Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৪ জানুয়ারি ২০১৯

তথ্যবিবরণী 14/01/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ১৪৭
দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স 
                 ---শিল্পমন্ত্রী 
ঢাকা, ১ মাঘ (১৪ জানুয়ারি): 

দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। 

মন্ত্রী আজ শিল্প মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা এবং মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থাসমূহের প্রধানগণের সাথে মতবিনিময় সভায় এ ঘোষণা দেন। সভায় শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার ও ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিব মোঃ আবদুল হালিম উপস্থিত ছিলেন।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টায় মন্ত্রণালয়ের সকল লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অর্জন করতে হবে। সরকারি কর্মকর্তারা জনগণের শাসক নন, সেবক-এ কথাটি মনে রাখলে সকল কাজ সহজে সম্পাদন করা সম্ভব হবে। তিনি বলেন, জনগণকে দেয়া আমাদের অঙ্গীকারসমূহ পূরণে সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে।

শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনি ইশতেহার অনুযায়ী শিল্পখাতের বিকাশের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃজনসহ দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে হবে। তিনি আরো বলেন, সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো জনগণের সম্পদ, দেশের সম্পদ। বন্ধ শিল্প কারখানাগুলো চালু করতে হবে এবং এগুলোকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার ব্যবস্থা নিতে হবে। 

#
মাসুম/মাহমুদ/এনায়েত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/২০২৭ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৪৬
 
ক্রীড়ার উন্নয়নে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে
                        --- যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১ মাঘ (১৪ জানুয়ারি): 
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, দেশের ক্রীড়ার মানকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। খেলোয়াড়দের দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণের পাশাপাশি অবকাঠামো উন্নয়নে জোর দেওয়া হবে। এছাড়াও ক্রীড়ার সাথে সংশ্লিষ্ট সকল ফেডারেশন ও এসোসিয়েশনসমূহের কমিটি গণতান্ত্রিক উপায়ে নির্বাচনের মাধ্যমে বাছাই করা হবে। সকল ফেডারেশনের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে। 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে আলাপকালে এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, খেলাধুলার মানোন্নয়নে প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। এ খাতে বাজেট বাড়ানো ও অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি খেলোয়াড়দের দেশে বিদেশে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। তিনি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, দায়িত্বে কোনরূপ অবহেলা বা গাফিলতি সহ্য করা হবে না। ফেডারেশনসমূহকে নির্বাচনের আওতায় নিয়ে এসে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে। এ সময় তিনি সরকারের নির্বাচনি ইশতেহার বাস্তবায়নে দ্রæত পদক্ষেপ নেয়ার ব্যাপারে কর্মকর্তাদেরকে তাগিদ দেন। তিনি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের জনবল সংকট সমাধানের ব্যাপারে ইতিবাচক পদক্ষেপ নিবেন বলে জানান। 
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মাসুদ করিমসহ অন্যান্য কর্মকর্তা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 
#
 
আনোয়ার/মাহমুদ/হাসান/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২০৫০ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৪৫
 
সিনিয়র সহকারী সচিব শহীদুল্লাহ তালুকদারের মৃত্যুতে ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর শোক 
 
ঢাকা, ১ মাঘ (১৪ জানুয়ারি):
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব  মোঃ শহীদুল্লাহ তালুকদারের মৃত্যুতে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব এডভোকেট শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা ও সহমর্মিতা জ্ঞাপন এবং মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।
উল্লেখ্য, মোঃ শহীদুল্লাহ তালুকার গতকাল ১৩ জানুয়ারি ঢাকায় নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন।  তিনি বেশ কয়েক মাস যাবৎ দুরারোগ্য ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।
#
 
আনোয়ার/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/২০১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ১৪৪
আইন অমান্য করে কোনো ভবন নির্মাণ করতে দেওয়া হবে না
                                     --- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী

ঢাকা, ১ মাঘ (১৪ জানুয়ারি): 

