Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২১st মে ২০১৮

তথ্যবিবরণী 21/05/2018

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৪৭
 
জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের আলোচনা অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী
ইসলাম মানবতা ও কল্যাণের ধর্ম
 
ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, ইসলাম শান্তি, মানবতা ও কল্যাণের ধর্ম। নৈতিকতা ও মূল্যবোধ বিকাশে ইসলাম সহায়তা করে। তিনি বলেন, সরকার মাদরাসা ও ইসলামি শিক্ষার উন্নয়নে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। মাদরাসা শিক্ষকদের বেতন ও মর্যাদা বাড়ানো হয়েছে। 
শিক্ষামন্ত্রী আজ রাজধানীর মহাখালীতে গাউসুল আজম মসজিদ প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন আয়োজিত  ‘মানবতা বিকাশে পবিত্র মাহে রমজানের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভা, দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, সরকার ২ হাজার মাদরাসায় নতুন ভবন নির্মাণ করেছে। আরো ২ হাজার নতুন ভবন নির্মাণের জন্য প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে। ৫১ টি মাদরাসায় অনার্স কোর্স চালু, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, মাদরাসা শিক্ষার সাথে আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়সহ ইসলামি শিক্ষার উন্নয়নে ব্যাপক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ ধারা অব্যাহত থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যমআয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্র গড়ে তোলার জন্য দেশে যে উন্নয়নের ধারা সূচিত হয়েছে তা অব্যাহত রাখতে শিক্ষামন্ত্রী আলেম সমাজের প্রতি সহযোগিতার আহবান জানান।
বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছিন-এর সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের প্রতিমন্ত্রী কাজী কেরামত আলী, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বজলুল হক হারুন, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন এবং কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আলমগীর এবং বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন-এর মহাসচিব মাওলানা শাব্বীর আহমদ মোমতাজী বক্তব্য রাখেন।  
#
 
আফরাজুর/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২১১৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৪৬
 
কর্মক্ষেত্রে জেন্ডার সমতা এবং নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ বিশ্বে অনুকরণীয়
                                                                                   --- শ্রম প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) :
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক বলেছেন, কর্মক্ষেত্রে জেন্ডার সমতা এবং নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যান্য দেশের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। 
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর একটি হোটেলে গার্মেন্টস, চামড়া ও চা শিল্পে ‘কর্মক্ষেত্রে জেন্ডার সমতা ও নারীদের ক্ষমতায়ন’ শীর্ষক প্রকল্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার কলকারখানায় শোভন ও নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতের পাশাপাশি কারখানার কর্মপরিবেশের উন্নয়নে সামাজিক সংলাপের ওপরও জোর দিয়েছে। এছাড়া গার্মেন্টসের নারী শ্রমিকদের আবাসন সমস্যা নিরসনে নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামের কালুরঘাটে প্রায় ১৮’শ শয্যাবিশিষ্ট ২টি ডরমেটরি নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ৩৪ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক রপ্তানির মধ্যে শুধু গার্মেন্টস থেকেই রপ্তানি করে ২৮ বিলিয়ন ডলার যার বেশি অবদান শ্রমজীবী নারীদের। আর চা শিল্প তো দাঁড়িয়েই আছে নারী শ্রমিকের ওপর নির্ভর করে। গার্মেন্টস, চা, চামড়াসহ প্রতিটি কর্মক্ষেত্রে জেন্ডার সমতা ও নারীর ক্ষমতায়নে আরো সুবিধা প্রদান করা গেলে ২০২১ সালে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালে উন্নত বাংলাদেশ গঠন আরো সহজ হবে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে জানানো হয় বাংলাদেশ সরকার এবং ইউএনএফপিএর যৌথ অর্থায়নে ৫ কোটি ২৮ লাখ টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের মাধ্যমে ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ গার্মেন্টস শিল্পে, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ ও সিলেট জেলায় চা বাগানে এবং সাভার ট্যানারি পল্লী, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে চামড়া ও পাদুকা শিল্পে জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। 
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে কর্মক্ষেত্রে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধের বিষয়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক বেগম ফাতেমা সুলতানা শুভ্রা।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব আফরোজা খানের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ ইমপ্লায়ারস ফেডারেশনের সভাপতি কামরান টি রহমান, যুগ্মসচিব ড. রেজাউল হক, প্রকল্প পরিচালক মোঃ মেহেদী হাসান এবং ইউএনএফপি এর প্রতিনিধি শামীমা পারভিন বক্তৃতা করেন।
#
 
আকতারুল/মাহমুদ/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২০৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৪৫
 
