Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৪

তথ্যবিবরণী ১৩ জানুয়ারি 2024

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ২৩১৯

ছয়টি আন্তর্জাতিক সুশীল সমাজ সংস্থার বিবৃতি দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

ঢাকা, ২৯ পৌষ (১৩ জানুয়ারি) :

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে ছয়টি আন্তর্জাতিক সুশীল সমাজ সংস্থার পক্ষপাতদুষ্ট ও অযৌক্তিক বিবৃতি বাংলাদেশ সরকার দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করে। বিবৃতিতে উত্থাপিত অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন পরিচালনার জন্য ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং বিভিন্ন দেশ ভূয়সী প্রশংসা করেছে এবং নতুন সরকারকে স্বাগত জানিয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে, নতুন করে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান অযৌক্তিক এবং অগ্রহণযোগ্য।

বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত অবাধ, সুষ্ঠু, স্বচ্ছ, উৎসবমুখর পরিবেশে এবং জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৮টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মোট ১ হাজার ৫৩৪ জন প্রার্থী এবং ৪৩৬ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। এ নির্বাচনে কোনো কোনো জায়গায় বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় ভোট প্রদানের হার ৭০ শতাংশ বা তার চেয়েও বেশি ছিল। তবে, শহর এলাকায় তুলনামূলকভাবে কম ভোটার উপস্থিতির কারণে সারা দেশে গড় ভোটের হার ছিল ৪১ দশমিক ৮ অর্থাৎ প্রায় ৪২ শতাংশ।

স্বাধীন নির্বাচন কমিশন অত্যন্ত সুষ্ঠু ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনা করেছে। নির্বাচনের আগে বিএনপির সহিংসতা এবং নির্বাচন বানচাল করার হুমকি সত্ত্বেও, হাতেগোনা কয়েকটি ভোট কেন্দ্রে বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া ভোটের দিনটি ছিল শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখর। আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক এবং সাংবাদিক, যারা সক্রিয়ভাবে মাঠ থেকে নির্বাচনের প্রতিবেদন করেছেন, তারা তাদের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ার এর সত্যতা প্রকাশ করেছেন।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নির্বাচনকে সামনে রেখে সংযম এবং আইনি সীমানা মেনে সহিংসতার ঘটনাগুলোর মোকাবিলা করেছেন। রাজনৈতিক কারণে কোনো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। নির্বাচন বানচালের জন্য যারা মানুষ ও যানবাহনে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করেছে, আগুন দিয়েছে, মানুষকে হত্যা ও আহত করেছে এবং জনজীবন ব্যাহত করেছে তাদের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। আইনের শাসন সমুন্নত রাখতে এবং সকল নাগরিকের অধিকার রক্ষার জন্য এই পদক্ষেপগুলো প্রয়োজনীয় ছিল।

তাই এই যৌথ বিবৃতি বিভ্রান্তিকর, একতরফা এবং অগ্রহণযোগ্য। গণতন্ত্র বিরোধী ও নির্বাচন বিরোধী শক্তি যারা নির্বাচনকে বানচাল করার অপচেষ্টা করেছিল তাদেরকে উৎসাহিত করার জন্য এটি বিবৃতি উদ্দেশ্যমূলকভাবে জারি করা হয়েছে বলে প্রতীয়মান।

#

সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/২০২০ঘণ্টা

Handout                                                                                                           Number : 2318

 

Bangladesh strongly rejects the statement by six international CSOs

 

Dhaka, January 13:

 

The Government of Bangladesh strongly rejects the biased and unjustified statement issued by six international civil society organizations regarding the recently held free, fair, credible and peaceful elections. The allegations raised in the statement are false and baseless. The preposterous calls for a fresh election do not commensurate with the acclamation poured on the Government by the international community for conducting free, fair, credible and peaceful elections.

 

The 12th National Parliament election of Bangladesh was held on January 7 in a very free, fair, transparent, festive atmosphere and with the large participation of the people. A total of 1,534 candidates from 28 registered political parties and 436 independent candidates contested the elections. The voter turnout was as high as 70 percent in many rural constituencies. The national average turnout was 41.8 and i.e. about 42 percent because of comparatively lower voter turnout in the city areas.

