Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৭ August ২০১৭

তথ্যবিবরণী ৭ আগস্ট ২০১৭

Handout                                                                                                                 Number : 2044

Foreign Minister attends ASEAN Regional Forum  in Manila

Manila (Philippines), 7 August :

            Bangladesh Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali attended the 24th ASEAN Regional Forum (ARF) in Manila today. He is in Manila on a two-day official visit to attend the annual Ministerial Meeting of the ARF, a regional security platform of 28 members.

            The meeting discussed various issues of regional and global security including the issue of North Korea’s recent long- ranged missile test and the situation of South China Sea. In his interventions, the Hon’ble Minister reflected Bangladesh’s commitment to peace and various security issues like curbing terrorism, illegal migration and climate change.

            In the morning,  the Foreign Minister had a bilateral meeting with the State Minister of Sri Lanka and both sides promised to cooperate and work together in different regional forums especially in the framework of SAARC and BIMSTEC. The Sri Lankan State Minister showed interest for Bangladesh private sectors’ investment in the Pharmaceuticals and Agro based sectors. The Sri Lankan Minister hoped that two countries would be able to finalize the FTA Soon.

            He also had a bilateral meeting with his host counterpart Alan Cayetano, the Secretary of Department of Foreign Affairs. Two Ministers discussed the possibilities and ways of further deepening the cooperation between the two countries, the possibility to start air flight between Dhaka and Manila. Bangladesh Minister thanked Secretary Caeytano for the support extended by the Filipino government for recovering of the heist fund of Bangladesh Bank and requested to form an inter-agency task force to coordinate the recovery of the heist fund. Secretary Cayetano assured the Hon’ble Foreign Minister of his government’s full support. The Bangladesh Foreign Minister invited the Filipino Foreign Minister to attend the OIC Ministerial Meeting to be hosted by Bangladesh next year.

            The Foreign Minister also met the Chinese Foreign Minister, Russian Foreign Minister, Indonesian Foreign Minister and Foreign Minister of East Timor on the side-line.

            He will attend the 50th anniversary celebration of ASEAN tomorrow.

#

Maruf/Mahmud/Sanjib/Abbas/2017/2132 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২০৪৩

জ্বালানি খাতে সুষম উন্নয়ন করা হবে
                                         --- প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ


ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, পরিকল্পনা মাফিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার করে সুষম উন্নয়ন করা হবে। প্রাকৃতিক গ্যাস ক্রম হ্রাসমান হলেও বিকল্প জ্বালানির সরবরাহ নিশ্চিত করে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে। গভীর-অগভীর সমুদ্রে  এবং স্থলভাগে গ্যাস অনুসন্ধানের কাজ জোরদার করা হয়েছে। 
তিনি আজ সোনারগাঁও হোটেলে গ্যাস সেক্টর মাস্টার প্ল্যানের খসড়া উপস্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্ল্যান করা হয়েছে। এতে চাহিদা, সরবরাহ এবং সম্ভাব্য প্রাপ্তির উৎস, অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ, ক্লিন এনার্জি বা বৈশ্বিক অবস্থা নিয়ে বিসÍারিত বলা আছে। এটিকে ম্যাগনাকার্টা উল্লেখ করে তিনি বলেন, খাতভিত্তিক গ্যাসের চাহিদা নিরূপণ করে গ্যাস সরবরাহের উদ্যোগ নেয়া হবে। 
ঊছগঝ কনসাল্টিং লিমিটেড-এর সহায়তায় বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ডেনমার্কের র‌্যাম্বল (জধসনড়ষষ) কোম্পানি, ডেনমার্কের ভূতত্ব জরিপ অধিদপ্তর এ মাস্টার প্ল্যান করছে। এখানে চাহিদা ও সরবরাহ বিশ্লেষণ, সাশ্রয়ী মূল্যে গ্যাস সরবরাহের উপায়, সঞ্চালন অবকাঠামো নির্মাণ পরিকল্পনা ও আইনগত রীতি-নীতি বিশেষভাবে গুরুত্ব পেয়েছে। 
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে ডেনমার্কের রাষ্ট্র্রদূত মিকায়েল উইন্থার (গরশধবষ ডরহঃযবৎ), পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান আবুল মনশুর মো. ফয়জুল্লাহ ও র‌্যাম্বল কোম্পানির পরিচালক সোরেন লভস্ট্যাড ক্রিসটেনসেন (ঝড়ৎবহ খড়াংঃধফ ঈযৎরংঃবহংবহ) বক্তব্য রাখেন।
#

আসলাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২০৪১

১৫ আগস্ট সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে চিকিৎসা

ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :  

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আগামী ১৫ আগস্ট দেশের সকল সরকারি হাসপাতালে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হবে। ঐ সময় রোগীরা রক্ত পরীক্ষা, ডায়াবেটিস ও রক্তচাপ পরীক্ষাসহ বিভিন্ন চিকিৎসা সেবা বিনামূল্যে পাবেন।
ঐদিন সকাল ১১টায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ৩২ নং ধানমন্ডিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হবে।
জাতীয় দিবস উপলক্ষে মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মূল আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ঐদিন বিকাল চারটায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অনুষ্ঠিত হবে। দুপুর ১২টায় পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরে অনুষ্ঠিত হবে শোকসভা ও মিলাদ মাহফিল। নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরে শোকসভা ছাড়াও দিনব্যাপী কোরআন খতম অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে এবং সকল জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালে সেদিন জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভা আয়োজনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। শোক দিবসের দিন হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা, কর্মচারীগণ কালো ব্যাজ ধারণ করবেন। বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি পালনের জন্য মন্ত্রণালয় থেকে আহ্বান জানানোর সিদ্ধান্ত সভায় গৃহীত হয়।
আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের সভাপতিত্বে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে কর্মসূচি গ্রহণ বিষয়ে এক সভায় এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। সভায় অন্যান্যের মাঝে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব সিরাজুল হক খান, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব সিরাজুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী মোস্তফা সারোয়ার, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তন্দ্রা শিকদারসহ মন্ত্রণালয় ও বিভিন্ন অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।   
#

পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৮৪৮ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ২০৪২

হাসপাতালে জরুরি বিভাগ স্থাপন বিষয়ক নীতিমালা প্রণয়ন কমিটি গঠনে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশ

ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :

দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে অত্যাধুনিক ও স্বয়ংসম্পূর্ণ জরুরি বিভাগ স্থাপনের লক্ষ্যে ‘ইমার্জেন্সি প্রটোকল’ এবং দুই শিফট অপারেশন থিয়েটার চালু করতে দুটি নীতিমালা প্রণয়নে একটি কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমানকে প্রধান করে কমিটিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং বিভিন্ন হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা সদস্য হিসাবে থাকবেন। বিশেষায়িত ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে আধুনিক জরুরি বিভাগ চালু করতে প্রয়োজনীয় জনবল ও যন্ত্রপাতিসহ কার্যপরিধি নির্ধারণের জন্য কমিটিকে ‘ইমার্জেন্সি প্রটোকল’ প্রণয়নের সুপারিশ ১৫ দিনের মধ্যে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন মন্ত্রী।
আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘সরকারি হাসপাতালে ইমার্জেন্সি প্রটোকল, অপারেশন থিয়েটারে দুই শিফ্ট চালু এবং ঝুঁকি ভাতা বণ্টন নীতিমালা’ সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্বকালে তিনি নির্দেশ দেন।
হাসপাতালে রেডিওথেরাপি, এক্স-রে, এমআরআই, সিটি স্ক্যানসহ বিভিন্ন পরীক্ষা সংশ্লিষ্টদের জন্য ‘ঝুঁকি ভাতা’ বণ্টন নীতিমালা প্রণয়নের জন্যে অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমানকে প্রধান করে আরো একটি কমিটি গঠন করে এ সংক্রান্ত সুপারিশ দ্রুত উপস্থাপন করার জন্যও মন্ত্রী এ সময় নির্দেশ দেন।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, বিএমএ’র সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলান, বিএমএ মহাসচিব অধ্যাপক ডা. ইহতেশামুল হক চৌধুরী, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের মহাসচিব অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও বিভিন্ন হাসপাতালের পরিচালকগণ উপস্থিত ছিলেন।
#

পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৮৫২ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২০৪০