আইন অমান্য করে ঢাকা শহরে কোনো ভবন নির্মাণ করতে দেওয়া হবে না। ঝুঁকিপূর্ণ ও বসবাস অনুপযোগী পুরাতন ভবন চিহ্নিতকরণের কাজ চলছে। এ কাজ শেষ হলে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনসমূহ ভেঙে ফেলার জন্য সংশ্লিষ্ট ভবন মালিককে নির্দেশ দেওয়া হবে। নির্দেশ কার্যকর করা না হলে ভবন মালিকের বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত ভূমিকম্প বিষয়ক রাজউকের আরবান রেজিলেন্স প্রকল্পের পর্যালোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন। মন্ত্রীর সভাপতিত্বে এ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।  

গণপূর্ত মন্ত্রী বলেন, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত করে থাকে। এখানে ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকিও রয়েছে। ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি সহনীয় পর্যায়ে রাখতে হলে ভবন নির্মাণে ইমারত নির্মাণ বিধিমালা অনুসরণ করতে হবে। বিধিমালা অনুসরণ করে ইমারত নির্মাণের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করা হবে। একই সাথে এ বিষয়ে জনগণের মধ্যেও সচেতনতা গড়ে তোলা হবে।  

মন্ত্রী বলেন, দুর্যোগ মোকাবিলায় বিশ্বে বাংলাদেশ অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশকে অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। অন্যান্য দুর্যোগের মতো ভূমিকম্প মোকাবিলাতে জনগণকে আরো বেশি মাত্রায় সচেতন ও অংশগ্রহণমূলক করতে হবে। এ বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তিনি সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। 

সভায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব মোঃ শহীদ উল্লা খন্দকার, অতিরিক্ত সচিব মোঃ আখতার হোসেন, রাজউকের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুর রহমান, ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী আহমেদ, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মেহেদী আল আনসারী, অধ্যাপক রাকিব আহসান, জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কিমিরো মেগুরো (করসরৎড় গবমঁৎড়), রাজউকের সদস্য মেজর (অব.) শামসসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। 

এ প্রকল্পের আওতায় ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি সহনীয় পর্যায়ে রাখার প্রস্তুতি হিসেবে ঢাকা ও সিলেট শহরের ভূমিকম্পের ঝুঁকি পর্যালোচনা, এ দু’টি শহরের মাটির ঝুঁকিপূর্ণতা পর্যবেক্ষণ ও ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা প্রণয়ন, ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে রাজউকের নকশা অনুমোদনে অনলাইন পদ্ধতি চালু এবং প্রকৌশলী, স্থপতি ও নগর পরিকল্পনাবিদদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নসহ বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে। সরকার ও বিদেশি আর্থিক সহযোগিতায় এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
#
কিবরিয়া/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২০১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর : ১৪৩
প্রেসক্লাবে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ 
রাজনীতির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গণমাধ্যমের ভূমিকা অসামান্য

ঢাকা, ১ মাঘ (১৪ জানুয়ারি): 

