Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৩rd ডিসেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী ২৩ ডিসেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ৫০৩০

 

নাট্যব্যক্তিত্ব মান্নান হীরার মৃত্যুতে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর): 

 

          বাংলাদেশ পথনাটক পরিষদের সভাপতি খ্যাতিমান নাট্যব্যক্তিত্ব মান্নান হীরার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

 

          শোকবার্তায় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী জানান, মান্নান হীরা তাঁর সৃষ্টিকর্মের মধ্য দিয়ে এদেশের নাট্যপ্রেমী মানুষের হৃদয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবেন। এছাড়া তিনি দীর্ঘদিন পথনাটক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

 

          উল্লেখ্য, নাট্যকার মান্নান হীরা (৬৩) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আজ রাত আনুমানিক সাড়ে আটটার দিকে রাজধানীর ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

 

#

 

ফয়সল/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২২৫০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ৫০২৯

 

সুরসম্রাট আলাউদ্দিন আলীর সান্নিধ্য পাওয়া যেকোন শিল্পীর জন্য পরম সৌভাগ্যের

                                                                           -- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর): 

 

          সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, কিংবদন্তি সুরসম্রাট আলাউদ্দিন আলী বাংলা সংগীত জগতের সকল শাখায় অনবদ্য অবদান রেখেছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির মধ্য দিয়ে অমরত্ব লাভ করেছেন। তাঁর সান্নিধ্য পাওয়া যেকোন শিল্পীর জন্য পরম সৌভাগ্যের।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে সুরস্রষ্টা আলাউদ্দিন আলীর কথা ও সুরে এ প্রজন্মের কণ্ঠশিল্পী অনন্যা জয়িতার 'প্রাণের মানুষ' অ্যালবামের প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমার নির্বাচনী এলাকা ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার মেয়ে নবীন কণ্ঠশিল্পী অনন্যা জয়িতা সুরকার আলাউদ্দিন আলীর সান্নিধ্য পেয়েছেন এবং তাঁর কথা ও সুর করা গানের সন্নিবেশে প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করছেন- যা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার। প্রতিমন্ত্রী অনন্যা জয়িতার সর্বাঙ্গীন সাফল্য কামনা করেন এবং অদূর ভবিষ্যতে দেশের একজন খ্যাতিমান সংগীতশিল্পী হয়ে উঠবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

 

          স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ও ঢাকা অফিসার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকার চেয়ারম্যান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ এবং বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী সামিনা চৌধুরী।

 

          শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর সহধর্মিনী ড. সোহেলা আক্তার এবং মুক্তাগাছার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এবং নারী ও শিশু নির্যাতন বিষয়ক পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট বদর উদ্দিন আহমেদ।

 

          অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য রাখেন অনন্যা জয়িতার বাবা কর কমিশনার রনজীত কুমার সাহা ও মা ঢাকা কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ড. মুক্তা সাহা।

 

#

 

ফয়সল/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২১০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৫০২৮

 

মুজিববর্ষের সময়কাল বৃদ্ধি করায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি

জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন

 

ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর): 

 

            জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের লক্ষ্যে মুজিববর্ষের সময়কাল বৃদ্ধি করায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্‌যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি।

 

            আজ অনলাইন প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ ধন্যবাদ প্রস্তাব গৃহীত হয়। জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সঞ্চালনায় সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।

 

            সভায় সদস্যবৃন্দ প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বলেন, মুজিববর্ষের সময়কাল বর্ধিত করায় মুজিববর্ষের গৃহীত কর্মসূচিসমূহ সম্পন্ন করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। মুজিববর্ষ যথাযথভাবে উদযাপনের এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে সকল কর্মসূচি বাস্তবায়নের বিভিন্ন দিক নিয়ে সভায় বিস্তারিত আলোচনা হয়।

 

            উল্লেখ্য, স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের লক্ষ্যে সরকার ১৭ই মার্চ ২০২০ থেকে ২৬শে মার্চ ২০২১ সময়কে মুজিববর্ষ হিসেবে ঘোষণা করে। মুজিববর্ষ উদযাপনের লক্ষ্যে গৃহীত কর্মসূচিসমূহ কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারির কারণে নির্ধারিত সময়ে যথাযথভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি। সে কারণে সরকার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাধ্যমে মুজিববর্ষের সময়কাল ১৭ই মার্চ ২০২০ থেকে ১৬ই ডিসেম্বর ২০২১ পর্যন্ত বর্ধিত ঘোষণার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

