তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৫৭
নারায়ণগঞ্জের কালাপাহাড়িয়ায় পর্যটন সুবিধা প্রবর্তন করা হবে
-- পর্যটন প্রতিমন্ত্রী
নারায়ণগঞ্জ, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী জানিয়েছেন, নারায়ণগঞ্জের কালাপাহাড়িয়া এলাকায় পর্যটকদের জন্য পর্যটন সুবিধা প্রবর্তন করা হবে। মেঘনা নদীর অববাহিকায় অবস্থিত এই এলাকায় পর্যটন সুবিধা উন্নয়নে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ড অচিরেই পরিকল্পনা গ্রহণ করবে।
আজ নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার উপজেলার বিশনন্দী ফেরিঘাট হতে কালাপাহাড়িয়া পর্যন্ত মেঘনা নদীর অববাহিকা পরিদর্শন শেষে বিশনন্দী ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের সামনে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মাহবুব আলী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। উন্নয়নের এ অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের প্রত্যেক নেতাকর্মীকে সততা ও নিষ্ঠার সাথে দেশমাতৃকার কল্যাণে কাজ করতে হবে। জাতির পিতার আদর্শকে জেনে নিজের মধ্যে ধারণ করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করতে হবে। জাতির পিতার স্বপ্নের “সোনার বাংলা” গড়ে তুলতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ থেকে দৃঢ়তার সাথে কাজ করে যাব ‘মুজিববর্ষে’ এই হোক আমাদের প্রতিজ্ঞা।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন নারায়ণগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম বাবু, নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই, আড়াইহাজার উপজেলার চেয়ারম্যান মুজাহিদুর রহমান হেলো সরকার প্রমুখ।
#
তানভীর/নাইচ/রফিকুল/সেলিম/২০২১/২২০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৫৬
বিদেশফেরত কর্মীদেরকে আর্থসামাজিক পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে
-- প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী
ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেছেন, বিদেশ ফেরত কর্মীদেরকে আর্থসামাজিক পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বিদেশফেরত কর্মীদেরকে যথাযথ প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ কর্মী হিসেবে পুনরায় বিদেশে প্রেরণের উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া প্রত্যাগত কর্মীদের কাজের পূর্ব অভিজ্ঞতাকে সনদায়নের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, মন্ত্রণালয় থেকে নিবিড়ভাবে আন্তর্জাতিক শ্রমবাজার পর্যবেক্ষণ এবং নতুন শ্রমবাজার উন্মোচনের প্রচেষ্টা চলমান রয়েছে।
আজ সংসদ ভবনের পশ্চিম ব্লকের ২য় লেভেলে কেবিনেট কমিটি কক্ষে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ১২তম সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি আনিসুল ইসলাম মাহমুদের সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন কমিটির সদস্য অধ্যাপক মোঃ আলী আশরাফ এমপি, মোয়াজ্জেম হোসেন রতন এমপি, বেগম আয়েশা ফেরদাউস এমপি, সাদেক খান এমপি, মোঃ ইকবাল হোসেন এমপি এবং মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন।
সভায় বক্তারা বিদেশফেরত কর্মীদের রিইন্টিগ্রেশন, পুনরায় বিদেশে প্রেরণ এবং কোভিড-১৯ পরবর্তী শ্রমবাজার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। বৈঠক শেষে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ কমিটির সভাপতি ও সদস্যদের হাতে মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১৯-২০ এর কপি তুলে দেন।
#
রাশেদুজ্জামান/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২১১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৫৫
শিল্প মন্ত্রণালয়ে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়ন ও শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান
ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান শিল্পমন্ত্রীর
ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, শিল্প মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ ও সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। কোভিড-১৯ এর কারণে গত এক বছরে মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হলেও এখন আর পিছনে ফিরে তাকানোর সময় নেই, সকলকে কাজের গতি আরো বৃদ্ধি করে এগিয়ে যেতে হবে। মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সকল দপ্তর ও সংস্থার সমস্যাসমূহ চিহ্নিত করে এগুলোর সমাধান করতে হবে।
মন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়ন ও শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এতে শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বিশেষ অতিথি ছিলেন। শিল্প সচিব কে এম আলী আজমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত সচিব মোঃ গোলাম ইয়াহিয়া।
মন্ত্রী বলেন, শিল্প মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির লক্ষ্য অর্জনে সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর আন্তরিকতা ও সহযোগিতা প্রয়োজন। আমরা এখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে, তাই পণ্য উৎপাদন ব্যবস্থাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। এক্ষেত্রে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি এবং শিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করতে হবে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, মন্ত্রণালয়, দপ্তর ও সংস্থাসমূহে কার্যক্রমে আরো গতিশীলতা আনতে হবে এবং প্রতিষ্ঠানের সুনাম ধরে রাখতে হবে। লোকসানি প্রতিষ্ঠানসমূহের দিকে বিশেষ নজর দিয়ে তা লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করতে হবে। শিল্প প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন বাড়াতে শ্রমিকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করে তুলতে হবে। এক্ষেত্রে শিল্প মন্ত্রণালয় ও এর দপ্তর ও সংস্থাকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে। তিনি আরো বলেন, যারা সারের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
এপিএ বাস্তবায়নের জন্য ২০১৯-২০ অর্থবছরে দপ্তর ও সংস্থা ক্যাটেগরিতে ১ম পুরস্কার পেয়েছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই), ২য় পুরস্কার পেয়েছে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্ ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম) এবং ৩য় পুরস্কার পেয়েছে ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও)। এপিএ বাস্তবায়ন ও শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন বিএসটিআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক মোঃ মুয়াজ্জেম হোসাইন, যুগ্মসচিব ফারজানা মমতাজ এবং অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মোছাঃ শাম্মি আক্তার তিথী।
#
জাহাঙ্গীর/মাসুম/রেজুয়ান/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২১১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৫৪
শুধু স্বাধীনতার ঘোষণা নয়, ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতা অর্জনের দিকনির্দেশনাও ছিল
-- কৃষিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন; একইসাথে এই ভাষণের মাধ্যমে তিনি স্বাধীনতা অর্জনের জন্য কীভাবে আমাদের সংগ্রাম-লড়াই করতে হবে-তার দিকনির্দেশনাও দিয়েছিলেন।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আজ সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।
‘প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো। তোমাদের যা কিছু আছে, তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে’ বঙ্গবন্ধুর ভাষণে এ আহ্বানের উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, একটি গেরিলা যুদ্ধের জন্য সকল দিকনির্দেশনা এতে ছিল। এই জাদুকরী ভাষণের মাধ্যমে তিনি নিরস্ত্র বাঙালিকে জীবনবাজি রেখে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উৎসাহিত করেছিলেন, জীবনদানের জন্য প্রস্তুত করেছিলেন। সারা পৃথিবীর মুক্তিকামী মানুষের জন্য এ ভাষণ অনুপ্রেরণার উৎস হিসাবে কাজ করবে। চিরকাল এটি উজ্জ্বল, চিরভাস্বর এবং হিরন্ময় হয়ে থাকবে।
