Handout Number : 1508
Denmark to finance projects for repressed women and children
Dhaka, May 30:
The Danish government will assist in setting up new nine One Stop Crisis Centers, seven One Stop Crisis Cells and nine Trauma Counseling Centers to provide legal and medical care and counseling for repressed women and children. In this regard, a Memorandum of Understanding (MoU) was signed today between the Secretary of the Ministry of Women and Children Affairs Nasima Begum and the Danish Ambassador to Bangladesh Mikael Hemniti Winther in the presence of State Minister for Women and Children Affairs Meher Afroz Chumki. Under the agreement, the Danish government will provide 24 million Danish kroner (27.6034 crore taka) to implement the project.
State Minister thanked the Danish government for continuously supporting Bangladesh and urged for more assistance to rural women for their economic empowerment.
Denmark Ambassador to Bangladesh welcomed all the initiatives of Bangladesh government to empower women. He said it would be possible to stop the oppression of women when a safe society was established for them.
4th multisectoral program is being implemented for the prevention of women's repression in Bangladesh by Ministry of Women and Children Affairs and Denmark government jointly. The main objective of this project is to reduce the violence and strengthen the service activities of women and children through coordinated efforts of various ministries and non-government organizations. Under this project eight one-stop crisis centers in eight divisions, DNA screening laboratory in 40 Sadar Hospitals, 20 Upazila Health Complex have already been established. Moreover, National Forensic DNA Profiling Laboratory and National Trauma Counseling Center is being managed by this project.
#
Khair/Mahmud/Sanjib/Rezaul/2017/2028 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫০৭
ওয়ান স্টপ সার্ভিসের সেরা অনুশীলন বিষয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময়
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
ওয়ান স্টপ সার্ভিসের বৈশ্বিক সেরা অনুশীলন (গেস্নাবাল বেস্ট প্র্যাকটিস) সম্পর্কে এক অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা আজ বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এর বোর্ডরম্নমে বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী মোঃ আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। বিডা’র কর্মকর্তাদের উপসি'তিতে এ সভায় অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ শহিদুল হক, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক গ্রম্নপ (ডবিস্নউবিজি) এর সিনিয়র অর্থনীতিবিদ মাশরম্নর রিয়াজ, বিল্ড এর উপদেষ্টা আসিফ ইব্রাহিম এবং ডবিস্নউবিজি এর প্রাইভেট সেক্টর স্পেশালিস্ট মিয়া রহমত আলি।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ শহিদুল হকের নেতৃত্বে উলিস্নখিত প্রতিনিধিদল ওয়ান স্টপ সার্ভিসের বৈশ্বিক সেরা অনুশীলন সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জনের লক্ষ্যে এ সংক্রানত্ম বৈশ্বিক র্যাংকিংয়ে শীর্ষে অবস'ানকারী দু’টি দেশ নিউজিল্যান্ড ও সিঙ্গাপুর সফর করেন। সে অভিজ্ঞতা বিডা’র কর্মকর্তাদের সাথে বিনিময়ের লড়্গ্যে এ সভার আয়োজন করা হয়।
সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ শহিদুল হক বলেন, আমাদের সাধারণ জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য ব্যবসা পরিবেশ উন্নত করতে হবে। নিউজিল্যান্ডের ইজ অভ্ ডুয়িং বিজনেস র্যাংকিংয়ে শীর্ষে অবস'ানের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, সেখানে মাত্র ৩৫ মিনিটে অনলাইনে কোম্পানি রেজিস্ট্রেশনের সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়; ব্যবসা প্রক্রিয়া সহজ এবং ব্যবসার পরিবেশ উন্নত হওয়ার কারণে মাত্র ৪৫ লাখ জনসংখ্যার নিউজিল্যান্ডে ৫ লাখ ৭০ হাজার পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি গড়ে ওঠেছে যা এক কথায় অভূতপূর্ব। তিনি বলেন, নিউজিল্যান্ড ও সিঙ্গাপুর ই-গভর্নেন্স (ইলেকট্রনিক গভর্নেন্স) থেকে আই-গভর্নেন্স (ইন্টিগ্রেটেড গভর্নেন্স) এর যুগে প্রবেশ করেছে। আনত্মঃমন্ত্রণালয় ও আনত্মঃসংস'া সমন্বয় দ্রম্নত ও সহজীকরণের মাধ্যমে ব্যবসা প্রক্রিয়া সহজ ও ব্যবসার পরিবেশ উন্নতকরণের লক্ষ্যে আমাদেরও এ পথ অনুসরণ করতে হবে।
বিল্ড এর উপদেষ্টা আসিফ ইব্রাহিম বলেন, এ সফরের অন্যতম অভিজ্ঞতা হল- পলিসি সংস্কারের ক্ষেত্রে প্রাইভেট সেক্টরের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। তিনি এক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের প্রাইভেট সেক্টর কো-অর্ডিনেশন কমিটি কাজ করছে বলে উলেস্নখ করেন। তিনি বলেন, নিউজিল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরে প্রাইভেট সেক্টর সরকারের পলিসি প্রণয়নে এত বেশি সক্রিয় যে, তাঁরা সরকারি সংস'ার সেবার মান কেমন তা সার্ভিস ডেলিভারি র্যাংকিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারণ করে।
ডবিস্নউবিজি এর প্রাইভেট সেক্টর স্পেশালিস্ট মিয়া রহমত আলি বলেন, নিউজিল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরে ‘জবমঁষধঃড়ৎু ওসঢ়ধপঃ অহধষুংরং’ এর মাধ্যমে যেকোন আইন প্রণয়ন ও বাসত্মবায়ন করা হয়।
বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, ব্যবসা ও বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নতকরণের লক্ষ্যে আমরা দ্রম্নততম সময়ের মধ্যে আই-গভর্নেন্স এর একটি রূপরেখা দাঁড় করাব। তিনি সফরকারীদের এ অভিজ্ঞতা বিডা’র ভবিষ্যৎ কর্মপন'া নির্ধারণে দিকনির্দেশক হিসেবে ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
#
ফয়সল/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৯৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫০৬
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে নৌপথে বিশেষ ব্যবস'া
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
ঢাকার সদরঘাটে শৃঙ্খলা রড়্গা ও যাত্রীদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য ট্রাফিক পুলিশের পাশাপাশি আনসারসহ কমিউনিটি পুলিশের ব্যবস'া এবং সদরঘাট থেকে বাহাদুরশাহ পার্ক পর্যনত্ম রাসত্মা হকারমুক্ত রাখা হবে। সদরঘাটে পর্যাপ্ত সংখ্যক স্টিলের ডাস্টবিন স'াপন, জনগণকে ডাস্টবিন ব্যতীত নদীতে কিংবা পন্টুন/গ্যাংওয়েতে ময়লা আবর্জনা ফেলতে নিরম্নৎসাহিত করা এবং স্বেচ্ছাসেবক নিয়োজিত করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার ব্যবস'া গ্রহণ করা হবে যা পর্যায়ক্রমে সকল ঘাটে চালু করা হবে। টার্মিনালসমূহে সতর্কমূলক বার্তা মাইকে ও মনিটরে প্রচারের ব্যবস'া করা হবে।
নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান আজ ঢাকায় বিআইডবিস্নউটিএ ভবনে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলড়্গে জলযানসমূহ সুষ্ঠুভাবে চলাচল, যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ সংক্রানত্ম সভায় এসব কথা বলেন।
