Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ জুন ২০২০

তথ্যবিবরণী ২৬ জুন ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২২৯৪

 

বিএনপি গুজব ও বিদ্বেষ সৃষ্টিকারীদের পক্ষ নিচ্ছে

                                          -- তথ্যমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন) :

 

          তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, মির্জা ফখরুল সাহেবের কথায় মনে হয়, বিএনপি গুজব ও বিদ্বেষ সৃষ্টিকারীদের পক্ষ নিচ্ছে।

 

          আজ রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের সাথে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী একথা বলেন।

 

          'মহামারিতেও সরকার ভিন্নমতের প্রতি বেপরোয়া' -মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এ মন্তব্যের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মন্ত্রী  সাংবাদিকদের বলেন, 'ফখরুল সাহেব কোনটিকে ভিন্নমত বলছেন, সেটি বড় প্রশ্ন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব-বিদ্বেষ ছড়ানো যদি ভিন্নমত হয়, তাহলে ফখরুল সাহেবের বক্তব্য যারা গুজব ও বিদ্বেষ ছড়ায় তাদের সাফাই গাওয়া৷ বিএনপি নেতারা যে সকাল-বিকাল-সন্ধ্যা সরকারের যথেচ্ছ সমালোচনা করতে পারছেন, সেখানে মিথ্যাচারও করা হচ্ছে, ভিন্নমতের প্রতি সরকার সহনশীল নাহলে তো এটি হতো না।'

 

          'একজন মানুষ মৃত্যুবরণ করার পর তার বিষয়ে যেভাবে অশালীন মন্তব্য করা হয়েছে, সেগুলো ভিন্নমত নয়,  বিদ্বেষ' উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী।

 

          তিনি বলেন, 'সরকার কখনো ভিন্নমত দমনের চেষ্টা করেনি, করবেও না। বরং সরকার মনে করে, অবশ্যই ভিন্নমত থাকবে, সংবিধানে সে অধিকার দেয়া আছে এবং ভিন্নমত দেশ পরিচালনায় সহায়ক। কিন্তু বিএনপি নেতারা সে সুযোগ নিয়ে গুজব ও বিদ্বেষকারীদের পক্ষ অবলম্বন করছে। '

 

          বিএনপি নেতা-কর্মীদের করোনায় আক্রান্ত হওয়া নিয়ে তাদের মহাসচিব মির্জা ফখরুলের বক্তব্য প্রসঙ্গে প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমরা চাই না কেউ আক্রান্ত হোক। আওয়ামী লীগের অন্তত ১০জন কেন্দ্রীয় নেতাসহ কয়েক হাজার নেতাকর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তবে লক্ষণীয় যে, মির্জা ফখরুল সাহেবের কথাতেই তাদের সংখ্যা নিয়ে সন্দেহের ছায়া আছে।

 

          তথ্যমন্ত্রী এ সময় করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত চলচ্চিত্র শিল্পকে সহায়তার লক্ষ্যে পূর্বের তুলনায় বেশি সংখ্যক চলচ্চিত্রকে মন্ত্রণালয়ের অনুদান দেবার সিদ্ধান্তের কথা জানান।

 

          চলচ্চিত্র নির্মাতাদের মধ্যে অমিতাভ রেজা চৌধুরী, গিয়াসউদ্দিন সেলিম, পিপলু খান ও আবু শাহেদ ইমন বৈঠকে অংশ নেন।

 

#

আকরাম/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/২০২০ ঘন্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২২৯৩

 

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে প্রত্যেক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীকে

একটি করে গাছ লাগানোর আহ্বান শিক্ষামন্ত্রীর

 

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন) :

 

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের  জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে প্রত্যেক  শিক্ষক ও শিক্ষার্থীকে একটি করে গাছ লাগানোর আহ্বান জানিয়েছে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। একটি গাছ কাটলে অন্তত দশটি গাছ লাগানোর আহ্বানও জানান তিনি। মন্ত্রী বলেন, দীর্ঘদিন অযত্ন-অবহেলায় আমাদের বনাঞ্চল নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। বনাঞ্চলকে রক্ষা করতে এবং পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা  বৃক্ষরোপণ অভিযানের  সূচনা করেন। 

 

          মন্ত্রী  আজ অনলাইনে স্বাধীনতা বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সংসদের  আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর  জন্ম শতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপণ অভিযানের উদ্বোধনের সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

