Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩০ অক্টোবর ২০২২

তথ্যবিবরণী ৩০ অক্টোবর ২০২২

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৪৩৬৬

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে সোচ্চার ভূমিকা রাখতে হবে

                                                                                         --- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

ময়মনসিংহ, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :

          ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, ধর্মকে ব্যবহার করে এক শ্রেণির স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী বাংলাদেশের ঐতিহ্যগত ধর্মীয় সম্প্রীতির পরিবেশে নষ্ট করার জন্য তৎপর রয়েছে। এদের বিষয়ে খতিব, ইমাম, ওলামা-মাশায়েখ এবং অন্য সকল ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে সোচ্চার ভুমিকা পালন করতে হবে।

          আজ ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের ভাষা শহিদ আব্দুল জব্বার মিলনায়তনে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় পরিচালিত ‘ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প’ শীর্ষক আন্তঃধর্মীয় সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ দেশের মানুষ ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে সম্মান ও শ্রদ্ধা করেন। তাদের দিকনির্দেশনা অনুসরণ করে সামাজিক ও ধর্মীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে তাদের সামাজিক ও ধর্মীয় অবস্থান কাজে লাগিয়ে মসজিদ, মন্দির, গীর্জা, প্যাগোডাসহ সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিয়মিতভাবে সম্প্রীতি রক্ষার বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।

          পবিত্র কুরআন ও রাসুল (সা.) এর বাণী উদ্ধৃত করে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, ইসলাম ধর্মে ধর্মীয় ও সামাজিক সম্প্রীতি বিনষ্টকারীদের বিষয়ে কঠোর শাস্তির কথা উল্লেখ রয়েছে।

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, যাচাই-বাছাই না করে গুজবে কান দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের  কোনো উস্কানিতে নির্ভর করে  সহিংসতায়  জড়িত হওয়া অত্যন্ত অন্যায় ও গর্হিত কাজ। এর মাধ্যমে আমাদের ধর্ম, সমাজ ও  রাষ্ট্রের যে ক্ষতি সাধিত হয় তা কোনোভাবেই আর উদ্ধার করা যায় না। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সংবিধানে সকল সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয় অধিকার দেয়া হয়েছে। জাতির পিতা আমাদের সংবিধানে  সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মূলনীতি সন্নিবেশ করে গেছেন। এই মূলনীতি  রক্ষা করে বাংলাদেশের উন্নয়ন  অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে সকল দল, মত, ধর্ম, শ্রেণি-পেশার মানুষকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যেতে হবে।

          ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আন্তঃধর্মীয় সংলাপে আরো বক্তৃতা করেন সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আবেদীন খান, ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতন বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের পরিচালক আব্দুল্লাহ আল শাহীন, ময়মনসিংহের পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভূইয়া, ইসলামিক ফাউন্ডেশন ময়মনসিংহ বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক ফজলুর রহমান, এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ শফিকুল ইসলাম।

#

আনোয়ার/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/জয়নুল/২০২২/২০৪৫ঘণ্টা

Handout                                                                                                          Number : 4365

Bangladesh and Thailand celebrate 50 Years of Diplomatic Ties: Commemorative Stamp unveiled, e-Book launched

Dhaka, 30 October:

            Bangladesh and Thailand are celebrating the 50 Years of Diplomatic Relations in a befitting manner and with fervor through a series of events throughout this year. As a part of this celebration, an event to unveil a commemorative stamp and launching of an e-Book was held at the Ministry of Foreign Affairs today.

            Foreign Secretary Masud Bin Momen and the visiting Thai Permanent Secretary-designate Sarun Charoensuwan jointly unveiled the commemorative stamp and launched the e-Book at the simple ceremony. On this occasion, Foreign Secretary paid his rich tribute to the Father of the Nation and to the martyrs of our Great War of Liberation, and paid his homage to the late King Bhumibol of Thailand for his historic role vis-a-vis our independence.

