Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৩ ডিসেম্বর ২০১৫

তথ্যবিবরণী ১৩/১২/১৫

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩৬৭৯
আগামী ২ জানুয়ারি সারাদেশে পাঠ্যপুস্তক দিবস পালিত হবে
                                                    -- শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :
    শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বিতরণের জন্য পাঠ্যপুস্তক ছাপার অগ্রগতি দেখার জন্য আজ ঢাকার মাতুয়াইলে কয়েকটি ছাপাখানা আকস্মিক পরিদর্শন করেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
    পরিদর্শনকালে শিক্ষামন্ত্রী পাঠ্যপুস্তক ছাপার অগ্রগতি সম্পর্কে খোঁজখবর নেন এবং বইয়ের মান যাচাই করেন। এসময় মন্ত্রীকে জানানো হয়, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সকল ক্লাসের বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক ছাপানো ও পৌঁছানো সম্ভব হবে। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর নারায়ণ চন্দ্র পালসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
    উল্লেখ্য, এ বছর ১ জানুয়ারি সাপ্তাহিক ছুটি হওয়ায় ২ জানুয়ারি সারাদেশে পাঠ্যপুস্তক দিবস পালনের মাধ্যমে বিভিন্ন শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হবে।
    এ বছর প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ৩৪ কোটির ওপর বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হবে। গত বছর এ সংখ্যা ছিল ৩৩ কোটি।
#

সাইফুল্লাহ/মোশাররফ/নবী/জসীম/রেজাউল/২০১৫/২০৪৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩৬৭৮
সভ্যদেশে খুনিরা রাজনীতি করবে না 
                            -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) : 

    তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, একাত্তরের গণহত্যার জন্য দায়ী যুদ্ধাপরাধীদের মতই মানুষ পোড়ানোর জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচার হবে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ডামাডোলে পোড়া মানুষের কাতরানি ধামাচাপা দেয়া যাবে না। বিচার হবেই। সভ্য দেশে খুনিরা রাজনীতি  করবে না।  

    আজ ঢাকায় পিআইবি পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও দৈনিক সমকালের সম্পাদক গোলাম সারওয়ারের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি) আয়োজিত ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সাংবাদিক’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন।

    তথ্যমন্ত্রী এ সময় মুক্তিযুদ্ধের অমর শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা এবং গ্রন্থটি প্রকাশের জন্য পিআইবিকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, গণতন্ত্রের দোহাই দিয়ে বুদ্ধিজীবী হত্যাকারী ও আগুনসন্ত্রাসীদের মাফ করার অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করছে শেখ হাসিনার সরকার।

    মুক্তিযুদ্ধকে বাঙালির একটি সম্মিলিত যুদ্ধ বলে আখ্যা দিয়ে হাসানুল হক ইনু বলেন, অস্ত্র হাতে মুক্তিযোদ্ধারা, স্বাধীন বাংলা বেতারে কণ্ঠসৈনিকেরা, কলম হাতে সাংবাদিকরা, বিশ্বাঙ্গনে কূটনীতিকগণসহ সকলে যার যার স্থান থেকে মুক্তি সংগ্রাম করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন করেছেন। সেই মহান মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদদের যদি সম্মান জানাতে হয়, তবে জঙ্গি-রাজাকার ও তাদের দোসরদের দেশ পরিচালনা করতে দেয়া যায় না। 

    পিআইবি মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, একুশে টেলিভিশনের সিইও ও প্রধান সম্পাদক মনজুরুল আহসান বুলবুল এবং সিনিয়র সাংবাদিক মোজাম্মেল হোসেন মঞ্জু।

    শহিদ সাংবাদিক পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সিরাজুদ্দীন হোসেনের পুত্র জাহীদ রেজা নুর, সাংবাদিক শহীদুল্লা কায়সারের কন্যা শমী কায়সার এবং সাংবাদিক আ ন ম গোলাম মোস্তফা’র কন্যা উর্মি মোস্তফা আলোচনায় অংশ নেন। 

#

আকরাম/মোশাররফ/নবী/জসীম/রেজাউল/২০১৫/১৯৩২ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৬৭৭

