Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

তথ্যবিবরণী ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর: ১০৭৯

অচিরেই সাইবার নিরাপত্তা আইন সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে

                                                                    --- আইন উপদেষ্টা

ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর):

          আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, সাইবার নিরাপত্তা আইন অচিরেই সংশোধন বা সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

          আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর কার্যালয়ে তথ্য অধিকার ফোরাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিমূলক সুশাসন প্রতিষ্ঠায় তথ্য অধিকার: এনজিওদের সহায়ক ভূমিকা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

          বিগত সরকারের আমলে তথ্য অধিকার আইন হয়েছে আবার তথ্য অধিকার বিনাশ করারও আইন হয়েছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, সাইবার নিরাপত্তা আইন পুরোপুরি বাতিল করা উচিত হবে না। কারণ এটি মূলত দু’ধরনের অপরাধ প্রতিরোধের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে  একটি হচ্ছে 'কম্পিউটার ওফেন্স' (কম্পিউটার ব্যবহার করে অপরাধ সংঘটন) এবং অন্যটি ‘স্পিচ ওফেন্স’। ‘স্পিচ ওফেন্স’ বাতিল করা সম্ভব হলেও ‘কম্পিউটার ওফেন্স’ বাতিল করা সঠিক হবে না।

          আসিফ নজরুল বলেন, তথ্য অধিকার নিয়ে আমাদের সচেতনতার অভাব রয়েছে। এ অধিকারটা কিন্তু অন্যান্য অধিকারের মতো নয়। তথ্য অধিকার ছাড়া সব অধিকার মূল্যহীন। প্রত্যেকটা অধিকারের সঙ্গেই এই অধিকারটা সংযুক্ত। তাই তথ্য অধিকার নিয়ে একটি আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন, রাষ্ট্রের  আইন, বিচার ও শাসন বিভাগ যদি ঠিক না থাকে তাহলে তথ্য কমিশন বা মানবাধিকার কমিশনের কিন্তু কোনো কার্যক্ষমতা থাকবে না।

          উপদেষ্টা আরো বলেন, যারা তথ্য অধিকারের কথা বলেন, তাদের সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলতে হবে, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যার বিরুদ্ধেও কথা বলতে হবে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার কথা বলতে হবে। জনগণ জানেন, বিগত সরকার বিচার বিভাগকে কীভাবে নির্যাতনের হাতিয়ার হিসেবে তৈরি করে ফেলেছিল, সংসদকে লুটপাটের, অন্যায়-অবিচারের ফোরাম হিসেবে তৈরি করেছিল। আমাদের উচিত এসব বিষয়ে সোচ্চার হওয়া।

          আইন উপদেষ্টা বলেন, আমরা একটা সময় প্রধানমন্ত্রীর নাম উল্লেখ করতে পারতাম না। আমাদেরকে বলা হতো যে, সব বলা যাবে প্রধানমন্ত্রীর নামটি উল্লেখ করা যাবে না। উনি (শেখ হাসিনা) একটা অত্যাচারী দানবে পরিণত হয়েছিলেন। কিন্তু আমরা কি তার প্রতিবাদ করেছিলাম? করিনি। আমরা যখন প্রতিবাদ করতাম তখন ১০-১২ জনের বেশি লোক পেতাম না। এ বিষয়গুলো ভুলে গেলে চলবে না।

          এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক মোঃ সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরো বক্তব্য রাখেন  মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) মোঃ মাহমুদুল হোসাইন খান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী,  টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান,  সুজনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির প্রমুখ।

          ড. অনন্য রায়হানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন তথ্য অধিকার ফোরামের আহ্বায়ক শাহীন আনাম।

#

 রেজাউল/মেহেদী/রানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৪/২১০০ঘণ্টা

Handout                                                                                            Number: 1078

Environment Advisor Directs DCs and SPs

to Take Effective Measures to Stop Banned Polythene                                                                                        
 

Dhaka, 29 September:

            Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change, addressed all Divisional Commissioners, Deputy Inspector Generals of Police, Police Commissioners, Deputy Commissioners, and Superintendents of Police in a meeting at the ministry’s conference room today. She provided guidance on banning plastic polythene and polypropylene bags during the meeting, where the officials joined online.


