Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৫ মে ২০২১

তথ্যবিবরণী ২৫ মে ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                                         নম্বর : ২৪৫৯

চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলায় করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে সরকারি ত্রাণ বিতরণ চলমান

ঢাকা, ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৫ মে) :

            চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলায় করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ও কর্মহীন হয়ে পড়া গরিব, অসহায়, দুস্থ, দিনমজুরসহ হতদরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে এসব ত্রাণ বিতরণ করা হয়।

            চট্টগ্রাম জেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে কোভিড-১৯ দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ১১ কোটি ৪৬ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ১০৩,৮৭৫টি দুস্থ পরিবারের মাঝে ৫ কোটি ২৪ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে যার সুফল ভোগ করেছে ৫,১৯,৩৭৫ জন প্রান্তিক, কর্মহীন মানুষ। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় এ জেলায় বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৮ কোটি ২৩ লক্ষ ৬৩ হাজার ৯৫০ টাকা যার পুরোটাই এ পর্যন্ত ১,৮৩,০৩১টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৬৫ লক্ষ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ৭,৬২৫টি প্রান্তিক পরিবারের মাঝে ৬১ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ চট্টগ্রাম জেলায় বরাদ্দকৃত ১৫ লক্ষ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ১৬৭টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ৫ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় এ পর্যন্ত ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ২,৬০৫টি পরিবার।

            কক্সবাজার জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ৪ কোটি ১২ লক্ষ ৪৫ হাজার টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ২ কোটি ১৩ লক্ষ ৯৮ হাজার টাকা ৪৩,৩৫৭ টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৭ কোটি ৮৬ লক্ষ ২৭ হাজার ১৫০ টাকার পুরোটাই বিতরণ করা হয়েছে যার ফলে উপকৃত হয়েছে ১,৭৪,৭২৭ টি প্রান্তিক পরিবার ও ৮,০৬,৫৭৪ জন মানুষ। তাছাড়া এ জেলায় ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে ত্রাণ পেয়েছে আরো ১,৩৬৮টি পরিবার। জেলাটিতে শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৮ লক্ষ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ১,৫২২টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ৭ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৮ লক্ষ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ১,৩১৩টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ৭ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

            রাঙ্গামাটি জেলায় জিআর(ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৬৪ লক্ষ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ১ কোটি ৫৮ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে যার ফলে উপকৃত হয়েছে ৩১,৬০০ পরিবার ও ১,২৩,২৪০জন প্রান্তিক কর্মহীন মানুষ। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় জেলায় বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৪১ লক্ষ ৭৫ হাজার ৯০০ টাকার পুরোটাই ইতোমধ্যে ৩১,৫০২টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ১০ লক্ষ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ১০ লক্ষ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যার বিতরণ প্রক্রিয়া অচিরেই শুরু হবে।

            খাগড়াছড়ি জেলায় নগদ অর্থ সহায়তা (জিআর ক্যাশ) খাতে বরাদ্দকৃত ২ কোটি ৩৪ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ২২,৯০০টি কর্মহীন পরিবারের মাঝে ১ কোটি ১৫ লক্ষ ০৫ হাজার ৭৩০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৪৯ লক্ষ ২৫ হাজার ১৫০ টাকার পুরোটাই ৩৩,২৬৭ টি দুস্থ অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলাটিতে শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৯ লক্ষ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ৯ লক্ষ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ৫৯৮টি পরিবার।

            বান্দরবান জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ অর্থ সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৯৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ৮৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ১৭,৪১৪টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে জেলাটিতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২ কোটি ৬৫ লক্ষ ৮৬ হাজার ৯০০ টাকা যার পুরোটাই এ যাবৎ ৫৯,০৮২টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। এ জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৭ লক্ষ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ৭ লক্ষ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে ইতোমধ্যে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে ১৩২টি পরিবার। তাছাড়া জেলাটিতে ১৪২৮টি অসহায় দরিদ্র পরিবারের মাঝে ১৪২৮ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।

 

 

