তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪১৬
আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই ডিজিটাল ডিভাইস রপ্তানিকারক দেশ হবে বাংলাদেশ
-- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী
নরসিংদী, ১৩ মাঘ (২৭ জানুয়ারি) :
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই বাংলাদেশ ডিজিটাল ডিভাইস রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে বিশ্বে নিজেদের সক্ষমতা অর্জন করবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ নরসিংদীর শিবপুরে ফেয়ার গ্রুপের স্যামসাং এয়ার কন্ডিশন কারখানার উদ্বোধন উপলক্ষে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
এর আগে ফেয়ার গ্রুপের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত স্যামসাং টেলিভিশন, স্মার্টফোন, রিফ্রেজারেটর, ওয়াশিং মেশিনের মেনুফেকচারিং কার্যক্রম প্রত্যক্ষ করেন এবং কারখানার বিভিন্ন বিভাগ পরিদর্শনকালে সেখানে কর্মরত কর্মীদের সঙ্গে আলাপ করেন পলক।
আলাপ শেষে স্যামসাং কারখানার ১ হাজার ৭০০ কর্মীর অধিকাংশই স্থানীয় এবং ডিপ্লোমা পাশ করে দক্ষ কর্মী হয়ে উঠেছে বলেও সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ফেয়ার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুবের নেতৃত্বে গত দুই বছরে স্যামসাং এখানে প্রায় ১৫ লাখ হ্যান্ডসেট তৈরি করেছে। আগামী বছর থেকে এই কারখানা থেকে ২৫ লাখ স্মার্টফোন তৈরি করবে। বাংলাদেশে আর কোনো স্যামসাং হ্যান্ডসেট আমদানি হবে না। এমনকি স্যামসাং বাংলাদেশে সর্বাধুনিক এস ২১ ফোন তৈরি করছে। আশা করা যাচ্ছে আগামী দু-এক বছরের মধ্যে স্যামসাংয়ের টিভি, রেফ্রিজারেটর, এয়ারকন্ডিশন ও স্মার্টফোন কেবল বাংলাদেশে তৈরিই হবে না বিদেশে রপ্তানি শুরু হবে। অল্পদিনের মধ্যেই বাংলাদেশ ডিজিটাল ডিভাইস রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে পরিণত হবে।
উল্লেখ্য, এয়ারকন্ডিশন কারখানাটি পুরোপুরি চালু হলে ২০০ মানুষের কর্মসংস্থান এবং বছরে ১ লাখ এয়ার কন্ডিশনার প্রস্তুত করা সম্ভব হবে বলে জানানো হয়।
প্রতিমন্ত্রী প্রযুক্তিনির্ভর দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে নরসিংদীতে আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে হাইটেক পার্ক স্থাপনের ঘোষণা দেন।
পরে প্রতিমন্ত্রী এয়ারকন্ডিশন কারখানার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
#
শহিদুল/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২৩০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪১৫
বিটিএমসি'র বন্ধ মিলগুলো চালু করে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা হবে
-- বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ মাঘ (২৭ জানুয়ারি) :
বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বলেছেন, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিল কর্পোরেশন (বিটিএমসি) এর বন্ধ মিলসমূহ পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) –এর মাধ্যমে পুনরায় চালু করে নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা হবে।
আজ ঢাকায় হোটেল সোনারগাঁওয়ে পিপিপি-এর মাধ্যমে বিটিএমসির আওতাধীন টেক্সটাইল মিল সমূহ আধুনিকায়নের বিষয়ে স্টেকহোল্ডারদের সাথে মতবিনিময় সভায় মন্ত্রী একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, সারা পৃথিবীর মধ্যে বাংলাদেশই প্রথম পিপিপি-এর মাধ্যমে দেশের বন্ধ টেক্সটাইল মিলগুলোকে পুনরায় চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। বন্ধ এসব মিলসমূহ পুনরায় চালু হলে এসব শিল্প-প্রতিষ্ঠানে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। এ লক্ষ্যে, বর্তমান সরকার পর্যায়ক্রমে দেশের সকল বন্ধ টেক্সটাইল মিলগুলো পিপিপি’র মাধ্যমে চালু করার প্রচেষ্টা করছে ।
