Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ অক্টোবর ২০২০

তথ্যবিবরণী 08/10/2020

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর :  ৩৮২৯

 

প্রবাসী কর্মীদের পুনর্বাসনের জন্য নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে

                                                       -- প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৩ আশ্বিন (৮ অক্টোবর):

 

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেছেন, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রবাসী কর্মীদের পুনর্বাসন, পুনঃএকত্রীকরণ ও সনদায়নের জন্য নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়াও দেশে আটকে পড়া প্রবাসী কর্মীদের সহযোগিতা প্রদানের লক্ষ্যে অনলাইন নিবন্ধনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ সময় তিনি বিদেশ গমনেচ্ছু কর্মীদের দুষ্টু দালাল চক্র থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানান।

 

আজ জাতীয় সংসদের কমিটি কক্ষে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির দশম বৈঠকে মন্ত্রী  এসব কথা বলেন। কমিটির সভাপতি আনিসুল ইসলাম মাহমুদের সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক মোঃ আলী আশরাফ এমপি, সাদেক খান এমপি, বায়রার সভাপতি বেনজীর আহমেদ এমপি, মন্ত্রণালয়ের সচিব ড.আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন প্রমুখ।

 

বৈঠকে বক্তারা সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খল শ্রম অভিবাসন নিশ্চিত করতে কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে  বিদেশগামী কর্মী সংগ্রহের জন্য বায়রা কর্তৃক নিয়োগকৃত ও দায়িত্বপ্রাপ্ত এজেন্ট-সাব এজেন্টদের রেজিস্ট্রিকরণের বিষয়ে বায়রা প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেন। এছাড়াও বক্তারা দুষ্টু দালাল চক্রের দৌরাত্ম্য প্রতিরোধে  অভিবাসী আইন ও মানব পাচার প্রতিরোধ আইনের বাস্তবায়ন বিষয়ে আলোচনা করেন। কর্মীদের বিদেশ গমন আরও সহজ করতে আগামী বৈঠকে বাংলাদেশ বিমানের সঙ্গে প্রয়োজনীয় আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়। 

 

বৈঠক শেষে মন্ত্রী কমিটির সভাপতি ও সদস্যদের হাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে মন্ত্রণালয় কর্তৃক  প্রকাশিত শেখ মুজিব : এ নেশনস ফাদার বইয়ের কপি তুলে দেন।

 

#

 

রাশেদুজ্জামান/খালিদ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/২২৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর :  ৩৮২৮

 

বাংলাদেশ সন্ত্রাসবাদ ও যে কোনো ধরনের সন্ত্রাসী

কর্মকাণ্ডকে প্রত্যাখ্যান করে এবং এর নিন্দা জানায়

                                           -- রাবাব ফাতিমা

 

নিউইয়র্ক, ৮ অক্টোবর:

 

জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা বলেছেন, “সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস উগ্রবাদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কঠোরভাবে জিরো টলারেন্স নীতি বজায় রেখেছে”। গতকাল নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে ‘আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ নির্মূলের উপায়’ শীর্ষক জাতিসংঘের এক প্লেনারি সভায় বক্তব্য প্রদানকালে তিনি একথা বলেন।

 

এ প্রসঙ্গে রাবাব ফাতিমা  সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস উগ্রবাদ প্রতিরোধে বাংলাদেশ সরকার গৃহীত বিভিন্নমুখী কর্মকাণ্ডের কথা তুলে ধরেন। স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, বাংলাদেশ সন্ত্রাসবিরোধী সকল আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের সাথে যুক্ত। এছাড়া জাতীয় পর্যায়ে বাংলাদেশ ‘সন্ত্রাস-বিরোধী আইন-২০১২’ এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০০৯’ প্রণয়নসহ ব্যাপকভিত্তিক প্রয়াস গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে চলেছে। তিনি আরও বলেন, সন্ত্রাস দমনে ‘সমগ্র সমাজ কেন্দ্রিক’ দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধি, কমিউনিটির অংশগ্রহণ, সন্ত্রাস প্রতিরোধ করে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার সামর্থ্য বৃদ্ধিসহ জাতীয় সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ব্যাপকভাবে বিনিয়োগ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

