Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২১st August ২০১৬

তথ্যবিবরণী 21/8/2016

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৬৮৮

মংলা বন্দরের দু’টি জেটি পরিচালনার লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

ঢাকা, ৬ই ভাদ্র (২১শে আগস্ট):
    মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ বন্দরের ৩ ও ৪ নম্বর জেটির অসম্পূর্ণ উন্নয়ন কাজ পাওয়ারপ্যাক পোর্টস লিমিটেডের সাথে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করবে। পাওয়ারপ্যাক পোর্টস লিমিটেড অসম্পূর্ণ জেটি দু’টির নির্মাণ কাজ শেষে আগামী ৩০ বছর পরিচালনা করবে।
     আজ ঢাকায় একটি হোটেলে মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ ও পাওয়ারপ্যাক পোর্টস লিমিটেডের মধ্যে এ সংক্রান্ত  এক চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়। মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ এবং পাওয়ারপ্যাক পোর্টস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রন হক সিকদার (জড়হ ঐধয়ঁব ঝরশফবৎ) নিজ নিজ সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
    এসময় অন্যান্যের মধ্যে নৌপরিবহণমন্ত্রী শাজাহান খান, নৌপরিবহণ সচিব অশোক মাধব রায় এবং মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (প্রকৌশল ও উন্নয়ন) প্রকৌশলী মো. আলতাফ হোসেন খান উপস্থিত ছিলেন।  
প্রকল্পটরি নর্মিাণ ব্যয় ধরা হয়ছেে ৫২ দশমিক ৭৫ মলিয়িন  ইউএস ডলার। প্রকল্পটি বাস্তবায়তি হলে র্বাষকি এক লাখ টুয়েন্টি ইক্যুইপমেন্ট ইউনিটস (টিইইউজ) কন্টেইনার হ্যান্ডলংি করা সম্ভব হব।ে
মন্ত্রী বলেন, মংলা বন্দরের উন্নয়নে সরকার খুবই আন্তরিক। সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টায় একটি লোকসানি বন্দরকে লাভজনক বন্দরে পরিণত করা হয়েছে। ২০০৪-০৫ অর্থবছরে মংলা বন্দরের লোকসানের পরিমাণ ছিল ১১ কোটি ৬১ লাখ টাকা। আর এখন ২০১৬ সালে এসে বন্দরের লাভ হয়েছে প্রায় ৬৫ কোটি টাকা।
শাজাহান খান বলেন, মংলা বন্দররে উন্নয়নের সাথে সাথে এ অঞ্চলরে মানুষরে জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধতিওে সহায়ক ভূমকিা পালন করব।ে মংলা বন্দর বাংলাদশেরে দ্বিতীয় বৃহৎ আর্ন্তজাতকি বন্দর। তিনি বলেন, র্বতমান সরকার ইতোমধ্যইে ২০০৮-২০১৬ সাল র্পযন্ত এ বন্দররে উন্নয়নরে জন্য ৩১০ কোটি টাকা ব্যয়ে সাতটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।ে আজকরে এই প্রকল্পটসিহ র্বতমানে ৬৬৬ কোটি টাকার তিনটি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়ছে।ে এছাড়াও ২ হাজার ৯২৫ কোটি টাকার বভিন্নি প্রকল্প বভিন্নি র্পযায়ে অনুমোদনাধীন রয়ছে।ে উক্ত প্রকল্পগুলো বাস্তবায়তি হলে মংলা বন্দররে র্বাষকি কন্টইেনার হ্যান্ডলংি ক্যাপাসটিি বড়েে দাঁড়াবে ১০ লাখ টিইইউজ ।
উল্লেখ্য, মংলা বন্দরে বর্তমানে পাঁচটি জেটি চালু রয়েছে। তিন ও চার নম্বর জেটি পিপিপির আওতায় চালু করা হবে। মংলা বন্দরে পর্যায়ক্রমে মোট ১১টি জেটি চালু করা হবে।

#

জাহাঙ্গীর/আফরাজ/সেলিম/মোশারফ/রেজাউল/২০১৬/১৯৪৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২৬৮৭

ইআরডিতে দক্ষিণ-দক্ষিণ ও ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতা বিষয়ক সেমিনার