পাতা-২

            লক্ষ্মীপুর জেলায় করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সরকার কর্তৃক গৃহীত মানবিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে ১ কোটি ৯১ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যার মধ্যে অদ্যাবধি ৩২,৪৯৭টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ১ কোটি ৮৪ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। জেলায় ভিজিএফ সহায়তা (নগদ) অর্থ খাতে বরাদ্দকৃত ৩ কোটি ৩৭ লক্ষ ৭৬ হাজার ৫৫০ টাকার পুরোটাই ইতোমধ্যে ৭৫,০৫৯ টি দুস্থ, অসহায় পরিবারের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে যার ফলে উপকৃত হয়েছে ৩,৭৫,২৯৫ জন প্রান্তিক মানুষ। এ জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ০৯ লক্ষ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ০৫ লক্ষ টাকা বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ লক্ষ্মীপুর জেলায় ১৩ লক্ষ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যা শীঘ্রই বিতরণ করা হবে।

            নোয়াখালী জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ৫ কোটি ৩৫ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৫১,৫০০ প্রান্তিক অসহায় পরিবারের মাঝে ২ কোটি ৫৮ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে এ জেলায় বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৭ কোটি ৫৪ লক্ষ ৮৮ হাজার ৮৫০ টাকা যার পুরোটাই অদ্যাবধি ১,৬৭,৭৫০টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ৬১৫টি পরিবার। জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৯ লক্ষ টাকার পুরোটাই ইতোমধ্যে ১৮০০ টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৯ লক্ষ টাকা ইতোমধ্যে ১৮০০টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।

            ফেনী জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ অর্থ সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ২ কোটি ৬৪ লক্ষ ১৫ হাজার টাকার মধ্যে ১ কোটি ৩৫ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা ২৩,৮০০ টি দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলায় ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৬৫ লক্ষ ৬০ হাজার টাকার পুরোটাই ৩৬,৮০০টি প্রান্তিক হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ফেনী জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৬ লক্ষ টাকা ইতোমধ্যে ৬০০ দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ জেলায় বরাদ্দকৃত ৬ লক্ষ টাকার বিতরণ প্রক্রিয়া অচিরেই শুরু হবে। তাছাড়া ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ৬০০টি পরিবার।

            কুমিল্লা জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ১১ কোটি ৩০ হাজার টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ৫ কোটি ৪৭ লক্ষ ১২ হাজার ৫০০ টাকা ১,০৭,৪১০টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৮ কোটি ৬০ লক্ষ ১৩ হাজার টাকার পুরোটাই ১,৯১,১৪০টি প্রান্তিক অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৪২ লক্ষ টাকার মধ্যে ইতোমধ্যে ৩২ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা ৬,৫১৮টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ১৭ লক্ষ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৪০৮ টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ৫ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। কুমিল্লা জেলায় শুকনো খাবার বাবদ বরাদ্দকৃত ১০০০ প্যাকেটের মধ্যে এ পর্যন্ত ১৫৪ প্যাকেট ১৫৪ দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ২৮২০টি পরিবার।

            চাঁদপুর জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ অর্থ সহায়তা খাতে ৫ কোটি ১৮ লক্ষ ৪৫ হাজার টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে যার মধ্যে এ পর্যন্ত ২ কোটি ৬০ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা ৫২,০৫০টি প্রান্তিক দরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। অন্যদিকে জেলায় ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৪ কোটি ৫৫ লক্ষ ৫১ হাজার ২৫০ টাকা ১,০১,২২৫ টি দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া এ জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় খাতে ৮ লক্ষ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় খাতে আরো ৮ লক্ষ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। তাছাড়া ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ১৫টি পরিবার।

            ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ৫ কোটি ৮৬ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকার মধ্যে ২ কোটি ৮৩ লক্ষ ৯৬ হাজার টাকা ৫৮,৭৪৬টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৬ কোটি ১১ লক্ষ ১৯ হাজার ৯০০ টাকার পুরোটাই ইতোমধ্যে ১,৩৫,৮২২টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ২৩০টি পরিবার। তাছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৯ লক্ষ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৭৫৪টি দুস্থ পরিবারের মাঝে ৬ লক্ষ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৯ লক্ষ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ১৭০টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ২ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

            উল্লেখ্য, সংশ্লিষ্ট জেলা তথ্য অফিসারদের মাধ্যমে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিস হতে প্রাপ্ত তথ্যসূত্রে এসব জানা গেছে। 

#

 

