Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৩rd মার্চ ২০২৪

তথ্যবিবরণী ২৩ মার্চ ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৮১৫

 

বরিশালে উচ্চগতির ইন্টারনেট ‘জীবন’ এর উদ্বোধন করলেন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী

 

চট্টগ্রাম, ৯ চৈত্র (২৩ মার্চ):

 

বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) এর উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ‘জীবন’ সেবা যুগে প্রবেশ করলো বরিশাল বিভাগ।

 

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক আজ পটুয়াখালী টেলিফোন এক্সচেঞ্জ ভবন থেকে এই ‘জীবন’ সেবার উদ্বোধন করেন।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্যাসিভ অপটিক্যাল নেটওয়ার্ক জীবন হবে বিটিসিএল এর লাইফ লাইন। ভবিষ্যতে বিটিসিএলকে বাঁচিয়ে রাখা, সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এবং লাভজনক কোম্পানিতে পরিণত করতে জীবন ফলপ্রসূ অবদান রাখবে।

 

জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের আর্কিটেক্ট বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের মেধাবী ও সাহসী পরিকল্পনা এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন ও প্রজ্ঞাবান নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। এরই পথ বেয়ে টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দেশে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সূচিত হয়েছে।

 

বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালি জেলার ৩ হাজার, বরিশাল জেলায় ৫ হাজার, ঝালকাঠি জেলায় ২ হাজার ৩ শত, পিরোজপুর জেলায় ২ হাজার ৩ শত, ভোলা জেলায় ৩ হাজার এবং বরগুনা জেলায় ২ হাজার ৩ শতটি ‘জীবন’ সংযোগের জন্য প্রস্তুতকৃত সক্ষমতার উদ্বোধন করেন।

 

এর আগে গত ২১ ফেব্রুয়ারি প্রতিমন্ত্রী ভাষা শহিদদের স্মরণে বিটিসিএল’র ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ জীবন এর বিশেষ সাশ্রয়ী প্যাকেজ ঘোষণা করেন। এর আওতায় ৫ এমবিপিএস এর বিদ্যমান মূল্যে ৫০০ টাকা থেকে কমিয়ে ৩৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন সাশ্রয়ী এই প্যাকেজের আওতায় ১০ এমবিপিএস ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পাওয়া যাবে ৫০০ টাকায়।

 

পরে প্রতিমন্ত্রী পটুয়াখালী প্রধান ডাকঘর ভবনের সংস্কার কাজ পরিদর্শন করেন।

 

#

 

শেফায়েত/শফি/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২১৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর: ৩৮১৪

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও নেপালের বাণিজ্য মন্ত্রীর বৈঠক

 দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণে আলোচনা

                                                            

কাঠমান্ডু (নেপাল), ৯ চৈত্র (২৩ মার্চ):  

 

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এবং নেপালের বাণিজ্য মন্ত্রী দামোদার ভান্ডারী (Damoder Bhandari) আজ নেপালে স্থানীয় এক হোটেলে বৈঠকে মিলিত হন। তাঁরা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট দ্বিপাক্ষিক বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করেন। বিশেষ করে স্থলপথে বাংলাবান্ধা ও কাকরভিটার মধ্যে সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা ও বাণিজ্য সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

 

প্রতিমন্ত্রী নেপালের ‘কাকরভিটা স্থলবন্দর’ পরিদর্শন করেন। কাকরভিটা স্থলবন্দর বাংলাদেশের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর থেকে ৩৭ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। এই ৩৭ কিলোমিটার ভূখণ্ড ভারতের অংশ। ভারতের ৩৭ কিলোমিটার ভূমি সরাসরি ব্যবহার করে কিভাবে নেপাল বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এই রুটটি সরাসরি ব্যবহারে বাংলাদেশ, ভারত ও নেপাল একসঙ্গে কাজ করবে।

 

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ জিল্লুর রহমান চৌধুরী, নেপালে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সালাউদ্দিন রোমান চৌধুরী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মুন্সী মোঃ মনিরুজ্জামান, বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালনা বোর্ডের খণ্ডকালীন সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ ভূঁইয়া এবং স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এম হাসান আলী উপস্থিত ছিলেন। 

