Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

তথ্যবিবরণী ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৩০০৭

 

স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি দেশের উন্নয়ন ও প্রগতির ধারাকে বাধাগ্রস্ত করতে ষড়যন্ত্র করছে

                                                                  -- আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

 

বরিশাল, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি) :

 

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা) আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেছেন, স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি দেশের উন্নয়ন, শান্তিশৃঙ্খলা, নিরাপত্তা ও প্রগতির ধারাকে বাধাগ্রস্ত করতে ষড়যন্ত্র করছে। তিনি এসব ষড়যন্ত্রকারীদের রুখে দিতে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ আজ বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার সেরালে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, দেশের গণতন্ত্রের জন্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজন অত্যন্ত যুগান্তকারী ঘটনা যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন কর্তৃক সফলভাবে নির্বাচন পরিচালনার মাধ্যমে দেশে গণতান্ত্রিক শক্তি আরো সুদৃঢ় হয়েছে। জনগণের রায় মেনে নিয়ে গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রাখতে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার প্রতিটি গ্রামকে নগর সুবিধার আওতায় আনতে ‘আমার গ্রাম-আমার শহর’ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ সংগঠনের কার্যক্রম আরো গণমুখী ও বরিশালবাসীর সার্বিক জীবনমান উন্নয়নে দলীয় নেতাকর্মীদেরকে ত্যাগের মনোভাব নিয়ে স্ব স্ব দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।

 

#

 

আহসান/সায়েম/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২১০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৩০০৬

দেশের সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা ও নিরাপত্তা রক্ষায় কখনো পিছপা হবেনা বিজিবি

                                                                              --- বিজিবি মহাপরিচালক

ঢাকা, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি):

          বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেছেন, দেশের সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা ও নিরাপত্তা রক্ষায়  কখনো পিছপা হবে না বিজিবি।

          আজ বিজিবি’র কক্সবাজার রিজিয়নের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণকারী ৩০২ জন বিজিপি সদস্য, ৪ জন বিজিপি পরিবারের সদস্য, ২ জন সেনা সদস্য, ১৮ জন ইমিগ্রেশন সদস্য এবং ৪ জন বেসামরিক নাগরিকসহ সর্বমোট ৩৩০ জন মিয়ানমার নাগরিককে সেদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) এর কাছে হস্তান্তরের সময় বিজিবি’র মহাপরিচালক সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। এ সময় বাংলাদেশে নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত অঁহম কুধি গড়ব উপস্থিত ছিলেন।

          বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদেরকে একটি স্বাধীন সার্বভৌম অখণ্ড বাংলাদেশ দিয়ে গেছেন। সেই স্বাধীন বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা ও নিরাপত্তা রক্ষা এবং সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি সীমান্তবর্তী জনসাধারণের জানমালের নিরাপত্তা বিধানে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বদ্ধপরিকর। এলক্ষ্যে সীমান্তে বিজিবি'র টহল ও জনবল বৃদ্ধি করা হয়েছে। সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে থেকে বিজিবি সীমান্তের পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করছে। বর্তমানে সীমান্ত পরিস্থিতি সম্পূর্ণরূপে বিজিবি’র নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পরিস্থিতি যাই হোক, দেশের সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা ও নিরাপত্তা রক্ষায় কখনও পিছপা হবো না। সীমান্ত দিয়ে আর একজন মিয়ানমার নাগরিককেও বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। তিনি স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, সুশীল সমাজ, সাংবাদিক এবং সীমান্তবর্তী সর্বস্তরের জনসাধারণকে সাথে নিয়ে সীমান্তে উদ্ভূত যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

          উল্লেখ্য, গত ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সাথে সংঘর্ষে বিজিপি, সেনা, পুলিশ, ইমিগ্রেশন ও বেসামরিক সদস্যরা প্রাণভয়ে পালিয়ে সীমান্ত অতিক্রম করে অস্ত্রসহ বিজিবি'র কাছে আত্মসমর্পণ করে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ধৈর্য ধারণ করে এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বজায় রেখে বিজিবিকে সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করার নির্দেশ দেন। নির্দেশ মোতাবেক আশ্রয় গ্রহণকারী সদস্যদেরকে সম্পূর্ণভাবে নিরস্ত্রীকরণ করে এবং তাদেরকে নিরাপদ আশ্রয় প্রদান করা হয়। এদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত ৯ জন বিজিপি সদস্যকে বিজিবি'র তত্ত্বাবধানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়।

