তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৪৬
মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে
উখিয়া (কক্সবাজার), ১৮ কার্তিক (২ নভেম্বর) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
আজ কুতুপালং-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ৩ শত ৯৭ জন পুরুষ ও ১ হাজার ২ শত ১৯ জন নারী মিলে ২ হাজার ৬ শত ১৬ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ১ হাজার ২২ জন পুরুষ ও ১ হাজার ৩৭ জন নারী মিলে ২ হাজার ৫৯ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ২ শত ৯০ জন পুরুষ ও ৩ শত ৭০ জন নারী মিলে ৬ শত ৬০ জন, থাইংখালী-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ১ শত ৫৭ জন পুরুষ ও ১ হাজার ৪ শত ১৫ জন নারী মিলে ২ হাজার ৫ শত ৭২ জন, থাইংখালী-২ ক্যাম্পে ১ হাজার ৩ শত ৯৬ জন পুরুষ ও ৮ শত ৩২ জন নারী মিলে ২ হাজার ২ শত ২৮ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ১ শত ৩৫ জন পুরুষ ও ১ হাজার ৪ শত ৫২ জন নারী মিলে ২ হাজার ৫ শত ৮৭ জন, লেদা ক্যাম্পে ১ শত ৯৯ জন পুরুষ ও ২ শত ৭ জন নারী মিলে ৪ শত ৬ জন এবং পুরোদিনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ১৩ হাজার ১ শত ২৮ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৬ শত ৫৮ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।
সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক আজ পর্যন্ত ২৯ হাজার ২২ জন এতিম শিশু শনাক্ত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক ২৫ আগস্টের পর থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিক সংখ্যা ৬ লাখ ১৫ হাজার। অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে।
#
সাইফুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৪৫
মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
উখিয়া (কক্সবাজার), ১৮ কার্তিক (২ নভেম্বর) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস থেকে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।
উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ১৮ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ৩১ ট্রাকের মাধ্যমে ৮৮ মেট্রিক টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ৮ হাজার ৮ শত ৫০ প্যাকেট শুকনো খাবার, ৪ হাজার ৬ শত ১০ পিস পোশাক, ১ হাজার ৭ শত ৬৫ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী, ২ হাজার পিস গৃহনির্মাণসামগ্রী। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।
জেলা ত্রাণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ পর্যন্ত কক্সবাজারের ৪টি খাদ্য গুদামে প্রাপ্তি ও প্রদানের পর ৯৭৭ মেট্রিক টন চাল, ৮১ মেট্রিক টন ডাল, ৯৯ হাজার ২৯ লিটার তেল, ৬৩ মেট্রিক টন লবণ, ৮৮ মেট্রিক টন চিনি, ৯ হাজার ৪ শত ৮ কিলোগ্রাম আটা, ৮১ হাজার ৮ শত ৭০ কিলোগ্রাম গুঁড়ো দুধ, ২৫ কিলোগ্রাম মুড়ি, ১৪ হাজার ৯ শত পিস ও ৪৮৯ বান্ডেল কম্বল, ৫১১টি তাঁবু ও ত্রিপল মজুত রয়েছে।
#
সাইফুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০৩৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৪৪
মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য স্যানিটেশন
ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ চলছে
উখিয়া (কক্সবাজার), ১৮ কার্তিক (২ নভেম্বর) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে সরকারি উদ্যোগে নেয়া স্যানিটেশন ব্যবস্থা ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। এ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে নলকূপ বসানো ও স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হচ্ছে। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর নলকূপ ও স্যানিটারি ল্যাট্রিন স্থাপনের কাজ বাস্তবায়ন করছে।
এ পর্যন্ত আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ২ হাজার ১ শত ৯২টি নলকূপ এবং ৪ হাজার ৯ শত ৬৮টি স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, এসব কেন্দ্রে ৩ হাজার নলকূপ ও ৫ হাজার স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা নির্মাণ করা হবে।
চৌদ্দটি মোবাইল ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। তিন হাজার লিটার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ৭টি ভ্রাম্যমাণ ওয়াটার ক্যারিয়ারের মাধ্যমে উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন ক্যাম্পে নিরাপদ খাবার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। পানি বিতরণ ব্যবস্থা সুবিধাজনক করার লক্ষ্যে রাস্তার পাশে ১ হাজার লিটার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ১১টি ওয়াটার রিজার্ভার স্থাপন করা হয়েছে। ওয়াটার ক্যারিয়ারের মাধ্যমে রিজার্ভারসমূহে সার্বক্ষণিক পানি সরবরাহ করা হচ্ছে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় কক্সবাজারে ১০ লাখ পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট বিতরণ করা হয়েছে এবং কেন্দ্রীয় ভা-ারে আরো ১২ লাখ পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট মজুত রয়েছে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশরোধে ইতোমধ্যে ৫১ ড্রাম ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করা হয়েছে। ব্লিচিং পাউডার ছিটানো অব্যাহত আছে।