 ঢাকায় ৪র্থ জেটিসি সভা ৯ আগস্ট শুরু


ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :
বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের  মধ্যকার  ৪র্থ জয়েন্ট ট্রেড কমিটি (জেটিসি)-এর সভা ৯ থেকে ১০ আগস্ট, ২০১৭ ঢাকাস্থ প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে জেটিসির ৩য় সভা ২০১৩ সালে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। আসন্ন সভায় বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এবং থাইল্যান্ড প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব সে দেশের বাণিজ্যমন্ত্রী এপিরাধি ট্রানট্রাপ্রন (অঢ়রৎধফর ঞধহঃৎধঢ়ড়ৎহ) মন্ত্রী পর্যায়ের সভার পূর্বে জেটিসি’র সচিব পর্যায়ের সভায় বাংলাদেশের বাণিজ্য সচিব শুভাশীষ বসু এবং থাইল্যান্ডের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডিপার্ন্টমেন্ট অভ্ ট্রেড নেগোসিয়েনের মহাপরিচালক বনারীত কালায়ানামিত (ইড়ড়হুধৎরঃ কধষধুধহধসরঃ) নিজ নিজ দলের নেতৃত্ব দেবেন। 
সভায় উভয় দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক আরো মজবুত করার উপায় পর্যালোচনার পাশাপাশি থাইল্যান্ডের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে উৎসাহিত করা হবে। সভায় থাইল্যান্ডের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্যে বিদ্যমান ঘাটতি কমিয়ে আনতে বাংলাদেশের বিশেষ কয়েকটি পণ্যের থাইল্যান্ডের বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দেয়ার বিষয়ে অনুরোধ জানানো হবে। অপরদিকে বাংলাদেশে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগকারীদের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে আলোচনা হবে। 
৯ আগস্ট সভার প্রথম দিন ২০১৭ সচিব পর্যায়ে অনুষ্ঠিতব্য সভায় ২০১৩ সালে ব্যাংককে অনুষ্ঠিত ৩য় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন অগ্রগতি বিষয়ে আলোচনা হবে। বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে তা প্রসারের  সম্ভাব্য ক্ষেত্র ও কৌশল নির্ধারণের পাশাপাশি কৃষি, মৎস্য,  ফুড প্রসেসিং এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প স্থাপনে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে এ সভা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়া, দু’দেশের ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা থেকে বাংলাদেশের বেসরকারি উদ্যোক্তাগণ লাভবান হবে। 
১০ আগস্ট বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের  বাণিজ্যমন্ত্রীর যৌথ সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে দু’দিনের সম্মেলন শেষ হবে। 
#

লতিফ/মাহমুদ/শেফায়েত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২০৩৯

১১২ বিচারকের পদোন্নতি

ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :  
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সাথে পরামর্শক্রমে বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের সহকারী জজ ও সমপর্যায়ের ১১২ জন কর্মকর্তাকে সিনিয়র সহকারী জজ বা সমপর্যায়ের পদে পদোন্নতি প্রদান করা হয়েছে।
আজ আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ থেকে এ সম্পর্কিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। 
প্রজ্ঞাপনের নির্দেশনা অনুযায়ী পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণকে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্ব-স্ব কর্মস্থলে কর্মরত থাকতে হবে। প্রজ্ঞাপনটি আইন ও বিচার বিভাগের ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।
#

রেজাউল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৩৫ঘণ্টা

 
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২০৩৮
 
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স নিয়মিত প্রোগ্রামে অনলাইনে ভর্তি শুরু ১৬ আগস্ট
ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) : 
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে মাস্টার্স (নিয়মিত) প্রোগ্রামে অনলাইন ভর্তি কার্যক্রম ১৬ আগস্ট শুরু হবে। শুধুমাত্র জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ¯œাতক (সম্মান) ডিগ্রিধারীগণ উক্ত ভর্তি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবে। ভর্তির প্রাথমিক আবেদন ১৬ থেকে ২৬ আগস্ট পর্যন্ত  অনলাইন ডাউনলোড করে সংশ্লিষ্ট কলেজে জমা দেয়া যাবে। 
এ ভর্তি কার্যক্রমের সকল তথ্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট (িি.িধফসরংংরড়হং.হঁ.বফঁ.নফ অথবা হঁ.বফঁ.নফ/ধফসরংংরড়হং) গধংঃবৎ ঞধন এর গধংঃবৎং (জবমঁষধৎ) অফসরংংরড়হ এঁরফবষরহব অপশনে পাওয়া যাবে। এ ভর্তি কার্যক্রমে ক্লাস ৩০ সেপ্টেম্বর শুরু হবে।
#
 