#

শরীফুল/সায়েম/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/২১২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩০০৫

দরিদ্র ও প্রান্তিক জেলেদের কল্যাণে কাজ করতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ

                                                                                         --- ভূমিমন্ত্রী

ঢাকা, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি):

          ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ বলেছেন, জলমহাল ব্যবস্থাপনায় সরকারের প্রাথমিক লক্ষ্য কেবল রাজস্ব আদায় নয়, বরং স্থানীয় মৎস্যজীবীদের কল্যাণ ও জীবিকা উন্নয়ন।

          মন্ত্রী আজ সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সরকারি জলমহাল ইজারা প্রদান সংক্রান্ত কমটির ৭৬তম সভায় সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন। ভূমি সচিব মোঃ খলিলুর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ইজারার জন্য প্রস্তাবকৃত জলমহালসংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসকবৃন্দ সভায় ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন।

          সভায় দরিদ্র ও প্রান্তিক জেলেদের কল্যাণে কাজ করতে সরকারের অবিচল অঙ্গীকারের ব্যাপারে জোর দিয়ে নারায়ন চন্দ্র চন্দ বলেন, আমাদের অবশ্যই আইনের মধ্যেই কাজ করতে হবে, তবে একইসাথে স্থানীয় জেলেদের কল্যাণ সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিশ্চিত করতে হবে। তিনি মৎস্য খাতের ওপর নির্ভরশীলদের জীবনযাত্রার জন্য তাদের স্বার্থরক্ষার পাশাপাশি টেকসই মৎস্য আহরণের ব্যাপারে উৎসাহিত করার কথা বলেন। এ সময়, প্রান্তিক পর্যায়ের মৎস্যজীবীদের মধ্যে আরো সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণের ব্যাপারেও মত প্রকাশ করেন তিনি।

          উল্লেখ্য, আজ জয়পুরহাট, নেত্রকোণা, যশোর, কুড়িগ্রাম, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, শেরপুর ও কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসন থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদন ও সুপারিশের ভিত্তিতে ১২১টি জলমহাল ইজারার অনুমোদন দেওয়া হয়।

#

নাহিয়ান/সায়েম/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/২০২৫ ঘণ্টা  

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৩০০৪

 

পরীক্ষা কেন্দ্রে অভিভাবকদের ভীড় না করার

আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী

 

ঢাকা, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি):

          এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা কেন্দ্রে অভিভাবকদের ভীড় না করার আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। আজ রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

          শিক্ষামন্ত্রী অভিভাবকদের উদ্দেশে বলেন, পরীক্ষা কেন্দ্রে ভীড় যাতে না হয় এবং যানজট এড়াতে আমরা নিজেরাই যেখানে কেন্দ্র পরিদর্শনে যাইনি সেখানে অভিভাবকদের কেন্দ্রের আশপাশে ভিড় করা খুবই দুঃখজনক। প্রসঙ্গত বিগত বছরগুলোতে পরীক্ষার দিন মন্ত্রী ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তরা পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে যেতেন। এতে শিক্ষার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রে ভীড় সৃষ্টি এবং পরীক্ষার্থীদের ভোগান্তি তৈরি হতো। এই কারণে বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী পরীক্ষা কন্দ্র পরিদর্শনে যাননি।

          মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে সাংবাদিকদেতর প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিখন ফল অর্জিত হয়েছে কি না, সেটি দেখার জন্য মূল্যায়ন করা হয়। মূল্যায়নের একটি পদ্ধতি হলো পরীক্ষা। অতীতে এবং এখনও দেখা যাচ্ছে, যে পদ্ধতিতে পরীক্ষা নিয়ে মূল্যায়ন করা হচ্ছে, তাতে যথার্থভাবে জানা যাচ্ছে না শিক্ষার্থীদের শিখন ফল অর্জন হয়েছে কিনা। পরীক্ষার ফল ভালো কিন্তু শিখন ফলের জায়গায় ঘাটতি রয়ে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের জিপিএ-৫ পাচ্ছে, কিন্তু তার নানা বিষয়ে যে কাক্সিক্ষত দক্ষতা ও জ্ঞান অর্জনের কথা ছিল, সেটি হচ্ছে না। তাই নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী মূল্যায়ন পদ্ধতিতে বছরের প্রথম দিন থেকেই শিক্ষকরা মূল্যায়ন করতে পারবেন শিক্ষার্থীর দক্ষতা অর্জন করতে পারছে কিনা। এর পাশাপাশি আগের মতো কিছু পদ্ধতিও থাকবে। এটি একটি মিশ্র পদ্ধতি হতে হবে।

