Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৬ জুন ২০১৫

তথ্যবিবরণী 06/06/2015

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৬৩৮

সরকারি হাসপাতালগুলোতে সান্ধ্যকালীন চিকিৎসাসেবা দিতে স¦াস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশ

ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন) :

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম সারাদেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে সান্ধ্যকালীন চিকিৎসাসেবা (রাউন্ড) নিশ্চিত করতে চিকিৎসকদের নির্দেশ দিয়েছেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আজ ঢাকায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জরুরি বৈঠকে একথা বলেন।   

তিনি বলেন, দরিদ্র মানুষের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করাই বর্তমান সরকারের লক্ষ্য। সরকারি হাসপাতালগুলোতে এখন সান্ধ্যকালীন রাউন্ড নিশ্চিত হয়নি। এটা নিশ্চিত করার জন্যই এ বৈঠক। আমি সকল হাসপাতালগুলোতে সান্ধ্যকালীন সেবা নিশ্চিত করতে চাই। 
 
মোহাম্মদ নাসিম  বলেন, দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে কোনো শৈথিল্য চলতে পারে না। কোনো চিকিৎসক রোগীর সেবাদানের ক্ষেত্রে কোনো অবহেলা প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ইতোমধ্যে মনিটরিং টিমের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে দায়িত্বে অবহেলার কারণে অনেকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

স্বাস্থ্যখাতে প্রস্তাবিত বাজেট প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী বলেন, সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে এ বাজেট যথেষ্ট নয়। সেই অর্থ যদি বাড়ানো না হয়, সরকারিভাবে যে স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার সুযোগ আছে তা ব্যাহত হবে। স্বাস্থ্যসেবার জন্য সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোক্তাদেরকে আরো এগিয়ে আসতে হবে। বেসরকারি হাসপাতাল যারা স্থাপন করেছেন তাঁরা কমমূল্যে যেন রোগীদের সেবা দেন। 

তিনি বলেন, রোগীর স্বজনদের অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে চিকিৎসা ব্যাহত হচ্ছে। এজন্য বিকল্প পথ বের করতে হবে। বিভিন্ন জেলা হাসপাতালে বিশেষায়িত ইউনিট সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। 

    বৈঠকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ সচিব সৈয়দ মন্জুুরুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ দীন মোঃ নূরুল হকসহ ঢাকার সরকারি হাসপাতালের পরিচালক, বিশেষায়িত হাসপাতালের পরিচালক ও সরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ এবং স্বাস্থ্য বিভাগের বিভাগীয় পরিচালকগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#

পরীক্ষিৎ/সাইফুল্লাহ/নবী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৫/২১০০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৬৩৭

পানি সম্মেলন
আগামীকাল তাজিকিস্তান যাচ্ছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন) :

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহ্রিয়ার আলম তাজিকিস্তানের দুশানবেতে অনুষ্ঠিতব্য ‘ওয়াটার ফর লাইফ’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগদানের উদ্দেশে আগামীকাল সকালে ঢাকা ত্যাগ করবেন। উচ্চপর্যায়ের এ সম্মেলনটি ৮ থেকে ১১ জুন পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী উক্ত সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ সালের মে মাসে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাইতে অনুষ্ঠিত এ বিষয়ের ওপর ‘দ্বিতীয় এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় পানি শীর্ষ সম্মেলনে’ যোগদান করেন। 

সম্মেলন শেষে শাহ্রিয়ার আলম ১০ জুন ঢাকা ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

#

খালেদা/সাইফুল্লাহ/নবী/সঞ্জীব/মোশারফ/রেজাউল/২০১৫/২১০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৬৩৬

খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ময়দার মিল স্থাপন প্রকল্প পরিদর্শন

ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন) :
জাতীয় সংসদের খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ১নং সাব-কমিটি আজ ঢাকার ‘পোস্তগোলার সরকারি আধুনিক ময়দার মিল স্থাপন’ প্রকল্প সরজমিন পরিদর্শন করে। 

পরিদর্শনকালে সাব-কমিটির আহ্বায়ক শেখ ফজলে নূর তাপস এবং সদস্য হাজী 
মোঃ সেলিম উপস্থিত ছিলেন।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মানসম্মতভাবে প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত হওয়ায় সাব-কমিটি সন্তোষ প্রকাশ করে।

