তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৭১০
কথা নয়, কাজ ও সেবার মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে হবে
-- বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী
ঢাকা, ১৮ মাঘ (১ ফেব্রুয়ারি):
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেছেন, শুধু কথা নয়, কাজ ও সেবার মাধ্যমে দেশের পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে হবে।
আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ট্যুর অপারেটরস এসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত ১২ তম ‘বিমান বাংলাদেশ ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ফেয়ার’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, আমরা কথায় কথায় বলি আমরা অতিথিপরায়ণ জাতি। এটি শুধু বললেই হবে না, সেবার মান উন্নয়নের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। পর্যটন শিল্পে সেবার মান ও সেবার সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে। শুধু কথা নয়, কাজ ও সেবার মাধ্যমে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে হবে। দেশের পর্যটনকে সামনে এগিয়ে নিতে হবে।
মন্ত্রী আরো বলেন, বিশ্বব্যাপী পর্যটন শিল্প বিভিন্ন দেশের জিডিপি ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশের জিডিপিতে এবং উন্নয়নেও যাতে পর্যটন শিল্প গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় থাকতে পারে সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে আমাদের কাজ করতে হবে। বর্তমান পৃথিবী প্রচারের পৃথিবী। সারা বিশ্বের পর্যটকদের জানাতে হবে আমাদের কী কী সুবিধা আছে, কীভাবে তারা আমাদের এখানে আসবেন, কী কী দেখবেন। আমাদের এখানে নিরাপত্তার কোন সমস্যা নেই। পর্যটক বৃদ্ধির জন্য উদ্ভাবনী ও সৃজনশীল কৌশলের মাধ্যমে আমাদের প্রচার বাড়াতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, সারা বিশ্বে পর্যটন শিল্পে সরকারের কাজ পলিসি তৈরি করা আর পর্যটন প্রসারে কাজ করে বেসরকারি খাত। বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের পলিসি পর্যটনবান্ধব। আমরা দেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে বেসরকারি খাতের অংশীজনদের সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করবো। অন-অ্যারাইভাল ভিসা সহ তাদের আর কী কী সুযোগ-সুবিধা প্রয়োজন তা স্টেকহোল্ডার সভার মাধ্যমে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়ে বাস্তবায়ন করা হবে।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশের সভাপতি শিবলুল আজম কোরাইশির সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মোঃ মাহবুব আলম, বেসামরিক বিমান পর্যটন মন্ত্রণালয় সচিব মোঃ মোকাম্মেল হোসেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভিয়েতনামের রাস্ট্রদূত নগুয়েন মান চোং, নেপালের রাস্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি প্রমুখ।
উল্লেখ্য, আজ থেকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হওয়া ৩ দিনব্যাপী এই মেলায় বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, নেপাল, মালদ্বীপ, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও তুরস্কের ট্যুর অপারেটর ও ট্রাভেল এজেন্টরা অংশগ্রহণ করছে। মেলায় তিনটি স্টলে ১২ টি প্যাভিলিয়নসহ ১৫০ টি স্টল থাকছে। সাইড লাইন ইভেন্ট হিসেবে থাকছে বি টু বি সেশন, সেমিনার ও রাউন্ড টেবিল ডিসকাশন। এছাড়াও মেলায় আগত দর্শনার্থীদের জন্য সাংস্কৃতিক আয়োজন এবং দেশের পর্যটন গন্তব্যের উপর প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শিত হবে।
#
তানভীর/শফি/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২২৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৭০৯
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সাথে মালয়েশিয়াসহ চার দেশের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাকা, ১৮ মাঘ (১ ফেব্রুয়ারি):