এগারটি আশ্রয়কেন্দ্রে মহিলাদের জন্য ৪ ইউনিটবিশিষ্ট প্রতি কেন্দ্রে ১০টি করে ১১০টি বা ৪৪০ ইউনিট গোসলখানা নির্মাণ কাজ চলছে। ইতোমধ্যে ৪১৬ ইউনিট গোসলখানা নির্মাণ করা হয়েছে।
#
সাইফুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৪৩
Handout Number : 2942
Foreign Minisrty clarifies Bangladesh position on Catalonia
Dhaka, November 02 :
The External Publicity Wing of Foreign Ministry issued a statement today to explain Bangladesh position on Catalonia. The statement is as follows :
Bangladesh and Spain enjoy friendly bilateral relations, which continues to develop further in various fields based on shared values for the principle of mutual respect for each other’s sovereignty and territorial integrity and mutual non-interference in each other’s internal affairs.
Guided by the fundamental principles of international law, Bangladesh views the developments in Catalonia as the internal affair of the Kingdom of Spain.
Bangladesh supports constitutional measures undertaken by the Spanish government to uphold national unity and territorial integrity and believe that social order would prevail by safeguarding the rights and interests of all its citizens.
#
MOFA/Mahmud/Mosharaf/Salimuzzaman/2017/1930 Hrs
Handout Number : 2941
Bangladesh Ambassador meets Vietnam Prime Minister : Focus on $ 1 billion trade
Hanoi (Vietnam), November 02 :
Ambassador of Bangladesh to Vietnam Samina Naz paid her first courtesy call on the Prime Minister of Vietnam Nguyen Xuan Phuc at the Prime Minister’s office - White House on Tuesday 31 October 2017.
Ambassador Naz thanked the Prime Minister for receiving her and conveyed the messages of good-will and warm wishes from the Prime Minister of Bangladesh Sheikh Hasina to him and for the People of Vietnam. The Ambassador expressing her profound regards to the Great Leaders of the two countries – Father of the Nation of Bangladesh Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and Ho Chi Minh of Vietnam, hoped that she would work to promote the bilateral relations between the two countries keeping the focus on continued growth and welfare of these two great Nations.
The Ambassador briefed Vietnamese Prime Minister on the present status of bilateral relations that the two countries enjoy. She emphasized on strengthening bilateral trade to reach to US dollar 1 billion by tapping up newer potentials that the two countries may offer to each other – Bangladesh to offer pharmaceutical and ceramic export beside other trading items, Vietnam can help Bangladesh in the fields of agriculture, aquaculture, infrastructure materials (clinkers) supply etc. Newer Cooperation in the fields of tele-communications, IT sectors, and more strengthening relations in the fields of culture, sports, education etc. can also be nurtured. On behalf of the Prime Minister of Bangladesh, she invited the Prime Minister of Vietnam to visit Bangladesh on a convenient time next year.
The Prime Minister welcomed the new Ambassador of Bangladesh to Vietnam and hoped that the career Ambassador would be able to contribute immensely for the enhancement of bilateral relations between Bangladesh and Vietnam. The PM assured the Ambassador all cooperation and assistance from his Office to the Ambassador in deliberation of her tour of duty in Vietnam.
On the situation faced by Bangladesh on Rohingya issue, the Ambassador brought attention of the Prime Minister to support Bangladesh on its efforts to see the forcibly displaced more than six hundred thousand persons be repatriated to their homeland - Myanmar. She requested the Prime Minister to join the UN efforts & support Bangladesh to bring this crisis to a resolve. In reply, the Prime Minister said that Vietnam is very much concerned and understands the difficulties being faced by Bangladesh. The Prime Minister expressed that in next ASEAN summit, he would talk to the Myanmar top leaders in an attempt to bring to a resolve to this crisis situation.
The Prime Minister and Ambassador exchanged gifts at the end of the meeting.
