Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৭ জুলাই ২০২০

তথ্যবিবরণী ৭ জুলাই ২০২০

Handout                                                                                                 Number : 2465

 

Environmentally destructive investment

patterns and activities must be avoided

                        -- Environment Minister

 

Dhaka, July 7 :

 

            The Environment, Forest and Climate Change Minister Md Shahab Uddin MP said we should build a sustainable and resilient COVID-19 recovery synced with national climate plans, long-term strategies and achievement of the SDGs. For the economic recovery from the COVID-19 crisis to be durable and resilient, environmentally destructive investment patterns and activities must be avoided. Climate change and biodiversity loss could cause social and economic damages far larger than those caused by COVID-19. He also emphasized inclusiveness which had been praised by the participants at large.

 

            The Minister said this while delivering speech from his official residence in Dhaka today evening at an “Webinar: Building a Clean and Resilient Recovery from the COVID-19 crisis in support of the Climate and Sustainable Development goals” co-hosted by Bangladesh and the United Kingdom Mission to the UN and World Resources Institute and organized in conjunction with the 2020 High-Level Political Forum on Sustainable Development.

 

            The Environment minister said in the perspective of “Paris Agreement” the relative importance of various dimensions will likely vary across different country contexts, according to their development priorities, infrastructure needs and social circumstances. He said recovery packages to “build back better” include alignment with long-term emission reduction goals, factoring in resilience to climate impacts, slowing biodiversity loss and increasing circularity of supply chains. Triggering investments and societal changes will both reduce the likelihood of future shocks and improve our resilience to those shocks when they do occur, whether from disease or environmental degradation. At the heart of this approach is the transition to more inclusive, more resilient societies with net-zero GHG emissions and much reduced impacts on nature. A more resilient economy will depend on our capability to shift to sustainable practices.

 

            Among others Rt Hon Lord Zac Goldsmith, Minister for the Environment for the United Kingdom;Keeyong Chung, Director General for Climate Change, Energy, Environment and Scientific Affairs at the Ministry of Foreign Affairs, Republic of Korea; Ambassador Valentine Rugwabiza, Permanent Representative of Rwanda; Ambassador E. Courtenay Rattray, Permanent Representative of Jamaica;Damilola Ogunbiyi, CEO of Sustainable Energy for All, Special Representative of the UN Secretary General and Co-Chair of UN-Energy and Ziaul Hasan ndc, Secretary, & Ahmad Shamim Al Razi, Additional Secretary (Development Wing) Ministry of Environment, Forest and Climate Change, Bangladesh spoke in the occasion. Helen Mountford, Vice President, Climate & Economics, World Resources Institute was the moderator of the side event.

 

#

 

Dipankar/Mahmud/Rafiqul/Salim/2020/21.30 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ২৪৬৪

 

শিক্ষামন্ত্রীর সাথে আইডিইবি নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ

 

ঢাকা ২৩ আষাঢ় (৭ জুলাই) :  

 

          শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সাথে আজ হেয়ার রোডে তাঁর সরকারি বাসভবনে ইনস্টিটিউশন অভ্‌ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি)  প্রতিনিধিবৃন্দের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

 

          বৈঠকে নেতৃবৃন্দ  শিক্ষামন্ত্রী ও শিক্ষা উপমন্ত্রীর  নেতৃত্বে বাংলাদেশে কারিগরি শিক্ষায় যে যুগান্তকারী পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে তার প্রশংসা করেন। পাশাপাশি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে প্রথম বর্ষের ভর্তির যোগ্যতা ও বয়স নিয়ে আলোচনা হয়। নেতৃবৃন্দ তাদের মতামত তুলে ধরেন। 

 

          বৈঠকে বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের অবদান ও তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা হয়।

 

          এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, কারিগরি ও  মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের নবনিযুক্ত সচিব মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান, ইনস্টিটিউশন অভ্‌ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স  বাংলাদেশের সভাপতি মোঃ সিরাজুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাফর আলী সিকদার প্রমুখ।

 

#

 

খায়ের/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০২০/২১২০ ঘণ্টা  

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ২৪৬৩

 