রাজনীতির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গণমাধ্যমের ভূমিকাকে অসামান্য বলে বর্ণনা করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আজ রাজধানীর তোপখানা রোডে জাতীয় প্রেসক্লাব ব্রিফিং লাউঞ্জে প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত ব্যবস্থাপনা কমিটির সাথে তথ্যমন্ত্রী হিসেবে প্রথম বৈঠকে তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকতা একটি ঝুঁকিপূর্ণ পেশা। কিন্তু রাজনীতি আরো ঝুঁকিপূর্ণ এবং দেশসেবার মহান ব্রত। দেশের সেবা, সমাজ পরিবর্তন এবং সমাজ উন্নয়নই হচ্ছে রাজনীতির মূল লক্ষ্য। রাজনীতির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
প্রেসক্লাব সভাপতি সাইফুল আলম, সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিনসহ ব্যবস্থাপনা কমিটির নির্বাহী সদস্যবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিনও এ বৈঠকে যোগ দেন। 
সাংবাদিকদের সাথে খোলামেলা আলোচনায় ড. হাছান মাহমুদ নিজ ছাত্রজীবনের কথা স্মরণ করে বলেন, ‘পনের বছর বয়সে কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আমার রাজনৈতিককর্মীর জীবন শুরু। দলের পক্ষে সাংবাদিকতাও করেছি। সে সময় প্রেস রিলিজ লিখে সংবাদপত্র অফিসগুলোতে পৌঁছাতে হয়েছে। এ কারণে সাংবাদিকদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার সাথে আমি পরিচিত।’
‘তথ্যমন্ত্রী হিসেবে সাংবাদিকদের সকল উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা আইনের মাধ্যমে সমাধানের সর্বাত্মক চেষ্টা করবো’ উল্লেখ করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আবাসনসহ সাংবাদিকদের কল্যাণের বিষয়টি আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে উল্লেখ রয়েছে। প্রেসক্লাবের ৩১তলা ভবন ও বঙ্গবন্ধু স্মৃতি কমপ্লেক্সের কাজ দ্রুততম সময়ে শুরুর লক্ষ্যেও কাজ করবে তথ্য মন্ত্রণালয়।’
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যুগান্তকারী নেতৃত্বে সামাজিক ও অনলাইন গণমাধ্যমের বিকাশ গণমাধ্যমের ক্যানভাসকেই পাল্টে দিয়েছে। যে কোনো মানুষ সংবাদ মাধ্যমের সাহায্য ছাড়াই নিজস্ব মতামত ও অনুভূতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারেন, যা বহুমানুষ দেখতে পারে। এর মাধ্যমে গুজব রটানোর মতো অকল্যাণকর পরিস্থিতিও তৈরি হতে পারে। এমন পরিস্থিতি আমাদের সম্মিলিতভাবে মোকাবিলা করতে হবে।’ 
অনলাইন মিডিয়ার প্রয়োজন আছে, এর বিকাশও প্রয়োজন, সেই সাথে এর বিকাশটি সুষ্ঠু হওয়া প্রয়োজন বলে স্মরণ করিয়ে দেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমার পূর্বসূরি একাজটি এগিয়ে নিয়েছেন, আরো কাজ রয়েছে, যা আমরা গণমাধ্যমের সাথে পরামর্শ করে সম্পাদন করবো।’   
ওয়েজবোর্ডের কাজও দ্রুত সম্পন্ন করা হবে উল্লেখ করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ওয়েজবোর্ডের শুরুতে ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া অন্তভর্ুুক্ত ছিল না। কিন্তু আজকের বাস্তবতায় এর প্রয়োজন আছে, ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া ওয়েজবোর্ডের আওতায় আসা প্রয়োজন এবং আমরা সেই বিষয়ে কাজ করবো। গণমাধ্যমকর্মী আইনটিও তথ্য, শ্রম ও আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মিলিত বৈঠকগুলোর মধ্যদিয়ে চূড়ান্ত হবে। এ বিষয়েও গণমাধ্যম কর্মীদের সহায়তা প্রয়োজন।’ 
বিএফইউজে সভাপতি মোল্লা জালাল, ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত, মাইনুল আলম, শাহেদ চৌধুরী, ওমর ফারুক প্রমুখ জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকবৃন্দ এসময় বক্তব্য রাখেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সাথে মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেন তথ্যমন্ত্রী। তথ্যসচিব আবদুল মালেক এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) নেতৃবৃন্দের সাথে বৈঠক করেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। এসময় তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যম যেমন রাষ্ট্রের  কল্যাণে কাজ করতে পারে তেমনি  অপসাংবাদিকতার মাধ্যমে রাষ্ট্রের বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে। বিএফইউজে ও ডিইউজে অপসাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সংগঠনের পক্ষ থেকেও ব্যবস্থা নেবেন বলে আমার বিশ্বাস। 
বিএফইউজে সভাপতি মোল্লা জালালের সভাপতিত্বে ও ডিইউজে সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিএফইউজে মহাসচিব শাবান মাহমুদ, ডিইউজের সহ-সভাপতি খন্দকার মোজাম্মেল হক, যুগ্ম মহাসচিব আবদুল মজিদ, ডিইউজের যুগ্ম মহাসচিব আকতার হোসেন, আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে ডিইউজের সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুজ্জামান উজ্জ্বল, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জিহাদুর রহমান জিহাদ, কার্যনির্বাহী সদস্য গোলাম মোস্তফা ধ্রুব, শাকিলা পারভীন, মহিউদ্দিন পলাশসহ ডিইউজের বিভিন্ন ইউনিটের নেতা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
#
আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৯৫৬ ঘণ্টা

Handout                                                                                                   Number: 142

Estonian Prime Minister congratulates Sheikh Hasina.