সাংবাদিক আব্দুল¬াহ আল ফারুকের মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রী ও সচিবের শোক

ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :
    তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এবং তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ বিশিষ্ট সাংবাদিক আব্দুল্ল¬াহ আল ফারুকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। 
    তথ্যমন্ত্রী তাঁর শোকবার্তায় বলেন, সাংবাদিক হিসেবে আব্দুল্ল¬াহ আল ফারুক ছিলেন নিবেদিত প্রাণ ও বস্তুনিষ্ঠতার চর্চাকারী। সাংবাদিকতায় উৎকর্ষ অর্জনে ব্রতী এই সাংবাদিকের মৃত্যু সকলের জন্যই গভীর দুঃখ ও শোক বয়ে এনেছে। দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে, বলেন তিনি।
    দৈনিক কালের কন্ঠের সাবেক উপ-সম্পাদক আব্দুল্ল¬াহ আল ফারুক (৫৩) শনিবার রাতে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত অবস্থায় রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রবিবার সকালে ইন্তেকাল করেন।
    তথ্যমন্ত্রী ও তথ্যসচিব জাতীয় প্রেসক্লাবে মরহুমের নামাজে জানাজায় অংশ নেন। তাঁরা আব্দুল্ল¬াহ আল ফারুকের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও মরহুমের শোকসন্তুপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
#

আকরাম/মোশাররফ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৯৪০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৬৭৬ 

বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী কোরিয়া
রাজধানীতে কোরিয়া-বাংলাদেশ আইসিটি সেমিনার অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :
    আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি বাজার সম্প্রসারণে কোরিয়া একটি সম্ভাবনাময় দেশ। ইতোমধ্যে বেশ কিছু কো¤পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করেছে। ২০১৬ সালেও কোরিয়ার শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশের বাজারে বিনিয়োগে আগ্রহী। এ স¤পর্কে বাংলাদেশি কো¤পানিগুলোর সক্ষমতা জানা, পরিকল্পনা জানানোসহ এ স¤পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার জন্য ‘ঝঃৎবহমঃযবহরহম চধৎঃহবৎংযরঢ় ঃযৎড়ঁময ওঈঞ’ শীর্ষক বিনিয়োগ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। 
    আজ ঢাকায় ওয়েস্টিন হোটেলে আয়োজিত এ সেমিনারে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশি কো¤পানি কোরিয়ার বেশ কিছু কো¤পানির সঙ্গে নেটওয়ার্কিং করার ও আগামীতে একসঙ্গে কাজ করার জন্য আলোচনার সুযোগ পান। বেসিস, আইসিটি ডিভিশন ও কোরিয়ান দূতাবাস যৌথভাবে এ সেমিনারের আয়োজন করে।  অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত আন সোং ডু। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন বেসিসের সভাপতি ও এফবিসিসিআই পরিচালক শামীম আহসান।
    অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, দেশে ই-গভর্নেন্স প্রতিষ্ঠায় বাংলা গভনেট একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। আর এ প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ করেছে কোরিয়া। দেশে ৭ হাজারের অধিক তথ্যপ্রযুক্তি প্রফেশনালদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে বাংলাদেশ-কোরিয়া ইনস্টিটিউট অভ্ আইটি। স্যামসাং বাংলাদেশে আরঅ্যান্ডডি সেন্টার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ৬ শতাধিক বাংলাদেশি প্রকৌশলীর কর্মসংস্থান সৃষ্ঠি করেছে। এছাড়া বিভিন্ন খাতে কোরিয়ার শীর্ষস্থানীয় কোম্পানিগুলোর সম্পৃক্ততা রয়েছে। তিনি কালিয়াকৈর হাইটেক পার্কসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতিষ্ঠিত আইটি পার্কে কোরিয়ান কোম্পানির বিনিয়োগ ও অংশগ্রহণের আহ্বান জানান। এছাড়া সরকারের পরিকল্পনাধীন সাইবার সিকিউরিটি ল্যাব, রিসার্স ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠায়ও সহযোগিতার জন্য কোরিয়ার প্রতি আহ্বান জানান।
    
