Handout Number : 5147
Bangladesh reiterates its stance on the involvement of the UN
in the relocation process of Rohingyas
Dhaka, 30 December :
The numerous challenges associated with the temporary hosting of persecuted Rohingyas from Myanmar has compelled the Government of Bangladesh to plan relocation of 100,000 Rohingyas to Bhashan Char. Accordingly, 1642 Rohingyas were relocated to Bhashan Char on 4 December 2020. The second batch, comprising 1804 Rohingyas, has been transferred from Cox’s Bazar to Bhashan Char yesterday.
The Government would like to make it unambiguously clear that the relocation process, which was commenced on 4 December 2020, in line with the GOB’s efforts to decongest and de-risk the camps, strictly followed the principle of voluntariness and was conducted with utmost transparency. There was no question of the use of force, intimidation or the use of money to influence the decision of the participants. The Rohingyas, who were relocated, decided to be shifted there voluntarily, as was widely reported by the print and the electronic media. In fact, initially the authority arranged for the relocation of a lesser number of Rohingyas. However, due to increased interest and enthusiasm, eventually more Rohingyas volunteered and participated in the relocation process willingly.
The relocation took place in the presence of representatives of media, civil society and NGOs. None of them raised any question of coercion or use of force. Rather, when interviewed, the Rohingyas informed that they were encouraged by the positive reports on Bhashan Char that were shared with them by their relatives who were already in the island.
The Government would like to re-emphasize that Bhashan Char is completely safe and suitable for human habitation. The 30 years’ old island has all the amenities including healthcare, drinking water, options for economic activities, cyclone shelters etc. The island offers enough space for the free movement of the Rohingyas. Bangladesh Inland Water Transport Corporation (BIWTC) has already introduced regular sea-truck service between Bhashan Char and Noakhali.
It is a known fact that the geographic location of Bangladesh has exposed the country to regular natural disasters like cyclone and flood. However, the country’s resilience in the face of natural disaster is well-acclaimed. Over the years, Bangladesh has developed effective disaster management system. For Bhashan Char, much better infrastructure has been put in place involving renowned international companies. The British firm HR Wallingford was involved in the stability survey of the island. In fact, the island was developed as per their recommendation and design. The flood and shore protection measures with 12.1 km long and sufficiently higher embankment designed by the HR Wallingford secures the island from massive tidal waves and cyclones. This is supplemented by the installation of modern hydrographic monitoring and warning system that can provide early warning on any natural hazards and enable prior evacuation. The efficacy and strength of the infrastructure of Bhashan Char and its disaster protection measures have been tested during the deadly cyclone AMPHAN. To address any extreme situation, there are arrangements for evacuation in a timely manner as per GOB’s disaster response management framework.
-2-
The Government has also ensured sufficient safety measures for the Rohingyas in Bhashan Char. The island is under 24 hr CCTV coverage. Deployment of law enforcement agencies, female police personnel, hospitals and community clinics fully manned with trained health professionals including female health professionals, etc have ensured the security of the inhabitants of the island. Since the relocation of the first batch, three new births took place in Bhashan Char. All these three new-born along with their mothers are in good health. Efforts are also underway to involve the relocated Rohingyas in various activities such as fishing, agriculture and other livelihood activities. A high-level committee, under the direct supervision of the Principal Secretary, has been monitoring the activities in Bhashan Char.
The GOB wishes to thank the CSOs and the NGOs that are partnering with it in its relocation efforts. The Government welcomes and expects involvement of more CSOs to open their operations in Bhashan Char. At the same time, the GOB reiterates its stance on the involvement of the UN in the process and is ready to facilitate participation of the UN as per its mandate.
However, the Government is dismayed to see the generation of distorted and misinformation surrounding Bhashan Char and the relocation process. It is also disheartening that instead of appreciating the good intention of Bangladesh, some quarters have resorted to orchestrating misinformation to create confusion among the international community.
