Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১st মার্চ ২০১৭

তথ্যবিবরণী ১ মার্চ ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৬৩০

আগামী বছরে স্বপ্ননগরের ফ্ল্যাট হস্তান্তর করা হবে
                        --- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী

ঢাকা, ১৭ ফাল্গুন (১ মার্চ) :
ঢাকার মিরপুরে নির্মাণাধীন স্বপ্ননগর এপার্টমেন্ট প্রকল্পের ফ্ল্যাট আগামী বছর হস্তান্তর করা হবে। এ জন্য জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ এবং সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানগুলোকে দ্রুত কাজ শেষ করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। একইসাথে কাজের গুণগত মানের বিষয়ে সজাগ থাকারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন মিরপুর ৯ নম্বর সেকশনে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ নির্মাণাধীন ‘স্বপ্ননগর’ এপার্টমেন্ট প্রকল্প পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন। এ সময়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য ইলিয়াস উদ্দিন সরকার, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান খন্দকার আখতারুজ্জামানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ স্বপ্ননগর আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ প্রকল্পে ১০টি বহুতল ভবনে ৮৭৮ বর্গফুট, ১৩৩৮ বর্গফুট ও ১৫৪৫ বর্গফুট আয়তনের মোট ১০৪০টি ফ্ল্যাট নির্মাণ করছে। কাজের অগ্রগতি ও গুণগতমান দেখে মন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করেন।
এ সময়ে মন্ত্রী স্বপ্ননগরের দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজও দ্রুত শুরু করার তাগিদ দেন। একই এলাকায় দ্বিতীয় পর্যায়ে আরো ১৫৬০টি ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হচ্ছে। এ সময়ে জানানো হয়, মিরপুর এলাকায় ১৬৮ একর জমিতে সরকার প্রায় ১৫ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণ করবে। এ এলাকাকে একটি পরিকল্পিত আবাসিক এলাকা হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। এসব আবাসিক এলাকার বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য নিজস্ব ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টও স্থাপন করা হচ্ছে। সার্বিকভাবে এ আবসিক এলাকা একটি পরিবেশবান্ধব এলাকা হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে।
#
কিবরিয়া/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২০০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৬২৯

অটিজম বিষয়ক কর্মশালায় শিড়্গামন্ত্রী
প্রতিবন্ধী শিশুদের সমান অধিকার ও সুযোগ দিতে হবে

ঢাকা, ১৭ ফাল্গুন (১ মার্চ) :

    শিড়্গামন্ত্রী নুরম্নল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, জাতীয় শিড়্গানীতি-২০১০ এ সকল শিশুর সমান অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদেরকেও সমান অধিকার ও সুযোগ দিতে হবে। তাকে এমন শিড়্গা বা দড়্গতা দিতে হবে, যাতে তার সীমাবদ্ধতার মাঝেও সে স্বাবলম্বী হতে পারে, নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে।
    
    তিনি আজ ঢাকায় সেগুনবাগিচার আনত্মর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘অটিজম ও এনডিডি শিড়্গার্থীদের শিড়্গার মূলধারায় একীভূতকরণ বিষয়ক নীতিমালার রূপরেখা প্রণয়ন’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

    মন্ত্রী বলেন, স্বাভাবিক সনত্মানের মতোই সমান সুযোগ, যত্ন ও স্নেহ-মমতা দিয়ে প্রতিবন্ধী ও বিশেষ শিশুদের বড় করতে হবে। এড়্গেত্রে রাষ্ট্র ও সরকার সহায়কের ভুমিকা পালন করবে। এ বিষয়ে একটি একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হবে। তিনি বলেন, তাদের অধিকারের বিষয়ে সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাতে হবে। প্রতিবন্ধীদের  করম্নণার দৃষ্টিতে নয়, বরং তাদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে গড়ে তুলতে হবে। এড়্গেত্রে তিনি সংশিস্নষ্টদের বাসত্মবসম্মত উদ্যোগ নিয়ে কাজ শুরম্ন করার আহ্বান জানান।

