Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩rd নভেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী ০৩ নভেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৪২১৯

 

কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা

আমিনুল ইসলামের মৃত্যুতে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর শোক

 

 

ঢাকা,  ১৮ কার্তিক (৩ নভেম্বর) :  

 

          মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আমিনুল ইসলাম মঞ্জু মণ্ডলের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

 

          শোকবার্তায় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী জানান, আজীবন দেশ ও জাতির সেবায় নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আমিনুল ইসলাম মঞ্জু মণ্ডল তাঁর কর্মের মাধ্যমে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।

 

#

 

ফয়সল/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/২২০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৪২১৮

 

কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা

আমিনুল ইসলামের মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ১৮ কার্তিক (৩ নভেম্বর) :   

 

          মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আমিনুল ইসলাম মঞ্জু মন্ডলের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখপ্রকাশ করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

          আজ রংপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আমিনুল ইসলামের ইন্তেকালের সংবাদে তথ্যমন্ত্রী তাঁর শোকবার্তায় প্রয়াতের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

 

          ড. হাছান বলেন, দেশ ও জাতির জন্য নিবেদিতপ্রাণ এই রাজনীতিক তাঁর কর্মের মাধ্যমে স্মরণীয় হয়ে রয়েছেন।

 

#

 

আকরাম/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/২০৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৪২১৭

জাতীয় চার নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধুর  যোগ্য সহকর্মী

                                -- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

ঢাকা, ১৮ কার্তিক (৩ নভেম্বর) :   

          মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী  আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন এম. মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামান ছিলেন বঙ্গবন্ধুর যোগ্য সহকর্মী। জাতীয় চার নেতা জীবন  দিয়েছেন কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ এবং বঙ্গবন্ধুর  আদর্শ হতে বিচ্যুত হননি ।

          আজ ঢাকার   পুরাতন  কেন্দ্রীয় কারাগারে জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদ আয়োজিত  আলোচনা সভায়  প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা  বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, প্রকৃতপক্ষে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে হত্যা করার জন্য ১৫ আগস্ট  এবং ৩ নভেম্বর হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। বঙ্গবন্ধুর খুনিরা বুঝতে পেরেছিল  বঙ্গবন্ধুর  রক্তের  কিংবা আদর্শের উত্তরাধিকার  বেঁচে থাকলে  মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি আবার তাদেরকে ঘিরে সংগঠিত হবে।  এজন্য  বঙ্গবন্ধুর খুনিরাই চার নেতাকে জেলখানার মতো সুরক্ষিত  জায়গাতে  হত্যা করে।

          বক্তব্যে মন্ত্রী বাংলাদেশের সৃষ্টিতে জাতীয় চার নেতার অবিস্মরণীয় অবদান কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন। এর আগে মন্ত্রী  জেলখানায়  বঙ্গবন্ধু এবং  জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

          আলোচনা সভায়  অন্যান্যের মধ্যে স্বরাষ্ট্র  মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট  শামসুল হক টুকু, সংসদ সদস্য জান্নাতুল বাকিয়া, চলচ্চিত্র   ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক  স. ম. গোলাম কিবরিয়া, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আতাউর রহমান,  বাংলাদেশ তাঁতী লীগের কার্যকরী সভাপতি  সাধনা দাস গুপ্তা প্রমুখ  বক্তব্য রাখেন।

#

মারুফ/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/২০০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৪২১৬

 

ভ্যাকসিন আসার পূর্বে বাধ্যতামূলক মাস্ক ব্যবহারে জোর দেয়া হবে

                                                                 -- স্বাস্থ্যমন্ত্রী

 

 

ঢাকা,  ১৮ কার্তিক (৩ নভেম্বর) :  

 