            The Advisor announced that from October 1, the operation to stop polythene usage would begin in superstores, followed by 10 wet markets in Dhaka from November 1. Additionally, a nationwide crackdown on polythene manufacturers will start from November 1. She urged for the full cooperation of the administration in ensuring the success of these efforts. She also called for active involvement in preventing hill cutting, river encroachment, and pollution.

            Environment Advisor stressed the harmful impacts of unchecked plastic polythene usage on the environment, explaining that it depletes soil fertility, pollutes rivers and water bodies, and severely affects biodiversity. Therefore, strict actions are necessary at all levels to curb the use of polythene bags.

            The Advisor requested all administrative and police officials to take appropriate actions within their jurisdictions to stop the production, transportation, and use of polythene bags. She remarked that a coordinated effort by the administration is key to building a polythene-free Bangladesh.

            The officials present at the meeting committed to supporting the initiative and pledged to raise public awareness and enforce strict regulations in their respective areas.

#

Dipankar/Rana/Mosharaf/Joynul/2024/2030hour

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর: ১০৭৭

 

প্রাণী রক্ষায় আরো মানবিক হতে হবে, এক্ষেত্রে মানুষ আর প্রাণীর বিভাজন নয়

                                                       --- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

 

ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর):

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, মানুষ বুদ্ধিমান প্রাণী- ভূপৃষ্ঠে সবচেয়ে প্রভাবশালী ও সভ্যতা নির্মাণকারী হলেও প্রয়োজনের অতিরিক্ত বিনাশ মানুষের বেঁচে থাকার পরিবেশকেই ধ্বংস করে দিচ্ছে। মানবিক ও প্রাণবিক বিষয়গুলো আমরা এক করে ফেলছি। প্রাণী রক্ষায় আমাদের আরো মানবিক হতে হবে, এক্ষেত্রে মানুষ আর প্রাণীর বিভাজন নয়।

          আজ রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, বন অধিদপ্তর ও USAID One Health Activity আয়োজিত সম্মিলিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেছেন ।

          বিভিন্ন সেক্টরের মধ্যে সমন্বয় ও সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেছেন, ‘ওয়ান হেলথ অ্যাপ্রোচ’ থেকে ‘ওয়ান লাইফ অ্যাপ্রোচ’-এ পরিবর্তন করতে চাই। যেখানে মানবিক উন্নয়ন ও সুস্থতা, প্রাণী জীবনের সংরক্ষণ, পরিবেশের ভারসাম্য, সামাজিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা,সামগ্রিক জীবনধারা ও দৃষ্টিভঙ্গি থাকবে। এক্ষেত্রে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় একসাথে কাজ করতে পারে।

          উপদেষ্টা বলেছেন, জলাতঙ্ক প্রতিরোধী ভ্যাকসিন প্রদানের ফলে জলাতঙ্কের হার পূর্বের তুলনায় কমলেও অসচেতনতা, ভৌগোলিক অবস্থান, ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর অনিয়ন্ত্রিত আচরণ ও ভ্রান্ত ধারণার জন্য দেশে জলাতঙ্কের ঝুঁকি এখনো বিদ্যমান। তাই সচেতনতা বৃদ্ধি, কুসংস্কার দূরীকরণ ও মানুষের আচরণ পরিবর্তনে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাসমূহের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি। একই সাথে পোষা ও বেওয়ারিশ কুকুর-বেড়ালকে জলাতঙ্কের ভ্যাকসিনের আওতায় আনতে হবে। তিনি আরো বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থার লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে জলাতঙ্কমুক্ত বিশ্ব গড়তে লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। বৈশ্বিক উদ্যোগের অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশও ২০৩০ সালের মধ্যে শতভাগ জলাতঙ্ক রোগ নির্মূল করার লক্ষ্যে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

          জলাতঙ্ক নির্মূলে প্রয়োজন সব প্রতিবন্ধকতা নিরসন (Breaking Rabies Boundaries) এ প্রতিপাদ্য ধারণ করে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর নানাবিধ কর্মসূচি গ্রহণ করে। কর্মসূচির শুরুতে জলাতঙ্ক সচেতনতা বিষয়ক একটি শোভাযাত্রা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর থেকে শুরু হয়ে খামারবাড়ি মোড়ে এসে শেষ হয়।