স্বল্প খরচে পণ্য পরিবহণের জন্য নিকটবর্তী ঘাট ব্যবহার, প্রকল্পের প্রবেশপথটি জরুরিভিত্তিতে সংস্কার ও মেরামত, প্রকল্প এলাকায় নিরাপত্তা প্রাচীর সংস্কার এবং দক্ষ জনবল পদায়নের জন্য সাব-কমিটি সুপারিশ করে।

    খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব, খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, প্রকল্প পরিচালক এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তাগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

#

সাইফুল্লাহ/নবী/জসীম/রেজাউল/২০১৫/১৯১৪ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৬৩৫

জাতীয় চর সম্মেলনে স্পিকার
সকল অঞ্চলের সমউন্নয়ন পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে

ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন) :
জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, সমগ্র বিশ্বের উন্নয়ন পরিকল্পনায় ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য কমিয়ে এনে সহ¯্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনকে টেকসই রূপদান করতে হবে।

    আজ ঢাকার খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন কমপ্লেক্স মিলনায়তনে প্রথম জাতীয় চর সম্মেলন- ২০১৫ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি একথা বলেন। 

    তিনি বলেন, সহ¯্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাংলাদেশ অনেকদূর এগিয়েছে। প্রবৃদ্ধির সুফল দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছাতে হবে। 

    তিনি আরো বলেন, আমরা চাই অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন পরিকল্পনা যার থেকে কোনো বিশেষ শ্রেণি বা অঞ্চল বাদ না পড়ে। সকলকে সমন্বিত ও যৌথভাবে বিশেষ প্রয়োজন ও সমস্যার প্রেক্ষিতে চরাঞ্চলবাসীর সমস্যা নির্দিষ্ট করে সরকারের কাছে তুলে ধরতে হবে। 

    তিনি বলেন, সকল অঞ্চলে সমউন্নয়নের পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। তারপরও বিশেষ ক্ষেত্র সমস্যা চিহ্নিত করে সেগুলো নিরসনের জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে এবং এর থেকে অর্জিত সুফল চরাঞ্চলবাসীর কাছে পৌঁছে দিতে হবে। এ সমস্যাগুলোর সমাধানকে টেকসই রূপদান করার জন্য সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় এগুলো অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। 

    তিনি আরো বলেন, চরাঞ্চলবাসীর উন্নয়নকে টেকসই রূপদানের জন্য সকল সংসদ সদস্যকে একযোগে কাজ করতে হবে। সুষম উন্নয়ন পরিকল্পনায় চরাঞ্চলের বিশেষ প্রয়োজনকে অন্তর্ভুক্ত করে চরাঞ্চলের সামগ্রিক উন্নয়নকে নিশ্চিত করতে হবে। 

    প্রথম জাতীয় চর সম্মেলনের চেয়ারপার্সন খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রথম জাতীয় চর সম্মেলনের  ভাইস চেয়ারপার্সন এ কে এম মুসা, শিশির শীল, অস্ট্রেলিয়ান ডিপার্টমেন্ট অভ্ ফরেন অ্যাফেয়ার্স এন্ড ট্রেড এর হেড অভ্ ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের কাউন্সিলর প্রিয়া পাওয়েল বক্তব্য রাখেন। 

#
মঞ্জুর/সাইফুল্লাহ/নবী/সঞ্জীব/মোশারফ/রেজাউল/২০১৫/১৯১৮ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৬৩৪

ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন) :

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 

    “বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে ৭ জুন এক অবিস্মরণীয় দিন। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষিত ৬ দফা আন্দোলন ১৯৬৬ সালের ৭ জুন নতুন মাত্রা পায়।

    বাঙালির মুক্তিসনদ ৬ দফা আদায়ের লক্ষ্যে এদিন আওয়ামী লীগের ডাকে হরতাল চলাকালে নিরস্ত্র জনতার ওপর পুলিশ ও তৎকালীন ইপিআর গুলিবর্ষণ করে। এতে ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জে মনু মিয়া, সফিক ও শামসুল হকসহ ১১ জন শহিদ হন।

    আজকের এই দিনে আমি ঐতিহাসিক ৭ জুনসহ স্বাধীনতা সংগ্রামের সকল শহিদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।