Dhaka, 14 January:

Prime Minister of Estonia Jüri Ratas has congratulated Prime Minister Sheikh Hasina on her re-election as the Prime Minister of Bangladesh.

 

In a message, the Estonian Prime Minister has expressed his conviction that the friendly relations between Bangladesh and Estonia, based on mutual understanding and respect, would continue to develop in the years ahead.

 

#

Tohidul/Mahmud/Hasan/Abbas/2019/1933 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ১৪১
পায়রা বন্দরের ক্যাপিটাল ড্রেজিং বাস্তবায়নের লক্ষ্যে চুক্তিপত্র স্বাক্ষর 
ঢাকা, ১ মাঘ (১৪ জানুয়ারি): 
পায়রা বন্দরে অধিক ড্রাফটের জাহাজ ভেড়ানোর জন্য পূর্ণাঙ্গরূপে বন্দরকে চালুর লক্ষ্যে বন্দরের রাবনাবাদ চ্যানেলের ক্যাপিটাল ও রক্ষণাবেক্ষণ ড্রেজিং প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ এবং পায়রা ড্রেজিং কোম্পানি লিমিটেড আজ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে একটি পিপিপি চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করেছে। 
পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান  কমোডর এম জাহাঙ্গীর আলম  এবং  বেলজিয়ামভিত্তিক জান ডে নুল (ঔঅঘ উঊ ঘটখ) ড্রেজিং কোম্পানির চেয়ারম্যান ডেভিড জোকার (উঅঠওউ ঔঙঘঈকঐঊঊজঊ) নিজ নিজ পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবদুস সামাদ এবং পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ অথরিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আফসর এইচ উদ্দিন এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
প্রকল্পটি বেলজিয়ামের জান ডে নুল কর্তৃক গঠিত পায়রা ড্রেজিং কোম্পানি লিমিটেড বাস্তবায়ন করবে।  এ জন্য ব্যয় হবে আনুমানিক ৮ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা । প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে জোয়ারের সহায়তায় সর্বোচ্চ ১২ মিটার ড্রাফটের জাহাজ বন্দরের জেটিতে সরাসরি ভিড়তে পারবে। কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রসমূহের জন্য বিদেশ থেকে বছরে ২০ মিলিয়ন মেট্রিক টন কয়লা বন্দরের পোতাশ্রয়ে সরাসরি খালাস করা যাবে, যা দেশের পশ্চিমাঞ্চলের জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের উপকরণ চাহিদা পূরণ করবে। ২০ ফুট দৈর্ঘ্যরে ৩ হাজার কন্টেইনারবাহী জাহাজ ও ৪০ হাজার মেট্রিক টন ধারণক্ষমতার বাল্কবাহী জাহাজ বন্দরের জেটিতে সরাসরি ভিড়তে পারবে। বন্দর অবকাঠামোসহ অন্যান্য কম্পোনেন্ট  যেমন-কন্টেইনার, বাল্ক ও এলএনজি টার্মিনাল ইত্যাদি স্থাপনা নির্মাণের লক্ষ্যে আগ্রহী দেশ ও প্রতিষ্ঠান পায়রা বন্দরে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে। বন্দরকেন্দ্রিক দেশের দক্ষিণাঞ্চলে শিল্প অবকাঠামো গড়ে উঠবে এবং আর্থসামাজিক উন্নয়ন হবে।
পায়রা বন্দরকে গভীর সমুদ্র বন্দর আকারে গড়ে তোলার লক্ষ্যে রাবনাবাদ চ্যানেলকে ভবিষ্যতে ১৪.৫ মিটার গভীর করা হবে। এ নতুন গভীর সমুদ্র বন্দর দেশের উত্তর দক্ষিণ অঞ্চলে অর্থনৈতিক করিডোর প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করবে এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে দক্ষিণের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে রূপান্তরিত হবে। রাবনাবাদ চ্যানেলের ক্যাপিটাল ড্রেজিং বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং দক্ষিণ এশিয়ার উপ-আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখবে।
প্রকল্পটির আওতায় পায়রা বন্দরের রাবনাবাদ চ্যানেলে ১০.৫ মিটার ড্রাফটের ৪০ হাজার ধারণক্ষমতার  বাল্ক ক্যারিয়ারের চলাচলে সক্ষম  চ্যানেল (টার্নিং বেসিনসহ) ডিজাইন এবং ক্যাপিটাল ড্রেজিংসহ ১২ বছর পর্যন্ত রক্ষণাবেক্ষণ ড্রেজিং করা হবে। ক্যাপিটাল ড্রেজিং এর ফলে ৭৫ কিলোমিটার দীর্ঘ, ১০০-১২৫ মিটার প্রস্থ এবং সর্বোচ্চ ১০.৫ মিটার গভীরতা পর্যন্ত চ্যানেল তৈরি হবে।  ইঞ্জিনিয়ারিং সমীক্ষার জন্য ১৪ মাস এবং ক্যাপিটাল ড্রেজিং করতে ১৪ মাস সময় লাগবে। এরপর ৬ মাস প্রাথমিক রক্ষণাবেক্ষণ ড্রেজিং  এবং ৯ বছর ২ মাস রক্ষণাবেক্ষণ ড্রেজিং  করা হবে। 
প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সর্বমোট ৮৬৪ দশমিক ৩২ মিলিয়ন ইউরো (আনুমানিক ৮ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা) প্রয়োজন হবে যা বেলজিয়াম এক্সপোর্ট ক্রেডিট এজেন্সির সহায়তায় এইচএসবিসি এবং এর কনসোর্টিয়াম ব্যাংক হতে পায়রা ড্রেজিং কোম্পানি লিমিটেড গ্রহণ করবে। পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ প্রাথমিক রক্ষণাবেক্ষণ ড্রেজিং শেষ হওয়ার ৬ মাস পর হতে উক্ত অর্থ ২০টি সমপরিমাণ অর্ধ-বার্ষিক কিস্তিতে সুদসহ পরিশোধ করবে।
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৯৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৪০
 