          মন্ত্রী আরো বলেন, বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে প্রকৃতি-পরিবেশ সংরক্ষণে বহু নীতি, আইন ও বিধিমালা প্রণয়ন করেছে আমাদের সরকার। পরিবেশ সংরক্ষণে সংবিধানেরও সংশোধন করা হয়েছে।

 

          স্বাধীনতা বিসিএস সাধারণ শিক্ষা  সংসদের আহ্বায়ক প্রফেসর নাসির উদ্দিনের  সভাপতিত্বে অনলাইন অনুষ্ঠানে আরো যুক্ত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোহাম্মদ মাহাবুব হোসেন, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ গোলাম ফারুক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থা প্রধানগণ , বোর্ডের চেয়ারম্যানবৃন্দ এবং  স্বাধীনতা বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সংসদের নেতৃবৃন্দ।

 

#

 

খায়ের/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৯০০ ঘন্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২২৯২

 

নাগরিকের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে সরকার
                                            -- পরিবেশ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন) :

 

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী বর্তমান সরকার ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীসহ সকল নাগরিকের জীবনমান উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।  কোনও অংশকে বাদ দিয়ে জাতির সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। তাই সরকার সকল জাতিগোষ্ঠীর উন্নয়নেই সমান গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন কল্যাণমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।


          আজ মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হতে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে গৃহীত "বিশেষ এলাকার জন্য উন্নয়ন সহায়তা (পার্বত্য চট্টগ্রাম ব্যতীত)" শীর্ষক কর্মসূচির চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের আওতায় অধ্যায়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ঢাকাস্থ সরকারি বাসভবন হতে অনলাইনে সংযুক্ত হয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী এসব কথা বলেন।


          মন্ত্রী বলেন, করোনা ভাইরাসের সংক্রমণজনিত এ মহাদুর্যোগে  প্রধানমন্ত্রী একইসাথে জনগণের জীবন ও জীবিকা রক্ষায় বিভিন্ন কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। বৈশ্বিক এ সংকটের মধ্যেও দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি পেয়ে রেকর্ড ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। খাদ্য ও অর্থ সহায়তা প্রদান-সহ সরকারের সময়োচিত নানা পদক্ষেপের কারণে জনগণ এ দুর্যোগ মোকাবিলায় সক্ষম হচ্ছেন।  শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, সরকারের এ সহায়তা সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে উপযুক্ত শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে।  নিজেদেরকে যোগ্য করে গড়ে তুলে সমাজ ও দেশের উন্নয়নে কাজ করতে হবে।


          বড়লেখা উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীম আল ইমরানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত শিক্ষাবৃত্তি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বড়লেখা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সোয়েব আহমেদ এবং বড়লেখা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজ উদ্দিন প্রমুখ।


          উল্লেখ্য, উক্ত অনুষ্ঠানে ২৫৪ জন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৮ লাখ টাকার শিক্ষাবৃত্তির চেক এবং পেন্সিল, জ্যামিতি বক্স, ছাতা-সহ বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়।

 

#

 

দীপংকর/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮০০ ঘন্টা




 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর :  ২২৯১

 

রংপুর অঞ্চলে জনপ্রিয় হচ্ছে আউশ ধানের চাষ

সর্বোচ্চ আউশ আবাদের রেকর্ড এ বছর

 

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন) :

 

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যানুসারে, রংপুর অঞ্চলে বিগত ২০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ জমিতে আউশ আবাদ হয়েছে এবার চলতি ২০২০-২১ মৌসুমে । এবার আবাদ হয়েছে রেকর্ড পরিমাণ ৬৩ হাজার ৬৯০ হেক্টর জমিতে, যা লক্ষ্যমাত্রা ৫৯ হাজার ৬৭৫ হেক্টরের চেয়ে ৪ হাজার ১৫ হেক্টর বেশি অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ৭ শতাংশ বেশি।

 

২০০০-০১ মৌসুমে এ অঞ্চলে আউশ আবাদ হয়েছিল ২৫ হাজার ৭৩৪ হেক্টর জমিতে, এর পরবর্তী  বছরগুলোতে ক্রমাগত আউশ আবাদের এলাকা কমতে থাকে এবং ২০০৯-১০ সালে সর্বনিম্ন ১২ হাজার ৯৩৮ হেক্টর জমিতে আউশ আবাদ হয়। ২০০৯-২০১০ সালের আউশ আবাদের তুলনায় এবার আবাদ হয়েছে প্রায় ৫ গুণ বেশি।

