Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ নভেম্বর ২০১৭

তথ্যবিবরণী 27.11.2017

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর :৩২১৫
মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) : 
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
 
আজ কুতুপালং-১ ক্যাম্পে ৩ শত ৫৯ জন পুরুষ, ৩ শত ২৫ জন নারী মিলে ৬ শত ৮৪ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ৮ শত ২৬ জন পুরুষ, ৮ শত ৩১ জন নারী মিলে ১ হাজার ৬ শত ৫৭ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৩ শত ৫৩ জন পুরুষ, ৪ শত ৭৩ জন নারী মিলে ৮ শত ২৬ জন, থাইংখালী -১ ক্যাম্পে ৯ শত ৮৮ জন পুরুষ, ১ হাজার ৯২ জন নারী মিলে ২ হাজার ৮০ জন, থাইংখালী -২ ক্যাম্পে ৪ শত ১০ জন পুরুষ, ৩ শত ৭৪ জন নারী মিলে ৭ শত ৮৪ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ৮৭ জন পুরুষ, ১ হাজার  ৪৭ জন নারী মিলে ২ হাজার ১ শত ৩৪ জন, শামলাপুর ক্যাম্পে ১ শত ৬৬ জন পুরুষ, ২ শত ৪৩ জন নারী মিলে ৪ শত ৯ জন এবং পুরোদিনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ৮ হাজার ৫ শত ৭৪ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নতুন পুরাতন মিলে মোট ৬ লাখ ৮২ হাজার ১ শত ৬২ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।
সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক আজ পর্যন্ত ৩৬ হাজার ৩ শত ৭৩ জন এতিম শিশু শনাক্ত করা হয়েছে। 
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক ২৫ আগস্টের পর থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ৬ লাখ ৩৫ হাজার জন। অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে। এছাড়া পূর্বের ২ লাখ ৪ হাজার ৬০ জন মিয়ানমার নাগরিক বাংলাদেশে অবস্থান করছে।
#
সাইফুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৯৪৯ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                    নম্বর : ৩২১৬
মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) : 
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস থেকে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। 
      উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ২০ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ৪১ ট্রাকের মাধ্যমে ৮৩ মেট্রিক টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ৮ হাজার ৩ শত ২০ প্যাকেট শুকনো খাবার,  ৫ শত ৪৪ প্যাকেট শিশুখাদ্য, ১৪ হাজার ৩ শত ৭৮ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।  
জেলা ত্রাণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ পর্যন্ত কক্সবাজার ৪টি খাদ্য গুদামে প্রাপ্তি ও প্রদানের পর ২ হাজার ৩ শত ৭২ মেট্রিক টন চাল, ৮০ মেট্রিক টন ডাল, ৯১ হাজার ১ শত ২৯ লিটার তেল, ৬১ মেট্রিক টন লবণ, ৭৩ মেট্রিক টন চিনি, ৩ হাজার  ৮ শত ৮ কেজি আটা, ৭৪ হাজার ২ শত ৭০ কেজি গুঁড়োদুধ, ১৬ হাজার ১ শত পিস ও ৪৮৯ বান্ডিল কম্বল, ৫১১ টি তাঁবু ও ত্রিপল মজুত রয়েছে।
জেলা প্রশাসক, কক্সবাজার এবং জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা কর্তৃক যৌথভাবে পরিচালিত “অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকদের মানবিক সহায়তা” নামক সোনালী ব্যাংক, কক্সবাজার শাখার চলতি হিসাব নং- ৩৩০২৪৬২৫ এ আজ পর্যন্ত ৩ কোটি ৮৭ লাখ ২৬ হাজার ৬ শত ৩১ টাকা জমা রয়েছে।
#
সাইফুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৯৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩২১৪ 
 
শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অভ্ ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির সমাবর্তনে শিক্ষামন্ত্রী
জাতির মৌলিক সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসতে হবে
 
