Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৭ মে ২০২৩

তথ্যবিবরণী ১৭ মে ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ১৮২২

 

বিশ্ব টেলিযোগাযোগ দিবস উদ্‌যাপন অনুষ্ঠানে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ডিজিটাল সংযুক্তি এবং শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য অপরিহার্য

 

ঢাকা, ৩ জ্যৈষ্ঠ (১৭ মে) :

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল সংযুক্তি এবং শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য অপরিহার্য। সরকার দেশের মানুষকে ডিজিটাল সংযুক্তির মহাসড়কে নিয়ে আসার জন্য কাজ করছে। ইন্টারনেট সহজলভ্য করতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট একদেশ একরেটের আওতায় আনা হয়েছে। মোবাইল ইন্টারনেটের ক্ষেত্রেও এই পদ্ধতি বাস্তবায়ন করা হবে।

বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস ২০২৩ উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে আজ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ আয়োজিত আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচক হিসেবে বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। বাংলাদেশ স‌্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম‌্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাহবুব-উল-আলম অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

মন্ত্রী বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন, ১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন্স ইউনিয়ন ও ইউনিভার্সেল পোস্টাল ইউনিয়নের সদস্যপদ গ্রহণ, ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, টিএন্ডটি বোর্ড গঠন ও কারিগরি শিক্ষা প্রসারে গৃহীত কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি বিকাশে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা করেছিলেন। ২০০৮ সালে দূরদৃষ্টিসম্পন্ন রাজনীতিক শেখ হাসিনা ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় ২০০৯ সাল থেকে গত ১৪ বছরে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বিস্ময়। ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় ডিজিটাল সংযুক্তি অপরিহার্য। এরই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ ডিজিটাল সংযুক্তি নিশ্চিত করতে ডিজিটাল সংযুক্তির মহাসড়ক নির্মাণসহ বহুমুখী ডিজিটাল অবকাঠামো গড়ে তুলতে বিগত ১৪ বছরে যুগান্তকারী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে।

মোস্তাফা জব্বার আরো বলেন, ১৭ মে বাংলাদেশের জাতীয় জীবনের এক অনন্য দিন, বাঙালি জাতির জন্য এই দিনটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা পঁচাত্তর পরবর্তী ছয় বছরের লড়াই, দুঃখ-কষ্ট, নানা প্রতিকূলতা অতিক্রম করে বাংলাদেশে পদার্পণ করেছিলেন। তিনি ২০০৮ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির মতো দুঃসাহসিক ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন কর্মসূচি না নিলে আজকের এই বাংলাদেশ আমরা পেতাম না।

‘বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস-২০২৩’ উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে ডাক অধিদপ্তর দশ টাকা মূল্যমানের একটি স্মারক ডাকটিকিট ও দশ টাকা মূল্যমানের একটি উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত এবং পাঁচ টাকা মূল্যমানের একটি ডাটা কার্ড এবং বিশেষ সিলমোহর প্রকাশ করেছে।

#

শেফায়েত/রাহাত/সঞ্জীব/রফিকুল/শামীম/২০২৩/২১১০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ১৮২১

 

গোবরাকুড়া-কড়ইতলী স্থলবন্দরে ইমিগ্রেশনের ব‍্যবস্থা গ্রহণে প্রচেষ্টা অব‍্যাহত থাকবে

                                                                                         -- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
 

হালুয়াঘাট (ময়মনসিংহ), ৩ জ্যৈষ্ঠ (১৭ মে):       

­­­­­          নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, স্থলপথে ব‍্যবসা বাণিজ‍্যের আরো প্রসারের লক্ষ্যে সরকার নতুন নতুন স্থলবন্দর গড়ে তুলছে। তিনি এ সময় যাত্রীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে গোবরাকুড়া-কড়ইতলী স্থলবন্দরে ইমিগ্রেশনের ব‍্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ‍্যে প্রচেষ্টা অব‍্যাহত থাকবে বলে জানান।

প্রতিমন্ত্রী আজ ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট উপজেলায় ‘গোবরাকুড়া-কড়ইতলী’ স্থলবন্দরের গোবরাকুড়া অংশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নামাঙ্কিত উদ্বোধনী ফলক স্থাপন ও সুধি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।    

বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য জুয়েল আরেং, জেলা প্রশাসক মোঃ মোস্তাফিজার রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়হানুল ইসলাম, যুগ্ম কমিশনার কাস্টমস রিজভী আহমেদ এবং প্রকল্প পরিচালক মোঃ হাসান আলী।       