ঢাকা, ৬ই ভাদ্র (২১শে আগস্ট):
    অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের নলেজ ফর ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রকল্পের আওতায় আজ পরিকল্পনা কমিশনের এইসি সম্মেলনকক্ষে দক্ষিণ-দক্ষিণ ও ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতা : বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট শীর্ষক অর্ধদিবসব্যাপী এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের সাবেক স্থায়ী প্রতিনিধি এবং জাতিসংঘের দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতা সংক্রান্ত উচ্চ পর্যায়ের কমিটির সাবেক সভাপতি প্রফেসর ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন।
    অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের জাতিসংঘ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব শামীমা নার্গিসের সভাপতিত্বে এ সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন। বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক রবার্ট ওয়াটকিনস এবং উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ইউএনডিপি, ইউএনএফপিএ, আইএলও, ইউএনসিডিএফ, এফএও এবং ইউনিসিফ- এর প্রতিনিধিগণ সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারে মূল বক্তব্যের ওপর প্যানেল আলোচক হিসেবে আলোচনা করেন এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. আসাদুল ইসলাম এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্স উইংয়ের মহাপরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম।
    দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা এবং টেকসহ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতা জোরদার করা প্রয়োজন মর্মে সেমিনারে আলোচনা হয়। কৃষির উন্নয়ন ও খাদ্যশস্যের উৎপাদন বৃদ্ধি, নারী শিক্ষা সম্প্রসারণ, দুর্যোগ মোকাবিলা,  নবায়নযোগ্য জ্বালানি, মাঠপর্যায়ে তথ্যপ্রযুক্তির সম্প্রসারণ, স্থানীয় উদ্যোগে কমিউিনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য সাফল্য রয়েছে, যা থেকে অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশ উপকৃত হতে পারে। তেমনিভাবে অন্যান্য উন্নয়নশীল  দেশের বিভিন্ন উন্নয়ন সমস্যার সফল সমাধান থেকে বাংলাদেশ উপকৃত হতে পারে।
    সেমিনারে কৃষি মন্ত্রণালয় এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক্সেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রামের পক্ষ হতে দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতার উল্লেখযোগ্য সফল উদ্যোগের ওপর দু’টি উপস্থাপনা পেশ করা হয়। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের উদ্যোগে দক্ষিণের দেশসমূহের অর্থ ও উন্নয়ন মন্ত্রীদের একটি ফোরাম গঠনের বিষয়েও সেমিনারে আলোচনা হয়।
#
আফরাজ/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৬/১৯০৬ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৬৮৬

এলজিআরডি মন্ত্রীর সাথে এডিবি প্রতিনিধিদলের বৈঠক

ঢাকা, ৬ই ভাদ্র (২১শে আগস্ট):
নগরের বস্তিবাসী ও সুবিধাবঞ্চিত মা ও শিশু স¦াস্থ্য সুরক্ষায় ১৯৯৮ সালে নগর প্রাথমিক স¦াস্থ্য পরিচর্যা সেবাদান (ইউপিএইচসিএস) প্রকল্পটি রংধনু ক্লিনিক নামে কার্যক্রম শুরু করা হয়। চলমান এ প্রকল্পটি আগামী জুলাই ২০১৭ থেকে জুন ২০২২ মেয়াদে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে চালু হতে যাচ্ছে।
আজ এলজিআরডি ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সাথে এডিবি’র দক্ষিণ এশীয় পরিচালক সুং সুপ রা  (ঝঁহম ঝঁঢ় জধ) এর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের এক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রীর অফিস কক্ষে বৈঠক করেন। বৈঠকে উল্লিখিত প্রকল্পে এডিবি’র অর্থায়ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
এতে এডিবি ১৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, সিডা ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ও সরকার ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদান করবে। প্রকল্পভুক্ত ১১টি নগর ও ১৪টি পৌরসভার প্রতিটিতে ১টি করে নগর স¦াস্থ্যকেন্দ্র ও ২টি করে প্রাথমিক স¦াস্থ্যকেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। সম্প্রসারিত প্রকল্পটির মাধ্যমে বর্তমানে ৭৭ লাখের স্থলে প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ নগর দরিদ্র জনগোষ্ঠী স¦াস্থ্যসুবিধা পাবে।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক আগ্রহে দরিদ্র গ্রামীণ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় স¦াস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে দেশে ১৩ হাজারের বেশি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু হয়েছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর বিগত শাসনামলে ১৯৯৮ সালে নগরের দরিদ্র মা ও শিশু স¦াস্থ্য সুরক্ষায় ইউপিএইচসিএসডি প্রকল্পের কার্যক্রম শুরু হয়। তিনি প্রকল্পটির ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়েও কথা বলেন।
এসময় স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবদুল মালেকসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
আহসান/আফরাজ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৯১৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২৬৮৫