As we repeatedly mentioned, the problem is created by Myanmar and its solution lies solely with Myanmar. Therefore, instead of mounting undue and unjustified pressure on Bangladesh, the international community including the UN/INGOs/international humanitarian and human rights organizations must focus on the egregious human rights violations that the Rohingyas have been facing for generations in Myanmar. The UN should send a technical and protection assessment team to Myanmar to assess the situation of the existing Rohingyas and also to see the preparation for repatriation on the ground.
It should be remembered that Rohingyas are Myanmar nationals. Bangladesh has been hosting them on a temporary basis purely out of humanitarian gesture. Any arrangement in Bangladesh for Rohingyas is solely temporary in nature. Rohingyas want to return to their homeland- Myanmar and all need to work constructively to that end. Now that the election of Myanmar is over, Bangladesh look forward to visible engagement of the international community with Myanmar for an urgent and early repatriation of these displaced and persecuted Myanmar nationals to their homeland.
#
Tohidul/Sahela/Sanjib/Joynul/2020/ 2210 Hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৪৬
টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর সাথে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ১৫ পৌষ (৩০ ডিসেম্বর) :
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বাংলাদেশ ও তুরস্কের ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা তুলে ধরে বলেছেন, তুরস্ক বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যকার বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ক আগামী দিনগুলোতে আরও সুদৃঢ় হবে বলে মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী এর সাথে আজ অনলাইনে সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত মোস্তফা ওসমান তুরান দ্বি-পক্ষীয় স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় বিশেষ করে টেলিযোগাযোগ ও ডিজিটাল প্রযুক্তি সম্প্রসারণ ও অগ্রগতি সংক্রান্ত বিষয়ে মতবিনিময় করেন।
টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সরকারের গৃহীত কর্মসূচি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন মোবাইল ফোন উৎপাদন করছে, ল্যাপটপ ও কম্পিউটার ইত্যাদি ইলেকট্রনিকস ডিভাইস আমেরিকা, নাইজেরিয়া ও নেপালসহ বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করছে। আগামী একবছরে স্থানীয় উৎপাদিত মোবাইলে দেশের শতভাগ চাহিদা পূরণ হবে।
রাষ্ট্রদূত সরকারের বিনিয়োগবান্ধব সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশে বিনিয়োগে তুরস্ক এগিয়ে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
#
শেফায়েত/সাহেলা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/২০৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৪৫
নেট মিটারিং সিস্টেম গ্রাহকবান্ধব করতে কর্মকর্তাদের সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে
-- প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা
ঢাকা, ১৫ পৌষ (৩০ ডিসেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ডঃ তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বীর বিক্রম বলেছেন, নেট মিটারিং সিস্টেম গ্রাহকবান্ধব করতে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। রুফটপ সোলার ও নেট মিটারিং সিস্টেম ব্যবহারকারীর প্রযুক্তিগত সহযোগিতা বাড়ানো প্রয়োজন। ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড (ইডকল) -এর কাছে আর্থিক বিষয়ে সহযোগিতা ও পরামর্শ নেয়া যেতে পারে।
