তথ্যবিবরণী নম্বর: ০৯
সংযুক্তির আদেশ বাতিল করে সবাইকে জেলা
এবং উপজেলা কার্যালয়ে পাঠানোর নির্দেশ তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রীর
ঢাকা, ১৭ আষাঢ় (১ জুলাই):
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে সংযুক্তিতে কর্মরত জেলা এবং উপজেলা কার্যালয়ে সকল আইসিটি অফিসারের অফিস আদেশ বাতিল করে সবাইকে জেলা এবং উপজেলা কার্যালয়ে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
প্রতিমন্ত্রী আজ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এই নির্দেশনা দিয়েছেন। দৈনিক বণিক বার্তা ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর: নিজ কার্যালয় ফাঁকা রেখে ঢাকায় অফিস করছেন ৮৭ জেলা-উপজেলা কর্মকর্তা’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদনটি প্রতিমন্ত্রীর দৃষ্টিগোচর হলে তিনি এই নির্দেশনা প্রদান করেন।
মাঠ পর্যায়ে আইসিটি অফিসারদের গুরুত্ব অনুধাবন করে প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, তারা সরাসরি জনগণের সাথে কাজ করে এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সুফল পৌঁছে দেয়। মাঠ পর্যায়ে আইসিটি অফিসাররা সরাসরি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে তথ্যপ্রযুক্তি সেবা প্রদান করে থাকেন। তারা স্থানীয় জনগণকে বিভিন্ন তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেন। মাঠ পর্যায়ে আইসিটি অফিসাররা বিভিন্ন সরকারি সেবা ডিজিটালাইজেশনে কাজ করেন। তিনি আরো বলেন, মাঠ পর্যায়ে তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণে আইসিটি অফিসাররা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বিভিন্ন জরিপ ও ডাটাবেজ তৈরি এবং তার ভিত্তিতে নীতিনির্ধারণে সহায়তা করেন।
পলক বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের সফল বাস্তবায়নের ফলে তথ্যপ্রযুক্তির পদচারণা এখন সর্বত্র। শিক্ষা, চিকিৎসা, কৃষি, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সকল ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তির প্রয়োগ অনস্বীকার্য। তথ্যপ্রযুক্তির এ অমিত সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সাল নাগাত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন। ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল সর্বত্র পৌঁছে দিতে এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে মাঠ পর্যায়ে আইসিটি অফিসারদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। আইসিটি অফিসাররা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নেতৃত্ব দেবেন এবং তাদের দক্ষতা ও প্রচেষ্টার মাধ্যমে দেশকে একটি উন্নত ও প্রযুক্তিনির্ভর সমাজে রূপান্তরিত করবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
#
বিপ্লব/শফি/রানা/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/২১৩৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ০৮
কানাডা পরিবেশ এবং জলবায়ু সহযোগিতা জোরদার করবে
---পরিবেশ মন্ত্রী
ঢাকা, ১৭ আষাঢ় ( ১ জুলাই) :
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, কানাডা বাংলাদেশে চলমান পরিবেশ এবং জলবায়ু সহযোগিতা জোরদার করবে। তিনি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বৈশ্বিক অংশীদারিত্বের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে বাংলাদেশ-কানাডা একযোগে কাজ করবে। মন্ত্রী এসময় জ্ঞান বিনিময়, কারিগরি সহায়তা এবং যৌথ প্রকল্পের সম্ভাবনার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
আজ বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকোলস বাংলাদেশ সচিবালয় অফিসে তাঁর সাথে সাক্ষাৎকালে পরিবেশ মন্ত্রী এই কথা বলেন। বৈঠকে পরিবেশ সংরক্ষণ, জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমন এবং অভিযোজন নিয়ে আলোচনা করা হয়। উভয় পক্ষ পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার এবং টেকসই ভবিষ্যতের জন্য যৌথ প্রচেষ্টা অগ্রসর করার প্রতিশ্রুতি জোরদার করে।
মন্ত্রী জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা এবং মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যানসহ জলবায়ু এজেন্ডা বাস্তবায়নে একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তনের গ্রাউন্ড জিরো হিসেবে উল্লেখ করেন এবং বৈশ্বিক সংহতি ও সহানুভূতির গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