 

          সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বৈশ্বিক লড়াইয়ে নীতি নির্ধারণের জন্য ২০০৬ সালে গৃহীত ‘জাতিসংঘের বৈশ্বিক সন্ত্রাসদমন কৌশল’-কে স্বাগত জানান রাষ্ট্রদূত ফাতিমা। এছাড়া আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের ক্রমবর্ধমান ধারা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ এবং জাতিসংঘ সন্ত্রাস দমন কৌশলে যে সকল বাধ্যবাধকতা রয়েছে তা বাস্তবায়নার্থে উদ্ভাবনী সমাধানের সন্ধান করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

 

          সন্ত্রাসবাদের মূল কারণ খুঁজে বের করা এবং এসকল প্রবণতা নির্মূল করার লক্ষ্যে চলমান ‘আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ দমন বিষয়ক ব্যাপকভিত্তিক কনভেনশন’ অতিদ্রুত সম্পন্ন করার উপর জোর দেন রাষ্ট্রদূত ফাতিমা। সন্ত্রাসবাদ ও যে কোনো ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড মোকাবিলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সবসময়ই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নির্ভরযোগ্য অংশীজন হিসেবে থাকবে মর্মে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি।

 

          কোভিড-১৯ এর কারণে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে অনুষ্ঠিত এই সভা সংক্ষিপ্ত আকারে এবং সামাজিক দূরত্ব অনুসরণ করে অনুষ্ঠিত হয়।

 

#

 

স্থায়ী মিশন/খালিদ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/২১২০ ঘণ্টা

Handout                                                                                               Number : 3827

Outgoing Thai Ambassador pays farewell call on  Foreign Minister

Dhaka, October 08:

The outgoing Ambassador of Thailand to Bangladesh Mrs. Arunrung Phothong Humphreys today called on Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen, at the latter’s office.

Dr. Momen said that Thailand is Bangladesh’s trusted friend and partner with which Bangladesh enjoys strong bilateral relations since independence. Foreign Minister noted that Thailand is an advanced economy and a development hub in the Asia Pacific region. Building physical connectivity and people-to-people contacts with that country is Bangladesh’s foreign policy priority. Pointing out that both countries are fellow members of different international organizations including BIMSTEC; on a wide range of issues such as sustainable development, poverty alleviation, climate change adaptation and disaster management there are common strategic interests.  

Considering the popularity of Thailand as a destination for medical tourism, Dr. Momen said that it would be a win-win proposition if Thai entrepreneurs set up joint venture hospitals in Bangladesh. The Bangladesh Foreign Minister thanked the ambassador for arranging the special flights between Dhaka and Bangkok and for responding positively to requests for medical evacuations during the COVID-19 pandemic. He suggested that Thailand should consider investing in the Special Economic Zones in Bangladesh where state of the art facilities and one stop services (OSS) are provided. 

Ambassador Humphreys informed that trade, connectivity, energy and development cooperation were key priorities of her mission in Dhaka. She informed the Minister that a three year development programme is in the process of implementation with funding from Thailand International Cooperation Agency (TICA). Agro-processing, rural development, environmental protection, women empowerment and human resource development are focus areas of the proposed TICA project. Ambassador Humphreys informed that she would advise her successor to organize senior level visits between the two countries once the COVID crisis is over. She noted that Thailand has already a significant investment presence in Bangladesh. She expressed the hope that the negotiators of both countries would finalize the draft of the proposed Free Trade Agreement (FTA) and the two countries would be able to sign it soon.  

Foreign Minister thanked Thailand for the humanitarian support extended to the Rohingyas and sought a pro-active role from both ASEAN and Thailand on the repatriation issue. He said that if the 1.1 million Rohingya people are left unattended and not given the opportunity to return to their homeland they would jeopardize regional and international security. He suggested that the ASEAN countries should in a body put pressure on Myanmar so that conducive environment is created in the Rakhine State and the Rohingyas can return home immediately. 