ফয়জুল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৭/১৫৫৭ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২০৩৭
 
বঙ্গবন্ধুর কর্মময় জীবনীভিত্তিক স্থিরচিত্রের প্রদর্শনীর উদ্বোধন
ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) : 
স্বাধীনতার মহান স্থপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪২তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস ২০১৭ উপলক্ষে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের নীচতলায় বঙ্গবন্ধুর কর্মময় জীবনীভিত্তিক মাসব্যাপী স্থিরচিত্রের প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে। 
 
প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আনোয়ারুল করিম। এসময় অধিদপ্তরের পরিচালক(প্রশাসন ও অর্থ) শিশির কুমার রায় উপস্থিত ছিলেন। প্রদর্শনীর উদ্বোধন শেষে অতিথিবৃন্দ আলোকচিত্র পরিদর্শন করেন। 
 
প্রদর্শনীতে বঙ্গবন্ধুর জীবনের কিছু দুর্লভ ছবি স্থান পেয়েছে। যা থেকে নতুন প্রজন্মরা বঙ্গবন্ধুর জীবনের আদর্শকে অনুসরণ করে তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে উদ্ধুদ্ধ হবে। এসময় অধিদপ্তরের পরিচালকবৃন্দ, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
শফিকুল/অনসূয়া/জসীম/শামীম/২০১৭/১৫৪৭ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২০৩৬
 
 
আইন ও বিচার বিভাগের সচিবকে ২ বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ
 
ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :
সরকার আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সচিব আবু সালেহ শেখ মো. জহিরুল হককে তাঁর অবসর উত্তর ছুটি বাতিলের শর্তে ৭ আগস্ট ২০১৭ হতে ৭ আগস্ট ২০১৯ তারিখ পর্যন্ত  দুই বছরের জন্য আইন ও বিচার বিভাগের সচিব পদে চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে।
 
৬ আগস্ট সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে। সে মোতাবেক তিনি আজ সোমবার পূর্বাহ্নে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব পদে যোগদান করেছেন।
 
#
রেজাউল/অনসূয়া/গিয়াস/শহিদ/জসীম/শামীম/২০১৭/১২০৫  ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ২০৩৫
 
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট ) :     
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৭ আগস্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৮৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।
মহীয়সী নারী শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব ছিলেন বাঙালি জাতির অধিকার আদায়ের সংগ্রামে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একজন যোগ্য ও বিশ্বস্ত সহচর। জাতির পিতার সহধর্মিণী হিসেবে তিনি আমৃত্যু স্বামীর পাশে থেকে দেশ ও জাতি গঠনে অসামান্য অবদান রেখে  গেছেন।
শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব ছিলেন সহজ-সরল নিরহঙ্কার। একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশের প্রতিষ্ঠাতা, প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির সহধর্মিনী হওয়া সত্ত্বেও সাধারণ জীবন-যাপনে অভ্যস্ত ছিলেন তিনি। একজন সাধারণ বাঙালি নারীর মতো স্বামী-সংসার, আত্মীয়-স্বজন নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতার পর দেশ পুনর্গঠনে তিনি অনন্য ভূমিকা রেখে গেছেন।
বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সাফল্যেও বঙ্গমাতা উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন। জাতির পিতা রাজনৈতিক কারণে প্রায়শঃই কারাগারে বন্দি থাকতেন। এই দুঃসহ সময়ে তিনি হিমালয়ের মতো অবিচল থেকে একদিকে স্বামীর কারামুক্তিসহ আওয়ামী লীগ পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। অন্যদিকে সংসার, সন্তানদের লালন-পালন, শিক্ষাদান, বঙ্গবন্ধুকে  প্রেরণা, শক্তি ও সাহস যুগিয়ে স্বাধীনতা ও মুক্তির সংগ্রামকে সঠিক লক্ষ্যে নিয়ে যেতে সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন। ৬-দফা ও ১১-দফার আন্দোলনে তিনি বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর  হাতে গৃহবন্দি থেকে এবং পাকিস্তানে কারাবন্দি স্বামীর জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে গভীর অনিশ্চয়তা ও শঙ্কা সত্ত্বেও তিনি সীমাহীন ধৈর্য, সাহস ও বিচক্ষণতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবেলা করেন।
বাংলাদেশের ইতিহাসে তাঁর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। দেশ ও জাতির জন্য তাঁর অপরিসীম ত্যাগ, সহযোগিতা ও বিচক্ষণতার কারণে জাতি তাঁকে যথার্থই ‘বঙ্গমাতা’ উপাধিতে ভূষিত করেছে।
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট জাতির পিতার সঙ্গে তিনিও সপরিবারে ঘাতকদের হাতে নির্মমভাবে নিহত হন, যা জাতির ইতিহাসে এক কলঙ্কজনক অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে।
বঙ্গমাতা যে আদর্শ ও দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন তা যুগে যুগে বাঙালি নারীদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে। আমি আশা করি, শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব- এর জীবনী চর্চার মাধ্যমে নতুন প্রজন্ম দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবে। বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী জীবন, বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন, মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামের অনেক অজানা অধ্যায় সম্পর্কে জানতে পারবে।
আমি বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৮৭তম জন্মবার্ষিকীতে তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।
   জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
          বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/শহিদ/জসীম/শামীম/২০১৭/১১৫৫ ঘণ্টা 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ২০৩৪
 
