তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬২
মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
উখিয়া (কক্সবাজার), ২ মাঘ (১৫ জানুয়ারি) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস থেকে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।
উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ১৪ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ৩৫ ট্রাকের মাধ্যমে ৬৯ মেট্রিক টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ৫ হাজার ৩ শত ২০ প্যাকেট শুকনো খাবার, ২ হাজার ১ শত ৩৫ প্যাকেট শিশু খাদ্য, ৪ হাজার ৪ শত ৬২ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী এবং ২ হাজার ৪ শত পিস পোশাক। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।
কক্সবাজার জেলা ত্রাণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ পর্যন্ত কক্সবাজারের ৪টি খাদ্য গুদামে প্রাপ্তি ও প্রদানের পর ২ হাজার ৮ শত ১৬ মেট্রিক টন চাল, ৬৪ মেট্রিক টন ডাল, ৮৭ হাজার ৯ শত ৬৯ লিটার তেল, ৪১ মেট্রিক টন লবণ, ৫০ মেট্রিক টন চিনি, ২ হাজার ২ শত ৮ কেজি আটা, ৫২ হাজার ৪ শত ৭০ কেজি গুঁড়োদুধ, ৭ হাজার ২ শত পিস ও ৪৯ বান্ডেল কম্বল, ৫১১টি তাঁবু ও ত্রিপল মজুত রয়েছে।
জেলা প্রশাসক, কক্সবাজার এবং ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা কর্তৃক যৌথভাবে পরিচালিত ‘অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকদের মানবিক সহায়তা’ নামক সোনালী ব্যাংক, কক্সবাজার শাখার চলতি হিসাব নং ৩৩০২৪৬২৫ এ আজ পর্যন্ত ৪ কোটি ৯৮ লাখ ১১ হাজার ৩ শত ৯ টাকা জমা রয়েছে।
#
সাইফুল/ফারহানা/মোশারফ/রেজাউল/২০১৮/১৮৫২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬১
মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে
উখিয়া (কক্সবাজার), ২ মাঘ (১৫ জানুয়ারি) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৬টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
আজ কুতুপালং -১ ক্যা¤েপ ৬ শত ৭৪ জন পুরুষ, ৬ শত ৪৬ জন নারী মিলে ১ হাজার ৩ শত ২০ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ৮ শত ৭৯ জন পুরুষ, ১ হাজার ২ শত ৪৭ জন নারী মিলে ২ হাজার ১ শত ২৬ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৯১ জন পুরুষ, ১ শত ৩১ জন নারী মিলে ২ শত ২২ জন, থাইংখালী-১ ক্যাম্পে ১ শত ৩৬ জন পুরুষ, ১ শত ৬৩ জন নারী মিলে ২ শত ৯৯ জন, থাইংখালী-২ ক্যাম্পে ২ শত ২৬ জন পুরুষ, ২ শত ২৩ জন নারী মিলে ৪ শত ৪৯ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ২৯ জন পুরুষ, ৯ শত ৮২ জন নারী মিলে ২ হাজার ১১ জন এবং পুরোদিনে ৬টি কেন্দ্রে মোট ৬ হাজার ৪ শত ২৭ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৯ লাখ ৯৯ হাজার ১ শত ১১ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।
সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক আজ পর্যন্ত ৩৬ হাজার ৩ শত ৭৩ জন এতিম শিশু শনাক্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১৭ হাজার ৩ শত ৯৫ জন ছেলে এবং ১৮ হাজার ৯ শত ৭৮ জন মেয়ে। বাবা-মা কেউ নেই এমন এতিম শিশুর সংখ্যা ৭ হাজার ৭ শত ৭১ জন।
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিক সংখ্যা ৬ লাখ ৭৩ হাজার ৪ শত জন। অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে। ২৫ আগস্ট ২০১৭ এর পূর্বে আগত মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ২ লাখ ৪ হাজার ৬০ জন।
#
সাইফুল/ফারহানা/মোশারফ/রেজাউল/২০১৮/১৮৫৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬০
পরিকল্পনামন্ত্রীর সাথে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টরের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ২ মাঘ (১৫ জানুয়ারি) :
পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সঙ্গে আজ পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে তাঁর দপ্তরে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন পরকাশ সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তারা পারস্পরিক স¦ার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে মতবিনিময় করেন এবং বাংলাদেশে এডিবির চলমান প্রকল্পগুলো নিয়ে আলোচনা করেন। এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দ্রুত অগ্রগতির প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশে এডিবির কার্যক্রম আরো সম্প্রসারণ করা হবে বলে উল্লেখ করেন।
মনমোহন পরকাশ বলেন, আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি এডিবির প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ সফর করবেন। এডিবির প্রেসিডেন্ট বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাফল্য কিভাবে পৃথিবীর অন্যান্য দেশে প্রয়োগ করা যায় সে বিষয়ে জানতে আগ্রহী। আলোচনাকালে পরিকল্পনা মন্ত্রী বাংলাদেশে বিভিন্ন উন্নয়নক্ষেত্রে এডিবির সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং এ সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
পরিকল্পনা মন্ত্রী বাংলাদেশে চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মসূচি এবং দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক সূচকের সার্বিক চিত্র তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে চলমান অগ্রগতির ধারা অব্যাহত থাকলে খুব দ্রুত বাংলাদেশ বিশ্ব অর্থনীতিতে দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
মন্ত্রী বাংলাদেশের অব্যাহত অগ্রগতিতে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সহযোগিতার প্রশংসা করেন এবং আগামী দিনগুলোতে এডিবি অধিকতর সহযোগিতায় এগিয়ে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
#
গাজী তৌহিদুল/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৯০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫৮
এনসিটিবিতে ম্যুরাল উদ্বোধনে শিক্ষামন্ত্রী
বঙ্গবন্ধুর ভাষণ থেকে মানুষ প্রেরণা লাভ করবে
ঢাকা, ২ মাঘ (১৫ জানুয়ারি) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আজ রাজধানীর মতিঝিলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কার্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের ম্যুরাল চিত্র উদ্বোধন করেন। এনসিটিবি ভবনের নীচতলায় দেয়ালে এ ম্যুরাল স্থাপিত হয়েছে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে বঙ্গবন্ধু এ দেশের মানুষের আশা-আকাক্সক্ষা, সংগ্রাম ও ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন। এ ভাষণ সমগ্র জাতিকে প্রেরণা যুগিয়েছে। এটিই ছিল স্বাধীনতার প্রকৃত ঘোষণা। তিনি বলেন, এটি কোনো লিখিত ভাষণ ছিল না। এটি এমন একটি অনন্যসাধারণ ভাষণ, যা বর্তমানে ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। ভবিষ্যতেও মানুষ এ থেকে প্রেরণা লাভ করবে। আমাদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক মুক্তির চেতনায় এ ভাষণ যুগ যুগ ধরে প্রেরণা যোগাবে।
মন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকেই শিক্ষা মন্ত্রণালয় বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা করে আসছিল। এ নিরন্তর চেষ্টার ফলে গতবছরের ৩০ অক্টোবর ইউনেস্কোর ৩৯তম সাধারণ সম্মেলনে এ ভাষণ ইউনেস্কোর ‘মেমোরি অভ্ দ্য ওয়ার্ল্ড’ রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্ত হয়।
শিক্ষামন্ত্রী ম্যুরাল স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করায় এনসিটিবি কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন, এনসিটিবি’র চেয়ারম্যান প্রফেসর নারায়ণ চন্দ্র সাহা এবং সদস্য ড. মিয়া ইনামুল হক সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, এনসিটিবি’র আর্টিস্ট কাম ডিজাইনার সুদর্শন বাছার এ ম্যুরাল নির্মাণে শিল্পী হিসেবে কাজ করেন।