মন্ত্রী ব্লকচেইন, আইওটি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং বিকল্প জলবায়ু প্রযুক্তির মতো ফ্রন্টিয়ার প্রযুক্তির প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করেন। পরিকল্পনাগুলোর মধ্যে রয়েছে এই উদ্যোগগুলো বাস্তবায়নের জন্য একটি কার্যকরী দল গঠন এবং এমসিপিপিতে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি। তিনি কানাডা-বাংলাদেশ জলবায়ু অংশীদারিত্ব এবং ভবিষ্যতের কপগুলোতে প্রতিনিধিত্বের আশা প্রকাশ করেন।
হাইকমিশনার নিকোলস জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় সহযোগিতার জন্য কানাডার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন, সহায়তার পুনরাবৃত্তি এড়াতে খাতভিত্তিক কর্মকাণ্ডের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, কানাডা প্রযুক্তি, গবেষণা, অভিজ্ঞতা বিনিময় এবং যুব কর্মীদের সাথে যোগাযোগ করতে এবং অংশীদারিত্ব বাড়াতে চায়। তিনি প্রযুক্তি স্থানান্তর, জলবায়ু-স্মার্ট কৃষি, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং অভিযোজন প্রকল্পগুলোর মতো অগ্রাধিকারগুলো উল্লেখ করেন ।
হাইকমিশনার নিকোলস চিকিৎসা ও ই-বর্জ্য মোকাবিলা এবং জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা শেষ করার দিকে এগিয়ে যাওয়ার গুরুত্বের ওপর জোর দেন। নিকোলস বাংলাদেশের জলবায়ু উদ্যোগগুলোর জন্য কানাডার সমর্থন এবং পরিবেশগত স্থিতিশীলতার জন্য তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
বৈঠকটি উভয়পক্ষের শক্তিশালী এবং ক্রমবর্ধমান অংশীদারিত্ব পুনর্ব্যক্ত করার এবং পরিবেশগত ও জলবায়ু বিষয়গুলোতে অব্যাহত সহযোগিতার আগ্রহ প্রকাশের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়।
#
দীপংকর/শফি/রানা/মোশারফ/আব্বাস/২০২৪/২০৫৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ০৭
বাংলাদেশ-সৌদি আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক: সৌদি বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে গুরুত্ব
রিয়াদ, ১৭ আষাঢ় (১ জুলাই):
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ এবং সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহানের নেতৃত্বে দু’দেশের মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বাংলাদেশে আরো সৌদি বিনিয়োগের বিষয় প্রাধান্য পেয়েছে।
আজ সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করেন। এ সময় বাংলাদেশে বিশেষত: বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে এবং দেশের অফশোর ব্যাংকিং ব্যবস্থায় সৌদি বিনিয়োগের বিষয়ে আলোচনা হয়।
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোঃ জাবেদ পাটোয়ারী, অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব ড. মু. নজরুল ইসলাম, মহাপরিচালক (পশ্চিম এশিয়া) মোঃ শফিকুর রহমান ও মহাপরিচালক (পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দপ্তর) মোঃ আরিফ নাজমুল হাসান এবং সৌদি কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে বাংলাদেশ-সৌদি আরব যৌথ ব্যবসায়িক পরিষদকে (জয়েন্ট বিজনেস কাউন্সিল-জেবিসি) দু’দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নে তাদের কার্যক্রম আরো গতিশীল করার বিষয়ে জোর দেয়া হয়। সৌদি আরব থেকে তেল আমদানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্তির বিষয়েও আলোচনা করেন তাঁরা।
সৌদি আরবে ৩০ লাখ বাংলাদেশির কর্মসংস্থানের সুযোগ দেওয়ায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী সৌদি আরবের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। সৌদি আরবে বাংলাদেশি জনশক্তি রপ্তানিতে আরো স্বচ্ছতা আনা এবং স্বার্থান্বেষী মহলের শ্রমিক হয়রানি বন্ধে একটি যৌথ টাস্কফোর্স গঠনের বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহ্মুদ সৌদি আরবে ব্যবসারত বাংলাদেশি প্রবাসীদের রেজিস্ট্রেশনের বিশেষ সুযোগ প্রদানের অনুরোধ জানান।
পাশাপাশি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সহায়তা চাইলে সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী সহযোগিতার আশ্বাস দেন। বৈঠকে গাজাতে ইসরায়েলের বর্বরতা নিরসনকল্পে মুসলিম বিশ্বের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তাঁরা।