ফয়সল/নাইচ/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/২১৪৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ২৪৫৭

 

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের শাখা, অধি শাখাসমূহ আগামীকাল খোলা থাকবে


ঢাকা, ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৫ মে) :

 

          ‍‍ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের কারণে উপকূলীয় এলাকা-সহ সারাদেশের ঘূর্ণিঝড় সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ ও আদান-প্রদানের লক্ষ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের এনডিআরসিসি, সিপিপি অধিশাখা এবং সংশ্লিষ্ট শাখাসমুহ খোলা থাকবে।

          আগামীকাল সরকারি ছুটির দিনে সংশ্লিষ্ট শাখাসমূহের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে যথাসময়ে অফিসে উপস্থিত থাকার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে ।

#

 

সেলিম/পাশা/নাইচ/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/২০৫০ ঘণ্টা



তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৪৫৬

টেলিভিশনে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য

সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া

 

ঢাকা, ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৫ মে) :

 

          সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেল-সহ সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বিষয়টি স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো :

          মূলবার্তা : 

          “ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনী বিভিন্ন ঘাঁটিতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সেল গঠনের পাশাপাশি সার্চ এন্ড রেস্‌কিউ অপারেশন এবং মানবিক সহায়তা প্রদানের জন্য বিভিন্ন ধরনের বিমান ও হেলিকপ্টার প্রস্তুত রেখেছে ।”

 

          প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ নূর ইসলাম এর স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।  

 

#

 

পাশা/নাইচ/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/২০১৬ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ২৪৫৫

 

ঘুর্ণিঝড় ইয়াসের কারণে সবধরণের যাত্রিবাহী নৌযান চলাচল বন্ধ থাকবে


ঢাকা, ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৫ মে) :

 

          ঘুর্ণিঝড় ইয়াসের কারণে অভ্যন্তরীণ  নদীবন্দর থেকে সবধরণের যাত্রিবাহী নৌযান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ অভ‍্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।


          পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সকল ধরণের নৌযান চলাচল বন্ধ থাকবে।

#

 

জাহাঙ্গীর/পাশা/নাইচ/রফিকুর/রেজাউল/২০২১/১৯৫৮ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ২৪৫৪

 

বরিশাল বিভাগে করোনাকালীন সরকারি মানবিক সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত

 

ঢাকা, ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৫ মে) :

 

          বরিশাল বিভাগের কোভিড-১৯ দ্বিতীয় ঢেউ পরিস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্ত ও কর্মহীন হয়ে পড়া বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মাঝে সরকারের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ মানবিক সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এ বিভাগের বিভিন্ন জেলায় নগদ অর্থ সহায়তা ও ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা কার্যক্রমের আওতায় গরিব, অসহায়, দুস্থ দিনমজুরসহ হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে এসব ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়।

          বরগুনা জেলায় কোভিড-১৯ মোকাবিলা এ পর্যন্ত ত্রাণ কার্য (নগদ অর্থ সহায়তা) খাতে এ পর্যন্ত ৩০ হাজার ৪৭১টি পরিবারের ১ লাখ ২১ হাজার ৮৮৪ জনের মাঝে ১ কোটি ৪১ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তার অংশ হিসেবে ১ লাখ ৩০ হাজার ১২২টি পরিবারের ৫ লাখ ২০ হাজার ৪৮৮ জনের মাঝে ৫ কোটি ৮৫ লাখ ৪৫ হাজার ৯০০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ এ কলের মাধ্যমে ২৪৭টি পরিবারের ৯৮৮ জনের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

          জেলাসমূহের জেলা তথ্য এবং জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

#

 

জাহাঙ্গীর/পাশা/নাইচ/রফিকুর/রেজাউল/২০২১/১৯৪৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ২৪৫৩

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৫ মে) :

 

 ‌                  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৬ হাজার ৬২৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ৬৭৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭ লাখ ৯২ হাজার ১৯৬ জন।

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় ৪০ জন-সহ এ পর্যন্ত ১২ হাজার ৪৪১ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৩২ হাজার ৮১০ জন।

 

#

 

হাবিবুর/পাশা/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৮৪০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ২৪৫২

 

ঢাকা বিভাগে মানবিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত

 

ঢাকা, ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৫ মে) : 