সভায় জানানো হয়, ঘাট ইজারাদার কর্তৃক যাত্রী হয়রানি বন্ধে সংশিস্নষ্ট জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ ও বিআইডবিস্নউটিএ’র কার্যকর ব্যবস'া গ্রহণ এবং লঞ্চে যাত্রী ওঠার সময় থেকে লঞ্চের চালক, মাস্টার ও অন্যান্য কর্মচারীদের অবস'ান নিশ্চিত করতে হবে। লঞ্চের অনুমোদিত ভাড়ার চেয়ে বেশি ভাড়া আদায়ে এবং নদীর মাঝপথে নৌকাযোগে যাত্রী উঠালে সংশিস্নষ্ট লঞ্চ মালিকদের বিরম্নদ্ধে শাসিত্মমূলক ব্যবস'া গ্রহণ করা হবে। দৌলতদিয়া ঘাটে পার্কিং বে (ইধু) ও বাইপাস জরম্নরিভিত্তিতে চালু করা হবে। স্পিডবোটে চলাচলের সময় যাত্রীদের লাইফ জ্যাকেট পরিধান নিশ্চিত করতে হবে।
সভায় সিদ্ধানত্ম হয়, রাতের বেলায় সকল প্রকার মালবাহী জাহাজ, বালুবাহী বাল্কহেড চলাচল বন্ধ রাখতে হবে। ২১ জুন থেকে ৩০ জুন পর্যনত্ম দিনের বেলায়ও সকল বালুবাহী বাল্কহেড চলাচল বন্ধ রাখতে হবে।
সভায় আরো সিদ্ধানত্ম হয়, ঈদের পূর্বে ৩ দিন ও ঈদের পরে ৩ দিন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ব্যতীত সাধারণ ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান ফেরি পারাপার বন্ধ রাখা হবে। লঞ্চের স্বাভাবিক চলাচল নিশ্চিতকল্পে নৌপথে সকল মাছ ধরার জাল পাতা বন্ধ রাখা এবং নৌযানে পর্যাপ্ত বয়া এবং নৌপথে বাতি ও মার্কিং এর ব্যবস'া করা হবে।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক মাধব রায়, বিআইডবিস্নউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মোজাম্মেল হক, বিআইডবিস্নউটিসি’র চেয়ারম্যান প্রকৌশলী ড. জ্ঞান রঞ্জন শীল, নৌপরিবহণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর সৈয়দ আরিফুল ইসলাম, ডিআইজি নৌ-পুলিশ মোহাম্মদ মনিরম্নজ্জামান, অভ্যনত্মরীণ নৌ-চলাচল (যাত্রী পরিবহন) সংস'ার সহ-সভাপতি বদিউজ্জামান বাদল, লঞ্চ মালিক সমিতির সহ-সভাপতি শহীদুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ সংশিস্নষ্টরা উপসি'ত ছিলেন।
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৯৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫০৫
জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতে কয়লার অবদান গুরম্নত্বপূর্ণ
-- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরম্নল হামিদ বলেছেন, বাংলাদেশে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রাথমিক জ্বালানি হিসেবে কয়লা গুরম্নত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
তিনি আজ সোনারগাঁও হোটেলে দীঘিপাড়া কয়লা খনি থেকে কয়লা উত্তোলনের সম্ভাব্যতা জরিপ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য চুক্তি স্বাড়্গর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। এই সমীড়্গা প্রকল্প বাসত্মবায়নের জন্য বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড এবং গওইজঅএ ঈড়হংঁষঃরহম ওহঃবৎহধঃরড়হধষ, এসনঐ-অহভ-ঝঃৎধংং, এবৎসধহু, ঋটএজঙ ঈড়হংঁষঃ এসনঐ, এবৎসধহু এবং জঁহমব চরহপড়ড়শ গরহধৎপড় খরসরঃবফ, অঁংঃৎধষরধ-এর সমন্বয়ে গঠিত একটি কনসোর্টিয়ামের মধ্যে এই চুক্তি স্বাড়্গরিত হয়। এতে বড়পুকুরিয়ার পড়্গে কোম্পানিটির সচিব মো. আবুল কাশেম প্রাধানীয়া, গওইজঅএ এর পড়্গে প্রজেক্ট ম্যানেজার আমীর খন্দকার, ঋটএজঙ এর পড়্গে প্রকল্প পরিচালক রফ বল্টস (জড়ষভ ইধষঃবং) এবং জঁহমব চরহপড়ড়শ গরহধৎড়ড় এর পড়্গে সিমন আসকে ডুরান (ঝরসড়হ অংশবু উড়ৎধহ) চুক্তিতে স্বাড়্গর করেন।
এ সমীড়্গার আয়তন ২৪ বর্গ কিলোমিটার। অনুসন্ধানমূলক ড্রিলিং, ৩ডি সাইসমিক জরিপ, খনির নকশা এবং প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই, পুনর্বাসনের প্রয়োজনীয়তা নির্নয় এবং একটি পুনর্বাসন পরিকল্পনা প্রণয়ন, ভূতাত্বিক এবং ভূজলীয় অবস'া নিরূপণ, কয়লা উত্তোলন, প্রকৃত মজুদ, বাৎসরিক উৎপাদন হার, এবং কয়লা খনির মেয়াদকাল নির্ণয় বিসত্মারিত অর্থনৈতিক মূল্যায়ন এবং প্রকল্প বাণিজ্যিকভাবে লাভজনক কিনা তা নির্ণয় করতেই এই সমীড়্গা। চুক্তির মেয়াদ ১ জুন ২০১৭ হতে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ পর্যনত্ম অর্থাৎ ২৭ মাস।