Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১১ জানুয়ারি ২০২৪

তথ্যবিবরণী ১১ জানুয়ারি ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর :  ২৩০৩

 

মন্ত্রিসভার সদস্যদের শপথ গ্রহণ এবং মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীদের দায়িত্ব বণ্টন

 

ঢাকা, ২৭ পৌষ (১১ জানুয়ারি)

 

রাষ্ট্রপতি মোঃ শাহাবুদ্দিন আজ বঙ্গভবনে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীদের শপথ বাক্য পাঠ করিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ৫ম বারের মতো শপথ গ্রহণ করেছেন শেখ হাসিনা।

 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ; প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়; সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়; সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

 

  আ ক ম মোজাম্মেল হককে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়; ওবায়দুল কাদেরকে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়; আবুল হাসান মাহমুদ আলীকে অর্থ মন্ত্রণালয়; আনিসুল হককে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়; নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনকে শিল্প মন্ত্রণালয়; আসাদুজ্জামান খানকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়; মোঃ তাজুল ইসলামকে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়; মুহাম্মদ ফারুক খানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়; ড. হাছান মাহ্‌মুদকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়; ডা. দীপু মনিকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়; সাধন চন্দ্র মজুমদারকে খাদ্য মন্ত্রণালয়; আব্দুস সালামকে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়; মোঃ ফরিদুল হক খানকে ধর্ম মন্ত্রণালয়;  র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়; নারায়ণ চন্দ্র চন্দকে ভূমি মন্ত্রণালয়;  জাহাঙ্গীর কবির নানককে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়; মোঃ আব্দুর রহমানকে  মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়; মোঃ আব্দুস শহীদকে কৃষি মন্ত্রণালয়; স্থপতি ইয়াফেস ওসমানকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়; ডা. সামন্ত লাল সেনকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়;  মোঃ জিল্লুল হাকিমকে রেলপথ মন্ত্রণালয়;  ফরহাদ হোসেনকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়;  নাজমুল হাসানকে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়; সাবের হোসেন চৌধুরীকে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং মহিবুল হাসান চৌধুরীকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দপ্তর বণ্টন করা হয়েছে।

 

নসরুল হামিদকে বিদ্যুৎ বিভাগ; খালিদ মাহমুদ চৌধুরীকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়; জুনাইদ আহমেদ পলককে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়; জাহিদ ফারুককে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়; বেগম সিমিন হোমেন (রিমি)-কে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়; কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাকে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়; মোঃ মহিববুর রহমানকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়; মোহাম্মাদ আলী আরাফাতকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়; শফিকুর রহমান চৌধুরীকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়; বেগম রুমানা আলীকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং আহসানুল ইসলাম (টিটু)-কে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দপ্তর বণ্টন করা হয়েছে।

 

আজ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এসব তথ্য জানানো হয়।

 

#

 

সায়েম/শফি/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২২০০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যববিরণী                                                                                                         নম্বর : ২৩০২

লন্ডনে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদ্যাপন

লন্ডন, (১১ জানুয়ারি) :

          বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তন দিবসে জাতির পিতাকে গভীর শ্রদ্ধা ও যথাযথ মর্যাদায় স্মরণ করল বাংলাদেশ হাইকমিশন লন্ডন।

          ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে ফিরে আসেন তাঁর স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশে। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে ১০ই জানুয়ারি বাংলাদেশ হাইকমিশন লন্ডনে আয়োজিত হয় একটি স্মারক অনুষ্ঠান এবং এক আলোচনা সভা।

          আলোচনা অনুষ্ঠানে আগত ব্রিটিশ বাংলাদেশি বিশিষ্ট অতিথিবৃন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ এবং হাইকমিশনের কর্মকর্তাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করেন হাইকমিশনার। দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়।

          আলোচনা সভার শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ’৭৫ এর ১৫ই আগস্ট কালরাতে ঘাতকের নির্মম বুলেটে শাহাদতবরণকারী বঙ্গবন্ধু পরিবারের শহিদ সদস্যবৃন্দের জন্য এবং ’৫২র ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে থেকে শুরু করে ১৯৭১ এর পর্যন্ত মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল শহিদের আত্মার মাগফেরাত কামনা এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি ও উন্নতি কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

          আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীম সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, ’১০ই জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়েই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয় পরিপূর্ণতা পায়। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ দীর্ঘ ২৪ বছরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু পর্বতপ্রমাণ বাধা অতিক্রম করে ইসলামিক পাকিস্তান থেকে মুক্ত করে বাঙালি জাতিকে উপহার দেন একটি স্বাধীন সার্বভৌম ও অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র, বাংলাদেশ।

