Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৩rd নভেম্বর ২০২৪

তথ্যবিবরণী ২৩ নভেম্বর ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ১৭৭৬

 

জুলাই গণঅভ্যুত্থান আমাদের আত্মমর্যাদা নিয়ে দাঁড়াতে শিখিয়েছে

                                                          -- নাহিদ ইসলাম

 

ঢাকা, ৮ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর):   

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মোঃ নাহিদ ইসলাম বলেছেন, যে প্রত্যাশা নিয়ে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সবাই অংশগ্রহণ করেছে, রক্ত দিয়েছে আমাদের সে প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থান আমাদের আত্মমর্যাদা নিয়ে দাঁড়াতে শিখিয়েছে। এই আত্মবিশ্বাস নিয়ে আমরা বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়তে পারবো।

আজ ঢাকায় সরকারি বিজ্ঞান কলেজে ১১তম জিএসসি ন্যাশনাল সাইনটিস্ট ম্যানিয়া এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। বিবাদ, সংঘাত শিক্ষার্থীদেরকে দেশবাসীর কাছে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করতে সহায়তা করছে। শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা গেলে জুলাই অভ্যুত্থানকেও নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা সহজ হবে। এ সুযোগ যেন কেউ নিতে না পারে। মেধাকে কাজে লাগিয়ে বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে উপদেষ্টা বলেন, আমি আপনাদের ভাই। গণঅভ্যুত্থানের মতো কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসাথে এগিয়ে যাব। ভুল করলে শুধরে দেবেন। জাতির প্রয়োজনে আমরা আবারও রাস্তায় নামবো। এখন সবাইকে লেখাপড়ায় মনোযোগী হতে হবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদান করার পাশাপাশি সকল শহিদ পরিবারকে পুনর্বাসন এবং আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে বলেও তিনি আশ্বস্ত করেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, জেন জি পৃথিবীকে দেখিয়ে দিয়েছে তারা আন্দোলন সংগ্রামে রক্ত দিয়ে দেশকে স্বৈরাচার মুক্ত করতে পারে, তারা অলস নয়। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকারি বিজ্ঞান কলেজের ছাত্রদের অংশগ্রহণ এবং আত্মত্যাগের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান উপদেষ্টা।

বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ শমশের আলী বলেন, গণ‌আন্দোলনে আহতরা যেন আজীবন স্বাস্থ্যসেবা পায়। আন্দোলনকারীদের স্বপ্ন যেন সত্য হয়। তরুণদের সুযোগ দিলে তারা বাংলাদেশকে বিশ্বদরবারে নতুনভাবে পরিচিত করাবে। সরকারি বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ কে এম আমিনুল হক বলেন, দেশ গঠনে বিজ্ঞানের বিকল্প নেই। এক্ষেত্রে তরুনদের দায়িত্ব নিতে হবে।

উল্লেখ্য, উপদেষ্টা মোঃ নাহিদ ইসলাম সরকারি বিজ্ঞান কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী।

সরকারি বিজ্ঞান কলেজের উপাধ্যক্ষ তানজিনা ফেরদৌস, নাগরিক কমিটির সদস্য সার‌ওয়ার তুষার, জুলাই বিপ্লবের অন্যতম সমন্বয়ক সরকারি বিজ্ঞান কলেজের সাবেক ছাত্র তারিকুল ইসলামসহ বিপুল সংখ্যক ছাত্রছাত্রী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

#

জসীম/ফেরদৌস/মোশারফ/সেলিম/২০২৪/২২২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ১৭৭৫

 

বিশ্ব নাগরিকত্ব শিক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল এর ডিসেমিনেশন অনুষ্ঠিত

 

ঢাকা, ৮ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর):   

 

বাংলাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষাক্রমে বিশ্ব নাগরিকত্ব শিক্ষা (গ্লোবাল সিটিজেনশিপ এডুকেশন বা জিসিইডি) এর বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে শিশুদের মধ্যে  বিশ্ব নাগরিকত্বের মূল্যবোধ, সচেতনতা ও নৈতিক দায়িত্ব গড়ে তোলার লক্ষ্যে শান্তি, মানবাধিকার, পরিবেশ, সামাজিক ন্যায়বিচার, বৈচিত্র্যের প্রতি শ্রদ্ধা এবং বিশ্ব দায়িত্ববোধ এগুলোকে শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষাক্রমে বিভিন্ন বিষয়ে উপস্থাপনা করার জন্য বিশ্ব নাগরিকত্ব শিক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল তৈরি করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ইউনেস্কোর কারিগরি সহায়তায় এই প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালটি তৈরি হয়েছে।

 

আজ  ঢাকার মিরপুরস্থ প্রাইমারি টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে ‘গ্লোবাল সিটিজেনশিপ এডুকেশন (জিসিইডি) কারিকুলাম ডেভেলপমেন্ট এন্ড ইন্টিগ্রেশন (২০২২ -২৪) প্রকল্পের’ ন্যাশনাল ডিসেমিনেশন অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার।

 

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোছাঃ নুরজাহান খাতুন, ইউনেস্কো ঢাকা অফিসের প্রোগ্রাম অফিসার (শিক্ষা) শিরীন আক্তার এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মোঃ মাহবুবুর রহমান বিল্লাহ।

#

 

জাহাঙ্গীর/ফেরদৌস/মোশারফ/সেলিম/২০২৪/২১৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ১৭৭৪

 

ভূমি ব্যবস্থাপনার সকল সুফল জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে কাজ করছে সরকার

                                                                                     -- ভুমি উপদেষ্টা

 

ঢাকা, ৮ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর):   

 

ভূমি উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ভূমি ব্যবস্থাপনার সকল সুফল জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে কাজ করছে। এজন্য ভূমি খাতে কর্মরত মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দক্ষ, প্রশিক্ষিত ও আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞান সমৃদ্ধ হতে হবে। তাদের হাতে-কলমে শিখতে হবে । প্রশিক্ষিত জনবলের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ প্রকৃত ঝামেলামুক্ত ও দুর্নীতিমুক্ত ভূমি সেবা পেতে সক্ষম হবেন ।

 

উপদেষ্টা আজ ভূমি ভবনে ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের হোল্ডিংয়ের শতভাগ নির্ভুলকরণ এবং সফটওয়্যার প্রচলন বিষয়ক এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

ভূমি উপদেষ্টা আগামী পয়লা ডিসেম্বর ২০২৪ থেকে ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ এর মধ্যে সারা দেশের ভূমি হোল্ডিং ডাটা এন্ট্রিকরণ কাজ সম্পন্ন করতে জেলা, উপজেলা ও থানা পর্যায়ের ভূমি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন। এ ব্যাপারে বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের নিবিড় তদারকির ওপর জোর দেন।

 

কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদ। এতে ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত কমিশনার (রাজস্ব), অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব), উপভূমি সংস্কার কমিশনার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টরগণ যোগদান করেন।

 

সকালে ভূমি উপদেষ্টা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আরসি মজুমদার মিলনায়তনে কক্সবাজার কমিউনিটি আলায়েন্স -ঢাকা আয়োজিত কক্সবাজার সংলাপ বিষয়ক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, কক্সবাজারের মৎস্য ,লবণ ও পর্যটন শিল্প বিকশিত করতে স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে যৌথ উদ্যোগ নিতে হবে। এ ব্যাপারে স্থানীয় পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ও সংস্কৃতিকে ঠিক রেখে গবেষণা কর্ম ও পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। এ অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান, ইতিহাসবিদ আলতাফ পারভেজ ও সংগঠনের আহ্বায়ক মুহিব্বুল মুক্তাদির তানিম বক্তব্য রাখেন।

 

পরে ভূমি উপদেষ্টা সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি কর্তৃক নিজস্ব মিলনায়তনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহিদ ও আহতদের স্মরণ সভায় বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার হাজার শিক্ষার্থীর রাজপথে সক্রিয় আন্দোলনের কারণে জুলাই- আগস্ট বিপ্লব পরিপূর্ণ রূপ পেতে সক্ষম হয়েছে।