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রাথমিক তথ্যানুযায়ী এখানে ৮৬৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন কয়লার মজুত রয়েছে যা বাণ্যিজিকভাবে উত্তোলন করা সম্ভব হলে এলাকার মানুষের আর্থসামাজিক ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে গুরম্নত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে দেশি কয়লা ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন করতে সরকার সচেষ্ট।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে প্রাথমিক ও গণশিড়্গা মন্ত্রী মোসত্মাফিজুর রহমান, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. থমাস প্রিঞ্জ (উৎ. ঞযড়সধং চৎরুহু), অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূত জুলিয়া নিবলেট (ঔঁষরধ ঘরনষবঃঃ) ও পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান আবুল মনসুর মো. ফয়েজুলস্নস্নাহ বক্তব্য রাখেন।
#
আসলাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫০৪
নিয়োগের ড়্গেত্রে বৈষম্য দূরীকরণে সরকার প্রতিশ্রম্নতিবদ্ধ -- শ্রম প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
শ্রম ও কর্মসংস'ান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক (চুন্নু) বলেছেন, যে কোনো কর্মে নিয়োগের ড়্গেত্রে বৈষম্য দূরীকরণে সরকার প্রতিশ্রম্নতিবদ্ধ, বৈষম্যহীন কর্মড়্গেত্র উন্নয়নের গতিকে ত্বরান্বিত করবে।
তিনি আজ রাজধানীর একটি হোটেলে ‘ইনক্লুসিভ বিজনেস : কুড ইট লিড টু হাইয়ার প্রোডাকটিভিটি এন্ড বেটার ওয়ার্কিং কন্ডিশন?’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রতিবন্ধীদের বিশেষ দড়্গতামূলক প্রশিড়্গণ দিয়ে উৎপাদনমুখী কর্মে নিয়োগ করলে তারা মানবসম্পদ হিসেবে অবদান রাখতে পারবে। তৈরি পোশাক শিল্পে প্রতিবন্ধীদের নিয়োগ দিলে উৎপাদন বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে এবং সমাজের মূল স্রোতধারায় যুক্ত হবে।
তিনি আরো বলেন, প্রতিবন্ধীরা সব কাজ না পারলেও তাদের উপযোগী বিশেষ কাজে তারা অন্য সাধারণ মানুষের চেয়ে দড়্গতার পরিচয় দিতে পারে। সমাজের একটি বিশেষ অংশকে বাদ দিয়ে সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব নয়।
সেমিনারে প্রতিমন্ত্রীর উপসি'তিতে নিজ নিজ কারখানায় ইনক্লুসিভ বিজনেস পলিসির অনত্মর্ভুক্তি এবং প্রতিবন্ধীদের বিশেষ দড়্গতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিড়্গণের জন্য সিইবিএআই এর সাথে অননত্মা, বিটপি এবং শিনশিন গ্রম্নপের মধ্যে চুক্তি স্বাড়্গরিত হয়।
সেমিনারে প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বিজিএমই এর সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, শিড়্গা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিড়্গা বিভাগের সচিব মো. আলমগীর, এফবিসিসিআই এর সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, এমপস্নয়ার্স ফেডারেশনের সভাপতি সালাহউদ্দিন কাশেম খান, সিইবিএআই এর সভাপতি আতিকুল ইসলাম এবং আইএলও এর কান্ট্রি ডিরেক্টর শ্রীনিবাস বি রেড্ডি প্রমুখ।
#
আকতারম্নল/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫০৩
অর্থোপেডিক হাসপাতালের সম্প্রসারণ কাজ আগামী বছরের প্রথমার্ধে শেষ হবে
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
অতিরিক্ত ৫০০ শয্যা যোগ করে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতালের ১৪ তলাবিশিষ্ট নতুন ভবনের সম্প্রসারণ কাজ আগামী বছরের প্রথমার্ধে শেষ হবে। এক হাজার শয্যাবিশিষ্ট এই হাসপাতাল হবে এশিয়ার বৃহত্তম অর্থোপেডিক হাসপাতাল।
আজ রাজধানীতে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের নতুন ভবনের নির্মাণ কাজ পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের কাছে একথা জানান স্বাস'্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।