প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা আজ অনলাইনে ÔScaling Up Net Metered Rooftop Solar in Garments IndustryÕ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ডঃ তৌফিক-ই-ইলাহী বলেন, আবাসিক ছাদগুলো রুফটপ সোলার ও নেট মিটারিং করার বিষয়ে একটি নীতিমালা করা যেতে পারে। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি এবং টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডা) যৌথভাবে মুজিববর্ষেই রুফটপ সোলার ও নেট মিটারিং সিস্টেম প্রসারে নির্দিষ্ট টার্গেট গ্রহণ ও বাস্তাবায়ন করবেন বলে তিনি এসময় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বিদ্যুৎ গ্রাহকগণ রুফটপ সোলার সিস্টেম স্থাপন করে নিজের প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ ব্যবহারের পর অতিরিক্ত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে রপ্তানিতে সক্ষম হবেন। এতে ভোক্তার বিদ্যুৎ খরচ একদিকে হ্রাস পাবে, অন্যদিকে CO2 এমিশন হ্রাসে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। ফলে গার্মেন্টস্ শিল্পের Green Credential বৃদ্ধি পাবে। কর্মশালাতে নেট মিটারিং রুফটপ সোলার এর মূল বিষয়াদি এ পদ্ধতিতে রুফটপ সোলার প্রকল্পের জন্য আবেদনের শর্তাবলি, প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সরঞ্জাম ও সংস্থাপনের মানদণ্ড, এবং ঋণ ছাড়া ও ঋণসহ উভয় ক্ষেত্রে বিনিয়োগ ও পেব্যাক বিষয়ক বিভিন্ন বাস্তব উদাহরণ সম্পর্কে কর্মশালায় বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বিদ্যুৎ সচিব মোঃ হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে ও স্রেডার চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলাউদ্দিন-এর সঞ্চালনায় ভার্চুয়াল এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস ও বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি-এর সভাপতি রুবানা হক সংযুক্ত থেকে বক্তব্য রাখেন।
#
আসলাম/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/২০৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৪৪
বঙ্গবন্ধু ট্যুর মাউন্টেন বাইক প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
থানচি (বান্দরবান), ১৫ পৌষ (৩০ ডিসেম্বর) :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী -মুজিববর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সহযোগিতায় পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুর ডি সিএইচটি এমটিবি চ্যালেঞ্জ ২০২০ প্রতিযোগিতা বান্দরবান পার্বত্য জেলার দুর্গম থানচিতে গিয়ে আজ শেষ হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং আজ থানচি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালে ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে পাহাড়ে দীর্ঘ দুই দশকের সংঘাতের অবসান ঘটিয়ে শান্তি ও উন্নয়নের পথ প্রসারিত করেন। বর্তমানে সরকারের বিশেষ উদ্যোগে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পার্বত্য জনগোষ্ঠীর সার্বিক জীবন মান উন্নয়নে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যাতায়াত, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উন্নয়ন, সমাজকল্যাণমূলক কার্যক্রম ও বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। তিনি বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের নৈসর্গিক সৌন্দর্য রজায় রাখা ও পর্যটন শিল্পের প্রসারে নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মাউন্টেন বাইক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের অমিত সম্ভাবনা আরো আকর্ষীত, প্রসারিত ও বিকশিত হবে।
গত ২৮ ডিসেম্বর মেঘের রাজ্য রাঙ্গামাটির সাজেক থেকে বর্ণাঢ্য এ আয়োজন শুরু হয়। তিন দিন, তিন জেলা ও তিন ধাপে এ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন হয়। উঁচু নিচু দুর্গম ৩০০ কিঃমিঃ পাহাড়ী পথ পাড়ি দিয়ে এ প্রতিযোগিতায় ১২ ঘণ্টা ১০মিনিট ৭ সেকেণ্ড সময় নিয়ে ঢাকার প্রতিযোগি রাকিবুল ইসলাম চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। ১ম ও ২য় রানার্স আপ হয় যথাক্রমে মাহতাব ইবনে আজম ও মো. আলাউদ্দিন। ৬ জন নারীসহ একশত জন প্রতিযোগী সাজেকে বাইক রেস শুরু করলেও আজ বান্দরবান থেকে সকালে ২ জন নারীসহ ৪৬ জন প্রতিযোগী সমাপনী রেসে অংশ নেয়।
মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ সফিকুল আহম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান নুরুল আলম নিজামী, বিজিবি সেক্টর কমান্ডার কর্নেল গাজী নাহিদুজ্জামান, বলিপাড়া কমান্ডার লে. কর্নেল সানবির মজুমদার, বান্দরবান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্যা শৈ হ্লা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ মাহবুব আলম ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ আসাদুজ্জামান বক্তৃতা করেন।