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‍দিনবদলের সনদ বাস্তবায়নের মাধ‍্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রত‍্যন্ত অঞ্চলের মানুষের মলিন মুখের পরিবর্তন করে সুন্দর হাসিমুখের চেহারা দিয়েছেন। এ সুন্দর পরিবর্তনকে ধরে রাখতে পারবে একমাত্র আওয়ামী লীগ, একমাত্র নৌকা, একমাত্র শেখ হাসিনা। শুধু বাংলাদেশ নয়, সমগ্র পৃথিবীতে শেখ হাসিনার বিকল্প নাই। আশা করি শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে ২০৪১ সালের আগেই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারব। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে কোনো দেশের সাহায‍্যের প্রয়োজন হবে না।        

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ২০৪১ সালের উন্নত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ক্রমাগত ভূমিকা রেখে চলেছে। বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বে ২০০৯ সাল হতে নতুন বন্দর উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনাসহ নৌপরিবহন খাতে প্রশংসনীয় অগ্রগতি সাধিত হয়েছে।       

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের আওতায় ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলায় গোবরাকুড়া-কড়ইতলী স্থলবন্দরটি বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে নির্মিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বছরের ১১ মার্চ ‘গোবরাকুড়া-কড়ইতলী’ স্থলবন্দরের উদ্বোধন করেন। ৩১ দশমিক ১৪ একর জমির উপর স্থলবন্দরটি নির্মাণে ৭৫ দশমিক ১৭ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।

 

#
 

জাহাঙ্গীর/পাশা/রাহাত/সঞ্জীব/লিখন/২০২৩/২১২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ১৮২০

 

বঙ্গবন্ধুকন্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন গণতন্ত্রের অগ্নিবীণার ফিরে আসা

                                                 – তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ৩ জ্যৈষ্ঠ (১৭ মে) :

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘১৯৮১ সালের ১৭ মে জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে পদার্পণের পর দেশে গণতন্ত্রের সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাই ’৮১ সালের ১৭ মে শুধু ব্যক্তি শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুকন্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন নয়, গণতন্ত্রের অগ্নিবীণার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন।’

মন্ত্রী বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা ফিরে আসার পর তাঁর হাত ধরে গত ৪২ বছরে বাঙালির জীবনে, বাংলাদেশের মানুষের জীবনে, বাংলাদেশের ললাটে অনেক নতুন তিলক উঠেছে, বাংলাদেশ অনেক অর্জন করেছে।’

আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৩তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপির সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ডা. দীপু মনি প্রমুখ সভায় বক্তৃতা দেন।

হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর স্বাধীনতার চেতনাকে ভূলণ্ঠিত করা হয়েছিল, বাংলাদেশে পাকিস্তানি ভাবধারা ফিরিয়ে আনা হয়েছিলো, অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে ধুলিস্যাৎ করা হয়েছিল। জননেত্রী শেখ হাসিনা সেই হারানো স্বাধীনতার চেতনাকে আবার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে আবার অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ রচিত হয়েছে। তাই ১৯৮১ সালের ১৭ মে গণতন্ত্রের অগ্নিবীণা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রত্যাবর্তন।’

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শুধু এই দেশ রচনা করে গেছেন তা নয়, তিনি স্বপ্ন দেখেছিলেন একটি উন্নত, সমৃদ্ধ দেশের। তিনি সেই স্বপ্ন পূরণ করে যেতে পারেননি। কারণ বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীনতার পর সাড়ে তিন বছরের মাথায় হত্যা করা হয়েছিল। আজকে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সেই খাদ্য ঘাটতির দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, খাদ্য উদ্বৃত্তের দেশে রূপান্তরিত হয়েছে, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। আজকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মানব উন্নয়ন, সামাজিক, অর্থনৈতিক, স্বাস্থ্যসূচক সমস্ত সূচকে আমরা পাকিস্তানকে অনেক আগেই অতিক্রম করেছি। এখানেই আমাদের সার্থকতা।’ 

মন্ত্রী আরো বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান কুশীলব ছিলেন জিয়াউর রহমান। আর সেই জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে তার পুত্রের পরিচালনায় ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা হয়েছে। একে একে ২১ বার আমাদের নেত্রীকে হত্যার অপচেষ্টা চালানো হয়েছে। মৃত্যুঞ্জয়ী জননেত্রী শেখ হাসিনা বার বার মৃত্যু উপত্যকা থেকে ফিরে এসে দ্বিধান্বিত বা বিচলিত হন নাই, থমকে যান নাই বরং আরো দীপ্ত পদভারে বাংলাদেশের মানুষের সংগ্রামের কাফেলাকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। ১৯৮১ সালের ১৭ মে বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রত্যাবর্তনের দিনের স্লোগান ‘ঝড়-বৃষ্টি আঁধার রাতে, শেখ হাসিনা আমরা আছি তোমার সাথে’ স্মরণ করে আবারো আগামী নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বিজয়ী করার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার উদাত্ত আহ্বান জানাই।’