 

#

 

জাহাঙ্গীর/শফি/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/২০১০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৮১৩

 

ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিয়ে দেশের বাজারকে অস্থিতিশীল করা

ও দ্রব্যমূল্য বাড়ানোই বিএনপি’র উদ্দেশ্য

                                             -- পররাষ্ট্রমন্ত্রী

চট্টগ্রাম, ৯ চৈত্র (২৩ মার্চ):

 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, বাংলাদেশে অনেক পণ্যই ভারত থেকে আসে। হাজার হাজার কিলোমিটার সীমান্তে বৈধভাবে কিছু সীমান্ত বাণিজ্যও হয়। বিএনপি’র ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাকের মূল উদ্দেশ্য দেশের বাজারকে অস্থিতিশীল করে তোলা ও দ্রব্যমূল্য বাড়ানো, যাতে জনগণের ভোগান্তি হয়।

 

আজ চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে জেলার উন্নয়ন সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা শেষে বিএনপিসহ কয়েকটি দলের ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক সম্পর্কে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।

 

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা ভারত থেকে আসা পেয়াঁজ খাবেন, আপনাদের নেত্রী ভারত থেকে আসা শাড়ি পরিধান করবেন, আপনাদের মাঠের নেত্রীরাও ভারতীয় শাড়ি পরবেন, ভারত থেকে আসা গরুর মাংস দিয়ে আপনারা ইফতার করবেন সেহেরি খাবেন, ভারতে চিকিৎসা নিতে যাবেন, আবার আপনারা ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দেবেন - এগুলো হিপোক্রেসি ছাড়া অন্য কোন কিছু নয়। বিএনপির আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশে বাজার অস্থিতিশীল করে পণ্যের মূল্য বাড়ানো।’

 

ড. হাছান বলেন, ‘ভারতীয় পণ্য বর্জনের যারা ডাক দিয়েছে, তাদের সাথে শামিল হয়ে রিজভী সাহেব নিজের পরনের শালটিও জ্বালিয়ে দিয়েছে। আসলে শালটি ভারত থেকে কিনেছিল, নাকি বঙ্গবাজার থেকে কিনেছে আমি জানি না।’ 

সোমালি দস্যুদের হাত থেকে নাবিক ও

জাহাজ উদ্ধার তৎপরতা আগুয়ান

 

সোমালিয়ার জলদস্যুদের কাছে জিম্মি জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধারে সরকারের পক্ষ থেকে কি ধরনের ভূমিকা রাখা হচ্ছে সাংবাদিকদের প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গতবার যখন এমভি জাহান মনি হাইজ্যাক হয়েছিল তাদেরকে মুক্ত করতে ১শ’ দিন সময় লেগেছিল। এখন যতদ্রুত সম্ভব তাদেরকে মুক্ত করার চেষ্টাই আমরা করছি। এখানে অবস্থানকারী নাবিক এবং জাহাজের যাতে কোন ক্ষতি না হয় সেভাবেই আমরা উদ্ধার করার চেষ্টা করছি।

 

তিনি বলেন, জাহাজের মধ্যে কয়লা আছে। কয়লা একটি দাহ্য পদার্থ। সুতরাং এমন কিছু করা যাবে না যাতে করে দাহ্য পদার্থ হুমকির সম্মুখীন হয়, জাহাজের ক্ষতি হয়। সেভাবেই আমরা এগুচ্ছি এবং যারা জাহাজটি হাইজ্যাক করেছে তারা ইতোমধ্যে মালিক কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করেছে, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানও এ ব্যাপারে আমাদেরকে সহযোগিতা করছে এবং আপনারা নাবিকদের পরিবারের সাথে কথা বললেও জানতে পারবেন তারাও অনেকটা আশ্বস্ত। আশা করছি আমরা সহসাই নাবিকদেরকে উদ্ধার করতে পারব।

#

আকরাম/শফি/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/১৯৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৮১২

 

স্মার্ট বরিশাল বিনির্মাণে সন্তানদের যোগ্য করে তুলুন

                                -- পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী

 

বরিশাল, ৯ চৈত্র (২৩ মার্চ):

 

পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী ২০৪১ সালের মধ্যে সমৃদ্ধিশালী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য স্থির করেছেন। স্মার্ট বরিশাল বিনির্মাণে আপনাদের সন্তানদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে ।

 

আজ বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের হলরুমে বরিশাল সদর আসনের সর্বস্তরের জনগণের সাথে  মতবিনিময় সভায় পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক এসব কথা বলেন।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে আপনাদেরও সততা-নিষ্ঠা-একাগ্রতা দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের আলোর পথ করে দিয়েছেন স্বপ্নের পদ্মা সেতুর মাধ্যমে। পদ্মা সেতু শুধু একটা সেতু নয়- এটি আমাদের স্বপ্নের বাস্তবায়ন। এ সেতুর কারণে এতদিন ধরে বিচ্ছিন্ন থাকা দক্ষিণ বাংলার মানুষের অন্তরে বইছে অন্যরকম এক আনন্দের ঢেউ। কলকারখানা, শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপিত হবে; হবে কর্মসংস্থান।  এই আলোর পথ ধরেই যেতে হবে স্মার্ট বাংলাদেশের পানে। আমাদের কেউ রুখতে পারবেনা।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সব প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে পদ্মা সেতু এখন বাস্তব। এটা এখন বাংলাদেশের জাতীয় সম্পদ। এ সেতু আমাদের অহংকার। ষড়যন্ত্র পদদলিত করে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর প্রতীক। বঙ্গবন্ধুর যোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অর্থনৈতিক, সামাজিক, যোগাযোগ ও রাজনৈতিক নানা বিবেচনায় পদ্মা সেতু নির্মাণকে জাতীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় করে অগ্রাধিকার তালিকায় নিয়ে আসাতেই স্বপ্ন আজ বাস্তবে আমাদের সামনে।

 

অনুষ্ঠানে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য এ্যাড. কেবিএস আহমেদ কবির, বরিশাল মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক মোঃ নিজামুল ইসলাম নিজাম, বরিশাল জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি শাহজাহান হাওলাদার ও বরিশাল মহানগর যুব লীগের সহ-সভাপতি মাহমুদুল হক খান মামুন উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

গিয়াস/শফি/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/১৯৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৮১১

 

চট্টগ্রাম উন্নয়ন সমন্বয় সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী

 

চট্টগ্রাম, ৯ চৈত্র (২৩ মার্চ):

 

চট্টগ্রামের উন্নয়ন সমন্বয় সভায় জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্প নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা এবং আন্তঃদপ্তর সমন্বয়ের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে সাংবাদিকদেরকে জানান সভার প্রধান অতিথি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

এ প্রসংগে তিনি বলেন, প্রকল্প শেষ হতে আরো আড়াই বছর বাকি আছে। এই আড়াই বছর সময়ের মধ্যে জনগণের যাতে কোনো ভোগান্তি না হয় সেটির ওপর গুরুত্ব দিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। একইসাথে এই প্রকল্প শেষ হওয়ার পর যাতে নিয়মিতভাবে মেনটেইনেন্স করা হয় সেটিকেও গুরুত্ব দিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।

 

তিনি বলেন, আপনারা জেনে খুশি হবেন, আজকে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বে-টার্মিনালের জন্য ইতোমধ্যে পাঁচশ’ একর জায়গা প্রধানমন্ত্রী বিনামূল্যে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করেছেন। আরো তিনশ’ একরের বেশি জায়গা তারা পাবে, সেটির জন্য বন্দর কর্তৃপক্ষ আবেদন করেছে। ইতোমধ্যেই ডিপি ওর্য়াল্ড এবং সিঙ্গাপুর পোর্ট অথরিটির সাথে চট্টগ্রাম বন্দরের এমওইউ স্বাক্ষরিত হয়েছে।

 

তিনি আরো বলেন, এখানে তিনটি ভাগে কাজ হবে। একটি চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ করবে, আরেকটি সিঙ্গাপুর বন্দর কর্তৃপক্ষ করবে, আরেকটি ডিপি ওয়ার্ল্ড করবে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংকসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানও সেখানে যুক্ত হচ্ছে। এটা একটি বড় অগ্রগতি।