The ambassador assured to flag Dhaka’s concerns on the Rohingya issues to the Thai government as well as the ASEAN leadership and expressed that this problem would be resolved soon. She thanked the Foreign Minister for the support extended to her mission during her assignment in Dhaka.

Dr. Momen sought Thailand’s support on Bangladesh’s candidature for ASEAN Sectoral Dialogue Partner status.   

The envoy also separately called on the State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam and Foreign Secretary Masud Bin Momen.

#

Tohidul/Farhana/Khalid/Mosharaf/Salim/2020/2040 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর :  ৩৮২৬

 

দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে ৩ শ’ নির্বাচনী আসনে

একটি করে ‘স্কুল অভ্‌ ফিউচার’ প্রতিষ্ঠা করা হবে

                                      -- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৩ আশ্বিন (৮ অক্টোবর):

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন ‘ক্ষুদে গবেষক ও উদ্ভাবকদের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্কুল অভ্‌ ফিউচার প্রকল্পের অধীনে ‘ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি ল্যাব’ গঠন করা হবে।

প্রতিমন্ত্রী আজ জুম অনলাইনে সংযুক্ত হয়ে তৃতীয় বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াডের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ তথ্য জানান। তিনি  বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আরো রোবটিকস ল্যাব এবং স্কুল পর্যায়ের ল্যাবে ‘রোবট কর্নার’ স্থাপন হবে বলেও জানান।

পলক বলেন, কোভিড ১৯ মহামারিকালে স্বল্প ব্যয়ে, দ্রুততম সময়ে সব কার্য সম্পাদনে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার ও প্রয়োজনীয়তা আরো বেশি হচ্ছে। বিশেষ করে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের এই যুগে রোবটিকস, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, বিগডেটা এবং এনালিটিক্স, ক্লাউড কম্পিউটিং, ব্লক চেইন প্রযুক্তিতে প্রয়োজন আমাদের দক্ষ মানব সম্পদ। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব মোকাবেলায় আমাদের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ আমাদের বিপুল তরুণ জনগোষ্ঠী রয়েছে। তাদের মধ্যে লুকিয়ে আছে অমিত সম্ভাবনা। স্কুল প্রোগ্রামিং রোবটিকস যেসব কম্পিটিশন আমরা করেছি সেখানে শিশু ও কিশোরদের মেধা বিশ্বের বুকে মর্যাদা বয়ে নিয়ে এসেছে।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, দেশে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে  আগামীতে ৩০০টি নির্বাচনী আসন ভিত্তিক স্কুলে স্কুল অভ্‌ ফিউচার প্রতিষ্ঠিত করা হবে। যেখানে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ডিজরাপ্টেড টেকনোলজি বিষয়ে গবেষণার জন্য  রোবটিক্সের  একটি ল্যাবের মতো থাকবে যেখানে অগমেন্টেড রিয়েলিটি, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীরা জানতে পারবে। নতুন নতুন প্রযুক্তি  সম্পর্কে হাতে কলমে শিখতে পারবে। এর ফলে ১০ থেকে ১৫ বছর পরে তারা যখন কর্মজীবনে প্রবেশ করবে তখন তারা এর থেকে উপকৃত হবেন।

অলিম্পিয়াডের উদ্বোধন ঘোষণা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোঃ আখতারুজ্জামান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিসিসি’র প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন পরিচালক মোহাম্মদ এনামুল কবির।

রোবট অলিম্পিয়াড কমিটির সভাপতি অধ্যাপক লাফিফা জামালের সঞ্চালনায় অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবটিক্স অ্যান্ড মেকাট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ড. শামীম আহমেদ দেওয়ান বক্তব্য রাখেন। সভাপতিত্ব করেন অলিম্পিয়াড বাস্তবায়ন সহযোগী বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব।

এছাড়াও প্রতিমন্ত্রী মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত "বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০২০" উপলক্ষে নিরাপদ শিশু নিরাপদ ইন্টারনেট শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিশুদের ইন্টারনেটে নিরাপদ  রাখতে হলে মূলত যে ৪ টি পূর্ব শর্ত নিশ্চিত করতে হয় সেগুলো হচ্ছে: প্রথমত, ব্যক্তিগত পর্যায়ে সচেতনতা তৈরি; দ্বিতীয়ত, পারিবারিক ও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা প্রদান; তৃতীয়ত, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা তৈরি এবং চতুর্থত, আইনের কঠোর প্রয়োগ।

অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট  কর্মকর্তাগণ বক্তব্য রাখেন।

#

শহিদুল/সাহেলা/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৯৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৩৮২৫

ভূমিকম্প সহনীয় রাষ্ট্র গঠনে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে

                                                            -- ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৩ আশ্বিন (৮ অক্টোবর) :

          দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ এনামুর রহমান বলেছেন, জাপানের সহায়তায় ভূমিকম্প সহনীয় রাষ্ট্র গঠনে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ৩ ধাপে আগামী ৫০ বছরে বাংলাদেশকে জাপানের মতো ভূমিকম্প সহনীয় রাষ্ট্রে পরিণত করা হবে ।

          প্রতিমন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে ‘বিএসআরএফ সংলাপ’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) এ সংলাপের আয়োজন করে।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সকল স্থাপনা ভূমিকম্প সহনীয় করতে আর্থিক এবং কারিগরি সহায়তা দেবে জাপান । তিনি বলেন, ‘প্রথম ধাপে পুরান ঢাকার মতো দেশের যে সমস্ত জায়গায় অবকাঠামো আছে সেগুলোকে ডিমোলিশ করা হবে এবং সেখানে নতুন ডিজাইন করে ভূমিকম্প সহনীয় ভবন নির্মাণ করে উপকারভোগীদের মাঝে বরাদ্দ দেওয়া হবে। এটার আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা দেবে জাপান।’তিনি বলেন, ‘দ্বিতীয় ধাপে হাইরাইজ ভবনগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে, এগুলো ভূমিকম্প সহনীয় না হলে রেক্টোফিটিংয়ের মাধ্যমে এগুলো স্ট্রেনদেনিং করা হবে। যেটা জাপান করেছে।’ তৃতীয় ধাপে জাপান সরকার ইঞ্জিনিয়ার এবং আর্কিটেকদের প্রশিক্ষণ দেবেন, যাতে ১০ রিখটার স্কেলকে ল্যান্ডমার্ক ধরে নতুন যে ভবন হবে সেগুলো ডিজাইন করা হবে বলেন ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী।

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, দুর্যোগকালে ঢাকা থেকে ত্রাণ সামগ্রী বহন করে যেন নিয়ে যেতে না হয় সে লক্ষ্যে ৬৪ জেলায় ৬৬টি ত্রাণ গুদাম নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। এ বছরের শেষের দিকে এগুলো হস্তান্তর করা হবে। এতে খুব সহজে ত্রাণ সামগ্রী উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে। নতুন করে ৫০০টি উপজেলায় ত্রাণ গুদাম, এক হাজার বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র, এক হাজার ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র এবং এক হাজার মুজিব কেল্লার জন্য পিপিপি প্রণয়ন করা হয়েছে বলেও জানান এনামুর রহমান।

          বিএসআরএফ সভাপতি তপন বিশ্বাসের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমেদের সঞ্চালনায় সংলাপে প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমার সরকার উপস্থিত ছিলেন।

#

সেলিম/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/২০২৫ঘণ্টা  

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৩৮২৪

বাংলাদেশ-নেপাল বাণিজ্য সচিব পর্যায়ের ষষ্ঠ সভা অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২৩ আশ্বিন (৮ অক্টোবর) :

          বাংলাদেশ-নেপাল দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, ট্রানজিট ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে উভয় দেশের বাণিজ্য সচিব পর্যায়ের ষষ্ঠ সভা আজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। কোভিড-১৯ এর প্রেক্ষাপটে এ সভাটি জুম ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়। ৩০ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য সচিব ড. মোঃ জাফর উদ্দীন। অপরপক্ষে ১৮ সদস্যবিশিষ্ট নেপাল প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন নেপালের শিল্প, বাণিজ্য ও সরবরাহ মন্ত্রণালয় এর সচিব ড. বৈকুন্ঠ আড়িয়াল।