#

তুহিন/মোশাররফ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৯৩০ঘণ্টা 


 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩৬৭৫
দেশের একটি শিশুও পথে ঘুমাবে না
                         - মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) : 
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, দেশের কোনো শিশুকে যেন রাস্তায় মানবেতর জীবনযাপন করতে না হয় সে জন্য প্রকল্প গ্রহণ করতে যাচ্ছে সরকার। তিনি বলেন, পথশিশু বলে আর কিছু থাকবে না। তিনি সরকারের এলক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে সমাজের সকলস্তরের মানুষের সহযোগিতা চান। 
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর কাওরান বাজারে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর সম্মেলনকক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ২৬নং ওয়ার্ড কাওরান বাজার, ফার্মগেট এবং তেজকুনীপাড়া এলাকার পথ শিশুদের নিয়ে কাজ করে এমন কিছু সংগঠন ও উত্তর সিটি করপোরেশনসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রাথমিকভাবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ২৬নং ওয়ার্ড ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কমলাপুর এলাকাকে পথশিশু মুক্ত করা হবে। তারপর পর্যায়ক্রমে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সকাল ওয়ার্ডের পথশিশুকে পুনর্বাসনের জন্য স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে যাচ্ছে সরকার। 
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রয়োজনে নদী ভাঙন এলাকার মানুষের জন্য বিকল্প আবাসন ব্যবস্থা আগে থেকে নির্ধারণ করার চিন্তা করছে সরকার। তিনি বলেন, নদী ভাঙনের ফলে রাজধানীতে পথশিশুর সংখ্যা  বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিছু সংখ্যক মাদক ব্যবসায়ী ও ভাঙারি ব্যবসায়ী পথশিশুদের জিম্মি করে তাদের স্বার্থে পথশিশুদের ব্যবহার করছে। এই সকল অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা বেগমের সভাপতিত্বে সভায় আশার আলো সোসাইটি, অ্যাসিসটেন্ট ফর স্লাম ডুয়েলারস, অদম্য বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন (মজার ইশকুল), অপরাজেয় বাংলাদেশ, প্রচেষ্টা ফাউন্ডেশন এর প্রচেষ্টা স্কুল, ইনসিডিন বাংলাদেশ, ইৎবধশরহম ঃযব ংরষবহপব ব্রেকিং দ্যা সাইলেন্স), অংযড়শঃর চঁহড়ৎনধংড়হ ঘরনধং (অচঙঘ) (আপন), ইধহমষধফবংয চৎড়ঃরনড়হফযর ঋড়ঁহফধঃরড়হ (ইচঋ) বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী ফাউন্ডেশন, দুস্থ সহায়তা কেন্দ্র, দ্য ইউথ ফাউন্ডেশনসহ সামাজিক সংগঠন অংশগ্রহণ করে।
#
খায়ের/মোশাররফ/নবী/জসীম/রেজাউল/২০১৫/১৮১৫ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩৬৭৪ 


যে জাতি তার গন্তব্য জানেনা, সে জাতি এগুতে পারে না
                                          -- পরিকল্পনা মন্ত্রী


ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :
    পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, যে জাতি তার গন্তব্য জানেনা, সে জাতি এগুতে পারে না। বাংলাদেশ তার গন্তব্য নির্ধারণ করেছে। বর্তমান সরকারের গন্তব্য হচ্ছে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যমআয়ের দেশে পরিণত করা। ২০৩০ সালের মধ্যে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়াসহ ২০৪০ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার ভিশন নিয়ে সরকার কাজ করছে। অটুট এ লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই বহুদূর এগিয়ে গেছে । 
    মন্ত্রী আজ ঢাকায় হোটেল সোনারগাঁয়ে ইন্টারন্যাশনাল গ্রোথ সেন্টার (আইজিসি) ও বিআইজিডি আয়োজিত উন্নয়ন অর্থনীতি শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
    অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট অর্থনীতিবীদ ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ, ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ফরহাদ খলিল এবং বোস্টন ইউনিভার্সিটির প্রফেসর দীলিপ মুখার্জী বক্তৃতা করেন ।
    পরিকল্পনা মন্ত্রী শিক্ষাবিস্তার বিশেষ করে নারী শিক্ষার হার বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন অগ্রগতি সূচকে বাংলাদেশের সফলতা তুলে ধরে বলেন, অবকাঠামো সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন, মানসম্মত শিক্ষাবিস্তার এবং দারিদ্র্যবিমোচন লক্ষ্য অর্জনে বর্তমান সরকার বিনিয়োগ করছে। এ বিনিয়োগের সুফল খুব সহসাই দেশের মানুষ ভোগ করবে । 
#