          প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হকের সভাপতিত্বে সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন USAID One Health Activity Gi Animal Health Team Lead প্রফেসর পরিতোষ কুমার বিশ্বাস। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ.টি.এম. মোস্তফা কামাল, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. শেখ ছাইদুল হক, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পরিচালক প্রশাসন ডা. মোঃ বয়জার রহমান প্রমুখ।

#

নূর আলম/মেহেদী/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/২০৫০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর: ১০৭৬

 

নিষিদ্ধ পলিথিন বন্ধে ডিসি-এসপিদের পরিবেশ উপদেষ্টার নির্দেশনা

 

ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর):

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক সভায় দেশের সকল বিভাগীয় কমিশনার, উপ মহাপুলিশ পরিদর্শক, পুলিশ কমিশনার, জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ সুপারগণের উদ্দেশ্যে প্লাস্টিক পলিথিন এবং পলিপ্রোপাইলিন ব্যাগ বন্ধে দিকনির্দেশনা প্রদান করেছেন।

          উপদেষ্টা তাঁর অফিস থেকে অনলাইনে যুক্ত হয়ে কর্মকর্তাদের এ নির্দেশনা দেন।

          সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ১ অক্টোবর থেকে সুপারশপগুলোতে এবং ১ নভেম্বর থেকে ঢাকার ১০টি কাঁচাবাজারে পলিথিন বন্ধে কার্যক্রম শুরু হবে। ১ নভেম্বর থেকে দেশব্যাপী পলিথিন উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হবে। এ সময় পাহাড় কাটার পাশাপাশি নদী দখল ও দূষণ রোধেও তাদের জোরালো ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান তিনি।

          উপদেষ্টা বলেন, প্লাস্টিক পলিথিনের অপ্রতিরোধ্য ব্যবহার পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি মাটির উর্বরতা কমিয়ে দিচ্ছে, নদী-নালা ও জলাশয় দূষিত করছে এবং জীববৈচিত্র্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। এসব কারণে প্লাস্টিক পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার বন্ধে সকল পর্যায়ে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি বলেন তিনি।

          উপস্থিত সকল প্রশাসনিক ও পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, তারা যেন নিজ নিজ এলাকায় পলিথিন ব্যাগের উৎপাদন, পরিবহন এবং ব্যবহার বন্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। প্রশাসনের সমন্বিত পদক্ষেপই পলিথিনমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে সহায়তা করবে।

          এসময় অংশগ্রহণকারীরা এ বিষয়ে সহযোগিতা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেন এবং নিজেদের এলাকায় সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি কঠোর আইন প্রয়োগের অঙ্গীকার করেন।

#

 

দীপংকর/মেহেদী/রানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৪/২০৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর: ১০৭৫

পাটের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে পাটজাত পণ্যের ব্যবহার বাড়াতে হবে

                                                         -বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা

 

ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর): 

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, পাটের অতীতের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে বহুমুখী পাটজাত পণ্যের ব্যবহার বাড়াতে হবে। আগামী মাস থেকে দেশের সুপারশপগুলোতে পাটের ব্যাগ চালুর কার্যক্রম নিয়েছে সরকার। মন্ত্রণালয় সে লক্ষ্যে কাজ করছে। দেশের সকলকে নিয়ে একযোগে এ কার্যক্রম চালাতে হবে। 

          আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ এগ্রো-প্রসেসরস এসোসিয়েশন (বাপা) এর প্রতিনিধিদলের সাথে সাক্ষাৎকালে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

এ সময় বাংলাদেশ এগ্রো-প্রসেসরস এসোসিয়েশনের প্রতিনিধিবৃন্দ কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্যের মোড়কের বিষয়ে নানাদিক নিয়ে আলোচনা করেন। এ সময় এসোসিয়েশনের প্রতিনিধিগণ প্যাকেজিংয়ে পাটের ব্যাগের চাহিদামত সরবরাহ নিশ্চিত করা-সহ বিভিন্ন বিষয়ে অনুরোধ জানান। 

উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত বাংলাদেশ এগ্রো-প্রসেসরস এসোসিয়েশন এর দাবিগুলো গুরুত্ব দিয়ে শুনেন। তিনি বলেন, আপনাদের দাবির বিষয়গুলো বিবেচনা করা হবে। পাটজাত মোড়কের আইন বাস্তবায়ন, পণ্যের বাজারজাতকরণ এবং দেশের রপ্তানি খাতে বিঘ্ন না ঘটায় সেদিকে নজর রাখা হবে। উপদেষ্টা সভায় উপস্থিত বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিবকে এসোসিয়েশনের দাবিগুলোর বিষয়ে কার্যক্রম গ্রহণের নির্দেশনা দেন। 

এ সময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এন এম মঈনুল ইসলাম, বাংলাদেশ এগ্রো-প্রসেসরস’ এসোসিয়েশনের সভাপতি এম এ হাশেম, সেক্রেটারি মোঃ ইকতাদুল হক, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আহসান খান চৌধুরীসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

#

আসিফ/মেহেদী/রানা/মোশারফ/শামীম/২০২৪/১৮৩০ঘণ্টা

 

 

Handout                                                                                     Number: 1074

 

 

Ambassador of Nepal to Bangladesh Calls on Environment Advisor



Dhaka, 29 September 2024:

Ambassador of Nepal to Bangladesh, Ghanshyam Bhandari paid a courtesy call on Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and Water Resources today. The meeting took place at the Ministry's office in Dhaka.

During the meeting, both sides discussed areas of mutual cooperation, especially concerning environmental protection, climate change actions and Energy cooperation.

Syeda Rizwana Hasan underscored the critical need for joint efforts in combating the adverse effects of climate change, particularly for countries like Bangladesh and Nepal that are highly vulnerable to its impacts. She expressed Bangladesh’s readiness to work closely with Nepal on various environmental initiatives, including reforestation, water conservation, and eco-friendly development projects.

Ambassador Bhandari emphasized Nepal's commitment to regional collaboration for addressing climate challenges and highlighted the importance of sharing knowledge and best practices between neighboring countries. He also invited Environment Advisor to Nepal.

Both parties acknowledged the potential for enhanced bilateral relations through environmental diplomacy and agreed to explore future collaborative projects aimed at promoting sustainable development and resilience in the region.
The meeting concluded on a positive note, with both sides reaffirming their commitment to strengthening ties between Bangladesh and Nepal in addressing shared environmental challenges.

#

Dipankar/Mehedi/Rana/Sanjib/Shamim/2024/1845 Hours

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ১০৭৩

 

শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে ২৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা অনুদান গ্রামীণফোনের

 

ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর):

          বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে ২৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা জমা দিয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিকম অপারেটর গ্রামীণফোন। শ্রমিক কল্যাণ ও দায়িত্বশীল কর্পোরেট কার্যক্রম অনুসরণে নিজেদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করতেই গ্রামীণফোন অনুদান প্রদানের এ ধারা অব্যাহত রেখেছে।

          আজ  শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আয়োজিত শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রদত্ত লভ্যাংশের নির্ধারিত অংশের চেক গ্রহণ অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের চিফ হিউম্যান রিসোর্সেস অফিসার সৈয়দা তাহিয়া হোসেনের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার হাতে অনুদানের চেক হস্তান্তর করেন।

          উপদেষ্টা বলেন,  শ্রমিকদের জন্য একটি শ্রম কল্যাণ তহবিল আছে, তা অধিকাংশ শ্রমিকই জানে না। কীভাবে এই তহবিলে আবেদন করতে হয়, কীভাবে অর্থপ্রাপ্তি হয় এই সম্পর্কে শ্রমিকদের সুস্পষ্ট ধারণা নেই। আমরা এই ফান্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমকে ডিজিটালাইজড করার কাজ করছি উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিগত সরকারের সময় এই তহবিলের অব্যবস্থাপনা হয়েছে। আমরা এই তহবিলের অর্থ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার ভিত্তিতে শ্রমিকদের পৌঁছে দিতে চাই।