            In their remarks, both the Foreign Secretary and Permanent Secretary expressed happiness at the friendly and multidimensional bilateral relations between Bangladesh and Thailand that flourished over the last five decades and evolved from strength to strength. Both of them stressed the importance of maintaining the momentum of the friendly and constructive bilateral engagements for raising the relations to a strategic level. They called for further exploring the untapped potentials for mutual benefits of the two neighboring countries.

            It may be mentioned that Thailand recognized Bangladesh on 05 October 1972 being one of the few countries that extended recognition to an independent and sovereign Bangladesh very early into her independence.

#

Mohsin/Pasha/Enayet/Sanjib/Mahmud/Arafath/Zoynul/2022/2010 hour

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৪৩৬৪

 

ভূমিকম্প পরবর্তী দুর্যোগ মোকাবিলায় বৃহত্তম অনুশীলন শুরু

 

ঢাকা, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :

          বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক আর্মি কমান্ডের যৌথ উদ্যোগে এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ভূমিকম্পের মতো দুর্যোগ মোকাবিলায় বৃহত্তম অনুশীলন শুরু হলো আজ থেকে। ঢাকায় কুর্মিটোলা আর্মি গলফ ক্লাবে ভূমিকম্প পরবর্তী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ওপর আন্তর্জাতিক অনুশীলন (Disaster Response Exercise and Exchange-DREE)-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ এনামুর রহমান। চার দিনের এই আন্তর্জাতিক অনুশীলনে বিশ্বের ২৭টি দেশের ৩৭৫ জন প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন।

          প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, দুর্যোগ মোকাবিলায় সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার অ্যাকোয়াটিক সি সার্চবোট, মেরিন রেস্কিউ বোট, মেগাফোন সাইরেনসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম, যন্ত্রপাতি ও যানবাহন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে প্রদান করা হয়েছে । এ কার্যক্রম সহজ করার জন্য আরো অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামাদি সংগ্রহের কাজ চলমান রয়েছে।

          ভূমিকম্প পরবর্তী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ঝুঁকি হ্রাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনন্য ভূমিকার কথা তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় সরকারের বিনিয়োগ, দুর্যোগের পূর্বাভাস ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, নতুন আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন, দুর্যোগের পূর্বপ্রস্তুতি,আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং উদ্ধার কার্যক্রমে স্বেচ্ছাসেবীদের নিবেদিত প্রচেষ্টাসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগে জান-মালের ক্ষয়ক্ষতি এক ডিজিটে নামিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।

          সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ কামরুল হাসান এনডিসি এ সময় উপস্থিত ছিলেন ।

#

 সেলিম/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/জয়নুল/২০২২/১৯৩০ঘণ্টা

 

Handout                                                                                                         Number :  4363

Thai Permanent Secretary-designate calls on Foreign Secretary

Dhaka, 30 October :

            The visiting Thai Permanent Secretary-designate Sarun Charoensuwan highly praised the interfaith harmony in Bangladesh that he observed during his offering of the Royal Kathina Robe at a temple in Binajuri in Chattogram yesterday. He shared these views during his courtesy call on Foreign Secretary (Senior Secretary) Masud Bin Momen at the Ministry of Foreign Affairs today.

            The visiting Thai dignitary also expressed his very positive impression of the huge development process going in the country. Welcoming the Thai Permanent Secretary-designate to Bangladesh on his maiden visit, Foreign Secretary stressed the importance of strengthening a stronger regional approach to cope with the emerging challenges, particularly caused by the pandemic and the raging conflicts in Europe. In view of the crises stemming from the food and energy insecurity, supply chain disruptions, the looming threats of recession etc., Foreign Secretary called for more synergies and fruitful cooperation among the neighbors.

            Expressing his satisfaction over the successful holding of the second Foreign Office Consultation (FOC) in Bangkok in March this year, Foreign Secretary emphasized on continuing such mechanisms in order to maintain the desired momentum in the bilateral relations. He invited the Thai Permanent Secretary-designate for the Third FOC to be held in Dhaka at a mutually convenient date. Foreign Secretary also sought a more proactive Thai support vis-à-vis the issue of the repatriation of the displaced Rohingya people sheltered in Bangladesh on an expeditious basis.