সরকারি হাসপাতালগুলোর সার্বিক ব্যবস'াপনা নিয়ে বিভিন্ন সময়ে উত্থাপিত অভিযোগ প্রসঙ্গে স্বাস'্যমন্ত্রী বলেন, সারা দেশের হাসপাতালগুলোর জন্য এখন সবচাইতে প্রধান সমস্যা হলো তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির জনবল সংকট। বর্তমানে হাসপাতালগুলোতে ৪০ হাজার কর্মচারীর পদ শূন্য। শূন্যপদ পূরণে এক বছর আগে নেওয়া স্বাস'্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগ আনত্মঃমন্ত্রণালয় জটিলতার কারণে এখনো বাসত্মবায়নের আলো দেখেনি। তবে যত দ্রম্নত সম্ভব কর্মচারীদের শূন্য পদ পূরণ হবে বলে মন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন।
মন্ত্রী হাসপাতালের জরম্নরি বিভাগসহ বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরে দেখেন এবং রোগী ও স্বজনদের সাথে কথা বলে হাসপাতালের সেবার মান সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। হাসপাতালের সিনিয়র চিকিৎসক ও নার্সদের সাথেও এসময় তিনি বৈঠক করে সেবার মান বাড়ানোর জন্য আরো নিবেদিত হওয়ার আহ্বান জানান। এসময় হাসপাতালের নার্স সংকটের কথা মন্ত্রীর নজরে আনলে তিনি তা দ্রম্নত সমাধানের উদ্যোগ নেওয়ার আশ্বাস প্রদান করেন। সেবার মান বাড়াতে কর্মস'লে থাকা, যন্ত্রপাতি রড়্গণাবেড়্গণে সতর্ক থাকাসহ সেবাদানে কোনো শৈথিল্য যেন না ঘটে সেড়্গেত্রে সজাগ থাকতে তিনি এসময় সকলকে নির্দেশ দেন।
স্বাস'্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান, প্রকল্প পরিচালক ডা. সিরাজুল ইসলাম মোলস্না এবং ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. মোনায়েম হোসেনসহ মন্ত্রণালয় ও হাসপাতালের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এসময় উপসি'ত ছিলেন।
#
পরীড়্গিৎ/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫০২
তামাক বিরোধী আন্দোলনে জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করা হবে
-- প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গাঁ
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহার বর্তমান বিশ্বে অকাল মৃত্যু ও প্রতিরোধযোগ্য মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ। বাংলাদেশে ৪৩ দশমিক ৩ শতাংশ অর্থাৎ ৪ কোটি ১৩ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ তামাক সেবন করেন। বিশ্ব স্বাস'্য সংস'ার তথ্যানুসারে তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারের কারণে প্রায় ১২ লাখ মানুষ হৃদরোগ, ফুসফুস ও মুখগহ্বরের ক্যান্সার, স্ট্রোক, ফুসফুসের দীর্ঘমেয়াদি রোগসহ প্রাণঘাতী ৮টি রোগে আক্রানত্ম হয়। এর মধ্যে প্রতিবছর ৩ লাখ ৮২ হাজার মানুষ পঙ্গুত্ব বরণ করে, যার চিকিৎসা ব্যয় তামাকজাত দ্রব্য থেকে আহরিত রাজস্বের দ্বিগুণেরও বেশি।
আজ ধানমন্ডিতে ঢাকা আহ্্ছানিয়া মিশন কর্তৃক নিজস্ব মিলনায়তনে আয়োজিত তামাক- উন্নয়নের অনত্মরায় বিষয়ক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় পলস্নী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ এসব তথ্য তুলে ধরেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, তামাক বিরোধী আন্দোলনে স'ানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করা হবে। সরকার তামাকজাত পণ্যে সঠিকভাবে কর আদায়ে উদ্যোগ নিয়েছে। তামাকের ভয়াবহতা বিবেচনায় নিয়ে বিশ্ব স্বাস'্য সংস'া আনত্মর্জাতিক তামাক নিয়ন্ত্রণ চুক্তি ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল (এফসিটিসি) প্রণয়ন করেছে, যা বাংলাদেশ স্বাড়্গর ও অনুস্বাড়্গর করেছে। সরকার ২০৪০ সালের মধ্যে পর্যায়ক্রমে তামাক নির্মূলের ঘোষণা দিয়েছে। এ ব্যাপারে ঢাকা আহ্্ছানিয়া মিশনসহ তামাক বিরোধী সংগঠনগুলোর সহায়ক ভূমিকা অপরিহার্য।