মন্ত্রী আরো বলেন, আমাদের মুক্তিযুদ্ধ একটি মহাকাব্য। আর এ মহাকাব্যের মহানায়ক হলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা যুদ্ধ পর্যন্ত সকল আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু ছিলেন মূল সংগঠক ও অবিসংবাদিত নেতা। তিনি স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারক ও বাহক। সাত কোটি মানুষকে তিনি স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করেছিলেন।
সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম মফিজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন স্কুল অভ্ আর্টস অ্যান্ড সোস্যাল সায়েন্সেসের ডিন অধ্যাপক ড. এম এ হাকিম। বিশেষ বক্তব্য রাখেন বোর্ড অভ্ ট্রাস্টিজের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এ এন এম মেশকাত উদ্দীন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার, ডিন, বিভিন্ন বিভাগীয় চেয়ারম্যান, পরিচালক, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
#
কামরুল/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২০৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৫৩
বিএনপি’র ৭ই মার্চ পালন অসৎ উদ্দেশ্যে
-- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :
‘একটি অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে বিএনপি’র তারা ৭ই মার্চ পালন করেছেন’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ। বিএনপির উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আপনাদেরকে অনুরোধ জানাবো যে, আপনারা এতোদিন ধরে যে ইতিহাস বিকৃতি করেছেন সেটার জন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চান। আর নতুন করে ইতিহাস বিকৃত করার জন্য কোনো দিবস পালন করার ভণ্ডামি দয়া করে করবেন না।’
আজ রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে ঢাকা মহানগর শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় মন্ত্রী তাঁর প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বঙ্গবন্ধু’র ৭ই মার্চের ভাষণের অনন্য দিকগুলো তুলে ধরেন এবং এবছর প্রথমবারের মতো দিবসটি পালনে বিএনপির ঘোষণা এবং তাদের বক্তব্যের বিষয়ে কথা বলেন।
হাছান মাহ্মুদ বলেন, ‘বিএনপি যখন ঘোষণা দিলো যে তারা ৭ই মার্চ পালন করবে, আমি আশা করেছিলাম ইতিহাসকে মেনে নেয়ার শর্তে এবং এতোদিন ধরে তারা যে ইতিহাস বিকৃতি ঘটিয়েছে, সেই কলঙ্কমোচনের স্বার্থে তারা ৭ই মার্চ পালন করবে। কিন্তু ৭ই মার্চ পালন করতে গিয়ে যে বক্তৃতাগুলো তারা করেছেন, যেভাবে ভাষণ দিয়েছেন, তা বরং ৭ই মার্চের বক্তব্যের সারমর্মকে খাটো করার জন্যই। অর্থাৎ একটি অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে তারা ৭ই মার্চ পালন করেছেন।’
‘বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের পর জনগণ স্বাধীনতার পক্ষে যুদ্ধ করার জন্য মিছিল করতে করতে রাস্তায় বেরিয়ে গেল এবং যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিল, অথচ বিএনপি নেতারা বঙ্গবন্ধুর সেই ভাষণকে কটাক্ষ করে বক্তব্য রাখলেন’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, আমি বিএনপিকে অনুরোধ জানাবো, এ ধরনের কটাক্ষ করার উদ্দেশ্য নিয়ে আপনারা দয়া করে এই সমস্ত দিবস পালন করবেন না। ‘আপনারা ক্রমাগতভাবে ইতিহাস বিকৃত করেছেন, এই ৭ই মার্চের ভাষণ ২১ বছর বাজাতে দেননি, বিএনপি এবং এরশাদ সাহেবও যতদিন ক্ষমতায় ছিল বাংলাদেশের রেডিও, টেলিভিশনে ৭ই মার্চের ভাষণ বাজানো নিষিদ্ধ ছিল, বাজাতে দেয়নি কিন্তু এই ভাষণকে আজকে বিশ্বস্বীকৃতি দেয়া হয়েছে, জাতিসংঘের দলিল হিসেবে এই ভাষণ স্থান পেয়েছে’, বর্ণনা করেন মন্ত্রী।
স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠের জন্য যদি কৃতিত্ব দিতে হয় তাহলে নূরুল হকের কৃতিত্ব জিয়াউর রহমানের চেয়ে অনেক বেশি উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগ অফিসের প্রয়াত বেয়ারার নূরুল হক, তিনি বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা দেয়ার পর ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঘোষণাটি রিক্সা করে সমগ্র চট্টগ্রাম শহরে মাইকিং করেছিলেন। চট্টগ্রাম শহরে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী তখন হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, যেকোনো মুহূর্তে তার বুকে গুলি হতে পারে সেটা জেনেও সেদিনকার তরুণ নূরুল হক মানুষকে ঘোষণাটি শুনিয়েছিলেন। আর ২৬ মার্চ সকাল থেকে তৎকালীন চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হান্নান স্বাধীন বাংলা বেতার চট্টগ্রাম কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা বঙ্গবন্ধুর পক্ষে পাঠ করে শুনিয়েছিলেন। আর জিয়াউর রহমান পাঠ করেছিল ২৭ মার্চ। স্বাধীনতা ঘোষণা পাঠ করার জন্য যদি কাউকে বাহবা দিতে হয়, চার দেয়ালের মধ্য থেকে পাঠকারী জিয়াউর রহমানের চেয়ে নিজের জীবনটাকে হাতের মুঠোয় নিয়ে মাইকিং করা নূরুল হকের কৃতিত্ব অনেক বেশি। বিএনপিকে অনুরোধ জানাবো এই সত্যগুলো মেনে নেয়ার। স্কুলের দপ্তরিকে হেডমাস্টার বানানোর চেষ্টা করবেন না, ইতিহাসকে মেনে নিয়েই রাজনীতিটা করুন, ক্রমাগতভাবে ইতিহাসকে বিকৃত করবেন না।
ঢাকা মহানগর শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের সভাপতি কে এম শহিদ উল্যার সভাপতিত্বে সভায় সংগঠনের উপদেষ্টা সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, নাজমুল হক, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ সচিব মোঃ মাসুদ করিমসহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। সভাশেষে শিক্ষার্থীদের হাতে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থটি তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী।
#
আকরাম/মাসুম/রেজুয়ান/রফিকুল/সেলিম/২০২১/২০০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৫২
মিল্কভিটার উন্নয়নে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে
-- সমবায় প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :
মুজিববর্ষে মিল্কভিটার সক্ষমতা বৃদ্ধি করে সংশ্লিষ্ট সকলকে এর উন্নয়নে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর তেজগাঁওয়ে দুগ্ধ ভবনে বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় ইউনিয়ন লিমিটেড (মিল্কভিটা)’ এর সার্বিক বিষয় সংক্রান্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ আহ্বান জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিশুদের পুষ্টির অভাব পূরণ ও মস্তিষ্কের স্বাভাবিক বিকাশের জন্য মিল্কভিটা দুগ্ধজাতপণ্য উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এদেশের জনগণ যাতে একটি মেধাসম্পন্ন জাতি হিসেবে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে সেজন্য বঙ্গবন্ধু সমবায়ভিত্তিক মিল্কভিটা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
সভা শেষে মিল্কভিটার প্রধান কার্যালয়ে বিক্রয় কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য। এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, মিল্কভিটার দুগ্ধ সংগ্রহ থেকে প্রক্রিয়াজাত পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ করা হয়। ফলে প্রতিষ্ঠানটি স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদন করছে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে মিল্কভিটা বিভিন্ন ধরনের পণ্য উৎপাদনে সচেষ্ট রয়েছে।
বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় ইউনিয়ন লি. এর চেয়ারম্যান শেখ নাদির হোসেন লিপুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব মোঃ রেজাউল আহসান, সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধক ও মহাপরিচালক মোঃ আমিনুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক অমর চান
বনিকসহ মিল্কভিটার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
আহসান/মাসুম/রেজুয়ান/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২০৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৫১
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মাধ্যমে জাতীয় ঐক্য সুদৃঢ় করতে হবে
-- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী
রাঙ্গামাটি, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মাধ্যমে জাতীয় ঐক্য সুদৃঢ় করতে হবে। তাহলে ২০৪১ সালের আগেই উন্নত জাতি হিসেবে সারা বিশ্বে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারব।
