Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd নভেম্বর ২০২৪

তথ্যবিবরণী ২২ নভেম্বর ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ১৭৬৩

 

কপ২৯-এর এনসিকিউজি টেক্সট হতাশাজনক

                              -- পরিবেশ উপদেষ্টা

 

বাকু (আজারবাইজান), ২২ নভেম্বর: 

 

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান কপ২৯ প্রেসিডেন্সি কর্তৃক প্রকাশিত নতুন যৌথ পরিমাণগত লক্ষ্য (এনসিকিউজি) বিষয়ক সর্বশেষ খসড়া নিয়ে গভীর হতাশা প্রকাশ করেছেন। সম্মেলনের শেষ পর্বে পৌঁছে এটি প্রকাশিত হওয়ার পর তিনি একে ‘খুবই হতাশাজনক একটি প্যাকেজ’ বলে অভিহিত করেন।

 

সৈয়দা হাসান উল্লেখ করেন, এই খসড়া স্বল্পোন্নত দেশসমূহ (এলডিসি) এবং ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর (সিডস) জরুরি চাহিদা পূরণে ব্যর্থ। তিনি বলেন, ‘উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বছরে ২৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দের প্রস্তাব আশ্চর্যজনকভাবে অপ্রতুল।’ এই বরাদ্দকে অনুদান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়নি এবং এটি কোনো নির্দিষ্ট ব্যবস্থার আওতায়ও নেই। এছাড়া, সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ৪৫টি এলডিসির জন্য কোনো বিশেষ তহবিল বরাদ্দ করা হয়নি।

 

উপদেষ্টা উল্লেখ করেন, কপ২৯ মূলত জলবায়ু অর্থায়ন নিয়ে কেন্দ্রিত হওয়া সত্ত্বেও এর ফলাফল এ বিষয়ে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অপ্রতুল। তিনি বলেন, ‘এই প্যাকেজটি এলডিসি এবং সিডস-এর মতো সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর জন্য প্রয়োজনীয় ন্যূনতম ন্যায়সংগত প্রস্তাবও দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এটি তাদের ক্রমবর্ধমান জলবায়ু ঝুঁকির সম্মুখীন হতে আরো বেশি করে একা ফেলে রেখেছে।’

 

সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এলডিসি দেশগুলোকে এই প্যাকেজ প্রত্যাখ্যান করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘যথাযথ সংশোধন ছাড়া এটি বাস্তবে তেমন কোনো প্রভাব ফেলবে না।’ তিনি সকল অংশীদারকে একটি আরো উচ্চাভিলাষী, ন্যায়সংগত এবং কার্যকর জলবায়ু অর্থায়ন কাঠামোর পক্ষে কথা বলার আহ্বান জানান, যা বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ সম্প্রদায়ের চাহিদাকে অগ্রাধিকার দেয়।

 

#

 

দীপংকর/মেহেদী/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২১৩০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                          Number: 1762


Reaction of Bangladesh on the Published NCQG Text at COP29:
COP29's NCQG Text is disappointing
                                                            -- Environment Advisor

 

Baku (Azerbaijan), November 22:

 

Syeda Rizwana Hasan, Advisor of the Ministry of Environment, Forest and Climate Change of Bangladesh, has expressed her profound disappointment with the latest text on the New Collective Quantified Goal (NCQG) for climate finance, published by the COP29 Presidency as the conference nears its conclusion.

 

In her statement, she criticized the text as a "very disappointing package," noting its failure to meet the critical needs of Least Developed Countries (LDCs) and Small Island Developing States (SIDS).

 

“The proposed decision to allocate USD 250 billion per year for all developing countries is shockingly insufficient,” she said, emphasizing that the amount is neither provisioned nor designated as grants. Furthermore, the text fails to allocate any dedicated funds to the most vulnerable 45 LDCs.

 

The Advisor highlighted the inadequacy of the COP29 outcomes in addressing climate finance challenges, despite this conference being explicitly focused on the issue. “The package has failed to provide the minimum required justification for an NCQG that should uplift the most vulnerable nations. It offers nothing concrete for LDCs and SIDS, leaving them exposed to escalating climate risks.”

 

Rizwana Hasan urged LDCs to resist this package, asserting that it “will make little difference in reality” without substantive revisions. She called on all stakeholders to advocate for a more ambitious, fair, and actionable climate finance framework that prioritizes the needs of the world's most vulnerable communities.