#
Samina /Mahmud/Mosharaf/Salimuzzaman/2017/1920 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৪০
শিক্ষাখাতে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ নিশ্চিত করতে হবে
---- শিক্ষামন্ত্রী
প্যারিস, (২ নভেম্বর) :
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে শিক্ষাক্ষেত্রে দেয়া আর্থিক প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এসডিজি-৪ এর লক্ষ্য অর্জন করতে হলে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ নিশ্চিত করতে হবে। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আজ প্যারিসে ‘মিনিস্টেরিয়াল প্যানেল ডিসকাসন অন এসডিজি-৪ : এডুকেশন ২০৩০’ শীর্ষক উচ্চ পর্যায়ের প্যানেল আলোচনায় ই-নাইন ফোরামের পক্ষে বক্তব্যে একথা বলেন। ইউনেস্কো’র ৩৯তম সাধারণ সম্মেলনে এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। নাহিদ এ ফোরামের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
গ্লোবাল এডুকেশন মনিটরিং রিপোর্ট-এর উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, নি¤œ ও মধ্যম আয়ের দেশগুলো ২০১৫-২০৩০ সময়ে বার্ষিক ৩৯ বিলিয়ন ডলারের আর্থিক ঘাটতির সম্মুখীন হবে, যার প্রভার ই-নাইন দেশগুলোতেও পড়বে । তিনি আরো বলেন, ই-নাইন সদস্য দেশগুলোতে এসডিজি-৪ বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ হবে বহুমুখী। ফাইন্যান্সিং গ্যাপ এবং অর্থের সম্ভাব্য উৎস এসব দেশে এক রকম নয়। এজন্য শিক্ষাক্ষেত্রে বর্ধিত ব্যয় সত্ত্বেও আগামী বছরগুলোতে ফাইন্যান্সিং গ্যাপ ই-নাইন দেশগুলোর জন্য চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
এর আগে বাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রী ‘ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট ফর এডুকেশন (ক্যাপএড)’ শীর্ষক বৈঠকেও অংশগ্রহণ করেন।
রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান এবং সদস্য দেশসমূহের শিক্ষামন্ত্রীগণ ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন। সংস্থাটির পরবর্তী দুই বছরের কর্মসূচি ও রাজেট চূড়ান্ত করার জন্য প্রতি দুই বছর পর পর এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলে অন্যান্যের মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন, অতিরিক্ত সচিব চৌধুরী মুফাদ আহমেদ এবং বাংলাদেশ ইউনেস্কো জাতীয় কমিশনের সচিব মোঃ মনজুর হোসেন সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন।
#
আফরাজুর/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৯২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৩৯
উন্নত দেশ গঠনে নারী উন্নয়নকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে
-- এলজিআরডি মন্ত্রী
চট্টগ্রাম, ১৮ কার্তিক (২ নভেম্বর) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করতে হলে নারী উন্নয়নকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। নারীদের উন্নয়নের মূল ¯্রােতে নিয়ে আসতে হবে। তিনি আজ চট্টগ্রামের রেলওয়ে স্টেডিয়াম পলোগ্রাউন্ডে চিটাগাং মহিলা চেম্বার অভ্ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি-র উদ্যোগে আয়োজিত ১১ঃয ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ডড়সবহ’ং ঝগঊ ঊীঢ়ড় ইধহমষধফবংয ২০১৭-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
চিটাগাং মহিলা চেম্বার অভ্ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি-র সভাপতি বেগম মনোয়ারা হাকিম আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাসির উদ্দিন।
মন্ত্রী বলেন, নারীর ক্ষমতায়ন উন্নয়নের পূর্বশর্ত। নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করলে দেশের প্রবৃদ্ধি অর্জনে গতি আসবে। নারীদের ক্ষমতায়ন ব্যতীত রূপকল্প-২০২১ এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-২০৩০ বাস্তবায়ন অসম্ভব। বর্তমান সরকার নারীবান্ধব সরকার, নারীদের উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিয়ে সরকার উদ্যোক্তা সৃষ্টির মাধ্যমে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়াতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে। সরকার নারীদের ক্ষমতায়ন বৃদ্ধির জন্য অবৈতনিক শিক্ষা, বাল্যবিবাহ রোধ, শিশু ও মাতৃ স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কাজ করছে। তিনি আরও বলেন, নারীদের ক্ষমতায়নের পূর্বশর্ত হচ্ছে অর্থনৈতিক মুক্তি। নারীরা স্বাবলম্বী হলে পরিবার ও সমাজে তাদের প্রভাব ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্বাধীনতা বাড়ে। তিনি সমবায় সমিতি ও একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের মাধ্যমে পুঁজি সংগ্রহ করে নারীদের স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য আহ্বান জানান।