 

            সভায় অন্যান্যের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহরিয়ার আলম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শহীদ উল্লা খন্দকার, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী রওশন আক্তার, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষ, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ মাহবুব হোসেন, তথ্য সচিব খাজা মিয়া, বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক ড. মোঃ মইনুর রহমান চৌধুরী, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এস এম হারুন-অর-রশীদ, গণপূর্ত বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব শেখ রফিকুল ইসলাম, অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সত্যজিত কর্মকার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদ, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হাবীবুল্লাহ সিরাজী, চ্যানেল আই এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, সাংবাদিক সৈয়দ বদরুল আহসান, সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, এফবিসিসিআই এর সহ-সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, কবি তারিক সুজাত, কথা সাহিত্যিক আনিসুল হক, সংগীত শিল্পী সাজেদ আকবর, সাংবাদিক সুভাষ সিংহ রায় এবং জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির কার্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

 

#

 

মোহসিন/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২০৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৫০২৭

কৃষকের কাছে প্রযুক্তি হস্তান্তর ত্বরান্বিত করতে হবে 

                                              -- কৃষিমন্ত্রী

ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর) :

কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, উদ্ভাবিত প্রযুক্তি কৃষকের নিকট পৌঁছে দিতে কার্যকর ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে গবেষণা-সম্প্রসারণ সংযোগ। দেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানী ও গবেষকরা ইতিমধ্যে ফসলের অনেকগুলো উন্নত জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সংযোগ বাড়াতে নতুন প্রযুক্তি নিয়ে এসেছে। প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানগুলোও অনেক নতুন প্রযুক্তি ও জাত নিয়ে এসেছে। এসব প্রযুক্তি ও জাত কৃষকের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে হবে। সেজন্য যা যা করা দরকার তা চিহ্ণিতকরণ, এর সাথে সংশ্লিষ্ট নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে  মন্ত্রণালয়ের সকল সংস্থাকে সময়াবদ্ধ কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে।

          কৃষিমন্ত্রী আজ রাজধানীর ফার্মগেটে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) অডিটোরিয়ামে ‘গবেষণা সম্প্রসারণ সংযোগ এবং নীতি উন্নয়ন শক্তিশালীকরণ’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। বিএআরসি ‘ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রাম (এনএটিপি-২) ফেইজ টু’র আওতায় এ কর্মশালার আয়োজন করে। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষিসচিব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম এবং সভাপতিত্ব করেন বিএআরসি’র নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার।

          কর্মশালায় জানানো হয়, এনএটিপি-২ প্রকল্পের উদ্দেশ্য হলো ফসল, মৎস্য, প্রাণিসম্পদ বিষয়ে লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবন, প্রযুক্তি সম্প্রসারণ এবং সংগ্রহোত্তর পর্যায়ে মান ও বাজার ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে কৃষকদের বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা এবং আয় বৃদ্ধি ও সর্বোপরি কৃষকদের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন করা।

এনএটিপি-১ সফলভাবে বাস্তবায়িত হওয়ায় বিশ্ব ব্যাংক প্রকল্পটিকে ফ্ল্যাগশিপ প্রজেক্ট হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। প্রকল্পটির ধারাবাহিকতা রক্ষায় বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশ সরকারকে পুনরায় আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করে। ফলে, কৃষি মন্ত্রণালয় (লিড এজেন্সি) এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতায় এনএটিপি-২ প্রকল্পটির ২য় ফেজের কার্যক্রম বাস্তবায়ন হচ্ছে যা ২০১৫ সালে শুরু হয়েছে ও ২০২১ সাল পর্যন্ত চলমান থাকবে|

               প্রকল্পের গবেষণা অংশের আওতায় ১৯০টি ‘প্রতিযোগিতামূলক গবেষণা অনুদান (সিআরজি) গবেষণা উপপ্রকল্প বাস্তবায়িত হয় এবং বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে সামঞ্জস্যর্পূণ ৬৯টি হস্তান্তরযোগ্য ও উন্নত প্রযুক্তি (শস্য-৪৮, প্রাণিসম্পদ-১০, মৎস্য-১১টি) উদ্ভাবিত হয়। ইতিমধ্যে ১১টি উদ্ভাবিত প্রযুক্তি কৃষকদের মাঝে সম্প্রসারণের লক্ষ্যে কৃষি সম্পসারণ অধিদপ্তর, মৎস্য অধিদপ্তর এবং প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের  নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