মিশনের সভাপতি কাজী রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দড়্গিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস'্য কর্মকর্তা ব্রিঃ জেঃ শেখ সালাহ্্উদ্দিন, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোঃ শাহ আলমগীর ও ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডসের গ্রান্টস ম্যানেজার ডাঃ মাহফুজুর রহমান ভূঁইয়া। এতে মূল প্রবন্ধ উপস'াপন করেন ঢাকা আহ্্ছানিয়া মিশনের স্বাস'্য খাত প্রধান ইকবাল মাসুদ।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিড়্গাবিদ, গবেষক ও স্কাউট সদস্যসহ প্রায় ১০০ জন জনপ্রতিনিধি অংশ নেন।
#
আহসান/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫০১
নির্যাতিত নারী ও শিশুদের আইনি ও চিকিৎসা সেবা প্রকল্পে ডেনমার্কের অর্থায়ন
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
নির্যাতিত নারী ও শিশুদের প্রয়োজনীয় আইনি ও চিকিৎসা সেবা এবং কাউন্সিলিং প্রদানের জন্য নতুন ৯টি ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার, ৭টি ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেল ও ৯টি ট্রমা কাউন্সিলিং সেন্টার স'াপনে ডেনমার্ক সরকার সহায়তা করবে। এই বিষয়ে আজ ঢাকায় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকির উপসি'তিতে বাংলাদেশে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত গরশধবষ ঐবসহরঃর ডরহঃযবৎ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা বেগমের মধ্যে এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
চুক্তি অনুযায়ী প্রকল্প বাসত্মবায়নে ডেনমার্ক সরকার ২৪ মিলিয়ন ডেনিশ ক্রোনার ( ২৭ দশমিক ৬০৩৪ কোটি টাকা) প্রদান করবে। এর ফলে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের সেবা প্রাপ্তি সহজলভ্য হবে এবং ভবিষ্যতে নারী ও শিশু নির্যাতন হ্রাস পাবে এই আশা করা যায়।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশকে সহায়তা করার জন্য ডেনমার্ক সরকারকে ধন্যবাদ জানান এবং গ্রামীণ নারীদের অর্থনৈতিক ড়্গমতায়নে আরো সহযোগিতা করার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ সরকারের সকল উদ্যোগকে স্বাগত জানান। তিনি বলেন, নারীর জন্য নিরাপদ সমাজ প্রতিষ্ঠিত করা গেলে নারী নির্যাতন বন্ধ করা সম্ভব হবে।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মিজানুর রহমান, নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক ড. আবুল হোসেনসহ মন্ত্রণালয় ও ডেনমার্ক দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপসি'ত ছিলেন।
উলেস্নখ্য বাংলাদেশ ও ডেনমার্ক সরকারের যৌথ উদ্যোগে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রাম (৪র্থ) বাসত্মবায়িত হচ্ছে। এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্যে হলো সংশিস্নষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বেসরকারি সংস'াসমূহের সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা হ্রাস এবং সেবা কার্যক্রম জোরদার করা। এই প্রকল্পের আওতায় বর্তমানে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের জন্য ৮টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার, বিভাগীয় ডিএনএ স্ক্রিনিং ল্যাবরেটরি, জেলা সদর হাসাপাতালে ৪০টি ও উপজেলা স্বাস'্য কমপেস্নক্সে ২০টি ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেল, ঢাকায় নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টার (১০৯), ন্যাশনাল ফরেনসিক ডিএনএ প্রোফাইলিং ল্যাবরেটরি, ন্যাশনাল ট্রমা কাউন্সিলিং সেন্টার পরিচালিত হচ্ছে।
#
খায়ের/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৬৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫০০
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী বাঙালী জাতির জীবন্ত কিংবদন্তী
- শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী বাঙালী জাতির জীবন্ত কিংবদন্তী। তিনি সারা জীবন মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করেছেন। তিনি আমাদের আলোকিত করেছেন, পথ দেখিয়েছেন এবং উদ্বুদ্ধ করেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আজ ঢাকা কলেজ অডিটোরিয়ামে নির্ভিক সাংবাদিক, ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানের রচয়িতা, ঢাকা কলেজের প্রাক্তন ছাত্র আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তিত্ব ছিলেন। এ সময় তিনি তাঁর অমর গান ’আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’- রচনা করেন। যতদিন বাঙালি থাকবে, বাংলা ভাষা থাকবে- ততদিন তাঁর এ গান অমর হয়ে থাকবে। লেখনীর মাধ্যমে এখনও মানুষকে উদ্বুদ্ধ করছেন উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী তাঁর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘজীবন কামনা করেন।
ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোয়াজ্জম হোসেন মোল্লাহ-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন এবং সংবর্ধনা কমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর রেনু বালা গোপ বক্তব্য রাখেন। বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. আলমগীর মিয়া মানপত্র পাঠ করেন।
অনুষ্ঠানে গাফ্ফার চৌধুরীর সংক্ষিপ্ত জীবনী পাঠ করা হয়। শিক্ষামন্ত্রী তাঁকে শুভেচ্ছা স্মারক প্রদান করেন।
এসময় গাফ্ফার চৌধুরী ঢাকা কলেজে তাঁর অধ্যয়নকালীন বিভিন্ন বিষয়ে স্মৃতিচারণ করেন।
#
আফরাজুর/অনসূয়া/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৫০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৪৯৯
কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
জাতীয় সংসদের কার্য উপদেষ্টা কমিটির ষষ্ঠদশ বৈঠক আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
কমিটির সদস্য বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ, হুসেইন মুহম¥দ এরশাদ, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মো. ফজলে রাব্বী মিয়া, আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ, রাশেদ খান মেনন, আ স ম ফিরোজ, মইন উদ্দীন খান বাদল এবং আনিসুল হক বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বিশেষ আমন্ত্রণে বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় জাতীয় সংসদের ষষ্ঠদশ অধিবেশন আগামী ১৩ জুলাই পর্যন্ত চলবে। তবে এই অধিবেশন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ২৩ জুন থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত মুলতুবি থাকবে। রমজান মাসে প্রতিদিন সকাল ১০.৩০ টায় অধিবেশন শুরু হবে। প্রয়োজনে স্পিকার এ সময়সীমা বাড়াতে বা কমাতে পারবেন। বাজেট বক্তৃতার ওপর ৪৫ ঘণ্টা আলোচনার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ১ জুন, ২০১৭ তারিখ দুপুর ১.৩০ ঘটিকায় অর্থমন্ত্রী সংসদে প্রস্তাবিত বাজেট উত্থাপন করবেন।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সিনিয়র সচিব ড. মো. আবদুর রব হাওলাদার ও সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
মোতাহের/অনসূয়া/গিয়াস/রেজ্জাকুল/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১২০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৪৯৮
বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ৩১ মে ২০১৭ ‘বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘ঞড়নধপপড়-ধ ঃযৎবধঃ ঃড় ফবাবষড়ঢ়সবহঃ’ অর্থাৎ ‘তামাক-উন্নয়নের অন্তরায়’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