#
নাছির/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/২০১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৪৩
মোংলা বন্দরে ইনার বারে ড্রেজিংয়ের চুক্তি দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে
-- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৫ পৌষ (৩০ ডিসেম্বর) :
মোংলা বন্দরের জেটিতে স্বাভাবিক জোয়ারের সহায়তায় ৯ দশমিক ৫-১০ মিটার ড্রাফটের জাহাজ হ্যান্ডেল করার লক্ষ্যে মোংলা বন্দর চ্যানেলের ইনার বারে ৮ দশমিক ৫০ মিটার গভীরতায় ড্রেজিং করা হবে।
আজ মোংলা বন্দরের সভা কক্ষে বন্দর চ্যানেলের ইনার বারে ড্রেজিং সংক্রান্ত একটি চুক্তিপত্র স্বাক্ষর হয়েছে। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এম শাহজাহান এবং ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জিয়ানসু হাইহং কন্সট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড এবং চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কন্সট্রাকশন কর্পোরেশনের প্রতিনিধি ণঅঘএ তঐওঔটগ চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী এবং নৌ-সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী এ সময় মন্ত্রণালয় থেকে অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুসারে বন্দরের বিভিন্ন প্রকার হ্যান্ডলিং ইকুইপমেন্ট সংগ্রহ, অবকাঠামোর উন্নয়ন এবং ড্রেজিং করার জন্য নানাবিধ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় প্রায় ৭০০ কোটি টাকা ব্যয় করে মোংলা বন্দরের আউটার বারে ড্রেজিং করা হয়েছে। আউটার বারে ড্রেজিংয়ের ফলে বন্দরের অ্যাংকোরেজ এলাকা পর্যন্ত ১০ মিটার ড্রাফটের জাহাজ অনায়াসে আসতে পারবে। ইতোমধ্যে ৯ দশমিক ৫ মিটার ড্রাফটের জাহাজ আসা শুরু করেছে। এতে করে বন্দরে আগত জাহাজের সংখ্যা বৃদ্ধিতে বন্দরের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে।
#
জাহাঙ্গীর/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৯২৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৪২
জাতীয় সংসদের একাদশ অধিবেশন শুরু আগামী ১৮ জানুয়ারি
ঢাকা, ১৫ পৌষ (৩০ ডিসেম্বর) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ১৮ জানুয়ারি সোমবার বিকাল ৪:৩০ টায় জাতীয় সংসদের একাদশ (২০২১ খ্রিস্টাব্দের ১ম) অধিবেশন আহ্বান করেছেন।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৭২ অনুচ্ছেদের (১) দফায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি এ অধিবেশন আহ্বান করেন।
#
তারিক মাহমুদ/ফারহানা/রফিকুল/রেজাউল/২০২০/১৯০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৪১
নির্ধারিত সময়ে উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করুন
-- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৫ পৌষ (৩০ ডিসেম্বর) :
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, বর্তমান সরকার গৃহীত উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা গেলে দেশে ধর্মীয় ও সামাজিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নতি সাধিত হবে। কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস অতিমারির পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে সকলকে প্রকল্পে প্রদত্ত নির্দেশনা অনুসরণ করে সঠিক সময়ে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ জুম প্ল্যাটফরমে অনুষ্ঠিত ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিভুক্ত প্রকল্পসমূহের নভেম্বর ২০২০ মাসের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অন্যতম অগ্রাধিকারমূলক প্রকল্প হল দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মোট ৫৬০ টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প। এগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটি মসজিদের নির্মাণ কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে। ৪৯৪ টি মসজিদের নির্মাণ কাজের কার্যাদেশ প্রদান করা হয়েছে এবং ৪১৭টি মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মসজিদসমূহের নির্মাণ কাজ দ্রুত সময়ে সম্পন্ন করার জন্য প্রকল্প পরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন।