মন্ত্রী আরো বলেন, দেশের বিভিন্ন ব্যবসাবান্ধব স্থানে বিটিএমসি’র ২৫টি মিলের ৬৩৬ দশমিক ৩৮ একর জমি অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে। এই জমিসমূহ পিপিপি’র মাধ্যমে উৎপাদন খাতে ব্যবহারের ফলে একদিকে যেমন সংশ্লিষ্ট শিল্প প্রতিষ্ঠান লাভবান হবে । অপরদিকে দেশের জিডিপি বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে অর্থনীতি আরো সুদৃঢ় হবে।
গোলাম দস্তগীর গাজী বলেন, বিজেএমসি ও বিটিএমসি'র মিলসমূহ পিপিপি মডেলের মাধ্যমে উৎপাদনের ধারায় ফিরিয়ে আনা হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে রূপান্তরের জন্য শিল্পায়নের কোন বিকল্প নাই। এছাড়াও দেশের বেকার সম্যসা দ্রুত দূর করতে জরুরিভিত্তিতে শিল্পায়নের মাধ্যমে কমর্সংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে। সরকার শিল্পকারখানার ইউটিলিটি সমস্যার সমাধানে আন্তরিক। বন্দর ও যোগাযোগ ব্যবস্থার যথেষ্ট উন্নয়ন এই সরকারের আমলেই সম্পন্ন হয়েছে। বস্ত্রখাতের উদ্যোক্তা, স্টেকহোল্ডারদের বলতে চাই যখনই বস্ত্রখাতে কোন সমস্যা হয়েছে তখনই বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় সকল সহযোগিতা করেছে এবং ভবিষ্যতেও এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে। একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সবসময় আপনাদের পাশে থাকবে।
এ সময় গোলাম দস্তগীর গাজী দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিটিএমসির মিলসমূহে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব লোকমান হোসেন মিয়া, পিপিপি অথরিটির সচিব ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বেগম সুলতানা আফরোজ, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিল কর্পোরেশনের (বিটিএমসি) চেয়ারম্যান ব্রি. জেনারেল মোঃ জাকির হোসেনসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
#
সৈকত/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২২৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪১৪
আগের মতোই চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনেও মাঠে থাকেনি বিএনপি
-- তথ্যমন্ত্রী
চট্টগ্রাম, ১৩ মাঘ (২৭ জানুয়ারি) :
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, বিএনপি আগেও যেমন বিভিন্ন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে কিন্তু মাঠে ছিলো না, একইভাবে চট্টগ্রামের নির্বাচনেও তারা মাঠে থাকেনি।
'কিন্তু বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও রিজভী আহমেদের সংবাদ সম্মেলনে যা বলেছেন, হেরে যাবার পর মুখ রক্ষার জন্যই এগুলো তারা বলছেন এবং বরাবরের মতোই নির্বাচনে হেরে গেলে বিএনপির অভ্যাসটা হচ্ছে ‘নাচতে না জানলে উঠোন বাঁকা’, বলেন মন্ত্রী।
আজ চট্টগ্রাম মহানগরীতে নিজ বাসভবনে সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী একথা বলেন।
ড. হাছান মাহ্মুদ বলেন, 'নির্বাচন চলাকালীন বিএনপি সংবাদ সম্মেলন করেছে, নির্বাচন শেষ হওয়ার আগ মুহুর্তে আমীর খসরু মাহমুদ চট্টগ্রামে ও রিজভী আহমেদ ঢাকায় বসে সংবাদ সম্মেলন করেছেন, এবং নানা ধরনের প্রশ্ন তুলেছেন, আমরা আগে থেকেই জানতাম এই সমস্ত প্রশ্ন তোলার জন্যই তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে। তারা সব নির্বাচনেই এই সমস্ত গৎবাঁধা প্রশ্ন উপস্থাপন করেন এবং অভিযোগের বাক্স খুলে সবসময় বসে থাকেন।'
