তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩২৫৯
রাঙ্গামাটির ঘাগড়ায় শ্রম কল্যাণ কমপ্লেক্সের ভিত্তিফলক উন্মোচন
রাঙ্গামাটি, ১৬ অগ্রহায়ণ (৩০ নভেম্বর) :
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মজিবুল হক বলেছেন, শ্রমিকদের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করতে এবং তাদের নিরাপত্তা বিধানে সরকার প্রয়োজনীয় আইন সংশোধন করবে। শ্রমিকরা যাতে স্বল্পখরচে আধুনিক চিকিৎসাসেবা পেতে পারে সে জন্য ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে বিশেষায়িত হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাঙ্গামাটির ঘাগড়ায় শ্রম কল্যাণ কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্পের ভিত্তিফলক উন্মোচন করার সময় এসব কথা বলেন। শ্রম অধিদপ্তর ও সেনা কল্যাণ সংস্থার মাধ্যমে ১ দশমিক ৫ একর জমিতে এ শ্রম কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হবে। কমপ্লেক্সটি নির্মাণে ৬২ কোটি ৮৬ লাখ টাকা ব্যয় হবে।
অনুষ্ঠানে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং, শ্রম সচিব আফরোজা খান ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা, রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বৃষকেতু চাকমা, রাঙ্গামাটি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গোলাম ফারুক, সেনা কল্যাণ সংস্থার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কমোডর কামরুল হক, সেনা কল্যাণ সংস্থার মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নুরুল আজিম, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান তরুণ কান্তি ঘোষ, জেলা প্রশাসক মানজারুল মান্নান বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয় যার ফলে এ অঞ্চলে উন্নয়ন, শান্তি ও সমৃদ্ধির দ্বার উন্মোচিত হয়। শান্তিচুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেন।
#
জুলফিকার/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/২০৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩২৫৮
এক্সপো উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী
রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সিরামিক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে
ঢাকা, ১৬ অগ্রহায়ণ (৩০ নভেম্বর)
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, সরকার ২০২১ সালের মধ্যে দেশের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার নির্ধারণ করেছে। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দেশের সিরামিক খাত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় প্রচলিত রপ্তানি পণ্যের পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তি, ঔষধ, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাট পণ্য, প্লাস্টিক পণ্য ও সিরামিক পণ্য রপ্তানিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এ খাতগুলোর পণ্য রপ্তানিতে আর্থিক সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি সবধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হচ্ছে। দেশে ৬২ টি সিরামিক কারখানা রয়েছে। এ শিল্পে ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ রয়েছে। প্রায় ৫ লাখ মানুষ কাজ করছে। সিরামিকের মান উন্নত হওয়ার কারণে বিশ^বাজারে বাংলাদেশের তৈরি সিরামিক পণ্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। দিন দিন এখাতের রপ্তানি বাড়ছে। এ শিল্পকে সুরক্ষার জন্য সরকার সিরামিক পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে উচ্চ হারে শুল্ক আরোপ করেছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী আজ ঢাকায় বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটিতে বাংলাদেশ সিরামিক ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন আয়োজিত তিন দিনব্যাপী “সিরামিক এক্সপো বাংলাদেশ-২০১৭” এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, গত অর্থবছরে বিশে^র ৫৮টি দেশে প্রায় ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের সিরামিক পণ্য রপ্তানি হয়েছে। সরকার প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব পেয়েছে। সরকার শ্রীলংকা, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশের সাথে এফটিএ স্বাক্ষর করছে। তখন শুল্কমুক্তভাবে সিরামিক বিদেশে রপ্তানির সুযোগ হবে।
সিরামিক এক্সপোতে বাংলাদেশসহ ১৩টি দেশের ৬০টি কোম্পানি অংশগ্রহণ করেছে। ১৫০টি বুথে ১০০ টির বেশি ব্রান্ড স্থান পেয়েছে। এক্সপো চলবে ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকবে।