 

#

 

Dipankar/Mehedi/Rafiqul/Salim2024/21.20 Hrs. Handout                                                                                                                  Number: 1761  

 Bangladesh High Commission in

New Delhi Celebrates Armed Forces Day

New Delhi, 22 November:

Bangladesh High Commission in New Delhi celebrated the Armed Forces Day of Bangladesh yesterday with due to fervour and solemnity.

 The High Commission hosted a reception at Bangladesh High Commission Auditorium to mark the celebration. Lieutenant General RS Raman, AVSM, YSM, Director General Military Intelligence of Indian Army graced the ceremony as the Chief Guest. Many war veterans of Indian Armed Forces, including ex-Chief of Army staff of Indian Army General Deepak Kapoor (retd), diplomats of different countries and Defence Advisers/Attaches based in New Delhi attended the event.

The programme began with the national anthem of India and Bangladesh respectively. Thereafter the Defence adviser of Bangladesh high Commission, H.E. the High Commissioner and the Chief Guest delivered their speech. Afterwards, a short video clip covering the contribution of Bangladesh Armed Forces in nation building and international peace was screened.

Defence Adviser, Brigadier General Md. Hafizur Rahman, ndc, psc, in his welcome speech, recalled the sacrifice of the War Heroes of India along with the Mukti-Bahini of Bangladesh in achieving the glorious victory in 1971. Appreciating the presence of the esteemed guests, he shed light on the progress of defence cooperation between Bangladesh and India, as well as the advancement of Bangladesh Armed Forces at home and international arena.

Md. Mustafizur Rahman, the High Commissioner of Bangladesh to India, also recalled the contribution of the esteemed war veterans of India for their support during the War of Liberation of Bangladesh. He highlighted the glorious role of Bangladesh Armed Forces in defending motherland and appreciated the professional excellence and readiness to counter any threats, including supporting in the time of natural calamities, national emergencies and in managing relief and rehabilitation activities. Because of their role in times of national needs, Bangladesh armed forces have earned people’s trust and confidence.

In his remarks, Lieutenant General RS Raman, the chief guest of the program, commended the role of Bangladesh Armed Forces and its achievement of high standard within a short span of time. He also appreciated the existing cooperation between the two Armed Forces and expressed hope to strengthen it further in the days to come.

A ceremonial cake was cut on the occasion of the day. The guests were served with dinner at the end of the event.

#

Bangladesh High Commission, New Delhi/Mehedi/Rafiqul/Shamim/2024/2010 Hrs.

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ১৭৬০

 

সৌদি আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ওয়ামির উদ্যোগে

দৃষ্টিনন্দন মসজিদ কমপ্লেক্স উদ্বোধন করলেন ভূমি উপদেষ্টা

 

গাজীপুর, ৭ অগ্রহায়ণ (২২ নভেম্বর): 

 

ভূমি এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, ১৯৮১ সালে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং সৌদি আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ওয়ামির যৌথ উদ্যোগে বিশ্বের প্রায় অর্ধশত দেশের যুব প্রতিনিধিদের নিয়ে আন্তর্জাতিক যুব কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়। কনফারেন্সের সমাপনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি তৎকালীন শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান যুব উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য গাজীপুরের সফিপুরের সাত একর জমি ওয়ামিকে প্রদান করেন।

 

উপদেষ্টা আজ গাজীপুরের সফিপুরে সৌদি আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ওয়ামির উদ্যোগে দৃষ্টিনন্দন ওয়ামি মসজিদ কমপ্লেক্স উদ্বোধন ও হাসপাতাল-কলেজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

উপদেষ্টা বলেন, অন্যতম মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকান্ডে ভ্রাতৃপ্রতিম সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করেন। এজন্য তিনি উপস্থিত সৌদি রাষ্ট্রদূতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি সফররত ওয়ামি প্রতিনিধিদলকে বাংলাদেশ সফরে আসার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর কল্যাণে আরো পরিকল্পিত ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ওয়ামি কর্তৃক বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী মানুষের মৌলিক অধিকার পূরণে পরিকল্পিত কর্মসূচির মাধ্যমে উচ্চ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মমুখী বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ, মেধাবীদের শিক্ষা বৃত্তি, ধর্মীয় শিক্ষা দানসহ আর্ত-মানবতার সেবায় কাজ করছে। তিনি ভ্রাতৃ প্রতিম সৌদি সরকার ও তাদের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়সহ সরকারের পক্ষ থেকে ওয়ামিকে সার্বিক সহায়তার  আশ্বাস প্রদান করেন।