পরে মন্ত্রী ১১তম আন্তর্জাতিক নারী এসএমই মেলা - ২০১৭ (১১ঃয ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ডড়সবহ’ং ঝগঊ ঊীঢ়ড় ইধহমষধফবংয ২০১৭)-এর শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন। মাসব্যাপী এ মেলায় ১৫টি প্যাভিলিয়েনে দেশি-বিদেশি নারী উদ্যোক্তাদের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে উৎপাদিত পণ্যের ৩০০ টি স্টল থাকবে। মেলায় ভারত, পাকিস্তান ও ইরানসহ অন্যান্য দেশের নারী উদ্যোক্তারা অংশগ্রহণ করছে।
#
জাকির/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৩৮
রাজাকার-দোসর বর্জনে এগিয়ে আসুক গণমাধ্যম
-- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১৮ কার্তিক (২ নভেম্বর) :
রাজনীতি থেকে রাজাকারমিত্রদের বর্জনে গণমাধ্যমকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
আজ রাজধানীর কাকরাইলে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি) সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ সাপ্তাহিক পত্রিকা সম্পাদক পরিষদ (বিএসপিপি) আয়োজিত ‘সাপ্তাহিক সংবাদপত্র ও সামাজিক সমস্যা : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ আহ্বান জানান।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, গণমাধ্যম রাজাকার-জঙ্গি-তেতুঁলহুজুরদের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে চমৎকার ভূমিকা রেখেছে। একইভাবে এই অপচক্রের দোসরদেরও রাজনীতি থেকে বর্জনে গণমাধ্যমের আরো সোচ্চার হওয়া উচিত। জঙ্গি-রাজাকারদের মতো তাদের দোসরদের বিষয়েও পরিষ্কার অবস্থান নেয়া উচিত। কারণ টেকসই রাজনীতি ও স্থায়ী শান্তির জন্য শুধু রাজাকার বর্জনই যথেষ্ট নয় তাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষকদেরও রাজনীতিতে ঠাঁই দেয়া চলে না। এটাই এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ এবং গণমাধ্যমের উচিত এই সত্য সকলের সামনে তুলে ধরা, বলেন তিনি।
বিএসপিপি সভাপতি রিন্টু আনোয়ারের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মোহাম্মদ মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক তথ্যমন্ত্রী সৈয়দ দিদার বখত, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের প্রফেসর এমেরিটাস ড. এ কে আজাদ চৌধুরী, পিআইবির মহাপরিচালক শাহ আলমগীর, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকিসহ আয়োজক সংগঠনের সদস্যবৃন্দ আলোচনায় অংশ নেন। তথ্যমন্ত্রী এসময় বিএসপিপি উত্থাপিত দাবিগুলো পর্যালোচনা করবেন বলে জানান।
#
আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৩০ ঘণ্টা
Handout Number : 2937
Adequate finance is must to ensure quality education
-- Education Minister
Paris (France), November 02 :
Education Minister Nurul Islam Nahid urged the international communities to fulfil their commitment of financing in education to achieve the SDG-4 goals and targets within the given time. He was addressing a "High Level Ministerial Panel Discussion on SDG-4 Education 2030" on behalf of the E-9 countries. The event took place at the UNESCO Headquarters in Paris during the 39th Session of the UNESCO General Conference. Mr. Nahid is the current Chairman of the E-9 forum.
Referring to 'The Global Education monitoring Report', Mr. Nahid added that the low and middle income countries would face an annual financing gap of US$39 billion in 2015-2030 which will consequently affect the E-9 countries. He also mentioned that the challenges for implementing SDG-4 in the E-9 countries were diverse. So, inspite of increased spending on education, the varied financing gap would also be a concern for the E-9 countries in the coming years.
The Head of the States and Governments and the Ministers of the UNESCO member states are attending the ongoing UNESCO General Conference, which is a biennial event, to finalise the programmes and budget of this organisation for next two years.
Bangladesh Education Minister is accompained by Sohorab Hossain, Secretary, Secondary and Higher Education Division; Chowdhury Mufad Ahmed, Additional Secretary, Md. Monjur Hossain, Sceretary, Bangladesh National Commission among others.
#
Afraz/Mahmud/Mosharaf/Salimuzzaman/2017/18.10 Hrs