Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ ডিসেম্বর ২০১৭

তথ্যবিবরণী 05.12.2017

Handout                                                                                                         Number : 3307

 

Roundtable meeting on Nepal-India-Bangladesh

Co-operation held in Nepal

 

Kathmandu (Nepal), December 05 :

         The Embassy of Bangladesh in Kathmandu, Nepal organized a roundtable meeting on “Prospects and Challenges on Nepal-India-Bangladesh Trilateral Co-operation” at the Malla Hotel, Kathmandu on 4 December. Dr. Gowher Rizvi, Adviser
for International Affairs to the Prime Minister was the key note speaker of the roundtable.

The roundtable discussion was initiated with welcome remarks by Mashfee Binte Shams, Ambassador of Bangladesh in Nepal. Dr. Gowher Rizvi, in his key presentation, stressed on the advantages of proximity of the member countries and asserted on harnessing commonalities as the first steps towards trilateral and regional cooperation. He expressed the view that improving connectivity should be the central part of effort to fully harness the potentials for co-operation. He also mentioned to take advantage of Bangladesh’s offer to Nepal to use of Mongla and Chittagong ports. He also focused on energy cooperation as energy crisis is a major impediment to inclusive economic growth of the region. The international affairs adviser also talked about promoting tourism and importance of cooperation in critical areas like climate change and global warming. He expressed the need for high-level dialogue between Bangladesh, India and Nepal to add impetus to the process of co-operation. The Adviser also engaged in question and answer session.

Ambassadors, representatives from different diplomatic missions, policy experts, think tank members, academician, business persons, Government officials and media personalities were present among others at the roundtable.

 

#

Nice/Shefayet/Salimuzzaman/2017/2020 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৩৩০৬

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ উপলক্ষে ভিয়েতনামে অনুষ্ঠান

হ্যানয় (ভিয়েতনাম), ৫ ডিসেম্বর :

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর “মেমোরি অভ্ দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার”-এ অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে “বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যের” স্বীকৃতি লাভের অসামান্য অর্জনকে স্মরণ করে আজ বাংলাদেশ দূতাবাসে হ্যানয় চ্যান্সারি ভবনে এক বিশেষ কর্মসূচি ও অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এ অর্জনকে সামনে রেখে দূতাবাস আলোচনাসভা, ৭ই মার্চের ভাষণ ডকুমেন্টারি প্রদর্শনী, ভাষণের ব্যাপক পরিচিতি ও প্রসারের লক্ষ্যে তা আমন্ত্রিত অতিথিদের মাঝে বিতরণ (বাংলা ও ইংরেজী ভাষায়)-এর ব্যবস্থা নেয়া হয়। আলোচনাসভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ভারতের বিশিষ্ট আইনবিদ ও মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ এডভোকেট নিলোফার ভাগোয়াত। ভিয়েতনামে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি, ভিয়েতনামের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ বিশেষ করে ভিয়েতনামের নবীন প্রজন্মের প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যগণ এ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানের নিলোফার ভাগোয়াত বঙ্গবন্ধুর প্রতি বিশেষ স্মরণ বক্তব্যে ৭ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব এবং এর বিশেষ অবদানের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ শুধু বাংলাদেশের জন্য গৌরব নয় বরং ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি তা সকল বিশ্ববাসীর কাছে এক দলিল হিসেবে সর্বদা সংরক্ষিত থাকবে। এ ভাষণ সকল স্বাধীনতাকামী জাতির জন্য এক প্রামাণ্য দলিল।

#

আমিনুল/নাইচ/শেফায়েত/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০১০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৩৩০৫

মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে

উখিয়া (কক্সবাজার), ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :

    কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।

আজ কুতুপালং-১ ক্যাম্পে ১ শত ৩৫ জন পুরুষ ও ১ শত ৬৬ জন নারী মিলে ৩ শত ১ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ৫ শত ৫৩ জন পুরুষ ও ৫ শত ৪৩ জন নারী মিলে ১ হাজার ৯৬  জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৫ শত ২৭ জন পুরুষ ও ৭ শত ৯ জন নারী মিলে ১ হাজার ২ শত ৩৬ জন, থাইংখালী-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ১ জন পুরুষ ও ১ হাজার ৩৯ জন নারী মিলে ২ হাজার ৪০ জন,  থাইংখালী-২ ক্যাম্পে ২ শত ২ জন পুরুষ ও ২ শত ২৩ জন নারী মিলে ৪ শত ২৫ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ৯ শত ২২ জন পুরুষ ও ৯ শত ৯১ জন নারী মিলে ১ হাজার ৯ শত ১৩ জন, শামলাপুর ক্যাম্পে ১৭ জন পুরুষ ও ২৩ জন নারী মিলে ৪০ জন এবং পুরোদিনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ৭ হাজার ৫১ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।

আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৭ লাখ ৪৯ হাজার ৮ শত ৬০ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।

সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক আজ পর্যন্ত ৩৬ হাজার ৩ শত ৭৩ জন এতিম শিশু সনাক্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১৭ হাজার ৩ শত ৯৫ জন ছেলে এবং ১৮ হাজার ৯ শত ৭৮ জন মেয়ে। বাবা-মা কেউ নেই এমন এতিম শিশুর সংখ্যা ৭ হাজার ৭ শত ৭১ জন।

    উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ৬ লাখ ৩৬ হাজার ৬ শত ৭০ জন । অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে।

#

সাইফুল/নাইচ/শেফায়েত/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৪০ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর :  ৩৩০৪

অফিসার্স ক্লাব, ঢাকায় ৭ ডিসেম্বর  থেকে আন্দনমেলা শুরু

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :

    তিন দিনব্যাপী আনন্দমেলা অফিসার্স ক্লাব প্রাঙ্গণ ঢাকায় ৭ ডিসেম্বর  থেকে শুরু হচ্ছে। চলবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

    অফিসার্স ক্লাব, ঢাকার মহিলা কমিটির উদ্যোগে এই মেলার আয়োজন করা হয়। ৮ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা  থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলা উন্মুক্ত থাকবে।

    মহিলাদের উদ্যোগে প্রস্তুতকৃত পণ্যসামগ্রীর প্রচার ও বিপণনের মাধ্যমে তাদের আর্থিক স¦নির্ভরতার লক্ষ্যে প্রতি বছরের মতো এবারও এ  মেলার আয়োজন করা হয়।

    মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি ৭ ডিসেম্বর বিকেল ৩টায় আনুষ্ঠানিকভাবে  মেলার উদ্বোধন করবেন।
        
#

নাইচ/শেফায়েত/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৩৩০৩

মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত

উখিয়া (কক্সবাজার), ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :

    কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস থেকে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।

         উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ১৪ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ২২ ট্রাকের মাধ্যমে ৮ মেট্রিক টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ৮ শত ৬ প্যাকেট শুকনো খাবার, ৭ শত ৬২ প্যাকেট শিশুখাদ্য, ১ হাজার ৮ শত ৮৭ প্যাকেট রান্না করা খাবার, ১১ হাজার ৫ শত ২৩ পিস পোশাক, ২১ হাজার ৯ শত ৫০ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।  