কৃষ্টি, সভ্যতা ও ঐতিহ্যকে লালন করতে হবে
                       --- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১ মাঘ (১৪ জানুয়ারি):
ঢাকাবাসী সংগঠন আয়োজিত ঘুড়ি র‌্যালি উৎসবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক নিজের বাল্যকালের ঘুড়ি উড়ানোর স্মৃতিচারণ করে বলেন, আমরা ছোট বেলায় কিভাবে ঘুড়ি উড়াতাম, ঘুড়ি উড়ানো উপযোগী বাতাসের জন্য অপেক্ষা করতাম অনেক দিন পর আজ সেই আনন্দ উপলব্ধি করছি। আমরা নানা রঙের ঘুড়ি তৈরি করে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতাম। ঢাকাবাসী সংগঠন বাঙালির অন্যতম ঘুড়ি উড়ান উৎসব ধরে রেখেছে।
মন্ত্রী আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে প্রধান অতিথি হিসেবে সাকরাইন ও পৌষ সংক্রান্তি উৎসব উপলক্ষে ঘুড়ি র‌্যালি আয়োজন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী ঢাকাবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন তারা পুরানো ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছে। তিনি বলেন, আমি আশা করি এই সংগঠন আমাদের কৃষ্টি, সভ্যতা, ঐতিহ্যকে যতœ করে লালন করবে। এর ফলে আমরা ভবিষ্যতে আরো বড় আকারে অনেক মানুষের সমাবেশের মাধ্যমে এই ধরনের অনুষ্ঠান উদযাপন করতে পারব।
ঢাকাবাসী সংগঠনের সভাপতি মোঃ শুকুর সালেকের উপস্থাপনায় আলোচনা সভার পর মন্ত্রীর নেতৃত্বে নানা ধরনের বর্ণিল ঘুড়ি নিয়ে টিএসসিতে র‌্যালির মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডেভটেকের প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক ড. ফেরদৌসী বেগম। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ঢাকাবাসী সংগঠনের সভাপতি মোঃ শুকুর সালেক, হাজী হুমায়ুন কবির, হাজী আব্দুস সালামসহ ঢাকাবাসী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের সদস্যবৃন্দ।
#
 