          উল্লেখ্য, এবছর এসএসসি, দাখিল, এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৭০০টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন।

          সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোলায়মান খান, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. ফরিদ উদ্দিন আহমদ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ, আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

#

খায়ের/সায়েম/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/২০৫৫ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর: ৩০০৩

 

সাংবাদিকতার যোগ্যতা নির্ধারণে সাংবাদিকদের দাবির সাথে সরকার একমত

                                                    -- তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি):

সাংবাদিকতার যোগ্যতা নির্ধারণে সাংবাদিকদের দাবির সাথে সরকার একমত বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

আজ রাজধানীর শাহবাগে বিসিএস প্রশাসন একাডেমি মিলনায়তনে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক কর্মশালার প্যানেল আলোচনা পর্বে অংশ নিয়ে প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

বিসিএস প্রশাসন একাডেমির সহযোগিতায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ কর্মশালা আয়োজন করে। বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যগণ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।

জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য ও শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ হুমায়ুন কবীর খোন্দকার প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। প্যানেল আলোচনা পর্বে মডারেটর ছিলেন বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর (সচিব) ড. মোঃ ওমর ফারুক।

এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকদের দাবি অনুযায়ী সাংবাদিকতার যোগ্যতা নির্ধারণের কিছু একটা থাকা দরকার। সরকার যখনই এটা বলবে তখনই বলা হবে সরকার নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে। এজন্য এ বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকদেরই আওয়াজ তুলতে হবে। দেশে ও বিদেশের সব জায়গায় এ বিষয়ে লিখতে হবে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে আপনাদের এ বক্তব্য তুলে ধরতে হবে যে এটা আপনারাই চান। সরকার সাংবাদিকদের দাবির সাথে একমত। সরকারের এ বিষয়ে কোনো অসুবিধা নেই।

প্রতিমন্ত্রী জানান, সকল পেশাদার সাংবাদিকদের দাবি, সাংবাদিকদের একটা সংজ্ঞা নির্ধারণ করা হোক, একটা পরীক্ষার ব্যবস্থা থাকুক, একটা সংজ্ঞায়ন থাকুক কে সাংবাদিক, কে সাংবাদিক না। সাংবাদিকরাই বলছেন সাংবাদিকদের তালিকা থাকা উচিত। কেন বলছেন, কারণ অনেক অপেশাদার ঢুকে পড়েছে এ কমিউনিটিতে। যার দ্বারা সাংবাদিকরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। কিন্তু যখনই সরকার বলবে তালিকা তৈরি করা হচ্ছে, তখন আবার আরেক গোষ্ঠী বলে তালিকা কেন তৈরি হবে সাংবাদিকদের।

প্রতিমন্ত্রী এ সময় আরও বলেন, অপতথ্যের বিপক্ষে তথ্যের লড়াইটা খুব জরুরি। তথ্য এবং অপতথ্যের লড়াই এখনও চলছে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অপতথ্য রোধে সাংবাদিকদের ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে। তিনি যোগ করেন, মুক্তিযুদ্ধের শক্তি বিভিন্ন সময়ে আক্রান্ত হয়েছে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার দ্বারা। যেখানে সত্য থেমে যায়, সেখানে অসত্য ও মিথ্যাচার জায়গা করে নেয়।

সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রসঙ্গে এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, শুধু সাইবার নিরাপত্তা আইনই নয়, যে কোনো আইনের অপব্যবহারের বিপক্ষে সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে দাঁড়াতে হবে। সরকার মোটেও চায় না কোনো আইনের অপব্যবহারের মাধ্যমে নির্দোষ ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হোক।

#

ইফতেখার/ফয়সল/সায়েম/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/১৯৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর: ৩০০২

 

পাটের উৎপাদন বাড়াতে সাড়ে সাত কোটি টাকার প্রণোদনার ঘোষণা

 

ঢাকা, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি):

 

এবছর পাটের চাষ ও উৎপাদন বাড়াতে প্রায় ৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকার প্রণোদনা দেয়া হবে। এর আওতায় সারা দেশের ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৬০০ জন ক্ষুদ্র, প্রান্তিক ও মাঝারি কৃষক বিনামূল্যে বীজ পাবেন।

 