#

কামরুল/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/২০২৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ৫০২৬

 

বড়দিন উপলক্ষে ২৫৪টি খ্রিস্টান ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে

১ কোটি ৩৭ লাখ ৮০ হাজার টাকা বিতরণের সিদ্ধান্ত

 

ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর): 

 

          খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় উৎসব শুভ বড়দিন উপলক্ষে সারা দেশের ২৫৪টি খ্রিস্টান ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ১ কোটি ৩৭ লাখ ৮০ হাজার টাকা বিতরণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

 

          আজ ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ও খ্রিস্টান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান মোঃ ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে তাঁর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত খ্রিস্টান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ২০তম বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

 

          সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল হতে শুভ বড়দিন উপলক্ষে প্রাপ্ত ১ কোটি ১৫ লাখ ৮০ হাজার টাকার অনুদান ২২৪টি চার্চ, গীর্জা, উপাসনালয়, কবরস্থান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং খ্রিস্টান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের এনডাওমেন্ট তহবিলের আয় থেকে প্রাপ্ত ২২ লাখ টাকা ৩০টি চার্চে, গীর্জা, উপাসনালয়, কবরস্থান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে বিতরণ করা হবে। প্রাপ্ত অনুদান দিয়ে চার্চ, গীর্জা, উপাসনালয়, কবরস্থান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের মেরামত, সংস্কার ও উন্নয়নে ব্যয় করা হবে।

 

          সভায় কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্য বিধি অনুসরণ করে শুভ বড়দিনের উৎসব পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

 

          সভায় ট্রাস্টি বোর্ডের প্রয়াত চেয়ারম্যান ও ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব এডভোকেট শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ এবং প্রয়াত ট্রাস্টি হিউবাট গোমেজের আত্মার শান্তি কামরা করে শোক প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। এছাড়া বিশ্বব্যাপী ‘কোভিড-১৯’ মহামারির প্রকোপে প্রাণ হারানো সকল মৃত ব্যক্তিগণের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়।

 

#

 

আনোয়ার/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৯২০ ঘণ্টা 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ৫০২৫

 

জমির খতিয়ান সংগ্রহে হয়রানি কমাবে ডিজিটাল রেকর্ড রুম

                                                           -- ভূমিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর): 

 

ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, জমির খতিয়ান সংগ্রহে হয়রানি কমাবে ডিজিটাল রেকর্ড রুম। খতিয়ান সংগ্রহে মানুষের জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে যাতায়াত কমে যাবে। এছাড়া দালালদের উৎপাত আর থাকবে না। 

 

আজ ‘হাতের মুঠোয় ভূমিসেবা’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশের ২১টি জেলার রেকর্ড রুমের নাগরিক সার্ভিস ই-সার্ভিস বা ডিজিটাল সার্ভিসে রূপান্তরের কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ভূমিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মাক্‌ছুদুর রহমান পাটওয়ারী।

 

ঢাকা, ফরিদপুর, নরসিংদী, গোপালগঞ্জ, টাঙ্গাইল, শরীয়তপুর, কিশোরগঞ্জ, মাদারীপুর, নারায়ণগঞ্জ, রাজবাড়ী, মানিকগঞ্জ, চট্টগ্রাম, সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, পঞ্চগড়, কুড়িগ্রাম, রংপুর ও সিরাজগঞ্জ - আজ থেকে এই ২১টি জেলায় সিএস, এসএ, আরএস ও দিয়ারা জরিপের ১ কোটি ৮৬ লাখ ৬৭ হাজার ৬শত ২৪টি খতিয়ান ডিজিটাল রেকর্ডরুমে পাওয়া যাবে। মৌজার হিসেবে বিভিন্ন জরিপের অন্তর্গত মোট ৯৭ হাজার ৪৪৫ টি মৌজার খতিয়ান প্রকাশ করা হয়েছে। অনলাইনে খতিয়ানের জন্য আবেদন করে শুধু সার্টিফাইড কপি প্রয়োজন হলে তা সংগ্রহ করতে জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে আসতে হবে। এটুআই-এর সহযোগিতায় ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর ডিজিটাল রেকর্ডরুম স্থাপনের কাজ বাস্তবায়ন করেছে।

