Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২০২৭

 

স্বাধীনতার সুফল সবার কাছে পৌঁছে দিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে

                                                               - স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

            স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে অর্জিত স্বাধীনতার সুফল সবার কাছে পৌঁছে দিতে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির সাথে সাথে মানবিক ও বৈষম্যহীন সমাজ গঠনেও সবাইকে চেষ্টা করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যখন সে লক্ষ্য পূরণে এগিয়ে যাচ্ছে তখন আন্দোলনের নামে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার অপচেষ্টা নেওয়া হচ্ছে। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি যে রকম বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল এরকম একই ভাবে সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে বাঙালি জয় লাভ করবে।

            মন্ত্রী আজ স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে মহান বিজয় দিবস ২০২৩ উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহম্মদ ইবরাহিম এবং সভাপতিত্ব করেন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আলী আখতার হোসেন।

            বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহম্মদ ইবরাহিম বলেন, আজকের বাংলাদেশের যে অগ্রগতি, স্বাধীনতার সুফল মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অবদান প্রশংসনীয়। বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের দক্ষতা আজ সর্বমহলে স্বীকৃত।

            স্থানীয় সরকার মন্ত্রী পরবর্তীতে সকাল ১১টায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন প্রাঙ্গণে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে অংশগ্রহণ করেন। এতে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

            স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ যখন দরিদ্র বাংলাদেশ ছিল তখন কেউ আমাদের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার শেখাতে আসেনি কিন্তু যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজকে বাংলাদেশ নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে তখন আমাদেরকে নানা রকমের নীতিকথা শুনতে হচ্ছে। প্রতিবেশী অনেক দেশের তুলনায় অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকে বাংলাদেশ যখন এগিয়ে আছে, প্রধানমন্ত্রী যখন দেশকে মধ্যম আয়ের দেশের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তখনই স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি আন্দোলনের নামে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।

           

#

হেমায়েত/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/মোশারফ/শামীম/২০২৩/২২৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ২০২৬

 

মহান মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় বিজয়ের জ্বলন্ত সাক্ষী বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর

                                                                     - সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

          সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় বিজয়ের জ্বলন্ত সাক্ষী বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে) মিত্রবাহিনীর প্রধান জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার সম্মুখে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজির আত্মসমর্পণ দলিলের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যে টেবিল ব্যবহৃত হয়েছে, তা তৎক্ষণাৎ ঢাকা ক্লাব হতে সরবরাহ করা হয়েছিল। যা বর্তমানে মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয় স্মারকের অন্যতম নিদর্শন হিসাবে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে। তাছাড়া জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষ ঐতিহাসিকভাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ও নিদর্শনগুলো নিয়মিত সংরক্ষণ ও প্রদর্শনীর আয়োজন করে আসছে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী প্রদর্শনী গ্যালারিতে মহান বিজয় দিবস ২০২৩ উদযাপন উপলক্ষ্যে জাতীয় জাদুঘর আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বিজয়’ শীর্ষক বিশেষ প্রদর্শনীর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর পর্ষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তৃতা করেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ ইমরুল চৌধুরী ও বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মোঃ কামরুজ্জামান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এর ইতিহাস ও ধ্রুপদী শিল্পকলা বিভাগের কিপার (চলতি দায়িত্ব) মোহাম্মদ মনিরুল হক। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এর ইতিহাস ও ধ্রুপদী শিল্পকলা বিভাগের উপ-কিপার দিবাকর সিকদার।

          প্রতিমন্ত্রী পরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে একাডেমি আয়োজিত ‘বিজয় উৎসব ২০২৩’ এর অংশ হিসাবে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন।

#

ফয়সল/পাশা/সায়েম/মোশারফ/শামীম/২০২৩/১৯১০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ২০২৫                                                                                ­­

বিজিবি’তে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদ্‌যাপন

 

ঢাকা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর):

 

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস-২০২৩ উদ্‌যাপন করেছে। এ উপলক্ষ্যে বিজিবি সদর দপ্তরসহ বাহিনীর সকল রিজিয়ন, প্রতিষ্ঠান, সেক্টর ও ইউনিটসমূহে বিস্তারিত কর্মসূচি পালন করা হয়।