#

সাইফুল/নাইচ/শেফায়েত/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৩৩০২
   
রোহিঙ্গা ক্যাম্প মাদক, সাম্প্রদায়িকতা ও অস্ত্র থেকে মুক্ত রাখতে হবে
                                                            --- তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, মাদক, সাম্প্রদায়িকতা ও অস্ত্র থেকে রোহিঙ্গা ক্যাম্প মুক্ত রাখতে হবে।
আজ রাজধানীর তোপখানা রোডের জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা-মানস আয়োজিত ‘রোহিঙ্গা সমস্যা ও মাদকাসক্তিঃ বর্তমান প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যমন্ত্রী একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ প্রত্যেক রোহিঙ্গার নিরাপদ প্রত্যাবাসনের জন্য কাজ করছে। যত দিন তারা মিয়ানমারে নিজ বাসভূমে প্রত্যাবর্তন না করতে পারছে, ততদিন রোহিঙ্গারা যে ক্যাম্পে অবস্থান করবে, তা মাদক, সাম্প্রদায়িকতা ও অস্ত্র থেকে মুক্ত রাখতে হবে। এসময় মাদক ও সাম্প্রদায়িকতা মানুষকে অন্ধ ও কা-জ্ঞানহীন করে দেয়, উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সরকার যেভাবে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সফল হয়েছে সেই পথেই মাদকের বিরুদ্ধেও কঠোর অভিযান পরিচালনা করবে। মাদকের বিরুদ্ধে চারটি পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে হাসানুল হক ইনু বলেন, মাদককে জাতীয় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে মাদকবিরোধী টাস্ক ফোর্স গঠন, ধারাবাহিকভাবে প্রথমত ছয় মাসের অভিযান এবং সকল  স্কুল-কলেজে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিয়ে মাদকবিরোধী পরিষদ গঠন করা যেতে পারে। 
মানস’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন ক্লিনিক্যাল মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সাদিয়া শারমিন উর্মি, মানস’র সাংগঠনিক সম্পাদক মতিউর রহমান তালুকদার প্রমুখ।
#
 
আকরাম/নাইচ/শেফায়েত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৪০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর :  ৩৩০১
   
বন্দরসমূহ ও পানগাঁও পোর্টকে জাতীয় মহাসড়কে সংযোগের উদ্যোগ

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :
ব্যবসা বাণিজ্যের অধিকতর উন্নয়নে দেশের স্থল বন্দরগুলো ও পানগাঁও কন্টেইনার পোর্টকে আঞ্চলিক ও জাতীয় মহাসড়কের সাথে সংযোগের লক্ষ্যে বিভিন্ন সড়ক ও রাস্তার উন্নয়ন করা হবে। সে লক্ষ্যে  দ্রুত প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ব্যবস্থা করবে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ। স্থল বন্দর সংলগ্ন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের রাস্তাগুলো সড়ক ও জনপথ বিভাগের আওতায় আনার জন্যও সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ কাজ করবে।
আজ নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পানগাঁও কন্টেইনার পোর্টসহ দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দরকে আঞ্চলিক ও জাতীয় মহাসড়কের সাথে সংযোগের লক্ষ্যে সড়ক ও রাস্তা উন্নয়ন সংক্রান্ত এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এসব তথ্য জানানো হয়। 
নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। 
বৈঠকে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ আবদুস সামাদ, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান তপন কুমার চক্রবর্তী, সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক  বিভাগের  অতিরিক্ত সচিব মোঃ আব্দুল মালেক, সড়ক ও জনপথ বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ রবিউল আলম এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (মনিটরিং) মোঃ জিকরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। 
সভায় যশোর জেলা সদর থেকে বেনাপোল স্থলবন্দর পর্যন্ত ৪৪ কিলোমিটার, সাতক্ষীরা জেলা শহর থেকে ভোমরা স্থলবন্দর পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার, সিলেট থেকে তামাবিল পর্যন্ত ৬০ কিলোমিটার, লালমনিরহাট জেলা সদর থেকে বুড়িমারী স্থলবন্দর পর্যন্ত ১০০কিলোমিটার, জয়পুরহাট থেকে হিলি স্থলবন্দর হয়ে জিরোপয়েন্ট পর্যন্ত, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে সোনামসজিদ পর্যন্ত রাস্তা চার লেনে উন্নীত করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। 
সভায় জানানো হয়, ফেনী জেলা থেকে বিলোনিয়া স্থলবন্দর পর্যন্ত ৩৩ কিলোমিটার, জামালপুর জেলা থেকে ধানুয়াকামালপুর পর্যন্ত ৪৫ কিলোমিটার রাস্তা দুই লেনে নির্মাণ, হবিগঞ্জের চুনারুঘাট থেকে বাল্লা পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার প্রশস্তকরণ ও তিন কিলোমিটার রাস্তা নতুনভাবে দুই লেনে নির্মাণ করতে হবে। এছাড়া কুড়িগ্রামের সোনাহাট, দিনাজপুরের বিরল, ময়মনসিংহের গোবরাকুড়া-কড়ইতলী, খাগড়াছড়ির রামগড়, চুয়াডাঙ্গার দৌলতগঞ্জ, নীলফামরীর চিলাহাটি, চুয়াড়াঙ্গার দর্শনা, কক্সবাজারের টেকনাফ ও সিলেটের শেওলা স্থলবন্দরের রাস্তা প্রশস্তকরণ ও উন্নয়ন প্রয়োজন। 
#