ঢাকা, ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর): 
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সৃষ্ট জ্ঞান জাতির মৌলিক ও বিশেষ সমস্যাগুলোর সমাধান দিতে পারে। তাই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে জ্ঞানচর্চা, গবেষণা এবং নতুন জ্ঞান অনুসন্ধান ও সৃষ্টি করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সে ধরনের পরিকল্পনা থাকতে হবে। 
শিক্ষামন্ত্রী আজ ঢাকায় বসুন্ধরা কনভেনশন সিটিতে শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অভ্ ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতির প্রতিনিধি হিসেবে সভাপতির বক্তৃতায় একথা বলেন। তিনি আরো বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ এবং গুণগত মান বৃদ্ধির জন্য অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। এ জন্য বিষয় বাছাই, শিক্ষাক্রম উন্নয়ন, শিক্ষাদানের পদ্ধতি অব্যাহতভাবে উন্নত ও যুগোপযোগী করতে হবে। ব্যবসা ও মুনাফার চিন্তা ত্যাগ করে জনকল্যাণ, সেবার মনোভাব ও শিক্ষায় অবদান রাখার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। 
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী এ কে এম মোজাম্মেল হক, শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অভ্ ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির বোর্ড অভ্ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান মোঃ ইমামুল কবির শান্ত, উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী এম মফিজুর রহমান এবং রেজিস্টার হোসনে আরা রহমান বক্তব্য রাখেন। সমাবর্তন বক্তা ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নান। 
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এখনও তাদের ন্যূনতম শর্ত পূরণ করতে পারেনি। যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় নির্ধারিত শর্ত পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে, নিজস্ব ক্যাম্পাসে এখনো যায়নি এবং একাধিক ক্যাম্পাসে পাঠদান পরিচালনা করছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি বলেন, সরকারি বা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকারী সকল শিক্ষার্থীর জন্যই সরকার মানসম্মত শিক্ষা এবং সকল সুযোগ নিশ্চিত করতে চায়। নতুন প্রজন্মকে আধুনিক বাংলাদেশের নির্মাতা হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাদেরকে দায়িত্বশীল দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে বিজ্ঞান-প্রযুক্তিতে দক্ষ, সৎ এবং নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। জ্ঞান ও মেধার প্রয়োগে সৃজনশীল হওয়ার জন্য তিনি তাদের প্রতি আহ্বান জানান।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে নতুন প্রজন্মই অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।
পরে শিক্ষামন্ত্রী কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে সার্টিফিকেট ও এওয়ার্ড বিতরণ করেন।
#
আফরাজ/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৯৩৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩২১৩ 

সামাজিক বনায়ন প্রান্তিক জনগণের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে
                                                   ---পরিবেশ ও বন মন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর): 

বর্তমান সরকার গৃহীত সামাজিক বনায়ন কার্যক্রম দেশের প্রান্তিক জনগণের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখছে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ ও বন মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন। আজ ঢাকায় আগারগাঁওয়ে বন ভবনে সামাজিক বনায়নের উপকারভোগীদের মধ্যে লভ্যাংশের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে ঢাকা বন বিভাগের গাজীপুর জেলার ১৫১ জন উপকারভোগীর মধ্যে ২ কোটি ৫২ লাখ টাকার চেক বিতরণ করা হয়। 

অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী প্রকৃতি ও পরিবেশ প্রতিবেশ স্বাভাবিক রেখে এ ধরণীকে প্রাণিকুলের বাসযোগ্য রাখতে প্রাকৃতিক বনাঞ্চলের সংরক্ষণ ও উন্নয়ন করতে হবে। পাশাপাশি সামাজিক বনায়নের মাধ্যমে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন সাধন করতে হবে। তিনি আরো বলেন,  বৃক্ষ অমূল্য সম্পদ। জীবন, জীবিকা ও পরিবেশের জন্য বৃক্ষ অপরিহার্য। আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বৃক্ষ প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে পৃথিবীকে বাসযোগ্য করে রাখছে। পৃথিবীর প্রাণিকূল বস্তুত উদ্ভিদরাজীর ওপর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নির্ভরশীল। 

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি পরিবেশ ও বন উপমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল্ ইসলাম জ্যাকব বলেন, বাংলাদেশ পৃথিবীর একটি অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। অধিক জনসংখ্যা ও দারিদ্র্য আমাদের বনাঞ্চল সংরক্ষণের প্রধান অন্তরায়। এ প্রেক্ষাপটে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে বৃক্ষ সম্পদ বৃদ্ধির কোন বিকল্প নেই। আর্থসামাজিক উন্নয়নের মাধ্যমে জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর। সামাজিক বনায়ন বাংলাদেশের বন ব্যবস্থাপনায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধান বন সংরক্ষক মোহাম্মদ সফিউল আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের সচিব ইসতিয়াক আহমদ সহ সামাজিক বনায়নের অংশীদারবৃন্দ ও বন অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশগ্রহণ করেন। 
#

পাশা/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৮৪১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩২১২ 
 
কক্সবাজার ও গাইবান্ধা জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত দুই সদস্যের শপথ গ্রহণ
 