 

#

 

আহসান/ফেরদৌস/মোশারফ/সেলিম/২০২৪/২০৪০ ঘণ্টা

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ১৭৭৩

স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবি খুবই যৌক্তিক

                                                      -- ধর্ম উপদেষ্টা

ঢাকা, ৮ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর) :   

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবি খুবই যৌক্তিক।

আজ ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের আকরাম খাঁ মিলনায়তনে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষক ফোরাম আয়োজিত ‘বৈষম্যের শিকার স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা: উত্তরণের পথ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা একথা বলেন।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, আমরা যদি ইবতেদায়ী মাদ্রাসাগুলো লালন করতে না পারি তাহলে আগামীদিনে এদেশে ইসলামি শিক্ষার ভবিষ্যৎ অন্ধকার। সাবেক প্রধানমন্ত্রী পাঁচ হাজার ইবতেদায়ী মাদ্রাসাকে এমপিওভুক্তকরণের ঘোষণা দিলেও নানা কারণে সেটা বাস্তবায়িত করা হয়নি। তিনি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষক ফোরামের দাবির সাথে সহমত পোষণ করেন।

ধর্ম উপদেষ্টা আরো বলেন, এদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট রয়েছে। কিন্তু ইবতেদায়ী মাদ্রাসার শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের কোনো ব্যবস্থা নেই। এটা বৈষম্য। এই বৈষম্য নিরসন করা প্রয়োজন।

ড. খালিদ বলেন, ইবতেদায়ী মাদ্রাসা ধর্ম মন্ত্রণালয়াধীন নয়, এটা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন। তিনি ফোরামের নেতৃবৃন্দকে তাদের দাবির বিষয়ে শিক্ষা উপদেষ্টার সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন। এছাড়া, উপদেষ্টা তাঁর পক্ষ হতে সম্ভাব্য সকল ধরনের সহযোগিতা করার বিষয়ে ফোরামের নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেন।

ড. খালিদ আরো বলেন, বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ নাগরিক মুসলমান। এখানে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীও রয়েছে। ধর্ম চর্চা, ধর্ম পালন ও ধর্ম প্রচার সকল নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। তিনি বলেন, এদেশের পাঠ্যক্রমে আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, ঈমান, আকিদা, কুরআন ও সুন্নাহর আদর্শ প্রভৃতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এটা না হলে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীরা তাদের ধর্ম শিখবে। এটা নিয়ে আমাদের কোন আপত্তি নেই। ঠিক একইভাবে মুসলমানদেরকে তাদের কুরআন, সুন্নাহ, ঈমান, আকিদা সম্পর্কে শিক্ষালাভের অধিকার থাকতে হবে। তিনি আরো বলেন, অতীতে এদেশে বারবার ইসলামি শিক্ষাকে সংকুচিত করার চক্রান্ত করা হয়েছে। এ চক্রান্ত আর চলবে না।

এতে লিখিত প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ড. মুহাম্মদ মাসউদুর রহমান তালুকদার। আলোচনা সভায় ফোরামের পক্ষ হতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ন্যায় স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসাগুলোকে জাতীয়করণ-সহ সাত দফা দাবি উপস্থাপন করা হয়।

স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষক ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি শেখ নজরুল ইসলাম মাহবুবের সভাপতিত্বে এ আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশন বোর্ড অব গভর্নরসের সদস্য ও বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সিনিয়র সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল মোমেন, জাতীয় শিক্ষক ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক নাছির উদ্দীন খান ও জাতীয় শিক্ষক ফোরামের সিনিয়র সহসভাপতি মাওলানা এ বি এম জাকারিয়া।

#

আবুবকর/পবন/ফেরদৌস/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/১৯৩০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                           Number: 1772

After the instructions of Environment Advisor
Cleanliness Drive and Awareness Campaigns organised in

Kuakata and Barisal Division to Remove Plastic Waste

 

Dhaka, 23 November:
 

The Department of Environment has undertaken cleanliness and awareness campaigns across various locations in Barisal Division, including Kuakata Beach. This initiative followed the announcement by Environment Advisor Syeda Rizwana Hasan to clean Saint Martin’s Island, Cox’s Bazar and Kuakata.