 

আগামী বছরের মধ্যেই সমগ্র দেশে ডিজিটাল রেকর্ড রুমের কার্যক্রম শেষ হবার আশা প্রকাশ করে মন্ত্রী এ সময় আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দিক নির্দেশনায় আমরা মানুষের আস্থার ঠিকানা হিসেবে ভূমি মন্ত্রণালয়কে স্থাপন করতে চাচ্ছি। আমি বিশ্বাস করি আমরা ঠিক পথেই আগাচ্ছি।

 

এর আগে ডিজিটাল রেকর্ড রুম সংক্রান্ত কারিগরি ও অগ্রগতির ওপর একটি সচিত্র প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের ভূমিসেবা ডিজিটাইজেশন মনিটরিং সেলের প্রধান মোঃ দৌলতুজ্জামান খাঁন।

 

অনুষ্ঠানে ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ তসলীমুল ইসলাম এনডিসি ও ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান এবং জুম ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য দেন এটুআই এর প্রকল্প পরিচালক ড মোঃ আব্দুল মান্নান ও রংপুরের জেলা প্রশাসক মোঃ আসিব আহসান।

 

#

 

নাহিয়ান/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৯২০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৫০২৪

দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অক্ষুন্ন রাখতে সরকার বদ্ধপরিকর

                                                  -- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর) :

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, আজকের বিশ্বে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি একটি কাঙ্ক্ষিত বিষয়, যা সরকার এদেশে যে কোনো মূল্যে বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের সংবিধানে ধর্ম নিরপেক্ষতার মূলনীতি যুক্ত করে মূলত অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর করে গেছেন।

প্রতিমন্ত্রী আজ জুম প্ল্যাটফরমে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতায় বাস্তবায়নাধীন “ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতা বৃদ্ধিকরণ” শীর্ষক প্রকল্প আয়োজিত ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতামূলক গোপালগঞ্জ জেলার আন্তঃধর্মীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ বিভিন্ন ধর্ম, বর্ণ ও জাতি-গোষ্ঠীর মানুষের সমন্বয়ে বৈচিত্র্যময় এক শান্তিপ্রিয় দেশ। দেশের সংবিধানে প্রতিটি নাগরিকের নিজ নিজ ধর্মীয় অনুশাসন, বিধি-বিধান স্বাধীন ও মুক্ত পরিবেশে প্রতিপালনের অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। দেশের মানুষ ধর্মভীরু বা ধর্মের প্রতি সংবেদনশীল। জনগণের ধর্মের প্রতি এই আবেগ-অনুভূতিকে ব্যবহার করে দেশি-বিদেশি অপশক্তির মদদে গোষ্ঠীবিশেষ দেশকে নিয়ে সর্বদা চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে। এদের বিষয়ে সকলকে সজাগ থাকতে হবে।

ভার্চুয়াল সভায় ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: নুরূল ইসলাম, পিএইচডি, প্রকল্প পরিচালক আব্দুল্লাহ আল শাহিন, গোপালগঞ্জ জেলার রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিগণ, শিক্ষক, সাংবাদিক, সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন।

#

আনোয়ার/ফারহানা/রফিকুল/রেজাউল/২০২০/১৯২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৫০২৩

স্বাধীনতার সুফল প্রতিটি মানুষের নিকট পৌঁছে দিতে হবে

                                              -- মোস্তাফা জব্বার

ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর) :

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছে, মুক্তিযুদ্ধের অহংকার ২০২০ সালের বাংলাদেশ। সত্তরের নির্বাচনে বাঙালির মননে ‘পূর্ববাংলা শ্মশান কেন’ যে পোস্টারটি দাগ কেটেছিল সেই বাঙালি আজকের বাংলাদেশ নিয়ে বিজয়ের কাঙ্ক্ষিত সুফল পাচ্ছে। বৈশ্বিক উন্নয়নের তুলনামূলক সূচকে পাকিস্তান আজকের বাংলাদেশের ধারে কাছেও নেই বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এই অগ্রযাত্রাকে আরো বেগবান করার মাধ্যমে স্বাধীনতার সুফল প্রতিটি মানুষের মধ্যে পৌঁছে দিতে হবে।