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু-এর সাথে সাক্ষাৎ করেছেন মালয়েশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সুইডেন ও স্লোভেনিয়ার রাষ্ট্রদূত। আজ ঢাকায় মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রীর নিজ অফিস কক্ষে উল্লিখিত দেশসমূহের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বিষয়ক আলোচনা হয়েছে।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার Haznah Md Hashim -কে বাংলাদেশ থেকে আরো বেশি দক্ষ জনবল নেয়ার জন্য বিশেষভাবে আলোকপাত করলে তা গুরুত্বের সাথে দেখার আশ্বাস প্রদান করেন তিনি। প্রতিমন্ত্রী দেশের জনবলকে কারিগরি দিকে আরো দক্ষ ও প্রশিক্ষিত করার বিষয়ে আলোকপাত করেন।
অন্যদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত Abdulla Ali Alhmoudi -এর সাথে আলাপকালে প্রতিমন্ত্রী চামড়াজাতপণ্যসহ ঔষধ রপ্তানি সম্প্রসারণে আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং দু’দেশের বাণিজ্য বিষয়ক প্রক্রিয়াধীন সমঝোতা স্মারক (MoU) দ্রুত সমাধানের আগ্রহ প্রকাশ করেন।
অপরদিকে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী ঢাকা শহরের জন্য পরিবেশবান্ধব Scania ও Volvo গাড়ির জন্য সুইডেনের রাষ্ট্রদূত Alexandra Berg von Linde -এর কাছে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
এরপর স্লোভেনিয়ার রাষ্ট্রদূত মিজ মাতেজা ভোদেব ঘোষ-এর সাথে আলাপকালে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যিক বিষয়ে আলোচনা করেন।
#
আসিফ/শফি/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২২৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৭০৮
সকল সংস্কৃতির মাঝে ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করে
বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তোলা সম্ভব
-- পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী
রাঙ্গামাটি, ১৮ মাঘ (১ ফেব্রুয়ারি):
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেছেন, সকল সংস্কৃতির মাঝে যদি আমরা ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করতে পারি তাহলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা সম্ভব হবে। একইভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অবদান রাখা যাবে। পাহাড়িদের সংস্কৃতির সাথে অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষের সংস্কৃতি ও চেতনার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। কিন্তু এদেশের মাটি, আকাশ, বাতাস সবকিছুই আমাদের সকলের। এখানে কোন পার্থক্য নেই। তাই বলছি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি ও আচার –ব্যবহার আলাদা হলেও দেশ ও দেশের মাটি এক।
আজ রাঙ্গমাটি বীর মুক্তিযোদ্ধা চিং হ্লা মং চৌধুরী মারী স্টেডিয়ামে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড আয়োজিত চট্টগ্রাম পাহাড়ি ৩ জেলার ১৬ সম্প্রদায়ের পরিবেশনায় ফুড এন্ড কালচারাল ফেস্টিভ্যালে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা যদি আমাদের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি প্রকাশ না করি, মানুষকে যদি জানতে না পারি তাহলে এগুলোর অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে যাবে। আমাদের খাবারের সাথে অনেকে পরিচিত নয়। তাদের জন্য এধরনের ফেস্টিভ্যাল আরো বেশি বেশি করে আয়োজন করা দরকার। তাহলে আমাদের অতীত সর্ম্পকে সারা দেশের মানুষের কাছে ধারণা জন্ম নেবে, এবং তারা আমাদের সংস্কৃতি ও খাবারের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করবে।
