Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ নভেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী ২৬/১১/২০১৮

তথ্যবিবরণী                                                                                                                   নম্বর : ৩১৮৩

বঙ্গবন্ধুর ওপর রচিত গ্রাফিক নভেল “মুজিব” জাপানি ভাষায় প্রকাশিত

টোকিও, ২৬ নভেম্বর :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনভিত্তিক গ্রাফিক নভেল “মুজিব” জাপানি ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে। আজ (২৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ দূতাবাস, টোকিওর বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে জাঁকজমকপূর্ণ একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জাপানি ভাষায় অনূদিত বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়। 
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাপানের প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী আকিয়ে আবে। বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী তোশিকো আবে এবং গেস্ট অভ্ অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ রেহানা। বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এসময় উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া জাপানে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী প্রতিনিধি, জাপানের সুশীল সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক জাপান প্রবাসী বাংলাদেশি অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সম্মানিত অতিথিদের বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী উত্তরীয় পরিয়ে স্বাগত জানান জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। স্বাগত বক্তব্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কর্মময় জীবনকে জাপানি শিশু-কিশোরও জাপান প্রবাসী বাংলাদেশি সন্তানদের কাছে তুলে ধরার অভিপ্রায় নিয়ে এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। রাষ্ট্রদূত আরো বলেন, ইংরেজি ছাড়া প্রথম অন্য কোনো বিদেশি ভাষা হিসেবে জাপানি ভাষায় গ্রাফিক নভেল “মুজিব” অনুবাদ করা হলো। 
প্রধান অতিথি আকিয়ে আবে বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন একজন মহান নেতা। বঙ্গবন্ধুই জাপান-বাংলাদেশ সম্পর্কের ভিত্তি রচনা করেন এবং একটি যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করেন। তিনি বলেন, যেহেতু গ্রাফিক নভেল জাপানিদের খুব প্রিয় তাই জাপানি ভাষায় অনূদিত গ্রাফিক নভেল “মুজিব” তাঁর সম্পর্কে জাপানের শিশু কিশোরদের অবহিত করার কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। 
 বিশেষ অতিথি জাপানের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তোশিকো আবে বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে আশা প্রকাশ করেন যে অনুদিত গ্রাফিক্ নভেল এই মহান নেতার জীবন সম্পর্কে জানতে সহায়তা করবে। রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় দেয়ার কথা উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবিকতার কথা তুলে ধরেন এবং ভূয়সী প্রশংসা করেন।
 বইটির প্রকাশক রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক, গ্রাফিক ‘মুজিব’ জাপানি ভাষায় অনুবাদ সফলভাবে সমাপ্ত করার জন্য বাংলাদেশ দূতাবাস, টোকিও এবং অনুবাদকদ্বয়কে ধন্যবাদ জানান। এসময় বইটির অনুবাদকদ্বয় প্রফেসর মাসাকি ওহাসি এবং ইমরান শরিফকে ক্রেস্ট প্রদান করে সম্মাননা জানানো হয়। 
এছাড়া জাপানি ভাষায় প্রকাশিত গ্রাফিক নভেল ‘মুজিব’ গ্রন্থটি টোকিওর স্বনামধন্য স্কুলের শিক্ষার্থীদের পাঠ করে শুনানো হয়। গ্রাফিক্স নভেল ‘মুজিব’ গ্রন্থটি পর্যায়ক্রমে জাপানের বিভিন্ন স্কুলে পাঠ করা হবে এবং  শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও প্রবাসী বাঙালিদের মাঝে বিতরণ করা হবে। 
অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর জীবন-সংগ্রাম নিয়ে রচিত একটি “টাইম-লাইন”ভিডিও প্রদর্শন করা হয়। 
বাংলাদেশ দূতাবাস, টোকিওর উদ্যোগে গ্রাফিক নভেল “মুজিব” জাপানি ভাষায় অনুবাদ ও প্রকাশনা করেছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন  (সিআরআই)। 
#