উল্লেখ্য, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ২০২০-২১ অর্থবছরে অনুমোদিত প্রকল্পের সংখ্যা ১১টি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রকল্পসমূহ-প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় ১টি করে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন প্রকল্প, মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্প, মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্প, প্যাগোডা ভিত্তিক প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা প্রকল্প।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, সরকার ২২৮ কোটি ব্যয়ে সারা দেশের ১৮১২টি মন্দির সংস্কার ও মেরামতের জন্য প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এছাড়া ২৩ কোটি ব্যয়ে ৩টি কর্মসূচির মাধ্যমে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির সহ ১৯৭টি মন্দিরের সংস্কার ও মেরামতের কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে। এছাড়া ধর্মীয় ৪৯ দশমিক ৫০ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে ধর্মীয় ও আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে পুরোহিত ও সেবাইতদের দক্ষতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প-২য় পর্যায় চালু রয়েছে।
সভায় ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মোয়াজ্জেম হোসেন, মোঃ আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ওয়াকফ প্রশাসক এম এম তারিকুল ইসলামসহ বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক ও সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
#
আনোয়ার/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৯০৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৪০
ইআরএফ-এর ভার্চুয়াল সেমিনারে বাণিজ্যমন্ত্রী
দীর্ঘমেয়াদী বাণিজ্য সুবিধা পেতেই বাণিজ্যচুক্তি করা হচ্ছে
ঢাকা, ১৫ পৌষ (৩০ ডিসেম্বর) :
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, দীর্ঘমেয়াদী বাণিজ্য সুবিধা পেতেই সরকার পিটিএ বা এফটিএ করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বৈদেশিক বাণিজ্যে শুল্ক আয় হ্রাসের সম্ভাবনা থাকলেও দীর্ঘ মেয়াদে আমরা সুফল পাবো। প্রতিযোগিতামূলক বিশ^বাণিজ্যে এগিয়ে যেতে হলে দক্ষতার সাথে বাণিজ্য করতে হবে।
মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সচিবালয় থেকে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে রিসার্চ পলিসি ইনট্রিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট (র্যাপিড) এবং ফ্রাইডরিচ এবার্ট স্টুফ্টুং এর সহযোগিতায় ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) আয়োজিত ‘ভূ-অর্থনীতি ও বাংলাদেশ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, এশিয়া এখন বাণিজ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভোক্তা বিবেচনায় এশিয়াকে গুরুত্ব দেয়ার সময় এসেছে। এশিয়ার মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানুষ এখন মানসম্পন্ন পণ্য কিনতে চায়। ফলে এশিয়া বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বাজার হতে পারে। এশিয়ার বাজার ধরে রাখার জন্য পদক্ষেপ নেয়ার সময় এসেছে। রপ্তানিকারকগণও এখন এশিয়ার বাজারগুলোকে গুরুত্ব দিচ্ছে। ভবিষ্যতে এশিয়াই হবে বড় বাজার।
ইআরএফ এর প্রেসিডেন্ট শারমিন রিনভির সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন। বিষয়ের ওপর আলোচনায় অংশ নেন সাবেক রাষ্ট্রদূত ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব এম হুমায়ুন কবীর, এমসিসিআই-এর প্রেসিডেন্ট ব্যারিষ্টার নিহাদ কবীর, এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর। সেমিনারে বিষয়ের ওপর কী-নোট উপস্থাপন করেন র্যাপিড চেয়ারম্যান ড. এম এ রাজ্জাক, এফইএসএমএস’র আবাসিক প্রতিনিধি টিনা ব্লোহোম। অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনায় দায়িত্ব পালন করেন ইআরএফ এর সাধারণ সম্পাদক এস এম রাশিদুল ইসলাম।
#
বকসী/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৯০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৩৯
জানুয়ারির মাঝামাঝিই ভ্যাকসিন পেতে পারি
