Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ ডিসেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী ৮ ডিসেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ১৯১১  

 

নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর করতে সবাইকে কাজ করতে হবে

                                          -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

চট্টগ্রাম, ২৩ অগ্রহায়ণ (৮ ডিসেম্বর) :

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, নির্বাচনকে অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু এবং উৎসবমুখর করতে সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করতে হবে।

মন্ত্রী বলেন, সবাই যেন নির্বিঘ্নে ভোট কেন্দ্রে এসে ভোট দেয় তার জন্য ভোটারদের কাছে গিয়ে ভোট চাইতে হবে। প্রত্যেক ভোটারের কাছে ভোটার কার্ড পাঠাতে হবে। ভোটাররা যেন ভোট কেন্দ্রে এসে উৎসবের আমেজে ভোট দিতে পারে সেটা নিশ্চিত করতে হবে।

আজ চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া ও বোয়ালখালী আংশিক) সংসদীয় নির্বাচনি এলাকায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর নির্বাচন পরিচালনা কমিটির বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ সব কথা বলেন।

নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান স্বজন কুমার তালুকদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার শামসুল আলম তালুকদারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এই সভায় হাছান মাহমুদ নিজ আসনের এই কমিটির সদস্যদের বলেন, ‘কোনো ভোটকে হালকাভাবে নিতে নেই। প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেছিলেন, ভোটের আগেই জিতে যাওয়া জেতা নয়। তাই ভোটের আগে দয়া করে কেউ জিতে যাবেন না। কারণ পিঁপড়ার শক্তিও কিন্তু শক্তি। নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতেও তাই কাউকে বাদ দিতে নাই, সবাইকে রাখতে হবে। সেভাবেই সবাইকে কাজ করতে হবে।’

নির্বাচনকে উৎসবমুখর করতে উঠান বৈঠক, পাড়া বৈঠক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড শুরু করে ভোটের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনা তৈরি করতে হবে, না হয় মানুষ ভোট দিতে উৎসাহবোধ করবে না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমজনতাকে ভোটের কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করতে হবে।

মন্ত্রী বলেন, ইনশাল্লাহ আমরা একটা উৎসবমুখর ভোট করব। মানুষ লাইন ধরে একেবারে সুষ্ঠু পরিবেশে ভোট দেবে। ভোটার উপস্থিতির ক্ষেত্রেও যেন রেকর্ড করতে পারি, সে জন্য ভোটারদেরকে উৎসাহ দিতে হবে। বাংলাদেশ যাতে রেকর্ড করে আমরা সেরকম একটা রেজাল্ট করতে পারি, সেই লক্ষ্যে কাজ করতে হবে সবাইকে।

সভায় আরো বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কাশেম চিশতি, মো. শাহজাহান সিকদার, নজরুল ইসলাম তালুকদার, ইদ্রিছ আজগর, কামরুল ইসলাম চৌধুরী, বেদারুল আলম চৌধুরী বেদার, আকতার হোসেন খাঁন, ইফতেখার হোসেন বাবুল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি আবদুল মোনাফ সিকদার, আওয়ামী লীগ নেতা খালেদ মাহমুদ, মাস্টার আসলাম খান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।

#

আকরাম/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/২২২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ১৯১০

 

সারাদেশে নদীভাঙন রোধে কাজ করছে সরকার

                               -- পানি সম্পদ উপমন্ত্রী

শরীয়তপুর, ২৩ অগ্রহায়ণ (৮ ডিসেম্বর) :

পানি সম্পদ উপমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন, সারাদেশে নদীভাঙন রোধে কাজ করছে সরকার। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে স্থায়ী প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষ অনেকাংশে জলাবদ্ধতা ও নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পাবে। আর এর সুফল কয়েক বছরের মধ্যে মিলবে। সারা দেশের নদী ভাঙন রোধে দ্রুত প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। কোথাও যেন নদী ভাঙন না হয়, সে লক্ষ্যে আগেই কাজ করা হচ্ছে।