          শ্রম উপদেষ্টা আরো বলেন, যে সকল ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এই তহবিলে অর্থ প্রদান করেন না তাদেরকেও এই তহবিলে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। সকল প্রতিষ্ঠানকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার কাজ করা হচ্ছে। আমরা শ্রমিকদের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করছি এবং সামনের দিনেও তা অব্যাহত থাকবে।

          এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম শফিকুজ্জামান, গ্রামীণফোনের হেড অভ্ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস অ্যান্ড কালচার মোহাম্মদ আওলাদ হোসেন, কম্পেন্সেশন অ্যান্ড বেনিফিটস প্রধান মোহাম্মদ খালেদ মৃধা, সিনিয়র ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস এক্সপার্ট মুহাম্মদ তাওহীদুল ইসলাম এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস এক্সপার্ট মোঃ হারুন অর রশিদ।

#

নূর আলম/মেহেদী/রানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৪/২০০০ণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর: ১০৭২

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর):

            স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ সময় ২৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার শতকরা ৪ দশমিক ১৭ শতাংশ।

            গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৯৯ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৯ হাজার ১১৮ জন।

#

 

দাউদ/মেহেদী/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৮১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                   নম্বর: ১০৭১

নৌপরিবহন এবং বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টার সাথে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ-

চট্টগ্রাম বন্দরে বিনিয়োগে আগ্রহী সংযুক্ত আরব আমিরাত

 

ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর):

            নৌপরিবহন এবং বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ সব সময় বিদেশি বিনিয়োগকে স্বাগত জানায়। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাথে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যসহ বিভিন্ন সেক্টরে বহুমাত্রিক সম্পর্ক বিদ্যমান। চট্টগ্রাম বন্দরসহ অন্যান্য সকল ক্ষেত্রেই সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিনিয়োগের আকাঙ্ক্ষাকে সাধুবাদ জানাই। আমি মনে করি, এটির মাধ্যমে দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছে যাবে। বাংলাদেশের জন্য যেটি মঙ্গলজনক, সেসকল বিদেশি প্রস্তাবকে বর্তমান সরকার ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করবে। 

             উপদেষ্টা আজ মন্ত্রণালয়ে তাঁর অফিসকক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলী আব্দুল্লাহ খাসিফ আল হামুদি এর সাথে সাক্ষাৎকালে এসব কথা বলেন। 

            উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশি নাবিকদের জন্য দুবাইয়ের ভিসা জটিলতা দূরীকরণের মাধ্যমে সহজ উপায়ে ট্রানজিট ভিসা ইস্যু করার আহ্বান জানান। রাষ্ট্রদূত উপদেষ্টার প্রস্তাবকে গ্রহণ করে বলেন, বাংলাদেশি নাবিকদের জন্য এখন থেকে সহজ উপায়ে ট্রানজিট ভিসা প্রদানের পদক্ষেপ নেওয়া হবে। দু’দেশের মধ্যেকার বাণিজ্য ঘাটতি দূর করার মাধ্যমে বাণিজ্য ভারসাম্য আনয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ থেকে আরো বেশি পাটজাত পণ্য আমদানির আহ্বান জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, সোনালী আঁশ পাট বাঙালির ঐতিহ্য। এটি সহজে পচনশীল ও পরিবেশবান্ধব। আমরা পাটের সোনালী অতীত ফিরিয়ে আনতে কাজ করছি। ইতোমধ্যে ২৮২ ধরণের পাটজাত দ্রব্য উৎপাদন করা সম্ভব হয়েছে যা অত্যন্ত আকর্ষণীয়।

            সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরে সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার বিনিয়োগ করতে চায়। ব্যবসা-বাণিজ্যসহ দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয়ে উভয় দেশের মধ্যে গভীর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান। সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশ থেকে পোশাক, কৃষিজাত পণ্য, নিটওয়্যারসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি করে আসছে। এ ধারাবাহিকতায় দেশটি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাথে পূর্ণ উদ্যমে আরো বৃহৎ পরিসরে নতুনভাবে কাজ করতে আগ্রহী, যার মাধ্যমে উভয় দেশের জনগণই উপকৃত হবে।