বাংলাদেশ সিরামিক ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা,এমপি-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এনবিআর চেয়ারম্যান মোঃ নজিবুর রহমান, এফবিসিসিআই-এর ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট শেখ ফজলে ফাহিম, ফেয়ার প্রজেক্টিং কমিটির চেয়ারম্যান ইরফান উদ্দিন।
পরে বাণিজ্যমন্ত্রী রেড কারপেট ৩৬৫ লিমিটেড আয়োজিত চার দিনব্যাপী বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল গার্মেন্ট এন্ড টেক্সটাইল মেশিনারি এক্সপো-২০১৭, বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল ফেব্রিক এন্ড ইয়ার্ন এক্সপো-২০১৭ এবং বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল ডাইস পিগমেন্টস এন্ড কেমিক্যাল এক্সপো-২০১৭-এর উদ্বেধন করেন। এ তিনটি তৈরি পোশাকের সহায়ক সেক্টর। এতে ১২টি দেশের ২০০টি’র বেশি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।
#
লতিফ/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/২০০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩২৫৭
নারী ও কন্যাশিশুর প্রতি সহিংসতা রুখতে জনগণকেও এগিয়ে আসতে হবে
--- মেহের আফরোজ চুমকি
ঢাকা, ১৬ অগ্রহায়ণ (৩০ নভেম্বর)
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, নারী ও কন্যাশিশুর প্রতি নির্যাতন ও সহিংসতা রুখতে সরকারের পাশাপাশি দেশের জনগণকেও আন্তরিকতার সাথে এগিয়ে আসতে হবে। আজ রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা অ্যাকশন এইডের নারী এবং কন্যাশিশুর প্রতি সহিংসতা বিষয়ক গবেষণামূলক প্রতিবেদন ‘কার শহর’ (হুজ সিটি) প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা অ্যাকশন এইডের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ কবিরের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) কমান্ডার মোহাম্মদ মুফতি মাহমুদ খান, বিআরটিএ’র সচিব মুহাম্মদ শওকত আলী, ঢাকা মেট্রোপলিটন আনসারের পরিচালক হিরা মিয়া, আরবান প্লানিংয়ের প্রফেসর ড. আক্তার মাহমুদ, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ড. মালেকা বেগম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. শাহানাজ হুদা, ইউএন উইমেন এর কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ শওকো ইসহিকাওয়া।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, নারী ও কন্যা শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টার, জয় অ্যাপ ও জাতীয় হেল্পলাইন সেন্টার ১০৯ চালু হওয়ায় সহিংসতার হার কিছুটা কমেছে। এসব হেল্পলাইন ও অ্যাপ এর বিষয়ে আরো সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পাঠ্যপুস্তকে তা সংযোজন করা হয়েছে। এ সহায়তার বিষয়ে গণমাধ্যমকেও বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে বলে তিনি মত প্রকাশ করেন। তিনি আরো বলেন, পারিবারিকভাবে সন্তানকে মানবিকভাবে যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে।
অনুষ্ঠানে বক্তারা পাবলিক পরিবহনে নারীর নিরাপত্তা, বাসচালক ও হেলপারদের জেন্ডার সচেতনতা ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা প্রণয়ন কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানিসহ সকল ধরনের জেন্ডার বৈষম্য এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ মার্কেট প্লেসে শৌচাগার ব্যবস্থা বৃদ্ধি করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এছাড়াও সড়ক ও গণপরিবহনে নারীর নিরাপত্তা জোরদার, ফুটপাত নারীবান্ধব করা, পর্যাপ্ত যাত্রী ছাউনি নির্মাণ, নারীর জন্য বাজেটের সাথে বিশেষ বরাদ্দ প্রদান করার ওপরও সুপারিশ করা হয়। প্রতিমন্ত্রী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে এ গবেষণা প্রতিবেদন আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। বিশ্বব্যাপী ১৬ দিন ধরে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ উপলক্ষে অ্যাকশন এইড বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৪৫ টি দেশে ‘কার শহর’ শীর্ষক এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গবেষণায় বাংলাদেশ, ব্রাজিল, কঙ্গো, জর্ডান, লাইবেরিয়া, নেপাল, নাইজেরিয়া, সেনেগাল, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং জিম্বাবুয়ে নগরে নারীর নিরাপত্তার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে এ গবেষণায়। এতে নারীর প্রতি সহিংসতার সামগ্রিক পরিস্থিতি, নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে আইন কাঠামোর উপস্থিতি, নারীর প্রতি সহিংসতা নিরসনে বাজেট বরাদ্দের পরিকল্পনা, জেন্ডার সংবেদনশীল নগর পরিকল্পনা এবং জেন্ডারবান্ধব গণপরিবহন পরিকল্পনা এবং নকশা।