আজ ৫৯২ কোটি টাকা ব্যয়ে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন শরীয়তপুরের সখিপুর থানার উত্তর তারাবুনিয়া হতে চরভাগা, কাঁচিকাটা হয়ে পদ্মা নদীর ডান তীর ঘেঁষে ঘড়িষার ইউনিয়নের সুরেশ্বর চরমোহন পর্যন্ত প্রায় ৬.২ কিলোমিটার নদীর তীর সংরক্ষণ বাঁধ ‘সোনার বাংলা এভিনিউ’ এর কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এনামুল হক শামীম বলেন, কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার কারণেই গত ১৫ বছরে সারা দেশে নদী ভাঙনের পরিমাণ কমে এসেছে। এসব সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারণেই। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা করোনাকালে, বন্যা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগে নিরলসভাবে কাজ করে গেছে। সারাদেশে ভাঙন রোধে কাজ করা হয়েছে। যে কারণে হাওড়ের কৃষকরাও সঠিক সময়ে ফসল ঘরে তুলতে পেরেছেন। কোনো প্রকল্পের কাজে দুর্নীতি যাতে না হয় এবং কাজের ক্ষেত্রে যাতে গুণগতমান বজায় থাকে, সেজন্য নিয়মিত মনিটরিংও করা হয়।

উপমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষ একমাত্র জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। কারণ, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে বাংলাদেশে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। তারা দুর্নীতিবাজ লুটেরা ও আগুন সন্ত্রাসীদের দল বিএনপিকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। নিশ্চিত পরাজয়ের ভয়ে তারা নির্বাচনে আসেনি। বাংলাদেশের মানুষ উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি ধারাবাহিকতা রক্ষায় জননেত্রী শেখ হাসিনাকেই আগামীতে ক্ষমতায় আনবে।

এসময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের শরীয়তপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী এসএম আহসান হাবীব, ভেদরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান সখিপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি হুমায়ুন কবির মোল্যা, সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান মানিক সরকার, উত্তর তারাবুনিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ইউনুস মোল্যা প্রমুখ।

#

গিয়াস/সায়েম/সঞ্জীব/মোশারফ/শামীম/২০২৩/২০১০ঘণ্টা

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১৯০৯

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ২৩ অগ্রহায়ণ (৮ ডিসেম্বর) :

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার শূন্য  দশমিক ৮৫ শতাংশ। এ সময় ৫৮৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।   

 

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৭৭ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৩ হাজার ৮১৬ জন।

 

#

 

সুলতানা/সায়েম/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/১৬০০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১৯০৮

 

মানবাধিকার দিবসে দেশে পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চক্রান্ত হচ্ছে

                                           -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

চট্টগ্রাম, ২৩ অগ্রহায়ণ (৮ ডিসেম্বর) :

 

আগামী ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবসকে সামনে রেখে দেশে পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চক্রান্ত হচ্ছে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

আজ চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের এস রহমান হলে চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের আয়োজনে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, ‘মানবাধিকার একটি ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। মানবাধিকারের কথা বলে কোনো কোনো দেশকে দমন করে রাখার চেষ্টা করা হয়। দেশে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে, অথচ বিবৃতিজীবীরা হারিয়ে গেছে।’

 

ড. হাছান মাহ্‌মুদ  বলেন, ‘কোনো কোনো সন্ত্রাসীর পক্ষেও বিবৃতিজীবীরা কেউ কেউ সোচ্চার হয়। কিন্তু সেই সন্ত্রাসী যে এতো মানুষ মারলো, সেটি নিয়ে কোনো কথাবার্তা নাই। পৃথিবীতে কিছু মানবাধিকার সংগঠন আছে যেগুলো মূলত মানবাধিকারের ব্যবসা করে। যে সমস্ত বিশ্ববেনিয়া মানবাধিকারের কথা বলে এবং বাংলাদেশেও যারা মানবাধিকার নিয়ে কথা বলে,  ফিলিস্তিনে পাখি শিকার করার মতো মানুষ শিকার করা হচ্ছে, সাধারণ মানুষসহ হাজার হাজার নারী ও শিশুকে হত্যা করা হলো, কিন্তু এ নিয়ে তাদের বা বড় বড় সংগঠনগুলোর কোনো কথা বা বিবৃতি নেই। অথচ তারা বরিশালে কোথায় একজন আরেকজনকে ঘুসি মারল, কোথায় কিছু মানুষ একজনকে ধাওয়া করল সেজন্যও বিবৃতি দিয়েছে।’

 