            রাষ্ট্রদূত আরো বলেন, বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সমুদ্রবন্দর ব্যবস্থাপনা কোম্পানি ডিপি (দুবাই পোর্ট) ওয়ার্ল্ড বর্তমানে ছয় মহাদেশজুড়ে ৬০টির বেশি সমুদ্রবন্দর ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে। এছাড়া, ১০টি দেশে তাদের কার্যক্রম আরো বিস্তৃত ও নতুন প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। লন্ডন গেটওয়ে পোর্ট নির্মাণের অভিজ্ঞতাও রয়েছে। উপমহাদেশের অন্যান্য দেশ ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কায়ও ভালো অভিজ্ঞতা রয়েছে আমাদের। সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার বিশ্বাস করে, বাংলাদেশেও বিশেষ করে চট্টগ্রাম বন্দরে বিনিয়োগের মাধ্যমে উভয় দেশই উপকৃত হতে পারে।

            উপদেষ্টা সংযুক্ত আরব আমিরাতকে বাংলাদেশের পাট ও বস্ত্র শিল্পে বিনিয়োগের আহবান জানিয়ে বলেন, পলিথিন ও প্লাস্টিক সামগ্রী ব্যবহার পরিবেশের জন্য যেমন ক্ষতিকর তেমনি মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য এক বিরাট হুমকি। জলবায়ু পরিবর্তন জনিত কারণে সারাবিশ্বেই পাটজাত দ্রব্যের চাহিদা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল ও বস্ত্রকলগুলোতেও বিদেশি বিনিয়োগ ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

            উপদেষ্টার আহ্বানকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রদূত উভয় দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট যেকোনো বিষয়ে একসাথে কাজ করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়কে এ বিষয়ে লিখিত প্রস্তাবনা প্রদান করতে অনুরোধ করেন। 

            বাংলাদেশে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলী আব্দুল্লাহ খাসিফ আল হামিদুর নেতৃত্বে বৈঠকে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে। এ সময়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আব্দুর রউফ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সচিবের রুটিন দায়িত্বে) সঞ্জয় কুমার বণিক, নৌপরিবহন অধিদপ্তরে মহাপরিচালকসহ মন্ত্রণালয় এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

আরিফ/ফাতেমা/সাজ্জাদ/কলি/মাসুম/২০২৪/১৪৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর: ১০৭০

 

পলিথিনের বিকল্প পণ্য মেলার উদ্বোধন:

শপিং মলে ও কাঁচা বাজারে নিজ দায়িত্বে পলিথিনের বিকল্প ব্যবহার কার্যক্রম শুরু করতে হবে

                                                                                                               -পরিবেশ উপদেষ্টা

ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর):

            পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আগামী প্রজন্মকে রক্ষার জন্য পলিথিন শপিং ব্যাগের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। ১ অক্টোবর থেকে শপিং মলগুলোতে এবং   ১ নভেম্বর থেকে কাঁচা বাজারে পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার বন্ধের উদ্যোগ নেয়া হবে। নিজ দায়িত্বে সবাইকে পলিথিন পরিহার করতে হবে। তিনি বলেন, ১ নভেম্বর থেকে পলিথিন উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা শুরু করা হবে।

            উপদেষ্টা আজ ঢাকার আগারগাঁওয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরে নিষিদ্ধ পলিথিন শপিং ব্যাগের বিকল্প পণ্যসামগ্রী নিয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরে আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

            উপদেষ্টা বলেন, আইন অনুযায়ী পলিথিন বর্জনের কার্যক্রম ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে। শপিং সেন্টার ও দোকান মালিকদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে এ কার্যক্রম চলছে। এছাড়া, ডিসেম্বরের মধ্যে সচিবালয়কে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করা হবে।

            সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পরিবেশ সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক রাজিনারা বেগম, দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মুহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, এসডো মহাসচিব ড. শাহরিয়ার হোসেন এবং বিইউপি পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ আরিফুর রহমান ভূঁইয়া প্রমুখ।  বক্তারা পলিথিনের ক্ষতি এবং বিকল্প পণ্যের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করেন।