                                                                                                         দেশের বৃহৎ স্বার্থে সমাজসেবা কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে 
                                                                                                                                                         ---- সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) :
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, সমাজসেবা কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরিলাভকে নিজেদের সৌভাগ্য হিসেবে দেখতে হবে। কারণ এখানে যে ধরণের কাজ করতে হবে তা অন্য কোনো চাকুরিতে করা সম্ভব নয়। এখানে দেশের দরিদ্র, অবহেলিত, প্রতিবন্ধী, বিধবা, স্বামী পরিত্যক্তা, বৃদ্ধ, এতিম, দলিত মানুষদের নিয়ে কাজ করতে হবে। এই কাজের দায়িত্ব কেবল রুটিন কাজ নয়, এটি সাংবিধানিক দায়িত্ব।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় সমাজসেবা অধিদপ্তরের মিলনায়তনে অধিদপ্তরের নবগঠিত ৮টি বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালকদের মধ্যে সরকারি জিপ গাড়ি প্রদান এবং ৩৬ তম বিসিএস উত্তীর্ণ ও পিএসসি কর্তৃক সুপারিশকৃত সমাজসেবা অধিদফতরে সমাজসেবা কর্মকর্তা পদে নিয়োগপ্রাপ্ত ১০২ জন নবনিযুক্ত কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
রাশেদ খান মেনন বলেন, সমাজ কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নানা ধরণের কাজ হাতে নিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করতে এবং দেশের বৃহৎ স্বার্থে সমাজসেবা কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে; মুক্তিযুদ্ধের প্রাণশক্তি উপলব্ধি করতে হবে। তিনি নবনিযুক্ত কর্মকর্তাদের বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মনে রেখে, মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগের গুরুত্ব বিবেচনা করে সমাজের কল্যাণে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে কাজ করার পরামর্শ দেন। তিনি কর্মকর্তাদেরকে দেশ গড়ায় নতুন নতুন উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তি ও মানসিকতা নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান। 
#
 
মাইদুল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ১৫৪৪
 
বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিক পরিদর্শনের আগ্রহ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের
 
সুইজারল্যন্ড (জেনেভা), ২১মে: 
 
গ্রাম পর্যায়ের মানুষের স্বাস্থ্য সেবার মানোন্নয়নে কমিউনিটি ক্লিনিকের সাফল্যের প্রশংসা করে এই কার্যক্রম পরিদর্শনের আগ্রহ দেখিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক ড. তেদ্রোস আধানম গেব্রিয়েসাস (উৎ. ঞবফৎড়ং অফযধহড়স এযবনৎবুবংঁং)। তিনি বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে জনগণের প্রাথমিক চিকিৎসা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো যে সফলতা দেখিয়েছে তা বিশ্বের অনেক দেশের জন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। আজ সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় প্যালেস ডি নেশন্স-এ বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ কথা বলেন।
 
তেদ্রোস আধানম বাংলাদেশের মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সাফল্যের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর প্রশংসা করে বলেন, মিয়ানমার থেকে আগত প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গার স্বাস্থ্যসেবায় সফলতা দেখিয়ে বাংলাদেশ প্রমাণ করেছে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার মানের যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। স্বাস্থ্যখাতের এই অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে বাংলাদেশকে সকল ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আশ্বাস প্রদান করেন তিনি। 
 
বৈঠকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সংস্থার মহাপরিচালককে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। এসময় তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে বাংলাদেশের প্রতিনিধি রাখার জন্য মহাপরিচালকের প্রতি আহ্বান জানান। বৈঠকে সংস্থার মহাপরিচালক বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচির সাফল্যের প্রশংসা করলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশেও এখন আন্তর্জাতিকমানের টিকা উৎপাদন হচ্ছে। বাংলাদেশে তৈরি টিকাগুলোকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রদানের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের প্রতি তিনি আহ্বান জানান। 
 
সাক্ষাৎকালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক ড. পুনম ক্ষেত্রপাল সিং (উৎ. চড়ড়হধস কযবঃৎধঢ়ধষ ঝরহময), বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মোঃ সিরাজুল হক খান, বাংলাদেশ চিকিৎসা গবেষণা পরিষদের চেয়ারম্যান ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, সুইজারল্যান্ডে বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম শামীম আহসান, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ এবং বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডের চেয়াম্যান ডাঃ দিলীপ রায় উপস্থিত ছিলেন। 
 