 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বে-টার্মিনাল হলে সেটি চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ে আরো বড় একটি নতুন বন্দর হবে, যেটি সমগ্র বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন সম্পদ হবে এবং একইসাথে এই বে-টার্মিনাল দিয়ে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যসমূহের পণ্য সরবরাহ আমরা করতে পারব। এছাড়া চট্টগ্রামে পাহাড়কাটা বন্ধ ও যানজট নিরসনসহ সার্বিক অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা ও প্রতি তিন মাস পরপর সমন্বয় সভা করার সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।

 

চট্টগ্রামের ডেপুটি কমিশনার আবুল বাশার মোঃ ফখরুজ্জামানের সঞ্চালনায় চট্টগ্রামের উন্নয়ন সংক্রান্ত সমন্বয় সভায় অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরী, সংসদ সদস্য মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, মহিউদ্দিন বাচ্চু, এম এ ছালাম, এম এ মোতালেব সিআইপি, বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলাম, ডিআইজি নুরে আলম মিনা, সিএমপি কমিশনার কৃষ্ণপদ রায়, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

আকরাম/শফি/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২০০০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর: ৩৮১০

ট্রেন দুর্ঘটনার সময় দুর্ঘটনাকবলিত মানুষকে সহযোগিতা

করায় স্থানীয় জনগণের প্রতি রেলপথ মন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

                                                            

কুমিল্লা, ৯ চৈত্র (২৩ মার্চ):  

 

রেলপথ মন্ত্রী মোঃ জিল্লুল হাকিম নাঙ্গলকোটে ট্রেন দুর্ঘটনার সময় দুর্ঘটনাকবলিত মানুষকে সহযোগিতা করায় স্থানীয় জনগণের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। দুর্ঘটনাকবলিত মানুষকে উদ্ধার করে তাদেরকে চিকিৎসা সেবায় সহযোগিতা, তাদের মালামাল বুঝিয়ে দেওয়া, গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়া এবং গন্তব্যে পৌঁছার জন্য আর্থিক সহযোগিতা করার কাজ যারা করেছেন এটি অবশ্যই প্রশংসনীয়। 

 

মন্ত্রী আজ নাঙ্গলকোট উপজেলার হাসানপুরে ট্রেন দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে বিজয় এক্সপ্রেস দুর্ঘটনা বিষয়ে বাংলাদেশ রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারী, স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও সুধী সমাজের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন।

 

রেলমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রেলকে আধুনিক ও উন্নত করা হয়েছে। রেল এখন অনেক দূর এগিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ঢাকা থেকে ভাঙ্গা-বরিশাল হয়ে পায়রা বন্দর পর্যন্ত রেললাইন পৌঁছে দিয়ে যাত্রী ও মালামাল পরিবহণে জনগণের দোরগোড়ায় রেল সেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য কাজ করার নির্দেশনা প্রদান করেছেন। আমরা সেই অনুযায়ী রেলের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। একটি গোষ্ঠী এই উন্নয়নকে থামিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টায় ব্যস্ত রয়েছে। তারা বিভিন্নভাবে জাতীয় সম্পদ রেলকে ধ্বংস করে ফায়দা লুটতে চায়, ট্রেনে আগুন দিয়ে অগ্নি সন্ত্রাস করে, রেললাইন তুলে ফেলে, জনগণের জানমালের ক্ষতি করছে। এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ করা কঠিন কোন কাজ নয়, সর্বস্তরের জনগণ ঐক্যবদ্ধ থাকলে, চেয়ারম্যান-মেম্বার ও স্থানীয় প্রশাসন ঐক্যবদ্ধ থাকলে এসব করার সুযোগ পাবে না। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে তারা জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে, এখন জনগণ আর তাদেরকে চায় না।

 