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা এবং এরপর জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি এবং সেটিকে আইনে পরিণত করে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের বিচার বন্ধ করা। দ্বিতীয় সবচেয়ে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে ১৯৭৭ সালে নির্বিচারে সেনা অফিসার ও বিমান বাহিনীর অফিসারদেরকে বিনা বিচারে হত্যা করা, নামের মিল আছে সেজন্যই  ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেওয়া, এমন কি ফাঁসি কার্যকর হওয়ার পর ফাঁসির রায় হয়েছে এমন ঘটনাও আছে। তারপর ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা, ২০১৩, ১৪ ও ১৫ সালে মানুষ পোড়ানোর মহোৎসব করা হয়েছে। এগুলো চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা।’

 

মন্ত্রী বলেন, ‘কিছু বিবৃতিজীবী আছে, বিবৃতি দেওয়াই তাদের পেশা। বাংলাদেশেও কিছু আছেন। কিন্তু সবসময় যারা এ ধরনের বিবৃতি দেন, দেশে এখন যেভাবে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে,  তাদের বিবৃতি এখন দেখতে পাচ্ছি না। এই বিবৃতিজীবীরা কই ? জনগণ এদের খুঁজছে, আমিও খুঁজছি। আমি একটু উদ্বিগ্ন তাদের জন্য। তারা জ্বর কিংবা ডেঙ্গুতে আক্রন্ত হলো কি না তা নিয়ে মানুষ চিন্তায় আছে।’

 

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিনে হামলা চালিয়ে একই হাসপাতালে একসাথে পাঁচশ’ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। আরেকটি হাসপাতালে হামলা চালিয়ে হাসপাতালকে অকেজো করে দেয়ার পর সেখানে আইসিইউ’তে থাকা সব মানুষ মৃত্যুবরণ করেছে। এই ধরনের চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন বিশ্ববেনিয়ারা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখেছে। আবার ইসরাইলি বাহিনী যাতে ভালোমতো বোমা বর্ষণ করতে পারে সেজন্য সহায়তাও করছে।

 

চলমান পাতা/২

 

--০২--

 

ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘বিশ্ব প্রেক্ষাপটে এই মানবাধিকার লঙ্ঘনে আমরা চুপ থাকতে পারি না। আমি প্রথম থেকেই এটার বিরুদ্ধে সোচ্চার আছি এবং থাকবো। আমাদের সরকার এবং প্রধানমন্ত্রীও সোচ্চার আছেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘে গিয়ে এটার বিরুদ্ধে বক্তব্য রেখেছেন। আরব রাষ্ট্রগুলোর সমস্ত রাষ্ট্রদূতের সাথে বসে এই ব্যাপারে করণীয় নির্ধারণ করার জন্য তাদের অনুরোধ জানিয়েছেন।’

 

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, কেউ হরতাল-অবরোধের ডাক দিতে পারে, সরকার পতনের ডাক দিতে পারে, সরকারের বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখতে পারে, এটিই গণতান্ত্রিক ও বহুমাত্রিক সমাজের রীতি। কিন্তু ঘরে বসে সেই ডাক দিয়ে গাড়ির মধ্যে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করা, মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করা, সেটি তো কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নয়। এগুলো একদিকে যেমন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, অপরদিকে মানুষের অধিকার এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন করা। আমি আশা করব, সাংবাদিকরা এগুলোর বিরুদ্ধে কথা বলবেন, কলম ধরবেন।

 

‘শ্রমিক অধিকারের নামে বড়লোক এজেন্টদের মুখোশ উন্মোচন করুন’

 

শ্রমিক অধিকারের নামে বছরে ১২ বার বিদেশ সফরকারী দু-একজন শ্রমিক নেতা কারো এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে কিনা প্রশ্নে সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, দেখা গেল, আল্পনা-কল্পনা-জল্পনা আক্তাররা বছরে ১২ বার বিদেশ গেছে, ১৮-২০ লক্ষ টাকা বিমান ভাড়া দিয়েছে। এদের কারো কারো আবার গাড়ি আছে, ঢাকা শহরে বড় বড় ফ্ল্যাট আছে। শ্রমিক সমাবেশে যাবার সময় কিছু দূরে গাড়ি রেখে হেঁটে কিংবা রিকশায় যান, যদি শ্রমিকরা গাড়ি দেখে ফেলে। এরা কিভাবে এবং কারো এজেন্ট হিসেবে যে কাজ করে সেটি আজকে স্পষ্ট। এ সমস্ত এজেন্টের ব্যাপারেও আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। আমি সাংবাদিক সমাজের কাছে অনুরোধ জানাবো তাদের মুখোশ উন্মোচন করার জন্য।