চট্টগ্রাম শহরের পূর্বের নির্বাচনি উপাত্ত তুলে ধরে ড. হাছান বলেন, '১৯৯৪ সালের পর থেকে কার্যত এখানে বিএনপি কোন ভোটে জেতেনি। মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু সাহেব একবার বিএনপির পক্ষ হয়ে নির্বাচন করেছিলেন। আসলে মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু তো আওয়ামী লীগের মানুষ, বিএনপির কাছে তিনি ভাড়ায় খেলতে গিয়েছিলেন। যেহেতু তিনি দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগ করেছেন সেকারণে আওয়ামী লীগের অনেক লোক তার পক্ষে কাজ করেছে, সেই কারণে তিনি জয়লাভ করেছিলেন। তিনি কিন্তু আবার আওয়ামী লীগে ফেরত চলে এসেছেন। সুতরাং '৯৪ সালের পর থেকে এই শহরের কোন নির্বাচনেই বিএনপি জয় লাভ করেনি।'
বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের বৈষম্যমূলক বিধান আশপাশের কোন দেশে নেই উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'নির্বাচন কমিশন বাংলাদেশে এমন একটি বিধি করেছে, যার ফলে কোনো এমপি কোনো প্রচারণা চালাতে পারছেন না, কিছুই করতে পারছেন না। অথচ এই শহরে আমার জন্ম, বেড়ে উঠা, এবং এই শহর থেকেই আমার রাজনীতি শুরু, এই শহরের জামাল খান ওয়ার্ড ছাত্রলীগের মিছিলের কর্মী হিসেবে আমার রাজনীতির জীবন শুরু, আমি চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদকও ছিলাম। দলের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা সত্ত্বেও কিন্তু এই নির্বাচনে আমরা কোন ভূমিকাই রাখতে পারিনি দলের পক্ষে। এইরকম বৈষম্যমূলক বিধান ভারতসহ আশপাশের কোন দেশে নেই। ইংল্যান্ড ও কন্টিনেন্টাল ইউরোপসহ অন্যান্য দেশেও এমপিবৃন্দ নির্বাচনি প্রচারণা চালাতে পারে। কিন্তু আমাদের দেশে পারেনা। দেখে দেখে তাকিয়ে থাকা ছাড়া আমরা কিছুই করতে পারি না, সরকারি দলের জন্য এটি অদ্ভুত ও বৈষম্যমূলক বিধান বলে আমি মনে করি।'
চলমান পাতা/০২
--০২--
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি সন্ত্রাস করেছে উল্লেখ করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, 'নগরীর পাহাড়তলী ইউসেপ কেন্দ্রে বিএনপির আক্রমণে দুইজন আওয়ামী লীগ কর্মী আহত হয়েছে, আমবাগান কেন্দ্রে একজন আওয়ামী লীগ কর্মী খুন হয়েছে। পাথরঘাটা কেন্দ্রে বিএনপির আক্রমণে ইভিএম মেশিন ভেঙ্গে দিয়েছে। দেওয়ানবাজার কেন্দ্রে বিএনপি সংখ্যালঘু ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করেছে। ল্যাবরেটরি স্কুল কেন্দ্রে একজন আওয়ামী লীগ কর্মী এজেন্ট এখনো নিখোঁজ। লালখাঁন বাজার কেন্দ্রে নগর আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদকের ছেলেকে আক্রমণ করে রক্তাক্ত করেছে, আরো পাঁচজন আহত হয়েছে। চান্দগাঁও মৌলভী পুকুর পাড় কেন্দ্রে বিএনপির আক্রমণে যুবলীগ কর্মীসহ পাঁচজন আহত হয়েছে, অভিজিৎ নামের এক আওয়ামী লীগ কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছে। কাজেম আলী স্কুল কেন্দ্রে যুবলীগ কর্মী সোলাইমান আহত হয়েছে বিএনপির আক্রমণে।
'বিএনপি প্রার্থী ডা. শাহাদাত বলেছেন, ওনারা আওয়ামী লীগের সাথে নির্বাচন করেননি, নির্বাচন করেছেন পুলিশের সাথে'- সাংবাদিকরা এবিষয়ে তথ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, কেউ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালালে, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হলে সেখানে পুলিশ দলমত নির্বিশেষে সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে, লালখাঁন বাজার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকসহ আওয়ামী লীগের অনেককে গ্রেফতার করা হয়েছে, লাঠিচার্জ করা হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। যেখানে বিএনপি হাঙ্গামা করেছে সেখানেও ব্যবস্থা নিয়েছে, যেখানে আওয়ামী লীগ করেছে সেখানেও ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ। পুলিশের দায়িত্বইতো আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করা, শান্তি স্থাপন করা।'
নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে রিজভী আহমেদের এমন বক্তব্যের ব্যাপারে সাংবাদিকরা দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ড. হাছান মাহ্মুদ বলেন, 'তিনি একথা বলেছেন দুপুরবেলা, তখন নির্বাচন শেষ হয়নি, আসলে তারা যে হেরে যাচ্ছিলেন, তাদের নেতাকর্মীদের যে নির্বাচনের মাঠে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না সেটিকে ঢাকার জন্য দুপুরবেলা এটা বলেছেন তিনি, আগামীকালও বহু কথা বলবেন। হেরে গেলে অজুহাত দাঁড় করানোর চেষ্টা রিজভী আহমেদ সবসময় করেন। আমি বিএনপিকে অনুরোধ জানাবো অজুহাত দাঁড় করানোর অপচেষ্টা না চালিয়ে তাদের দুর্বলতাটুকু কোথায় সেটি খুঁজে বের করার জন্য।'
#
আকরাম/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২২৩০ ঘণ্টা
Handout Number : 413
Bangladesh's Ambassador to Uzbekistan meets
Head of the State Protocol Department of Uzbekistan's Foreign Ministry
Tashkent (Uzbekistan), January 27:
A meeting has been held today between Md. Zahangir Alam, Bangladesh's Ambassador to Uzbekistan and Djavkhar Izamov Anvarovich, Head of the State Protocol Department of Foreign Ministry of Uzbekistan at the Foreign Ministry.
During the meeting, ceremony and time of presentation of credentials to the President of Uzbekistan, enriching bilateral relations by organizing VVIP and VIP visits such as planning of visit of the President of Uzbekistan to Bangladesh, arrangement of the visit of Bangladesh Delegation to Uzbekistan for holding FOC meeting in Tashkent were discussed. Chief of Protocol told that Ministry will discuss regarding the abovementioned high level visits and proposed to have virtual meeting for preparation for the visits.
Nripendra Chandra Debnath, Minister of Bangladesh Embassy and Elbek Saidov, Officer at Protocol Department were present during the meeting.
#
Nripendra/Roksana/Sahela/Tariq/Sanjib/Salim/2021/2120 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪১২
শব্দদূষণ ও বন্যপ্রাণী নিধন রোধে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে পরিবেশ মন্ত্রীর নির্দেশ
ঢাকা, ১৩ মাঘ (২৭ জানুয়ারি) :
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন সচিবালয়ের চারপাশ-সহ সারা দেশের শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ এবং হাতি-সহ অন্যান্য বন্যপ্রাণী নিধন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন। এ সময় শব্দদূষণ রোধে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সহায়তায় হাইড্রোলিক হর্ন বন্ধে ফলপ্রসূ পদক্ষেপ নিতেও নির্দেশনা প্রদান করেন তিনি।
আজ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি’র বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য ভার্চুয়ালি আয়োজিত মাসিক সভায় সরকারি বাসভবন হতে অনলাইনে যুক্ত হয়ে সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব নির্দেশনা প্রদান করেন।
শব্দদূষণ রোধ বিষয়ে ‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক’ প্রকল্পের পরিচালক ও পরিবেশ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মোঃ হুমায়ুন কবির বলেন, সচিবালয়ের চারপাশ ও আগারগাঁও প্রশাসনিক এলাকায় ‘নীরব এলাকা’ বাস্তবায়ন করতে অতি শীঘ্রই কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এবিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি এবং সরকারি নির্দেশনা অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