আলমগীর/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৯১৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৩৯
 
বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ৪০টি ইঞ্জিন কেনার চুক্তি সই
 
ঢাকা, ১ মাঘ (১৪ জানুয়ারি):
বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য ৪০টি ব্রডগেজ লোকোমোটিভ কেনার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স প্রোগ্রেস রেল এর সাথে আজ রেলভবনে এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।  
 বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (আরএস) মোঃ শাসসুজ্জামান এবং মার্কিন কোম্পানি প্রোগ্রেস রেলের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট চধঃৎরপ ঙ’উড়হহবষ নিজ নিজ পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
 চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, রেলের যুগোপযোগী উন্নয়ন করা হবে এবং মানুষকে রেলের মাধ্যমে কাক্সিক্ষত সেবা দেওয়ার জন্য সর্বোত্তম চেষ্টা করা হবে।  ইঞ্জিন পাওয়া শুরু করলে বিভিন্ন রুটে অধিক পরিমাণে ট্রেন চালানো সম্ভব হবে এবং এর মাধ্যমে বেশি করে রাজস্ব আহরণ করা যাবে। মন্ত্রী জানান, লোকবল সংকটে রেল সেবা বিঘিœত হচ্ছে। দ্রæত লোকবল নিয়োগের ব্যবস্থা করা হবে। রেল খাতকে একটি উন্নত দেশের কাতারে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে তিনি কাজ করবেন। নতুন কোচে পয়ঃনিষ্কাশনের পরিবেশবান্ধব ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য ইতোমধ্যেই তিনি সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন। 
  চুক্তি অনুযায়ী ২৪ থেকে ৩৬ মাসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সকল ইঞ্জিন সরবরাহ করবে। এডিবির অর্থায়নে লোকোমোটিভগুলো ক্রয় করা হচ্ছে। চুক্তি অনুযায়ী এতে খরচ হবে ১ হাজার ১২৩ কোটি ৫ লাখ  টাকা।
বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়েতে ৯৪টি ব্রডগেজ লোকোমোটিভ রয়েছে যার মধ্যে ৫৫টির আয়ুষ্কাল 
(২০ বছর হিসাবে) শেষ হয়ে গেছে। কাজেই দ্রæত এসব ইঞ্জিন প্রতিস্থাপনের জন্য নতুন ইঞ্জিন পাওয়া খুবই দরকার।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোফাজ্জেল হোসেন, মহাপরিচালক মোঃ কাজী রফিকুল আলম, নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিবৃন্দ ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
#
 
শরিফুল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৯০০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ১৩৮
 