    কর্মশালায় আলোচকদের সুপারিশের ভিত্তিতে অটিজম ও এনডিডি শিড়্গার্থীদের শিড়্গার মূলধারায় একীভূতকরণ বিষয়ক নীতিমালার একটি প্রসত্মাবিত রূপরেখা এবং বাসত্মবায়নের কৌশল উপস'াপন করেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজএবিলিটিজ  প্রোটেকশন ট্রাস্টের চেয়ারপারসন প্রফেসর ডা. মো. গোলাম রব্বানী। মাধ্যমিক ও উচ্চশিড়্গা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. এস এম ওয়াহিদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চশিড়্গা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন এবং ‘ন্যাশন্যাল একাডেমি ফর অটিজম এন্ড নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজএবিলিটিজ (ঘঅঅঘউ)' প্রকল্প পরিচালক প্রফেসর সালমা বেগম বক্তৃতা করেন।

    কর্মশালায় প্রসত্মাবিত নীতিমালার বিষয়ে বিভিন্ন সুপারিশ নিয়ে আলোচনা হয়। অটিজম ও এনডিডি শিড়্গার্থীদের শিড়্গার অধিকার বিষয়ে সচেতন করা, প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিত করা, অবকাঠামোগত ও সামাজিক পরিবেশ উপযোগী করা, উপযোগী পাঠ্যক্রম ও পাঠ্যসূচী তৈরি, উপযোগী শিড়্গাদান ও মূল্যায়ন পদ্ধতিসহ নীতিমালার  বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।

#

আফরাজ/মাহমুদ/আলী/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৯১০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৬২৮

ক্লাউডভিত্তিক মেডিকেল অ্যাপ ‘বিডিইএমআর’ স্বাস'্যসেবায় নতুন যুগের সূচনা
                                                                     -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৭ ফাল্গুন (১ মার্চ) :

    উন্মুক্ত হলো ক্লাউডভিত্তিক মেডিকেল রেকর্ডের চারটি অ্যাপ। ‘বিডিইএমআর’ নামক এই অ্যাপগুলো চালু করায় দেশে স্বাস'্যসেবায় নতুন যুগের সূচনা হলো, বলেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।

    আজ রাজধানীতে ঢাকা ক্লাবের স্যামসন এইচ লাউঞ্জে বাংলাদেশ ইলেক্ট্রনিক মেডিকেল রেকর্ডস (বিডিইএমআর) এর উদ্যোগে ডা. অসিত বর্ধন উদ্ভাবিত মেডিকেল রেকর্ডের চারটি অ্যাপ উন্মুক্তকরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।

    তথ্যমন্ত্রীর উদ্বোধনের সাথে সাথে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরম্নল হাসান খান ‘বিডিইএমআর ডক্টর অ্যাপ’, বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের মহাসচিব ডা. এহতেশামুল হক চৌধুরী ‘বিডিইএমআর ক্লিনিক অ্যাপ’, ইউরোলজি  বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মো. আবদুস সালাম ‘বিডিইএমআর পেশেন্ট অ্যাপ’, বাংলাদেশ সোসাইটি অভ্‌ এনেসে'শিওলজিস্টস এর সভাপতি অধ্যাপক ডা. মাকসুদুল আলম ‘বিডিইএমআর এনেসমন অ্যাপ’ উদ্বোধন করেন।

    অ্যাপগুলোর নির্মাতা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রিধারী ও বর্তমানে কানাডার ভ্যাংকুভারে ল্যাংলি মেমোরিয়াল হাসপাতালের কনসালটেন্ট এনেসে'শিওলজিস্টস ডা. অসিত বর্ধনকে এসময় তথ্যমন্ত্রী উষ্ণ অভিনন্দন জানান।

    তথ্যমন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশের যে জয়যাত্রা শুরম্ন হয়েছিল, চিকিৎসক, রোগী, হাসপাতাল বা ক্লিনিক এবং এনেসে'শিওলজি’র এ অ্যাপগুলোর সহজলভ্যতা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিনামূল্যে অ্যাপ ব্যবহারের সুযোগ সেই জয়যাত্রাকে আরেক ধাপ এগিয়ে নিল। মেডিকেল অ্যাপগুলো দেশের মানুষকে সহজে স্বাস'্যসেবা পেতে সাহায্য করবে।
    
#

আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৬২৭

হংকং বাণিজ্যমন্ত্রী-তোফায়েল বৈঠক
বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও ব্যবসায়ীদের ভিসা জটিলতা দূর করতে বাণিজ্যমন্ত্রীর আহ্বান