 

During the campaign, 323 kg of plastic waste was collected from a 6-kilometer stretch of Kuakata Beach. The waste included food wrappers, polythene, single-use plastic, bottles, cigarette packets, fishing nets, cosmetic items and e-waste.

 

Additionally, awareness programs were conducted with the participation of students and the general public at institutions such as Barisal Zilla School, Barisal Sadar Girls' School, Chand Pasha High School in Babuganj, Karapur Dakhil Women’s Madrasa, Patuakhali Government Jubilee High School, Barisal University, and various schools and madrasas near Kuakata. Awareness campaigns were also organized in markets across Barisal, Barguna, and Patuakhali.

 

The cleanliness drive saw active participation from Ashikur Rahman Shome of the Ministry of Environment, Mohammad Asaduzzaman from the Department of Environment in Patuakhali, students from Dhaka University, and members of CEGIS.

 

Director General of the Department of Environment, Dr. Abdul Hamid, stated, Beaches are being polluted due to the negligence of tourists. Necessary measures will be taken in this regard. He urged everyone to avoid littering with plastics and to cooperate in keeping beaches and tourist spots clean.

 

#

 

Dipankar/Paban/Sanjib/Salim/2024/19.00 Hrs.
 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                         নম্বর: ১৭৭১

মাছের প্রজননে সময় না দিয়ে মানুষ  দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে

                                         ---মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

 

সিলেট, ৮ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর):  

 

    মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, হাওরে মাছ প্রকৃতির দান। প্রকৃতির বিরুদ্ধাচারণ করে মাছের প্রজননের জন্য নির্দিষ্ট সময় না দিয়ে মানুষ ভোক্তা ও আহরণকারী হিসেবে অত্যন্ত দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে।

  আজ সিলেট নগরীর সুবিদবাজারস্থ খাঁনস্ প্যালেস কনভেনশন হলে ‘হাওরে মৎস্যসম্পদ রক্ষায় স্টেকহোল্ডারস কনসাল্টেশন ওয়ার্কশপ’ এ প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।   

    মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, হাওরে মাছের গতিপথে অপরিকল্পিত বাঁধ দিয়ে ও রাস্তা নির্মাণ করে মাছের বিচরণ ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে। নিষিদ্ধ জাল দিয়ে মাছ ধরে দেশীয় প্রজাতিগুলোকে ধ্বংস করা হয়েছে। 

     মৎস্য সম্পদ রক্ষায় যারা মাছ ধরছেন তাদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, এখন মৎস্যজীবীর আগে প্রকৃত মৎস্যজীবী, অরিজিনাল মৎস্যজীবী-এরকম যে ভাষা চলে আসছে-এটার মানে হচ্ছে এ পেশায় যারা নিয়োজিত তাদের প্রতি অনেক অন্যায় করা হয়েছে। যারা সত্যিকারের মৎস্যজীবী তাদেরকে মূল্যায়ন করা হয়নি। অতি মুনাফাকারীরা ব্যবসার নামে মাছের ক্ষতি করছে। এজন্য প্রকৃত মৎস্যজীবীদের স্বার্থে দেশীয় প্রজাতির মাছ সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জরুরি। মাছ ধরা পেশাকে আধুনিকায়ন করতে হবে, যাতে তারা সম্মানের সাথে বাঁচতে পারেন।

     মাছের প্রজননকালীন মাছ ধরা নিষিদ্ধের বিষয়ে হাওর অঞ্চলে বিলবোর্ড ও রেডিও-টেলিভিশনে এ সংক্রান্ত প্রচারণা করা যেতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, হাওর অঞ্চলে মাছ ধরা নিষিদ্ধের পাশাপাশি পর্যটনও এসময়ে নিষিদ্ধ করতে হবে। 