জাহাঙ্গীর/নাইচ/শেফায়েত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৩০০ 
   
সৌদি ব্যবসায়ীদের সাথে অর্থ ও বাণিজ্যমন্ত্রীর মতবিনিময়
বাংলাদেশে বড় বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ
 
ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :
বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য এখন লাভজনক স্থান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত দেশের বিভিন্ন স্থানে ১০০ স্পেশাল ইকোনমিক জোন গড়ে তোলা হচ্ছে। ইতোমধ্যে বেশ কিছু ইকোনমিক জোনের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। চীন, জাপান, কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশ এ সকল ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ সরকার দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে। যে কোন বিনিয়োগকারী এখন শতভাগ বিনিয়োগ করতে পারবে এবং যে কোন সময় লাভসহ পুরো বিনিয়োগকৃত অর্থ ফিরিয়ে নিতে পারবে। এখানে উৎপাদিত পণ্য রপ্তানি ক্ষেত্রে দ্বৈত শুল্কনীতি প্রত্যাহার করা হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংসদে আইন পাস করে সংরক্ষণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ এলডিসিভুক্ত দেশ হিসেবে উন্নত বিশ^ থেকে ডিউটি ও কোটা ফ্রি সুবিধা পাচ্ছে। বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে সে সুবিধা ভোগ করার সুবিধা পাবে। সৌদি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান জানানো হয়। এ জন্য বাংলাদেশ সরকার প্রয়োজনীয় সবধরনের সাহায্য ও সহযোগিতা প্রদান করবে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত এবং বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশে সফররত সৌদি আরবের উচ্চ পর্যায়ের ২১ সদস্যবিশিষ্ট ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সাথে মতবিনিময় করে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন। 
মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশের চলমান অর্থনৈতিক উন্নয়ন, আগামী ৭ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা, যোগাযোগ ও অবকাঠামোর উন্নয়ন, বিদ্যুৎ-গ্যাসসহ সার্বিক পরিস্থিতি ও বিনিয়োগের পরিবেশ ও সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেনটেশনের মাধ্যমে তুলে ধরা হয় এবং সৌদি ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হয়। সৌদি ব্যবসায়ীগণ বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতিতে সন্তোষ প্রকাশ করে। আগামীকাল এফবিসিসিআই আয়োজিত এক বিজনেস সেমিনারে সৌদি ব্যবসায়ীগণ যোগদান করবে।
সৌদি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সদস্যগণ বাংলাদেশে বিদ্যুৎ, সোলারপ্যানেল এবং সার কাখানায় বিনিয়োগের বিষয়ে বেশ আগ্রহী। স্পেশাল ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগের বিষয়ে তারা চিন্তাভাবনা করছে বলে মতবিনিময় সভায় মতপ্রকাশ করে। অল্পদিনের মধ্যে বাংলাদেশের উচ্চপর্যায়ের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল সৌদি আরব সফর করে সে দেশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে এবং উভয় দেশের বাণিজ্য বৃদ্ধির বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। গত অর্থবছরে বাংলাদেশ সৌদি আরবে ১৮৫ দশমিক ২১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে, একই সময়ে আমদানি করেছে ৬০৫ দশমিক ৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। আগামী দিনগুলোতে উভয় দেশের বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে বলে মতবিনিময় সভায় আশা প্রকাশ করা হয়।
সৌদি আরবের উচ্চ পর্যায়ের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটিং ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি গ্রুপ লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট মোশাবাব আব্দুল্লা আলখাহতানি। 
#
বকসী/নাইচ/শেফায়েত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৪০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৩২৯৯ 
   