জনগণের স্বাস্থ্যমান উন্নয়নে সরকার কাজ করে যাবে
                                         --- স¦াস্থ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১ মাঘ (১৪ জানুয়ারি):
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা অনুসরণ করে দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির ঊর্ধ্বে থেকে জনগণের স্বাস্থ্যমান উন্নয়নে সরকার কাজ করে যাবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেন, এ লক্ষ্যে স্বাস্থ্যখাতের মানোন্নয়নে নজরদারি ও মনিটরিং জোরদারের ওপর সরকারের মূল লক্ষ্য থাকবে।
হাসপাতালে এসে কাউকে যেন দুর্ভোগে পড়তে না হয় সেদিকে সতর্ক থাকার জন্য চিকিৎসক, নার্সসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, চিকিৎসক, নার্সসহ হাসপাতালের সকল কর্মকর্তা কর্মচারীকে মনে রাখতে হবে মানুষ বিপদে পড়ে হাসপাতালে আসে, চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়। রোগীরা যেন হাসিমুখে সেবা পায় তা নিশ্চিত করাই সবার দায়িত্ব।
মন্ত্রী বলেন, গত নির্বাচনে জনগণ যে বিশাল ম্যান্ডেট দিয়ে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করেছে তার নেপথ্যে তাদের বিশাল প্রত্যাশা কাজ করছে। জনগণের সেই পাহাড়সম প্রত্যাশা পূরণে স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নে প্রত্যেকের নিজ নিজ দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে। বিশেষ করে চিকিৎসক সমাজের ইমেজ ঊর্ধ্বে সমুন্নত রাখার ওপর গুরুত্ব দিয়ে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত সেবা নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি আজ রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনকালে ঊর্ধ্বতন চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময়কালে একথা বলেন। এ সময় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, হাসপাতালের পরিচালক ডা. উত্তম বড়–য়া, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. এবিএম মাকসুদুল আলম উপস্থিত ছিলেন। 
স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, হাসপাতালে রোগীদেরকে যেন হয়রানির শিকার হতে না হয় সেদিকে সর্বোচ্চ সচেতন থেকে সবাইকে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
পরে তাঁরা জাতীয় কিডনি রোগ এবং ইউরোলজি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল এবং জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) এর বিভিন্ন ওয়ার্ড পরিদর্শন করে চিকিৎসা সেবার খোঁজ নেন। নিটোর পরিদর্শনকালে হাসপাতাল পরিচালক অধ্যাপক ডা. আবদুল গণি মোল্লার সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বক্তৃতাকালে নতুন ভবনের চিকিৎসা কার্যক্রম পূর্ণাঙ্গরূপে চালু করার উদ্যোগ নেওয়ার নির্দেশ দেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং প্রতিমন্ত্রী হাসপাতাল তিনটির জরুরি বিভাগ, বহিঃবিভাগ, প্যাথলজি সেন্টার, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের বাংলাদেশ-তার্কিশ কেমোথেরাপি ইউনিট, কিডনি হাসপাতালে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের আওতায় বাস্তবায়িত হেমোডায়ালাইসিস ইউনিটসহ বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরে সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। তাঁরা চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও তাঁদের স্বজনদের সাথে কথা বলে চিকিৎসা ও সেবার মান সম্পর্কে ধারণা নেন এবং তাঁদের পরামর্শ শোনেন। এ সময় তাঁরা হাসপাতালগুলোর ভবনের সম্প্রসারণ কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করে দ্রæত কাজ শেষ করার জন্য সংশ্লিষ্টদেরকে নির্দেশ দেন। 
#
 
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/হাসান/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৮৫০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ১৩৭
 
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স নিয়মিত ভর্তির রিলিজ স্লিপের মেধাতালিকা প্রকাশ ১৭ জানুয়ারি 
ঢাকা, ১ মাঘ (১৪ জানুয়ারি): 
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে মাস্টার্স (নিয়মিত) প্রোগ্রামের ভর্তি কার্যক্রমে রিলিজ স্লিপের মেধাতালিকা আগামী ১৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখ প্রকাশ করা হবে। উক্ত ফল ঐ দিন বিকেল ৪টা থেকে ঝগঝ  এর মাধ্যমে হঁ<ংঢ়ধপব>ধঃসভ<ংঢ়ধপব>ৎড়ষষ  লিখে ১৬২২২ নম্বরে ঝবহফ করে এবং ওয়েবসাইট িি.িহঁ.ধপ.নফ/ধফসরংংরড়হং  থেকে ফল পাওয়া যাবে। 
উল্লেখ্য যে, একই অথবা দুটি ভিন্ন শিক্ষাবর্ষে কোন প্রার্থী মাস্টার্স (নিয়মিত/প্রাইভেট) অথবা মাস্টার্স প্রফেশনাল কোর্সে অধ্যয়নরত অবস্থায় ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে মাস্টার্স (নিয়মিত) প্রোগ্রামে ভর্তি হলে উভয় ভর্তি বাতিল বলে গণ্য হবে।
 
#
 
ফয়জুল/অনসূয়া/সেলিনা/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৯/১৬০০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১৩৬
 