ফেস্টিভ্যালে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান রাষ্ট্রদূত (অব.) সুপ্রদীপ চাকমা’র সভাপতিত্বে সম্মানিত অতিথি রাঙ্গামাটি জেলার নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য দীপংকর তালুকদার এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মশিউর রহমান এনডিসি, রিজিয়ন কমান্ডার বিগ্রেডিয়ার জেনারেল সোহেল আহমেদ, পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী, রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান, পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ, রাষ্ট্রদূত (অব.) তারিক করিম, অঙঋঅ-এর প্রেসিডেন্ট আব্দুল্লাহ্ আল হাসান, পার্বত্য জেলার সংগীত শিল্পী, সুরকার ও গীতিকার মনোজ বাহাদুর গূর্খা ও রুম্পা ম্রো বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আলমগীর হোসেন। মনোজ্ঞ এ অনুষ্ঠানটি ১২ জন অবসরপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত অংশ নেন।
#
রেজুয়ান/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২২২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭০৭
শিল্পমন্ত্রীর সাথে টেরি টাওয়েল ও লিনেন অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ১৮ মাঘ (১ ফেব্রুয়ারি) :
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সাথে বাংলাদেশে টেরি টাওয়েল ও লিনেন এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ সাক্ষাৎ করেছেন। রাজধানীর মতিঝিলের শিল্প মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর অফিস কক্ষে এ সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হয়।
এসোসিয়েশনের সভাপতি এবং আনোয়ার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুসাইন মাহমুদের নেতৃত্বে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এসোসিয়েশনের পরিচালক একেএম মাহফুজুর রহমান, মো: আশিকুর রহমান, মো: শফিকুল ইসলাম, এসোসিয়েশনের সচিব মোঃ মুজিবুর রহমান প্রমুখ।
এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে হোম টেক্সটাইল খাতে বিদ্যমান সমস্যাসমূহ তুলে ধরা হয় এবং এ বিষয়ে তারা শিল্পমন্ত্রীর সহযোগিতা কামনা করেন। বিশেষত বন্ড লাইসেন্স না থাকলে ব্যাক টু ব্যাক এলসি করা যাচ্ছে না। এ বিষয়টিতে সহযোগিতা দরকার। তারা জাতীয় শিল্প উন্নয়ন পরিষদে তাদের একজন প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করার ব্যাপারে মন্ত্রীর সহযোগিতা কামনা করেন। মন্ত্রী তাদের ধৈর্য সহকারে শোনেন এবং আগামী বাজেটের পূর্বেই সমস্যাসমূহ সমাধানের উদ্যোগ নেবেন বলে জানান।
#
মাহমুদুল/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/২১৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৭০৬
নাগরিকের জমি সংশ্লিষ্ট ডিজিটাল তথ্য ও উপাত্ত ভূমি মন্ত্রণালয়ের কাছে আমানত
-- ভূমি সচিব
ঢাকা, ১৮ মাঘ (১ ফেব্রুয়ারি):
নাগরিকের ভূমি ও স্থাবর সম্পদের ডেটা নিরাপত্তায় সাইবার সিকিউরিটি ফার্ম নিয়োগ দিয়েছে ভূমি মন্ত্রণালয়। আজ সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে স্মার্ট ভূমিসেবা সিস্টেমের সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সাথে সাইবার নিরাপত্তায় বিশেষায়িত এক প্রতিষ্ঠানের চুক্তি স্বাক্ষর হয়। অনুষ্ঠানে ভূমিসচিব মোঃ খলিলুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
ভূমি সচিব মোঃ খলিলুর রহমান বলেন, নাগরিকের জমি সংশ্লিষ্ট ডিজিটাল তথ্যাদি ও উপাত্ত ভূমি মন্ত্রণালয়ের নিকট গচ্ছিত আমানত স্বরূপ। এজন্য ভূমি মন্ত্রণালয় ভূমি ব্যবস্থাপনার সাইবার নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে।
সচিব বলেন, দায়িত্ব নিয়েই ভূমি মন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ ভূমিসেবা সিস্টেমের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েই ডিজিটাল ভূমিসেবাকে স্মার্ট ভূমি সেবায় রূপান্তর করার অনুশাসন প্রদান করেন। আমরা তা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। এছাড়া পুরো স্মার্ট ভূমিসেবা সিস্টেমের জন্য একটি ‘কম্প্রিহেন্সিভ’ আইসিটি সিকিউরিটি গাইডলাইন প্রস্তুতের কাজ করা হচ্ছে বলে জানান সচিব।