          করোনা ভাইরাস মহামারির প্রেক্ষিতে মানবিক সহায়তা হিসেবে  সরকারের পক্ষ হতে দেশব্যাপী ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

          গতকাল ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন জেলায় ২ লক্ষ টাকা  নগদ আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। 

          মাদারীপুর  জেলায়  ১কোটি ৮১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা নগদ এবং ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে ৩ কোটি ৪৮ লক্ষ ৫৮ হাজার ৮০০ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। 

          রাজবাড়ী জেলায়  ১ কোটি ২৪ লক্ষ ২৫ হাজার ৮৩২টাকা নগদ এবং ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে ৩ কোটি ৪৮লক্ষ ৫৮হাজার ৮০০ টাকা এবং ৩৩৩ কলের মাধ্যমে ২৭৩টি পরিবার ও ১০৯২ জন লোককে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। 

          নরসিংদী  জেলায় ১কোটি ৯৮ লক্ষ ৮৯ হাজার ৫৫০ টাকা নগদ এবং ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে ৬কোটি ১৯ লক্ষ ৪৬ হাজার ৫৫০ টাকা  আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয় 

          গোপালগঞ্জ জেলায় ১ কোটি ৯৭ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা নগদ এবং ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে ৪কোটি  ২১ লক্ষ ৩ হাজার ৩৫০ টাকা ২ লক্ষ টাকার গোখাদ্য, ৫ লক্ষ টাকার শিশু খাদ্য  নগদ আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

          টাংগাইল জেলায় ৩ কোটি ৪৯ লক্ষ ১৮ হাজার ৬০০ টাকা নগদ এবং ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে ১২কোটি  ২ হাজার ৮৫০ টাকা, ৫ লক্ষ ১০ হজ টাকার  শিশু খাদ্য, ৩৩৩ কলের মাধ্যমে ২ লক্ষ ৮২ হাজার ৫ শত টাকা আর্থিক সহায়তা হিসেবে বিতরণ করা হয়েছে। 

          মুন্সিগঞ্জ জেলায় ১ কোটি ৭৫ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা নগদ এবং ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে ১ কোটি ৮০লক্ষ ৪১হাজার ৭৫০ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। 

          ফরিদপুর  জেলায় ১ কোটি ৯২ লক্ষ  টাকা নগদ এবং ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে  ৫৫ লক্ষ ৫৬ হাজার ৯০০ টাকা, শিশু খাদ্য ৪ লক্ষ টাকা এবং গোখাদ্য ৪ লক্ষ টাকা   আর্থিক সহায়তা হিসেবে প্রদান করা হয়েছে। 

          কিশোরগঞ্জ জেলায় ৬কোটি ৩৯ লক্ষ ৪৫ হাজার  টাকা নগদ এবং ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে ৪ কোটি ৯৫ লক্ষ ১৩ হাজার ৯৫০ টাকা  আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। 

          নারায়ণগঞ্জ জেলায় ১ কোটি ১৮লক্ষ টাকা নগদ এবং ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে ৩৪ কোটি ৬৯ লক্ষ ৯৯ হাজার ৭৫০টাকা এবং মহানগরীতে ৫ লক্ষ টাকা নগদ আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। 

          সংশ্লিষ্ট  জেলার  জেলা তথ্য অফিসসমূহ ঢাকা বিভাগীয়  তথ্য অফিসের মাধ্যমে  এসব তথ্য জানিয়েছে।

#

 

আনোয়ার/পাশা/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৮৩৬ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                         নম্বর : ২৪৫১

 

সিলেট বিভাগে মানবিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত

 

সিলেট, ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৫ মে) : 

            সিলেট বিভাগে করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) মোকাবিলায় সরকারের মানবিক কর্মসূচির আওতায় ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। সিলেট বিভাগের আওতাধীন সিলেট, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ শাখা হতে পাঠানো পৃথক বিবরণীতে এ সংক্রান্ত তথ্য জানানো হয়েছে। 