হাতি নিধন রোধ বিষয়ে ' বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও আবাসস্থল উন্নয়ন প্রকল্পে'র পরিচালক মিহির কুমার দে বলেন, চলমান প্রকল্পে হাতি নিধন রোধ বিষয়ক কোনো কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত না থাকলেও বন বিভাগের নিয়মিত কার্যক্রমের আওতায় হাতি নিধন রোধে সচেতনতামূলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হচ্ছে। এবিষয়ে ব্যাপকভিত্তিতে কাজ করার জন্য একটি প্রকল্প প্রস্তুত করা হয়েছে, যা অনুমোদিত হলে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে সহায়ক হবে।
পরিবেশ মন্ত্রীর এক জিজ্ঞাসার জবাবে 'ইন্টিগ্রেটিং কমিউনিটি বেইজড এফরেস্ট্রেশন এন্ড রিফরেস্ট্রেশন' প্রকল্পের পরিচালক ও মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মাহমুদ হাসান জানান, উপকূলের সর্বাধিক বিপন্ন ৫টি জেলার ৮টি উপজেলায় ১০ হাজার ৫শত পরিবারের প্রায় ৬০ হাজার মানুষের জীবিকায়নে জলবায়ু সহিষ্ণু প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও প্রশংসিত হয়েছে।
সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, সচিব জিয়াউল হাসান এনডিসি, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন)মাহমুদ হাসান, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) আহমদ শামীম আল রাজী, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) মোঃ মিজানুল হক চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ) মোঃ মনিরুজ্জামান, পরিবেশ অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. এ, কে, এম রফিক আহাম্মদ, বন অধিদফতরের প্রধান বন সংরক্ষক মোঃ আমির হোসাইন চৌধুরী-সহ দফতর প্রধানগণ ও বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকগণ আলোচনায় অংশ নেন।
#
দীপংকর/রোকসানা/পাশা/সাহেলা/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/২০৫৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪১১
নীলফামারীর ডোমারে বিএডিসি’র খামার পরিদর্শন করেন কৃষিমন্ত্রী
ডোমার (নীলফামারী), ১৩ মাঘ (২৭ জানুয়ারি) :
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক আজ নীলফামারীর ডোমার উপজেলায় অবস্থিত বিএডিসি’র খামার পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী বলেছেন, বর্তমানে বছরে ১ কোটি টনের বেশি উন্নত জাতের আলু উৎপাদন হয়। দেশে চাহিদা রয়েছে ৬০-৭০ লাখ টনের মতো। দেশে উৎপাদিত আলুতে পানির পরিমাণ বেশি হওয়ায় বিদেশে চাহিদা কম। সেজন্য বিদেশে চাহিদার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে রপ্তানি ও শিল্পে ব্যবহারযোগ্য আলুর আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।
এর মধ্যে রয়েছে বারি উদ্ভাবিত মিউজিকা, সাগিতা, জার্মানি থেকে আনা আগামজাত সানসাইন, প্রাডা, কুইন অ্যানি, ডোনাটা, সানতানা, লাবেলা-সহ অনেক জাত। আগামজাতের, শুষ্ক উপাদান কম, উচ্চফলনশীল, রপ্তানি ও শিল্পে ব্যবহার উপযোগী এরকম আলুর ও আলুবীজের চাষ হচ্ছে বিএডিসি’র ডোমার বীজআলু উৎপাদন খামারে।
এছাড়া, মন্ত্রী এদিন রপ্তানি ও শিল্পে ব্যবহারযোগ্য আলুর প্লট, আলু ফসলের মিউজিয়াম, ড্রাগন ও খেজুর বাগান পরিদর্শন করেন।
উল্লেখ্য, বিএডিসি’র ‘মানসম্পন্ন বীজআলু উৎপাদন ও সংরক্ষণ এবং কৃষক পর্যায়ে বিতরণ জোরদারকরণ’ প্রকল্পের আওতায় এই ডোমার খামারে ভিত্তি বীজআলু উৎপাদন করা হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন জাতের উপযোগিতা যাচাইয়ের জন্য ট্রায়াল প্লট স্থাপন ও পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। এছাড়া প্রকল্পের আওতায় সারা দেশে ২৮টি জোনে চুক্তিবদ্ধ চাষির মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে ব্যবহৃত/প্রত্যায়িত বীজআলু উৎপাদন করা হচ্ছে।