          স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন,  ‘ইউরোপের অনেক দেশেই করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে। অনেক দেশ ইতোমধ্যে ২য় বা ৩য় বার লকডাউন ঘোষণা করেছে। বাংলাদেশেও আগামী শীতের সময় করোনার দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ে আশঙ্কা দেখা যাচ্ছে। দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলা করার মতো সক্ষমতা স্বাস্থ্যখাতের হাতে রয়েছে। তবে মানুষ যদি সচেতন না হয়, স্বাস্থ্যবিধি না মানে তাহলে আগামীতে আবারো ভয়ের কারণ হতে পারে। কাজেই দেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ রুখতে হলে এই মুহূর্তে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প নেই। বিশেষত সবার মুখে মাস্ক পড়া এই সময়ে অত্যন্ত জরুরি। এ কারণে দেশে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা পর্যন্ত সবার মুখে মাস্ক পড়াটা বাধ্যতামূলক করতে শীঘ্রই পদক্ষেপ নেয়া হবে।’

 

          মন্ত্রী আজ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় করণীয় সংক্রান্ত বিষয়াদি নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

          সভায় অনলাইন জুমে ও অফলাইনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মুখ্যসচিব, সিনিয়র সচিব, সচিব, অতিরিক্ত সচিবসহ ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীল কর্মকর্তাগণ অংশ নেন।

 

          সভায় বক্তারা করোনায় দেশের স্বাস্থ্যখাতের সক্ষমতার বিষয়ে প্রশংসা করেন এবং পূর্বের সক্ষমতা ধরে রেখে নতুনভাবে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির ওপর জোর দেন। শীতকালের সামাজিক অনুষ্ঠানগুলো যাতে দলবেঁধে হতে না পারে সে ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রতি অনুরোধ জানান।

 

          অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ও স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ অন্যান্য কর্মকর্তা আলোচনায় অংশ নেন।

 

          অনলাইন জুম এর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সেনাল, জাতীয় টেকনিক্যাল কমিটির সভাপতি অধ্যাপক শহীদুল্লাহ্, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ আরো অনেকেই অংশ নেন ও তাঁদের মূল্যবান মতামত তুলে ধরেন।

 

#

 

মাইদুল/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৪২১৫

চলচ্চিত্র প্রযোজক নাসিরউদ্দিন দিলু’র ইন্তেকালে তথ্যমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১৮ কার্তিক (৩ নভেম্বর) :   

          চলচ্চিত্র প্রযোজক-পরিবেশক সমিতির সাবেক সভাপতি ও চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের সাবেক সদস্য নাসিরউদ্দিন দিলু’র ইন্তেকালে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

          আজ রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার প্রয়াণের সংবাদে শোকাহত তথ্যমন্ত্রী প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। ড. হাছান মাহ্‌মুদ তার শোকবার্তায় বলেন, দেশের চলচ্চিত্র অঙ্গনে চলচ্চিত্র প্রযোজক নাসিরউদ্দিন দিলু’র অবদান স্মরণীয় হয়ে রয়েছে।

          ব্যবসাসফল ‘আমি সেই মেয়ে’সহ নাসিরউদ্দিন দিলু প্রযোজিত ছবির মধ্যে রয়েছে পাগলা রাজা, সোনার চেয়ে দামি, কাবিন, সাহস, নাচে নাগিন, রূপের রানী গানের রাজা, বুকের ধন, ফাঁসির আসামি, ভালোবাসা, মহান এর মতো উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র।

#

আকরাম/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৯০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৪২১৪

১৫ আগস্ট, ৩ নভেম্বর দুই হত্যাকাণ্ডেই জিয়া যুক্ত

                     -- জেলহত্যা দিবসে তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৮ কার্তিক (৩ নভেম্বর) :   

            তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড ও ৩ নভেম্বর  জেলহত্যা দু’টিতেই জিয়াউর রহমান যুক্ত। 

            আজ জেলহত্যা দিবসে রাজধানীর মিন্টু রোডে সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের মন্ত্রী একথা বলেন। মন্ত্রী এসময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে নিহতদের এবং ৩ নভেম্বর নিহত জাতীয় চার নেতাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ ও তাদের আত্মার শান্তি কামনা করেন। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

            তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭৫ সালের এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চার ঘনিষ্ঠ সহযোগী জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমদ, এম মনসুর আলী এবং এএইচএম কামারুজ্জামানকে কারাগারের অভ্যন্তরে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল।’ 