            সিলেট জেলায় ত্রাণ সহায়তা হিসেবে বরাদ্দকৃত ৫ কোটি ৯৮ লাখ ৯৫ হাজার টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ২ কোটি ৬৭ লাখ ৯১ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এতে উপকারভোগীর সংখ্যা ৫৩ হাজার ৩৩২টি পরিবারের ২ লাখ ৫৬ হাজার ৫৩৭ জন। সিলেট মহানগর এলাকার জন্য ত্রাণ হিসেবে বরাদ্দকৃত ১০ লাখ টাকার মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে ৫লক্ষ টাকা। এতে উপকারভোগী পরিবার ৫০০টি। উপকারভোগীর সংখ্যা ৫,০০০জন। এ জেলায় ভিজিএফ (আর্থিক সহায়তা) হিসেবে বরাদ্দকৃত ২ কোটি ৮৬ লাখ ৭৩ হাজার ১শত টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ২ কোটি ৮৬ লাখ ৭৩ হাজার ১শত টাকা। এতে উপকারভোগী ৬৩ হাজার ৭১৮টি পরিবারের ২ লাখ ৯৯ হাজার ৩৭২ জন মানুষ।

            সিলেট জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত নগদ ২৮ লাখ টাকা বিতরণ প্রক্রিয়াধীন আছে। সিলেট জেলায় গো খাদ্য বাবদ বরাদ্দকৃত নগদ ১৩ লাখ টাকা বিতরণ প্রক্রিয়াধীণ।

হবিগঞ্জ জেলায় ত্রাণ সহায়তা হিসেবে বরাদ্দকৃত ২ কোটি ৫১ লাখ ১৫ হাজার টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ২ কোটি  ১১ লাখ ৭০ হাজার  টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এতে উপকারভোগীর সংখ্যা ৪১ হাজার ২১২টি পরিবারের ১ লাখ ৯২ হাজার ৫৩৮ জন মানুষ। এ জেলায় ভিজিএফ (আর্থিক সহায়তা) হিসেবে বরাদ্দকৃত ৬ কোটি ১৭ লাখ ৪৪ হাজার ৫০ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ৬ কোটি  ১৪ লাখ ৯৫ হাজার ২০০ টাকা। ১ লাখ ৩৬ হাজার ৬৫৬টি পরিবারের ৬ লাখ ১৯ হাজার ৩৪৩ জন মানুষের মধ্যে এ অর্থ বিতরণ করা হয়। এছাড়া হবিগঞ্জ জেলায় শিশু খাদ্য হিসেবে বরাদ্দকৃত ৯ লাখ টাকা বিতরণ প্রক্রিয়াধীন। গো-খাদ্য হিসেবে বরাদ্দকৃত ৯লাখ টাকা বিতরণ প্রক্রিয়াধীণ ।   

            সুনামগঞ্জ জেলায় ত্রাণ সহায়তা হিসেবে বরাদ্দকৃত ৫ কোটি ২২ লাখ ১৫ হাজার টাকার মধ্যে  এ পর্যন্ত ২ কোটি ৮৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এতে উপকারভোগীর সংখ্যা ৫৩ হাজার ৭২০টি পরিবারের ২ লাখ ৪৮ হাজার ৬০০জন মানুষ। এ জেলায় ভিজিএফ (আর্থিক সহায়তা) হিসেবে বরাদ্দকৃত ৭ কোটি ১৬ লাখ ৯৮ হাজার ৯৫০ টাকার পুরোটাই  বিতরণ করা হয়েছে। উপকারভোগী পরিবার ১,৫৯,৩৩১টি। উপকারভোগীর সংখ্যা ৭,৯৬,৬৫৫জন। এছাড়া শিশু খাদ্য হিসেবে ১১ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়। বরাদ্দকৃত টাকা ২ হাজার ২শটি পরিবারের মধ্যে বিতরণ করা হয়। উপকারভোগী শিশু ২ হাজার ২শ জন।  গোখাদ্য হিসেবে বরাদ্দকৃত ১১ লাখ টাকা বিতরণ প্রক্রিয়াধীন।