নিয়োগপ্রাপ্ত সাইবার সিকিউরিটি ফার্মটি প্রাথমিকভাবে ভূমিসেবা কাঠামোর আওতাভুক্ত নামজারি, ভূমি উন্নয়ন কর, পর্চা, গেটওয়ে, প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা সিস্টেম এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের দাপ্তরিক পোর্টালের নিরাপত্তায় কাজ করবে। প্রতিষ্ঠানটি সাইবার প্রতিরক্ষা ও সাইবার সিকিউরিটি নিরীক্ষার কাজ করবে।
উল্লেখ্য, যথাযথ পিপিআর গাইডলাইন অনুসরণপূর্বক উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সাইবার নিরাপত্তায় বিশেষায়িত ফার্মটিকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাদের পারফরমেন্সের ভিত্তিতে পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
#
নাহিয়ান/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২১৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৭০৫
বিকেকেএফ কর্তৃক অসচ্ছল ও অসমর্থ ক্রীড়াসেবীদের ক্রীড়া ভাতার আবেদন আহ্বান
ঢাকা, ১৮ মাঘ (১ ফেব্রুয়ারি):
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীন বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন (বিকেকেএফ) ২০২৩-২৪ অর্থবছরে অসচ্ছল, আহত, অসুস্থ ও অসমর্থ ক্রীড়াসেবী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের মাসিক, এককালীন ক্রীড়া ভাতা ও অনুদান প্রদানের জন্য আবেদন আহ্বান করেছে। ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখ সকাল ১০টা হতে ১ মার্চ ২০২৪ রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন দাখিল করা যাবে। ফাউন্ডেশন ওয়েবসাইট www.bkkf.org.bd এর অভ্যন্তরীণ ই-সেবা বক্সে ‘অনুদান অনলাইন আবেদন’ লিংকে প্রবেশ করে ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরের মাধ্যমে নিবন্ধন সম্পন্ন করে আবেদন করা যাবে।
যেসব তথ্য ও কাগজপত্র অবশ্যই সংযুক্ত করতে হবে: ১. পাসপোর্ট সাইজের ছবি, ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর ও জাতীয় পরিচয় পত্র/জন্মনিবন্ধন সনদ ২. ফেডারেশনভুক্ত খেলোয়াড়/ক্রীড়াসেবীদের ফেডারেশনের প্রত্যয়ন ৩. ব্যাংকের শাখার নাম, রাউটিং নম্বর, নিজস্ব একাউন্ট নম্বরের প্রমাণকের কপি ৪. স্থানীয় চেয়ারম্যানের মাধ্যমে বাৎসরিক আয়ের উৎস ও পরিমাণের প্রত্যয়ন ৫. ক্রীড়া সম্পৃক্ততা সনদ (জেলা ক্রীড়া অফিসার, জেলা ক্রীড়া সংস্থা/ফেডারেশন ও ক্রীড়া ক্ষেত্রের বিভিন্ন সনদ) ৬. মৃত ক্রীড়াসেবীর ক্ষেত্রে মৃত্যু সনদ ও ওয়ারিশ সনদ সাপেক্ষে তার পরিবারের সদস্যগণ আবেদন করতে পারবেন। ৭. সকল ধরনের সনদ প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত করে অনলাইনে সংযুক্ত করতে হবে।
উল্লেখ্য, যারা বঙ্গবন্ধু ক্রীড়া শিক্ষাবৃত্তি প্রাপ্ত হয়েছেন, তাদের আবেদনপত্র গ্রহণযোগ্য হবে না। বিগত সময়ে যারা এককালীন ক্রীড়া ভাতা ও অনুদান পেয়েছেন তারা পূর্বের রেজিস্ট্রেশন নম্বর বা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে অথবা পুনরায় নিবন্ধন করে আবেদন করতে পারবেন।
বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন ২০১৯ হতে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ৬ হাজার ৩৩৮ জনকে ১৪ কোটি ২৬ লাখ ৬২ হাজার টাকার মাসিক ও এককালীন ক্রীড়া ভাতা প্রদান করেছে।
#
আরিফ/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২১২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭০৪
ভূমিমন্ত্রীর সাথে গাম্বিয়ার হাইকমিশনার মোস্তফা জাওয়ারার সাক্ষাৎ
গাম্বিয়ায় ভূমি ব্যবস্থাপনা ও জরিপ কার্যক্রমে বাংলাদেশের সহযোগিতার প্রত্যাশা হাইকমিশনারের
ঢাকা, ১৮ মাঘ (১ ফেব্রুয়ারি) :
বাংলাদেশে নিযুক্ত গাম্বিয়ার হাইকমিশনার মোস্তফা জাওয়ারা আজ ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দের সাথে সচিবালয়ে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। এসময় ভূমিমন্ত্রী বাংলাদেশের ভূমি ব্যবস্থাপনা ও এর ডিজিটালাইজেশনের বিভিন্ন পরিকল্পনার ব্যাপারে হাইকমিশনারকে অবহিত করেন।
এসময় বাংলাদেশের দ্রুত শিল্পায়ন ও উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন হাইকমিশনার মোস্তফা জাওয়ারা। স্মার্ট ভূমি ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগ বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়নেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