হংকং, ১ মার্চ :
হংকং সফররত বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে হংকং ও চীনের ব্যবসায়ীগণ লাভবান হবেন। বাংলাদেশের ইপিজেডে হংকংয়ের ২৭টি প্রতিষ্ঠানে প্রায় আধা বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ রয়েছে। সেখানে তারা লাভজনক ব্যবসা করছে। সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ আইন করে সংরক্ষণ করেছেন। কোন বিনিয়োগকারী চলে যেতে চাইলে শতভাগ মূলধন ফিরিয়ে নিতে পারবেন। বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করতে সরকার প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। তবে এর পাশাপাশি বাংলাদেশি পর্যটক ও ব্যবসায়ীদের হংকং যেতে ভিসা সংক্রান্ত জটিলতা রয়েছে, এ সমস্যা দূর করা প্রয়োজন।
তিনি আজ হংকংয়ের সেক্রেটারি অভ্ কমার্স (বাণিজ্যমন্ত্রী) এন্ড ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট গ্রীগরি সো কাম-লিয়াং (এৎবমড়ৎু ঝড় কধস-ষবঁহম)-এর সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এ সব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, হংকংয়ের সাথে বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়িক সম্পর্ক রয়েছে। বর্তমানে দু’দেশের মধ্যে প্রায় এক বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি ব্যবসা হচ্ছে। হংকংয়ের বাজারে বাংলাদেশের ঔষধ, চামড়া, নিটওয়্যার, ওভেন, কটন ও সামুদ্রিক মাছের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। ভিসা ও বাণিজ্য সমস্যা দূর করা হলে হংকংয়ের বাজারে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি বাড়বে। 
পরে মন্ত্রী হংকংয়ের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং লিএন্ড জুং (খরধহফ ঢঁহম) নামক প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার ড. ভিকটরি জুং  (উৎ. ঠরপঃড়ৎু ঢঁহম) -এর নেতৃত্বে একটি বিনিয়োগকারী ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সাথে মতবিনিময় করেন। এ সময় মন্ত্রী বাংলাদেশে বিনিয়োগের পরিবেশ,  বিনিয়োগবান্ধব নীতি, প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধাগুলো তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। 
#
লতিফ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৬২৬

আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে খাদ্য ব্যবস্থাপনাকে ঢেলে সাজানো হবে
                                                         --- খাদ্যমন্ত্রী  

ঢাকা, ১৭ ফাল্গুন (১ মার্চ) :
খাদ্যমন্ত্রী মোঃ কামরুল ইসলাম বলেছেন, আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে খাদ্য ব্যবস্থাপনাকে ঢেলে সাজানো হবে। বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল পথে চলছে। তাই খাদ্য ব্যাবস্থাপনাকে ডিজিটালাইজড করে অনলাইনের আওতায় আনা হবে।
 আজ রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে খাদ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘ফুড স্টক এন্ড মার্কেট মনিটরিং সিস্টেম-মডার্ন ফুড স্টোরেজ ফ্যাসিলিটিজ প্রোজেক্ট’ বিষয়ক এক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
অনলাইন মনিটরিংয়ের মাধ্যমে দেশের সব স্তরের খাদ্য ব্যবস্থাপনাকে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। এতে সারা দেশের খাদ্য গুদামের সর্বশেষ কী অবস্থা, কী পরিমাণ খাদ্যশস্য মজুত আছে তা জানা যাবে। প্রতিদিনের স্টক সম্পর্কেও জানা যাবে। ফলে কেউ কৃত্রিম খাদ্য সংকট তৈরি করতে পারবে না।
তিনি আরো বলেন, ৮টি আধুনিক সাইলোর পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় যাতে খাদ্য সংরক্ষণ করা যায় তার জন্য ৫ লাখ গৃহস্থালী সাইলো তৈরি করা হচ্ছে। প্রতিটি সাইলোতে  ৬০ কেজি করে খাদ্য সংরক্ষণ করা যাবে। এর ফলে দুর্যোগের সময় ঐ সমস্ত এলাকায় পর্যাপ্ত খাদ্য পাওয়া যাবে। 
খাদ্য সচিব কায়কোবাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বদরুল হাসান, প্রোজেক্ট পরিচালক গাজিউর রহমান, বিশ্ব ব্যাংকের টাস্ক টিম লিডার ম্যানিভেল সিনি এবং খাদ্য মন্ত্রণালয় ও খাদ্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
#
সুমন/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৬২৫

বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফাইনাল আগামীকাল

ঢাকা, ১৭ ফাল্গুন (১ মার্চ) : 
    বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬ এবং বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬ এর ফাইনাল খেলা আগামীকাল বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। 
    বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ টুর্নামেন্টে চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলার পেকুয়া উপজেলার টেটং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সিলেট বিভাগের সিলেট জেলার জৈন্তাপুর উপজেলার কামরাঙ্গী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব গোল্ডকাপ টুর্নামেন্টে রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী জেলার চারঘাট উপজেলার বড়বাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও রংপুর বিভাগের লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলার টেপুরগাড়ি বিকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হবে। 
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে খেলা উপভোগ করবেন এবং বিজয়ী ও বিজিত দলের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করবেন। খেলায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান।
#
রবীন্দ্রনাথ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                             নম্বর : ৬২৪

দেশের উন্নয়নে সর্বাত্মক চেষ্টা করুন
                            -শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ১৭ ফাল্গুন (১ মার্চ ):
    সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কার্যক্রমকে বেগবান করার জন্য দেশের সকল প্রযুক্তি ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে আন্তরিক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ । তিনি বলেন, প্রযুক্তির দ্রুত সম্প্রসারণ বৈপ্লবিকভাবে বিশ্বায়নে অভূতপূর্ব পরিবর্তন এনেছে। ভিশন-২০২১ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশের সামগ্রিক কারিগরি দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য নিরলসভাবে কাজ করতে হবে। তিনি দেশপ্রেম, সততা ও আন্তরিকতা দিয়ে দেশের উন্নয়নের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করার আহ্বান জানান। 
    মন্ত্রী আজ ঢাকায় মিরপুর সেনানিবাসে মিলিটারি ইনস্টিটিউট অভ্ সাইন্স এন্ড টেকনোলজি  (এমআইএসটি)-তে প্রতিষ্ঠানটির ১৫তম গ্রাজুয়েশন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ আহ্বান জানান। 
    নবীন গ্রাজুয়েটদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, তোমাদের প্রচেষ্টা এবং কর্মক্ষেত্রের সাফল্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য পাথেয় হয়ে থাকবে। সার্বক্ষণিক জ্ঞানচর্চার মাধ্যমে আত্মশুদ্ধির অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য তিনি ছাত্রছাত্রীদের দায়িত্বশীল নাগরিক হওয়ার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।
    শিক্ষার গুণগত মান বজায় রাখায় এমআইএসটি কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়ে মন্ত্রী এ প্রতিষ্ঠানকে একটি রোল মডেল হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি ছাত্রছাত্রীদেরকে দক্ষ, বিবেকবান ও দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন করে গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
    অনুষ্ঠানে এমআইএসটি’র কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল মো. আবুল খায়ের বক্তৃতা করেন। সামরিক-বেসামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
    অনুষ্ঠানে ৩শত ৬ জন শিক্ষার্থীকে বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি প্রদান করা হয়। মন্ত্রী কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের মাঝে সনদ ও মেডেল বিতরণ করেন।

#

আফরাজুর/দীপংকর/শহিদুল/রেজ্জাকুল/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৪৩৫ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                 Number :  623

Bangladesh and the Russian Federation Signed Agreement

Dhaka,   1 March 2017 :

             Bangladesh and the Russian Federation has today signed an agreement on the establishment of the intergovernmental commission on trade, economic, scientific and technical cooperation at the Ministry of Foreign Affairs.

            Deputy Minister for Economic Development of the Russian Federation, Mr. Alexey Gruzdev signed the agreement from the Russian side. State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam MP signed the agreement on behalf of the Government of Bangladesh. Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali and the Russian Ambassador to Bangladesh Alexander I. Ignatov and other senior officials of the Ministry were present.

            The agreement is signed with an aim to promote the development of broad-based cooperation in a variety of areas, including trade, economy, science and technology. The Intergovernmental Commission will identify the main directions for trade, economic, scientific and technical cooperation and its priority areas of the two countries. It will assist the organizations and business communities of the two countries in the development and diversification of mutual bilateral relations. It will also analyze the status of trade, economic, scientific and technical cooperation, defines its most prospective directions, particularly in areas of agriculture, energy and power, education. The Commission may identify other directions of cooperation, such as information and communication technologies, innovations, knowledge sharing and other areas.

            Both parties will appoint Co-Chairs, with deputies and executive secretaries to carry out the Commission’s work.