আরো দুই ইউপি চেয়ারম্যান ও এক ইউপি সদস্য বরখাস্ত

 

ঢাকা ২৩ আষাঢ় (৭ জুলাই) :  

 

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবিক সহায়তা কর্মসূচিতে অনিয়ম, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির হতদরিদ্রদের তালিকা প্রণয়ন এবং চাল আত্মসাতের অভিযোগে আরো দুই জন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এবং একজন ইউপি সদস্যকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়।

 

          স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ হতে আজ এ সংক্রান্ত পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

 

          প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি নিয়ম-নীতির ব্যত্যয় ঘটিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবিক সহায়তা কর্মসূচির ১৯৮ জন উপকারভোগীর নিকট হতে বিবিধ ট্যাক্সের নামে ২৮০/- টাকা হারে অর্থ আদায়ের অভিযোগে বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার ময়দানহাট্টা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান  এস এম রুপম এবং খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির হতদরিদ্রদের তালিকা প্রণয়নে ব্যাপক অনিয়ম, নিয়ম বহির্ভূতভাবে ডিলারকে দিয়ে তালিকা প্রস্তুত করা, মৃত ব্যক্তিকে ও একই ব্যক্তির নাম একাধিকবার অন্তর্ভুক্ত এবং বরাদ্দকৃত চাল সঠিক ব্যক্তির মাঝে বিতরণ না করার অভিযোগে হবিগঞ্জ জেলার ১১ নম্বর গজনাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইমদাদুর রহমান মুকুলকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।

 

          এছাড়া, মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার নবগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য  উত্তম বিশ্বাসকে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল বিতরণে অনিয়ম ও আত্মসাতের অভিযোগে বরখাস্ত করা হয়েছে।

 

          উল্লিখিত সদস্য কর্তৃক সংঘটিত অপরাধমূলক কার্যক্রম জন্য স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন ২০০৯ অনুযায়ী তাদের স্বীয় পদ হতে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে স্থানীয় সরকার বিভাগ।

 

          সাময়িকভাবে বরখাস্তকৃত সদস্যদেরকে পৃথক পৃথক কারণ দর্শানো নোটিশে কেন তাদেরকে চূড়ান্তভাবে তাদের পদ থেকে অপসারণ করা হবে না তার জবাব পত্র প্রাপ্তির ১০ কার্যদিবসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার বিভাগে প্রেরণের জন্য অনুরোধ করা হয়।

 

          উল্লেখ্য, করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত মোট একশ’ সাত জনপ্রতিনিধিকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হলো। এদের মধ্যে ৩৫ জন ইউপি চেয়ারম্যান, ৬৬ জন ইউপি সদস্য, ১ জন জেলা পরিষদ সদস্য, ৪ জন পৌর কাউন্সিলর এবং ১ জন উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান।

 

#

 

হায়দার/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৯৪০ ঘণ্টা  

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ২৪৬২

 

রডের বদলে বাঁশ ব্যবহার করা ইউপি সদস্য বরখাস্ত

 

ঢাকা ২৩ আষাঢ় (৭ জুলাই) :  

 

          লোকাল গভর্নেন্স সাপোর্ট প্রজেক্ট-৩ (এলজিএসপি-৩) আওতায় ইউড্রেইন নির্মাণে রডের পরিবর্তে বাঁশ ব্যবহার করা ইউপি সদস্য মোহাম্মদ আলী (আলম) কে সাময়িক বরখাস্ত করেছে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়।

 

          মোহাম্মদ আলী ময়মনসিংহ জেলার ফুলবাড়িয়া উপজেলাধীন ১২ নং আছিমপাটুলি ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য এবং এই ইউড্রেইন নির্মাণ কাজের জন্য নেয়া প্রকল্প কমিটির সভাপতি।

 

          আজ স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

 

          প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এলজিএসপি-৩ এর আওতায় ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এলুঙ্গি কান্দানিয়া রাস্তার কালির চালা হতে পান্নাবাড়ি রাস্তায় তালেব আলীর ক্ষেতের পাশে এবং কালির চালা হতে পান্নাবাড়ি রাস্তায় খাপসার খালে ইউড্রেইন নির্মাণ কাজে রড ব্যবহার না করে বাঁশ দিয়ে চালাইয়ের কাজ করায় তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