এ প্রকল্পের আওতায় উচ্চ ফলনশীল, রপ্তানি ও শিল্পে ব্যবহার উপযোগী আলুর জাত পরিচিতি ও জনপ্রিয়করণের জন্য বিএডিসি আমদানিকৃত এবং বারি উদ্ভাবিত সম্ভাবনাময় ২০টি জাত নিয়ে এ বছর সারা দেশে ৩০০টি প্রদর্শনী প্লট ও মাল্টিলোকেশন টেস্ট পরিচালনা করা হচ্ছে।
আলুবীজ উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি সংরক্ষণ ক্ষমতা বাড়াতেও উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বর্তমানে সারা দেশে ২৮টি জোনের ৩০টি হিমাগার রয়েছে, যার বর্তমান ধারণক্ষমতা মোট ৪৫ হাজার ৫০০ মে.টন। এই প্রকল্পের মেয়াদে ২ হাজার মেট্রিক টন ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ৪টি হিমাগার নির্মাণ করা হবে। ফলে বিএডিসি’র বীজআলুর সংরক্ষণ ক্ষমতা উন্নীত হবে ৫৩ হাজার ৫০০ মে.টনে। এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ২০২৯-৩০ সালের মধ্যে বীজআলু উৎপাদন ৬০ হাজার মে.টনে উন্নীত করা হবে।
এ সময় কৃষিসচিব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম, বিএডিসি’র চেয়ারম্যান মোঃ সায়েদুল ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ আসাদুল্লাহ, ব্রি’র মহাপরিচালক ড. মোঃ শাহজাহান কবীর, বিএআরসি’র নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার, বারির মহাপরিচালক নাজিরুল ইসলাম, গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মোঃ এছরাইল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
#
কামরুল/রোকসানা/সাহেলা/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৯৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪১০
সরকার সাংবাদিকতার সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করেছে
-- পরিকল্পনা মন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ মাঘ (২৭ জানুয়ারি) :
পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, সাংবাদিকতা সারা বিশ্বে একটি সম্মানজনক ও আলোচিত পেশা। সরকার সাংবাদিকতার সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।
আজ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্র্যাব) আয়োজিত প্রয়াত সদস্যদের স্মরণে আলোচনা সভা, মরণোত্তর সম্মাননা এবং সাংবাদিকগণের সন্তানদের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, সরকার নানাভাবে সাংবাদিকদের পাশে আছে। ওয়েজবোর্ড ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়েছে। ঝুঁকি ভাতা এবং পেনশন-সহ নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর জন্য কাজ করছে। তবে এসব বিষয়ে মালিক পক্ষকেও এগিয়ে আসতে হবে।
এম এ মান্নান বলেন, সরকার সব ক্ষেত্রেই ব্যয় বাড়াচ্ছে, বিনিয়োগ করছে। তাই এক্ষেত্রেও আরো বিনিয়োগ হবে বলে আশা করেন তিনি।
ক্র্যাবের সভাপতি মিজান মালিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন, কুড়িগ্রাম-২ আসনের সংসদ সদস্য পনির উদ্দিন আহমেদ, দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম এবং ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মুরসালিন নোমানী প্রমুখ৷
#
শাহেদ/রোকসানা/তারিক/রফিকুল/সেলিম/২০২১/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪০৯
উন্নত বাংলাদেশ গড়তে ইজ অভ্ ডুয়িং বিজিনেস সূচক উন্নয়নের বিকল্প নেই
-- বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান
ঢাকা, ১৩ মাঘ (২৭ জানুয়ারি) :
আজ ঢাকায় বিয়াম ফাউন্ডেশনে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) আয়োজিত ব্যবসা সহজীকরণ সূচক বিষয়ক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান মোঃ সিরাজুল ইসলাম ইজ অভ্ ডুয়িং বিজনেজ (EoDB) এর ওপর গুরুত্ব দিয়ে এ কথা বলেন।