            ‘প্রকৃতপক্ষে ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা এবং ৩ নভেম্বরে জেলহত্যা এই দুই হত্যাকাণ্ডের সাথেই জিয়াউর রহমান ওতোপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘জিয়াউর রহমান ক্ষমতা দখলের আগে থেকেই খন্দকার মোশতাকের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছিলেন। কারণ বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর খন্দকার মোশতাক আহমদ তার একান্ত বিশ্বস্তজন বলেই জিয়াউর রহমানকে সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিল। পরে নিজে ক্ষমতা দখলের পর বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী ও ৩ নভেম্বরের হত্যাকারী সবাইকে পুনর্বাসিত করেন জিয়া। বঙ্গবন্ধুহত্যার পর ক্ষমতা নিষ্কণ্টক করা, পাকিস্তানের সাথে কনফেডারেশন করা এবং স্বাধীনতাবিরোধীদের সাথে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশকে পেছনের দিকে ঠেলে দেয়ার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই ৩ নভেম্বর হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছিল। এই হত্যাকান্ডের বিচার হয়েছে, তবে অনেক আসামী পলাতক।’ 

            আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে এই অপরাধীদের মধ্যে যারা জীবিত আছে তাদের সবাইকে ফিরিয়ে এনে বিচার কার্যকর করা। কারণ ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হলে, সমস্ত অন্যায়ের প্রতিকার করতে হয়। সেজন্যই প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার করেছেন, ৩ নভেম্বর হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে। একইসাথে যুদ্ধাপরাধী অনেকের বিচার হয়েছে এবং অনেকের বিচার কার্যক্রম চলছে। পলাতক অপরাধীদের ফিরিয়ে এনে শাস্তি কার্যকর করলেই ন্যায় প্রতিষ্ঠা এবং অন্যায়ের প্রতিকার হবে।’

            জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ নতুন উচ্চতায় উন্নীত হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, করোনাকালেও যে ক’টি দেশ উচ্চ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পেরেছে তার মধ্যে বাংলাদেশ একটি। এই করোনাকালেও ১৯শ’ ডলার থেকে বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় এখন ২ হাজার ৬৪ ডলারে উন্নীত হয়েছে। একইসাথে ড. হাছান বলেন, ‘এতে অনেকেই খুশি নন। আমাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপিসহ তাদের দোসররা এবং একটি মহল যারা নিজেদেরকে ভিন্ন পরিচয়ে উপস্থাপন করে, তারা এই অগ্রগতিতে খুশি নয়। দেশ রাজনৈতিকভাবে স্থিতিশীল বিধায় আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। এই পরিবেশ নষ্ট করার জন্য তারা নানা ইস্যুকে কেন্দ্র করে গুজব রটিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করা ও দেশ-বিদেশ থেকে উস্কানিমূলক বক্তব্য দিয়ে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।’ 

            গুজব রটনাকারীদের ব্যাপারে সতর্ক থাকা এবং প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরে আনার জন্য জনগণকে অনুরোধ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ যে কোনোভাবে যদি কেউ গুজব রটায় বা অসত্য তথ্য বা পোস্ট দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালায়, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

            এর আগে তথ্যমন্ত্রী দিবসটি স্মরণে রাহাত মিনহাজ রচিত ১৯৭১: তাজউদ্দিন, মুজিববাহিনী ও অন্যান্য, আফসান চৌধুরী রচিত শেখ মুজিবুর রহমান এন্ড বাংলাদেশ: দ্যা কোয়েস্ট ফর এ স্টেট (১৯৩৭-১৯৭১) এবং শেখ আদনান ফাহাদ রচিত বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শ ও গণমাধ্যম ভাবনা গ্রন্থ তিনটি’র মোড়ক উন্মোচন করেন। গ্রন্থত্রয়ের প্রকাশক শ্রাবণ প্রকাশনী কর্ণধার রবীন আহসান ও লেখক রাহাত মিনহাজ মোড়ক উন্মোচনে অংশ নেন। 

#

আকরাম/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৯০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর :  ৪২১৩

এশিয়া - প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জিএসএম থ্রাইভ সম্মেলনে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ভিশন ২০২১ হচ্ছে উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের যুগান্তকারী অঙ্গীকার

ঢাকা, ১৮ কার্তিক (৩ নভেম্বর) :   