#

Khaleda/Dipankar/Rezzakul/Shamim/2017/1345  hours


তথ্যবিবরণী                                              নম্বর : ৬২২
বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১৬ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ১৭ ফাল্গুন (১ মার্চ):
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২ মার্চ ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১৬’ ও ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১৬’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
    “প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১৬’ ও ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১৬’ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। আমি  টুর্নামেন্ট দু’টিতে অংশগ্রহণকারী দলসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে অভিনন্দন জানাই। 
    শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য প্রয়োজন সুস্থ দেহ ও সজীব মন। এজন্য খেলাধুলা ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার কোনো বিকল্প নেই। এছাড়া ক্রীড়া প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিশুর নেতৃত্বের বিকাশ ঘটে।
    সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের স্মরণে আয়োজিত ফুটবল টুর্নামেন্ট খেলাধুলার জগতে সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার নামে উৎসর্গীকৃত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিপুল সংখ্যক ছেলেমেয়ের অংশগ্রহণে এ ফুটবল টুর্নামেন্ট বিশ্বে বিরল। উৎসবমুখর এ টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবল অঙ্গনে জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে। এ টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের মাধ্যমে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা জাতির পিতা এবং বঙ্গমাতার জীবন ও কর্ম সম্পর্কে আরো বেশি অবহিত হওয়ার সুযোগ পাবে। তাদের জীবনাদর্শ অনুসরণ করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীগণ লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করে নিজেদের আত্মপ্রত্যয়ী করে গড়ে তুলেবে। তাদের মধ্যে সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার মনোভাব তৈরি হবে। এ টুর্নামেন্টের মধ্য দিয়ে আগামী দিনের প্রতিভাবান ফুটবলার উঠে আসবে। 
    ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১৬’ ও ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১৬’ উপলক্ষে স্মরণিকা প্রকাশের উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই।
     দেশ ও মানুষের জন্য বঙ্গবন্ধু এবং বঙ্গমাতার ভালবাসা ও আত্মত্যাগের আদর্শে আগামী প্রজন্মের চরিত্র গঠনে এ টুর্নামেন্ট বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস। বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট মেয়েদেরকে জীবন যুদ্ধে জয়ী হতে প্রেরণা জোগাবে। নারী-পুুরুষের বৈষম্য দূর করতে ভূমিকা রাখবে- এ আমার প্রত্যাশা।
    আমি ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১৬’ ও ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১৬’ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
                                                     জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
                                                                           বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#
ইমরুল/দীপংকর/শহিদ/জসীম/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১০৪০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৬২১

বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী  
ঢাকা, ১৭ ফাল্গুন (১ মার্চ) :  
    রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২ মার্চ বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬ ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
    “স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব স্মরণে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬ ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬ অনুষ্ঠিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ টুর্নামেন্ট দু’টিতে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।      
    শিশু-কিশোর শিক্ষার্থীদের মানস গঠনে শিক্ষার পাশাপাশি খেলাধুলা ও সংস্কৃতি চর্চার বিকল্প নেই। একটি অসাম্প্রদায়িক সাংস্কৃতিক চেতনায় উদ্দীপ্ত শিক্ষিত সমাজ গঠনে খেলাধুলাকে সমান গুরুত্ব দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার চিন্তা-চেতনাকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে তাঁদের নামে প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট চালুকরণ একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। এর মাধ্যমে আমাদের স্বাধিকার, মহান স্বাধীনতা ও মুক্তি সংগ্রামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সহধর্মিণীর অবদান সম্পর্কে তরুণ প্রজন্ম জানতে পারবে এবং তাঁদের আদর্শ সবার মধ্যে ছড়িয়ে পড়বে।
    খেলাধুলা কোমলমতি শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের পাশাপাশি খেলোয়াড়সুলভ মনোভাব তৈরির দ্বার উন্মুক্ত করে দেয়। টুর্নামেন্টের মাধ্যমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেশপ্রেম, শৃঙ্খলা, ভ্রাতৃত্ব, উদারতা ও নেতৃত্বের গুণাবলি অর্জিত হবে, তৈরি হবে জয় ও পরাজয় সহজে মেনে নেয়ার দুর্লভ মানসিকতা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে আজকের শিশু-কিশোররা আগামীতে স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ায় অবদান রাখবে। এ টুর্নামেন্ট থেকে বেরিয়ে আসবে এক ঝাঁক উদীয়মান ফুটবলার, যারা ফুটবলকে এগিয়ে নেবে সোনালী ভবিষ্যতের দিকে, এ আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
    আমি বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬ ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬  এর সাফল্য কামনা করি।     
    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।” 
#

আজাদ/দীপংকর/শহিদ/জসীম/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১০৪২ ঘণ্টা 

Todays handout (7).docx