শিপলু/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২০৩০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ৩১৮২ 
 
নাটোরের জেলা প্রশাসক পদে রদবদল
 
ঢাকা, ১২ অগ্রহায়ণ (২৬ নভেম্বর) : 
 
সরকার বিদ্যুৎ বিভাগের উপসচিব মোঃ শাহরিয়াজকে নাটোরের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা আজ এই সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করে। উপসচিব দেওয়ান মাহবুবুর রহমান এতে স্বাক্ষর করেন। 
 
মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন নিয়োগ-২ অধিশাখার অপর এক প্রজ্ঞাপনে আজ জানানো হয়, নাটোরের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ গোলামুর রহমানকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (উপসচিব) করা হয়েছে। উপসচিব আনিসুর রহমান এতে স্বাক্ষর করেন। 
#
 
মাসুম/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৮/১৯৩৬ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩১৮১ 
 
বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি বাড়ছে
        ---বিডা নির্বাহী চেয়ারম্যান
ঢাকা, ১২ অগ্রহায়ণ (২৬ নভেম্বর) : 
 
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এর নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী এম আমিনুল ইসলাম বলেছেন,  চীন বাংলাদেশের অবকাঠামো, বিদ্যুৎ, জ¦ালানিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিয়োগে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে আসছে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে চীন বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি বিশ্বাস করে। এজন্য বাংলাদেশে দিন দিন চীনা বিনিয়োগকারীর উপস্থিতি বাড়ছে। 
 
আজ ঢাকার একটি স্থানীয় হোটেলে বিডা আয়োজিত “ঈযরহধ (উবুযড়ঁ) ইধহমষধফবংয ওহাবংঃসবহঃ ্ ওহফঁংঃৎু ঈড়ড়ঢ়বৎধঃরড়হ ঝবসরহধৎ” এ বক্তব্য প্রদানের সময় বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান একথা বলেন।
 
কাজী আমিনুল ইসলাম আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন ২০২১ ও ২০৪১এর লক্ষ্যমাত্রা পূরণে বাংলাদেশ-চীন একসাথে কাজ করতে হবে। এ লক্ষ্যে বৈদেশিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে চীনা বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশের সরকারি সংস্থাসহ বেসরকারি ব্যবসায়ী চেম্বার সদস্যসমূহও সবধরনের সহযোগিতা প্রদান করবে।
 
সেমিনারে অন্য বক্তারা হলেন শানডং দোঝো অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তি উন্নয়ন অঞ্চলের ব্যবস্থাপনা কমিটির পরিচালক ই হংডা, ঢাকা চেম্বারস অভ্ কমার্স ইন্ডাস্ট্রিস (ডিসিসিআই) এর সভাপতি আবুল কাশেম খান, বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই)এর সভাপতি মোঃ শফিউল ইসলাম (মহিউদ্দিন), বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) এর নির্বাহী সদস্য মোঃ আইয়ুব এবং বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথোরিটি এর পরিচালক ড. খন্দকার আজিজুল ইসলাম। এছাড়াও শানডং দোঝো অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তি উন্নয়ন অঞ্চলের পক্ষে ঝযধহম ঔরহমধহম, এধড় ঝযঁংযধহ, এ খবব, ঝযধ ঔযড়হম, ডধহম, ঈযধহম, ঔধসবং বক্তব্য রাখেন।
 
সেমিনারে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এর সাথে ঝযধহফড়হম উবুযড়ঁ ঊপড়হড়সরপ ধহফ ঞবপযহড়ষড়মরপধষ উবাবষড়ঢ়সবহঃ তড়হব এর একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়।
 
সেমিনার শেষে কাজী আমিনুল ইসলাম চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
#
 
ইয়াছমিন/মাহমুদ/রফিকুল/আব্বাস/২০১৮/১৯৩২ ঘণ্টা 

Handout                                                                                                                    Number: 3180

Workshop on ‘Blue Economy and EU Horizon 2020'

Dhaka, 26 November :

“We need to translate our diplomatic success in maritime delimitation into the major source of our resources and contributor to our economic development” said the Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali, while delivering his statement as the Chief Guest at the workshop titled ‘Blue Economy and EU Horizon 2020’ held at a local hotel in Dhaka yesterday. The Workshop was organized by the Ministry of Foreign Affairs in collaboration with the European Union Delegation to Bangladesh and was attended by over 100 participants. 