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, পারস্পরিক সম্পর্কিত ৮টি উন্নয়ন লক্ষ্য বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিশ্বে একটি আত্মমর্যাদাশীল উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের যুগান্তকারী অঙ্গীকার হচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশ বা ভিশন ২০২১। ডিজিটাল প্রযুক্তিকে মূল উপকরণ হিসেবে প্রয়োগের মাধ্যমে বৈষম্য দূরীকরণ, দারিদ্র্য বিমোচন, সুশাসন ও মানসম্পন্ন শিক্ষার মাধ্যমে সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সকল ক্ষেত্রে আইনের সমান প্রয়োগ এবং বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলা মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি ভিশন ২০২১ এর অন্যতম লক্ষ্য।

          মন্ত্রী আজ অন-লাইনে এশিয়া - প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জিএসএম থ্রাইভ সম্মেলনে ডিজিটাল বাংলাদেশ: বিয়ন্ড ভিশন ২০২১ শীর্ষক বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী দক্ষ ও উদ্ভাবনী মানব সম্পদ তৈরি, মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ, বিশ্বব্যাপী একীভূত আঞ্চলিক অর্থনৈতিক বলয় প্রতিষ্ঠা, প্রশাসনের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠাসহ ৮টি লক্ষ্যের বিস্তারিত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে চালু হওয়া এক্সেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রাম এই লক্ষ্যসমূহ বাস্তবায়নে অন্যতম প্রধান ভূমিকা পালন করে। তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সরকার গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশে অভাবনীয় অগ্রগতি অর্জনে সক্ষম হয়েছে। সরকার এবং বেসরকারি খাতের যৌথ প্রচেষ্টায় বাংলাদেশে মোবাইল শিল্প এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মধ্যে পঞ্চম বৃহত্তম অবস্থানে উপনীত হয়েছে। ২০২০ সাল পর্যন্ত ৯ কোটি ব্যবহারকারীর মধ্যে ১৬ কোটি মোবাইল সংযোগ স্থাপিত হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২০১৫ সালে মোবাইল ইকোসিস্টেম জিডিপির ৬ দশমিক ২ শতাংশ অর্জন করে যার পরিমাণ প্রায় ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার-এর সমপরিমাণ। ২০২০ সালের মধ্যে এই হার শতকরা ৮ভাগে উন্নীত হবে বলে আশা করছি। মোস্তাফা জব্বার দেশে মোবাইলফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা শতকরা ৯৫ভাগ উল্লেখ করে বলেন, ডিজিটাল গ্যাপ কমাতে ইন্টারনেট-এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এক্ষেত্রে মোবাইল অপারেটরদের ভূমিকার প্রশংসা করেন টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী।

#

শেফায়েত/খালিদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৮২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৪২১২

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ১৮ কার্তিক (৩ নভেম্বর) :   

 ‌                  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৪ হাজার ৬১ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ৬৫৯ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪ লাখ ১২ হাজার ৬৪৭ জন।

          গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭ জন-সহ এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৯৮৩ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ২৯ হাজার ৭৮৭ জন।

#

হাবিবুর/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৮০৬ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ৪২১১

 

গুজব সম্পর্কে সজাগ থাকুন

ঢাকা, ১৮ কার্তিক (৩ নভেম্বর) :    

 

        কোনো ধরণের বিভ্রান্তিকর তথ্য বা গুজব বা উস্কানিমূলক মন্তব্যে কান না দেওয়ার জন্য জনসাধারণের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে।

        যে কোন ধরণের অপপ্রচার রোধে সকলকে সতর্ক থাকারও অনুরোধ জানানো হচ্ছে। এক্ষেত্রে তথ্যের সত্যতা যাচাই করার জন্য সরকার পরামর্শ দিয়েছে।  

        গুজব সৃষ্টিকারী সম্পর্কে কোনো খবর পেলে অবিলম্বে ৯৯৯ নম্বরে ফোন বা নিকটস্থ থানায় যোগাযোগ করার জন্য জনসাধারণের প্রতি অনুরোধ জানানো হচ্ছে।  

        গুজব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকার বদ্ধপরিকর।

#

 

সুরথ/পরীক্ষিৎ/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৬৪৮ ঘণ্টা তথ্যবিবরণী                                                                                                                   নম্বর : ৪২১০

একনেকে ২ হাজার ৪৫৯ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন

ঢাকা, ১৮ কার্তিক (৩ নভেম্বর) :

          জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহি কমিটি- একনেক দুই হাজার ৪৫৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা ব্যয়সংবলিত ৪টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে রয়েছে সরকারি অর্থায়ন এক হাজার ৬৬৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা, সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৮২ কোটি ১৪ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক উৎস হতে ঋণ ৬০৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

          প্রধানমন্ত্রী এবং একনেক-এর চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ ভিডিও কনফারেন্সের-এর মাধ্যমে শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক-এর সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

          অনুমোদিত প্রকল্পসমূহ হলো: পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের “যমুনা নদীর ডানতীর ভাঙ্গন হতে সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলাধীন সিংড়াবাড়ী, পাটাগ্রাম ও বাঐখোলা এলাকা সংরক্ষণ” প্রকল্প; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের “কক্সবাজার জেলায় শুটকি প্রক্রিয়াকরণ শিল্প স্থাপন” প্রকল্প; সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের “পাঁচদোনা-ডাঙ্গা-ঘোড়াশাল জেলা মহাসড়কে একস্তর নীচু দিয়ে উভয় পার্শ্বে পৃথক সার্ভিস লেনসহ ৪-লেনে উন্নীতকরণ (ডাঙ্গা বাজার-ইসলামপুর লিংকসহ) - ১ম সংশোধিত” প্রকল্প এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের “আমিনবাজার-মাওয়া-মংলা ৪০০ কেভি সঞ্চালন লাইন - ১ম সংশোধিত” প্রকল্প।

          কৃষিমন্ত্রী মোঃ আব্দুর রাজ্জাক; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম; শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন; স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক; বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন; ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক  সভায় অংশগ্রহণ করেন।

          সভায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যবৃন্দ, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহের সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

শাহেদ/পরীক্ষিৎ/শাহ আলম/রেজ্জাকুল/খোরশেদ/২০২০/১৫৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                    নম্বর: ৪২০৯

পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি বেড়েছে

ঢাকা, ১৮ কার্তিক (৩ নভেম্বর) :  

          রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর সর্বশেষ তথ্য মতে, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ ৪৩ দশমিক ৮৭ কোটি ডলার আয় করেছে। এই অংক গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৯ দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ২০ দশমিক ৪৭ শতাংশ বেশি।

          সরকার মানসম্মত পাটের উৎপাদন বৃদ্ধি ও পাটবীজ উৎপাদনে স্বয়ম্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে পাট অধিদপ্তরের আওতায় ‘উন্নত প্রযুক্তি নির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং সম্প্রসারণ’ শীর্ষক প্রকল্প ২০১৮ হতে ২০২৩ মেয়াদে বাস্তবায়ন করছে। প্রকল্পটি দেশের ৪৬টি জেলার ২৩০টি উপজেলায় বাস্তবায়িত হচ্ছে। এর মাধ্যমে পাটচাষের উন্নত কলাকৌশল সম্পর্কে চাষীগণ প্রশিক্ষিত হচ্ছে। গুণগত মানসম্মত পাট ও পাটবীজ উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কৃষকদের ৩৯০ মে:টন পাট বীজ বিনামূল্যে বিতরণসহ সবধরনের সহায়তা অব্যাহত রয়েছে।

          দেশের পাটখাতের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের বাস্তবমুখী কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের ফলে জাতীয় অর্থনীতিতে এখাতের অবদান আরো বাড়ছে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা বিবেচনায় পাটচাষিদের উদ্বুদ্ধকরণের পাশাপাশি পাটশিল্পের সম্প্রসারণে সরকার সবধরনের সহায়তা প্রদান করছে। পাটশিল্পের পুনরুজ্জীবন ও আধুনিকায়নের ধারা বেগবান করার লক্ষ্যে ‘পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন, ২০১০, ‘পাট আইন, ২০১৭’, ‘জাতীয় পাটনীতি, ২০১৮’ প্রণয়ন করা হয়েছে। এ সকল আইন ও নীতিমালা বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বাজারে পাট ও পাটজাত পণ্যের চাহিদা ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে।

#

 

সৈকত/পরীক্ষিৎ/শাহ আলম/রেজ্জাকুল/আসমা/২০২০/১৫০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                    নম্বর: ৪২০৮