          রাষ্ট্রদূত আরো বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আত্মমর্যাদাশীল দেশপ্রেম ও পররাষ্ট্র নীতিকে ধারণ করে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বের মাধ্যমে টানা চতুর্থবারের মতো জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আজ জাতীয় সংসদে শপথ গ্রহণ করেছেন এবং জাতির পিতার আদর্শে তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পানে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন।’

          হাইকমিশনার তাসনীম নতুন প্রজন্মের ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের প্রতি ২০২৪ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে আসা এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও অসাম্প্রদায়িক ধারা অক্ষুণ্ন রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।

          আলোচনা সভায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে স্মৃতিচারণমূলক বক্তব্য রাখেন যুক্তরাজ্যস্থ বাংলাদেশি-ব্রিটিশ কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব সুলতান মাহমুদ শরীফ, যুক্তরাজ্য প্রবাসী বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ লোকমান হোসেন, প্রথিতযশা সাংবাদিক-কলামিস্ট সৈয়দ বদরুল আহসান এবং কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব আব্দুল আহাদ চৌধুরী।

#

নবী/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/১৭৫০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২৩০১

বাংলাদেশ উপ হাইকমিশন মুম্বাইয়ে জাতির পিতার ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত

মুম্বাই (ভারত), ১১ জানুয়ারি :   

ভারতের মুম্বাইয়ে বাংলাদেশ উপ হাইকমিশন প্রাঙ্গণে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যের সাথে গতকাল ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস’ পালিত হয়। এ উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।  

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন মুম্বাইয়ে নিযুক্ত বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার চিরঞ্জীব সরকার। দিবসটি উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় মুম্বাইয়ে নিযুক্ত বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রামে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানের কথা গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, জাতির পিতা দেশকে রাজনৈতিকভাবে এবং অর্থনৈতিকভাবে মুক্ত ও স্বাধীন দেখতে চেয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সেই সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় এবং বর্তমান সরকারের রূপকল্প-২০২১ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমাদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে। বিশেষ মোনাজাতে স্বাধীনতা সংগ্রামের সকল শহিদসহ জাতির পিতা এবং তাঁর পরিবারের শহিদ সদস্যদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়। এসময় দেশ ও জাতির শান্তি, উন্নতি ও চলমান বিশ্ব অস্থিতিশীল পরিস্থিতি হতে উত্তরণ এবং বিশ্বের সকল দেশি ও প্রবাসীদের কল্যাণ কামনা করা হয়।  

মুম্বাইয়ে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি, আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ, উপ-হাইকমিশনের কর্মকর্তা- কর্মচারীগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। 

#

জামান/ফাতেমা/আলী/আসমা/২০২৪/১৫৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ২৩০০

টরন্টোতে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত

টরন্টো, ১১ জানুয়ারি: 

বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, টরন্টোতে গতকাল যথাযোগ্য মর্যাদায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত  হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে কনস্যুলেট প্রাঙ্গণে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে ফুলেল শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। বাঙালি জাতির এ অবিস্মরণীয় দিনে কনস্যুলেটের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও আমন্ত্রিত বক্তাগণ বাঙ্গালির মুক্তি-সংগ্রামের ইতিহাসে এক কালজয়ী মহাপুরুষ, স্বাধীন- সার্বভৌম বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন।

#

জামান/ফাতেমা/রাসেল/মানসুরা/২০২৪/১০০০ ঘণ্টা     

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ২২৯৯

লিসবনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত

লিসবন, ১১ জানুয়ারি: 

বাংলাদেশ দূতাবাস লিসবন, যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যে গতকাল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন করেছে। দিবসটি উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ এবং প্রবাসী বাংলাদেশিগণ অংশগ্রহণ করেন। পর্তুগালে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রেজিনা আহমেদ দূতাবাসের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীগণকে সাথে নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন। পরে এ উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।   

রাষ্ট্রদূত রেজিনা আহমেদ তাঁর বক্তব্যে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আজকের দিনটি বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে মাথা উচুঁ করে দাঁড়ানোর জন্য সামনের দিনগুলোতে কাজ করে যাওয়ার অঙ্গিকার করার দিন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় গ্রহণের দিন এবং সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়ার দিন।

আলোচনা সভা শেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের ওপর নির্মিত একটি প্রামান্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

          সবশেষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারবর্গ, জাতীয় চার নেতা এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সকল শহিদের আত্মার মাগফেরাত ও প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য কামনা করে বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

#

জামান/ফাতেমা/রাসেল/মানসুরা/২০২৪/৯৪৫ ঘণ্টা      

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ২২৯৮

ওয়াশিংটনে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত

­­­­­­­­ওয়াশিংটন ডিসি, ১১ জানুয়ারি: 

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত স্বপ্ন ‘সোনার বাংলা’ বাস্তবায়নের নতুন শপথ গ্রহণের মাধ্যমে ওয়াশিংটন ডিসিস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে গতকাল যথাযোগ্য মর্যাদায় বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ‘স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস’ পালিত হয়েছে। 

বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগারে দীর্ঘ ৯ মাস ১৪ দিন বন্দী থাকার পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি লন্ডন ও নয়াদিল্লি হয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। দিবসটি পালন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান কর্তৃক বঙ্গবন্ধু কর্নারে অবস্থিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। এসময় দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।    

এ উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। পরে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস এবং তাঁর সংগ্রামী জীবনের ওপর নির্মিত দুইটি তথ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। পরবর্তীতে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

আলোচনায় অংশ নিয়ে রাষ্ট্রদূত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং বাঙালি জাতির বহুল প্রতিক্ষিত স্বাধীনতা অর্জনে বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ সংগ্রাম ও মহান আত্মত্যাগের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর মহান মুক্তিযুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় ছিনিয়ে আনে। কিন্তু ঐতিহাসিক এই দিনে মহান নেতার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে জাতি মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়ের আনন্দের পূর্ণতা লাভ করে।  

বঙ্গবন্ধু ও ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহিদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত এবং জাতির অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচি সমাপ্ত হয়।

#

সাজ্জাদ/জামান/ফাতেমা/রাসেল/মানসুরা/২০২৪/১০০০ ঘণ্টা     

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ২২৯৭

নিউইয়র্কে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত

নিউইয়র্ক, ১১ জানুয়ারি: 

নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলে গতকাল যথাযথ মর্যাদায় স্বাধীনতার মহান স্থপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এ উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।

কনসাল জেনারেল মোঃ নাজমুল হুদা তাঁর বক্তব্যে বাঙালির জাতীয় জীবনে এবং স্বাধীনতা সংগ্রাম পূর্ণতায় ১০  জানুয়ারি একটি ঐতিহাসিক দিন উল্লেখ করে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ঐতিহাসিক পটভূমি, দেশের স্বাধীনতায় ভূমিকা এবং তাঁর জীবনের আদর্শ ও দর্শনের ওপর আলোকপাত করেন। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে প্রত্যাবর্তন করে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে পূনর্গঠনের কাজে সর্বশক্তি নিয়োগ করেন। তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ ধ্বংসযজ্ঞ থেকে দ্রুত মাথা উচুঁ করে দাঁড়াতে শুরু করে। জীবনের শেষদিন পর্যন্ত তিনি তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার কর্মযজ্ঞে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়াবার সেই গতিকে ঘাতকের নির্মম বুলেট স্তব্ধ করে দেয়।

অনুষ্ঠানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের অন্যান্য শহিদ সদস্য, শহিদ জাতীয় চার নেতা ও শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা এবং দেশের অব্যাহত শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

#

জামান/ফাতেমা/রাসেল/মানসুরা /২০২৪/৯৪০ ঘণ্টা     

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২২৯৬

অটোয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত

অটোয়া কানাডা, ১১ জানুয়ারি:

স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন উপলক্ষ্যে কানাডার অটোয়াস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন গতকাল বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

অনুষ্ঠানের শুরুতে হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমান জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী প্রেরিত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। বাণী পাঠের পর বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয় এবং একটি বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। কানাডায় বসবাসরত মুক্তিযোদ্ধাগণসহ বাংলাদেশি কমিউনিটির সদস্যবৃন্দ আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

সভাপতির বক্তব্যে হাইকমিশনার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের শহিদ সদস্যেদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ছাড়া বাংলাদেশকে কল্পনা করা যায় না। তিনি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পরবর্তী সময়ে মাত্র সাড়ে তিন বছরে নবগঠিত বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়নের কথা স্মরণ করেন। বঙ্গবন্ধুর স্বদেশে প্রত্যাবর্তন দিবসের এই মাহেন্দ্রক্ষণে দেশি-বিদেশি সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্ধুদ্ধ হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে জাতির পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ তথা ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে এবং নবগঠিত সরকারকে সহযোগিতা করতে হাইকমিশনার সকলকে আহ্বান জানান।

#

দেওয়ান/জামান/ফাতেমা/রাসেল/কলি/মাসুম/২০২৪/১০১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২২৯৫

জাতিসংঘের তিন সংস্থার নির্বাহি বোর্ডের সভাপতি নির্বাচিত হলেন রাষ্ট্রদূত মুহিত

নিউইয়র্ক, ১১ জানুয়ারি:

নতুন বছরে বাংলাদেশের সফল বহুপাক্ষিক কূটনীতির পাল্লায় যুক্ত হলো আরেকটি গৌরবময় অর্জন। জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত সর্বসম্মতিক্রমে ২০২৪ সালের জন্য জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি)/জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ)/জাতিসংঘ প্রকল্প সেবাসমূহের কার্যালয় (ইউএনওপিএস) এর নির্বাহি বোর্ডের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল জাতিসংঘ সদর দপ্তরে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে কলম্বিয়া, জার্মানি, রোমানিয়া এবং ইথিওপিয়ার রাষ্ট্রদূতগণ সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।

          ২০৩০ উন্নয়ন এজেন্ডা বাস্তবায়নে এই তিনটি সংস্থার সুনির্দিষ্ট ম্যান্ডেট রয়েছে। ইউএনডিপি মূলত দারিদ্র্য বিমোচন ও টেকসই উন্নয়নে সদস্য দেশগুলোকে সহায়তা করে থাকে। ইউএনএফপিএ কাজ করে জনসংখ্যা ও পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ে। আর শান্তি, উন্নয়ন ও মানবিক বিষয়াবলীর প্রকল্প সংক্রান্ত চূড়ান্ত কাজগুলো সম্পাদন করে ইউএনওপিএস। সভাপতি হিসেবে বাংলাদেশ সংস্থাগুলোর এই গুরুত্বপূর্ণ ম্যান্ডেট বাস্তবায়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার সুযোগ পাবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ বোর্ডের অন্যান্য সদস্য এবং এই তিনটি সংস্থার নেতৃত্বের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সুযোগ পাবে। বিশ্বব্যাপী তাদের কার্যক্রমে কৌশলগত দিকনির্দেশনা প্রদান করতে পারবে।

          স্বাগত বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত মুহিত তাকে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করার জন্য নির্বাহী বোর্ডের সদস্যদেরকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি বিশ্বব্যাপী জনগণের ক্ষমতায়নে এবং তাদের উন্নয়নের আকাঙ্খাকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে উল্লেখ্যযোগ্য অবদানের জন্য এই সংস্থাগুলির প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, বিভিন্ন মহামারি, চলমান মানবিক এবং জলবায়ু সংকটজনিত কারণে জাতিসংঘের উন্নয়ন এজেন্ডা বাস্তবায়ন যে সকল প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হচ্ছে, তা উত্তরণে ইউএনডিপি, ইউএনএফপিএ, ইউএনওপিএস-কে আরো অধিকতর সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার প্রয়োজন হবে। আর তাদের এই প্রচেষ্টায় নির্বাহী বোর্ড সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদানে প্রস্তুত থাকবে।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে যোগদানের পর থেকে রাষ্ট্রদূত মুহিত জাতিসংঘ শান্তি বিনির্মাণ কমিশনের সভাপতি, ইউএন উইমেন এর নির্বাহী বোর্ডের সভাপতি এবং ইউএনডিপি, ইউএনএফপিএ, ইউএনওপিএস এর সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

#

জামান/ফাতেমা/রাসেল/কলি/মাসুম/২০২৩/৯৫০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২২৯৪

ব্রাসিলিয়ায় বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত

ব্রাসিলিয়া, ১১ জানুয়ারি:

দক্ষিণ আমেরিকার ব্রাসিলিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসে গতকাল যথাযোগ্য মর্যাদায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত হয়েছে।

দূতাবাস আয়োজিত কর্মসূচিতে দিবসের প্রারম্ভে ব্রাজিলে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সাদিয়া ফয়জুননেসা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।

রাষ্ট্রদূত তাঁর বক্তব্যে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি সদ্যস্বাধীন দেশের মাটিতে পা রেখেই বঙ্গবন্ধু আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে লন্ডনে পদার্পন করেই কমনওয়েলথের সদস্যপদ প্রাপ্তির উদ্যোগ গ্রহণ করার ঘটনা উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বঙ্গবন্ধুকে বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ কূটনীতিক হিসেবে অভিহিত করেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশের সার্বিক পুনর্গঠন এবং অল্পসময়ের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলাদেশের কূটনৈতিক অর্জনকে রাষ্ট্রদূত কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন। সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়- বঙ্গবন্ধুর এই পররাষ্ট্র নীতির মূলমন্ত্র যে আজও প্রাসঙ্গিক রাষ্ট্রদূত তা উল্লেখ করেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মহান মুক্তিযুদ্ধের ত্রিশ লাখ শহিদ এবং ১৫ আগস্টের নারকীয় হত্যাকান্ডে নিহত বঙ্গবন্ধুর পরিবারের শহিদ সদস্যদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন ও তাঁদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে আয়োজন সমাপ্ত হয়।

#

জামান/ফাতেমা/রাসেল/মাসুম/২০২৪/৯৫০ ঘণ্টা

 

2024-01-11-16-21-f9bce6d5e7db22d41c0a972d9aed9ab7.docx