আসন্ন বর্ষা মৌসুমের আগেই সড়ক মেরামত ও সংস্কার কাজ 
শেষ করার নির্দেশ সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর
 
ঢাকা, ১ মাঘ (১৪ জানুয়ারি): 
সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণকাজের গুণগতমান সুরক্ষার ওপর গুরুত্ব দিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি আসন্ন বর্ষা মৌসুমের আগেই সড়ক মেরামত ও সংস্কার কাজ শেষ করার নির্দেশনা দিয়েছেন সড়ক প্রকৌশলীদের।
 
মন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ দপ্তর প্রধান, চলমান প্রকল্পসমূহের প্রধান এবং সওজ’র জোন প্রধানদের সভায় এ নির্দেশনা দেন।
 
তিনি বলেন, দেশের সড়ক-মহাসড়কের ওপর স্থাপিত কাঁচাবাজার ও ভাসমান দোকানপাট উচ্ছেদ করে মূলসড়ক উদ্ধারের কাজ শুরু হয়েছে, এ কাজ সফলভাবে শেষ করতে হবে। পরবর্তী পর্যায়ে সড়কপাশের অবৈধ স্থাপনা সরানোর উদ্যোগ নেয়া হবে। এছাড়া পৌরসভা এলাকায় মহাসড়কের পার্শ্ব আবর্জনামুক্ত রাখতে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরকে কঠোর নির্দেশনা দেন।
 
সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, পার্বত্য এলাকার যোগাযোগব্যবস্থা পর্যটনের উপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে। প্রতিটি সড়কের বেইলি সেতুসমূহ প্রতিস্থাপনসহ চলমান নির্মাণকাজ  যথাসময়ে শেষ করতে হবে। ইতিমধ্যে দেশের প্রথম সীমান্ত সড়কের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিনড্রাইভ সম্প্রসারণ করে বত্রিশ ফুটে উন্নীত করা হবে। পর্যটকদের সুবিধার্থে সৈকতসংলগ্ন সড়কে বাতি স্থাপন, বিভিন্ন পয়েন্টে বিশ্রামাগার নির্মাণের পাশাপাশি মেরিনড্রাইভে পর্যটকদের জন্য বিশেষ বাস সার্ভিস চালুর উদ্যোগ নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন মন্ত্রী।
 
আগামী মাসে দ্বিতীয় সাসেক সড়ক সংযোগ প্রকল্পের এর আওতায় প্রায় বারো হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে এলেঙ্গা-রংপুর জাতীয় মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণকাজ শুরু হতে যাচ্ছে । এরই মাঝে জয়দেবপুর-এলেঙ্গা মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ কাজ শেষ হতে চলেছে। আগামী জুনে নির্মাণকাজ শেষে সড়কটি যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে।
 
এসময় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী ইবনে আলম হাসান, বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান মো. মশিয়ার রহমান, বিআরটিসি’র চেয়ারম্যান ফরিদ আহমদ ভুইয়া, ডিটিসিএর নির্বাহী পরিচালক খন্দকার রাকিবুর রহমান, মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন চলমান প্রকল্পসমূহের পরিচালক, সওজ অধিদপ্তরের জোন প্রধানগণসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
 
নাছের/অনসূয়া/শাম্মী/শামীম/২০১৯/১৫১৬ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১৩৫   
১৯ জানুয়ারি সারাদেশে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পালিত হবে
ঢাকা, ১ মাঘ (১৪ জানুয়ারি) :
আগামী ১৯ জানুয়ারি ২০১৯ শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত সারাদেশে পালিত হতে যাচ্ছে জাতীয় ভিটাামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন। এদিন ৬-১১ মাস বয়সী শিশুদের ১টি নীল রঙের (১ লক্ষ আই,ইউ) এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুদের ১টি লাল রঙের (২ লক্ষ, আই,ইউ) উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। 
উল্লেখ্য, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান ১৯৭৪ সাল থেকে জাতীয়ভাবে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এ কার্যক্রমের ফলে ৬-৫৯ মাস বয়সী শিশুদের কভারেজ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৭
Todays handout (9).docx