প্রবন্ধে উল্লেখ করা হয়, ঘরে, বাইরে এবং গণপরিসরে নারীর প্রতি সহিংসতার বিস্তারিত তথ্য সংরক্ষণ করতে হবে, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে আইন প্রণয়ন করতে হবে। সরকারি কাঠামো, কর্মক্ষেত্র, বিচারবিভাগসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে লিঙ্গভিত্তিক বৈসম্য দূরীকরণে প্রত্যক্ষ নীতিমালা, সেবাসমূহ ও উদ্যোগ গ্রহণ এবং প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দ, নারী প্রতিরোধে নীতিমালা প্রণয়ন, প্রকল্প, সেবা প্রদান এবং বাজেট প্রণয়নের ক্ষেত্রে নারী ও সহিংসতার শিকার ব্যক্তির অংশগ্রহণের প্রত্যক্ষ সুযোগ প্রদান, বাসস্টপ, শেল্টার, নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে স্বচ্ছ উপাদান ব্যবহার, পথ নির্দেশনার তথ্য বোর্ড, জরুরি ফোন নম্বর, পদক্ষেপ নিতে সুপারিশ
করা হয়।
#
খায়ের/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৯৪৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩২৫৬
শিক্ষার মানোন্নয়নে পরামর্শক কমিটির সভায় শিক্ষামন্ত্রী
মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে
ঢাকা, ১৬ অগ্রহায়ণ (৩০ নভেম্বর)
মাধ্যমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে করণীয় নির্ধারণের জন্য মন্ত্রণালয়কে পরামর্শ প্রদানের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির একটি বর্ধিত সভা আজ সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এ বিষয়ে গত বছরের ২৫-২৬ নভেম্বর কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত কর্মশালার সুপারিশ বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়। নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জনের সর্বশেষ অগ্রগতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। পাঠ্যক্রম পরিমার্জন কমিটির প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন কমিটির সদস্য অধ্যাপক ড. মঞ্জুর আহমেদ। তিনি জানান, শিক্ষাক্রম পরিমার্জনের জন্য একটি সাব-কমিটি কাজ করছে। পরিমার্জনের জন্য একটি কাঠামোও তিনি সভায় উপস্থাপন করেন। এর উপর বিস্তারিত আলোচনা হয়।
পাবলিক পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়নে মান নিশ্চিতকরণের জন্য গৃহীত পদক্ষেপসমূহের ইমপ্যাক্ট স্টাডি বিষয়ে উপস্থাপনা পেশ করেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব চৌধুরী মুফাদ আহমদ। সভায় জানানো হয়, উত্তরপত্র মূল্যায়নের ক্ষেত্রে অনেক উন্নতি হয়েছে। প্রধান পরীক্ষকসহ সংশ্লিষ্টদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। ফলে খাতার যথাযথ মূল্যায়নে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
সভায় শিক্ষাক্রম সংস্কার, একই ধরণের প্রশ্নপদ্ধতি, ছাত্রদের নৈতিক শিক্ষা এবং শিক্ষকদের মূল্যবোধ ও নৈতিকতা উন্নয়ন ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়।
সভাশেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, মাধ্যমিক শিক্ষার পাঠ্যক্রম উন্নয়ন, ব্যবস্থাপনা ও পাঠদান এবং কারিকুলাম পরিমার্জনের বিষয়ে সভায় বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। ইতোমধ্যে ১২টি পাঠ্যবই রঙিন ও সহজপাঠ্য করে ছাপা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সকল পাঠ্যবই সহজ, সুখপাঠ্য ও আকর্ষণীয় করা হবে যাতে পড়াশুনায় শিক্ষার্থীরা আরো আগ্রহী হয়। তিনি বলেন, উত্তরপত্র মূল্যায়ন, পরীক্ষা পদ্ধতি ও শিক্ষা ব্যবস্থাপনা উন্নয়নেও বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ ও শিক্ষক নির্দেশিকা দেয়া হয়েছে। সভার সুপারিশগুলো বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয় আন্তরিকতার সাথে কাজ করবে বলে জানান মন্ত্রী।
পরামর্শক কমিটির সদস্য অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, ড. মোহাম্মদ ফরাস উদ্দিন, অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী, ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, অধ্যাপক এম এম আকাশ, অধ্যক্ষ কাজী ফারুক আহমদ, শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, অধ্যাপিকা তাসলিমা বেগম, বেগম তানজিল আশ্রাফ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. অরুণা বিশ্বাস, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. এস এম ওয়াহিদুজ্জামান এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর নারায়ণ চন্দ্র সাহা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
#
আফরাজুর/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮০০ঘণ্টা