#

Mohsin/Pasha/Enayet/Sanjib/Mahmud/Arafath/Zoynul/2022/2000 hour

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৪৩৬২

শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে ১৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকা লভ্যাংশ জমা দিলো বিএটি

ঢাকা, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :

          শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে ১৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকা লভ্যাংশ জমা দিয়েছে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো (বিএটি) বাংলাদেশ।

          আজ সচিবালয়ে প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের সাথে সাক্ষাৎ করে বিএটি বাংলাদেশের মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান সাদ জসিমের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ১৫ কোটি ৭৩ লাখ ৭৭ হাজার ৩শ’ টাকার একটি চেক প্রতিমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন।

          বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী কোম্পানির নিট লাভের শতকরা পাঁচ ভাগের এক দশমাংশ বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে জমা প্রদানের বিধান রয়েছে। এ পর্যন্ত দেশি-বিদেশি এবং বহুজাতিক মিলে ২শ’ ৯৮ টি কোম্পানি এ তহবিলে নিয়মিত লভ্যাংশ প্রদান করছে। এ তহবিলে আজ পর্যন্ত জমার পরিমাণ ৭শ’ ৬৮ কোটি টাকার বেশি। এ তহবিল থেকে প্রাতিষ্ঠানিক-অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের শ্রমিকদের কর্মস্থলে দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুতে, আহত, দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত শ্রমিকের চিকিৎসা এবং শ্রমিকের মেধাবী সন্তানের উচ্চশিক্ষায় সহায়তা দেয়া হয়। এখন পর্যন্ত ১৫ হাজার ২৩৭ শ্রমিককে এ তহবিল থেকে প্রায় ৬৬ কোটি টাকা সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

          চেক প্রদান অনুষ্ঠানে সচিব মোঃ এহছানে এলাহী, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. মোল্লা জালাল উদ্দিন, যুগ্ম সচিব মোঃ মহিদুর রহমান, বিএটি এর এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স প্রধান শেখ শাবাব আহমেদ এবং কনসালট্যান্ট আখতার আনোয়ার খানসহ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

          শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিল গঠনের পর থেকে একটি দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিএটি বাংলাদেশ তাদের লভ্যাংশের একটি নির্দিষ্ট অংশ এই তহবিলে নিয়মিতভাবে প্রদান করে আসছে। গত ১০ বছরে এই তহবিলে অদ্যাবধি সর্বমোট ৮৪ কোটি ৯৯ লাখ ১৯ হাজার ৭ শত ৭০ টাকা প্রদান করেছে বিএটি। এ বছরের প্রদানকৃত লভ্যাংশ ১৫ কোটি ৭৩ লাখ ৭৭ হাজার ৩শ’ টাকা গত অর্থ বছরের তুলনায় প্রায় ৪ কোটি ৬৩ লাখ ৭৬ হাজার টাকা বেশি বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

#

আকতারুল/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/জয়নুল/২০২২/১৮৫০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর :৪৩৬১

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে বিদায় ও বরণ

 

ঢাকা, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খানের বিদায় ও নবনিযুক্ত সচিব ফরিদ আহাম্মদের বরণ অনুষ্ঠান আজ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন বলেন, সরকারি চাকুরিতে বদলি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, তাই পদায়নের কথা না ভেবে কর্মস্থলে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে হবে যাতে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়িত হবে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা জাতির ভিত গঠনের প্রধান হাতিয়ার। তাই মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে আগামী প্রজন্মকে দেশের নেতৃত্ব দেয়ার উপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে। এদের হাতেই গড়ে উঠবে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা। এ জন্য তিনি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের নিবিড়ভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মুহিবুর রহমান, রুহুল আমিন, প্রাথমমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর দায়িত্বপ্রাপ্ত মহাপরিচালক নুরুজ্জামান বক্তব্য রাখেন।