ঢাকা, ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :  
আজ স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রীর অফিসকক্ষে কক্সবাজার ও গাইবান্ধা জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত দুই জন সদস্যের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সদস্যগণ হলেন কক্সবাজার জেলা পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ডের সদস্য আনোয়ার পাশা চৌধুরী এবং গাইবান্ধা জেলা পরিষদের ৮ নং ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ মনোয়ারুল হাসান।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন সদস্যদের শপথবাক্য পাঠ করান।
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবদুল মালেক শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। এ সময় স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্ত্তী, অতিরিক্ত সচিব মোঃ মাহবুব হোসেন এবং কক্সবাজার ও গাইবান্ধা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ১৮ জানুয়ারি দেশের ৮টি বিভাগের ৬১টি জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত ১ হাজার ১শ’
৬৯ জন সদস্যের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
#
 
জাকির/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮১৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩২১১ 
 
গণতন্ত্রের জন্যই ২৭ বছর পরও ডাঃ মিলন প্রাসঙ্গিক
                                         --- তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :  
‘ডাঃ মিলনের রক্তে পাওয়া গণতন্ত্রকে জঙ্গিবাদের কবল থেকে মুক্ত রাখার সংগ্রামে ২৭ বছর পরও তিনি প্রাসঙ্গিক’, বলেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর গণতান্ত্রিক আন্দোলনে স্বৈরশাসকের গুলিতে শহীদ ডাঃ মিলন স্মরণে আজ ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের টিএসসি সংলগ্ন ডাঃ মিলনের সমাধিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের পর টিএসসি চত্বরে শহীদ ডা. মিলন সংসদ আয়োজিত সভায় তিনি একথা বলেন। 
মন্ত্রী বলেন, ‘যে গণতন্ত্র আমরা মিলনের রক্তে পেয়েছি, এই জঙ্গি-সাম্প্রদায়িক অপরাজনীতির কারণেই সেই গণতন্ত্র হুমকির মুখে পড়ে। ডাঃ মিলনের রক্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বাংলাদেশকে জঙ্গি-সন্ত্রাসমুক্ত রেখে গণতন্ত্র ও শান্তির পথে এগিয়ে নিতে আমরা মহাজোট করেছি। মিলনের রক্তকে সম্মান জানাতে ও গণতান্ত্রিক চর্চাকে এগিয়ে নিতে তাই মহাজোটের ঐক্য ধরে রাখতে হবে। আর সেজন্যই ডাঃ মিলন ২৭ বছর পরও আজ প্রাসঙ্গিক।’ 
হাসানুল হক ইনু এসময় বিএনপি’র বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, ‘সামরিক শাসন অবসান করে গণঅভ্যুত্থানকে সফল করতে ডাঃ মিলন তার বুকের  রক্ত ঢেলে দেন, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক পথে চলা শুরু করে। কিন্তু বিএনপি-জামাত চক্র এর পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তারা রাজনৈতিক ক্ষমতাকে ব্যবহার করে একাত্তরের খুনি, রাজাকার ও সন্ত্রাসীদের ক্ষমতার বলয়ে আশ্রয় দেয়। তারা সাম্প্রদায়িক সহিংস রাজনীতির সূত্রপাত ঘটায়, ইতিহাসকে বিকৃত করে ও ধামাচাপা দিয়ে রাখে, রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে, গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসে লিপ্ত হয়।’
‘দেশে যাতে আর রাজাকার, স্বৈরাচারী, সামরিক সরকার না আসে, সেই মহাসংগ্রামে ডাঃ মিলন আমাদের প্রেরণার উৎস’, বলেন তিনি। 
শহীদ ডাঃ মিলন সংসদের সভাপতি ডাঃ মাহবুবুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে স্মরণসভায় আরো বক্তব্য রাখেন সংসদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডাঃ আবু সালেহ বাবলু, জাসদ নেতা ওবায়দুর রহমান চুন্নু, জাতীয় যুবজোট সভাপতি রোকনুজ্জামান রোকন, জাতীয় শ্রমিক জোটের সাধারণ সম্পাদক নাঈমুল আহসান জুয়েল প্রমুখ।
এর পরপরই তথ্যমন্ত্রী ঢাকা মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণে শহীদ ডাঃ মিলনের কবরে পুষ্পাঞ্জলি অর্জনের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ও উপস্থিত সাংবাদিকবৃন্দের সাথে মতবিনিময়কালে ডাঃ মিলনের আত্মত্যাগের বর্তমান প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরেন।
#
 