          মন্ত্রী আজ নেত্রকোণায় মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়, নেত্রকোণা আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          মোস্তাফা জব্বার জ্ঞানভিত্তিক ডিজিটাল সাম্যসমাজ প্রতিষ্ঠার চলমান ডিজিটাল বিপ্লব সফল করতে সর্বাত্মকভাবে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, সামনের দিনগুলো অতীতের মতো যাবে না। ডিজিটাল প্রযুক্তিতে পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোর সমকক্ষতা বাংলাদেশ অর্জন করেছে। বিশ্বের ৮০টি দেশে সফটওয়্যার রপ্তানি হচ্ছে। সৌদি আরবে আইওটি ডিভাইস আমরা রপ্তানি করছি। গ্রামের শিশুটিও ইন্টারনেট চায়, এর চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তা বুজে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

          শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়, নেত্রকোণার ভিসি অধ্যাপক ড. রফিকুল্লাহ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সমাজকল্যান প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরু, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজ্জাত আলী জহির বীরপ্রতীক, নেত্রকোণার ডিসি কাজি মোঃ আবদুর রহমান, শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার সুব্রত কুমার আদিত্য প্রমুখ বক্তৃতা করেন।

#

শেফায়েত/ফারহানা/রফিকুল/রেজাউল/২০২০/১৯০৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ৫০২২

 

উন্নত ও সমৃদ্ধ জাতি গঠনে সুসংহত আইনি কাঠামো অপরিহার্য

                                                              -- আইনমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর): 

 

          আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ জাতি গঠনের জন্য সুসংহত আইনি কাঠামোসহ আইনের শাসন ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন অপরিহার্য। সেকারণেই সরকার বিষয়ভিত্তিক নতুন নতুন আইন প্রণয়ন এবং বিদ্যমান আইন যুগোপযোগী করার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দিয়েছে। এক্ষেত্রে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে।

 

          লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বনানীর বাসা থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

 

          মন্ত্রী বলেন, গত কয়েক বছরে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, দারিদ্র্য বিমোচন, খাদ্য, পুষ্টি, মাতৃত্ব, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি, অবকাঠামো উন্নয়ন, ক্রীড়া, পরিবেশ, টেলিযোগাযোগ, সংস্কৃতি, সামাজিক নিরাপত্তা, জেন্ডার সমতা, নারীর ক্ষমতায়ন, মানবসম্পদ উন্নয়ন, পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষা ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রভূত অগ্রগতি সাধিত হয়েছে যা দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক মহলেও প্রশংসিত হচ্ছে। সরকারের এ সকল কর্মকাণ্ডকে আরো গতিশীল করার লক্ষ্যে বিভিন্ন আইন, অধ্যাদেশ ও আইনি মর্যাদা সম্পন্ন দলিল, চুক্তি ইত্যাদি প্রণয়নে এ বিভাগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

 

          মন্ত্রী জানান, এ বিভাগের সহায়তায় ২০০৯ সাল হতে অদ্যাবধি গুরুত্বপূর্ণ ৫১০টি আইনের খসড়া প্রণয়ন ও ভেটিং, ৪৪টি অধ্যাদেশ প্রণয়ন, ৪৪১৫টি বিধিমালা, প্রবিধানমালা, আদেশ, নীতিমালা ইত্যাদির খসড়া প্রণয়ন ও ভেটিং, প্রায় ৪৫০টি চুক্তি ভেটিং এবং আইনি ব্যবস্থায় জনগণের অভিগম্যতা এবং সকলের কাছে আইনের সহজবোধ্যতা ও সহজলভ্যতা নিশ্চিতকরণ ও আন্তর্জাতিক চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে ১৬৮টি আইন, বিধিমালা ও চুক্তির নির্ভরযোগ্য অনূদিত পাঠ প্রণয়ন করা হয়েছে।

 

          লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব মোঃ মইনুল কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সাবেক আইনমন্ত্রী আব্দুল মতিন খসরু, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মোঃ গোলাম সারওয়ারসহ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ বক্তৃতা করেন।

 

          অনুষ্ঠানের প্রথমে আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর অবদান এবং লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ প্রতিষ্ঠার প্রেক্ষাপট ও কার্যক্রম নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।

 

#

 

রেজাউল/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৫০২১

মৎস্যসম্পদ ধ্বংসকারী অবৈধ জাল নির্মূলে জানুয়ারিতে শুরু হচ্ছে সাঁড়াশি অভিযান

ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর) :

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দেশের উপকূলীয় ১৭টি জেলায় মৎস্যসম্পদ ধ্বংসকারী অবৈধ জাল নির্মূলে আগামী জানুয়ারিতে সাঁড়াশি অভিযান শুরু হচ্ছে। উপকূলীয় জেলা ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, ঝালকাঠী পিরোজপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কক্সবাজার ও মুন্সিগঞ্জে দুইধাপে এ অভিযান পরিচালনা করা হবে।

          আজ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদের সভাপতিত্বে মৎস্যসম্পদ ধ্বংসকারী বেহুন্দী ও অন্যান্য ক্ষতিকর অবৈধ জাল অপসারণে ‘বিশেষ কম্বিং অপারেশন’ পরিচালনা সংক্রান্ত এক সভায় এসকল ‍সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের সার্বিক দিক-নির্দেশনায় নৌবাহিনী, পুলিশ, র‌্যাব, কোস্টগার্ড, নৌপুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও সংশ্লিষ্ট মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে এ বিশেষ কম্বিং অপারেশন পরিচালনা করা হবে। এ বিশেষ অপারেশন সমন্বয়ের জন্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও মৎস্য অধিদপ্তরের মনিটরিং টিম কাজ করবে।

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শাহ্ মোঃ ইমদাদুল হক, শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, সুবোল বোস মনি ও মোঃ তৌফিকুল আরিফ, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী শামস্ আফরোজ, মন্ত্রণালয়ের  যুগ্মসচিব ড. মোঃ মশিউর রহমান খান ও সুবোধ চন্দ্র ঢালী, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের পরিচালক রশিদ আহমদ, নৌপুলিশের ডিআইজি মোঃ আতিকুল ইসলাম এবং নৌবাহিনী, র‌্যাব ও কোস্টগার্ডের প্রতিনিধি এসময় সভায় উপস্থিত ছিলেন। অভিযান সংশ্লিষ্ট জেলাসমূহের জেলা প্রশাসকগণ, মৎস্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় উপপরিচালকগণ ও জেলা মৎস্য কর্মকর্তাগণ অনলাইনে সভায় সংযুক্ত হয়ে মতামত প্রদান করেন।

#

ইফতেখার/ফারহানা/রফিকুল/রেজাউল/২০২০/১৮৩৩ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৫০২০

করোনাত্তর পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে

দক্ষ কর্মী যোগান দেওয়ার লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে

ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর) :

          প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেছেন, করোনাত্তর পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে দক্ষ কর্মী যোগান দেওয়ার লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।

          আজ প্রবাসী কল্যাণ ভবনের বিজয়-৭১ হলে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ২০২০ উপলক্ষে বোয়েসেল-এর আয়োজনে অংশীজনের সেবা/কার্যক্রম অবহিতকরণ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বায়রা’র সভাপতি বেনজীর আহমেদ, এমপি এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন।

          মন্ত্রী বলেন, কোভিড-১৯ মহামারিকালে প্রবাসী কর্মী ও তাদের পরিবারের কল্যাণে মন্ত্রণালয় থেকে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরো উদ্যোগ নেওয়া হবে। তিনি জানান, আধুনিক ও বাস্তব দক্ষতা সম্পন্ন কর্মী তৈরির লক্ষ্যে মানিকগঞ্জের সিংগাইরে স্পেশালাইজড টিটিসি নির্মাণ করা হচ্ছে। অভিবাসন খাতের উন্নয়নে সকল অংশীজনের সম্মিলিত প্রয়াস খুবই গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি অভিবাসন সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজনকে অভিবাসন খাতের উন্নয়নে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

          বোয়েসেল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ সাইফুল হাসান বাদলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন, এনআরবি (সিআইপি) এসোসিয়েশন, জাপান এর মহাসচিব কাজী সারোয়ার হাবিব। অনুষ্ঠানে অংশীজনদের সেবা কার্যক্রম নিয়ে প্রেজেন্টেশন প্রদান করেন ওকাপ, ওয়া

2020-12-23-22-53-8b5ef2b2c264577e2e67ab2a2230bd6c.docx