প্রসঙ্গত, গত ২৭ অক্টোবর, ২০২২ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে আমিনুল ইসলাম খানকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে সিনিয়র সচিব এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদকে পদোন্নতি দিয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পদায়ন করা হয়।

#

মাহবুবুর/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/শামীম/২০২২/১৮২৫ঘণ্টা

Handout                                                                                                         Number :  4360

 

Permanent Secretary-designate of Thailand

calls on Foreign Minister

 

Dhaka, 30 October :

            The visiting Permanent Secretary-designate of Thailand, Sarun Charoensuwan paid a courtesy call on Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen at the Ministry of Foreign
Affairs today. During the call on, both the dignitaries exchanged warm greetings on the milestone occasion of the 50 Years of Diplomatic Ties between Bangladesh and Thailand, which is being celebrated on both sides with fervor and enthusiasm.                                                                     

            In his remarks, Foreign Minister shared that Bangladesh is firmly committed to maintaining cordial and friendly relations with all the neighboring countries in the spirit of its cardinal foreign policy objective of 'friendship to all, malice towards none.' He stressed the importance of forging a stronger and more effective regional collaboration by facilitating greater connectivity in the region.                                                                

            Foreign Minister called for mutually beneficial initiatives and cooperation in order to harness the complementarities existing between the two economies. He requested more Thai support and expertise for improving the tourism sector of Bangladesh, which is endowed with immense potential. He also encouraged more Thai investment in the infrastructure development initiatives of Bangladesh, agro-processing sector, health and pharmaceutical sector, etc. to further deepen the economic relations between the two countries. Foreign Minister sought a more proactive role of Thailand in particular, and of the ASEAN in general, for ensuring an expeditious and sustainable repatriation of the displaced Rohingya people sheltered in Bangladesh on humanitarian grounds, to their homeland in Myanmar. Dr. Momen also requested participation of the Thai Foreign Minister & Deputy Prime Minister at the IORA Ministerial meeting in Dhaka next month.

            The Thai permanent Secretary-designate lauded the high growth and massive developmental efforts going in Bangladesh currently, which is rapidly transforming the country. He also emphasized on holding the Joint Commission Meeting at a mutually convenient time at the earliest. He suggested seriously looking into concluding an FTA for further strengthening the bilateral trade and business.

#

Mohsin/Pasha/Enayet/Sanjib/Mahmud/Arafath/Zoynul/2022/2030 hour

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪৩৫৯

শেখ হাসিনার হাত ধরেই সব ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ

                                                              -- পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :

পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই ইতোমধ্যে সব ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। তিনি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে রাত-দিন নিরলসভাবে কাজ করছেন। তাঁর অসীম দেশপ্রেম, সাহসিকতা ও দৃঢ় মনোবলের ফলে বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ বাস্তবায়নের রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়েছে। উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে গঠিত ডেল্টা প্ল্যানের আওতায় বন্যা, নদীভাঙন, নদী ব্যবস্থাপনা, নগর ও গ্রামে পানি সরবরাহ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনার দীর্ঘমেয়াদি কৌশলই হলো ‘বদ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০’।