          প্রারম্ভিক বক্তব্যে উভয় দেশের দলনেতা বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে প্রায় পাঁচ দশক ধরে চলমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বিষয়ে আলোকপাত করেন। সূচনা বক্তব্যে বাংলাদেশের বাণিজ্য সচিব মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার রজতজয়ন্তী উদ্যাপনের প্রেক্ষাপটে প্রতিবেশী রাষ্ট্রসমূহের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বন্ধুত্বপূর্ণ অঙ্গীকার তুলে ধরেন। তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর এ সদিচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে নেপাল-বাংলাদেশ ব্যবসা বাণিজ্যের সহযোগিতার ক্ষেত্রে প্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক উন্নয়নের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। অতঃপর, ৩-৪ মার্চ ২০২০ তারিখে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-নেপাল বাণিজ্য সচিব পর্যায়ের ৫ম সভার সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা করে উভয়পক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করেন।

          উল্লেখ্য, গত ৬ অক্টোবর বাংলাদেশ-নেপাল ট্রেড নেগোসিয়েশন সংক্রান্ত টেকনিক্যাল কমিটির সভায় দ্বিপাক্ষিক অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি (পিটিএ) সংক্রান্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।

          সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এফটিএ উইং এর অতিরিক্ত সচিব মোঃ শহিদুল ইসলাম বাংলাদেশের টেকনিক্যাল নেগোসিয়েশন টিমের নেতৃত্ব দেন। বাণিজ্য সচিব পর্যায়ের সভায়ও দ্বিপাক্ষিক অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি (পিটিএ) বিষয়ে বিশেষভাবে আলোচনা হয়। সভায় উভয় পক্ষ অংশীজনের সাথে আলোচনা করে নভেম্বর ২০২০ এ অনুষ্ঠেয় পরবর্তী ট্রেড নেগোসিয়েশন সংক্রান্ত টেকনিক্যাল কমিটির সভায় পিটিএ চূড়ান্ত করার আশাবাদ ব্যক্ত করে।

          সভায় উভয় দেশের রাষ্ট্রদূতগণ ছাড়াও বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, রেলপথ মন্ত্রণালয়, বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ, বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশন, বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধি, সংশ্লিষ্ট অন্যান্য দপ্তরের প্রতিনিধিবৃন্দ এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।

#

বকসী/সাহেলা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/২০৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর :  ৩৮২৩

 

অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ পেলেন এ এম আমিন উদ্দিন

 

 

ঢাকা, ২৩ আশ্বিন (৮ অক্টোবর):

 

অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ পেলেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ এম আমিন উদ্দিন।

 

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আজ এ নিয়োগ দিয়েছেন।

 

#

 

রেজাউল/ফারহানা/মোশারফ/সেলিম/২০২০/২০০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৩৮২২

 

জনগণের প্রত্যাশিত সেবা নিশ্চিত করতে হবে

                          ---জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৩ আশ্বিন (৮ অক্টোবর) :  

 

          জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জনগণের প্রত্যাশিত সেবা নিশ্চিত করতে মাঠ প্রশাসনে কর্মরতদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। 

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ বিসিএস প্রশাসন একাডেমি আয়োজিত ইউএনও ফিটলিস্টভুক্ত ও কর্মরতদের ওরিয়েন্টেশন কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। 

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের জনগণ দ্রুত ও সঠিক সময়ে যথাযথ সেবা প্রাপ্তির জন্য সরকারি অফিসগুলোতে যান। তারা যাতে প্রত্যাশিত সেবা পায়, মাঠ প্রশাসনের কর্মচারীদের সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। তিনি বলেন, সরকারি কর্মচারীদের সততা, আন্তরিকতা, মানুষের প্রতি সহানুভূতিসহ বিভিন্ন মানবিক গুণাবলী ধারণ করতে হয়। এ সকল গুণাবলী না থাকলে জনগণকে প্রত্যাশিত সেবা প্রদান সম্ভব নয়। তাই মাঠ প্রশাসনে কর্মরতদের এ সকল মানবিক গুণাবলী ধারণ করে জনগণের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। 