     উন্মুক্ত আলোচনায় সিলেট বিভাগের সাত জেলার মৎস্যজীবী প্রতিনিধিরা বলেছেন, মাছের প্রজনন সমস্যা হচ্ছে। ইতোমধ্যে অনেক প্রজাতি বিলুপ্তি হয়েছে। আরো প্রজাতি বিলুপ্তির পথে। ফসল রক্ষায় বাঁধের কারণে মাছের প্রজনন ব্যাহত হচ্ছে। অধিক কীটনাশক ব্যবহার, হাওরের ইজারা প্রথা, সেচ দিয়ে মাছ শিকার-সহ বিভিন্ন কারণে হাওরের মাছ হারিয়ে যাচ্ছে। মাছ ডিম কম দিচ্ছে ও সব ডিম থেকে বাচ্চাও ফুটছে না। বিভিন্ন জাল দিয়ে মৎস্য শিকার করা হচ্ছে। এ অবস্থা থেকে রক্ষা পেতে তারা বিলগুলো খনন, জাল নিষিদ্ধ, ফসলি জমিতে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার কমানোর ওপর জোর দিয়েছেন মৎস্যজীবীরা। তারা  জৈষ্ঠ্য-আষাঢ় মাসে মা মাছ ধরা নিষেধের ওপর গুরুত্বারোপ করে নিষিদ্ধকালীন মৎস্যজীবীদের সরকারি সহায়তা দেওয়ার আহ্বান জানান।

     মৎস্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগ আয়োজিত মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এটিএম মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে আরো বক্তৃতা করেন, সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমদ ছিদ্দীকী, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দা নওয়ারা জাহান, সিলেট বিভাগের জেলা প্রশাসকবৃন্দ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ, সিলেট বিভাগের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা এবং মৎস্যজীবীরা এসময় উপস্থিত ছিলেন।

 

                                                 #

মামুন/পবন/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৪/১৯০৮ ঘণ্টা

 

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ১৭৭০

 

উদ্যোক্তাদের দেশে ধরে রাখার জন্য সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে

                                                           ---প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

 

ঢাকা, ৮ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর): 

 

      প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি হচ্ছে- এটি খুব ভালো খবর। উদ্যোক্তাদের অধিকাংশই বিদেশে চলে যান। তাদেরকে দেশে ধরে রাখার জন্য
সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। কারণ দেশের জন্য তাদেরকে বেশি প্রয়োজন।

     উপদেষ্টা আজ ঢাকার ধানমন্ডিস্থ ড্যাফোডিল প্লাজায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ডিপার্টমেন্ট অব্ ইনোভেশন এন্ড এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ আয়োজিত ‘গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ উইক ২০২৪’ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

     অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ নেটওয়ার্ক বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাষ্টিবোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মোঃ সবুর খান, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার দক্ষতা বিশেষজ্ঞ গুণীজন দাল্লাকটি, মাইক্রোসফট বাংলাদেশ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক  ইউসুফ ফারুক, বাংলাদেশ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শওকত হোসেন, বাংলাদেশ ফেডারেশন অব উইমেনস্ এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ এর সভাপতি ড. রুবিনা হোসেন এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ইনোভেশন এন্ড এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ কামরুজ্জামান।

     অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ উইক ২০২৪ এর ন্যাশনাল হোস্ট ও বাংলাদেশ স্কিল ডেভেলাপমেন্ট ইন্সটিটিউটের নির্বাহী পরিচালক কে এম হাসান রিপন।

      উপদেষ্টা বলেন, ব্রিটিশ আমল থেকে আমাদের এই অঞ্চলে উদ্যোক্তারা সফল হতে পারেননি। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সেটা হতে দেয়নি। তারা 'চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত' দিয়ে কৃষিকে ধ্বংস করেছে। একটি শ্রেণি তৈরি করেছিল সেটা হলো কেরানি শ্রেণি। ১৯৪৭ ও ১৯৭১ সালে দুইবার স্বাধীন হওয়ার পরও আমাদের লিগেসি রয়ে গেছে। আমরা সেখান থেকে বের হতে পারিনি। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ এডুকেশন সিস্টেম এরকম যে লেখাপড়া শেষ করে চাকরি ছাড়া অন্য কিছু ভাবে না। বিশ্বে প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হচ্ছে। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমরা এগিয়ে যেতে পারছি না। মানুষ মুক্ত চিন্তা করবে, কল্পনা করবে, উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তি প্রকাশ করবে। তাহলে আমাদের পরিবর্তন আসবে।

