পী-সাহিত্যিক-উদ্ভাবক-সংগীতজ্ঞদের মেধা ও সৃষ্টিশীলতা সংরক্ষণ জরুরি। আমি আশা করি এ দিবসটি উদ্যাপনের মধ্য দিয়ে সৃষ্টিশীল কর্মকা- সংরক্ষণে জনমত সৃষ্টি হবে, যা বুদ্ধিবৃত্তিক সৃষ্টি ও উদ্ভাবনকে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করবে।
আমি ‘বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস-২০১৫’ উদ্যাপনের সাফল্য কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/ফায়জুল/সঞ্জীব/সেলিম২০১৫/১৭০০ ঘণ্টা