বিডা’র নির্বাহী সদস্য মোঃ বিল্লাল হোসেনের সভাপতিত্বে ব্যবসা সহজীকরণ সূচক বিষয়ক এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত কর্মশালায় ব্যবসা সহজীকরণ (EoDB) এর Starting a Business, Dealing with Construction Permit এবং Registering Property সূচকসমূহে বাস্তবায়িত সংস্কার এবং ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে অবহিত করা হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোঃ সিরাজুল ইসলাম বলেন, ইজ অভ্ ডুয়িং বিজনেস (ব্যবসা সহজ করা) সূচকে কোন দেশের অবস্থান কতটুকু-এ নিয়ে প্রতিবছর বিশ্বব্যাংক তাদের রিপোর্ট প্রকাশ করে। ২০১৯ সালে প্রকাশিত রিপোর্টে আট ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ১৯০টি দেশের মধ্যে ১৬৮তম হলেও তা আশাব্যঞ্জক নয়, তাই দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য সহজীকরণের জন্য নানা ধরনের সংস্কার কর্মসূচি নেয়া হয়েছে, আর এলক্ষ্যেই কাজ করে চলছে বিডা। এ সময় তিনি আরো বলেন, ব্যবসা সহজীকরণের যে ১০টি সূচক আছে তা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে বিডা, এর জন্য বিডা বিভিন্ন আইনের সংস্কার-সহ নানা ধরনের সুপারিশ করেছে এবং তা বাস্তবায়িতও হয়েছে।
Starting a Business, Dealing with Construction Permit এবং Registering Property সূচকসমূহে অগ্রগতির প্রতিবেদন তুলে ধরে বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, ব্যবসা সহজীকরণ সূচকগুলোকে উন্নতি করতে হলে দাতা গ্রহীতা সহ সেক্টরগুলোকে সমঝোতার ভিত্তিতে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। উন্নত বাংলাদেশ গড়তে হলে দরকার অনেক দেশি বিদেশি বিনিয়োগ, আর পর্যাপ্ত বিনিয়োগ ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়, তাই উন্নত বাংলাদেশ গড়তে ইজ অভ্ ডুয়িং বিজিনেস সূচক উন্নয়নের বিকল্প নেই । এ সময় তিনি ২০২১ সালের মধ্যেই ব্যবসা সহজীকরণ সূচকে ডাবল ডিজিটে উন্নয়নের আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
কর্মশালায় বিডা’র মহাপরিচালক মোঃ ওয়াহিদুল ইসলাম স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। উম্মে রুমানা তুয়ার সঞ্চালনায় বিডা’র নির্বাহী সদস্য সাইফুল্লাহ মকবুল মোর্শেদ, ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মুহাম্মদ সালেহউদ্দীন, বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবুল খায়ের মোঃ আমিনুর রহমান প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
#
প্রশান্ত/রোকসানা/সাহেলা/রফিকুল/সেলিম/২০২১/২০৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪০৮
বাণিজ্যমন্ত্রী-পাকিস্তানের হাইকমিশনার বৈঠক
বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বৃদ্ধি করতে চায় পাকিস্তান
ঢাকা, ১৩ মাঘ (২৭ জানুয়ারি) :
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য চলমান রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে চা, ফার্মাসিউটিকেল পণ্য, তৈরি পোশাক, সিরামিক পণ্য, স্যু, চামড়াজাত ও পাটজাত পণ্য পাকিস্তানে রপ্তানি হয়। এ রপ্তানি আরো বৃদ্ধি করার সুযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক, সামাজিক-সহ সকল ক্ষেত্রে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বাংলাদেশের সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। পাকিস্তানের সাথে বাণিজ্যে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সমস্যা রয়েছে। সেগুলো দূর করা গেলে বাণিজ্য আরো বাড়বে। উভয় দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি করার বিপুল সম্ভাবনা ও সুযোগ রয়েছে। এ সুযোগকে কাজে লাগানো যায়।
মন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান আহমেদ সিদ্দিকীর সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, অতি সম্প্