            মৌলভীবাজার জেলায় ত্রাণ সহায়তা হিসেবে বরাদ্দকৃত ৪ কোটি ৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার মধ্যে  এ পর্যন্ত ২ কোটি  ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এতে উপকারভোগীর সংখ্যা ৪৩ হাজার ৭০০টি পরিবারের ২ লাখ ১৮ হাজার ৫০০ জন। এ জেলায় ভিজিএফ (আর্থিক সহায়তা) হিসেবে বরাদ্দকৃত ৩ কোটি ৫৬ লাখ ৬৩ হাজার ৮৫০ টাকার মধ্যে পুরোটাই বিতরণ করা হয়েছে। এতে উপকারভোগী ৭৯ হাজার ২৫৩টি পরিবারের ৩ লাখ ৯৬ হাজার ২৬৫ জন। এছাড়া শিশুখাদ্য হিসেবে বরাদ্দকৃত ৭ লাখ টাকার পুরোটাই বিতরণ করা হয়েছে।উপকারভোগী পরিবারের সংখ্যা ১৪০০টি, উপকারভোগীর সংখ্যা ৭,০০০জন। গোখাদ্য হিসেবে বরাদ্দকৃত ৭ লাখ টাকার পুরোটাই বিতরণ করা হয়েছে । উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা ১৪০০টি, উপকারভোগী লোক সংখ্যা ৭০০০জন।

#

 

আলমঙ্গীর/পাশা/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৮৩২ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                             নম্বর : ২৪৫০

খুলনা বিভাগে করোনাকালীন সরকারি ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত

ঢাকা, ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৫ মে) :

            করোনাভাইরাসের সংক্রমণজনিত রোগ কোভিড-১৯ মোকাবিলার অংশ হিসেবে চলমান বিধিনিষেধের কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করছে সরকার। তারই অংশ হিসেবে খুলনা বিভাগের বিভিন্ন জেলায় আজ গরিব, অসহায়, কর্মহীন এবং দুস্থ মানুষের মাঝে সরকারি ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে।

            যশোর জেলায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে ৬১ হাজার ৮ শত পরিবারের মাঝে ৩ কোটি ৯ লক্ষ টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ৩ লাখ ১০ হাজার ৭ শত ৯৮ টি পরিবারের মাঝে ১৩ কোটি  ৯৮  লাখ ৫৯ হাজার ১ শত টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও, ১ হাজার ৪ শত পরিবারের মাঝে শিশু খাদ্যের জন্য নগদ ৭ লক্ষ টাকা  এবং  ৩৩৩ হেল্পলাইনে কলের মাধ্যমে ৩ হাজারটি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

            বাগেরহাট জেলায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে ৪০ হাজার  ৬ শত ৫০ টি পরিবারের মাঝে ২ কোটি  ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ১ লাখ ৭২ হাজার ৮ শত ৯৯ টি পরিবারের মাঝে ৭ কোটি ৭৮ লাখ ৪ হাজার ৫ শত ৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ হেল্পলাইনে কলের মাধ্যমে ২ শত ৩৯টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

            সাতক্ষীরা জেলায় এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ ৪৫ হাজার ৯ শত ২৪ টি পরিবারের মাঝে ২ কোটি ২৯ লাখ ৬২ হাজার টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ২ লাখ ৮৭ হাজার ৩ শত ৪০টি পরিবারের মাঝে ১২ কোটি ৯৩ লাখ ৩ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৭ শত ৩৮টি পরিবারের মাঝে শিশু খাদ্যের জন্য নগদ ৩ লক্ষ টাকা এবং ১ শত ৯টি পরিবারের মাঝে গোখাদ্য হিসেবে ৪ শত ৭৯ট পরিবারের মাঝে নগদ ৩ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনে কলের মাধ্যমে ৯৭ টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

            চুয়াডাঙ্গা জেলায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে  ২৩ হাজার  ৬ শত ৬৮টি পরিবারের মাঝে ১ কোটি ৭ লাখ ৬৩ হাজার টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ৫৩ হাজার ৮ শত ২৫টি পরিবারের মাঝে ২ কোটি ৪২ লাখ ২১ হাজার ২ শত ৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ হেল্পলাইনে কলের মাধ্যমে ৪ শত ৬০ টি পরিবারের ২ হাজার ৩ শত জনকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