The Foreign Minister emphasized research on Blue Economy as a pre-requisite for exploring the untapped potentials of Bangladesh. He mentioned that a quality research can complement government’s strategy and can be the threshold for a new policy. He asked more participation from the academicians, researchers and scholars in the EU Horizon 2020 to build a knowledge-based for the exploration of marine resources. He also urged all stakeholders to invest in knowledge, develop skills in marine sector, and encourage innovation and business related to it.

Rensje Teerink, Ambassador of the European Union to Bangladesh, in her remarks underscored the EU’s priority in marine and maritime research to create more growth and jobs and therefore, to achieve the Sustainable Development Goals. She requested the Government of Bangladesh to make Research and Development a priority. She informed that EU follows open science policy which is a reflection of the Prime Minister Sheikh Hasina’s call for ‘Science Diplomacy’ in Vienna on 30 May 2017 at the 60th anniversary of the International Atomic Energy Agency (IAEA). She also mentioned that Horizon 2020 offers immense opportunities for Bangladeshi researchers to participate in research projects on blue economy topics and contribute to the implementation of Bangladesh’s maritime vision.

#

Mahmud/Sanjib/Rezaul/2018/1842 hour

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩১৭৯
 
পাকিস্তানে চ্যারিটি বাজারে বাংলাদেশের শাড়ি ও খাবারের ব্যাপক প্রশংসা অর্জন
 
ইসলামাবাদ, ২৬ নভেম্বর :
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী শাড়ি ও সুস্বাদু খাবার ইসলামাবাদে আয়োজিত চ্যারিটি বাজারে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে।
পাকিস্তান পররাষ্ট্র দপ্তর মহিলা সমিতি গতকাল (২৫ নভেম্বর) স্থানীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রাঙ্গণে বার্ষিক এই চ্যারিটি বাজারের আয়োজন করে।
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্টের পতœী ও ফার্স্ট লেডি সামিনা আলভি চ্যারিটি বাজার উদ্বোধন করে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের স্টল পরিদর্শন করেন। স্টল পরিদর্শনকালে পাকিস্তানে বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক আহসান ও তাঁর পতœী মাহাজাবীন আহসান প্রধান অতিথিকে বাংলাদেশ স্টলে স্বাগত জানান। এছাড়া পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশীও চ্যারিটি বাজার পরিদর্শন করেন। 
বাংলাদেশ স্টলে প্রদর্শিত পণ্যের মধ্যে ছিল জামদানি ও সিল্ক শাড়ি, হাতব্যাগ এবং বিভিন্ন পাটজাতসামগ্রী। খাবারের মধ্যে ছিল মুরগির বিরিয়ানি, মাছের কাটলেট, আলুর চপ, পাটিসাপটা পিঠা, রসগোল্লা ও সামুচা। অধিকাংশ বাংলাদেশি খাবার তৈরি করেন বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পতœী ও মিশনের অন্যান্য কর্মকর্তার পতœীগণ। 
ইসলামাবাদের প্রায় সব বিদেশি দূতাবাস এ চ্যারিটি বাজারে অংশ নেয়। সংগৃহীত তহবিল পাকিস্তান পররাষ্ট্র দপ্তর মহিলা সমিতির মাধ্যমে দাতব্য কাজে ব্যয় করা হবে। বাংলাদেশ হাইকমিশন এ তহবিলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ প্রদান করে।
বাংলাদেশ হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী ও প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকগণ এ বাজার পরিদর্শন করেন।
#
 