আজ রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের হলরুমে ‘Advancing BDP-2100 Implementation and related Policy/Institutional Reforms requirements, GRID DPC, Jamuna Project DPP approval etc’ শীর্ষক সেমিনারে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ড ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ এর বেশিরভাগ পরিকল্পনার নেতৃত্ব দেবে। অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় ৪৬ টি পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম রয়েছে, যার মধ্যে মন্ত্রণালয় এককভাবে ৩৩ টি পিআইপি বাস্তবায়ন করছে। বর্তমানে আমাদের ডেল্টা প্ল্যানের ২৬ টি পিআইপির অধীনে ৫৭ টি চলমান উন্নয়ন প্রকল্প রয়েছে। তিনি বলেন, বদ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০ অধীন গত ৪ বছরে পানি উন্নয়ন বোর্ড ৩০৯কিমি নদীর তীর রক্ষা বাঁধ, ৩৯৪ কিমি বাঁধ নির্মাণ, ৫ হাজার ৪৩৫ কিমি বাঁধ পুনর্গঠন, ৬১২টি হাইড্রোলজিক্যাল স্ট্রাকচার নির্মাণ এবং ১ হাজার ১৩০কিমি, ১ হাজার ১৫২কিমি সেচ খালের ড্রেজিং, পুনঃখনন ও সংস্কারের কাজ করা হয়েছে। এর বাইরে ২ হাজার ৫০০ কিমি ছোট নদী, খাল, জলাভূমি পুনঃখনন করা হয়েছে। ড্রেনেজ, সেচ, ভূগর্ভস্থ জল রিচার্জ এবং স্থানীয় জনগণের জীবনযাত্রার উন্নতির জন্য কাজ করছে।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন,বাংলাদেশ গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীর পলিগঠিত ব-দ্বীপ। দক্ষিণাঞ্চলের বিশাল এলাকা নিম্নভূমি। খরা, ঘূর্ণিঝড়, নদীভাঙনের হুমকি মোকাবিলা করতে হয় এখানকার মানুষকে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ২০৫০ সালে এ দেশের প্রায় ১৪ শতাংশ এলাকা সমুদ্রে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এতে প্রায় ৩ কোটি লোক জলবায়ু শরণার্থীতে পরিণত হবে। ডেল্টা প্ল্যানে বন্যার ঝুঁকি কমানোর পাশাপাশি অর্থনৈতিক অঞ্চল ও শহর রক্ষা; নতুনভাবে জেগে ওঠা চর এলাকায় নদী ও মোহনা ব্যবস্থাপনা জোরদার করা; উপকূলীয় অঞ্চলে জেগে ওঠা নতুন জমি উদ্ধার এবং সুন্দরবন সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নিয়েছে। আর এসব উদ্যোগের মধ্য দিয়েই পলিগঠিত এই বৃহত্তম ব-দ্বীপের মোহনায় জেগে উঠবে নতুন চর আয়তন বাড়বে বাংলাদেশের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগেই এই মহাপরিকল্পনা স্বপ্ন থেকে বাস্তবে পরিণত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার, বিশ্ব ব্যাংক দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধি রুমী, অতিরিক্ত সচিব এস এম রেজাউল মোস্তফা কামাল, অর্থ ও পরিপল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক ফজলুর রশিদ।

#

গিয়াস/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/শামীম/২০২২/১৯৩০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪৩৫৮

চট্টগ্রাম বন্দর ইতোমধ্যে রিজিওনাল শিপিং হাব-এ পরিণত হয়েছে

                                                   -- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

                                                                                                                 

ঢাকা, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, চট্টগ্রাম বন্দর ইতোমধ্যে রিজিওনাল শিপিং হাব-এ পরিণত হয়েছে এবং থাকবে।

আজ রাজধানীতে ‘চট্টগ্রাম বন্দর কীভাবে রিজিওনাল শিপিং হাব-এ পরিণত হবে’ বিষয়ক রাউন্ড টেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন। দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকা রাউন্ড টেবিল বৈঠকের আয়োজন করে।

দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকার সম্পাদক ইনাম আহমেদের সভাপতিত্বে এবং নির্বাহী সম্পাদক শাহরিয়ার খানের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এম শাহজাহান, বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরওয়ার্ডস এসোসিয়েশনের সভাপতি কবির আহমেদ, বিকেএমইএ’র নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ আরিফ, বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপো এসোসিয়েশনের পরিচালক ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম মজুমদার, সিকম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমিরুল হক, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আইনুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. রাশেদ খান মাহমুদ তিতুমীর, এফবিসিসিআই’র পরিচালক প্রীতি চক্রবর্তী, সিসিসিআই’র পরিচালক অঞ্জন শেখর দাস এবং সিসিসিআই’র সাবেক পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ। বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরওয়ার্ডস এসোসিয়েশনের সহসভাপতি কবিরুল আলম সুজন মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনালের ‘মাল্টিপারপাস টার্মিনাল’ চট্টগ্রাম বন্দর নিজেরা পরিচালনা করবে। এক্ষেত্রে সরকার দেশের স্বার্থ বিবেচনায় রেখেছে। বিদেশি বিনিয়োগের বিষয়ে সরকার অর্থনীতি এবং নিরাপত্তার বিষয়টি দেখবে। তিনি বলেন, গত ১৪ বছরে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। বন্দরের বিভিন্ন বিষয়ে সরকার নজরদারি রাখছে। ডে বাই ডে সেগুলোর উন্নয়ন হচ্ছে। যন্ত্রপাতি ও ইয়ার্ড এর পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রায় আড়াই হাজার বছরের প্রাচীন চট্টগ্রাম বন্দর প্রাতিষ্ঠানিক বন্দর হিসেবে ১৩৪ বছর অতিক্রম করেছে। চট্টগ্রাম বন্দর মাস্টারপ্ল্যান নিয়ে তৈরি হয়নি। ধীরে ধীরে এগুচ্ছে। অনেক সমস্যার কথা বলা হচ্ছে, সেগুলো একদিনের সমস্যা না। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি কী- সেটি বড় বিষয়। কাস্টমসের জবাবদিহিতা নাই; একথাটি ঠিক নয়। ডে বাই ডে আপগ্রেড এবং সবকিছু অটোমেশন ও ডিজিটাল করা হচ্ছে। বিদেশিরা বিনিয়োগ করতে এলে দেশের স্বার্থকে আগে দেখা হবে। তিনি বলেন, কক্সবাজার এয়ারপোর্ট রিজিওনাল হাব-এ পরিণত হবে। মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর এমনিতেই রিজিওনাল হাব হয়ে যাবে। ইতোমধ্যে কাজ শুরু হয়েছে। আমাদের অভ্যন্তরীণ তিনটি বন্দর আছে। লজিস্টিক্স বিষয়ে কিছু দুর্বলতা আছে। সেজন্য অনেক ডেভেলপমেন্টের প্রয়োজন। এজন্য বিদেশিদের সাথে কথা বলছি। কারিগরি ও দক্ষ লোকের অভাব দূর করতে কাজ করা হচ্ছে।

#

জাহাঙ্গীর/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/শামীম/২০২২/১৮১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৪৩৫৭

 ডেঙ্গু মোকাবিলায় সরকারের সাথে জনগণের অংশগ্রহণে সফলতা ত্বরান্বিত হতে পারে

                                                                            --- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :

           ডেঙ্গুসহ অন্যান্য মশাবাহিত রোগ মোকাবিলায় সরকারের সাথে জনগণের অংশগ্রহণে সফলতা ত্বরান্বিত হতে পারে। পাশাপাশি জনসচেতনতাও বাড়ানো জরুরি বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম।

          আজ মন্ত্রণালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সারা দেশে মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধ বিষয়ক ২০২২ সালের ৫ম আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রী একথা জানান।

          মন্ত্রী বলেন, সাধারণ জনগণকে ডেঙ্গু মোকাবিলায় সম্পৃক্ত করতে হবে। সকল স্তরের মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য দায়িত্বশীল সবার যথাযথ ভূমিকা পালন করতে হবে। তিনি বলেন, এশিয়ার সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন ও ভারতসহ অন্য দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতির সর্বশেষ তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায় এসব দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কম।