     ‘বাধা দূর করুন এবং সবাইকে স্বাগত জানান’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে বাংলাদেশে ১৮-২৪ নভেম্বর ২০২৪ গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ উইক চলছে।

     এ বছর গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ উইক (১৮-২৪ নভেম্বর) বিশ্বের ২০০টি দেশ জুড়ে উদযাপিত হয়। যেখানে ৪০ হাজার এর বেশি ইভেন্ট এবং দশ মিলিয়ন মানুষ এই উদযাপনে অংশ নেয়। বাংলাদেশে গ্লোবাল এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ নেটওয়ার্ক-বাংলাদেশ (জিইএন-বাংলাদেশ) ৫০টিরও বেশি অংশীদার সংস্থার সাথে ৫০০টির বেশি ইভেন্ট আয়োজন করে। যা সরাসরি ১ লাখ এবং ডিজিটালি ৩০ লাখ যুবককে প্রভাবিত করে।

 

#

জাহাঙ্গীর/পবন/ফেরদৌস/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৪/ ১৮১২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ১৭৬৯

 

কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান, ৩২৩ কেজি প্লাস্টিক বর্জ্য অপসারণ

 

ঢাকা, ৮ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর): 

 

     পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালিত হয়েছে। পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের ঘোষণার পর সেন্টমার্টিন, কক্সবাজার ও কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত পরিচ্ছন্ন করার লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়।

 

     এই অভিযানে ৬ কিলোমিটার সমুদ্র সৈকত এলাকা থেকে ৩২৩ কেজি প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ করা হয়। বর্জ্যের মধ্যে ছিল ফুড র‌্যাপার, পলিথিন, একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক বোতল, সিগারেটের প্যাকেট, মাছ ধরার জাল, প্রসাধনী সামগ্রী এবং ই-বর্জ্য। অভিযানকালে সাধারণ মানুষ, ব্যবসায়ী ও পর্যটকদের সচেতন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়।

 

     পরিচ্ছন্নতা অভিযানে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের আশিকুর রহমান সমী, পটুয়াখালী পরিবেশ অধিদপ্তরের মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সিইজিআইএস-এর ৩০ জন অংশগ্রহণ করেন।

 

     পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ বলেন, পর্যটকদের অসচেতনতার কারণে সৈকতগুলো দূষিত হচ্ছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি সৈকত-সহ সব পর্যটন স্পট পরিচ্ছন্ন রাখতে সবার সহযোগিতা কামনা করেন।

 

                                                   #

দীপংকর/পবন/ফেরদৌস/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৪/১৭৪২ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১৭৬৮

মর্যাদাপূর্ণ সমাজ রূপান্তরে কাজ করতে হবে

                                -বাণিজ্য উপদেষ্টা

ঢাকা, ৮ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর) :   

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, মর্যাদাপূর্ণ সমাজ রূপান্তরে কাজ করতে হবে। আর এতে সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। 

          উপদেষ্টা আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ডিআরইউ’র প্রয়াত সদস্য সন্তানদের মাঝে বৃত্তির চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।   

উপদেষ্টা বলেন, দেশে বিগত ১৫ বছরে একটি ক্রিমিনালাইজেশন সভ্যতা গড়ে উঠেছিল। রাষ্ট্রের মধ্যে আমাদের সমাজ অসম্ভবভাবে বিভক্ত ছিল। ভীতসন্ত্রস্ত ছিল প্রত্যেক সেক্টরের লোকজন। বাজারে নিত্যপণ্যের দাম কিছুটা কমে এসেছে উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, আমরা চেষ্টা করছি, আসন্ন রমজানকে কেন্দ্র করে বাজারকে যতটুকু সম্ভব সহনশীল করতে। চাহিদা ও যোগানের বিষয়কে যেন একটা সমানুপাতিক হারে রাখতে পারি। এজন্য  তিনি গণমাধ্যমকর্মীদের সহযোগিতা কামনা করেন। দেশে চিনি, তেল ও পেঁয়াজের দাম কমেছে বলে মন্তব্য করে উপদেষ্টা বলেন, আপনাদের সকলের সহযোগিতায়  এসব পণ্যের দাম কিছুটা কমে এসেছে ইতোমধ্যে। জ্ঞান অর্জনকে একটি চলমান প্রক্রিয়া উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, শিক্ষার্থীদের জ্ঞান অর্জনে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং একই সাথে লক্ষ্য অর্জনে প্রত্যয়ী হতে হবে।

 ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির সভাপতি মো: শুকুর আলী শুভ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন   এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালক ও চেয়ারম্যান রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটি একেএম মোস্তাফিজুর রহমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. রবিউল ইসলাম। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মহি উদ্দিন। 

 পরে ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির প্রয়াত সদস্য সন্তানদের হাতে শিক্ষা বৃত্তির চেক তুলে দেয়া হয়। 

 #

কামাল/রবি/আলী/শফিক/২০২৪/১৪০৩ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১৭৬৭   

কারার মাহমুদুল হাসানের ‘আমার জীবন, আমার জিন্দেগি’ শীর্ষক পুস্তকের মোড়ক উন্মোচন

ঢাকা, ৮ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর) :    

       লেখক কারার মাহমুদুল হাসানের তিন খন্ডে প্রকাশিত ‘আমার জীবন, আমার জিন্দেগি’ শীর্ষক পুস্তকের  মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। উন্মোচন অনুষ্ঠান আজ ঢাকার ফার্মগেটে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের প্রধান ভবনের তৃতীয় তলায় মূল অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।         

 উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ডক্টর কামাল সিদ্দিকী ও বিশেষ অতিথি হিসেবে সাবেক সচিব এ বি চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। সাবেক সচিব তসলিমুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।    

 #

পিআইও/রবি/আলী/শফিক/২০২৪/১০৫০ ঘণ্টা   

 তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ১৭৬৬

 

ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদ্‌যাপিত

ওয়াশিংটন ডিসি, ৮ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর):     

ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে ৫৩তম সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে গত বৃহস্পতিবার এক অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নেভাল অপারেশনস ফর ইন্টিগ্রেশন অব ক্যাপাবিলিটিস অ্যান্ড রিসোর্সেস এর ভাইস অ্যাডমিরাল জে. ব্র্যাড স্কিলম্যান।  

অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কূটনীতিক, ডিফেন্স অ্যাটাচে, পেন্টাগন ও স্টেট ডিপার্টমেন্টসহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য সরকারি অফিসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অন্যান্য অতিথিবৃন্দের মাঝে প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাশাপাশি দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের Chargé d'Affaires a.i. ডিএম সালাহউদ্দিন মাহমুদ এবং দূতাবাসের ডিফেন্স অ্যাটাচে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ শাহেদুল ইসলাম অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

ভাইস এডমিরাল জে. ব্র্যাড স্কিলম্যান তাঁর বক্তব্যে জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসা করেন। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর অবদানকে অগ্রগণ্য করে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার ও আত্মোৎসর্গকে বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় এক মহিমান্বিত অর্জন হিসেবে উল্লেখ করেন। এছাড়া, তিনি শান্তি ও সমৃদ্ধির অগ্রগতির জন্য অব্যাহত সহযোগিতার জন্য তাঁর আশা প্রকাশ করে বাংলাদেশ এবং মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে শক্তিশালী অংশিদারিত্বের ওপর জোর দেন।   

Chargé d'Affaires a.i.  মাহমুদ তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সকল সদস্যসহ আত্মত্যাগকারী লাখো শহিদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তিনি বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গভীর ও বহুমুখী প্রতিরক্ষা সহযোগিতার ওপর জোর দেন এবং উল্লেখ করেন যে উভয় দেশ গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা ইস্যুতে অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে। মাহমুদ বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতার কথা তুলে

2024-11-23-16-38-2ad54d155b2fb620b1ac8bf689bdf208.docx