 

দিবসের কর্মসূচি অনুযায়ী সকালে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিজিবি সদর দপ্তরসহ অন্যান্য সকল ইউনিটে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। প্রত্যুষে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক পুষ্পস্তবক অর্পণ অনুষ্ঠানে বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান উপস্থিত ছিলেন। সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে বিজিবি মহাপরিচালক মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পিলখানাস্থ ‘সীমান্ত গৌরব’-এ পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

 

বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, আজকের দিনটি বাঙালি জাতির জন্য একটি উল্লাসের দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম ও ত্রিশ লক্ষ শহিদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল বাংলাদেশের কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা। আর এই স্বাধীনতা অর্জনে এ বাহিনীর অবদান ছিল অনবদ্য ও অবিস্মরণীয় । ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা তৎকালীন ইপিআর এর ওয়্যারলেসের মাধ্যমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে বাংলার কৃষক-শ্রমিক, ছাত্র-জনতা সবাই একত্রে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে এই বাহিনীর ২ জন বীরশ্রেষ্ঠসহ ৮১৭ জন অকুতোভয় বীরযোদ্ধা শাহাদতবরণ করেছিল, যা এই বাহিনীর জন্য অত্যন্ত সম্মান ও গৌরবের।

 

বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, ২২৮ বছরের সমৃদ্ধ ইতিহাস ও ঐতিহ্যে লালিত ‘সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী’ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ। প্রতিষ্ঠা লাভের পর থেকেই বিজিবি দেশের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষা, সীমান্ত সুরক্ষা, অবৈধ চোরাচালান ও মাদক পাচার রোধসহ বিভিন্ন আন্তঃসীমান্ত অপরাধ দমনে অত্যন্ত দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের সাথে কাজ করে আসছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ যেকোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলা, দেশের অভ্যন্তরীণ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান, দেশগঠন ও বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক কাজে বিজিবি'র অনবদ্য ভূমিকা আজ সর্বমহলে প্রশংসিত।

 

বিজিবি মহাপরিচালক আরো বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।

 

#

 

শরীফুল/পাশা/সায়েম/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২০২৪

 

আমাদের বিজয়ের মহানায়কের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

                                                    -নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

          নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আমাদের বিজয়ের মহানায়কের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু মানে স্বাধীনতা ও বিজয়ের শক্তি এবং সাহসের নাম। বঙ্গবন্ধু ছাড়া আমরা স্বাধীনতা বিজয় পেতাম না। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ও বিজয়ের সুখ দেয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন । তিনি মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ শুরু করেছিলেন।

          প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় মতিঝিলস্থ বিআইডব্লিউটিএ অফিসে মহান বিজয় দিবস-২০২৩ উপলক্ষ্যে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘‘জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার এবং বিজয় দিবসের তাৎপর্য’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে তিন বছরে দারিদ্র্য পীড়িত দেশকে স্বল্পোন্নত দেশে পরিণত করেছিলেন। স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুরা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে আমাদের স্বাধীনতা ও বিজয়কে অন্ধকারে পাঠিয়ে দিয়েছিল। জেনারেলদের শাসন চলছিল। আমরা স্বাধীনতার স্বাদ পাইনি। স্বাধীনতা ও বিজয়কে মূল্যহীন করে রেখেছিলেন। আমরা এখন অহংকার করে বলতে পারি আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষকে স্বাধীনতা ও বিজয়ের স্বাদ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর আমরা মুক্তি পাইনি। শেখ হাসিনা আমাদেরকে মুক্ত করেছেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা যদি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এভাবে থাকতে পারি -তাহলে আমরা পথ হারাবো না । শিক্ষার আলো দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। প্রধানমন্ত্রী আমাদের দেশকে একটি মর্যাদায় নিয়ে গেছেন, সেই মান মর্যাদাকে নিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে আরো এগিয়ে যাব। ৭১ সনে সাম্রাজ্যবাদীরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে গুজব ছড়িয়েছিল। এখন উন্নয়নের বিরুদ্ধেও তারা বক্তব্য বিবৃতি দিচ্ছে ।

          নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ও প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব কবি ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী। অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. এ কে এম মতিউর রহমান। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব দেলোয়ারা বেগম, বিআইডব্লিউটিএ'র চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা ।

          অনুষ্ঠানের শুরুতে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহিদ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের শহিদ সদস্যদের স্মরণে এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করা হয়।

          অনুষ্ঠানে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

#

 

জাহাঙ্গীর/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/মোশারফ/শামীম/২০২৩/২০৪৮ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২০২৪

 

আমাদের বিজয়ের মহানায়কের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

                                                    -নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

          নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আমাদের বিজয়ের মহানায়কের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু মানে স্বাধীনতা ও বিজয়ের শক্তি এবং সাহসের নাম। বঙ্গবন্ধু ছাড়া আমরা স্বাধীনতা বিজয় পেতাম না। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ও বিজয়ের সুখ দেয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন । তিনি মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ শুরু করেছিলেন।

          প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় মতিঝিলস্থ বিআইডব্লিউটিএ অফিসে মহান বিজয় দিবস-২০২৩ উপলক্ষ্যে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘‘জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার এবং বিজয় দিবসের তাৎপর্য’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে তিন বছরে দারিদ্র্য পীড়িত দেশকে স্বল্পোন্নত দেশে পরিণত করেছিলেন। স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুরা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে আমাদের স্বাধীনতা ও বিজয়কে অন্ধকারে পাঠিয়ে দিয়েছিল। জেনারেলদের শাসন চলছিল। আমরা স্বাধীনতার স্বাদ পাইনি। স্বাধীনতা ও বিজয়কে মূল্যহীন করে রেখেছিলেন। আমরা এখন অহংকার করে বলতে পারি আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষকে স্বাধীনতা ও বিজয়ের স্বাদ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর আমরা মুক্তি পাইনি। শেখ হাসিনা আমাদেরকে মুক্ত করেছেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা যদি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এভাবে থাকতে পারি -তাহলে আমরা পথ হারাবো না । শিক্ষার আলো দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। প্রধানমন্ত্রী আমাদের দেশকে একটি মর্যাদায় নিয়ে গেছেন, সেই মান মর্যাদাকে নিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে আরো এগিয়ে যাব। ৭১ সনে সাম্রাজ্যবাদীরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে গুজব ছড়িয়েছিল। এখন উন্নয়নের বিরুদ্ধেও তারা বক্তব্য বিবৃতি দিচ্ছে ।

          নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ও প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব কবি ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী। অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. এ কে এম মতিউর রহমান। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব দেলোয়ারা বেগম, বিআইডব্লিউটিএ'র চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা ।

          অনুষ্ঠানের শুরুতে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহিদ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের শহিদ সদস্যদের স্মরণে এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করা হয়।

          অনুষ্ঠানে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

#

 

জাহাঙ্গীর/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/মোশারফ/শামীম/২০২৩/২০৪৮ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ২০২৩                    

 

৮৪ বছরের সমৃদ্ধ বেতার উন্নত মানবিক রাষ্ট্র গঠনে ভূমিকা রাখবে

                                               -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর):

স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্র মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে বাঙালিকে উদ্দীপ্ত করেছে, এরপর দেশ ও সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখা ৮৪ বছরের সমৃদ্ধ বেতার বাংলাদেশকে একটি উন্নত সমৃদ্ধ ও মানবিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতেও ভূমিকা রাখবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বেতার ভবন মিলনায়তনে বিজয় দিবস ও বাংলাদেশ বেতারের ৮৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ আশাবাদ প্রকাশ করেন। বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া সভায় সভাপতিত্ব করেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, তাঁর পরিবারের শহিদ সদস্য, জাতীয় চারনেতা এবং দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের সকল শহিদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে নিজের শৈশবে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করেন মন্ত্রী। ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রের খবর ও অনুষ্ঠান শোনার জন্য মানুষ যে কি উদগ্রীব উৎকণ্ঠিত হয়ে থাকতো তা বলার নয়। যারা শোনেনি, তাদের পক্ষে সেই থ্রিল অনুভব করা সম্ভব নয়।

চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় নিজ গ্রাম সুখবিলাসে পাকিস্তানি হানাদারদের শতশত বাড়ি-ঘর পুড়িয়ে দেওয়া, ব্রাশফায়ারে হত্যাযজ্ঞ ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাণপাত প্রতিরোধের ইতিহাস তুলে ধরে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এতো ত্যাগ-তিতীক্ষার পর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে দেশ যখন শত্রুমুক্ত হয়, তখন মুক্তিযোদ্ধা আর মানুষের উচ্ছ্বাস ভাষায় প্রকাশের নয়। মুক্তিযুদ্ধের ফুটেজে আপনারা দেখতে পান, খালি পায়ে লুঙ্গি-গেঞ্জি পরা সাধারণ মানুষগুলো যুদ্ধ করেছিল, একটি জনযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করেছি আমরা।’

সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর অনেক পাকিস্তানি নেতা আত্মতুষ্টির জন্য বলতো- ভুখা বাঙালি চলে গেছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা আর বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দেশ পরিচালনার সার্থকতা এখানেই যে আমরা সামাজিক, মানবিক, অর্থনৈতিক সকল সূচকে পাকিস্তানকে পেছনে ফেলে অনেক এগিয়ে গেছি। বাংলাদেশ আজকে পৃথিবীর সামনে উন্নয়নের রোল মডেল। এখন পাকিস্তানিরা তাদের নেতাদেরকে বলে আমদেরকে বাংলাদেশ বানিয়ে দাও।’

মন্ত্রী আরো বলেন, এটিও সত্যি যে, দেশে ধ্বংসাত্মক এবং সবকিছুতে না বলার নেতিবাচক রাজনীতি যদি না থাকতো তাহলে বাংলাদেশ আরো বহুদূর এগিয়ে যেত। ড. হাছান বলেন, আমাদের স্বপ্ন শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, ইউরোপের অন্ধ অনুকরণ নয়, আমাদের স্বপ্ন একটি উন্নত সমৃদ্ধ ও মানবিক রাষ্ট্র গড়ে তোলা। বেতার এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমি প্রত্যাশা করি।

আলোচনা শেষে বেতার শিল্পী ও কুশলীবৃন্দ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে।

#

আকরাম/পাশা/সায়েম/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/২২০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২০২২

 

টেলিভিশনে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য

সকল ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া

 

ঢাকা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর):

 

সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ অন্যান্য ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বার্তাটি স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো :     

 

মূলবার্তা :

 

‘কুয়েতের আমীর শেখ নাওয়াফ আল-আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহ-এঁর ইন্তেকালে বাংলাদেশে ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ সোমবার একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হবে।’

 

#

 

মেহেদী/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/মোশারফ/আব্বাস/২০২৩/২০৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২০২১ 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৭৮ শতাংশ। এ সময় ৫১৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।   

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৭৭ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৩ হাজার ৮৫০ জন।

#

সুলতানা/পাশা/সায়েম/মোশারফ/শামীম/২০২৩/২০৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর: ২০১৯                      

 

উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে

                                                            -- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর):

 

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে হলে সকলকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।

 

আজ মেহেরপুরে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন,  বীর মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজি রেখে এদেশকে মুক্ত করার প্রত্যয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। তাঁরা ক্ষুধা দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিলেন। সেই লক্ষ্য অর্জনে আমাদেরকেও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।  তিনি এসময় মেহেরপুরকে একটি উন্নত জনপদে পরিণত করতে সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।

 

মেহেরপুরের বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

শিবলী/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/১৯৫০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর: ২০১৮                      

 

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিজয়ের পতাকা সমুন্নত রাখতে হবে

                                     -- পানি সম্পদ উপমন্ত্রী

 

শরীয়তপুর, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর):

 