প্রতিমন্ত্রী ৭ মার্চ রাঙ্গামাটিতে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ আয়োজিত আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ ভাষণের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে সাড়ে সাত কোটি বাঙালিকে ঐক্যবদ্ধ করতে পেরেছিলেন বলেই অসাধ্যকে সাধন করে জাতির পিতার নেতৃত্বে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ অর্জন করতে পেরেছিলাম। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবাইকে আবারও ঐক্যবদ্ধ হয়ে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন করতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ধর্মের নামে কোন অশুভ শক্তি যেন সমাজকে অস্থিতিশীল না করতে পারে সে বিষয়ে প্রতিটি ধর্মের সকল ধর্মপ্রাণ ব্যক্তিকে সজাগ থাকতে হবে। তিনি আরো বলেন, দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও স্থিতিশীলতা বিরাজ করায় বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা দুরন্ত গতিতে এগিয়ে চলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের সকল সূচকে অভূতপূর্ব অগ্রগতি সাধন করেছে। যার ফলে সম্প্রতি বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় উন্নীত হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করছে। মন্ত্রণালয়ের আওতায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট, বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট এবং খ্রিস্টান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট নিজ নিজ সম্প্রদায়ের উন্নয়ন ও কল্যাণে বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা, গীর্জাসহ বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নির্মাণ, উন্নয়ন, মেরামত ও সংস্কারে সরকার বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
মন্ত্রী বলেন, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় মসজিদ, মন্দির ও প্যাগোডাভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পসমূহের মাধ্যমে আগামী প্রজন্মকে প্রাক-প্রাথমিক ও নৈতিক শিক্ষা প্রদান করে ধর্মীয় ও নৈতিকতাসম্পন্ন যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অং স্য প্রু চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরো বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য এডভোকেট দীপংকর তালুকদার এবং হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল।
এর পূর্বে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গামাটির পার্বত্য জেলা উন্নয়ন বোর্ড মিলনায়তনে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের আওতায় রাঙ্গামাটি জেলায় প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
#
আনোয়ার/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২০৫৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৫০
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১ লাখ ৭ হাজার ৪৬৩ জনের ভ্যাকসিন গ্রহণ
ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :
গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে মোট ১ লাখ ৭ হাজার ৪৬৩ জন ভ্যাকসিন গ্রহণ করেছেন। এদের মধ্যে পুরুষ ৬৭ হাজার ২৯৫ জন এবং মহিলা ৪০ হাজার ১৬৮ জন।
এ নিয়ে সারা দেশে গত ২৭ জানুয়ারি থেকে ৯ মার্চ পর্যন্ত সর্বমোট ভ্যাকসিন গ্রহীতার সংখ্যা ৪০ লাখ ১৩ হাজার ৯৬৩ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ২৫ লাখ ৬০ হাজার ৫০৬ জন এবং মহিলা ১৪ লাখ ৫৩ হাজার ৪৫৭ জন।
উল্লেখ্য, এখন পর্যন্ত সরকার কর্তৃক তৈরিকৃত সুরক্ষা অ্যাপে মোট ৫২ লাখ ৫১ হাজার ৯৩৫ জন ভ্যাকসিন গ্রহণের জন্য নিবন্ধন করেছেন।
#
মিজানুর/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২১/২০১৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৪৯
কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৭ হাজার ৭৭৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৯১২ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫ লাখ ৫২ হাজার ৮৭ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জন-সহ এ পর্যন্ত ৮ হাজার ৪৮৯ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।
করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৫ লাখ ৫ হাজার ৩৪৯ জন।
#
হাবিবুর/মাসুম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২১/২০০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৪৮
‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কুইজ’ প্রতিযোগিতা গতকালের বিজয়ীদের তালিকা
ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে আয়োজিত গতকালের অনলাইনভিত্তিক ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কুইজ’ প্রতিযোগিতার স্মার্টফোন বিজয়ী পাঁচজন হলেন : শেরপুরের এসএমডি জাফর ইকবাল, নারায়ণগঞ্জের মো. বায়োজিদ আলম ব্যালট, নেত্রকোনার আকাশ চক্রবর্তী, ফরমান আলী এবং হবিগঞ্জের অনন্ত ইব্রাহীম।
গতকালের কুইজে ৬০ হাজার ৯১০ জন প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেছিলেন।
স্মার্টফোন-বিজয়ী পাঁচজনসহ ১০০ জিবি মোবাইল ডাটাবিজয়ী ১০০ জনের ছবিযুক্ত নামের তালিকা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে (https://mujib100.gov.bd অথবা https://quiz.priyo.com)।
#
মোহসিন/অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০২১/১৪৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৪৭
দুর্নীতি দমন কমিশনের মহাপরিচালকের মৃত্যুতে দুদক চেয়ারম্যানের শোক
ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :
দুর্নীতি দমন কমিশনের লিগ্যাল অনুবিভাগের মহাপরিচালক (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) মোঃ মফিজুর রহমান ভূঞা এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ।
শোকবার্তায় দুদক চেয়ারম্যান বলেন, মোঃ মফিজুর রহমান ভূঞার মৃত্যুতে দুর্নীতি দমন কমিশন ও বিচার বিভাগ একজন অকৃত্রিম স্বজন হারিয়েছে। তিনি ছিলেন সততা, নিষ্ঠা, মেধা ও মননশীলতার অনুপম দৃষ্টান্ত। দুর্নীতি দমন কমিশনের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্বপালনকালে তাঁর কর্মনিষ্ঠা, প্রজ্ঞা ও সততা প্রত্যক্ষ করার সুযোগ আমার হয়েছে। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন সৎ, দক্ষ ও অভিজ্ঞ বিচারককে হারালো।
দুদক চেয়ারম্যান মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
#
প্রণব/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/কুতুব/২০২১/১৪১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৪৬
দুদক মহাপরিচালক মফিজুর রহমানের মৃত্যুতে আইনমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :
দুর্নীতি দমন কমিশনের মহাপরিচালক (লিগ্যাল) এবং বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের সদস্য (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) মফিজুর রহমান ভুঞার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
মন্ত্রী শোকবার্তায় বলেন, মফিজুর রহমান ছিলেন কাজে অত্যন্ত নিষ্ঠাবান ও আন্তরিক। তাঁর মৃত্যুতে বিচার বিভাগ একজন সৎ, দক্ষ ও অভিজ্ঞ বিচারককে হারালো।
শোকবার্তায় মন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এদিকে মফিজুর রহমান ভুঞার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার।
উল্লেখ্য, মফিজুর রহমান ভুঞা বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস থেকে প্রেষণে দুদকে কর্মরত ছিলেন। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে গতরাত আড়াইটার দিকে নিজ বাসায় মারা যান তিনি।
#
রেজাউল/অনসূয়া/জসীম/রেজ্জাকুল/আসমা/২০২১/১৩০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১১৪৫
ধর্মীয় সম্প্রীতি অক্ষুণ্ন রাখতে সকলকে সজাগ থাকতে হবে
- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী
খাগড়াছড়ি, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্মীয় সম্প্রীতি পূর্বেও ছিল, এখনও আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। কারণ এদেশের মানুষ অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকেন। তারা অন্যের কল্যাণ কামনা করেন। কিন্তু কিছু স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী নিজেদের গোষ্ঠীগত অথবা ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্টের প্রচেষ্টা চালায়। এর মধ্য দিয়ে তারা সমাজে অস্থিতিশীলতা তৈরি করেন, অনৈক্য সৃষ্টি করেন। এ ক্ষেত্রে সমাজের দায়িত্বশীল ব্যক্তি বিশেষ করে জনপ্রতিনিধি, ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ, প্রশাসন, সুশীল সমাজ এর ব্যক্তিদের ধর্মীয় সম্প্রীতি অক্ষুন্ন রাখার বিষয়ে অত্যন্ত সজাগ থাকতে হবে যাতে করে ধর্