তথ্যবিবরণী নম্বর : ৬৫২
মার্কিন প্রতিষ্ঠান ফাউন্ডার্স স্পেস এবং বাংলাদেশ হাইটেক পার্কের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স¦াক্ষর
সান ফ্রান্সিসকো (যুক্তরাষ্ট্র), ১৫ ফেব্রুয়ারি :
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান ফাউন্ডার্স স্পেস (ঋড়ঁহফবৎং ঝঢ়ধপব) এবং বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের মধ্যে সান ফ্রান্সিসকোতে আজ এক সমঝোতা স্মারক (গড়ট) স্বাক্ষরিত হয়েছে। স্টার্টআপ, এক্সিলারেটর এবং ইনকিউবেটর বিষয়ে বাংলাদেশের তরুণ উদ্যোক্তাদের সহায়তা করাই এই সমঝোতা স্মারকের মূল লক্ষ্য।
বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফাউন্ডার্স স্পেসের চেয়ারম্যান ঝঃবাব ঐড়ভভসধহ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্বারকে স্বাক্ষর করেন। এ সময় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমদ পলকসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এ উপলক্ষে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে তরুণ উদ্যোক্তাদের বিভিন্নভাবে সহায়তা প্রদান করছে। ফাউন্ডার্স স্পেসের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমরা গতিশীল অংশীদারিত্বের মধ্য দিয়ে যৌথভাবে কাজ করে স্টার্টআপ, ইনকিউবেটর ও এক্সিলারেটর বিষয়ে তরুণ উদ্যোক্তাদেরকে অধিক হারে সহায়তা করতে সক্ষম হবো।
যুক্ত্ররাষ্ট্র সফররত প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমদ পলক ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ঔযড়হ জবফশব এর সাথে বৈঠক করেন। তাঁরা ইনফরমেশন নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট, নদী ও শহুরে পরিবহন ব্যবস্থাপনা এবং অবকাঠামো উন্নয়নে ভূ বিজ্ঞান প্রযুক্তি প্রয়োগের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। এ সময় আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের গ্রামীণ জনপদ পর্যন্ত ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক স্থাপনসহ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অগ্রগতি বিষয়ে ঔযড়হ জবফশব -কে অবহিত করেন।
পরে প্রতিমন্ত্রী যুক্ত্ররাষ্ট্রে খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান ঈধহফবহপব এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট গৎ. ঘরষব এর সাথে বৈঠক করেন। বৈঠকে প্রযুক্তি বিষয়ে বাংলাদেশে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদী কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটি একমত পোষণ করে।
#
শহীদুল/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/১৮২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৬৫১
নতুন প্রজন্মকে মানবিক গুণাবলির অধিকারী হতে হবে
-- ভূমিমন্ত্রী
চট্টগ্রাম, ৩ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি) :
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, নতুন প্রজন্মের চিন্তা-চেতনা যদি আধুনিক না হয়, তাদের ভেতরে যদি মানবিকতা না থাকে, তাহলে দেশ এগুতে পারবে না। দেশকে এগিয়ে নিতে নতুন প্রজন্মকে আধুনিক চিন্তা-চেতনা ও মানবিক গুণ অর্জন করতে হবে।
আজ চট্টগ্রাম নগরীর নাসিরাবাদ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে দৈনিক পূর্বকোণ আয়োজিত ‘মানবিক মেলা’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন পূর্বকোণ সম্পাদক ডা. ম রমিজউদ্দিন চৌধুরী।
#
নাহিয়ান/মাহমুদ/মাহবুব/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৬৫০
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
নিজ অবস্থান থেকে সবাইকে দেশের জন্য কাজ করতে হবে
ঢাকা, ৩ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি) :
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত, সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করতে শিক্ষার্থী ও তরুণ সমাজসহ সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের এলামনাই এসোসিয়েশন আয়োজিত প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনী উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি এ আহ্বান জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ অনেক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও অর্থনৈতিক, সামাজিক, শিক্ষা, ক্রীড়াসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটিয়েছে। উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত রেখে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করতে সকলকে মেধা ও সততার সাথে কাজ করতে হবে। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ এক সময় সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ আর দুর্নীতির কারণে ঝুঁকিপূর্ণ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছিলো। সেই অবস্থা থেকে বের হয়ে দেশ এখন উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় শামিল হয়েছে। এ যাত্রা অব্যাহত রেখে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করতে হলে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দেশের জন্য কাজ করতে হবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের এলামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি রাশেদুল ইসলাম পল্লবের সভাপতিত্বে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মিজানুর রহমান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান খন্দকার মোশাররফ হোসেন ভুঁইয়া বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন।
#
শিবলী/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/১৮৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৬৪৯
ঘোড়াশালে নতুন সার কারখানা নির্মাণ করা হবে
-- শিল্প প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ৩ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি) :
দেশে সারের চাহিদা স্থানীয়ভাবে পূরণ করা হবে। এ লক্ষ্যে সার উৎপাদনের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করছে সরকার। ঘোড়াশালে বিশ্বমানের নতুন সার কারখানা নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার আজ মিরপুর ১৪ নম্বরের এক নম্বর বিল্ডিংয়ে কাফরুল থানা শ্রমিক লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। কাফরুল থানা শ্রমিক লীগের সভাপতি তাজুল ইসলাম তাজু এতে সভাপতিত্ব করেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকার শিল্পখাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে। দেশের সর্বত্র সম্ভাবনাময় শিল্পসমূহের বিকাশ ঘটানো হবে। তিনি আরো বলেন, ইশতেহারে দেশের জনগণের ভাগ্যের উন্নয়নে কিভাবে কাজ করা হবে সে কথা স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলদেশকে বিশ্বের দরবারে একটি মর্যাদাবান অবস্থানে নিয়ে গেছেন। বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করতে ইশতেহারে ঘোষিত তাঁর উন্নয়ন পরিকল্পনার প্রতি জনগণ পূর্ণ সমর্থন ও আস্থা প্রকাশ করেছে। প্রতিমন্ত্রী এ সময় ইশতেহার বাস্তবায়নের জন্য সকলকে দেশের উন্নয়নে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
শ্রমিক নেতাদের উদ্দেশে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সিবিএ নেতাদের অন্যান্য কর্মচারী ও শ্রমিকদের মতো নিয়মিত কাজ করতে হবে। তারা সরকারি কর্মচারী, সরকার তাদের বেতন প্রদান করে। তারা বেতন নিবেন কিন্তু কাজ করবেন না - এটা গ্রহণযোগ্য নয়। সবাইকে কাজ করতে হবে।
#
মাসুম/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/১৮০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৬৪৮
কলকাতায় ২য় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব উদ্বোধন করলেন তথ্যমন্ত্রী
কলকাতা, ১৫ ফেব্রুয়ারি :
বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্বকে আরেক ধাপ এগিয়ে নিতে জনপ্রিয় গণমাধ্যম চলচ্চিত্রকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বর্ণনা করে কলকাতায় দ্বিতীয় বারের মতো চার দিনব্যাপী বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব উদ্বোধন করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত শেখ হাসিনা সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেওয়ার পর এটিই তাঁর প্রথম বিদেশ সফর।