পানি সম্পদ উপমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এ কে এম এনামুল হক শামীম বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে ৭১ সালে বাংলার মুক্তিকামী মানুষ অস্ত্র হাতে মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। শত্রুর কাছ থেকে ছিনিয়ে এনেছে বিজয়। এনেছে লাল-সবুজের পতাকার স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ তাই এক ও অবিচ্ছেদ্য অংশ। বঙ্গবন্ধুর শ্রেষ্ঠত্ব তিনি শুধু বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের একজন স্বপ্নদ্রষ্টাই ছিলেন না, অনন্য সাধারণ এক ঐক্যের বন্ধনে বাঙালি জাতিকে একতাবদ্ধ করে হাজার বছরের বাঙালি জাতির স্বপ্নকে বাস্তবে রূপদান করতে সক্ষম হয়েছিলেন। আর বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে সুনিপুন হাতে সাজিঁয়ে তুলছেন। তবে, স্বাধীনতাবিরোধী একটি অপশক্তি ষড়যন্ত্র করে চলছে। তবে শেখ হাসিনার হাত ধরে উন্নয়নের মহাসড়কে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, যাবেই।

 

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আজ শরীয়তপুরের নড়িয়া পৌরসভা আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

উপমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের কথা জনগণকে বলতে হবে। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা মানুষের জন্য কাজ করেছি, এলাকার উন্নয়ন করেছি। উন্নয়নের পথে অপ্রতিরোধ্য গতিতে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করছি। তাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিজয়ের পতাকা সমুন্নত রাখতে হবে।

 

উপমন্ত্রী আরো বলেন, সরকার ইচ্ছা করলেই যে জনগণের উন্নয়ন করতে পারে, গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সেটা প্রমাণ করেছে। দেশের প্রধানমন্ত্রী ও জাতির পিতার মেয়ে হিসেবে তিনি দলমত নির্বিশেষে সবার জন্য কাজ করছেন। আওয়ামী লীগ টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় দেশের উন্নয়ন আজ দৃশ্যমান। কোনো ষড়যন্ত্র করে উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারাকে ব্যাহত করতে পারবে না। কারণ, আমরা স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন দেখাই, আর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করি।

 

নড়িয়া পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম সরদারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আবু জাফর শেখের সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন নড়িয়া উপজেলা চেয়ারম্যান একেএম ইসমাইল হক, নড়িয়া পৌরসভার মেয়র আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান খোকন প্রমুখ।

 

#

 

গিয়াস/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২০১৭

বঙ্গবন্ধুর আদর্শে দেশ গড়ায় আত্মনিয়োগ করতে হবে

                                               - পরিবেশমন্ত্রী

 

বড়লেখা (মৌলভীবাজার), ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে তাঁর স্বপ্নের উন্নত সমৃদ্ধ দেশ গড়ায় আত্মনিয়োগ করতে হবে। স্বাধীনতা বিরোধীদের হাতে ১৯৭৫ সালে সপরিবারে নিহত না হলে দেশ অনেক আগেই উন্নত দেশে পরিণত হতো। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়তে বিভিন্ন যুগোপযোগী কর্মসূচি গ্রহণ করেছিলেন। দেশ হানাদার বাহিনী দ্বারা ধ্বংসপ্রাপ্ত হলে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, দেশের মানুষ এবং মাটি আছে, তা দিয়েই দেশকে সোনার বাংলায় পরিণত করা হবে।

          আজ বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          পরিবেশমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার দেশে যুগান্তকারী উন্নয়নের মাধ্যমে আমূল পরিবর্তন করেছে। যোগাযোগ, বিদ্যুৎ, শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, সামাজিক নিরাপত্তাসহ সকল ক্ষেত্রেই সরকার অভূতপূর্ব উন্নয়ন করেছে। প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পর এখন স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ করছেন।

          অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বড়লেখা উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সিরাজ উদ্দিন, বড়লেখা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ, বড়লেখা পৌরসভার মেয়র আবুল ইমাম মোঃ কামরান চৌধুরী, বড়লেখা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান তাজউদ্দীনসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও এর বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

দীপংকর/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৭১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর: ২০১৬                       

2023-12-16-17-07-219674d063dd2a6706f9e02191080506.docx