 

          ইউড্রেইন নির্মাণ অনিয়মের বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গত ৪ই জুলাই প্রকাশিত হওয়ার পরের দিন ৫ই জুলাই উপ-পরিচালক, স্থানীয় সরকার, সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে সরেজমিনে তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়।

 

#

 

হায়দার/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৯৩০ ঘণ্টা  

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর :  ২৪৬১

 

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ২৩ আষাঢ় (৭ জুলাই) :

 

          ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার (এনডিআরসিসি) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৬৪ জেলায় ইতোমধ্যে ২ লাখ ১১ হাজার ১৭ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া শিশু খাদ্য-সহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য ১২২ কোটি ৯৭ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত এ সাহায্য দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে।

 

 ‌         স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী আজ দেশে নতুন করে আরো ৩ হাজার ২৭ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১ লাখ ৬৮ হাজার ৬৪৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৫ জন-সহ এ পর্যন্ত ২ হাজার ১৫১ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩ হাজার ১৭৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৭৮ হাজার ১০২ জন।

 

          এখন পর্যন্ত সর্বমোট ২৫ লাখ ২৮ হাজার ২৪৫টি পিপিই সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে মোট বিতরণ করা হয়েছে ২৪ লাখ ২১ হাজার ৭৬৪টি এবং মজুত আছে ১ লাখ ৬ হাজার ৪৮১টি।

 

          সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৬২৯টি প্রতিষ্ঠান এবং এর মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের সেবা প্রদান করা যাবে ৩১ হাজার ৯৯১ জনকে।

 

#

 

তাসমীন/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮০০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ২৪৬০

 

 ‘বিগ ডাটা এবং বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

 

 

ঢাকা ২৩ আষাঢ় (৭ জুলাই) :  

 

          বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিলের উদ্যোগে অনলাইনে ‘বিগ ডাটা এবং বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বীর বিক্রম। তিনি তাঁর বক্তবে বলেন, পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাথে সমন্বয় করে বিদ্যুৎ সংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় তথ্য “বিগ ডাটা” হাতে নিলে সুষম পরিকল্পনা ও নীতিমালা গ্রহণ করতে সুবিধা হবে।

 

          বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, বিগ ডাটা এবং বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা বিদ্যুৎ ব্যবহারের গতিধারা বা প্যাটার্ন নির্ণয় করতে সহায়তা করবে। বিতরণ কোম্পানিগুলোকে এক্ষেত্রে ডাটা সংগ্রহ ও প্রয়োগের বিষয়ে আন্তরিক হতে হবে। ডিপিডিসি’র প্রি-পেমেন্ট ডাটা ও স্যাটেলাইট ডাটা বিশ্লেষণকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, বিগ ডাটা বিশ্লেষণ সিদ্ধান্ত গ্রহণের অন্যতম আধুনিক কৌশল।

 

          সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মইনুল যাবের। প্রবন্ধের মূল বিষয় ছিলো অপ্রথাগত ডাটা ব্যবহার করে টেলিফোনযোগে ও আইসিটির মাধ্যমে জ্বালানি ও টেকসই শহর নির্মাণ এবং মানব গতিশীলতা ও আর্থসামাজিক মডেলিং তৈরি করা। এখানে তিনি গ্রাহকদের  প্রাক-অর্থ প্রদানের (Pre-payment) আচরণ নিয়েও বিশ্লেষণ করেন।

 

          বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান সুবীর কিশোর চৌধুরীর সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল এই সেমিনারে অন্যান্যের মাঝে বিদ্যুৎ সচিব ড. সুলতান আহমেদ ও পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

আসলাম/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৭৩০ ঘণ্টা  

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ২৪৫৯

 

করোনা পরিস্থিতিতে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

                                                         -- তথ্যমন্ত্রী

 

 

ঢাকা ২৩ আষাঢ় (৭ জুলাই) :   

          তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, করোনা ভাইরাসের প্রকোপ, ভয়াবহতা  এবং প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে মানুষ যেন ঠিকভাবে জানতে পারে এবং একইসাথে এ সময় যারা কর্মে নিয়োজিত, তারা যাতে দায়িত্বশীল পদক্ষেপ গ্রহণ করে, সেজন্য এ পরিস্থিতিতে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

          আজ দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাব পরিচালনা পর্ষদের সাথে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী আরো বলেন, করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকে গণমাধ্যমের প্রতি অনুরোধ ছিল তারা যেন গুজব রটনাকারীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকে ও গণমাধ্যম যাতে চালু থাকে এবং আমরা দেখছি, সমস্ত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও গণমাধ্যম চালু  আছে।

          তবে অনেক সাংবাদিক করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং বেশ কয়েকজন ইতোমধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমরা সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে করোনা এবং করোনা উপসর্গে মৃত্যুবরণকারী সাংবাদিকদের প্রত্যেক পরিবারকে ৩ লাখ টাকা করে দেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। ইতোমধ্যেই ৬টি পরিবারকে এ সহায়তা দেয়া হয়েছে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে করোনাকালে অসুবিধায় নিপতিত সাংবাদিকদের এককালীন ১০ হাজার টাকা করে সহায়তা দেয়া হচেছ। সাংবাদিক ইউনিয়ন, প্রেসক্লাব ও ডিসি অফিস এ কাজে সহায়তা করছে।

          প্রেসক্লাব সভাপতি সাইফুল আলম উত্থাপিত ‘প্রেসক্লাবের মূল আয় হল ভাড়া বন্ধ থাকা কারণে প্রেসক্লাব কিছুটা আর্থিক সংকটে পড়েছে’  -এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, এটি নিয়ে আরো  আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া যেতে পারে। তিনি বলেন, ‘করোনা ভাইরাসের প্রকোপ এখন কোন পর্যায়ে, সেটি বিশেষজ্ঞরাই ভালো বলতে পারবেন। তবে কয়েকটি পত্রিকায় দেখেছি প্রকোপটা কমতির দিকে। জীবন ও জীবিকা রক্ষায় সমস্ত কিছু যখন আস্তে আস্তে খুলে যাচ্ছে, প্রেসক্লাবও সেক্ষেত্রে সীমিত আকারে খুলে দেবার বিষয়টি বিবেচনায় রাখা যেতে পারে।’

          এ সময় সংবাদপত্রগুলোর বিক্রি ও ছাপা সংখ্যা দু’টিই কমেছে উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, এ অবস্থা লক্ষ্য করেই আমি নিজে অনুরোধ করে মন্ত্রিপরিষদের পক্ষ থেকে প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়ার ব্যবস্থা করেছিলাম, যাতে তারা সংবাদপত্রের বকেয়াগুলো পরিশোধ করে। এতে অনেকটা ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে এবং প্রয়োজনে আবার তাগিদ দেয়া হবে। বকেয়া বিলগুলো পেলে সংবাদপত্রের সাথে সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক, কর্মচারীদের বেতন-ভাতা দেয়া সহজ হয়, সেজন্যই এ পদক্ষেপ।

          জাতীয় প্রেসক্লাব সভাপতি সাইফুল আলমের নেতৃত্বে সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি ওমর ফারুক, কোষাধ্যক্ষ শ্যামল দত্ত, যুগ্ম সম্পাদক মাইনুল আলম, নির্বাহী সদস্য কুদ্দুস আফ্রাদ, আবদাল আহমেদ ও জাহিদুজ্জামান ফারুক সভায় করোনাকালে গণমাধ্যম ও জাতীয় প্রেসক্লাব বিষয়ে খোলামেলা আলোচনায় অংশ নেন। করোনা সংকট মোকাবিলায় তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও মানুষকে আশাবাদী করে তোলার ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করলে সবাই একমত পোষণ করেন।

#

আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৭০০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২৪৫৮