ইকবাল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৮৩০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩১৭৮

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়
অনলাইনে বেতন দাখিল সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ১২ অগ্রহায়ণ (২৬ নভেম্বর) :
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ঝবষভ উৎধরিহম কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে “অনলাইনে বেতন দাখিলকরণ” বিষয়ক এক প্রশিক্ষণ আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রোকসানা মালেকের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব, যুগ্মসচিব, উপসচিবসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন। প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের “সরকারি ব্যয়ব্যবস্থাপনা শক্তিশালীকরণ কর্মসূচি”-এর উপপ্রকল্প পরিচালক শাহেদ হাসান।
উল্লেখ্য, সমন্বিত বাজেট ও হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি (ওইঅঝ++) সফটওয়্যার ব্যবহার করে সেলফ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্নপূর্বক ঝবষভ উৎধরিহম কর্মকর্তাবৃন্দ অনলাইনে বেতন দাখিল করতে পারবেন।
#


ফয়সল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৮২০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩১৭৬
ডা. শামসুল আলম খান মিলনের মৃত্যুবার্ষিকীতে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১২ অগ্রহায়ণ (২৬ নভেম্বর) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ডা. শামসুল আলম খান মিলন-এর ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“আজ ২৭ নভেম্বর। শহিদ ডাঃ মিলন দিবস। ১৯৯০ সালের এই দিনে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে পুরোভাগে থাকা শহিদ ডাঃ শামসুল আলম খান মিলন পুলিশের গুলিতে শাহাদাতবরণ করেন। আমি শহিদ 
ডাঃ মিলনসহ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে আত্মোৎসর্গকারী সকল শহিদকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি।
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ডাঃ মিলন এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্রের হাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নৃশংস হত্যার মধ্য দিয়ে দেশে স্বৈরশাসনের উত্থান ঘটে। শহিদ ডাঃ মিলনের মতো আরো অনেকের আত্মত্যাগের বিনিময়ে ১৯৯০ সালে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা লাভ করে। দেশের প্রতিটি গণতন্ত্রকামী মানুষ এসব বীর শহিদদের অবদান চিরদিন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।
গণতন্ত্র ও উন্নয়ন একে অপরের পরিপূরক। টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রাকেও বেগবান করতে হবে। নতুন প্রজন্ম ডাঃ মিলনের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দেশের উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক রীতিনীতির চর্চায় নিজেদেরকে নিয়োজিত করবে - এ প্রত্যাশা করি। 
আমি শহিদ ডাঃ শামসুল আলম খান মিলন এর আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”     
#
হাসান/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/আসমা/২০১৮/১১৩০ ঘণ্টা 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩১৭৭
ডা. শামসুল আলম খান মিলনের মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর বাণী 
ঢাকা, ১২ অগ্রহায়ণ (২৬ নভেম্বর) :  
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডা. শামসুল আলম খান মিলন-এর ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
“৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম পেশাজীবী নেতা ডা. শামসুল আলম খান মিলন-এর ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। 
বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের তৎকালীন যুগ্মমহাসচিব ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষক 
ডা. মিলন ১৯৯০ সালের ২৭-এ নভেম্বর ঘাতকদের গুলিতে শহিদ হন। 
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের এই সংগ্রামে যুবলীগ নেতা নূর হোসেন, নূরুল হুদা, বাবুল, ফাত্তাহসহ অগণিত গণতন্ত্রকামী মানুষের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা। অবশেষে স্বৈরশাসকের পদত্যাগের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়। তাঁদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয় ভোট ও ভাতের অধিকার। আমি ’৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের সকল শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। 
আমি ডা. শামসুল আলম খান মিলন-এর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১১৩০ ঘণ্টা 
 
Todays handout (6).docx