শুক্রবার বিকেলে কলকাতার নন্দন চলচ্চিত্র কেন্দ্রের দু’নম্বর প্রেক্ষাগৃহে কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সহায়তায় বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন তথ্যমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব সম্মানিত অতিথির বক্তৃতায় বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন না হলে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির চর্চা ও বিকাশ এ পর্যায়ে উন্নীত হতো না। বাংলাদেশে নবনিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলী দাশ ও দুই বাংলার হƒদয়জয়ী চলচ্চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষ এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি ও ভারতীয় সেনাদের দেওয়া রক্তে পদ্মা-মেঘনা-যমুনার পানি আজও লাল। কোনো ষড়যন্ত্রই দু’দেশের এ মেলবন্ধনের প্রতি হুমকি হতে পারে না।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, চলচ্চিত্র মাধ্যমটি মানুষকে সবচেয়ে বেশি কাছে টানে, মানুষের মাঝে আবেগ সঞ্চার করে, তাকে ভাবতে শেখায়। বাংলাদেশ ও ভারতের চলচ্চিত্র প্রদর্শনী দু’দেশের সম্পর্ককে আরো গভীর করবে, বলেন তিনি।
বিজাতীয় আগ্রাসন মোকাবিলা করে বাঙালি সংস্কৃতিকে বুকে ধরে রাখতে দু’বাংলা একসাথে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সমগ্র বিশ্বের সকল জাতিসত্তা আজ বিশ্বায়ন মোকাবিলার চ্যালেঞ্জের সামনে দাঁড়িয়ে। বিজাতীয় সংস্কৃতির আগ্রাসন মোকাবিলা করে নিজস্ব কৃষ্টি-সংস্কৃতি, ইতিহাস-ঐতিহ্য, নীতি-নৈতিকতা বুকে ধারণ করার চ্যালেঞ্জ জয়ে কোনো ছাড় নয়। আমরা পাশ্চাত্যকে জানবো, নিজেদেরকে সমৃদ্ধ করবো, অনুকরণ নয়।
বাঙালিরা আদি থেকেই সমৃদ্ধ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ইউরোপের বাইরে প্রথম নোবেল বিজয়ী বাঙালি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। শিক্ষাগুরু অতীশ দীপঙ্কর এবং গাছের প্রাণ ও বেতার তরঙ্গের আবিষ্কারক বিজ্ঞানী আচার্য্য জগদীশ চন্দ্র বসু উভয়েই ঢাকার অদূরে বিক্রমপুরের সন্তান। আমরা ছোটবেলা থেকে যেমন উত্তম-সুচিত্রার সিনেমা দেখে আসছি, তেমনি রহমান-শবনম, রাজ্জাক-কবরীর সিনেমাও দেখেছি।
উল্লেখ্য, গত বছর জানুয়ারিতে কলকাতায় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব সূচনা করেছিলেন তৎকালীন তথ্যমন্ত্রী ও বর্তমানে তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু।
চলচ্চিত্র উৎসবের কর্মব্যবস্থাপনা সংস্থা অনার্য কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সফিক রহমান জানান, ১৫ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি কলকাতার নন্দন কেন্দ্র ও নজরুল তীর্থে বাংলাদেশের ২৩ টি সিনেমার প্রদর্শনী সবার জন্য উন্মুক্ত রয়েছে।
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসানের সভাপতিত্বে সংসদ সদস্য মমতাজ বেগম, তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মিজান-উল-আলম, প্রখ্যাত ভারতীয় সংস্কৃতি ব্যক্তিত্ব বিভাস চক্রবর্তী, চলচ্চিত্রশিল্পী প্রসেনজিৎ, কোয়েল মল্লিক, গার্গী রায়, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের পরিচালক লক্ষণ চন্দ্র দেবনাথ, ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ভাইস-চেয়ারম্যান নিজামুল কবীর, কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের প্রথম সচিব (প্রেস) মোঃ মোফাখখারুল ইকবাল, চলচ্চিত্র উৎসবের কর্মব্যবস্থাপনা সংস্থা অনার্য কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সফিক রহমান ও উপদেষ্টা সুনীত কুমার পালধিসহ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
এবারের উৎসবের চলচ্চিত্রগুলো হচ্ছে, পুত্র, আমাদের বঙ্গবন্ধু, পোস্টমাস্টার ৭১, স্বপ্নজাল, দহন, রাজনীতি, হেডমাস্টার, জীবনঢুলী, নেকাববরের মহাপ্রয়াণ, ঘেটুপুত্র কমলা, নূরু মিয়া ও তার বিউটি ড্রাইভার, গহীন বালুচর, আলফা, জান্নাত, জন্মভূমি, রাজপুত্র, পাঠশালা, সনাতন গল্প, মহুয়া সুন্দরী, জাগে প্রাণ পতাকায় জাতীয় সংগীতে, খাঁচা, গেরিলা ও চিত্রা নদীর পাড়ে।
গতকাল দুপুরে তথ্যমন্ত্রী ঢাকা ত্যাগ করেন। চলচ্চিত্র উৎসবের পাশাপাশি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জোড়াসাঁকোর বাড়ি ও শান্তিনিকেতন পরিদর্শন শেষে সোমবার সকালে তাঁর ঢাকা ফেরার কথা।
#
আকরাম/মাহমুদ/পারভেজ/আব্বাস/২০১৯/১৮৪৫ ঘণ্টা
Handout Number : 647
International community has responsibility to restore Rohingyas’ rights
--- Shahriar Alam
Dhaka, 15 February:
''By opening our borders to the persecuted Rohingya, Bangladesh has not only saved lives but also stabilized the entire region. The international community has a shared responsibility to help restore the Rohingyas’ fundamental rights and freedoms, including their right to return to Myanmar in safety and dignity,” said Md. Shahriar Alam, State Minister for Foreign Affairs at an OIC meeting yesterday.