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :  
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৮৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
“বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৮৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আমি এই মহীয়সী নারীর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বাঙালির অহংকার এবং নারী সমাজের প্রেরণার উৎস। ১৯৩০ সালের ৮ আগস্ট গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া গ্রামে তাঁর জন্ম। তাঁর ডাকনাম ছিল রেণু। ছোটবেলা থেকেই তিনি যে-কোনো পরিস্থিতি বুদ্ধিমত্তা, ধৈর্য ও সাহস নিয়ে দৃঢ়তার সাথে মোকাবিলা করতেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী হিসেবে ফজিলাতুন্নেছা মুজিব আমৃত্যু স্বামীর পাশে থেকে দেশ ও জাতি গঠনে অসামান্য অবদান রেখেছেন। বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে তিনি দলকে মূল্যবান পরামর্শ দিতেন ও সহযোগিতা করতেন।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালীন পাকিস্তানে কারাবন্দি স্বামীর জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে গভীর অনিশ্চয়তা ও শঙ্কার মাঝেও তিনি অসীম ধৈর্য, সাহস ও বিচক্ষণতার সাথে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছেন। দেশ ও জাতির জন্য অপরিসীম ত্যাগ, সহমর্মিতা, সহযোগিতা ও বিচক্ষণতা তাঁকে বঙ্গমাতায় অভিষিক্ত করেছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে তাই বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কেবল জাতির পিতার সহধর্মিণীই নন, বাঙালির মুক্তিসংগ্রামে তিনি অন্যতম অগ্রদূত। আমাদের মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে তাঁর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।  
বঙ্গমাতা ছিলেন নির্লোভ, নিরহঙ্কার ও পরোপকারী। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পতœী হয়েও তিনি সবসময় অনাড়ম্বর জীবনযাপন করতেন। সকলের সাথে ভালো ব্যবহার করতেন, গরিব-দুঃখীদের সাহায্য করতেন। তিনি ছিলেন আদর্শ বাঙালি নারীর প্রতিকৃতি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে স্বামী-পুত্র-পুত্রবধুসহ নিকট আত্মীয়ের সাথে তিনি ধানমন্ডির নিজ বাসভবনে স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্রের হাতে নির্মমভাবে শহিদ হন। জাতির ইতিহাসে সে এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। বঙ্গমাতা আমাদের মাঝে না থাকলেও তাঁর রেখে যাওয়া আদর্শ যুগ যুগ ধরে আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে। তরুণ প্রজন্ম বঙ্গমাতার আদর্শকে ধারণ করে দেশমাতৃকার কল্যাণে নিজেদের নিয়োজিত রাখবেন- এ প্রত্যাশা করি।
আমি বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকীতে তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/অনসূয়া/জসীম/শামীম/২০১৭/১২০৬ ঘণ্টা
 
 
 
                   
Todays handout (5).docx