দেড় ঘণ্টাব্যাপী হৃদ্যতাপূর্ণ বৈঠকে সৌদি যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মুহাম্মদ বিন সালমানের আসন্ন বাংলাদেশ সফরের বিষয়েও আলোচনা হয়। পাশাপাশি আগামী বছর সৌদি-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তীর যথাযথ উদ্যাপনে যৌথ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ এবং বাংলাদেশ-সৌদি আরব যৌথ কমিশনের বৈঠককে মন্ত্রী পর্যায়ে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা।
বৈঠক শেষে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মানে সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেন তাঁরা।
#
আকরাম/শফি/রানা/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/২০৪৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ০৬
শিল্প মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আওতাধীন দপ্তর-সংস্থাসমূহের এপিএ স্বাক্ষর এবং শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান
ঢাকা, ১৭ আষাঢ় (১ জুলাই):
শিল্প মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এর আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থাসমূহের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর এবং ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ অর্থবছরের শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।
আজ রাজধানীর মতিঝিলে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। এতে সভাপতিত্ব করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর পক্ষে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা এবং দপ্তর ও সংস্থার পক্ষে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও সংস্থার প্রধানগণ এপিএ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী বলেন, সকলের জীবনে শুদ্ধাচার গুরুত্বপূর্ণ। তবে নৈতিকতা বাদ দিয়ে শুদ্ধাচার সম্ভব নয়। শুদ্ধাচার চলমান থাকলে জীবনে পথচলা অনেক সহজ হয়। অন্যায় ও অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখে, বিবেককে জাগ্রত রাখে। নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক প্রবর্তিত এপিএ ও শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য গাইডলাইনস্বরূপ। এর মাধ্যমে তারা সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করে মন্ত্রণালয় তথা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। তিনি বলেন, শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রবর্তনের ফলে সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে। যারা আগামীতে রাষ্ট্র পরিচালনা ও সেবায় নিযুক্ত হবেন তারা এর মাধ্যমে অনুপ্রাণিত হবেন। মন্ত্রী এসময় এপিএ ও শুদ্ধাচার পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান এবং সততা ও কর্মদক্ষতার মাধ্যমে শিল্প মন্ত্রণালয়কে এগিয়ে নিতে উপস্থিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আহ্বান জানান।
সভাপতির বক্তব্যে সিনিয়র শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা বলেন, আমি যখন এ মন্ত্রণালয়ে যোগদান করি, তখন সকল মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে এপিএ'তে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অবস্থান ছিলো একেবারে নিচের দিকে। সকলের সহযোগিতায় গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৯৭ দশমিক ৮৫ নম্বর নিয়ে এটিকে ১৩তম অবস্থানে উন্নীত করতে সক্ষম হয়েছি। আশা করছি, এ বছর এপিএ'তে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অবস্থান আরো উন্নীত করতে সক্ষম হবো। তিনি বলেন, পুরস্কার বড় কথা নয়, মূল্যায়ন বা স্বীকৃতিই হলো আসল। আর কাজ করলেই কেবল মূল্যায়ন বা স্বীকৃতি পাওয়া যায়। তিনি আরো বলেন, সকলে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করলে মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা পূরণ সম্ভব হবে এবং এটিকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এপিএ স্বাক্ষরকারী ১৩টি দপ্তর ও সংস্থা হচ্ছে যথাক্রমে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ফাউন্ডেশন (এসএমইএফ), ন্যাশনাল প্রোডাক্টটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও), বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশন (বিএসইসি), বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি), বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি), বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক), বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই), পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি), বাংলাদেশ ইনস্টিটিউশন অভ্ ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্র (বিটাক), ক্ষুদ্র, মাইক্রো ও কুটির শিল্প ফাউন্ডেশন (এসএমসিআইএফ), বাংলাদেশ এ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) এবং প্রধান বয়লার পরিদর্শকের কার্যালয়।