 

উল্লেখ্য, ওয়ার্ল্ড এসেম্বলি অব মুসলিম ইয়ুথ (ওয়ামী) সৌদি আরব ভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা যা বিগত ৫২ বছর যাবৎ বিশ্বের প্রায় সবকয়টি দেশে শিক্ষা, সংস্কৃতি, প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগে জরুরি ত্রাণ তৎপরতা, নারীর ক্ষমতায়নসহ নানাবিধ আর্থ-সামাজিক ও যুব উন্নয়নমূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে।

 

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকাস্থ সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান, সৌদি আরবের ওয়ামি সচিবালয়ের এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রফেসর ড. আবদুল হামিদ ইউসুফ আল মাজরু, রিয়াদস্থ ওয়ামি প্রধান কার্যালয়ের পরিচালক ফয়সাল সাআ’দ আব্দুল্লাহ বিন জাবর ও ত্রাণ কর্মকর্তা আব্দুল মালেক আল আমের।

 

#

 

আহসান/মেহেদী/মোশারফ/সেলিম/২০২৪/১৯৫০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ১৭৫৯

 

বিনিয়োগ ও বাণিজ্য প্রসারে পর্যটনের অবদান অপরিসীম

                                         -- এ এফ হাসান আরিফ

 

ঢাকা, ৭ অগ্রহায়ণ (২২ নভেম্বর): 

 

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন এবং ভূমি উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশের বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও বাণিজ্য প্রসারে পর্যটন শিল্প গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। এজন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন অপরিহার্য। এ লক্ষ্যে সরকার নতুন নতুন পর্যটন গন্তব্য আবিষ্কার ও দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকে প্রাধান্য দিচ্ছে। তিনি বলেন, মানুষের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে পর্যটনকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে বিভিন্ন মেলা অনুঘটকের ভূমিকা পালন করে।

 

উপদেষ্টা আজ ঢাকায় বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে চলমান ‘এশিয়া আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা’ পরিদর্শন শেষে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন ও বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডর স্টলে উপস্থিত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব নাসরীন জাহানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

উল্লেখ্য, গত ৭ নভেম্বরে শুরু হওয়া ১৭ দিনব্যাপী মেলার পর্দা নামছে আগামীকাল। মেলায় রকমারি পণ্যের পসরা সাজিয়ে ২৮৪টি স্টল ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। দেশীয় স্টলের পাশাপাশি চীন, ভারত, পাকিস্তান, নেপালসহ অনেক দেশ মেলায় অংশ নিয়েছে।

 

#

 

মাহবুবুর/মেহেদী/মোশারফ/সেলিম/২০২৪/১৯২০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ১৭৫৮ 

 

ভিয়েতনামে বাংলাদেশিদের জন্য ‘ই-পাসপোর্ট’ সেবা চালু

 

 

হ্যানয়, ২২ নভেম্বর: 

এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ৪৮তম মিশন হিসেবে আজ ভিয়েতনামের হ্যানয়স্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে ই-পাসপোর্ট সেবার উদ্বোধন করা হয়। দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের উপ-পরিচালকসহ কারিগরি প্রতিনিধিদল এবং ভিয়েতনামে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের উপস্থিতিতে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ভিয়েতনামে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ লুৎফর রহমান।

 

উদ্বোধনের পূর্বে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের টিম টেকনিক্যাল কার্যক্রম এবং দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেন। অনুষ্ঠানে ‘ই-পাসপোর্ট’ আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে উপস্থিত বাংলাদেশিদের সম্যক ধারণা দেন ঢাকা থেকে আগত ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আল-আমিন মৃধা। তিনি সরকারের ‘ই-পাসপোর্ট’ প্রকল্পের ওপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্রও প্রদর্শন করেন।

 

অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ লুৎফর রহমান ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের কারিগরি প্রতিনিধিদলকে ধন্যবাদ জানিয়ে তার বক্তব্যে দূতাবাস হতে অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে ই-পাসপোর্ট সেবা প্রদানের প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন। তিনি বলেন, এই কার্যক্রম চালু করার ফলে এখন থেকে ভিয়েতনাম ও লাওসে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা দূতাবাসে এসে ই-পাসপোর্ট সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এছাড়াও দূতাবাস ভিয়েতনাম ও লাওসের বিভিন্ন শহরে কনস্যুলার পরিষেবা প্রদানের সময় ‘ই-পাসপোর্ট’র আবেদন গ্রহণ করবে। আবেদনকারীরা ৫ বছর বা ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং আবেদন প্রাপ্তির এক মাসের মধ্যে ‘ই-পাসপোর্ট’ সরবরাহ করা সম্ভব হবে।