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮১০ঘণ্টা  
 

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৩২১০ 
 
বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রয়েছে
                      --- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী 

কেশবপুর (যশোর), ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :  
হাজার বছর ধরে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রয়েছে। সব সম্প্রদায়ের মানুষ এদেশে একসাথে মিলেমিশে সুখেশান্তিতে বসবাস করছেন।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক আজ যশোরের কেশবপুর পৌরসভায় কেশবপুর পাইলট স্কুল এন্ড কলেজে বিজয়া পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে এই কথা বলেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য পংকজ দেবনাথ এবং সংসদ সদস্য স্বপন ভট্টাচার্য। কেশবপুর পূজা উদ্যাপন পরিষদ এই অনুষ্ঠান আয়োজন করে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এদেশে অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির বীজ বপন করেন এবং লালন-পালন করেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের উন্নয়নে কাজ করছে। যারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে সচেতন থাকার জন্য এসময় আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।

#

মাসুম/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৫০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩২০৯ 
 
প্রতিটি দেশের জন্য বাংলাদেশে স্পেশাল ইকোনমিক জোন গড়ে তোলা হবে
                                                                    -বাণিজ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর): 
 
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ কলকাতায় আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে বিভিন্ন দেশ থেকে আগত বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে ‘স্পেশাল ইকোনমিক জোন’ এ বিনিয়োগের সুযোগ গ্রহণ করার আহ্বান জানান।
 
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও ইন্ডিয়ান চেম্বার অভ্ কমার্স এর সহযোগিতায় ২৬ নভেম্বর কলকাতায় ওয়েস্টিন হোটেলে ঐড়ৎধংরং কর্তৃক আয়োজিত ঐড়ৎধংরং অংরধ গববঃরহম এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তোফায়েল আহমেদ এ আহ্বান জানান।
 
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দু’টি প্রতিশ্রুতি দিয়ে দেশ পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলেন দেশকে মধ্যমআয়ের দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা, অন্যটি ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে নি¤œ মধ্যমআয়ের দেশে প্রবেশ করেছে। আগামী ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যমআয়ের দেশে প্রবেশ করবে।
 
তোফায়েল বলেন, বাংলাদেশের সাথে ভারতের বাণিজ্য ব্যবধান অনেক বেশি। নন ট্যারিফ ও প্যারা ট্যারিফ সংক্রান্ত শুল্ক জটিলতার কারনে ভারতে বাংলাদেশের পণ্য আশানুরূপ রপ্তানি হচ্ছে না। বাণিজ্য বাধাসমূহ দূর করা হলে ভারতে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাবে।
 
মন্ত্রী বলেন, প্রত্যকটি দেশের জন্য আলাদা করে ‘স্পেশাল ইকোনমিক জোন’ থাকবে। প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ১০০টি ‘স্পেশাল ইকোনমিক জোন’ গড়ে তোলা হচ্ছে। ইতোমধ্যে
 
বিশ্বের অনেক দেশের বিনিয়োগকারীগণ এখানে বিনিয়োগ করতে এগিয়ে এসেছেন। সরকার বিনিয়োগকারীর জন্য বিশেষ সুবিধা ঘোষণা করেছে। বিনিয়োগকারীগণ এখন শতভাগ বিনিয়োগ করতে পারেন এবং যেকোন সময় লাভসহ বিনিয়োগকৃত অর্থ ফিরিয়ে নিতে পারবেন।
 
সুইজারল্যান্ডের প্রতিষ্ঠান ঐড়ৎধংরং এর সভাপতি ঋৎধহশ ঔঁৎমবৎ জরপযঃবৎ এর সঞ্চালনায় সারাবিশ্বের কয়েকশত বিনিয়োগকারীর উপস্থিতিতে মিটিং এ আরো বক্তব্য রাখেন মিয়ানমারের মান্ডালে অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রী তধি গুরহঃ গধঁহম ও ইন্ডিয়ান চেম্বার অভ্ কমার্স এর সভাপতি ঝযধংযধিঃ এড়বহশধ.
 