জিল্লুল হাকিম বলেন, হাসানপুরে ট্রেন দুর্ঘটনার বিষয়ে কারো কোনো প্রকারের শৈথিল্যে বা দায়িত্বে অবহেলার কারণ থাকলে আমরা তদন্ত স্বাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করব। সংসদীয় কমিটি, রেলপথ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তাসহ সকলে মিলে চেষ্টা করা হচ্ছে রেলের যাত্রীদের নিরাপদে পৌঁছে দেয়ার জন্য। হাসানপুরে দুর্ঘটনার বিষয়ে আজ কামাল নামের এক ব্যক্তি ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে কয়েকটা ছেলের ফিসপ্লেট খোলার কথা বলেছে, রেল লাইনের দুর্বল স্লিপারের কথা এসেছে, রেললাইন মেন্টেইনেন্সের দুর্বলতার কথা অনেকে বলেছেন, এসব বিষয় খতিয়ে দেখা হবে। এ সকল দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করার জন্য আমরা সকল প্রকার ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। রেলপথ অনেক দীর্ঘ পথ, রেলের কর্মী, আরএনবি, রেল পুলিশ, রেলের কর্মকর্তা কর্মচারীদের দ্বারা সার্বিক নিরাপত্তা সম্ভব নয়। দীর্ঘ এ পথের নিরাপত্তার জন্য সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন, ইউনিয়ন পর্যায়ে থেকে শুরু করে ইউএনও, ডিসিসহ সর্বস্তরের জনগণের সহযোগিতা দরকার। আমরা সকলে মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করতে পারব।

 

অনুষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, সংসদ সদস্য গাজী শফিকুর রহমান ও নুরুন নাহার, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোঃ হুমায়ুন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সর্দার সাহাদাত আলী, মহাব্যবস্থাপক পূর্বাঞ্চল নাজমুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

সিরাজ/শফি/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/১৯৪৮ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৮০৯

ভারত বিরোধীতার মাধ্যমে বিএনপির দেউলিয়াত্ব প্রকাশ পেয়েছে

                                                        -- বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী

ঢাকা, ৯ চৈত্র (২৩ মার্চ):

 

মুক্তিযুদ্ধে আমাদের সঙ্গী ভারতের বিরোধিতা করার মাধ্যমে বিএনপি তার দেউলিয়াত্ব প্রকাশ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক। তিনি বলেছেন, জনবিচ্ছিন্ন হয়ে বিএনপি এখন সস্তা ইস্যু তৈরি করতে ভারতীয় পণ্য এবং ভারতের বিরোধিতা করছে।

 

আজ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, আবার বিএনপি মাথা চাঁড়া দিয়ে উঠেছে। তারা যখন জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বেকায়দায় পড়েছেন তখনই সস্তা ইস্যু তৈরি করে ভারত বিরোধীতা করে ভারতীয় পণ্য বর্জনের কথা বলেছেন। এই ভারতীয় পণ্য বর্জন, ভারত বিরোধীতা হল ওদের রাজনৈতিক হালে পানি পাওয়ার জন্য অপচেষ্টা মাত্র। কিন্তু তাঁরা জানে না, জিয়া-এরশাদ-খালেদা জিয়া ভারত ইস্যুকে ঘিরে যে ‘ভারত জুজুর রাজনীতি’ করেছিল সেই বাংলাদেশ আজকে আর নেই।

 

নানক বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে খুনিদের অবাধ বিচরণ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। যাদের আমরা মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত করেছিলাম, সেই ঘাতকদের অবাধ চারণভূমিতে পরিণত করেছিল জিয়াউর রহমান ও জেনারেল এরশাদরা। আজকের দিনে বঙ্গবন্ধুর কন্যার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে।

 

মন্ত্রী বলেন, ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান যখন সামরিক শাসন জারি করে পাকিস্তানিদের শাসন করতে চাইল তখনও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হুঙ্কার দিয়ে উঠলেন, ‘আমি সামরিক শাসন চাই না’। ৬৬ এর ছয় দফা এই ধর্মান্ধ বাঙালি জাতিকে বাঁকে বাঁকে এগিয়ে নিয়ে গিয়ে ১৯৬৬ সালে ছয় দফা পেশ করেছিলেন। এই ছয় দফার স্বায়ত্তশাসনের যে দাবি, এই ছয়টি দফা যে বাঙালির স্বাধীনতার দাবি ছিল সেটি পাকিস্তানি পাঞ্জাবি শাসকগোষ্ঠী বুঝতে পেরেছিল। যার কারণে তাঁকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়। সেই সময় ছাত্রলীগ ছয়দফার পক্ষে সারা দেশে এক জাগরণের সৃষ্টি করে এবং ৬ দফা, ১১ দফা ভিত্তিক আন্দোলনের সূচনা হয়। সেই আন্দোলন যখন জাতীয় জাগরণের সৃষ্টি করে তখন স্লোগান দেওয়া হয় ছয় দফা না, এক দফা- বাংলাদেশের স্বাধীনতা। চল ক্যান্টনমেন্ট চল, শেখ মুজিবকে আনতে চল। জেলের তালা ভাঙবো শেখ মুজিবকে আনবো। সেইদিনের ব্যাপক আন্দোলনের চাপের মুখে পড়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে জেলে থেকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়েছিলেন।