          সাংবাদিকের এক প্রশ্নের উত্তরে সর্বশেষ তথ্য তুলে ধরে মন্ত্রী জানান, এবছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সিঙ্গাপুরে ২৮ হাজার ১৯৬, ইন্দোনেশিয়ায় ৯৪ হাজার ৩৫৫, মালয়েশিয়ায় ৩৭ হাজার ৯৫০, ফিলিপাইনে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৫০ এবং ভারতে ৬৩ হাজার ২৮০ জন মানুষ ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়েছে। আর বাংলাদেশে এবছরের জানুয়ারি থেকে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত ৩৩ হাজার ৯২৩ জন রোগী আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। দেশগুলোর তুলনায় আমাদের দেশে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা কম হলেও সেটি বেদনাদায়ক। তুলনা দেওয়ার কারণ এদেশগুলো আমাদের মতোই ট্রপিক্যাল দেশ।

          মন্ত্রী আরো বলেন, ২০১৯ সাল থেকে আমরা ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছি। ২০২০ সালে এসে সেই সফলতা দেখাতে সক্ষম হয়েছি। তবে ২০২২ সালে এসে আবার পরিস্থিতির অবনতি লক্ষ্য করছি। যদিও পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে পরিস্থিতি এখনো অনেক খারাপ। তিনি বলেন, এই বছর আগের তুলনায় আবহাওয়ার ভিন্নতা দেখা যাচ্ছে। এখন থেমে থেমে বৃষ্টি হওয়ার ফলে ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের জন্যই ডেঙ্গুর পরিস্থিতি এসময় আগের তুলনার বেশি।

          মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন, ঢাকা মহানগরীতে বসবাসরত মানুষদের একটি বাসযোগ্য ও দৃষ্টিনন্দন শহর উপহার দিতে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। রাজধানীসহ দেশের মানুষ সুখে-শান্তিতে বসবাস করুক এটাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মূল লক্ষ্য।

          সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলাম, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিনসহ স্থানীয় সরকার বিভাগ, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর, সংস্থা ও সিটি কর্পোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

রুবেল/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/জয়নুল/২০২২/১৯০০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৪৩৫৬

 

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক সম্মানী ভাতা বিশ হাজার টাকায় উন্নীত করা হয়েছে

                                                            ---আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

 

বরিশাল, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) : 

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা) আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক আগ্রহে ২০২১-২০২২ অর্থ বছর হতে সকল শ্রেণির বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক সম্মানী ভাতা বিশ হাজার টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। ইতোমধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পূর্ণাঙ্গ তথ্য সংবলিত ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম ও সমন্বিত তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে।  

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ আজ বরিশাল জেলার গৌরনদী শহিদ সুকান্ত বাবু মিলনায়তনে ৮৪৮ জন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে স্মার্ট কার্ড ও ডিজিটাল সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিপিন চন্দ্র হাওলাদারের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মোঃ ইউনুছ, উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দা মনিরুন নাহার মেরী ও পৌর মেয়র হারিছুর রহমান হারিছ।  

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ মুক্তিযোদ্ধা, খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এবং যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে বিশেষ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। সরকার মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও স্মৃতি সংরক্ষণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচিতি নিশ্চিতকল্পে তাঁদের অনুকূলে স্মার্ট কার্ড ও ডিজিটাল সনদপত্র প্রদান সরকারের একটি গণমুখী উদ্যোগ।

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ আরো বলেন, মুক্তিযুদ্ধপূর্ব ঐতিহাসিক ঘটনাবলি, মুক্তিযুদ্ধকালীন ঘটনা ও স্থানসমূহকে আগামী প্রজন্মের জন্য সংরক্ষণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে নানাবিধ প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। ইতোমধ্যে জেলায় জেলায় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ও স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ প্রকল্প কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তিনি বরিশালের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের এলাকাবাসীর জীবন মানোন্নয়ন এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রাখতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।  

 

                                                  # 

 

আহসান/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/আব্বাস/২০২২/১৮২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৪৩৫৫

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) : 

 স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রো

2022-10-30-14-57-1772a2f34ef1b9c3c1e23c626cdd4aa7.docx