    পাকিস্তানী শাসন-শোষণ-বঞ্চনা থেকে মুক্তির লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে সরকারবিরোধী সর্বদলীয় সভায় ঐতিহাসিক ৬ দফা প্রস্তাব পেশ করেন। ঢাকায় ফিরে তিনি ৬ দফার পক্ষে দেশব্যাপী ব্যাপক গণআন্দোলন গড়ে তোলেন। স্বৈরাচারী আইয়ুব সরকার বঙ্গবন্ধুকে এবছরই ৮ মে গ্রেফতার করে জেলে পাঠায়। বঙ্গবন্ধু ঘোষিত ৬ দফা দেশের শোষিত ও বঞ্চিত মানুষের মুক্তির সনদে পরিণত হয়ে উঠে। 

    ঐতিহাসিক ৭ জুনসহ সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও সংগ্রামের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার অক্ষুণœ রাখতে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর।

    আমরা রূপকল্প ২০২১ ও রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি ক্ষুধা, দারিদ্র্য, সন্ত্রাস ও দুর্নীতিমুক্ত আধুনিক ও অসাম্প্রদায়িক ডিজিটাল দেশ হিসেবে গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে ৭ জুনের শহিদদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করব, ইনশাআল্লাহ।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক। ’’

#

নুরএলাহি/মিজান/নবী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৫/১৬৪৬ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৬৩৩

ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী  

ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন) :

    রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  

    “বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে ১৯৬৬ সালের ঐতিহাসিক ৬ দফা একটি অন্যতম মাইলফলক। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন এই ঐতিহাসিক ৬ দফার প্রবক্তা। স্বাধীনতা সংগ্রামে বিপুল অবদানের জন্য আমি আজ জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। 

    আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস আন্দোলন আর ত্যাগের ইতিহাস। ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের পর এ আন্দোলন-সংগ্রাম ক্রমান্বয়ে তীব্র থেকে তীব্রতর হয়। তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর শোষণ ও বৈষম্যনীতির বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু ১৯৬৬ সালে লাহোরে সর্বদলীয় সম্মেলনে ঐতিহাসিক ৬ দফা প্রস্তাব পেশ করেন। এই ৬ দফার মধ্যেই পূর্ববাংলার অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক স্বার্থকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরা হয়। মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার অপরিহার্যতা বিধৃত ছিল এ দাবিসমূহের মধ্যে। 

    ৬ দফা ঘোষণার পর শাসকগোষ্ঠী বঙ্গবন্ধুকে বারবার গ্রেফতার করে এবং তাঁর উপর অমানবিক নির্যাতন চালায়। কিন্তু এসব সত্ত্বেও তিনি ৬ দফার দাবি থেকে সরে আসেননি। তাঁর নেতৃত্বে দাবি আদায়ের আন্দোলন বেগবান হয় এবং তা অল্প সময়ের মধ্যে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। এ দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের ডাকে ১৯৬৬ সালের ৭ জুন পূর্ব বাংলায় হরতাল চলাকালে শাসকগোষ্ঠীর নির্দেশে পুলিশ ও ইপিআর নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের উপর গুলি চালায়। এতে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে মনু মিয়া, মুজিবুল হকসহ অনেকে শহিদ হন। আজকের এই ঐতিহাসিক দিনে আমি ৬ দফার দাবি আদায়সহ জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে নিহত সকল শহিদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই এবং তাঁদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।

    আমাদের স্বাধিকার ও স্বাধীনতা অর্জন এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জাতির পিতার অবদান অপরিসীম। মূলত বাংলা, বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু একই সূত্রে গাঁথা। জাতির এই মহান স্থপতি দেশকে সোনার বাংলায় পরিণত করতে চেয়েছিলেন। তাঁর সেই স্বপ্ন পূরণে তথা সুখীসমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে আমি সকলের প্রতি আহ্বান জানাই।

    ঐতিহাসিক ৬ দফা আন্দোলন আমাদেরকে চলমান গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে সুদৃঢ় ও প্রাতিষ্ঠানিকীকরণে উদ্বুদ্ধ করে এবং ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার অনুপ্রেরণা জোগায়। আসুন, আমরা ৬ দফা আন্দোলনের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ গড়ার কাজে সম্মিলিতভাবে আত্মনিয়োগ করি।

    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#

আজাদ/মিজান/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৫/১৬৪৫ ঘণ্টা

Todays handout (1).doc