            নড়াইল জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ ২৪ হাজার ৯ শত ৫৪টি পরিবারের মাঝে ১কোটি ২০ লাখ ৯৩ হাজার টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ৭৬ হাজার ৭৮ টি পরিবারের মাঝে ৩ কোটি  ৪২  লাখ ৩৫ হাজার ১ শত টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও ২ হাজার ৭৭ টি পরিবারের মাঝে শুকনো খাবারের প্যাকেট এবং ৩৩৩ কলের মাধ্যমে ৩০টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

            মেহেরপুর জেলায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে ১৩ হাজার  ২ শত ৫০ টি পরিবারের মাঝে ৬২ লাখ ৬২ হাজার ৫ শত টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ১৫ হাজার ২ শত ৫০টি পরিবারের মাঝে ৬৮ লাখ ৬২ হাজার ৫ শত টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও  ৩৩৩ হেল্পলাইনে কলের মাধ্যমে ১৫টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

            মাগুরা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ত্রাণ হিসেবে ৪৩৮ টি পরিবারের  মধ্যে শিশু খাদ্য বিতরণ করা হয়।

            উল্লেখ্য, সংশ্লিষ্ট জেলা তথ্য অফিসারদের মাধ্যমে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিস হতে প্রাপ্ত তথ্যসূত্রে এসব জানা গেছে।

#

দীপংকর/পাশা/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                             নম্বর : ২৪৪৯

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পণ্যের দর মোটামুটি স্থিতিশীল
 

ঢাকা, ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৫ মে) :

          বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন ট্রেডিং কর্পোরেশন অভ্ বাংলাদেশ (টিসিবি) ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালে মে পর্যন্ত ২ লাখ ৩৩ হাজার ৭৯৪ মে.টন পণ্য দেশের ৩ কোটি ৩৩ লাখ ২৩ হাজার ৬টি পরিবারের কাছে সাশ্রয়ীমূল্যে বিক্রয় করা হয়েছে। এতে উপকৃত হয়েছেন ১৩ কোটি ৩৩ লাখ মানুষ। পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে, সয়াবিন তেল, চিনি, মশুর ডাল, পেঁয়াজ, ছোলা, আলু এবং খেজুর।

          বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দেশীয় উৎপাদন, আন্তর্জাতিক বাজার, আমদানি এবং স্থানীয় বাজার পরিস্থিতি সার্বক্ষণিকভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির সার্বিক দিক নির্দেশনায় এবং সিনিয়র সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীনের নেতৃত্বে টিম কমার্সের উদ্যোগ, প্রচেষ্টা এবং কার্যক্রমের ফলশ্রুতিতে বর্তমান কোভিড-১৯ সময়কালীন লকডাউন পরিস্থিতি এবং বিগত দুইটি রমজানে বাজারে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক থাকার পাশাপাশি এ সকল পণ্যের বাজারে মোটামুটি স্থিতিশীলতা বিরাজ করেছে।

          শুধু ভোজ্যতেলের বাজারদর এ সময় বেশ খানিকটা বৃদ্ধি পায়। ভোজ্যতেল একটি আমদানি নির্ভর পণ্য, সেহেতু ভোজ্যতেলের বাজার দর মূলত নির্ভর করে আন্তর্জাতিক বাজার দরের উঠানামার ওপর। ভোজ্যতেলের মোট চাহিদার ৯৫ ভাগেরও বেশি আমদানির মাধ্যমে পূরণ করা হয়। তাই সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে স্থানীয় বাজারেও এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। তবে, আন্তর্জাতিক বাজারে যে পরিমাণে মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে, স্থানীয় বাজারে সেই পরিমাণে মূল্য বৃদ্ধি পায়নি।

          বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাজার মনিটরিং টিম সার্বক্ষণিক বাজার মনিটরিং কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত পর্যবেক্ষণ এবং পর্যালোচনার ফলশ্রুতিতে আন্তর্জাতিক বাজারদর যে পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে, স্থানীয় বাজারদর সেই তুলনায় অনেক কম বৃদ্ধি পেয়েছে।

          এছাড়া জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর দেশব্যাপী নিয়মিত বাজার মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। পাশাপাশি, ট্রেডিং কর্পোরেশন অভ্ বাংলাদেশ (টিসিবি) ট্রাক সেলের মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন

2021-05-25-15-58-cf5b290917fcc5e90cd0c86c4389a516.docx