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫৯
তাজাম্মুল হোসেন খানের মৃত্যুতে শিক্ষামন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ২ মাঘ (১৫ জানুয়ারি) :
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব ও মন্ত্রীর একান্ত সচিব নাজমুল হক খানের পিতা বিশিষ্ট আইনজীবী মোঃ তাজাম্মুল হোসেন খানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
আজ এক শোকবার্তায় শিক্ষামন্ত্রী মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান। আজ সকালে মৃত্যু সংবাদ শোনার পর শিক্ষামন্ত্রী হাসপাতালে যান এবং বিকালে মরহুমের নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, তাজাম্মুল হোসেন আজ রাজধানীর হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে বার্ধক্যজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর।
#
আফরাজুর/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৮৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫৭
--- প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি বলেন, বাংলাদেশি কর্মীরা খুবই আন্তরিক ও পরিশ্রমী। তারা অল্পসময়ে যে কোন দেশের ভাষা রপ্ত করতে পারে। তিনি আজ মরিশাসে সেদেশের শ্রম, শিল্প সম্পর্ক, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ বিষয়ক মন্ত্রী হন শোদেশ সাতকাম ক্যালিসুর্ন (ঐড়হ ঝড়ড়ফবংয ঝধঃশধস ঈধষষরপযঁৎহ) এর সাথে তাঁর সভাকক্ষে এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে মন্ত্রী আরো বলেন, আমাদের পর্যাপ্ত সংখ্যক দক্ষ ও আধাদক্ষ কর্মী রয়েছে, সেদেশের চাহিদা অনুযায়ী অল্পসময়ের মধ্যে কর্মী প্রেরণ করা সম্ভব। ২০১৭ সালে বাংলাদেশ থেকে ১০ লাখের অধিক কর্মী বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মসংস্থান লাভ করেছে।
মন্ত্রী এসময় বাংলাদেশ থেকে অধিকহারে কর্মী নেওয়ার জন্য মরিশাসের শ্রম, শিল্প সম্পর্ক, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ বিষয়ক মন্ত্রীকে আহ্বান জানান। বৈঠকে বাংলাদেশ থেকে কর্মী প্রেরণ, কর্মীদের সুরক্ষা ও কল্যাণ নিশ্চিতকল্পে বিস্তারিত আলোচন হয়। বৈঠকে বাংলাদেশ ও মরিশাসের মধ্যে কর্মী প্রেরণ বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের জন্য উভয়দেশ সম্মত হয়। খুব দ্রুত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর বাস্তবায়নের মাধ্যমে কর্মী প্রেরণের বিষয়ে যেসকল প্রতিবন্ধকতা রয়েছে তা দূর হবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত হয়।
বাংলাদেশের কর্মীরা কাজের প্রতি খুবই আন্তরিক উল্লেখ করে মরিশাসের মন্ত্রী বলেন, আমরা অধিকহারে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিতে আগ্রহী। মরিশাসের শ্রমমন্ত্রী আরো বলেন, বর্তমানে মরিশাসে বাংলাদেশের কর্মী সবচেয়ে বেশি ।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব ও মন্ত্রীর একান্ত সচিব মুঃ মোহসিন চৌধুরী, উপসচিব মোঃ যাহিদ হোসেন, মরিশাসে অবস্থিত শ্রম কল্যাণ উইং এর প্রথম সচিব মোঃ অহিদুল ইসলাম ও মরিশাসস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের দ্বিতীয় সচিব বিদুশ চন্দ্র বর্মণ এবং মরিশাসের পক্ষে সেদেশের শ্রম, শিল্প সম্পর্ক, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী সচিব রাম প্রকাশ নওবুথ (জধস চৎধশধংয ঘড়নিঁঃয) বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
আগামীকাল মরিশাসের রাষ্ট্রপতির সাথে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রীর এক সৌজন্য সাক্ষাতের কথা রয়েছে। প্রতিনিধিদল ১৪ থেকে ২০ জানুয়ারি মরিশাস ও সেশেলস দ্বীপপুঞ্জ সফরের উদ্দেশে বর্তমানে মরিশাসে অবস্থান করছে।