 প্রতি কৃষককে এক বিঘা জমি চাষের জন্য প্রয়োজনীয় এক কেজি বিজেআরআই তোষাপাট-৮ (রবি-১) জাতের বিএডিসির বীজ দেওয়া হবে।

 

প্রণোদনার সরকারি আদেশ ইতোমধ্যে জারি হয়েছে এবং শিগগিরই মাঠ পর্যায়ে বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে।

 

#

 

কামরুল/ফয়সল/সায়েম/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/১৮৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর: ৩০০১

‍‍‍‍‍‍অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আছে সরকার

                                            -- ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি):

 

‍‍‍‍দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ মহিববুর রহমান বলেছেন, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আছে সরকার। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আমি আপনাদের অবস্থা নিজ চোখে দেখে কী কী ধরনের মানবিক সহায়তা করা যায় তা পর্যবেক্ষণ করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এসেছি। যেকোনো দুর্যোগে সরকার আপনাদের পাশে আছে ।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় মিরপুর-১৪ বাগানবাড়ি বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে মানবিক সহায়তার হিসেবে কম্বল ও ত্রাণসামগ্রী বিতরণকালে এসব কথা বলেন।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারের কাছে পর্যাপ্ত ত্রাণসামগ্রী মজুত আছ। প্রয়োজন অনুযায়ী আরো ত্রাণসামগ্রী বরাদ্দ দেয়া হবে। একজন মানুষও যেন খাবার এবং শীতে কষ্ট না পায় সে লক্ষ্যে সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে। চাহিদা অনুযায়ী আরো বরাদ্দ প্রদান করা হবে। তিনি অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে সবাইকে সচেতনতা অবলম্বন করার আহ্বান জানান।

 

বিতরণকৃত ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে ছিল কম্বল-১ পিচ, ড্রাই কেক-১ প্যাকেট, শুকনো খাবার-১ প্যাকেট যার মধ্যে আছে চাল-১০ কেজি, সয়াবিন তেল-১ লিটার, মশুর ডাল- ১ কেজি, লবণ-১ কেজি, চিনি-১ কেজি, হলুদ গুড়া-২০০ গ্রাম, মরিচ গুড়া-১০০ গ্রাম এবং ধনিয়া গুড়া- ১০০ গ্রাম।

 

এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ কামরুল হাসান এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

#

সেলিম/ফয়সল/সায়েম/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০২৪/১৮৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩০০০

মানবসম্পদ উন্নয়নের উপযোগী প্রজেক্ট গ্রহণ করতে হবে

                                   ---মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি):

মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি) বলেছেন, মানবসম্পদ উন্নয়নের উপযোগী প্রজেক্ট গ্রহণ করতে হবে। কারণ সমাজে নারী ও শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে সরকার নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, নারীর ক্ষমতায়নে ও নারী সমাজকে আত্মনির্ভরশীল করে তুলতে সরকারের সব রকম সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন, অর্থনৈতিক উন্নয়নে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত, জেন্ডার সমতা এবং বৈষম্যহীন ও সমতাভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় সরকার বদ্ধপরিকর।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় ইস্কাটনে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর পরিদর্শন ও এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রকল্প গ্রহণে আরো সচেতন হতে হবে এবং প্রকল্পের আউটপুট নিরূপণ করতে হবে। তিনি বলেন, ট্রেডিশনাল সেলাই মেশিনের পরিবর্তে আধুনিক সেলাই মেশিন সরবরাহ করা হবে।
কিশোর-কিশোরী ক্লাবের সুবিধা বৃদ্ধির পাশাপাশি আধুনিকায়ন করা হবে। তিনি বলেন, সুবিধাভোগীদের ডাটাবেজ তৈরির মাধ্যমে সেবা প্রদান করতে হবে এবং ভাতা প্রদান প্রক্রিয়া আরো স্বচ্ছ করতে হবে ।

 

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কেয়া খানের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারেক এবং মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

নূর আলম/সায়েম/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/১৮৪৩ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২৯৯৯

 

নদীতে ব্রিজ তৈরির ক্ষেত্রে যাতে কম পিলার থাকে সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে

                                                                                   --- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি):

           নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, নদীকে রক্ষা করার দায়িত্ব শুধু নৌপরিবহন বা পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের নয়; নদীকে রক্ষা করার দায়িত্ব প্রতিটি মানুষের। এ বিষয়ে সমন্বয় দরকার। দেশে প্রতিনিয়ত ডেভেলপমেন্টের কারণে নদীগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে হবে।’ ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন-মানুষের শিরায় শিরায় রক্তপ্রবাহ না থাকলে মানুষ মারা যায়, তেমনি নদীর নাব্যতা না থাকলে নদী মরে যাবে।’ উচ্ছেদ অভিযানে মানুষের চোখ খুলে দিয়েছে। তাই মানুষ এখন নদী নিয়ে ভাবছে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে ‘ডিটারমিনেশন অভ্ স্ট্যান্ডার্ড হাই ওয়াটার লেভেল, স্ট্যান্ডার্ড লো ওয়াটার লেভেল এবং রি-ক্লাশিফিকেশন অভ্ ইনল্যান্ড ওয়াটারওয়েজ ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সমীক্ষা প্রকল্পের ফলাফল চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, এর আগে ১৯৬৭ সনে এবং ১৯৮৯ সনে নদীর ‘হাই ও লো লেভেল’ নিয়ে সমীক্ষা পরিচালনা করা হয়েছিল। ওই সমীক্ষা দু’টি করেছিল বিদেশী সংস্থা। এবার আমাদের জাতীয় প্রতিষ্ঠান আইডব্লিউএম এই সমীক্ষার কাজ করেছে। এর ফলে প্রমাণ হয়, জ্ঞান-বিজ্ঞানে ও সক্ষমতায় বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়েছে। বিআইডব্লিউটিএ নদ-নদীর উপর পরিকল্পিতভাবে সেতু ও কালভার্ট নির্মাণের উদ্দেশ্যে বিধিমালা (সংশোধিত)  তৈরি করবে। সে বিধিমালায় যাতে কোন স্ট্রাগল তৈরি না হয়; সেটি হবে সবার জন্য ফলপ্রসূ এবং সবার জন্য সুবিধাজনক। নদীর কথা চিন্তা করে জাহাজগুলোর হাইট নির্ধারণ করতে হবে। ব্রিজের হাইটের চেয়ে নদীতে পিলারের কারণে সিলট্রেশন হয়ে যাচ্ছে। নদীতে ব্রিজ তৈরির ক্ষেত্রে যাতে কম পিলার থাকে সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

          প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর সর্বপ্রথম ২০১০ সনে নদ-নদীর উপর পরিকল্পিতভাবে সেতু ও কালভার্ট নির্মাণের উদ্দেশ্যে একটি বিধিমালা জারি করা হয়। প্রয়োজনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৮ সনে ওই বিধিমালায় একটি সংযোজনীও যুক্ত করা হয়।

          বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) এবং ইনস্টিটিউট অভ্ ওয়াটার মডেলিং (আইডব্লিউএম) যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে। বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল, বিআইডব্লিউটিএ’র সদস্য প্রকৌশল মোহাম্মদ মনোয়ার উজ জামান। আইডব্লিউএম-এর নদী ও পানি বিশেষজ্ঞ ফারহানা আখতার কামাল সমীক্ষা প্রকল্পের ফলাফল উপস্থাপন করেন।

#

জাহাঙ্গীর/সায়েম/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/১৯৪৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২৯৯৮

ইউওবি ট্রাস্টি বোর্ডের ৪০তম সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি):

আজ ইউনিভার্সিটি অভ্ ব্রাহ্মণবাড়িয়া (ইউওবি) এর ক্যাম্পাসের বোর্ড অভ্ ট্রাস্টিজ কার্যালয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রাস্টি বোর্ডের ৪০তম সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা এবং ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র, আ, ম, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।

 

সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সৈয়দ সামসুদ্দীন আহমেদ, ট্রেজারার ও মাউশি'র প্রাক্তন মহাপরিচালক (গ্রেড-১) প্রফেসর ফাহিমা খাতুনসহ ট্রাস্টি বোর্ডের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

৪০তম সাধারণ সভায় বিগত একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেট সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ অনুমোদন করা হয়। এছাড়া নবনিযুক্ত ভাইস চ্যান্সেলর, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সিন্ডিকেট সদস্য এবং ভূ-তত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. সৈয়দ সামসুদ্দীন আহমেদকে ট্রাস্টি বোর্ডের পক্ষ থেকে স্বাগত জানানো হয়।

 

প্রথমবর্ষে ভর্তি ও একাডেমিক কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে সভায় বিভিন্ন দিকনির্দেশনামূলক আলোচনা তুলে ধরা হয়।