 

The Independent Electoral Commission conducted the elections very effectively and efficiently. Despite challenges due to the unleashing of violence by the BNP in the lead up the election, the polling day unfolded with an unprecedented level of peace, marked by only a few isolated incidents at a few polling centers. Many international election observers and journalists, who actively reported on the elections from the field, attested to this truth.

 

The members of the law enforcing agency responded to the incidents of violence occurred in the run up to the elections with restraint, proportionality and in adherence to legal boundaries. There were no arrests on political ground.  Those who hurled petrol bombs on people and vehicles, set people on fire, killed and injured people and disrupted public life to subvert the elections were arrested under specific allegations. These measures were deemed necessary to uphold the rule of law and protect the rights of all citizens.

 

The joint statement is, therefore, misleading, one-sided and unacceptable. It has been issued with an ulterior motive to encourage anti-democratic and anti-election forces that made their ill attempts to thwart the elections.

 

#

 

Sayeam/Sanjib/Salim/2024/20.30 Hrs. 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ২৩১৭

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ২৯ পৌষ (১৩ জানুয়ারি) :

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৩৬ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৩ দশমিক ৫৫ শতাংশ। এ সময় ১ হাজার ১৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।        

          গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৭৮ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৪ হাজার ৩৪ জন।

                                                    #

দাউদ/সায়েম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৪/১৮২২ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ২৩১৬

 

বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও পার্বত্যবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরার

                                                        

 

টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ), ২৯ পৌষ (১৩ জানুয়ারি) :

 

আজ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী এবং নবনিযুক্ত মন্ত্রিসভার সদস্যদের সঙ্গে প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।

কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা এবং তাঁরই সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে পার্বত্যবাসীর সুখ-স্বাচ্ছন্দের সুব্যবস্থা করার লক্ষ্যে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

খাগড়াছড়ি পার্বত্যবাসীদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, পার্বত্যবাসীর শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার জন্য পার্বত্যবাসী আমাকে ভোটের ম্যান্ডেট দিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচিত করেছেন। আমি পার্বত্যবাসীর স্বপ্ন বাস্তবায়নে বাংলাদেশের মূলধারার সাথে সম্পৃক্ত রেখে কাজ চালিয়ে যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছি। একইসাথে আমি পার্বত্যবাসীর সুসম বণ্টনের বিষয়েও সুদৃষ্টি রাখার অঙ্গীকার করছি। বাংলাদেশের উন্নয়নের স্রোতধারার সাথে অনন্য এক মাত্রায় পার্বত্য চট্টগ্রামকে পৌঁছানোর জন্য সবসময়ই পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা সচেষ্ট রয়েছেন বলে অভিমত প্রকাশ করেন।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, পৃথিবীর সব জায়গাতেই চ্যালেঞ্জ রয়েছে, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যেতে হবে। তিনি বলেন, দীর্ঘ দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে পার্বত্য চট্টগ্রামে একসময় যে সংঘাত ছিল, ভ্রাতৃঘাতী ছিল, ভুল বুঝাবুঝি ছিল, পাহাড়ি ও বাঙালিদের মধ্যে একটা বড় ধরনের প্রাচীর তৈরি করা রাখা হয়েছিল তা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর অত্যন্ত দক্ষতার সাথে চুক্তির মধ্য দিয়েই নিরসন করেছিলেন। চুক্তি অনুসারে কিছু ধারার বাস্তবায়ন এখনও করার বাকি আছে। এবারে আমি চেষ্টা করব প্রধানমন্ত্রীর বদান্যতায় এবং পার্বত্যবাসীর সকলের সহযোগিতায় বাকি যে অসামপ্ত ধারাগুলো রয়েছে তা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করে যাব।

                                                      #

রেজুয়ান/সায়েম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৪/১৮২৭ ঘণ্টা

2024-01-14-14-12-177a73a66f456bfefaea436d19c1cbb7.docx