একই দিন সকালে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ মৌলানা আজাদ কলেজ (পূর্বতন ইসলামিয়া কলেজ) এর বেকার হোস্টেলের ২৪ নম্বর কক্ষ পরিদর্শন করেন যেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪৩-৪৭ খ্রিস্টাব্দে অবস্থান করছিলেন। অতপর ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন মুজিবনগর সরকারের প্রধান কার্যালয়, ৮ থিয়েটার রোড, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কর্মকা-ের স্থান ৫৭/৮ বালিগঞ্জ সার্কুলার রোড এবং মুক্তিযুদ্ধকালে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ (তোফায়েল আহমেদসহ) অবস্থানের ঠিকানা ২২, ভবানীপুরে সানি ভিলা পরিদর্শন করেন।
 
 #
লতিফ/অনসূয়া/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৪২৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩২০৮ 
 
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা শীর্ষক কর্মশালা ২৮ নভেম্বর
 
ঢাকা, ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর): 
 
তথ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ২৮ নভেম্বর মঙ্গলবার বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট অডিটোরিয়ামে 
(৩ সার্কিট হাউজ রোড) 'উরংংবসরহধঃরড়হ ড়ভ ঝউএ অপঃরড়হ চষধহ' শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে।
 
কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন এসডিজি মুখ্য সমন্বয়ক মো. আবুল কালাম আজাদ এবং জিইডি সদস্য ও সিনিয়র সচিব ড. শামসুল আলম। সভাপতিত্ব করবেন তথ্য সচিব মরতুজা আহমদ।
 
কর্মশালায় সংশ্লিষ্ট সকলকে যথাসময়ে উপস্থিত থাকতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
 
 #
 
মনিরুল/অনসূয়া/শহিদ/শামীম/২০১৭/১৫০১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর :  ৩২০৭
 
সৈয়দা রাশেদা বানু’র মৃত্যুতে সংসদ উপনেতার শোক
 
ঢাকা, ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর): 
 
বিশিষ্ট সমাজসেবী সৈয়দা রাশেদা বানু’র মৃত্যুতে জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন।
 
এক শোকবার্তায় উপনেতা বলেন, সৈয়দা রাশেদা বানু ছিলেন নিবেদিত প্রাণ সমাজসেবী। তাঁর মৃত্যুতে ফরিদপুরবাসী একজন জনদরদীকে হারালো।
উপনেতা মরহুমার আত্মার শান্তি কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
 
উল্লেখ্য, সৈয়দা রাশেদা বানু গতকাল বিকাল ৪.৩০ টায় ফরিদপুরের নিলটুলীস্থ নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লøাহি..................রাজিউন )।
 
 #
 
কামাল/অনসূয়া/শহিদ/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৭/১৪২৬ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৩২০৬  
 
মোহাম্মদ হানিফের একাদশ মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর বাণী 
 
ঢাকা, ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :  
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মোহাম্মদ হানিফের একাদশ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
“ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচিত সফল মেয়র এবং ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের প্রাক্তন সভাপতি মোহাম্মদ হানিফের একাদশ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।   
 
মোহাম্মদ হানিফ ছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর। বাঙালির মুক্তিসনদ ৬ দফা ঘোষণার সময় থেকে তিনি জাতির পিতার একান্ত সহকারী হিসেবে গভীর একাগ্রতা ও বিশ্বস্ততার সাথে দায়িত্বপালন করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অবদান সদাসমুজ্জল। স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলন ও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে এই অকুতোভয় নেতা বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন।
 
বিএনপি জামাত জোট সরকারের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি ২০০৪ সালের 
 
২১ আগস্ট আমাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে গ্রেনেড হামলা চালায়। সেদিন মোহাম্মদ হানিফ মানবঢাল তৈরি করে আমাকে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করেন। মস্তিষ্কসহ তাঁর শরীরের বিভিন্ন অংশে গ্রেনেডের অসংখ্য স্প্রিন্টারে তিনি মারাত্মকভাবে আহত হন। দীর্ঘ চিকিৎসার পর কিছুটা সুস্থ হলেও মস্তিষ্কের স্প্রিন্টার নিয়েই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
 
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তথা বাংলাদেশের একজন নিবেদিতপ্রাণ, ত্যাগী, পরীক্ষিত এবং দেশপ্রেমিক নেতা হিসেবে মোহাম্মদ হানিফ আজীবন এ দেশের মানুষের অন্তরে গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় প্রোথিত থাকবেন।
 
আমি আশা করি, মোহাম্মদ হানিফের সংগ্রামী জীবন ও কর্ম এ প্রজন্মের রাজনৈতিক কর্মীদেরকে দেশপ্রেম ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত করবে। দেশ ও জাতির কল্যাণে আরো নিবেদিত হয়ে সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে নিজেদের আত্মনিয়োগ করবে।
 
আমি মোহাম্মদ হানিফের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি। তাঁর একাদশ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/জসীম/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১১০০ ঘণ্টা  
 
 
Todays handout (6).docx