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ২০২২-২৩ অর্থবছরে এপিএ'তে শিল্প মন্ত্রণালয়ে শীর্ষস্থান অর্জনকারী ৩টি প্রতিষ্ঠান প্রধানের হাতে পুরস্কার হিসেবে ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেন। এতে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে বিএসটিআই, প্রধান বয়লার পরিদর্শকের কার্যালয় ও বিসিক। মন্ত্রী এরপর ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য পাঁচজন ও ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য চারজনসহ শিল্প মন্ত্রণালয়ের মোট নয়জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর হাতে শুদ্ধাচার পুরস্কার তুলে দেন।
#
ফয়সল/শফি/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/২১০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ০৫
সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী
--- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
ঢাকা, ১৭ আষাঢ় (১ জুলাই):
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক বলেছেন, সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। দেশে ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার ব্যাপক সম্প্রসারণের মধ্য দিয়ে তথ্যনির্ভর সমাজ গঠনের পথ এগিয়ে নিচ্ছে সরকার। দেশে গণতন্ত্রের বিকাশ, লালন ও পরিচর্যায় গণমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম মিলনায়তনে বার্তা প্রবাহের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
স্বাধীন গণমাধ্যমের প্রসারের মাধ্যমেই গণতন্ত্র সুসংহত হয় এ কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সংসদীয় গণতন্ত্রের চর্চায় এবং দেশের সামাজিক-অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অগ্রযাত্রায় গণমাধ্যমের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। গণমাধ্যম কর্মীরা নৈতিকতা ও দায়িত্বশীলতার সাথে কাজ করলে গণমাধ্যম কার্যকর হয়ে ওঠে। তিনি আরো বলেন, বস্তুনিষ্ঠ সমালোচনা সরকারকে শক্তিশালী করে। তবে, অপপ্রচার বন্ধেও সতর্ক দৃষ্টি দেওয়া উচিত।
মন্ত্রী বলেন, এদেশের গণমাধ্যম দেশ ও জাতির বিভিন্ন ক্রান্তিকালে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। অতীতের ধারাবাহিকতায় সাহসী, নির্মোহ ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা চর্চায় বার্তা প্রবাহ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আমার বিশ্বাস।
বার্তা প্রবাহের সম্পাদক মোহাম্মদ মনির হোসেন কাজীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) মোঃ সালাহ উদ্দিন মিয়াজী, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও ভোরের কাগজ পত্রিকার সম্পাদক শ্যামল দত্ত, দ্য সাউথ এশিয়ান টাইমস এর সম্পাদক দীপক কুমার আচার্য ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সহসভাপতি মানিক লাল ঘোষ বক্তৃতা করে।
#
এনায়েত/শফি/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/২০৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ০৪
ভারতের সাথে সমঝোতা স্মারকের সকল ধারা না পড়েই বিএনপি অপপ্রচার করছে
--- তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৭ আষাঢ় (১ জুলাই):
ভারতের সাথে বাংলাদেশের সমঝোতা স্মারকের সকল ধারা না পড়েই এবং না বুঝেই বিএনপি অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করছে এবং ধারাগুলো খন্ডিতভাবে তুলে ধরে জনগণকে বিভ্রান্ত করছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