লঞ্চডুবির দুর্ঘটনায় নিহতদের স্বজনরা যাতে স্বস্তি পায়, আইনী বিচার পায় সে বিষয়ে সরকার সচেষ্ট

                                                                                                    - নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৩ আষাঢ় (৭ জুলাই):  

          নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবির ঘটনায় আইনশৃংখলা বাহিনী মামলা করেছে। মামলার প্রতিবেদন ১৭ আগস্ট প্রকাশ হবে। আইনশৃংখলা বাহিনীর আইনী তদন্তের স্বার্থে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে উল্লেখিত দুর্ঘটনার কারণগুলো প্রকাশ করা যাচ্ছেনা। লঞ্চডুবির ঘটনায় নিহতদের স্বজনরা যাতে স্বস্তি পায়, আইনী বিচার পায় সে বিষয়ে সরকার সচেষ্ট। তদন্ত কমিটির ২০-দফা সুপারিশ পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হবে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘বুড়িগঙ্গায় নৌদুর্ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদনের’ বিষয়ে এক ব্রিফ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।

          খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, সরকার নিরাপদ নৌপথ তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে। নৌযান মালিক, শ্রমিক ও জনগণ সবার স্বার্থ দেখছে সরকার। ভেসেল ট্রাফিক সিস্টেম (ভিটিএস) চালুর লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। 

          ভিটিএস চালু ও ডিজিটালাইজড হলে দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে। জনগণের অনুভূতির সাথে তাল মিলিয়ে অনেক প্রতিকূলতার মাঝেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কাজ করে যাচ্ছে।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, গত ১১ বছরে দেশের অন্যান্য সেক্টরের ন্যায় নৌ সেক্টরকে শৃংখলার মধ্যে আনার চেষ্টা করা হয়েছে, অনেকটা শৃংখলার মধ্যে এসেছে। ভিটিএস, ট্রেনিং ইন্সটিটিউট, প্রশিক্ষণ ভেসেল তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশে একটি মেরিন একাডেমী ছিল। নতুন চারটি মেরিন একাডেমী করা হয়েছে। বাস্তবতার নিরিখে কাজ করা হচ্ছে। ঢাকা সদরঘাটের ওপারে ডকইয়ার্ড স্থানান্তরের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

          নৌপরিবহন সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী তদন্ত কমিটির ২০-দফা সুপারিশ সাংবাদিকদের নিকট তুলে ধরেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম মোহাম্মদ সাদেক উপস্থিত ছিলেন।

          উল্লেখ্য, বুড়িগঙ্গা নদীতে ২৯ জুন সকালে লঞ্চ দুর্ঘটনায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ঐদিনই সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (উন্নয়ন) মোঃ রফিকুল ইসলাম খানকে আহবায়ক এবং বিআইডব্লিউটিএ’র পরিচালক (নৌনিরাপত্তা) মোঃ রফিকুল ইসলামকে সদস্য সচিব করে কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিকে সাত দিনের মধ্যে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য বলা হয়। তদন্ত কমিটি গতকাল তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।

#

জাহাঙ্গীর/গিয়াস/কুতুব/২০২০/১৬১৬ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২৪৫৬  

কারসাজি ঠেকাতে ও চালের বাজার স্থিতিশীল রাখার স্বার্থে প্রয়োজনে আমদানি শুল্ক কমিয়ে প্রয়োজনমতো চাল বিদেশ থেকে আমদানি করা হবে

ঢাকা ২৩ আষাঢ় (৭ জুলাই) :   

এ বছর ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে এবং কৃষক ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে। তা সত্ত্বেও চালের বাজার অস্থিতিশীল করা হলে এবং চালকল মালিকগণ সরকারের সঙ্গে করা চুক্তি অনুযায়ী সরকারি খাদ্যগুদামে সঠিক সময়ের মধ্যে চাল সরবরাহ করতে গড়িমসি করলে কৃষকের স্বার্থ ও চালের বাজার দর উভয়ের মধ্যে সমন্বয় করে প্রয়োজনে আমদানি শুল্ক কমিয়ে প্রয়োজনমতো চাল বিদেশ থেকে আমদানি করার কথা ভাবছে সরকার।