 

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন, সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত বক্তব্য রাখেন। এছাড়া এতে আলোচনায় অংশ নেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ঢাবির মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান।

#

মাহমুদুল/শফি/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/১৯৫০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর: ৩৮০৮

স্বাধীনতা যুদ্ধে চট্টগ্রামের অবদান অনস্বীকার্য

                        ---মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

PÆMªvg, ৯ চৈত্র (২৩ মার্চ):  

 

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ছয় দফা আন্দোলনের সূচনা চট্টগ্রাম থেকেই হয়েছে। চট্টগ্রাম বেতার থেকে ২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে জাতির পিতার স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয়। অপারেশন জ্যাকপট চট্টগ্রাম বন্দরে হয়েছে। এছাড়াও ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনেও চট্টগ্রাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই বলা যায় মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে চট্টগ্রামের অবদান অনস্বীকার্য।

 

নগরীর পাহাড়তলীস্থ উত্তর কাট্টলিতে মেরিন ড্রাইভ সড়কের পাশে অস্থায়ী স্মৃতিসৌধ, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ ও ‘বিজয় নিশান’ স্মরণিকার মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে এস এম আল মামুন এম পি, মোঃ মহিউদ্দিন বাচ্চু এম পি, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সচিব ইসরাত চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আ ম স মাহতাব উদ্দিন, পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাফফর আহমদ বক্তৃতা করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) এ কে এম সরোয়ার কামাল। এ সময় বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম ও থানা মুক্তিযুদ্ধ সংসদের বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ উপস্থিত ছিলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করার পর জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়া প্রায় ২৯ বছর ক্ষমতায় ছিল। আর স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রী শেখ হাসিনা মিলে প্রায় সাড়ে ২৩ বছর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আছে। আপনারা তুলনা করলে বুঝতে পারবেন কোন দল দেশের উন্নয়নে অবদান রেখেছে। স্বাধীনতার অপশক্তিরা পরাজয়ের গ্লানি ভুলতে পারেনি। তারা এখনো বাংলাদেশে নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করে যাওয়ার চেষ্টা করছে। এই জায়গাটাও চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন স্বাধীনতা বিরোধী বংশধরদের কাছ থেকে উদ্ধার করে স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করেছে।

 

তিনি আরো বলেন, যারা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদীতে বিশ্বাস করে না, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে না তাদের প্রতি আমার ঘৃণা জন্মে। মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে শুধু নিজে ধারণ না করে পরিবারের সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যাতে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানতে পারে সেজন্য মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।

 

অনুষ্ঠান শেষে তিনি ‘বিজয় নিশান’ স্মরণিকার মোড়ক উম্মোচন করেন। এ বইয়ে ১৪ অধ্যায় ও ৩৮১ পৃষ্ঠা সংবলিত অপারেশন জ্যাকপট, বধ্যভূমি, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তরুণ প্রজন্মের ভাবনা ও বঙ্গবন্ধু চর্চা, চট্টগ্রাম আশ্রয়ণ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিবাসের কথা উল্লেখ রয়েছে।

 

#

 

প্রান্ত/শফি/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/১৬৫৬ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৩৮০৭

 

জলবায়ু সহিষ্ণু সমাজ গঠনে নারীরা শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে পারে

                                                                       ---পরিবেশমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৯ চৈত্র (২৩ মার্চ):  

 