 

আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন শেষে রাষ্ট্রদূত কয়েকজন আবেদনকারীকে ‘ই-পাসপোর্ট’ এনরোলমেন্ট স্লিপ হস্তান্তর করেন। উপস্থিত প্রবাসী বাংলাদেশিরা দূতাবাসের এই উদ্যোগে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং দূতাবাসকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

 

#

বাংলাদেশ দূতাবাস, হ্যানয়/মেহেদী/মোশারফ/শামীম/২০২৪/১৮১০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর: ১৭৫৬

                                                   

মসজিদে নববীর আদলে গড়ে তোলা হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ

                                                                     ---ধর্ম উপদেষ্টা

চট্টগ্রাম, ৭ অগ্রহায়ণ (২২ নভেম্বর) :

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, মসজিদে নববীর আদলে গড়ে তোলা হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ।

আজ চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিক ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা একথা বলেন।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদটি মুঘল স্থাপত্যের একটি অনন্য নিদর্শন। এখানকার মুসল্লিদের আকাঙ্ক্ষাকে বিবেচনায় রেখে এ মসজিদটিকে একটি আইকনিক মসজিদ হিসেবে গড়ে তোলা হবে।

সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদটি প্রায় ৪০০ বছরের পুরাতন। এটি ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। এই মসজিদের মূল ভবনটি অবিকৃত রেখে উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা যায় কি-না সেবিষয়ে প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদপ্তরের সাথে আলোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, মসজিদের জায়গার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মুসল্লির নামাজের ব্যবস্থা যাতে করা যায় সেভাবে নকশা প্রণয়ন করা হবে। তিনি আরো বলেন, কুয়েত চ্যারিটি ফান্ড হতে প্রাপ্ত ১০ কোটি টাকা মন্ত্রণালয়ের তহবিলে জমা আছে। এটাকা দিয়েই কাজ শুরু করা হবে। এর বেশি টাকা দরকার হলে সেটা ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও মন্ত্রণালয়ের তহবিল থেকে সংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে।

ড. খালিদ বলেন, মসজিদের নকশা প্রণয়নের জন্য স্থাপত্য অধিদপ্তরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে স্থাপত্য অধিদপ্তর থেকে সয়েল টেস্ট ও ডিজিটাল সার্ভে সম্পন্ন করা হয়েছে। এবছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নকশা প্রণয়নের কাজ শেষ হবে এবং আসছে জানুয়ারি এ মসজিদের উন্নয়ন কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হবে বলে উপদেষ্টা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

এসময় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভাগীয় পরিচালক বোরহান উদ্দিন মোঃ আবু আহসান, ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমির উপপরিচালক মোঃ আশরাফুজ্জামান, আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদের খতিব মাওলানা সৈয়দ মোঃ আনোয়ার হোসাইন তাহের জাবেরী আল-মাদানী, মসজিদের ইমাম মাওলানা মোঃ আনোয়ারুল হক, মুসল্লী পরিষদের সভাপতি সালাউদ্দিন কাসেম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

পরে উপদেষ্টা আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদে পবিত্র জুমার নামাজের পূর্বে মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা করেন। এতে উপদেষ্টা ইসলামের কল্যাণে ধর্ম মন্ত্রণালয় কর্তৃক সম্প্রতি গৃহীত ও বাস্তবায়িত বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরেন।

#

 

আবুবকর/মেহেদী/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/১৮১৬ ঘণ্টা

 

 

 

Handout                                                                                                          Number: 1755

 

Bangladesh urged EU to support a proposal

for allocating USD 200 billion to the LDCs in CoP29

 

Baku (Azerbaijan), 22 November :

 

Bangladesh urged EU to support a proposal for allocating USD 200 billion to the LDCs and the most vulnerable countries, ensuring these nations can effectively respond to the challenges of the climate crisis.

 

Bangladesh urged this in a significant bilateral meeting held on between the Ministers of the Least Developed Countries (LDCs) and the European Union (EU) on the final outcomes of COP29 today. The meeting emphasized collaboration on unresolved issues to achieve a balanced and equitable outcome for all parties.