            উল্লেখ্য, পরিবেশ উপদেষ্টা নিষিদ্ধ পলিথিন শপিং ব্যাগের বিকল্প পণ্য সামগ্রীর মেলা উদ্বোধন করেন এবং স্টল পরিদর্শন করেন। মেলায় সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোক্তারা পরিবেশবান্ধব পণ্য প্রদর্শন করেন। এছাড়া, পুনঃব্যবহারযোগ্য ব্যাগ, পাটের ব্যাগ, কাগজের ব্যাগ, বাঁশ ও বেতের তৈরি পণ্য প্রদর্শিত হয়।

#

দীপংকর/ফাতেমা/আলী/মাসুম/২০২৪/১৫৫৪ ঘণ্টা

 

 

Handout                                                                                                                    Number: 1069

 

Meeting Held between Environment Advisor and World Bank Vice President

World Bank to Provide $300 Million for Bangladesh Clean Air Project

                                                                    - Environment Advisor

Dhaka, 29 September:    

 

Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest, Climate Change, and Water Resources, announced that the World Bank will provide USD 300 million to support the Bangladesh Clean Air Project (BCAP). This initiative aims to strengthen air quality management and reduce emissions from key sectors. The project will be funded by an IDA credit, along with a potential grant for clean cooking initiatives as part of the National Air Quality Management Plan.

The advisor shared these news following a high-level meeting held at the Ministry where Martin Raiser, Vice President of the World Bank South Asia Region, and Abdoulaye Seck, World Bank's Country Director for Bangladesh met her today.

During the meeting, the Environment Advisor also called for the World Bank's assistance in waste management and the restoration of Dhaka’s canals to create a "blue network." She further mentioned the possibility of support for a Loss and Damage Fund, as well as aid in implementing the National Adaptation Plan (NAP). The advisor highlighted the government’s strong commitment to environmental protection and sustainable development, stressing on the importance of integrated approaches to water resource management and climate change mitigation.

World Bank Vice President Martin Raiser commended Bangladesh’s efforts to implement progressive environmental policies and affirmed the Bank’s support in aligning these efforts with global best practices. Abdoulaye Seck, Bangladesh Country Director, emphasized the importance of international collaboration and strategic investments to achieve long-term sustainability goals.

The Secretaries of the Ministry of Environment and Water Resources, the Additional Secretary of the Environment Ministry, and other officials from both the Ministry and the World Bank were also present at the meeting.

The discussions concluded with both sides committing to deeper cooperation on environmental governance, climate resilience, and water resource management, with a mutual goal of working towards a sustainable future for Bangladesh.

#

Dipankar/Fatema/Ali/Asma/2024/1600 hours

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর: ১০৬৮

জাতীয় কন্যাশিশু দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) : 

  

রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন আগামীকাল ৩০ সেপ্টেম্বর ‘জাতীয় কন্যাশিশু দিবস’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:  

“জাতীয় কন্যাশিশু দিবস-২০২৪’ উপলক্ষ্যে আমি দেশের কন্যাশিশুসহ সকল শিশুকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

দেশকে সমৃদ্ধির সুউচ্চ শিখরে নিয়ে যেতে সুস্থ, সুন্দর ও শিক্ষিত প্রজন্ম অপরিহার্য নিয়ামক। মায়ের  গর্ভাবস্থা থেকে শিশুদের প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা, পুষ্টি, চিকিৎসা, শিক্ষা, নিরাপত্তা ও সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিতের মাধ্যমে সরকার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। কন্যাশিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সরকার বিভিন্ন আইন ও সুরক্ষা কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। ভবিষ্যৎ সুস্থ প্রজন্ম গড়ার প্রত্যয়ে কন্যাশিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা হয়েছে। উপবৃত্তির সুযোগসহ যুগোপযোগী শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। এছাড়া, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সুযোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষাকে পাঠ্য বইয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সমাজ সচেতনতামূলক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে কন্যাশিশুদের সম্পৃক্ত করায় তৃণমূ

2024-09-29-15-21-d498b5c95e2d36194c2fecd561590644.docx