 

চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের (সিইউজে) সভাপতি তপন চক্রবর্তীর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহসভাপতি মোহাম্মদ শহীদুল আলম, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আলী আব্বাস, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের সদস্য কলিম সরওয়ার, সিইউজের সাধারণ সম্পাদক ম. শামসুল ইসলাম, সিনিয়র সহসভাপতি রুবেল খান, সহসভাপতি অনিন্দ্য টিটু, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দেবদুলাল ভৌমিক প্রমুখ। 

 

#

 

আকরাম/সায়েম/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/১৭৫০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১৯০৭

 

টেলিভিশনে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য

সকল ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া

 

ঢাকা, ২৩ অগ্রহায়ণ (৮ ডিসেম্বর ) : 

 

সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ অন্যান্য ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বার্তাটি স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো : 

 

মূলবার্তা :

 

০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ ওমসানী স্মৃতি মিলনায়তনে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে বেগম রোকেয়া দিবস ও বেগম রোকেয়া পদক প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

 

#

আলমগীর/সিদ্দীক/জামান/রবি/সাজ্জাদ/কামাল/২০২৩/১২৫০ ঘণ্টা

 

 

 

 

Not to publish before 5 PM

Handout                                                                                                                 Number : 1906

 

 

Prime Minister’s message on the International Day of Commemoration and Dignity

of the Victims of the Crime of Genocide and of the Prevention of this Crime

 

Dhaka, 8 December :   

            Prime Minister Sheikh Hasina has given the following Message on the occasion of the International Day of Commemoration and Dignity of the Victims of the Crime of Genocide and of the Prevention of this Crime :   

“On the occasion of the International Day of Commemoration and Dignity of the Victims of the Crime of Genocide and of the Prevention of this Crime and the 75th anniversary of the Convention on the Prevention and Punishment of the Crime of Genocide, Bangladesh joins the international community in paying its solemn tribute to the victims of genocide throughout the history of the world and reiterates its firm commitment to prevent all acts of genocide and end impunity enjoyed by the perpetrators.

Our commitment to the prevention and punishment of the crime of genocide stems from our own painful history. On 25 March 1971, the Pakistan occupation forces unleashed a genocidal campaign against the innocent civilians of erstwhile East Pakistan to suppress our aspiration for freedom. Three million innocent people were brutally killed by the occupation forces and their local collaborators during our 9-month long War of Liberation. Over two hundred thousand women were subjected to sexual violence and severe torture, and 10 million people were forcibly displaced across the border.

The pain and trauma we suffered in 1971 motivated us to seek an end to genocide anywhere and demand justice for the victims of this heinous crime. We have redeemed our promise by holding some of the key perpetrators of the 1971 genocide accountable. As a manifestation of our deep respect for the victims and to uphold our commitment to preventing this scourge, we observe 25 March as "Genocide Day' in Bangladesh. We call upon the international community to support our efforts and recognize the 1971 genocide.

As we observe the 75th anniversary of the Convention on the Prevention and Punishment of the Crime of Genocide, we are deeply concerned by the continuation of acts of genocide in many parts of the world. The scale and gravity of Israeli aggression in Gaza and the killing of Palestinian civilians remind us of similar painful histories that we must not allow to repeat. In our own neighborhood, we were appalled to see how the Rohingya Muslims had been subjected to systematic persecution and atrocities. As a host country to over a million Rohingya victims, we call upon the international community to redouble their efforts in creating a safe and conducive environment Myanmar where the Rohingyas can return and live with other communities in peace and dignity.

We are also concerned by the surge of xenophobia, racism, and hate speech against ethnic and religious minorities in various parts of the world that are posing vulnerable people at severe risks of genocide. We urge the States, the United Nations  and other stakeholders to continue to raise awareness of those risks, prevent the occurrence of genocide and condemn them unequivocally when those risks become visible.

I take this opportunity to reiterate our unflinching commitment to preventing genocide and similar crimes, and I call upon the international community to mobilize our collective strength in preventing such crimes, including promoting a culture of peace and non-violence all over the world.