আজ সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক ভারত সফরে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সাম্প্রতিক বক্তব্যের বিষয়ে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ভারতের সাথে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক সমঝোতা স্মারক কোনোভাবেই সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতি নয় বরং এটি উভয় দেশের জন্যই লাভজনক। বিএনপি অপপ্রচার করছে যে, বাংলার বুক চিরে ভারতের ট্রেন চললে বাংলাদেশের জন্য নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি হবে। এটি মোটেই সঠিক নয়। সমঝোতা স্মারকের ৩ নম্বর ধারায় পরিষ্কার বলা হয়েছে, ‘রেড ট্রাফিক’ তথা অস্ত্র, গোলাবারুদ এবং বিস্ফোরকসহ বিপজ্জনক ও আপত্তিকর পণ্য পরিবহন করা যাবে না। সমঝোতা স্মারকের ৪ নম্বর ধারায় এটাও বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য ও মানুষের চলাচল সংশ্লিষ্ট দেশের জাতীয় আইন, প্রবিধান এবং প্রশাসনিক বিধানের অধীন হবে। বিএনপি এটা বলে না যে, ভারতের মধ্য দিয়েও বাংলাদেশের ট্রেন নেপাল ও ভুটান পর্যন্ত চলবে, নেপাল-ভুটান থেকে ভারতের মধ্য দিয়ে ট্রেন বাংলাদেশে আসবে এবং কলকাতা বন্দর ব্যবহার না করে মোংলা ও চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করবে। তারা এটাও বলেনা যে, ভারতের অভ্যন্তরীণ বিদ্যুৎ গ্রিডের মাধ্যমে তাদের ট্রান্সমিশন লাইন ব্যবহার করে ভারতের বুক চিরে বাংলাদেশ নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করবে।
ভারতের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেশ কিছু কূটনৈতিক সাফল্য ও অর্জন তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী এ সময় আরো বলেন, ভারতের সাথে সমুদ্রসীমার বিরোধ আন্তর্জাতিক ফোরামে গিয়ে নিষ্পত্তি করে বাংলাদেশের পক্ষে রায় এনেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। তিনি অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন যুক্ত করে বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে ত্রিমাত্রিক বাহিনীতে রূপান্তর করে দেশকে সামরিকভাবে শক্তিশালী করেছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা ভারতের সাথে স্থলসীমান্ত বিরোধ নিষ্পত্তি এবং ছিটমহল সমস্যার সমাধানের মধ্য দিয়ে দশ হাজার একর জমি বাংলাদেশের মধ্যে সংযুক্ত করেছেন। ভারতের মাটিতে এবং ভারতের গ্যাস ব্যবহার করে ভারতে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ত্রিপুরার পালাটানা থেকে কম খরচে আমদানি করে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার। গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তিতে ভারতকে রাজি করিয়ে, গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যা শেখ হাসিনাই আদায় করেছেন। আর বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তো গঙ্গার পানির কথা বলতেই ভুলে গিয়েছিলেন-এ কথা দেশের সবাই জানে। তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তির জন্য ভারতকে চাপের মধ্যে শেখ হাসিনাই রেখেছেন। এই চুক্তি হলেও তাঁর হাত ধরেই হবে। বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে তিস্তার পানি বণ্টন নিয়ে তাদের কোনো চিন্তা ছিল বলে প্রমাণ পাওয়া যায় না।
বিএনপি’র রাজনীতি নতজানু উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, ২০১৪ সালে বিজেপি প্রথম ক্ষমতায় আসার সাথে সাথে বিএনপি মিষ্টি বিতরণ করেছিল। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ভারতে গিয়ে খালেদা জিয়া গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় করার কথা বলতে ভুলে গিয়েছিলেন। বিএনপি সরকারে থাকাকালীন, তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা নিয়ে ভারতের সাথে কখনোই একটি কথাও বলেনি। ভারতকে গ্যাস দেয়ার মুচলেকা দিয়ে ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসেছিল বিএনপি।
বিএনপি নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে এ সময় মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, আপনাদের চিন্তাধারা নতজানু, যে কারণে আপনারা আঞ্চলিক যোগাযোগ তথা regional connectivity বিরোধী। এজন্য যখন সাবমেরিন ক্যাবল ফ্রি দেয়া হয়েছিল তখন তা নেননি এবং বাংলাদেশের জনগণকে হাজার কোটি টাকা আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন করেছেন। আপনারা মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশ হয়ে ভারতে গ্যাস রপ্তানি করতে দেননি এবং বাংলাদেশের মানুষকে স্বল্পমূল্যে গ্যাস প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করেছিলেন। আপনাদের বিবেক নতজানু, যে কারণে আপনারা নিজেরা যা করতে পারেননি, এমনকি কোনো উদ্যোগও নেননি, সেগুলো নিয়ে আওয়ামী লীগের অর্জন থাকা সত্ত্বেও নির্লজ্জের মতো সমালোচনা করেন। আপনাদের সততার মানদণ্ড নতজানু, যে কারণে আপনারা ডাহা মিথ্যা কথা বলে জনগণকে প্রতিনিয়ত ধোঁকা দেন এবং বিভ্রান্ত করেন।
#
আরাফাত/শফি/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৯৩০ঘণ্টা
Handout Number: 03
Canada will deepen ongoing environmental and climate collaboration
--- Environment Minister
Dhaka, 1 July 2024:
Environment, Forest and Climate Change Minister Saber Hossain Chowdhury said Canada will deepen ongoing environmental and climate collaboration. He highlighted the significance of global partnerships in combating climate change, commending Canada’s leadership and support. He identified areas for closer collaboration, such as renewable energy and biodiversity conservation. Chowdhury emphasized the potential for knowledge exchange, technical assistance, and joint projects.
Environment Minister said this while Lilly Nicholls, the High Commissioner of Canada to Bangladesh, met him at the Bangladesh Secretariat Office Monday. The meeting centered on environmental conservation, climate change mitigation, and adaptation. Both parties emphasized their commitment to addressing environmental challenges and advancing collaborative efforts for a sustainable future.
Minister Chowdhury stressed the need for a holistic approach in implementing the ambitious climate agenda of the NAP and MCPP. He emphasized Bangladesh’s status as ground zero for climate change and the importance of global solidarity and sympathy. He called for projects focused on behavioral change, displacement, and alternate livelihoods to lessen community burdens.
Minister Saber also mentioned the need for frontier technologies like blockchain, IoT, AI, and alternative climate technology. Plans include forming a working group to implement these initiatives and increasing private sector engagement in the MCPP. He expressed hopes for a Canada-Bangladesh climate partnership and representation at future COPs.
High Commissioner Nicholls affirmed Canada’s commitment to cooperating on climate change, emphasizing sector-wise activities to avoid duplication of assistance. Canada aims to provide technology, research, knowledge sharing, and trade, and seeks to interact with young activists and boost partnerships. She mentioned priorities like technology transfer, climate-smart agriculture, biodiversity Conservation and adaptation projects, including initiatives in the CHT.
High Commissioner Nicholls stressed the importance of addressing medical and e-waste, diversifying markets, and moving towards ending fossil fuel dependence. Nicholls reiterated Canada’s support for Bangladesh’s climate initiatives and its commitment to environmental sustainability.
The meeting concluded with both parties reaffirming their strong and growing partnership and looking forward to continued collaboration on environmental and climate issues.
#
Dipankar/Shafi/Rana/Mosharaf/Joynul/2024/2020 hour
তথ্যবিবরণী নম্বর: ০২
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ১৭ আষাঢ় (১ জুলাই):
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী রবিবার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ সময় ২৮৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৫ দশমিক ২৮ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৯৮ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৮ হাজার ৫২২ জন।
#
দাউদ/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৮৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ০১
তথ্য কমিশনে ৬টি অভিযোগের নিষ্পত্তি
ঢাকা, ১৭ আষাঢ় (১ জুলাই):
তথ্য কমিশন বাংলাদেশ-এর কার্যালয়ে আজ প্রধান তথ্য কমিশনার ডক্টর আবদুল মালেক, তথ্য কমিশনার শহীদুল আলম ঝিনুক এবং তথ্য কমিশনার মাসুদা ভাট্টি তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী মোট ৬টি অভিযোগের শুনানি গ্রহণ করেন এবং সকল অভিযোগের নিষ্পত্তি করেন।
#
লিটন/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৮৪০ঘণ্টা