-- স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১৫ পৌষ (৩০ ডিসেম্বর) :
যুক্তরাজ্যে আজ অক্সফোর্ড এর অ্যাস্ট্রেজেনেকা ভ্যাকসিন এর নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাজ্য সরকার। এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন আনতে ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউটের সাথে গত ৫ নভেম্বর সরকার চুক্তি করছিল। আজ যুক্তরাজ্য সরকার সেই অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন রাষ্ট্রীয়ভাবে অনুমোদন দিয়েছে। এরপর বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন হওয়া মাত্রই সেটি ভারতের পাশাপাশি আমরাও পেয়ে যাবো। এছাড়া আগামী জুন মাসের মধ্যেই গ্যাভী ও বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক আরো ৫-৬ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন দেশে চলে আসবে।
আজ মহাখালীস্থ বিসিপিএস অডিটরিয়াম হলে ‘যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত ডাটা মিডিয়া ব্লুমবার্গ কর্তৃক বাংলাদেশকে বিশ^ব্যাপী ২০-তম ও দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম স্থানের স্বীকৃতি উপলক্ষে আলোচনা অনুষ্ঠানে’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা জানান।
ব্লুমবার্গের স্বীকৃতিকে ছোট করে দেখার কোন সুযোগ নেই উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরো জানান, ব্লুমবার্গ কেবল দেশের অর্থনৈতিক সফলতা দেখেই রিপোর্টটি করেনি। প্রতিষ্ঠানটি করোনা মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় জনবল, অবকাঠামো, টিকাদান সক্ষমতা, চলাফেরা নিয়ন্ত্রণের মতো গুরুত্বপূর্ণ অন্তত ১০টি মেট্রিক্স বিবেচনা করে এই ফলাফল ঘোষণা করেছে। এ স¦ীকৃতি দেশের জন্য এক বিরাট অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মোঃ আবদুল মান্নান, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মোঃ আলী নূর, বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাচিপ-এর মহাসচিব অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসেন এবং বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল এসোসিয়েশনের সভাপতি মুবিন খান।
#
মাইদুল/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৮৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৩৮
কৃষিতে সরকার সুশাসন প্রতিষ্ঠা করেছে
-- কৃষিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৫ পৌষ (৩০ ডিসেম্বর) :
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ধানের চাষ করতে যেয়ে সরিষা, কলাই প্রভৃতি চাষে কৃষকের আগ্রহ কমে যাচ্ছে। অথচ, বছরে বিদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ ভোজ্যতেল আমদানি করতে হয়। যার পিছনে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হয়। ধানের উৎপাদন না কমিয়ে যদি আরেকটা বাড়তি ফসল যেমন- সরিষা, আলু, কলাই করা যায় তাহলে দেশের কৃষক লাভবান হবে। আমনে বিনা-১৬ জাতের ধান চাষ করলে বোরো ধান চাষের আগে আরেকটি ফসল করা সম্ভব। এতে একদিকে ধানের ফলন কমবে না, অন্যদিকে কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।
মন্ত্রী আজ ভার্চুয়ালি টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) আয়োজিত ‘কৃষক সমাবেশ ও মাঠ দিবসে’ উচ্চফলনশীল ‘বিনা-৯’ জাতের সরিষার মাঠ প্রদর্শনী উপলক্ষে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, কৃষির উন্নতি না হলে বাংলাদেশের উন্নতি হবে না। সেজন্য কৃষিবান্ধব সরকার কৃষিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে। স্বল্পসুদে কৃষকদের কৃষিঋণ প্রদান করছে, সার, সেচসহ সকল কৃষি উপকরণের দাম কমিয়েছে এবং কৃষি উপকরণ সহজলভ্য করেছে। অথচ, বিএনপি’র শাসনামলে কৃষি উপকরণের জন্য কৃষকদেরকে হাহাকার করতে হয়েছিল। সারের জন্য আন্দোলন করতে হয়েছিল। বিএনপি সারের দাবিতে আন্দোলনরত ১৮জন কৃষককে হত্যা করেছিল।
বিনা’র তথ্যমতে, বিনা সরিষা-৯ এর হেক্টর প্রতি গড় ফলন ১ দশমিক ৮ টন। জীবনকাল ৮৭ দিন। যেসব এলাকায় আমন ও বোরোর মাঝের সময়টুকু জমি পতিত থাকে, সেসব এলাকায় আমনে বিনাধান-১৬ বা বিনাধান-১৭ চাষ করে বিনা সরিষা-৯ চাষ করা যাবে এবং এ জাতের সরিষা তোলার পর বোরো ধান চাষ করা যাবে। ফলে, ধানের চাষ ব্যাহত হবে না।