 

আউশ আবাদের এলাকা বৃদ্ধির পাশাপাশি বেড়েছে হেক্টর প্রতি গড় ফলন। ২০১৭-১৮ মৌসুমে হেক্টর প্রতি চাল উৎপাদন হয়েছিল ২ দশমিক ৯৮ মেঃ টন, গত ২০১৮-১৯ মৌসুমে তা বেড়ে হয়েছে হেক্টর প্রতি ৩ দশমিক ০৪ মেঃ টন। এবছর হেক্টর প্রতি উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ৩ দশমিক ০৭ মেঃ টন চাল উৎপাদন হলে রংপুর অঞ্চলের ৫ জেলা থেকে ১ লাখ ৯৫ হাজার ৫২৮ মেঃ টন চাল চলতি আউশ মৌসুমে উৎপাদিত হবে, যা মোট উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১২ হাজার ৫৯ মেঃ টন বেশি।

 

ভূগর্ভস্থ পানির অপচয় রোধ করে বৃষ্টির পানিকে কাজে লাগিয়ে আউশ আবাদকে জনপ্রিয়করণের জন্য বর্তমান সরকারের নানান পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ফলে আউশ আবাদ ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। রংপুর অঞ্চলে রবি ফসল আবাদের পরে পরবর্তী রোপা আমন আবাদের আগে মে মাস থেকে মধ্য আগস্ট পর্যন্ত সময়ে পানি সাশ্রয়ি বৃষ্টিনির্ভর আউশ আবাদ করা যায়। বিগত কয়েক বছরে সরকারি প্রণোদনায় বিনামূল্যে আউশ ধানের বীজ ও সার কৃষকদের মাঝে বিতরণ করা, উচচ ফলনশীল জাতের আউশ ধানের বীজের প্রাপ্যতা নিশ্চিত হওয়া এবং মাঠ পর্যায়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণের মাধ্যমে কৃষক উদ্বুদ্ধকরণ ও নিবিড় মনিটরিং এর ফলে সেচ সাশ্রয়ী আউশের আবাদে ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেছে। যথাসময়ে কৃষি উপকরণ বিতরণ করায় আবাদের ওপর তার ব্যাপক প্রভাব পড়েছে এবং এতে কাঙ্খিত ফলন ও উৎপাদন পাওয়া গেছে।

 

চলতি মৌসুমে ২২ হাজার ৫০০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে প্রণোদনা হিসেবে প্রত্যেক কৃষককে এক বিঘা জমির জন্য ৫ কেজি উফশী জাতের আউশ বীজ, ২০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার বিতরণ করা হয়েছে। ২৪ হাজার ৮০ জন কৃষককে ৫ কেজি করে বীজ সহায়তা দেয়া হয়েছে। এছাড়াও ব্রি ও বিনা থেকে ১ হাজার ৯০০ কেজি বীজ সংগ্রহ করে বিনামূল্যে ৩৮০ জন কৃষকের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে।

#

কামরুল/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৭৫০ ঘন্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২২৯০

 

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন) :

 

          ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার (এনডিআরসিসি) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৬৪ জেলায় ইতোমধ্যে ২ লাখ ১১ হাজার ১৭ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া শিশু খাদ্য-সহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য ১২২ কোটি ৯৭ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত এ সাহায্য দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে।

 

 ‌         স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী আজ দেশে নতুন করে আরো ৩ হাজার ৮৬৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১ লাখ ৩০ হাজার ৪৭৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৪০ জন-সহ এ পর্যন্ত ১ হাজার ৬৬১ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮ হাজার ৪৯৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৫৩ হাজার ১৩৩ জন।

 

          এখন পর্যন্ত সর্বমোট ২৫ লাখ ২৮ হাজার ২৪৫টি পিপিই সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে মোট বিতরণ করা হয়েছে ২৩ লাখ  ৬৬ হাজার ৬১৪টি এবং মজুত আছে ১ লাখ ৬১ হাজার ৬৩১টি।

 

          সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৬২৯টি প্রতিষ্ঠান এবং এর মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের সেবা প্রদান করা যাবে ৩১ হাজার ৯৯১ জনকে।

 

#

 

তাসমীন/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৭৫০ ঘন্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ২২৮৯

মাওলানা মুছা’র মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন):

          চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার আল জামেয়া আল কোরআনিয়া চন্দ্রঘোনা ইউনুছিয়া মাদরাসার মুহতামিম বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন মাওলানা মো. মুছা (৫৫) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নানিল্লাহি....... রাজিউন)। বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) দিবাগত রাত দুইটায় অসুস্থাবস্থায় হাসপাতালে নেয়ার পথে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৬ মেয়ে ১ ছেলে, অসংখ্য শিক্ষার্থী, আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে যান। রাঙ্গুনিয়ার বিশিষ্ট এই আলেমে দ্বীনের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও রাঙ্গুনিয়া থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

          মরহুমের শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, মাওলানা মুছা পবিত্র ধর্ম ইসলামের প্রচার এবং প্রসারে নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। রাঙ্গুনিয়াবাসী একজন নিবেদিত প্রাণ আলেমে দ্বীনকে হারালো। তিনি দ্বীনের বহুমূখী খেদমত করে গছেন। মহান আল্লাহর কাছে মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন তথ্যমন্ত্রী।

#

আকরাম/মামুন/শামীম/২০২০/১৩৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ২২৮৮

আইনমন্ত্রী ও ধর্ম সচিবের শোক

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন):

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সাবেক মহাপরিচালক  ও অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ সামীম মোহাম্মদ আফজাল বৃহস্প‌তিবার (২৫ জুন) রাত ১০টা ১০ মি. রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতা‌লে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তি‌নি দীর্ঘ‌দিন দূরা‌রোগ‌্য ব‌্যাধি ক‌্যানসা‌রে ভুগ‌ছি‌লেন।

তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এমপি।

মন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

এছাড়া শামীম মোহাম্মদ আফজালের মৃত্যুতে ধর্ম সচিব  মোঃ  নুরুল ইসলাম গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।   


          মৃত‌্যুকা‌লে শামীম মোহাম্মদ আফজালের বয়স হ‌য়ে‌ছিল ৬৫ বছর।  তি‌নি স্ত্রী ও এক মে‌য়েসহ অসংখ‌্য গুণগ্রা‌হী রে‌খে গেছেন। তিনি বিসিএস তিরাশি ব্যাচের জুডিসিয়াল ক্যাডারের সদস্য ছিলেন।

#

রেজাউল/মামুন/খোরশেদ/২০২০/ ১৩২১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ২২৮৭

করোনা পরিস্থিতিতে ‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত

ঢাকা, ১২ আষাঢ় (২৬ জুন):

       করোনা পরিস্থিতিতে সৃষ্ট দুর্যোগে সারাদেশের সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবে মানবিক সহায়তা হিসেবে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রেখেছে সরকার। এ পর্যন্ত সারা দেশে দেড় কোটির বেশি পরিবারকে ত্রাণ সহায়তা দেয়া হয়েছে।

         ৬৪ জেলার প্রশাসন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ২৫ জুন পর্যন্ত সারাদেশে  চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে দুই লাখ ১১ হাজার ১৭ মেট্রিক টন এবং বিতরণ করা হয়েছে এক লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৮ মেট্রিক টন । এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা এক কোটি ৬১ লাখ ৩৩ হাজার ৬৪  এবং উপকারভোগী লোকসংখ্যা সাত কোটি ০৮ লাখ ৯৫ হাজার ৬৫ জন ।

         শিশুখাদ্য সহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে প্রায় ১২৩ কোটি টাকা। এরমধ্যে সাধারণ ত্রাণ হিসেবে নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৯৫ কোটি ৮৩ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা এবং বিতরণ করা হয়েছে ৮৭ কোটি ৩৯ লাখ ২৮ হাজার ১৪৩ টাকা । এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা ৯৬ লাখ ০৬ হাজার ৬১ এবং উপকারভোগী লোক সংখ্যা চার কোটি ২৫ লাখ ৫৫১ জন ।

        শিশু খাদ্য সহায়ক হিসেবে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা এবং এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ২৪ কোটি ৭১ লাখ ৯১ হাজার ১৪১ টাকা। এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা সাত লাখ ৯২ হাজার ৭১৫ এবং উপকারভোগী লোকসংখ্যা ১৬ লাখ ৭২ হাজার ০১ জন ।

                                                                   #
সেলিম/মামুন/শামীম/২০২০/ ১১.৫৬ ঘণ্টা

 

 

 

2020-06-26-20-40-597d002a165d785be52defa8091d3949.docx