জেল হত্যা দিবস উপলক্ষ্যে ই-পোস্টার প্রকাশ

ঢাকা, ১৮ কার্তিক (৩ নভেম্বর) :   

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে ৩ নভেম্বর জেল হত্যা দিবস উপলক্ষ্যে জাতীয় চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের অংশ হিসেবে প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক, অনলাইন ও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারের জন্য একটি ই-পোস্টার প্রকাশ করা হয়েছে।

          ‘৩ নভেম্বর জেল হত্যা দিবস : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা’ শীর্ষক উক্ত ই-পোস্টার জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পত্রিকা ও সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের প্রদর্শনযোগ্য ডিজিটাল অথবা এলইিডি স্ক্রিনে ব্যাপকভাবে প্রচারের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির পক্ষ হতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

#

নাসরীন/পরীক্ষিৎ/শাহ আলম/রেজ্জাকুল/আসমা/২০২০/১৩৪৫ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ৪২০৭

জেলহত্যা দিবস স্মরণে স্মারক ডাকটিকেট অবমুক্ত করলেন টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ১৮ কার্তিক (৩ নভেম্বর) :

          ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস স্মরণে ডাক অধিদপ্তর ৫টাকা মূল্যমানের ৫টি স্মারক ডাকটিকেটের সমন্বয়ে একটি সিটলেট, দশটাকা মূল্যমানের একটি উদ্বোধনী খাম, ৫টাকা মূল্যমানের একটি ডাটাকার্ড ও একটি বিশেষ সিলমোহর প্রকাশ করেছে।

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আজ তাঁর দপ্তর থেকে সিটলেট ও উদ্বোধনী খাম অবমুক্তকরণসহ ডাটাকার্ড প্রকাশ করেন।

          অনুষ্ঠানে  মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর জেলহত্যাকাণ্ড ইতিহাসের একটি পৈশাচিক ও বর্বরোচিত ঘটনা। এটি ছিল জাতির পিতার নেতৃত্বে বাঙালির হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতা নস্যাৎ করে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার স্বপ্নকে ধ্বংস করার দেশি-বিদেশি কুচক্রিমহলের ষড়যন্ত্রের ফসল।

          তিনি বলেন, ১৫ আগস্ট এবং ৩ নভেম্বরের হৃদয়বিদারক ঘটনা দু’টি ছিল বাঙালি জাতিকে কার্যকর নেতৃত্ব থেকে বঞ্চিত করার পরাজিত শক্তির গভীর ষড়যন্ত্রের কুৎসিত বাস্তবায়ন। বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তাফা জব্বার জাতীয় চারনেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমদ, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামানের ভূমিকা তুলে ধরে বলেন, তাঁরা ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরীক্ষিত রাজনৈতিক সহকর্মী। বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের রক্তের সাথে তাঁরা বিশ্বাসঘাতকতা করেননি বলেই ইতিহাসের মীরজাফররূপী খুনি মোস্তাক তাঁদের বাঁচতে দেয়নি। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এদেশের স্বাধিকার ও স্বাধীনতা আন্দোলনের পরতে পরতে তাঁদের ভূমিকা  ইতিহাসে অমরত্ব দান করবে। জাতীয় চারনেতা বঙ্গবন্ধু, সংবিধানের চার মূলনীতির প্রতি আনুগত্যের যে দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন, তা তাঁদেরকে চিরজাগরূক করে রাখবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

          স্মারক ডাকটিকেট সমন্বয়ে সিটলেট ও উদ্বোধনী খাম আজ ঢাকা জিপিও’র ফিলাটেলিক ব্যুরো থেকে বিক্রি করা হবে। পরবর্তীতে অন্যান্য জিপিও ও সকল ডাকঘর থেকে বিক্রি করা হবে। উদ্বোধনী খামে ব্যবহারের জন্য চারটি জিপিওতে বিশেষ সিলমোহরের ব্যবস্থা আছে।

#

শেফায়েত/পরীক্ষিৎ/শাহ আলম/রেজ্জাকুল/খোরশেদ/২০২০/১৩৪৫ ঘণ্টা

 

 

2020-11-03-22-03-bc2520de489e64cd92f59095efa704c6.docx