তামাক ও তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহার জনস্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে মারাত্মক হুমকি। ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজকে তিলে তিলে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়। তামাক ব্যবহারের কারণে প্রতিবছর বিশ্বে প্রায় ৬০ লাখ লোক মারা যায়। এখনই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে ২০৩০ সাল নাগাদ এ সংখ্যা ৮০ লাখ ছাড়িয়ে যাবে। সারাবিশ্বের স্বাস্থ্যখাতের ব্যয়ের ৬ শতাংশ অর্থ তামাক ব্যবহারজনিত রোগের কারণে ব্যয় হয়।
উন্নয়নশীল বিশ্বে তামাক সেবন ও ধূমপান প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে। তামাক ব্যবহারকারীদের প্রায় ৮০ ভাগেরই বাস নি¤œ ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে। সরকার তামাক সেবনের ক্ষতিকর দিক তুলে ধরে জনসচেতনতা বৃদ্ধিসহ নানামুখী পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করেছে। ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) (সংশোধন) আইন ২০১৩’ প্রণয়ন করা হয়েছে। তামাকের ধোঁয়া থেকে অধূমপায়ীদের রক্ষায় সকল কর্মক্ষেত্রকে পাবলিক প্লেসের আওতায় আনা হয়েছে। এ আইনে শিশুদের নিকট তামাকজাত দ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আইনের যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে তামাকের ব্যবহার ক্রমশ কমিয়ে আনা সম্ভব। এর জন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা। এজন্য সরকার, বেসরকারি সংগঠনসহ সমাজের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমাদের প্রয়োজন একটি সুস্থ-সবল জনগোষ্ঠী। এ লক্ষ্যে দেশব্যাপী তামাকের বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার ও সৃষ্ট রোগের কারণে যে অর্থ ব্যয় হয়, তা দেশের উন্নয়নের ব্যবহারের জন্য আমি সকলকে আহ্বান জানাই।
আমি আশা করি, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা বাংলাদেশকে তামাকমুক্ত করে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হব।
আমি বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস-২০১৭ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/নুসরাত/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১২০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৪৯৭
বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১৬ জ্যৈষ্ঠ (৩০ মে) :
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“৩১ মে, ২০১৭ বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও এ দিবস পালনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই।
তামাক ব্যবহার বিশ্বে সকল প্রতিরোধযোগ্য রোগের অন্যতম প্রধান কারণ। তামাকের কারণে সারা বিশ্বে প্রতি ৬ সেকেন্ডে একজন লোক ক্যান্সার, হৃদরোগ,স্ট্রোক, ডায়াবেটিস, হাঁপানিসহ ফুসফুসের দীর্ঘমেয়াদি নানা রোগে মৃত্যুবরণ করে। এছাড়াও অসুস্থ হয়ে কর্মক্ষমতা হারায় যার প্রভাব পড়ে তার পরিবারে, সমাজে। তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহার জনস্বাস্থ্য ও জাতীয় অর্থনীতির জন্য হুমকিস্বরূপ।
বাংলাদেশ সরকার জনস্বাস্থ্যকে সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান করেছে। এ বিবেচনায় সরকার ২০১৩ সালে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০০৫ সংশোধন করেছে এবং ২০১৫ সালে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) বিধি ২০১৫ প্রণয়ন করেছে। আইন অনুসারে সকল তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কের উভয়পার্শ্বে ৫০ ভাগ স্থান জুড়ে সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবাণী মুদ্রিত হচ্ছে। তামাকের ধোঁয়া থেকে অধূমপায়ীদের রক্ষায় পাবলিক প্লেস ও পাবলিক পরিবহণে ধূমপান নিষিদ্ধ করা হয়েছে। শিশুদের তামাকের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষার জন্