 

#

 

রেজাউল/সায়েম/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/১৮১৬ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২৯৯৭

 

প্রাণিজ পণ্যের সরবরাহ বাড়িয়ে রমজানে দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখা হবে

                                                         ---মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি) :

 

আসন্ন পবিত্র রমজান মাসে প্রাণিজ আমিষ পণ্য মাংস, দুধ, ডিম, ড্রেসড ব্রয়লার ইত্যাদির সরবরাহ বাড়িয়ে এসব পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখা হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আবদুর রহমান। আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের করণীয় হিসেবে বিভিন্ন এজেন্ডার ওপর আলোচনা সভায় সভাপতি হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

 

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বিগত রমজানে প্রাণিজ পণ্যের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ করে নিম্ন আয়ের মানুষকে স্বস্তি প্রদানের লক্ষ্যে ঢাকা শহরের ২০ টি স্থানে ড্রেসড ব্রয়লার, গরু ও খাসির মাংস, দুধ ও ডিম সাশ্রয়ী মূল্যে বিপণন করা হয়। আসন্ন রমজানে ঢাকা শহরে আরো নতুন ৫টি স্পটসহ এবছর মোট ২৫ টি স্থানে এসব পণ্য সুলভ মূল্যে বিপণনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে বলে মন্ত্রী জানান। ফলে, এসব পণ্যের বাজারদর সহনীয় পর্যায়ে রাখা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।  

 

এছাড়া দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সিটি কর্পোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য অংশীজনদেন প্রতি তিনি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা যাতে স্বাচ্ছন্দে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে সে বিষয়টি সরকার সবসময় গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে।

 

 মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন, অতিরিক্ত সচিব এ টি এম মোস্তফা কামাল, কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব শাহীন আখতার, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোঃ এমদাদুল হক তালুকদার, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন সভায় উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

নাজমুল/সায়েম/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/১৭৫৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২৯৯৬

 

প্রযুক্তির সহায়তায় সমন্বিতভাবে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে কার্যক্রম বাড়ানো হবে

                                                               --- জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি):

          বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, প্রযুক্তির সহায়তায় সমন্বিতভাবে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে কার্যক্রম আরো বাড়ানো হবে। ২০২৪-২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন করা হবে। আরো ১০০টি কূপ খননের কার্যক্রম নেয়া হচ্ছে। গ্যাসের চাহিদা উত্তরোত্তর বাড়ছে। চাহিদার সাথে সরবরাহের সমন্বয়  করে অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখা হবে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকা পেট্রোবাংলায় ÔGas Demand-Supply Scenario; Scope of Seismic Survey & Enhancement of Drilling Activities To Expedite Hydrocarbon ProductionÕ শীর্ষক কর্মশালার উদ্বোধনী সেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          নসরুল হামিদ বলেন, বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে পরিকল্পনা সাজাবো। ২০২৯-৩০ সনের দিকে গ্যাসের চাহিদা হতে পারে ৬৬৫৫ এমএমসিএফডি। অন্যদিকে নিজস্ব খনিতে মজুত কমে যাচ্ছে। বিকল্প জ্বালানির চিন্তাও আমাদের করতে হচ্ছে। প্রতিটি কাজের টাইম লাইন থাকা বাঞ্ছনীয়। তিনি বলেন, সমালোচনা না করে কীভাবে সরবরাহ বাড়ানো যায়-তার সুস্পষ্ট প্রস্তাবনা প্রয়োজন। দেশীয় গ্যাস আমদানিকৃত এলএনজির সাথে মিশিয়ে  মিশ্রিত গ্যাসের প্রতি কিউবিক মিটার ক্রয় মূল্য ২৪ দশমিক ৮০ টাকা এবং গড়ে বিক্রয় করা হয় প্রতি কিউবিক মিটার ২১ দশমিক ৪১ টাকা। এই ঘাটতি সুষম উন্নয়ন ব্যাহত করতে পারে। এছাড়া বিদ্যুতের চাহিদা মতো গ্যাস দিতে পারলে ভর্তুকী প্রায় ৭০ ভাগ কমে যাবে। 

          কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাখরাবাদ গ্যাস বিতরণ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আনোয়ার ইসলাম ও পেট্রোবাংলার মহাব্যবস্থাপক মেহেরূর হাসান।

&n

2024-02-15-15-33-fa7cebf1d08e9344777a7baf07ea1d72.docx