 

          ফরহাদ হোসেন বলেন, সরকারি কর্মচারীরা সরকারের প্রতিনিধি। তাদের মাধ্যমে জনগণের সাথে সরকারের সম্পর্ক বজায় থাকে। জনগণের সাথে সরকারি কর্মচারীরা কোনো ধরনের দুর্ব্যবহার করলে, তা সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে। তাই জনগণকে হাসিমুখে সেবা প্রদান করে সরকারের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখতে সরকারি কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানান। 

 

          বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর বদরুন নেছার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মোঃ হুমায়ুন কবীর বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটির  সদস্য ডিরেক্টিং স্টাফ মাহবুব-উল-আলম,  সালেহ আহমেদ মোজাফফর এবং পরিচালক (প্রশিক্ষণ) মোঃ আবদুল আউয়াল বক্তব্য রাখেন। 

 

#

শিবলী/সাহেলা/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৯৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর :  ৩৮২১

 

রাষ্ট্রপতির সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতের বিদায়ী সাক্ষাৎ

 

ঢাকা, ২৩ আশ্বিন (৮ অক্টোবর):

 

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদের সাথে আজ বঙ্গভবনে বাংলাদেশে নিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত Arunrung Photong Humphreys বিদায়ী সাক্ষাৎ করেন।

 

থাইল্যান্ডের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে দায়িত্ব পালনকালে সার্বিক সহযোগিতার জন্য রাষ্ট্রপতির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

 

রাষ্ট্রপতি বলেন, থাইল্যান্ডের সাথে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। রাষ্ট্রপতি দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশ থেকে আমদানি বাড়ানোর জন্য থাইল্যান্ড সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। রাষ্ট্রপতি এ সময় পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়নে দু’দেশের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের সফর বিনিময়ের উপর জোর দেন। রাষ্ট্রপতি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মানবিক সহায়তা প্রদানের জন্য থাইল্যান্ড সরকারকে ধন্যবাদ জানান।

 

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ সফলভাবে দায়িত্ব পালনের জন্য থাইল্যান্ডের বিদায়ী রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানান।

 

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম শামীম উজ জামান, রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মোঃ জয়নাল আবেদীন এবং রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব (সংযুক্ত) মোঃ ওয়াহিদুল ইসলাম খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

ইমরানুল/ফারহানা/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৯৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৩৮২০

রাষ্ট্রপতির নিকট ভারতের নবনিযুক্ত হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ

ঢাকা, ২৩ আশ্বিন (৮ অক্টোবর) :

          রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদের নিকট আজ বঙ্গভবনে বাংলাদেশে ভারতের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী পরিচয়পত্র পেশ করেন।

          রাষ্ট্রপতি ভারতের নবনিযুক্ত হাইকমিশনারকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ভারত শুধু বাংলাদেশের নিকটতম প্রতিবেশী নয়, বিশ্বস্ত বন্ধুও। তিনি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহযোগিতার কথা কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশের সাথে ভারতের সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার। এ সম্পর্ক কূটনৈতিক পরিমণ্ডল ছাড়িয়ে বাণিজ্য-বিনিয়োগ, শিক্ষা, সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্প্রসারিত হয়েছে। রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, নবনিযুক্ত হাইকমিশনার দায়িত্ব পালনকালে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নে সম্ভাবনাময় প্রতিটি ক্ষেত্রকে কাজে লাগাতে সর্বাত্মক প্রয়াস চালাবেন।

          ভারতের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার বলেন, ভারত বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়। তিনি জানান, ভারতে যে করোনা ভ্যাকসিন উৎপাদিত হবে সেটা বাংলাদেশ সময়মত পাবে। ভারতের নতুন হাইকমিশনার দায়িত্ব পালনকালে রাষ্ট্রপতির সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।

          রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম শামীম উজ জামান, রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মোঃ জয়নাল আবেদীন, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এবং রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব (সংযুক্ত) মোঃ ওয়াহিদুল ইসলাম খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

#

ইমরানুল/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/১৯৩৮ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৩৮১৯