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সাথে সৌদি প্রতিনিধিদলের বৈঠক
 
ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :
ঢাকার ইস্কাটনস্থ প্রবাসী কল্যাণ ভবনের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আজ সৌদি আরবের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদলের সাথে এক দ্বিপাক্ষিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। 
সভায় বাংলাদেশ থেকে গৃহকর্মী প্রেরণ ও তাদের সার্বিক সুযোগ সুবিধাদির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বাংলাদেশি গৃহকর্মী প্রেরণ প্রক্রিয়া আরো সহজতর ও গতিশীল করার বিষয়ে সভায় বিস্তারিত আলোচনা হয়। দুই সদস্যবিশিষ্ট সৌদি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন প্রাইভেট রিক্রুটমেন্ট অফিস কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান কযধষরফ অনফঁষধুরু অষ ঝধষববস। বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (কল্যাণ ও মিশন) মোহাম্মদ আজহারুল হক (সচিবের দায়িত্বে)। 
সভায় উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ আমিনুল ইসলাম,  জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক মোঃ সেলিম রেজা, বোয়েসেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মরণ কুমার চক্রবর্তী, যুগ্মসচিব নারায়ণ চন্দ্র বর্মাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, বায়রার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমেদ চৌধুরী নোমান এবং সৌদি রিক্রুটিং এজেন্সির সভাপতি ইধফবৎ ঝ অষ অফধরষধয। 
৪-৭ ডিসেম্বর ২০১৭ সৌদি আরবের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করছে। 
#
 
জাহাঙ্গীর/নাইচ/শেফায়েত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৫০ঘণ্টা
  
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৩২৯৮ 
   
ইডেনের ছাত্রী আঁখি মনির স্বপ্ন পূরণে ওবায়দুল কাদের
 
ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :  
ইডেন কলেজের ইতিহাস বিভাগের ছাত্রী আঁখি মনির স্বপ্ন পূরণ হতে যাচ্ছে। আঁখি মনির চিকিৎসার দায়িত্ব নেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আর ক’দিন পরেই নিজ পায়ে ভর দিয়ে হাঁটতে পারবেন তিনি। দু’পায়ে ত্রুটি নিয়ে জন্ম নেয়া আঁখি মনির বিশটি বছর কেটেছে দুঃসহ যন্ত্রণায়। পা দু’টি বাঁকা হওয়ায় স্বাভাবিকভাবে হাঁটতে পারতেন না তিনি। দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার ভার বহনের সামর্থ্য ছিল না টাঙ্গাইলের সখীপুরের অসচ্ছল পরিবারটির। 
প্রায় দেড় বছর ধরে তার চিকিৎসা চলছে। এর আগে একটি পায়ের অপারেশন হলেও অন্য পায়ের অপারেশন পরবর্তী অগ্রগতি দেখতে আজ পঙ্গু হাসপাতালে শয্যাপাশে হাজির হন মন্ত্রী।
আঁখির মা সালমা আক্তার জানান, জন্মত্রুটি নিয়ে আঁখির জন্ম। কিন্তু অদম্য প্রাণশক্তি নিয়ে পড়ালেখায় বরাবরই ভালো করেছে সে। ভর্তি হয় ইডেন কলেজে। কিন্তু স্বাভাবিক চলাফেরা সে করতে পারতো না। পা দু’টি বাঁকা হওয়ায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাকে। চিকিৎসার দায়িত্ব নেয়ায় মন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি।
#
 