#

আকরাম/রাহাত/সঞ্জীব/মোশারফ/শামীম/২০২৩/১৯৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ১৮১৯

 

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ফিল্ম আর্কাইভকে বিশ্বমানে প্রতিষ্ঠা করেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা

             --তথ্যসচিব

ঢাকা, ৩ জ্যৈষ্ঠ (১৭ মে):

 

বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের ৪৫ বছরপূর্তিতে তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মোঃ হুমায়ুন কবীর খোন্দকার বলেছেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে যে ফিল্ম আর্কাইভ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিলেন সেটিকে বিশ্বমানের সংস্থায় রূপ দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’ সচিব বলেন, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ আজ আমাদের ও বিশ্বের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ, বিশ্বস্বীকৃত ভূমিকা রাখছে।

 

আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যসচিব এসব কথা বলেন। আর্কাইভের মহাপরিচালক মোঃ জসীম উদ্দিনের সভাপতিত্বে সাবেক সচিব কামরুন নাহার, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (চলচ্চিত্র) ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, অভিনেত্রী কোহিনূর আক্তার সুচন্দা, সংস্কৃতি ব্যক্তিত্ব সৈয়দ সালাউদ্দিন জাকী, নাসির উদ্দিন ইউসুফ বিশেষ অতিথি হিসেবে এবং প্রকল্প পরিচালক ড. মোঃ মোফাকখারুল ইকবাল শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন। অতিথিরা ফিল্ম আর্কাইভকে তাদের প্রাণের প্রতিষ্ঠান এবং স্মৃতির সংরক্ষণাগার হিসেবে বর্ণনা করেন। 

 

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ফিল্ম আর্কাইভের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে তথ্যসচিব বলেন, ইতিহাস, সংস্কৃতি ও জ্ঞানচর্চায় তথ্য এবং অডিও-ভিজুয়াল ডেটা সংরক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। আর এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাদি যদি প্রাচীন কিংবা দুর্লভ হয় তা অনেক বেশি মূল্যবান। কারণ সেই তথ্য এবং চলচ্চিত্র আমাদের ঐতিহ্য ও পরিচিতির ধারক। ফিল্ম আর্কাইভ সেগুলোই সংরক্ষণ করছে। হুমায়ুন কবীর খোন্দকার এ সময় দেশে চলচ্চিত্র শিল্পের বিকাশে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ও তথ্যমন্ত্রীর প্রচেষ্টায় সিনেমা হল নির্মাণ ও সংস্কারে ১০০০ কোটি টাকার সহজ ঋণ তহবিল, চলচ্চিত্র শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট, ফিল্ম সিটি নির্মাণসহ নানা উদ্যোগের কথা উল্লেখ করেন। 

 

সচিব বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ বিশ্বের একটি প্রামাণ্য দলিল হিসেবে ইউনেস্কোর স্বীকৃতি লাভের নেপথ্যে অন্যান্য ফিল্ম আর্কাইভেরও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। মহান মুক্তিযুদ্ধের অডিও-ভিজুয়াল দলিল সংগ্রহ ও সংরক্ষণের জন্য আমরা প্রকল্প নিয়েছি। এবং গত ৪৩ বছর ধরে আন্তর্জাতিক ফিল্ম আর্কাইভ ফেডারেশনের সদস্য বাংলাদেশ এখন অনেক বেশি মর্যাদার আসনে আসীন।’

 

এর আগে সকালে বর্ণাঢ্য র‌্যালি শেষে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে ফিল্ম আর্কাইভের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন তথ্যসচিব। চিত্রতারকা অরুণা বিশ্বাস, ফেরদৌস আহমেদ, দিলারা, অঞ্জনা, অভিনেত্রী দিলারা জামান, প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক নসরুল্লাহ মোঃ ইরফান, বিশিষ্ট সংস্কৃতি ও চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব মসিহ উদ্দিন শাকের, মতিন রহমান, মুশফিকুর রহমান গুলজার, লায়লুন নাহার স্বেমি, কাওসার চৌধুরী, বেলায়েত হোসেন মামুন প্রমুখ এবং সংশ্লিষ্ট  কর্মকর্তাবৃন্দ অনুষ্ঠানমালায় অংশ নেন। 

#

 

আকরাম/পাশা/মোশারফ/লিখন/২০২৩/১৯৪৯ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১৮১৮

শেখ হাসিনা বাঙালির অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন

                                                     --- মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৩ জ্যৈষ্ঠ (১৭ মে):

          মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ১৭ মে বাঙালির অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য স্বৈরশাসকের রক্তচক্ষু ও নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। তিনি গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং সাধারণ মানুষের ভাত ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেন।