বিনা’র ব্যবস্থাপনা বোর্ডের সদস্য মীর ফারুক আহম্মেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিনা’র মহাপরিচালক ড. মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম, পিএসও ড. মোঃ শহীদুল ইসলাম, আছিয়া আহসান আলী মহিলা ডিগ্রী কলেজের উপাধ্যক্ষ সাইফুল ইসলাম বেলাল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
#
কামরুল/ফারহানা/রফিকুল/রেজাউল/২০২০/১৮২৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৩৭
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১ম শ্রেণি হতে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তির লটারি স্থগিত
ঢাকা, ১৫ পৌষ (৩০ ডিসেম্বর) :
হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশন ১০৩০/২০২০ চলমান থাকায় আজকের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১ম শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেনি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তির লটারি স্থগিত করা হয়েছে।
গতকাল মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. সৈয়দ মো: গোলাম ফারুক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য কোভিড-১৯ মহামারির কারণে ২০২১ শিক্ষা বর্ষে সারা দেশের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১ম শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য অনলাইন লটারি আজকে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু
৬ষ্ঠ শ্রেণির ভর্তির ক্ষেত্রে ১১ বছরের বাধ্যবাধকতা থাকায় কিছু শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারেনি। এই প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট বয়স শিথিল করে তাদেরকে আবেদন করার জন্য এক সপ্তাহ সময় দেয়ার নির্দেশ প্রদান করেন। এই প্রেক্ষিতে লটারি স্থগিত করা হয়েছে।
#
খায়ের/ফারহানা/রফিকুল/রেজাউল/২০২০/১৭৫৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৩৬
বিএনপি’র গণ্ডগোল পাকানোর চেষ্টা প্রতিহত করবে জনগণ
-- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১৫ পৌষ (৩০ ডিসেম্বর) :
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন ‘বিএনপি আবারও গণ্ডগোল পাকানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু জনগণ তা প্রতিরোধ করবে। একইসাথে জনগণের জানমালের নিরাপত্তার জন্য যেকোনো অপতৎপরতা কঠোরভাবে প্রতিহত করতে সরকার বদ্ধপরিকর।’
আজ রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অভ্ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) মিলনায়তনে বিজয়ের মাস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স এসোসিয়েশন আয়োজিত ‘মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সভাপতি এ কে এম হামিদের সভাপতিত্বে ইঞ্জিনিয়ার কবীর হোসেন ও ইঞ্জিনিয়ার শামসুর রহমান সভায় বক্তব্য রাখেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা জানেন আজকে ৩০শে ডিসেম্বর। ২০১৮ সালের এই দিনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ধস নামানো বিজয়ের মাধ্যমে আমরা জনগণের রায় নিয়ে সরকার গঠন করেছি। সেদিন ষড়যন্ত্র ছিল নির্বাচনকে বানচাল করা। এজন্য বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি করবে না এই নিয়ে তারা খোলসা করে শুরু থেকেই কিছু বলেনি। পরবর্তীতে তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে। তাদের উদ্দেশ্যে ছিল অংশগ্রহণ করে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা এবং একইসাথে হাঙ্গামা বাঁধিয়ে নির্বাচনকে ভণ্ডুল করা। এটিই ছিল তাদের মূল উদ্দেশ্য। সেটি করতে তারা ব্যর্থ হয়েছে। গণতন্ত্রের বিজয়কেতন উঠেছে ৩০ শে ডিসেম্বর। সেজন্য আজকে গণতন্ত্র বিজয় দিবস।’
‘আর বিএনপি যেহেতু সেদিন নির্বাচনকে ভণ্ডুল করতে চেয়েছিল কিন্তু করতে ব্যর্থ হয়েছে, সেজন্য তারা দিবসটিকে ভিন্নভাবে পালন করছে’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষে তারা সেদিন গণতন্ত্রকে ব্যর্থ করে দিতে চেয়েছিল। সেজন্যই তারা আজকে ভিন্ন নাম দিয়ে দিবসটি পালন করছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি, সারাদেশে তারা আজকে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দিয়েছে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় পুলিশের সাথে তারা হাঙ্গামা বাঁধ