নাছের/নাইচ/শেফায়েত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ৩২৯৭     
স্পিকারের সাথে নবনিযুক্ত জাতিসংঘ আবাসিক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :  
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সাথে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত জাতিসংঘ আবাসিক সমন্বয়কারী ও জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি আবাসিক প্রতিনিধি গরধ ঝবঢ়ঢ়ড় আজ তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন।
এসময় তারা বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জন, সংসদে আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়া, নারীর ক্ষমতায়ন, সংসদ সদস্য ও সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ বিষয়ে আলোচনা করেন।
স্পিকার বলেন, ইউএনডিপি সুদীর্ঘকাল থেকে বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী। সংসদ সদস্য ও সংসদের কর্মকর্তা কর্মচারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ইউএনডিপি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সাথে অতীতে যেমন প্রকল্পভিত্তিক  কাজ করেছে তেমনি বর্তমানেও নতুন কর্মসূচিভিত্তিক সমঝোতা চুক্তির আওতায় কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে ইউএনডিপি’র সহযোগিতার প্রশংসা করেন এবং আগামীতেও এ সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
জাতিসংঘ আবাসিক প্রতিনিধি বলেন, বাংলাদেশে সংসদ,প্রশাসনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে নারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ পর্যায়ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন যা উৎসাহব্যঞ্জক। বাংলাদেশকে তিনি নারীর ক্ষমতায়নের রোল মডেল বলে অভিহিত করেন। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের প্রথম নারী স্পিকার ও কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি এসোসিয়েশনের প্রথম নারী চেয়ারপার্সনের দায়িত্ব পালনের জন্য তিনি স্পিকারকে অভিনন্দন জানান। 
স্পিকার বলেন, আর্থসামাজিক  উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশ এখন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে কাজ করে যাচ্ছে। স্পিকার বলেন, বাংলাদেশে নারীর সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়েছে। বর্তমান সংসদে 
৭২ জন নারী সংসদ সদস্য রয়েছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে নারী ও শিশুদের জন্য প্রত্যেক মন্ত্রণালয়ে আলাদাভাবে বাজেটে বরাদ্দ থাকছে- যার সুফলভোগীরা উন্নয়নের মূলধারায় সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।
#
তারিক/অনসূয়া/রফিকুল/আসমা/২০১৭/  ঘণ্টা 

Handout                                                                                                      Number : 3296

President's message on the Digital World 2017  

Dhaka, 5 December :    

            President Md. Abdul Hamid has given the following message on the occasion of ‘Digital World 2017’:   

            “I am very delighted to learn that ‘Digital World 2017’, the biggest ICT event of Bangladesh, is being organized by Information & Communication Technology (ICT) Division with the theme ‘Ready for Tomorrow’. On this occasion, I extend my sincere thanks to the organiser, participants and everyone related to this mega event.

            The present government under the leadership of Hon’ble Prime Minister Sheikh Hasina has undertaken massive development programmes aimed at implementing Vision-2021 and to turn our country into ‘Digital Bangladesh’. To achieve the target, ICT Division has taken some mega initiatives including establishment of Hi-tech Parks and Software Technology Parks at Divisional and District levels. Development of Bangabandhu Hi-Tech City, Kaliakoir is also continuing in full swing and construction of Sheikh Hasina Software Technology Park, Jessore has already been completed. Besides, Janata Tower Software Technology Park is functioning efficiently. Ensuring connectivity, e-governance and strengthening the domestic IT industry is the focus of all those activities. Government’s efforts are lauded by international community as we have received South-South Award, ICT Sustainable Development Award and ASOCIO Digital Government Award for remarkable success in ICT sector.