The State Minister arrived in Geneva wednesday to attend the launch of the UN Joint Response Plan for the Rohingya Humanitarian Crisis for 2019. The launch will take place at an event at the UN today.
While briefing OIC Ambassadors and delegates about the evolving situation with the crisis, State Minister Alam sought OIC Member States’ support for creating a conducive situation in Myanmar for the Rohingyas’ safe and dignified return. He raised the possibility of creating a civilian “safe zone” for the returnee Rohingyas in Myanmar, to be monitored by the human rights and humanitarian outfits in the concerned regional context. He also shared information on the government’s plans to relocate a portion of the Rohingya population in Cox’s Bazar to the Bhashan Char island in consultation with all concerned stakeholders.
The OIC Ambassadors and delegates from Turkey, Saudi Arabia, Egypt, Indonesia, Pakistan, Lebanon, Jordan, Libya, State of Palestine and the Maldives reaffirmed their solidarity with the forcibly displaced Rohingya and commended Bangladesh for its generosity in hosting them. The OIC Member States reiterated their commitment to help find a peaceful and lasting solution to the crisis through sustained engagement in the relevant human rights and humanitarian fora in Geneva.
State Minister Alam also had a bilateral meeting with Michelle Bachelet, UN High Commissioner for Human Rights, where they discussed the latest developments with the Rohingya crisis.
The High Commissioner conveyed her personal greetings to Prime Minister Sheikh Hasina, and congratulated Bangladesh on her re-election to the Human Rights Council (HRC). She assured of continued engagement of her Office in realizing the newly elected government’s commitments to promoting the rule of law, good governance and human rights.
The State Minister said that in course of its efforts to further consolidate democracy and sustainable development, the government of Bangladesh would make all possible efforts to deliver on the huge mandate given by the electorate. He thanked the High Commissioner for her Office’s participation in the Seminar on Bangladesh and Human Rights held on 10 February 2019 in Dhaka.
High Commissioner Bachelet welcomed Bangladesh’s positive consideration of developing an Action Plan for implementing the recommendations from its 3rd cycle Universal Periodic Review in HRC last year.
The State Minister for Foreign Affairs earlier had a meeting with Houlin Zhao, Secretary General of the International Telecommunication Union (ITU).
The Secretary General congratulated Prime Minister Sheikh Hasina on her re-election, and recalled his previous visits to Dhaka to witness the progress with “Digital Bangladesh”. He expressed his wish to visit places outside the capital next time to experience the real impact of the government’s broad-based digitization efforts.
The Secretary General said that the Bangladesh narrative is a good model for the ITU to promote among other developing countries. He invited Bangladesh to actively engage in the development of international telecommunications standards.
State Minister Shahriar Alam encouraged ITU to contribute further in Member States’ capacity building for cybersecurity, including through existing regional arrangements. He assured the Secretary General of doing Bangladesh’s part in helping ITU achieve its strategic goals and targets till 2023.
#
Tohidul/Mahmud/Mosharaf/Abbas/2019/1755 Hours