 

#

           Joi Bangla, Joi Bangabandhu

          May Bangladesh Live Forever”

Sarwer/Siddik/Zulfikar/Sazzad/Kamal/2023/1200  hour

 

Not to publish before 5 PM

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

তথ্যবিবরণী                                                                                                                        নম্বর : ১৯০৫

বেগম রোকেয়া দিবস এবং বেগম রোকেয়া পদক প্রদান উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ২৩ অগ্রহায়ণ (৮ ডিসেম্বর) :  

            প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল বেগম রোকেয়া দিবস এবং বেগম রোকেয়া পদক প্রদান উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

“বেগম রোকেয়া দিবস উপলক্ষ্যে আমি বাঙালি নারী শিক্ষার প্রসার ও নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। বেগম রোকেয়ার জীবনাচরণ ও নারী শিক্ষার প্রসারে তাঁর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। এ বছর যাঁরা ‘বেগম রোকেয়া পদক’ পেয়েছেন আমি তাঁদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি।

বেগম রোকেয়া ছিলেন দূরদৃষ্টিসম্পন্ন একজন আধুনিক নারী। তিনি উপলব্ধি করেছিলেন সমাজ তথা রাষ্ট্রের সার্বিক উন্নয়নের জন্য পুরুষের পাশাপাশি নারীকে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে উপযুক্ত করে গড়ে তোলা একান্ত প্রয়োজন। তাঁর এই উপলব্ধি ও আদর্শ আজও আমাদের অনুপ্রেরণা যোগায়। 

বাংলাদেশে নারী শিক্ষার প্রসার ও নারী-পুরুষের সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন পথিকৃত। তিনি বিশ্বাস করতেন দেশকে এগিয়ে নিতে হলে এবং সোনার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে হলে নারীর সমান অধিকার নিশ্চিত করা ছাড়া তা সম্ভব নয়। তাই তিনি নারীর সমান অধিকার, সমমর্যাদা, সাম্য ও স্বাধীনতার অপরিসীম গুরুত্ব অনুধাবন করে সংবিধানে নারীর ক্ষমতায়নের শক্ত ভিত রচনা করেছিলেন। তিনি জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য আসন সংরক্ষিত রাখার বিধান করেন। ১৯৭২ সালেই চাকরিক্ষেত্রে নারীদের জন্য শতকরা ১০ ভাগ কোটা সংরক্ষণ করেন এবং ১৯৭৩ সালে তাঁর গৃহীত প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় নারীর জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা ও কল্যাণমূলক কর্মসূচি গ্রহণ করেন।

আওয়ামী লীগ সরকার জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে উন্নয়নের সকলক্ষেত্রে নারীকে সম্পৃক্ত করতে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন ধারণাকে বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আমরা ১৯৯৭ সালে সর্বপ্রথম জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি ঘোষণা করি। ২০০৯ সালে ধারাবাহিকভাবে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে আমরা দেশে নারী শিক্ষার প্রসার, নারীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও নারীর ক্ষমতায়নে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। আমরা জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি ২০১১ প্রণয়ন করে তা বাস্তবায়ন করছি। বাল্যবিবাহ নির্মূলের জন্য ‘বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭’ প্রণয়ন করা হয়েছে। রাজনীতি, অর্থনীতি, পররাষ্ট্রনীতি, আইন প্রণয়ন, প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর উচ্চ পর্যায়ে, সাংবাদিকতা, তথ্য-প্রযুক্তি, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি এবং খেলাধুলাসহ পেশাভিত্তিক সকল স্তরে আজ নারীদের গর্বিত পদচারণা। এভারেস্ট বিজয় থেকে শুরু করে মানবাধিকার রক্ষা এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের কর্মকাণ্ডে নারীরা বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখছেন।

নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ এশিয়ার দেশগুলোর শীর্ষে। জেন্ডার সমতা সূচকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে বাংলাদেশের অবস্থান আজ বিশ্বে ৭ম। আমাদের স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের প্রায় ৭০ শতাংশ নারী, তৈরি পোশাক কর্মীদের ৮০ শতাংশের বেশি নারী। বর্তমানে সংরক্ষিত আসন ও নির্বাচিত ২২ জনসহ ৭২ জন নারী সংসদ সদস্য রয়েছেন। স্থানীয় পর্যায়ে নির্বাচিত নারী প্রতিনিধির সংখ্যা ১০ হাজারের অধিক।

‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ এর সফল বাস্তবায়নে নারীর অংশগ্রহণ এখন দৃশ্যমান। নারী উন্নয়নের স্বীকৃতি হিসেবে আমরা জাতিসংঘের ‘প্লানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন’সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছি। এসডিজি অর্জনে ২০১৫ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সূচকে এগিয়ে থাকায় আমরা ‘এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার’ অর্জন করেছি। তাই বাংলাদেশ আজ নারী উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে বিশ্বের কাছে অনুকরণীয়।

আমি ‘বেগম রোকেয়া দিবস ২০২৩’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। 

                                                                                                                     জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

               বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

নুরএলাহি/সিদ্দীক/জুলফিকার/সাজ্জাদ/শামীম/২০২৩/১২০০ঘণ্টা 

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

 

 

 

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ১৯০৪

বেগম রোকেয়া দিবস এবং বেগম রোকেয়া পদক প্রদান উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ২৩ অগ্রহায়ণ (৮ ডিসেম্বর) :

  

রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন আগামীকাল বেগম রোকেয়া দিবস ২০২৩ এবং বেগম রোকেয়া পদক প্রদান উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

            “মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক ‘বেগম রোকেয়া দিবস ২০২৩’ উদ্‌যাপন এবং ‘বেগম রোকেয়া পদক’ প্রদানের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। দিবসটি উপলক্ষ্যে নারী জাগরণের অগ্রদূত ও মানবমুক্তির অগ্নিশিখা মহিয়সী নারী বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের স্মৃতির প্রতি আমি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।

          নারী পুরুষের সমতার দাবি নিয়ে কলম আন্দোলনের মাধ্যমে উপমহাদেশের নারীদের জীবন পরিবর্তনের ধারা সূচিত করেছিলেন মহিয়সী নারী বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন। নারীদের জীবনমান উন্নয়নে তিনি বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তার মাধ্যমেও তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। নারীর দুঃখ-দুর্দশা ও সমান অধিকারের দাবি বেগম রোকেয়ার সাহিত্যে জোরালোভাবে উপস্থাপিত হতো। নারী আন্দোলনের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া নারী জাগরণের আহ্বান জানিয়ে বলেছিলেন ‘তোমাদের কন্যাগুলিকে শিক্ষা দিয়া ছাড়িয়া দাও, নিজেরাই নিজেদের অন্নের সংস্থান করুক’। তিনি নারী সমাজকে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন ও অধিকার সচেতন পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার প্রয়াস নিয়েছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন এবং কর্ম ও ধ্যানে ধারণ করতেন- ‘মেয়ে মানুষ নয়, মানুষ হয়ে বাঁচতে হবে, তবেই স্বার্থক মানবজনমের।’

          নারীর ক্ষমতায়ন ও উন্নয়ন ছাড়া দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব নয় এমন উপলব্ধি থেকেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পর দেশের সংবিধানে নারী-পুরুষের মর্যাদা সমুন্নত রাখতে উদ্যোগ নিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে নারী শিক্ষার পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বীকরণ এবং নারী সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চিত করতে আইন প্রণয়ন এবং সকল ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বাড়াতে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে ‍যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি জাতির পিতার দর্শনের আলোকে দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারীর অর্থনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের নতুন ধারা সূচিত করেন। সরকার জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি ২০১১ প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন করেছে। পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন ২০১০, পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) বিধিমালা ২০১৩, ডিএনএ আইন ২০১৪ এবং নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা ২০১৩-২০২৫ প্রণয়ন করা হয়েছে। বাংলাদেশে নারী উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে এসব পদক্ষেপ মাইলফলক হয়ে থাকবে।

          বেগম রোকেয়ার আদর্শ ও উদ্যোগ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে দেশে নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে প্রত্যেকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কার্যকর অবদান রাখবেন- এটাই সকলের প্রত্যাশা।

 

জয় বাংলা। 

খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক ।”

#

 

রাহাত/সিদ্দীক/জুলফিকার/সাজ্জাদ/কামাল/২০২৩/১২১০ ঘন্টা

                                         

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

 

 

2023-12-08-16-47-2e4f271d44e7c2f12118cb90cec689dc.docx