 

In the meeting the Bangladesh delegation head highlighted that ‘many issues remain unresolved,’ urging both groups to work together to secure a meaningful and inclusive deal for COP29.

 

During the meeting, LDC ministers shared their key positions, emphasizing the urgent need for financial and technical support to address the impacts of climate change.

 

The EU ministers acknowledged the concerns raised by the LDCs and reaffirmed their commitment to addressing climate vulnerabilities while fostering sustainable development.

 

The discussions focused on crucial areas such as climate finance, adaptation, mitigation, and the global stocktake process. The meeting marks an essential step in ensuring that the voices of the most vulnerable are heard and acted upon in the final negotiations of COP29.

 

#

Dipankar/Mehedi/Mosharaf/Abbas/2024/1755 Hours  

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর: ১৭৫৪

                                                   

কপ২৯-এ এলডিসি দেশগুলোর জন্য ২০০ বিলিয়ন

মার্কিন ডলার বরাদ্দে ইইউ-এর সমর্থন চাইল বাংলাদেশ

 

বাকু (আজারবাইজান), ৭ অগ্রহায়ণ (২২ নভেম্বর) :

জলবায়ু সংকটের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) এবং সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর জন্য ২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দের প্রস্তাবে সমর্থন জানাতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)-এর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ।

 

আজ আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে কপ২৯-এর চূড়ান্ত ফলাফলের বিষয়ে এলডিসি মন্ত্রী এবং ইইউ মন্ত্রীদের মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এই আহ্বান জানানো হয়। বৈঠকে অবশিষ্ট সমস্যাগুলোর সমাধানে উভয় পক্ষের সহযোগিতার মাধ্যমে একটি ভারসাম্যপূর্ণ ও সমতাভিত্তিক চুক্তি অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

 

বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি বলেন, ‘অনেক সমস্যা এখনও অমীমাংসিত রয়ে গেছে।’ তিনি উভয় পক্ষকে একযোগে কাজ করার মাধ্যমে কপ২৯-এ একটি অর্থবহ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক চুক্তি নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।

 

বৈঠকে এলডিসি মন্ত্রীরা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় আর্থিক ও কারিগরি সহায়তার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে তাদের মূল অবস্থান তুলে ধরেন।

 

ইইউ মন্ত্রীরা এলডিসি দেশগুলোর উদ্বেগের বিষয়গুলো স্বীকার করেন এবং জলবায়ুর ঝুঁকি মোকাবিলা ও টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে তাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।

 

বৈঠকে জলবায়ু অর্থায়ন, অভিযোজন, নির্গমন হ্রাস এবং গ্লোবাল স্টকটেক প্রক্রিয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। কপ ২৯-এর চূড়ান্ত আলোচনায় সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর কণ্ঠস্বরকে গুরুত্ব দিয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার এ বৈঠক একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।

#

 

দীপংকর/মেহেদী/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/১৯৫১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ১৭৫৩

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরো ৮২ জন বাংলাদেশি

ঢাকা, ৭ অগ্রহায়ণ ( ২২ নভেম্বর):

          পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, লেবাননের বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফেরত আসতে ইচ্ছুক আটকে পড়া ৮২ জন বাংলাদেশি Emirates Airlines-এর EK-584 ফ্লাইট যোগে গতরাতে দেশে প্রত্যাবাসন করেছেন। এদের মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে এবং ৬ জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফিরেছেন।

প্রত্যাবাসনকৃত এ সকল বাংলাদেশি নাগরিককে ঢাকায় বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তাবৃন্দ। বিমানবন্দরে ফিরে আসা বাংলাদেশিদের সাথে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজখবর নেন।

এ পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে সর্বমোট ৬৯৭ জন বাংলাদেশি লেবানন থেকে বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করেছেন। এছাড়া, একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যত জন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সকলকেই সরকার নিজ খরচে দেশে ফেরত আনবে। বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাস দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের নিরাপদে প্রত্যাবর্তনের জন্য এবং যেসকল প্রবাসী বাংলাদেশি ফিরে আসতে অনিচ্ছুক তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে।

#

কামরুল/রবি/আলী/লিখন/২০২৪/.১২. ৩০ঘণ্টা

2024-11-22-15-44-2abfee575b2be54495e54651548b87cb.docx