দেশব্যাপী নিয়মিত সাংস্কৃতিক উৎসব আয়োজন করা হবে

                                                -- কে এম খালিদ

হবিগঞ্জ, ২৩ আশ্বিন (৮ অক্টোবর) :

          সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে  দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে পুনর্জাগরণ সৃষ্টির লক্ষ্যে সারা দেশে সপ্তাহব্যাপী সাংস্কৃতিক উৎসব আয়োজন করা হবে। তাছাড়া তৃণমূল পর্যায়ে সংস্কৃতি চর্চাকে উৎসাহ প্রদান ও বেগবান করার লক্ষ্যে এখন থেকে নিয়মিত প্রতি জেলা থেকে ৫-১০ জন গুণী সংস্কৃতিজনকে সম্মাননা প্রদান ও তাদের নিয়ে স্মারক বক্তৃতা প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিতে অগ্রসরমান জনপদ হবিগঞ্জ থেকে এ কার্যক্রমের শুভ সূচনা করা হবে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ হবিগঞ্জ সার্কিট হাউজে জেলা প্রশাসন আয়োজিত 'সুধীজন ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গের সাথে মতবিনিময়' অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          কে এম খালিদ বলেন, এ বছর দেশের মোট ১০০ জন বরেণ্য সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বের জীবন ও কর্ম নিয়ে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি বিশেষ অনুষ্ঠান আয়োজন করবে যেখানে হবিগঞ্জের গুণী সংস্কৃতিজনও থাকবে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধসহ এ দেশের সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সংস্কৃতিকর্মীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। এজন্য তাদের সম্মান জানানো তথা স্বীকৃতি প্রদান রাষ্ট্রের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।

          হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোঃ কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের বেসরকারি সদস্যদের বিল ও বেসরকারি সিদ্ধান্ত প্রস্তাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং হবিগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য এডভোকেট আব্দুল মজিদ খান, হবিগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য এডভোকেট মোঃ আবু জাহির এবং হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্ল্যা বিপিএম পিপিএম।

          পরে প্রতিমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসন ও জেলা শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে স্থানীয় সংস্কৃতিকর্মীদের মাঝে বিশেষ উপহার প্রদান করেন এবং অনলাইনে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।

#

ফয়সল/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/১৯২০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৩৮১৮

 

প্রধানমন্ত্রীর স্বীকৃতিই স্বাস্থ্যখাতের সবচেয়ে বড় পুরস্কার

                                                    ---স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৩ আশ্বিন (৮ অক্টোবর) :  


          স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, করোনার শুরু থেকে এখন পর্যন্ত নিরলসভাবে কাজ করে গেছে দেশের স্বাস্থ্যখাত। এই সময়ের মধ্যে অন্য সবাই লকডাউনে ঘরে বসে থাকতে পেরেছেন। কিন্তু দেশের স্বাস্থ্যখাতের সাথে যুক্ত চিকিৎসক, নার্স, টেকনোলজিস্টসহ অন্য সংশ্লিষ্ট কর্মীরা ঘরে থাকেনি। তারা সবাই দায়িত্ব পালন করেছে বলেই করোনায় আজ বাংলাদেশ মৃত্যুহারে তুলনামূলকভাবে বিশ্বের সবচেয়ে কম দেশের কাতারে রয়েছে। স্বাস্থ্যখাতের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসাসূচক এই স্বীকৃতিই স্বাস্থ্যখাতের সবচেয়ে বড় উপহার।

 

          আজ রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী হেলথ পুরস্কার-২০২০’  উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী । স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আব্দুল মান্নান, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আলী নূর, বিশ্ব ব্যাংকের কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ বার্ধন রানা, এমআইএস এর পরিচালক মোঃ হাবিবুর রহমান অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

 

          অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ভ্যাকসিন না আসা পর্যন্ত সবাইকে মুখে মাস্ক ব্যবহারের নির্দেশনাও দেন।

 

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে নয়টি ক্যাটেগরিতে মোট একান্নটি পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।

#

মাইদুল/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৮৫

2020-10-08-22-43-5f4fe25e622117e3ec1617f0fc5054f1.docx