নারী ক্ষমতায়নের মূলভিত্তি শিক্ষা
         -- নুরুল ইসলাম নাহিদ

ঢাকা, ৬ই ভাদ্র (২১শে আগস্ট):
    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ নারী শিক্ষাকে নারী ক্ষমতায়নের মূলভিত্তি হিসেবে উল্লেখ করে বলেছেন, সরকার দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি জোরদার করতে নারী শিক্ষা প্রসারে যুগান্তকারী বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে চলেছে। তিনি বলেন, মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীর সংখ্যাগত সমতা অর্জন, বাল্যবিবাহ ব্যাপকহারে হ্রাস এবং সরকারি-বেসরকারি চাকরিতে ব্যাপক হারে নারীর অংশগ্রহণ সরকারের নারী শিক্ষাবান্ধব কর্মসূচি বাস্তবায়নের ফলে সম্ভব হয়েছে।
    মন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ইডেন মহিলা কলেজ আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তৃতায় একথা বলেন।
    তিনি বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী সাম্প্রদায়িক শক্তি তাদের হীন উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য নারীদের গৃহবন্দি রেখে বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদের উর্বর ভূমিতে পরিণত করতে চেয়েছিল। নারী শিক্ষা প্রসারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ সাম্প্রদায়িক শক্তির সে অপচেষ্টা ব্যর্থ করে দেয়। আর তাই তারা এখন গুলশান বেকারি আর্টিজান রেস্তোরাঁ এবং শোলাকিয়ায় ঈদের জামাতে গুপ্ত হামলার মতো ধ্বংসাত্মক দেশবিরোধী কার্যক্রমের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।
    ইডেন মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর গায়ত্রী চ্যাটার্জীর সভাপতিত্বে কলেজ মিলনায়তনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে শিক্ষা সচিব মো. সোহরাব হোসাইন, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. এস এম ওয়াহিদুজ্জামান এবং কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. শামসুন্নাহারও বক্তৃতা করেন।
    জনাব নাহিদ বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি বাংলাদেশকে নেতৃত্বশূন্য করে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতেই ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট এবং ২০০৪ সালের ২১শে আগস্টের হত্যকা- চালায়। তিনি বলেন, এ অপশক্তি শান্তির ধর্ম ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে তরুণদের জঙ্গিবাদে প্ররোচিত করছে। দেশবিরোধী এ অপশক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য শিক্ষামন্ত্রী জনগণের প্রতি আহ্বান জানান।
    অনুষ্ঠানে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন মন্ত্রী। এর আগে তিনি রক্তদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
#

সাইফুল্লাহ/আফরাজ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৬/১৮০৫ ঘণ্টা

 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৬৮৪

মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা ৭ অক্টোবর

ঢাকা, ৬ই ভাদ্র (২১শে আগস্ট):
আগামী ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষা ৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। বিডিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষা হবে ৪ নভেম্বর। পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য শিক্ষার্থীদেরকে এসএসসি ও এইচএসসিতে সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম ৯ পয়েন্ট অর্জন করতে হবে।
আজ সচিবালয়ে আগামী শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সে ভর্তি সংক্রান্ত এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম এতে সভাপতিত্ব করেন।
এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা সম্পূর্ণ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়ে বলেন, মেডিকেল শিক্ষার মান বাড়ানোর জন্য সরকার সব সময় সচেষ্ট।
এসময় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্য সচিব সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মাহমুদ হাসান, মহাসচিব অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় মেডিকেল শিক্ষা অনুষদের ডিন ডা. ইসমাইল হোসেনসহ বিভিন্ন সরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, বিএমডিসি ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
পরীক্ষিৎ/আফরাজ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৮০০ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২৬৮৩

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে সভা
তেলবাহী জাহাজকে আলাদা খাত ঘোষণা করা হবে

ঢাকা, ৬ই ভাদ্র (২১শে আগস্ট):
    তেলবাহী জাহাজকে অন্য নৌপরিবহণ থেকে আলাদা খাত হিসেবে ঘোষণা করতে যাচ্ছে সরকার।
    আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. মুজিবুল হকের সভাপতিত্বে নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাহজাহান খান এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সাথে তেলবাহী জাহাজ মালিক সমিতি এবং বিভিন্ন নৌযান শ্রমিক ফেডারেশন নেতৃবৃন্দের সাথে বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। শীঘ্রই এ বিষয়ে গেজেট প্রকাশ করা হবে।
    গত ২৬ এপ্রিল তেলবাহী জাহাজের শ্রমিকদের সর্বনি¤œ মজুরি সর্বসাকুল্যে ১০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তা অল্পদিনের মধ্যে কার্যকর হবে বলে বৈঠকে জানানো হয়। বৈঠকে তেলবাহী জাহাজের ভাড়া বৃদ্ধির বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হয়েছে। অল্পদিনের মধ্যে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর সাথে বৈঠকের মাধ্যমে তা নির্ধারিত হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। এছাড়া তেলবাহী জাহাজে নির্ধারিত অতিরিক্ত ভ্যাট প্রত্যাহার বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাথে আলোচনা করা হবে বলে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়।
    বৈঠকে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণায়ের সচিব মিকাইল শিপার, অতিরিক্ত সচিব মিয়া আব্দুল্লাহ মামুন, বাংলাদেশ অয়েল ট্যাংকার্স ওনার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি হাবিবুল আলম বীরপ্রতীক, সিনিয়র সহসভাপতি মাহবুবুল আহমেদ বীরবিক্রম, জাহাজী শ্রমিক ফেডারেশন এবং জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি শুক্কুর মাহমুদ, বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মো. শাহ আলম এবং সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী আশিকুল আলমসহ বিভিন্ন নৌযান মালিক-শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#

আকতারুল/আফরাজ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৬/১৮০০ ঘণ্টা

 

 

Todays handout (4).doc