#

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২৪৫৭ 

অধস্তন আদালতের ২১১ জন করোনা আক্রান্ত

ঢাকা ২৩ আষাঢ় (৭ জুলাই) : 

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন আইন ও বিচার বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত করোনা মনিটরিং ডেস্ক এর গতকাল সোমবার পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী অধস্তন আদালতের মোট ২১১ জন বিচারক ও কর্মচারী করোনা ভাইরাস জনিত রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ৪৪ জন বিচারক এবং ১৬৭ জন কর্মচারী।

আক্রান্ত বিচারকদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ২০ জন, লালমণিরহাটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক ফেরদৌস আহমেদ মৃত্যুবরণ করেছেন, মাগুরার জেলা ও দায়রা জজ মো. কামরুল হাসান হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন এবং অন্যরা বাসায় চিকিৎসা নিচ্ছেন। আক্রান্ত কর্মচারীদের মধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন ২ জন।

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক, আইন ও বিচার বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত মনিটরিং ডেস্ক এর রিপোর্ট প্রতিদিন পর্যবেক্ষণ করছেন এবং আক্রান্তদের খোঁজ-খবর রাখছেন । এজন্য আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার প্রতিদিনের রিপোর্ট রাত ১০ টার মধ্যে আইনমন্ত্রীকে অবহিত করছেন এবং মন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন।

#

সুমন/রেজাউল/গিয়াস/আসমা/২০২০/১৬০০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২৪৫৫  

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহায় বাংলাদেশ রেলওয়ে কোরবানীর পশু পরিবহণের পরিকল্পনা নিয়েছে

ঢাকা ২৩ আষাঢ় (৭ জুলাই) :   

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহায় বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রচলিত ভাড়ায় উত্তরাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল থেকে ঢাকা ও চট্টগ্রামমুখী কোরবানীর পশু পরিবহণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন।

আজ রেলপথ মন্ত্রী রেলভবনে সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে এ ঘোষণা দেন। তিনি এ সময় বলেন, এক্ষেত্রে প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী মহলের সাথে আলোচনা করে সম্ভাব্য দিন তারিখ, রুট ও স্টেশন নির্ধারণ করা হবে। ব্যবসায়ীদের চাহিদার ভিত্তিতে যে কোন দিন থেকেই এ ট্রেন চালু করা যাবে বলে মন্ত্রী জানান। তিনি বলেন, গাইবান্ধা বা পাবনা/কুস্টিয়া থেকে চট্রগ্রামে প্রতি গরুর ভাড়া সর্বোচ্চ ২৫০০ এবং ঢাকায় ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা হতে পারে।

আগ্রহী ব্যবসায়ীগণকে রেলওয়ের কন্টোল নম্বর ০১৭১১-৬৯১৫২০-এ যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ রেলওয়ে আম পরিবহণের সুবিাধার্থে ম্যাংগো স্পেশাল নামে ট্রেন চাপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহী থেকে পরিচালনা করছে। এর ফলে ব্যবসায়ীরা সহজেই আম ঢাকাসহ অন্যান্য শহরে খুবই অল্প ভাড়ায় পরিবহণ করতে পারছে।  

মন্ত্রীর বক্তব্যের সময় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ সেলিম রেজা, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মোঃ শাসসুজ্জামান, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) মিয়াজাহান উপস্থিত ছিলেন।

#

শরিফুল/গিয়াস/আসমা/২০২০/১৫৩০ ঘন্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ২৪৫৪

প্রতিটি ইউনিয়নে ও উপজেলায় ১০০টি করে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় বেশি করে গাছ লাগাতে হবেকৃষিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৩ আষাঢ় (৭ জুলাই):  

কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বর্তমান সময়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সারা বিশ্বের পরিবেশ, মানুষের জীবন ও জীববৈচিত্র্য চরম হুমকির সম্মুখীন। মানুষের জীবিকাও হুমকির সম্মুখীন। সেজন্য জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা করতে হলে বেশি করে গাছ লাগাতে হবে। সেলক্ষ্যে কৃষি মন্ত্রণালয় প্রতিটি ইউনিয়নে ও উপজেলায় ১০০টি করে বৃক্ষরোপণের কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কৃষিমন্ত্রী আজ সকালে তাঁর সরকারি বাসভবন থেকে মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষ্যে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধনের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন কৃষি সচিব মোঃ নাসিরুজ্জামান। সঞ্চালনা করেন অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রসারণ) মোঃ হাসানুজ্জামান কল্লোল।

মন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিটি গ্রামে, ইউনিয়নে ও উপজেলায়-জেলায় দেশিয় ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছ লাগাতে উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এ উদ্যোগের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী সকল জনগণকে গাছ রোপণে উদ্বুদ্ধ করা হবে। পরে মন্ত্রী তাঁর বাসভবন চত্বরে একটি কাজু বাদামের চারা রোপণ করে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।

কৃষি মন্ত্রণালয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে প্রথম ধাপে প্রত্যেক উপজেলায় ১০০ টি করে সারা দেশে প্রায় ৫০ হাজার বৃক্ষরোপণ করবে। দ্বিতীয় ধাপে দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে আরও ১০০টি করে বৃক্ষরোপণ করা হবে। এতে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে ফলদ, বনজ ও ঔষধির পাশাপাশি মশলা জাতীয় গাছ লাগানো হবে।  

এবছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি আউশ আবাদ হয়েছে জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, আউশে ও আমনে অনেক সময় বন্যার কারণে ফসল নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বিশেষ করে বন্যার কারণে আমন ফসলটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এক্ষেত্রে সম্ভাব্য ক্ষতি মোকাবিলায় সব ধরনের পূর্বপ্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। বিকল্প বীজতলা তৈরি, নিয়মিতভাবে আবহাওয়া মনিটরিং, ভারতের সাথে যোগাযোগসহ সব প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে যাতে করে বন্যার কারণে ফসলের ক্ষতি মোকাবিলা করা যায়।

 কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, কৃষিতে সম্ভাবনা অপরিসীম। সে সম্ভাবনাকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে হবে। দানাদার খাদ্যে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ায় এখন মূল লক্ষ্য হলো কৃষিকে বহুমুখীকরণের মাধ্যমে রপ্তানি বহুমূখীকরণ করা। কৃষিপণ্যের প্রক্রিয়াজাত ও রপ্তানি বাড়াতে হবে। সেজন্য অপ্রচলিত ফসলের উৎপাদন বাড়াতে হবে এবং ও রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব।  তিনি আরও বলেন, এদেশের শিক্ষিত তরুন প্রজন্মকে আধুনিক কৃষিকাজে সম্পৃক্ত করতে হবে। তাঁদের মাধ্যমেই কৃষিখাতে নতুন মাত্রা যোগ হতে পারে, কৃষি উন্নত ও আধুনিক হতে পারে। সেজন্য তরুন প্রজন্মকে কৃষিকাজে সম্পৃক্ত হতে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে।

এ অনলাইন সভায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মোঃ আরিফুর রহমান অপু, অতিরিক্ত সচিব (গবেষণা) কমলারঞ্জন দাশ, অতিরিক্ত সচিব (সার ব্যবস্থাপনা ও উপকরণ) মোঃ মাহবুবুল ইসলাম, বিএডিসির চেয়ারম্যান মোঃ সায়েদুল ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মোঃ আবদুল মুঈদ, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা,সংস্থাপ্রধানসহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ১৪ অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালকগণ এ অনুষ্ঠানে যুক্ত ছিলেন। 

#

কামরুল/গিয়াস/কুতুব/২০২০/১৫২৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২৪৫৩

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র এর বড় ভাই’র মৃত্যুতে এলজিআরডি মন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ২৩ আষাঢ় (৭ জুলাই):  

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলামের বড় ভাই প্রকৌশলী মো. শফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম।

গতকাল রাতে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি মৃত্যুবরণ করেন (ইন্না লিল্ল

2020-07-07-21-36-166d70fda81e2cd43f87804537212eaf.docx