শেফায়েত/মোশাররফ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৮২০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৬৭৩ 


প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ২য় মেধা 
তালিকার বিষয় পরিবর্তন ও কোটার তালিকা প্রকাশ


ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :
    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ ¯œাতক (সম্মান) ভর্তির ২য় মেধা তালিকার বিষয় পরিবর্তন ও কোটার তালিকা ১৫ ডিসেম্বর প্রকাশ করা হবে। 
    উক্ত ফল ঝগঝ এর মাধ্যমে বিকেল ৪টা থেকে যেকোনো মোবাইল মেসেজ অপশনে গিয়ে (হঁ<ংঢ়ধপব>ধঃযহ<ংঢ়ধপব>ৎড়ষষ হড়. লিখে ১৬২২২ নম্বরে ঝবহফ করলে ফলাফল জানা যাবে এবং রাত ৯ টায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইট িি.িহঁ.বফঁ.নফ/ধফসরংংরড়হং অথবা ধফসরংংরড়হং. হঁ.বফঁ.নফ  থেকেও ফলাফল পাওয়া যাবে।
#

 

ফয়জুল/মোশাররফ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৮১৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩৬৭২ 

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :
    জাতীয় সংসদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মীর শওকাত আলী বাদশার সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. ছায়েদুল হক, মুহাঃ গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস, খন্দকার আজিজুল হক আরজু, অ্যাডঃ মুহাম্মদ আলতাফ আলী এবং সামছুন নাহার বেগম বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। 
 বৈঠকে সরকারি ভেটেরিনারি কলেজের কার্যক্রমের অগ্রগতি, সাবকমিটির তদন্ত প্রতিবেদন এবং মৎস্য ও প্রাণিজ পণ্যের আমদানি ও রপ্তানির ক্ষেত্রে পরিক্ষণ ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সনদ প্রদান সম্পর্কিত বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
কমিটিকে জানান হয়, প্রাকৃতিক দুর্যোগকালীন নিখোঁজ হওয়া এবং মৃত জেলেদের পরিবারকে পূনর্বাসনের জন্য ১৬টি জেলার ২৮টি উপজেলার ২৪৭জন নিহত জেলে পরিবারের মধ্যে সর্বমোট ১ কোটি ১৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা অনুদান হিসেবে প্রদান করা হয়েছে । 
সরকারি ৮টি দুগ্ধ খামারের দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও অনিয়ম তদন্তে গঠিত সাবকমিটির তদন্ত প্রতিবেদন কমিটি কর্তৃক গৃহীত হয়। উক্ত কমিটির সুপারিশগুলো বাস্তবায়নের জন্য মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগকালীন জেলেদেরকে পূনর্বাসন প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার জন্য কমিটি কর্তৃক সুপারিশ করা হয় ।
            সিরাজগঞ্জে স্থাপিত সরকারি ভেটেরিনারি কলেজের নির্মাণাধীন কাজ সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কার্যক্রম সম্পন্ন করার  সুপারিশ করা হয় ।
মৎস্য অধিদপ্তরের  স্ট্রেন্দেনিং অভ্ ফিশারি এন্ড অ্যাকুয়াকালচার ফুড সেফটি এন্ড কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট সিষ্টেম ইন বাংলাদেশ প্রকল্পের প্রশিক্ষিত ৩৩ জন কর্মচারীকে মৎস্য সম্পদখাতের উন্নয়ন, দক্ষ জনবলের সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উক্ত কর্মচারীদেরকে রাজস্বখাতে স্থানান্তরের জন্য স্থায়ী কমিটির পক্ষ থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে পত্র প্রদানের সুপারিশ করা হয় । 
          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#

এমাদুল/মোশাররফ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৮০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৬৭১ 

সিপিএসসি কোর্স উদ্বোধনকালে শিক্ষামন্ত্রী
কারিগরি শিক্ষার প্রসারে বিভিন্ন দেশের মধ্যে সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ 

ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) : 

    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ কারিগরি শিক্ষার প্রসারে বিভিন্ন দেশের মধ্যে সহযোগিতার ওপর জোর দিয়ে বলেছেন, নতুন প্রজন্মকে বিশ্বমানের জ্ঞান ও প্রযুক্তিতে দক্ষ করে বিশ্ব নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন, বিশ্বায়নের এ যুগে উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন দক্ষ কর্মীবাহিনী যারা নিজস্ব যোগ্যতায় সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে।
    শিক্ষামন্ত্রী আজ ঢাকায় ম্যানিলাভিত্তিক এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের আঞ্চলিক সংস্থা কলম্বো প্লান স্টাফ কলেজ (সিপিএসসি) আয়োজিত ‘ওয়েব বেইসড টিচিং এন্ড লার্নিং সিস্টেমস’ বিষয়ক  পাঁচ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করছিলেন।
    নতুন উদ্ভাবিত প্রযুক্তিসমূহকে বিশ্বব্যাপী তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে দ্রুত প্রসারে সিপিএসসি কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের সহায়তায় আয়োজিত  প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন উপলক্ষে সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
    নাহিদ তার বক্তৃতায় বলেন, ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর দেশে অবহেলিত কারিগরি শিক্ষার উন্নয়ন ও দ্রুত প্রসারে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করে। এসব কর্মসূচির ফলে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষার্থী ভর্তি হার শতকরা ১ ভাগ এর কম থেকে বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমানে শতকরা ১০ ভাগ অতিক্রম করেছে। অর্ধেকের বেশি শিক্ষার্থী কারিগরি শিক্ষার আওতায় নিয়ে আসা সম্ভব হলে বাংলাদেশ উন্নত অর্থনীতির দেশ হিসেবে মর্যাদা লাভ করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
    কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অশোক কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এস মাহমুদ, সিপিএসসি মহাপরিচালক প্রফেসর জি কুলানথাইভেল (এ. কঁষধহঃযধরাবষ) ও বক্তৃতা করেন।
    সিপিএসসি’র পাঁচ দিনের এ প্রশিক্ষণ কোর্সে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসমূহের ৪৫ জন শিক্ষক অংশ নিচ্ছেন।
#


সাইফুল্লাহ/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৪৪৫ ঘণ্টা
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৬৭০

শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) : 

 

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
“আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসে ‘শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ এক কলঙ্কময় দিন। স্বাধীনতার উষালগ্নে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি তাদের পরাজয় নিশ্চিত জেনে বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। 
আমি শহিদ বুদ্ধিজীবীসহ মুক্তিযুদ্ধের সকল শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। তাঁদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি জানাই গভীর সমবেদনা। তাঁদের এই আত্মত্যাগ জাতি চিরদিন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় জামাত ও ধর্মান্ধ রাজনৈতিক দলগুলো। তারা আলবদর, আলশামস ও রাজাকারবাহিনী গঠন করে পাক হানাদারবাহিনীকে সহায়তা করার পাশাপাশি হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজ করে। বাঙালি জাতির বিজয়ের প্রাক্কালে তারা দেশের শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, চিকিৎসক, বিজ্ঞানী, আইনজীবী, শিল্পী, প্রকৌশলী, দার্শনিক ও রাজনৈতিক চিন্তাবিদসহ দেশের সেরা সন্তানদের নির্মমভাবে হত্যা করে। তাঁদের মধ্যে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে আমার শিক্ষক মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, মুনীর চৌধুরী, আনোয়ার পাশা, শহীদুল্লাহ কায়সার, গিয়াসউদ্দিন, ডা. ফজলে রাব্বি, আবদুল আলীম চৌধুরী, সিরাজউদ্দীন হোসেন, সেলিনা পারভীন, ড. জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতাসহ আরও অনেকে। স্বাধীনতাবিরোধীরা এই পরিকল্পিত নৃশংস হত্যাযজ্ঞের মধ্য দিয়ে পরাজয়ের প্রতিশোধ নেয়। তাদের সেই প্রতিশোধ-স্পৃহা আজও থেমে নেই।  
মুক্তিযুদ্ধের এই পরাজিত শক্তি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করে। মুক্তমনা শিক্ষক, লেখক, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন চালায়। দেশে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের জন্ম দেয়। সাম্প্রদায়িকতাকে উস্কে দেয়। খুন-হত্যা-ধর্ষণ-নির্যাতন চালায়। এই সন্ত্রাসী ও জঙ্গিগোষ্ঠী ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত দেশব্যাপী ত্রাসের রাজত্ব চালায়।  তারা  সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়ায়। এতে জনগণের নাভিশ্বাস উঠে।
জনগণের বিপুল ম্যান্ডেট নিয়ে আমরা আবার ২০০৯ সালে সরকার গঠন করি। দেশের বুদ্ধিজীবী হত্যাকারীদের বিচারের আওতায় আনি। ইতোমধ্যে এ বিচারের কয়েকটি রায় কার্যকর হয়েছে। বাকি সকল রায় কার্যকর করা হবে। কোনো ষড়যন্ত্রই জাতিকে এ পথ থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না। এই কুখ্যাত মানবতাবিরোধীদের যারা রক্ষার অপচেষ্টা করছে তাদেরও একদিন বিচারের আওতায় আনা হবে। এসব রায় বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে দেশ কলঙ্কমুক্ত হবে।
আমি দলমতনির্বিশেষে দেশের সকল নাগরিককে একাত্তরের ঘাতক, মানবতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী জামাতচক্রের সকল ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাই।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।” 
#

নুরএলাহি/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৪৩০ ঘণ্টা


 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৬৬৯ 
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী  

ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) : 


    রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :   
    “১৪ ডিসেম্বর, শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস। এদিনে আমি গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি শহিদ বুদ্ধিজীবীদের, যাঁরা ১৯৭১ সালে বিজয়ের প্রাক্কালে হানাদারবাহিনীর হাতে নির্মমভাবে শাহাদতবরণ করেন। আমি তাঁদের পরিবারবর্গের প্রতি জানাই গভীর সমবেদনা।
    বুদ্ধিজীবীরা দেশ ও জাতির উন্নয়ন ও অগ্রগতির রূপকার এবং সর্বকালে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাঁদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা, সৃজনশীল কর্মকা-, উদার ও গণতান্ত্রিক চিন্তাচেতনা জাতির অগ্রগতির সহায়ক। জাতির বিবেক হিসেবে খ্যাত আমাদের বুদ্ধিজীবীরা তাঁদের ক্ষুরধার লেখনির মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত সৃষ্টি, যুদ্ধকালীন মুজিবনগর সরকারকে পরামর্শ প্রদানসহ বুদ্ধিবৃত্তিক চেতনা দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধকে সাফল্যের পথে এগিয়ে নিতে সহায়কের ভূমিকা পালন করেন। কিন্তু জাতির দুর্ভাগ্য, বিজয়ের প্রাক্কালে হানাদারবাহিনী পরিকল্পিতভাবে এদেশের প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিল্পীসহ বহু গুণীজনকে নির্মমভাবে হত্যা করে। 
    জাতিকে মেধাহীন করার হীন উদ্দেশ্য নিয়েই স্বাধীনতাবিরোধী চক্র এ বর্বরোচিত হত্যাকা- চালায়। জাতি হারায় তার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম শহিদ বুদ্ধিজীবীদের রেখে যাওয়া আদর্শ ও পথকে অনুসরণ করে অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক সমাজ গড়তে পারলেই তাঁদের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে। শহিদ বুদ্ধিজীবীদের  আদর্শ হোক আমাদের ভবিষ্যৎ চলার পাথেয়।
    বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগের পথ বেয়ে বাংলাদেশ জ্ঞানভিত্তিক, প্রজ্ঞাময় সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলায় পরিণত হোক, শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে-এ প্রত্যাশা করি।
    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#

আজাদ/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৪৩০ ঘণ্টা

Todays handout (5).doc