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করে স্থিতিস্থাপক সমাজ গড়ে তুলতে নারীরা শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে পারে। তিনি বলেন, এ কারণে সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা এবং সম্মিলিত পদক্ষেপ আরো স্থিতিস্থাপক এবং টেকসই বিশ্ব বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। জলবায়ু সমস্যা মোকাবিলা করার জন্য মূল অংশীজন হিসাবে মহিলাদের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে।

 

রাজধানীর পার্লামেন্ট ক্লাব মিলনায়তনে সার্ক বিজনেস কাউন্সিল অভ্ উইমেনস ইন্ডিয়ান চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত ‘জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশগত অবক্ষয়- নারীর ওপর প্রভাব এবং এগিয়ে যাওয়ার পথ’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, বিদেশিরা এখন বাংলাদেশের কাছ থেকে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার কৌশল শিখতে আগ্রহী। যদিও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা যথেষ্ট নয়। তিনি বলেন, এর জন্য সঠিক গবেষণা প্রয়োজন। সর্বোপরি বেসরকারি খাতসহ সবাইকে নিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করা প্রয়োজন বলে জানান তিনি।

 

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ; ড. মানতাশা আহমেদ, প্রেসিডেন্ট, ডব্লিউআইসিসিআই-এর সার্ক বিজনেস কাউন্সিল; দিলরুবা হায়দার, প্রোগ্রাম বিশেষজ্ঞ, ডিআরআর এবং জলবায়ু পরিবর্তন, ইউএন উইমেন; রুনা খান, ফ্রেন্ডশিপের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক; ড. সামিয়া এ সেলিম, পরিচালক, টেকসই উন্নয়ন কেন্দ্র;  সুইডেন দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি ড্যানিয়েল নোভাক এবং সামিট গ্রুপের পরিচালক আজিজা আজিজ খান প্রমুখ।

 

সেমিনারটি ফলপ্রসূ আলোচনার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করেছে যেখানে নীতিনির্ধারক, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, নারী নেত্রী এবং সুশীল সমাজ সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

দীপংকর/শফি/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/১৬৫৬ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৩৮০৬      

সাশ্রয়ী মূল্যে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে হবে

                                  ---জুনাইদ আহমেদ পলক

 

ঢাকা, ৯ চৈত্র (২৩ মার্চ): 

 

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে দেশে সাশ্রয়ী মূল্যে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ সরবরাহ নিশ্চিত করতে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানিকে সর্বাত্মক উদ্যোগ গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করেছেন। তিনি বলেন, সাবমেরিন ক্যাবল স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের জন্য দেশের অত্যন্ত অপরিহার্য টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি অবকাঠামো। স্মার্ট প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানিকে একটি সময়োপযোগী দক্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার বিকল্প নেই।

 

জুনাইদ আহমেদ পলক আজ কুয়াকাটায় সাবমেরিন ক্যাবল ল্যান্ডিং স্টেশন পরিদর্শনকালে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের এ নির্দেশনা প্রদান করেন।

 

প্রতিমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশ ও জনগণের প্রতি সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানির দায় রয়েছে উল্লেখ করে বলেন, জনগণের নিকট সাশ্রয়ী মূল্যে এবং নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সরবরাহে আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের সুচিন্তিত দিকনির্দেশনায় এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন ও প্রজ্ঞাবান নেতৃত্বে যুগান্তকারী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির হাত ধরে বাংলাদেশ পশ্চাৎপদতা অতিক্রমই করে হাওর, দ্বীপ, চরাঞ্চল ও দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলসহ দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড সংযোগ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, মানুষের স্মার্ট জীবনধারা নিশ্চিত করতে প্রতিটি অঞ্চলে নেটওয়ার্ক সুবিধা পৌঁছে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর।

 

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মির্জা কামাল এবং স্থানীয় কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

পরে প্রতিমন্ত্রী কুয়াকাটা টেলিফোন এক্সচেঞ্জ পরিদর্শন করেন এবং কুয়াকাটা সাবপোস্ট অফিস ভবনের চলমান উন্নয়ন কাজ ঘুরে দেখেন।

 

#

শেফায়েত/শফি/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/১৬২৮ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                          &a

2024-03-23-15-36-e8c91c0d4dd8d745b955308bc450428c.docx 2024-03-23-15-36-e8c91c0d4dd8d745b955308bc450428c.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon