তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬১৩
স্থানীয় উন্নয়ন পরিকল্পনায় পর্যটনকে সম্পৃক্ত করতে দেশের ৬৪ জেলার সাথে
অনলাইন কর্মশালার আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড
ঢাকা, ১ শ্রাবণ (১৬ জুলাই) :
স্থানীয় উন্নয়ন পরিকল্পনায় পর্যটনকে সম্পৃক্তকরণ এবং বাংলাদেশের পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়নে সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড দেশের ৬৪ জেলার সাথে অনলাইন কর্মশালা আয়োজনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ কার্যক্রমের আওতায় দেশের প্রতিটি জেলার সাথে পর্যায়ক্রমে অনলাইন মিটিং অ্যাপ জুমের মাধ্যমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে।
কর্মশালায় জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ, পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জন, গণপুর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পর্যটন বিষয়ক কমিটির সদস্যবৃন্দ, প্রেসক্লাবের প্রতিনিধি, সকল উপজেলা চেয়ারম্যান, সকল পৌরসভা চেয়ারম্যান, সকল উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সকল সহকারী কমিশনার (ভূমি), বন বিভাগের কর্মকর্তা, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী, স্থানীয় সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ, শিক্ষাবিদ, শিক্ষক প্রতিনিধি, স্থানীয় ট্যুর অপারেটর, বাস মালিক সমিতির প্রতিনিধি, হোটেল-মোটেল ও রিসোর্ট মালিক সমিতির প্রতিনিধি, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের প্রতিনিধি, ট্রাভেল এজেন্টগণের প্রতিনিধি, চেম্বারস অভ্ কমার্সের প্রতিনিধি, শিল্পকলা একাডেমির প্রতিনিধি, অন্যান্য পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহণ করবেন।
এ বিষয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় বাংলাদেশের পর্যটনের উন্নয়নের লক্ষ্যে যে মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হচ্ছে তাতে সকল পর্যায়ের অংশীদারগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য এ ধরনের আয়োজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তৈরি বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের কার্যক্রম প্রান্তিক পর্যায়ে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার বিকল্প নেই।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ কর্মশালা সিরিজের অন্যতম উদ্দেশ্য হলো পর্যটন সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অংশীদারিত্ব বৃদ্ধিকরণ। এছাড়াও এই কর্মশালা আয়োজনের অন্যান্য লক্ষ্যগুলো হলো- বাংলাদেশের পর্যটক আকর্ষণীয় স্থানের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা; নতুন পর্যটন আকর্ষণীয় স্থান চিহ্নিতকরণ, সংরক্ষণ ও উন্নয়ন; পর্যটন খাতে স্থানীয় পর্যায়ের বেসরকারি বিনিয়োগ উদ্ভূদ্ধকরণ; স্থানীয় উন্নয়ন কার্যক্রমে পর্যটনকে অন্তর্ভুক্তিকরণ; কোভিড-১৯ পরবর্তী সময়ে পর্যটন শিল্প পুনঃউদ্ধারের কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে অবহিতকরণ; হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, সাফারি পার্ক, আ্যামিউজমেন্ট পার্ক, পর্যটন কেন্দ্র ইত্যাদি পরিচালনার জন্য অনুসরণীয় Standard Operating Procedure (SOP) বিষয়ে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও পর্যটন কর্মীগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি।
#
তানভীর/পাশা/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/২১২১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬১০
দেশের বিভিন্ন ক্রীড়া ফেডারেশনকে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী ও
পদচালিত হাত ধোয়া বেসিন বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১ শ্রাবণ (১৬ জুলাই) :
আজ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সহায়তায় রোলার স্কেটিং ফেডারেশন কর্তৃক কোভিড-১৯ এর বিশেষ সচেতনতামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে দেশের বিভিন্ন ক্রীড়া ফেডারেশনেকে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী ও পদচালিত হাত ধোয়া বেসিন বিতরণ করা হয়। জুম অ্যাপের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে এ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল।
উদ্বোধনী সভায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, করোনা পরিস্থিতির শুরু থেকেই যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং ফেডারেশনগুলো অসহায় দুস্থ ক্রীড়াবিদদের পাশে রয়েছে। ইতিমধ্যে প্রায় এক হাজার ক্রীড়াবিদকে এক কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে। আর তিন কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে। অচিরেই এ অর্থ তৃণমূল পর্যায়ের ক্রীড়াবিদ ও ক্রীড়া সংগঠকদের হাতে তুলে দেওয়া হবে। তাছাড়া ক্রীড়া সম্মানী ভাতা হিসেবে ১১৫০ ক্রীড়াবিদকে প্রতিমাসে ২ হাজার টাকা করে ২৪ হাজার টাকা প্রদান করা হবে। এছাড়াও আমরা ক্রীড়াবিদ, ক্রীড়া সংগঠক ও ক্রীড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী প্রদান করেছি। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সহযোগিতায় রোলার স্কেটিং ফেডারেশন অন্যান্য ফেডারেশন, ক্রীড়াবিদ ও ক্রীড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী ও পদচালিত হাত ধোয়া বেসিন বিতরণের যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, এ মহতী উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই। আমি বিশ্বাস করি, এ উদ্যোগ আমাদের ক্রীড়াবিদদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে এবং করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় অন্যান্য ফেডারেশনসমূহের জন্য অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত হতে পারে।
রোলার স্কেটিং ফেডারেশনের সভাপতি আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া সচিব মোঃ আকতার হোসেন, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মোঃ মাসুদ করিম, বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের মহাসচিব মোঃ শাহেদ রেজা। সভায় বিভিন্ন ক্রীড়া ফেডারেশনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকগণ অংশগ্রহণ করেন।
#
আরিফ/পাশা/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/২০৩৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬০৯
কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ১ শ্রাবণ (১৬ জুলাই) :
ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার (এনডিআরসিসি) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৬৪ জেলায় ইতোমধ্যে ২ লাখ ১১ হাজার ১৭ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া শিশু খাদ্য-সহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য ১২২ কোটি ৯৭ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত এ সাহায্য দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী আজ দেশে নতুন করে আরো ২ হাজার ৭৩৩ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১ লাখ ৯৬ হাজার ৩২৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৯ জন-সহ এ পর্যন্ত ২ হাজার ৪৯৬ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১২ হাজার ৮৮৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৬ হাজার ৯৬৩ জন।
সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৬২৯টি প্রতিষ্ঠান এবং এর মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের সেবা প্রদান করা যাবে ৩১ হাজার ৯৯১ জনকে।
#
তাসমীন/পাশা/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/২০১৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬০৮
বন্যাকবলিত এলাকায় ৪ হাজার ৮৫০ টন চাল বিতরণ করা হয়েছে
-- ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১ শ্রাবণ (১৬ জুলাই) :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ এনামুর রহমান বলেছেন, বন্যাকবলিত এলাকায় ৪ হাজার ৮৫০ টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, বন্যা দুর্গত জেলাগুলোতে নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে এক কোটি ৯১ লাখ টাকা। শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে ৩৫ হাজার ৮২২ প্যাকেট। শিশুখাদ্য কেনা বাবদ ২১ লাখ ও গো-খাদ্য কেনা বাবদ ২১ লাখ টাকা খরচ হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজত সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি বিষয়ে অনলাইনে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন। এ সময় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ সচিব মোঃ মোহসীন উপস্থিতি ছিলেন।
চলমান বন্যায় এ পর্যন্ত দেশের ১৮টি জেলা বিস্তৃত হয়েছে। পানিবন্দি ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৩৭৬টি পরিবারের ২২ লাখ ৪৬ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্যায় জামালপুরে চারজন এবং লালমনিরহাট, সুনামগগঞ্জ, সিলেট ও টাঙ্গাইলে একজন করে মোট আটজন মারা গেছেন । মোট ৯২টি উপজেলা বন্যা আক্রান্ত হয়েছে, বন্যা আক্রান্ত ইউনিয়নের সংখ্যা ৫৩৫টি বলেও জানান এনামুর রহমান।
যতটা মনে করা হয়েছিল এই বন্যা ততটা দীর্ঘস্থায়ী হবে না আশাবাদ ব্যক্ত করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এবারের বন্যা দীর্ঘস্থায়ী হবে না বলে আশা করা হচ্ছে। কারণ নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করেছে, যেসব নদীর পানি বাড়ছে সেগুলোর পানি আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কমতে শুরু করবে বলে পূর্বাভাস রয়েছে।
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের প্রতিবেদন তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি স্থিতিশীল রয়েছে। অপরদিকে যমুনা নদীর পানি বাড়ছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি কমতে শুরু করবে এবং যমুনা নদীর পানি স্থিতিশীল হবে। গঙ্গা-পদ্মা নদীর পানি বাড়ছে জানিয়ে এনামুর রহমান বলেন, আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত এই পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে। কুশিয়ারা ছাড়া উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আপার মেঘনার প্রধান নদীগুলোর পানি কমছে, যা আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় সিলেট, সুনামগঞ্জ ও কুড়িগ্রাম জেলার বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হতে পারে। অপরদিকে গাইবান্ধা, বগুড়া, জামালপুর, নাটোর ও নওগাঁ জেলার বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে পারে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরিয়তপুর, রাজবাড়ী ও ঢাকার নিম্নাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি অবনতি হতে পারে।
বেশি বন্যা আক্রান্ত ১২ জেলায় এক হাজার ৫৪৪টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে জানিয়ে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, সেখানে ৩০ হাজার ৭০৫ জন মানুষ এবং ৫৬ হাজার ৩১টি গবাদিপশু আশ্রয় নিয়েছে। ৫৯৬টি মেডিকেল টিম গঠন করা হলেও এর মধ্যে ১৯৭টি টিম কাজ করছে। আশ্রয়কেন্দ্রে আনসার, গ্রাম পুলিশ, স্বেচ্ছাসেবক ও এনজিও প্রতিনিধিরা কাজ করছে ।
আশ্রয়কেন্দ্র খোলা ১২ জেলায় রান্না করা খাবার দেয়া হচ্ছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই খাবার তৈরি ও বিতরণের কাজে সহায়তা করতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের অনুরোধ জানানো হয়েছে। তিনি বলেন, কোভিড-১৯ সংক্রমণের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে আশ্রয়কেন্দ্রে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সবাইকে মাস্ক ব্যবহারের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সব জেলায় ধান কাটা শেষ হওয়ায় বন্যায় ধানের ক্ষতি হয়নি । পাট, ডাল ও শাকসবজির ক্ষতি হয়েছে। আমন ধানের বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, কৃষি মন্ত্রণালয় উঁচু জায়গায় আমনের বীজতলা করে কৃষকদের বিনামূল্যে তা সরবরাহ করবে।
#
সেলিম/পাশা/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/২০১২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬০৭
দক্ষতা নিশ্চিত করতে ন্যাশনাল কোয়ালিফিকেশন ফ্রেমওয়ার্ক প্রণয়ন করা হবে
-- শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ১ শ্রাবণ (১৬ জুলাই) :
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বাংলাদেশে মাদ্রাসা শিক্ষা, টেকনিক্যাল শিক্ষা, ইংলিশ মিডিয়াম, কওমি ও সাধারণ শিক্ষা ধারা-সহ ভিন্ন ভিন্ন ধারার শিক্ষা ব্যবস্থা চালু রয়েছে। সাধারণ শিক্ষা আবার দুই ধারায় বিভক্ত। ইংলিশ ভার্সন ও বাংলা ভার্সন। শিক্ষার সব ধারাই কিছু আবশ্যিক দক্ষতা অর্জন করতে হয়। কিন্তু অনেক সময় লক্ষ্য করা যাচ্ছে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় এই আবশ্যিক দক্ষতা অর্জিত হচ্ছে না। সরকার আবশ্যিক দক্ষতা উন্নয়ন এবং সব ধারার শিক্ষা ব্যবস্থায় দক্ষতা নিশ্চিত ও যাচাইয়ের জন্য একটি ন্যাশনাল কোয়ালিফিকেশন ফ্রেমওয়ার্ক প্রণয়ন করতে যাচ্ছে।
তিনি আজ বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস ২০২০ উপলক্ষে ড্যাফোডিল পরিবার ও এটুআই এর যৌথ আয়োজনে কোভিড-১৯ এবং তার পরবর্তী সময়ের প্রতিযোগিতামূলক চ্যালেঞ্জসমূহ ‘মোকাবিলায় আমরা কি প্রস্তুত’ শীর্ষক এক অনলাইন আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
ড্যাফোডিল পরিবারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ নুরুজ্জামান এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মুনাজ আহমেদ নূর, এটুআই প্রকল্পের ফিউচার অভ্ ওয়ার্ক ল্যাবের প্রধান আসাদ উজ জামান, অ্যাকশন এইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর মিস ফারাহ কবির, প্রথম আলোর ইউথ প্রোগ্রামের প্রধান মুনীর হাসান প্রমুখ।
মন্ত্রী বলেন, আমরা শিক্ষার্থীর স্বপ্ন ও তার পড়াশোনার মধ্যে যোগসূত্র স্থাপনের জন্য কাজ করছি। আমরা শিক্ষা ব্যবস্থাকে এমনভাবে সাজাচ্ছি যার মাধ্যমে প্রত্যেক শিক্ষার্থী তার জীবন ও জীবিকার স্বপ্ন পূরণে সক্ষম হবে। পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় স্বপ্নও অর্জিত হবে। আমরা গতানুগতিক শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি, টেকনিক্যাল ও ভোকেশনাল শিক্ষার ওপরে খুব জোর দিচ্ছি। সবার জন্য অনার্স মাস্টার্স আর পিএইচডি ডিগ্রির প্রয়োজন নেই।
#
খায়ের/পাশা/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/২০০৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬০৬
কোরবানির পশুর হাটে ও কোরবানিকালীন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নিমিত্ত নির্দেশিকা
ঢাকা, ১ শ্রাবণ (১৬ জুলাই) :
হাট কমিটির জন্য নির্দেশনা :
ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য নির্দেশনা :
পশু কোরবানিকালীন নির্দেশনা :
#
সাইফুল/পাশা/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/১৯৩৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬০৫
এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিং বাস্তবায়নে আরো আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন
-- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১ শ্রাবণ (১৬ জুলাই) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিং (ইআরপি) বাস্তবায়নে আরো আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন। ইআরপি এমনভাবে করা দরকার যাতে সার্বিক অবস্থা সমন্বিত হয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য হাতের কাছে ড্যাশবোর্ডে পাওয়া যায়।
প্রতিমন্ত্রী আজ তাঁর বাসভবন থেকে ইআরপি সলিউশনের ওপর ভার্চুয়াল মিটিংয়ে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, প্রযুক্তির প্রয়োগ যত বাড়বে, কাজ তত সহজ হবে। দুর্নীতি কমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বাড়বে। গ্রাহক সেবা নিশ্চিত হবে। ইআরপি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি গ্রাহকদের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও দৃঢ় করবে।
মাইক্রোসফট, কাম্পিউটার সার্ভিস, টেকনো হেভেন ও টেকভিশনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিভাগ ইআরপি বাস্তবায়ন করছে। ইতোমধ্যে এইচ আর (হিউম্যান রিসোর্স),ফিক্সড অ্যাসেট, একাউন্টস এবং ফিন্যান্স সিস্টেম সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করে ডাটাবেজে সংযোজন করা হয়েছে। প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি, রিপোর্টিং, ভ্যারিয়েবল অ্যাসেট, ইনভেন্টরি ম্যানেজমেন্ট ইনকর্পোরেট করা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী এ সময় আরও বলেন, বিদ্যুৎ খাত দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সেবা খাত। ৯৭ ভাগ মানুষ এখন বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায়। এত বড় সেবা খাত সঠিকভাবে পরিচালনা করতে দ্রুত ডিজিটাল সেবা দিতে হবে। বিভাগের সব দপ্তর ও প্রতিষ্ঠান ইআরপি-এর আওতায় খুব দ্রুত আসা প্রয়োজন । ইআরপি সিস্টেম চালু হলে কেন্দ্রীয় ভাবেই সব মনিটর করা যাবে। গ্রাহকের সেবার মানও বৃদ্ধি পাবে।
ভার্চুয়াল এই সভায় এ সময় অন্যান্যের মাঝে বিদ্যুৎ সচিব ড. সুলতান আহমেদ, পিডিবির চেয়ারম্যান মোঃ বেলায়েত হোসেন, আরইবির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন (অবঃ) ও পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
#
আসলাম/পাশা/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/১৯১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৬০৪
জনপ্রশাসনের থেমে থাকার সুযোগ নেই
-- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১ শ্রাবণ (১৬ জুলাই) :
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেমে থাকার কোনো সুযোগ নেই।
আজ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বিভিন্ন দপ্তর, সংস্থা এবং বিভিন্ন অনুবিভাগের প্রধানদের সাথে ‘ভার্চুয়াল’ আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। তিনি বলেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সাথে প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের সম্পৃক্ততা রয়েছে। মন্ত্রণালয়সমূহ অনেক কাজেই এই মন্ত্রণালয়ের উপর নির্ভর করে। তাছাড়া করোনার সময়ে কিছু ক্ষেত্রে সীমিত পরিসরে কাজ হলেও আমাদেরকে অধিক সর্তকতা ও গতিশীলতার সাথে কাজ করতে হয়েছে। এই সংকটকালে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হয়েছে। জনপ্রশাসন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও গতিশীল মন্ত্রণালয়, তাই এই মন্ত্রণালয়ের থেমে থাকার কোনো সুযোগ নেই।
তিনি আরো বলেন, করোনা পরিস্থিতির মধ্যে আমরা নিজেদেরকে ‘ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম’ এর সাথে অভ্যস্ত করতে পেরেছি। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশের বাস্তবায়ন হয়েছে, ফলে আমরা এই সংকটকালে অনেক নিরাপদে থেকে কাজ করে যেতে পারছি। তিনি বাংলাদেশকে এই সক্ষমতার জায়গায় আনতে পেরেছিলেন বলেই আজ আমরা প্রতিকূলতার মাঝেও আমাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে পেরেছি। সারা বিশ্ব যখন একটি বিপর্যয়কর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তখন আমরা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রেখে অত্যন্ত সাবলীলভাবে কাজ করে যাচ্ছি।
প্রতিমন্ত্রী ভবিষ্যতে জনগণকে আরো দ্রুত ও কার্যকরভাবে সেবা প্রদানের জন্য ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় অর্থবহভাবে ও সক্রিয়তার সাথে সকলকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করার আহ্বান জানান।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব শেখ ইউসুফ হারুনের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের রেক্টর, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর, বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট (বিয়াম) এর মহাপরিচালক, মুদ্রণ ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, সরকারি যানবাহন অধিদপ্তরের পরিবহন কমিশনার, সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের পরিচালক, মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন অনুবিভাগের প্রধানগণ-সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
#
শিবলী/পাশা/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/১৮৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৬০৩
বাসসের পরিচালনা বোর্ড গঠন, অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিক চেয়ারম্যান
ঢাকা, ১ শ্রাবণ (১৬ জুলাই) :
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে চেয়ারম্যান করে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) ১৩ সদস্যের পরিচালনা বোর্ড গঠন করা হয়েছে। বুধবার তথ্য মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে।
পরিচালনা বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন- তথ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব (প্রেস), অর্থ বিভাগ, জননিরাপত্তা বিভাগ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অন্যূন যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার একজন করে প্রতিনিধি, তথ্য অধিদফতরের প্রধান তথ্য অফিসার, বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক, দৈনিক জনকণ্ঠের সম্পাদক আতিকউল্লাহ খান মাসুদ, দৈনিক সংবাদের সম্পাদক আলতামাশ কবির, চট্টগ্রামের দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক, ৭১ মিডিয়া লিমিটেডের (৭১ টিভি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল হক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আইসিটি বিষয়ে দক্ষতাসম্পন্ন যুগ্ম সচিব পমর্যাদার একজন প্রতিনিধি ও বাসসের সিটি এডিটর মধুসূদন মন্ডল।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, 'সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা আইন, ২০১৮ এর ৭ ও ৮ ধারা অনুযায়ী ৩ বছর মেয়াদে এ বোর্ড গঠন করা হলো। পরিচালনা বোর্ড বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা আইন, ২০১৮ এর ৬ ধারার বিধান অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবে। এই আদেশ প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ থেকে কার্যকর হবে।'
#
আকরাম/পাশা/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/১৮৪৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৬০২
শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করে এই দিন গণতন্ত্রকেই বন্দি করা হয়েছিল
-- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১ শ্রাবণ (১৬ জুলাই) :
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘২০০৭ সালের এই দিনে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করার মধ্যদিয়ে প্রকৃতপক্ষে গণতন্ত্রকেই বন্দি করা হয়েছিল। সে কারণে ১৬ জুলাই শুধু জননেত্রী শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস নয়, গণতন্ত্রেরও বন্দি দিবস।’
আজ সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস উপলক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে একথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গণতন্ত্রের মানসকন্যা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অগ্নিবীণা, যার ধমনিতে বঙ্গবন্ধুর রক্তস্রোতে প্রবহমান, যার কন্ঠে বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠ প্রতিধ্বনিত হয় এবং সংকটে-সংগ্রামে যিনি অবিচল-অনির্বাণ, আমাদের প্রিয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে এইদিনে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নানা অনিয়মের প্রতিবাদ করায়। পিতার অপরাধে নাবালিকা কন্যাকে গ্রেফতার, স্বামীর অপরাধে অসুস্থ স্ত্রীকে গ্রেফতার - তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের এ ধরণের কাজগুলোর যখন কেউ প্রতিবাদ করছিল না, আমাদের আপোষহীন জননেত্রী শেখ হাসিনা সেদিন প্রতিবাদ করেছিলেন। প্রকৃতপক্ষে অন্যায়, অবিচারের বিরুদ্ধে কণ্ঠরোধ করার জন্য, গণতন্ত্রকে বন্দি করার জন্যই সেদিন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।’
কিন্তু সেদিন যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা অনুভব করতে বাধ্য হয়েছে যে, মুক্ত শেখ হাসিনার চেয়েও বন্দি শেখ হাসিনা অনেক বেশি শক্তিশালী বর্ণনা করে ড. হাছান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষ সেদিন প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে এবং সেই প্রতিবাদ-প্রতিরোধের মুখে শেখ হাসিনাকে মুক্তি দ