এর আগে রোববার রাতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কার্যালয়ে মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে ইভেন্টের বক্তৃতাকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গার মানসিক স্বাস্থসেবা প্রদানে বাংলাদেশ বিশেষ অগ্রাধিকার প্রদান করেছে। বিশেষ করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মানসিক আঘাত দ্রুত কাটিয়ে উঠতে রোহিঙ্গাদের সেবা দিয়েছেন বাংলাদেশের চিকিৎসক, নার্সসহ স্বাস্থ্যকর্মীরা। তিনি বলেন, অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে সমস্যা মোকাবিলায় মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর গুরুত্ব দিয়ে চিকিৎসকদের পেশাগত প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।  
 
বিশ্বব্যাপী মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে যে দেশগুলো দৃষ্টান্তমূলক সাফল্য দেখিয়েছে তাদের সমন্বয়ে কানাডার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই ইভেন্টের আয়োজন করে। কানাডার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জিনেট টেউলর (এরহবঃঃব চবঃরঃঢ়ধং ঞধুষড়ৎ) এতে সভাপতিত্ব করেন। 
এদিকে আজ জেনেভার প্যালেস ডিনেশনস্ েবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ৭১তম সম্মেলনের উদ্বোধন করেন সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্্রপতি আ্যঁলা বেরসে (অষধরহ ইবৎংবঃ) ।
 
#
 
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৭১৬ ঘণ্টা

Handout                                                                                                      Number: 1543

Credit agreement signed for

Saidabad Water Treatment Plant project

Dhaka, 21 May:

            A Credit Facility Agreement has been signed on 16 May (Wednesday) between the Government of the People's Republic of Bangladesh and Agence Francaise de Developpment (AFD) acting on behalf of the Government of the French Republic on "Saidabad Water Treatment Plant Phase III Project." Kazi Shofiqul Azam, Secretary, Economic Relations Divisions, Ministry of Finance of Bangladesh and Nicolas Fornage, Regional Director of AFD for India and Bangladesh signed the agreement. The signing ceremony was attended by Bourdin Marie Annick, Ambassador of the French republic, high officials from AFD, European Investment Bank, Danish International Development Agency (DANIDA), Kfw and the government of Bangladesh.

            This project is co-financing with AFD as prime financer and EIB (European Investment Bank), DANIDA and Kfw as co-financer. AFD will provide an amount of 115 million Euro as Non-Concessional loan to implement the project. The implementing Ministry of the project is Local Government Division and the executing agency is Dhaka WASA. The purpose of the Project is surface water treatment and it is a continuation of Saidabad Water Treatment Plant (SWTP), presently the major surface water treatment plant in Dhaka. The project intends to provide more reliable and sustainable water supply in Dhaka by developing a new surface water supply scheme.

            France has been providing financial and technical assistance for the                           socio-economic development of Bangladesh. The country has a long history in supporting the water treatment, energy, transport and RMG sectors in Bangladesh. The present agreement is a continuation of development cooperation between the two countries.

#

 

Mahbubalreen/Mahmud/Sanjib/Rafiqul/Rezaul/2018/1624 hours

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ১৫৪২
 
পর্যায়ক্রমে দেশের সবকটি উপজেলায় মানসম্মত মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হবে
 
ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) :
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি কর্তৃক গঠিত ২ নং সাব কমিটির আহ্বায়ক নাহিম রাজ্জাকের নেতৃত্বে সাব কমিটির সদস্যবৃন্দ ২০ মে শেখ রাসেল উপজেলা মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের আওতাধীন হবিগঞ্জ এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কয়েকটি মিনি স্টেডিয়ামের নির্মাণকাজ পরিদর্শন করে। 
হবিগঞ্জ এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় নির্মাণাধীন শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম পরিদর্শনশেষে কমিটি কাজের অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করে মিনি স্টেডিয়ামগুলোর নির্মাণ দ্রুত সমাপ্ত করার তাগিদ দেয়।
কমিটির আহ্বায়ক নাহিম রাজ্জাক বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুত এ প্রকল্পের আওতায় পর্যায়ক্রমে দেশের সবকটি উপজেলায় মানসম্মত  মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হবে। ভবিষ্যত প্রজন্ম গঠন এবং তরুণ সমাজকে মাদকের করাল গ্রাস থেকে মুক্ত করার জন্য খেলাধুলায় উৎসাহিত করার বিকল্প নেই। তৃণমূল পর্যায় থেকে দেশের মেধাবী খেলোয়াড়দের উৎসাহ দিয়ে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলার যোগ্যতা অর্জনে এই মিনি স্টেডিয়াম ভূমিকা পালন করতে পারে।
কমিটির সদস্য এ এম নাইমুর রহমান, আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, শেখ রাসেল উপজেলা মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকসহ জাতীয় সংসদের কর্মকর্তাবৃন্দ পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন। 
 
#
 
মিজানুর/অনসূয়া/জসীম/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫১৬ ঘণ্টা
 
 
Todays handout (5).docx