            Bangladesh is now a role model of development and a wonder of the world. I believe, ‘Digital World 2017’ will be a noteworthy platform for accomplishing bigger dreams and will provide scope for showcasing our innovations, digitalization initiatives, products and services to the citizens and to global audience. I hope, local investors, innovators and entrepreneurs will showcase home-grown products and services showing the world that Bangladesh is getting ready to meet the future.

            I welcome the organiser for holding this important event and wish the ‘Digital World 2017’ a grand success.

            Khoda Hafez, May Bangladesh Live Forever.”

#

Imranul/Anasuya/Zashim/Rafiqul/Asma/2017/1530 hours 

 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩২৯৫    
গণতন্ত্র মুক্তি দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী 
ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :  
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণতন্ত্র মুক্তি দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
“৬ ডিসেম্বর গণতন্ত্র মুক্তি দিবস। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ইতিহাসে এক তাৎপর্যপূর্ণ দিন। ১৯৯০ সালের এই দিনে স্বৈরাচার সরকারের পতন হয়। এ মহান দিবসে গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী সংগ্রামী দেশবাসীকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নব্বই পরবর্তী দুই দশকে গণতন্ত্র, ভোট ও ভাতের অধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে অবৈধ ক্ষমতা দখলের পথ রুদ্ধ করা হয়েছে। 
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র নৃশংসভাবে হত্যা করে। পরবর্তীকালে অসাংবিধানিক ও অবৈধ সরকার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে দেশে হত্যা, ক্যু ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু করে। তারা  ইনডেমনিটি অর্ডিনেন্স জারি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হত্যার বিচারের পথ বন্ধ করে দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করে। জনগণের ভোটের অধিকার হরণ ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধ্বংস করে। মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে বিকৃত করে। এই অবৈধ স্বৈরশাসকরা সংবিধানকে ক্ষত-বিক্ষত করে এবং স্বাধীনতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের নাগরিকত্ব দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতার অংশীদার করে।
স্বৈরাচারী শাসন উৎখাত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, জনগণের ভোট ও মৌলিক অধিকারসমূহ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমরা দীর্ঘসংগ্রাম করি। এ আন্দোলন সংগ্রামে দেশের মানুষ স্বতঃস্ফুর্তভাবে অংশ নেয়। নুর হোসেন, বাবুল, ফাত্তাহ, ডাঃ মিলনসহ অগণিত গণতন্ত্রকামী মানুষ আত্মাহুতি দেন। স্বৈরাচারী শাসক গণআন্দোলনের কাছে নতি স্বীকার করতে বাধ্য হয়। শহিদদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয় গণতন্ত্র। 
আমি দেশবাসীর এই স্বতঃপ্রণোদিত ত্যাগ ও অধিকার রক্ষায় আপোশহীনতার জন্য অকৃত্রিম কৃতজ্ঞতা জানাই। গণতন্ত্র ও অধিকার আদায়ের সকল আন্দোলনে জীবন উৎসর্গকারী গণতন্ত্রপ্রিয় ও দেশপ্রেমিক শহিদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। 
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গণতন্ত্র, সংবিধান, আইনের শাসন ও মানবাধিকার  সমুন্নত রাখতে অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিচারহীনতার সংস্কৃতি বন্ধ করে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছি। মানুষ তাদের সাংবিধানিক অধিকারের চর্চা করতে পারছে। সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের রায় কার্যকর করেছি। জাতীয় চার নেতা হত্যার বিচার সম্পন্ন হয়েছে। একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী-মানবতাবিরোধীদের বিচারের রায় কার্যকর হচ্ছে। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলাকারীদের বিচার কাজ চলছে। কোন অশুভ শক্তির ষড়যন্ত্রই আমাদের সত্য ও ন্যায় এবং মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার পথ থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না। আমরা এগিয়ে যাবই। আমরা সুষ্ঠু ও নিরবচ্ছিন্ন গণতান্ত্রিক চর্চা ও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার মধ্য দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করব। 