হাইকমিশনার গাম্বিয়ায় ভূমি ব্যবস্থাপনা ও জরিপ কার্যক্রমে বাংলাদেশের সহযোগিতার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। দুটি মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ও গাম্বিয়ার মধ্যে গভীর ঐতিহাসিক ও ভ্রাতৃত্বপ্রতীম বন্ধনের কথা তুলে ধরেন তিনি। গাম্বিয়ার ভূমিসেবা উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখার ব্যাপারে ভূমিসেবায় ইউএন পাবলিক সার্ভিস পুরস্কারপ্রাপ্ত বাংলাদেশের সক্ষমতার প্রতি আস্থা ব্যক্ত করেন।
এসময়, নারায়ন চন্দ্র চন্দ দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত, বাণিজ্যিক ও বিশ্ব অংশীদারিত্বমূলক সম্পর্ককে আরও নিবিড় করার ব্যাপারে তাঁর দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে হাইকমিশনারকে সব ধরণের সহযোগিতার আশ্বাস দেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ এবং গাম্বিয়ার সরকার এই ব্যাপারে ইতিবাচক দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গড়ে তুলবে।
ভূমিমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে ভূমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব জাহিদ হোসেন পনির, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আফ্রিকা উইংয়ের মহাপরিচালক এ এফ এম জাহিদুল ইসলামসহ ভূমি মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও গাম্বিয়ার হাইকমিশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে গাম্বিয়ার হাইকমিশনারকে বাংলাদেশে স্মার্ট ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়ে একটি ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশনও দেওয়া হয়।
#
নাহিয়ান/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৪/২১১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৭০৩
প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে হবে
-- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
ঢাকা, ১৮ মাঘ (১ ফেব্রুয়ারি):
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধ হঠাৎ ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনা নয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ সংগ্রাম আর ত্যাগের ফসল হচ্ছে স্বাধীন বাংলাদেশ। স্বাধীনতাকে অর্থপূর্ণ করতে হলে দেশকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বিএমএ ভবন মিলনায়তনে মুক্তিযুদ্ধ সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল আয়োজিত আট বারের মতো জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান খানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা দেশ ও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছি, একদিন কেউ হয়তো থাকব না। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ছড়িয়ে দিতে হবে। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নতুন প্রজন্ম যত জানবে তত বেশি তারা দেশপ্রেম নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। এসময় মন্ত্রী পাকিস্তান আমলে বাঙালিদের প্রতি বিভিন্ন বৈষম্যের চিত্র তুলে ধরেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা লায়ন এবিএম সুলতান আহমেদের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন আহমেদ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব:) হেলাল মোর্শেদ খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা লায়ন এবিএম সুলতানা আহমেদসহ বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ বক্তৃতা করেন।
#
এনায়েত/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২০৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৭০২
ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সাথে ইউএনএইচসিআর এর প্রতিনিধি এবং
জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর সাক্ষাৎ
ঢাকা, ১৮ মাঘ (১ ফেব্রুয়ারি):
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ মহিববুর রহমানের সাথে আজ সচিবালয়ে তাঁর অফিসকক্ষে বাংলাদেশে ইউএনএইচসিআর এর প্রতিনিধি Sumbul Rizvi সাক্ষাৎ করেন।
শরণার্থীদের জীবনমান উন্নয়নে সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে সভায় আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।
কক্সবাজারের শরণার্থী ক্যাম্পসমূহ ও ভাসানচরে কী ধরনের সহযোগিতা করা যায় সে বিষয়েও আলোচনা হয়। এছাড়া শরণার্থী ক্যাম্পে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, আর্থিক সাহায্য হ্রাস, রাখাইনে সীমান্ত পরিস্থিতি ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা হয়। এ সময় স্থানীয় জনসাধারণের জন্য সাহায্য বাড়ানোর বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
এরপরে বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী Gwyn Lewis সাক্ষাৎ করেন। ভূমিকম্প সহনীয় বাংলাদেশ, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, সহজে অপসারণযোগ্য কিন্তু অধিক টেকসই শেল্টার নির্মাণে সহযোগিতা ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ সময় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ কামরুল হাসান এবং শরণার্থী সেলের প্রধান (অতিরিক্ত সচিব) মোঃ হাসান সারওয়ার উপস্থিত ছিলেন ।
#
সেলিম/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭০১
প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক দূরদর্শিতার কারণেই পার্বত্যঞ্চলে শান্তির সুবাতাস বইছে
--পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী
রাংগামাটি, ১৮ মাঘ (১ ফেব্রুয়ারি) :
পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেছেন, স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি পাহাড়ি বাঙালিদের মধ্যে একটা ভুল বুঝাবুঝির প্রাচীর তৈরি করে রেখেছিল। এসব অপগোষ্ঠীর দল খারাপ কাজ ও খারাপ চিন্তার কারণেই ভ্রাতৃঘাতী সংঘাত এবং পার্বত্য অঞ্চলে তা প্রায় দুই যুগের বেশি সময় ধরে বিরাজমান ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতা ও বদান্যতার কারণেই পার্বত্য চট্টগ্রামে ২ ডিসেম্বর ১৯৯৭ সালে পার্বত্য শান্তি চুক্তি সম্পাদিত হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দূরদর্শিতার কারণেই পার্বত্যঞ্চলে শান্তির সুবাতাস বইছে।
আজ জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে রাঙ্গামাটি পৌরসভা মাঠে আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
রাঙ্গামাটি জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি দীপংকর তালুকদার এমপি’র সভাপতিত্বে এবং জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক হাজী মোঃ মুছা মাতব্বরের সঞ্চালনায় সভায় জেলা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুইপ্রু চৌধুরী, সহ-সভাপতি চিংকিউ রোয়াজা, বৃষ কেতু চাকমা, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সংসদ ফিরোজা বেগম চিনুসহ জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন উপজেলার নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিগত সময়ে পার্বত্য এলাকায় ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ থেকে শুরু করে স্কুল, কলেজ, মেডিকেল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব কিছু করা হয়েছে। যে সমস্ত কাজ এখনো সমাপ্ত হয়নি তা সমাপ্ত করা হবে। বঙ্গবন্ধুর যে স্বপ্ন তা ধীরে ধীরে বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আগে আরো অনেকেই সরকার গঠন করেছে, কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে পার্বত্য এলাকায় চলমান সাম্প্রদায়িক সংঘাত বন্ধ করে শান্তি ফেরাতে পারেনি। বিএনপি-জামাত পাহাড়ের দীর্ঘ দুই দশকের সমস্যা ও ভাতৃঘাতি এই সংঘাত বন্ধ করার কোনো উদ্যোগ না নিয়ে তা জিইয়ে রেখেছিল। আওয়ামী লীগ সরকার দেশের মানুষের কথা ভাবে, দেশের শান্তির কথা ভাবে বলে পার্বত্য অঞ্চলে দীর্ঘদিনের সাম্প্রদায়িক সংঘাত বন্ধ করতে পেরেছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি সম্প্রীতি ও উন্নয়নের যে ধারা শুরু হয়েছে তা অব্যাহত রাখতে প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করাসহ আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করার এটাই একমাত্র লক্ষ্য আওয়ামী লীগ সরকারের।
অনুষ্ঠানে জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসহ স্থানীয় বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
#
রেজুয়ান/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৭০০
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পিতা আলহাজ্ব নুরুচ্ছফা তালুকদারের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী
ঢাকা, ১৮ মাঘ (১ ফেব্রুয়ারি):
মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, বৃহত্তর চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের পিতা আলহাজ্ব এডভোকেট নুরুচ্ছফা তালুকদারের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী শুক্রবার ২ ফেব্রুয়ারি।
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার সুখবিলাস উচ্চ বিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা শিক্ষানুরাগী এই সমাজসেবকের আত্মার শান্তি কামনা করে শুক্রবার বাদ আছর মন্ত্রীর চট্টগ্রাম শহরস্থ বাসভবনের পাশে মৌসুমী আবাসিক এলাকার আলিফ মিম জামে মসজিদ এবং রাঙ্গুনিয়ার সুখবিলাসে নিজ বাড়ি সংলগ্ন মসজিদে কুরআন খতম, দোয়া মাহফিল ও দুস্থ এবং এতিমদের মাঝে খাবার বিতরণ কর্মসূচির আয়োজন করেছে মরহুমের পরিবার ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা। তারা মরহুমের আত্মার শান্তির জন্য সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।
এছাড়া রাঙ্গুনিয়ার বিভিন্ন মসজিদে এ দিন খতমে কুরআন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। পাশাপাশি প্রথিতযশা এই আইনজীবীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এডভোকেট নুরুচ্ছফা তালুকদার স্মৃতি সংসদ, চট্টগ্রামস্থ রাঙ্গুনিয়া সমিতি ও শুভানুধ্যায়ীরা দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছে। আগামী ৪ঠা ফেব্রুয়ারি রোববার বাদ যোহর চট্টগ্রাম কোর্টবিল্ডিং জামে মসজিদে জেলা আইনজীবি সমিতির উদ্যোগে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।
#
আকরাম/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৯৯
রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সংযুক্ত আরব আমিরাতের সহযোগিতা কামনা রেলপথ মন্ত্রীর
ঢাকা, ১৮ মাঘ (১ ফেব্রুয়ারি) :
রেলপথ মন্ত্রী মোঃ জিল্লুল হাকিম রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সংযুক্ত আরব আমিরাতের সহযোগিতা কামনা করেছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের যে সুসম্পর্ক তৈরি করে ছিলেন তা আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
আজ রেল ভবনে মন্ত্রীর অফিস কক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে এসব কথা বলেন রেলপথ মন্ত্রী।
মন্ত্রী বাংলাদেশ রেলওয়ের বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পসমূহে সংযুক্ত আরব আমিরার থেকে বিভিন্ন লজিস্টিক সাপোর্ট প্রদান করে রেলের উন্নয়নে কাজ করার অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভিন্ন সেক্টরে দক্ষতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এবং অপারেশন সেক্টরে সহযোগিতাসহ বাংলাদেশের সাথে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে রেলের উন্নয়নের সহযোগিতা করতে পারে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
#
সিরাজ/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৪/২০৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৬৯৮
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে পোশাকে নয়, মানসিকতায় স্মার্ট হতে হবে
&n