আসুন, গণতন্ত্রের ভিত্তিকে আরো সুদৃঢ় ও শক্তিশালী করে দেশের উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করি। গণতন্ত্র মুক্তি দিবসে এই হোক আমাদের দৃঢ় অঙ্গীকার।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/আশরোফা/শহিদ/জসীম/আসমা/২০১৭/১৪৫০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ৩২৯৪    
শিশুদের লাইব্রেরিমুখী করতে কাজ করছে সরকার
                             -সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী
ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) : 
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, সরকার শিশুদের লাইব্রেরিমুখী করতে কাজ করছে। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অন্তর্ভুক্ত গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর ও জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র এলক্ষ্যে মূল কাজ করছে। সেভ দ্য চিলড্রেন বাস্তবায়িত ‘বিয়োন্ড এক্সেস বাংলাদেশ‘ প্রকল্পটি এ উদ্যোগেরই একটি অংশ বলে তিনি উল্লেখ করেন। 
মন্ত্রী আজ রাজধানীর শাহবাগে গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে সেভ দ্য চিলড্রেন বাস্তবায়িত বিয়োন্ড এক্সেস বাংলাদেশ প্রকল্পের ‘সাক্ষরতার জন্য পাঠাগার’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আশীষ কুমার সরকারের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউএসএআইডি বাংলাদেশের অফিস অভ্ পপুলেশন, হেলথ, নিউট্রিশন এন্ড এডুকেশনের অফিস ডাইরেক্টর ক্যারল ভাসকুয়েজ এবং আইরেক্স’র রিজিওনাল ডাইরেক্টর আরি কার্টজ।
আসাদুজ্জামান নূর বলেন, শিশুদের শৈশবকালকে আনন্দময় ও তাদের মানসিক বিকাশে লেখাপড়ার পাশপাশি সংস্কৃতি চর্চাও জরুরি। সরকার এ বিষয়টিতেও যথেষ্ট গুরুত্বারোপ করছে। তিনি বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের সংস্কৃতি চর্চার উদাহরণ টেনে বলেন, আইনস্টাইন যখন যেখানে যেতেন তখন সাথে একটি বাক্স বয়ে বেড়াতেন যার ভেতরে থাকত একটি বেহালা। তিনি আরো বলেন, সরকার শুধু শিশুদের জন্য নয়, প্রবীণদের জন্যও বিশেষায়িত লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার চিন্তাভাবনা করছে।
উল্লেখ্য, শিশুদের পঠন দক্ষতার উন্নয়নে ও পড়ার প্রতি আগ্রহ বাড়াতে ২০১৫ সাল থেকে আইরেক্স এর সহযোগিতায় এবং ইউএসএআইডি’র রিড কার্যক্রমের আওতায় সেভ দ্য চিলড্রেন ‘বিয়োন্ড এক্সেস বাংলাদেশ’ প্রকল্পটি দেশের ১১টি জেলায় কাজ করছে।
#
ফয়সল/অনসূয়া/শহিদ/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৪৪৫ ঘণ্টা 

Handout                                                                                                   Number : 3293

Prime Minister’s message on the Digital World 2017

Dhaka, 5 December :  

            Prime Minister Sheikh Hasina has given the following message on the occasion of 'Digital World 2017 ' :  

            “I am happy to know that ICT Division is holding ‘Digital World 2017’, a mega expo in ICT sector, to celebrate Digital Bangladesh. On this occasion, I congratulate the countrymen for accepting the digital technologies with enthusiasm to help fulfill the dream of Digital Bangladesh.

            The theme of the event “Ready for Tomorrow” seems quite appropriate as we are genuinely ready in facing any challenge in the ICT sector.

            We started materializing Digital Bangladesh in 2009 using digital technology as the key driving element. The people have welcomed the philosophy and the nation soon experienced all sorts of positive changes, especially in connectivity, service delivery, banking, communications, education, healthcare and many other socio-economic areas. These efforts have strengthened our global position in ICT sector.

    &

Todays handout (7).docx