          প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনায়তনে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ ও পদ্মা সেতুর সফল বাস্তবায়নকারী। বাংলাদেশ এখন উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে বিশ্বে রোল মডেল। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের মানুষের মাথাপিছু আয়, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, রেমিট্যান্স ও গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ আর সাহায্যনির্ভর নয়, স্বনির্ভর দেশ। ঋণনির্ভর নয়, ঋণদাতা দেশ। এসময় সাহসী ও দূরদর্শী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের স্মার্ট, উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে উঠবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, জিয়াউর রহমান ভোট ব্যবস্থা ধ্বংস, গণতন্ত্র হত্যা, জেল-জুলুম, গুম ও নির্যাতনের মাধ্যমে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করেছিল। জিয়া রাজনীতিকে ক্যান্টনমেন্টে বন্দি ও রাজনীতিবিদদের কারাবন্দি করে দেশে দল ভাঙার রাজনীতি চালু করে। জিয়া বিনা আপরাধে ও বিনা বিচারে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করে।

          মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ হাসানুজ্জামান কল্লোলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান চেমন আরা তৈয়ব। অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন জয়িতা ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা খান, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদা পারভীন ও অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মুহিবুজ্জামান।

          আলোচনা পর্ব শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করে দোয়া করা হয়। এছাড়া ছিল শিশুদের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

#

আলমগীর/পাশা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/১৯২০ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ১৮১৭

হাতির আক্রমণে মানুষের মৃত্যু রোধে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ

                                                 --- পরিবেশ ও বনমন্ত্রী

ঢাকা, ৩ জ্যৈষ্ঠ (১৭ মে):

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বন্যহাতির আক্রমণে মানুষের মৃত্যু রোধে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়ে কাজ করছে। মানুষের এধরনের অনাকাক্সিক্ষত মৃত্যু বন্ধ করতেই হবে। এ বিষয়ে সরকারের উদ্যোগের সাথে সাথে সাধারণ মানুষকেও সচেতন হতে হবে। প্রায়ই দেখা যায়, অনেকে অতি উৎসাহী হয়ে বন্যহাতির দলের একেবারে কাছে চলে যায়, ফলে হাতির আক্রমণের শিকার হয়। ফলে এ ধরনের অপ্রত্যাশিত মৃত্যু এড়াতে মানুষকে অপ্রয়োজনে বন্যহাতির নিকটে যাওয়া বন্ধ করতে হবে।

          আজ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মানুষ ও বন্যহাতির দ্বন্দ্ব নিরসনে করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে হাইব্রিড পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত এক বিশেষ সভায় সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          এ বিষয়ে বন অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করে মন্ত্রী বলেন, এলিফ্যান্ট রেসপন্স টিমের কার্যক্রম আরো সক্রিয় করতে হবে। জনগণকে বন্যহাতির কাছ থেকে দূরে রাখার বিষয়টি তাদের নিশ্চিত করতে হবে। মন্ত্রী আরো বলেন, বন্যহাতির গতিবিধি নিয়ন্ত্রণে সোলার ফেন্সিং স্থাপন, সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়নসহ প্রয়োজনীয় অন্য সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তিনি বলেন, ফসলসহ অন্যান্য ক্ষতি হলে জনগণকে দ্রুততম সময়ে বিধি মোতাবেক ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। বন্যহাতির খাদ্য হিসেবে কলাগাছসহ অন্যান্য গাছ রোপণ করতে হবে।

          সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব ডক্টর ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ ও উন্নয়ন) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, অতিরিক্ত সচিব (পদূনি) মিজানুর রহমান, বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মোঃ আমীর হোসাইন চৌধুরী, ময়মনসিংহের বিভাগীয় কমিশনার মোঃ শফিকুর রেজা বিশ্বাস, শেরপুরের জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তার, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রামের বিভাগীয় বন কর্মকর্তাসহ বন বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ বক্তব্য রাখেন।

#

দীপংকর/পাশা/সঞ্জীব/মোশারফ/জয়নুল/২০২৩/১৮৪০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ১৮১৬

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ৩ জ্যৈষ্ঠ (১৭ মে):

 

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২২ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ২ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ। এ সময় ১ হাজার ৯৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।           

 

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৪৬ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ৫ হাজার ৯৬৯ জন।

 

 

#

 

রাশেদা/পাশা/মোশারফ/লিখন/২০২৩/১৭২৬ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১৮১৫

 

জাতিসংঘে কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক প্রস্তাব পাস

শেখ হাসিনার ‘কমিউনিটি ক্লিনিক’ এর বৈশ্বিক স্বীকৃতি

 

নিউইয়র্ক, ১৭ মে :

            গতকাল জাতিসংঘে বাংলাদেশের কমিউনিটি ভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে একটি রেজুল্যুশন সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। ‘কমিউনিটিভিত্তিক প্রাথমিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা: সার্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবা অর্জনের লক্ষ্যে একটি অংশগ্রহণমূলক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতি’ শিরোনামের এই রেজুল্যুশনটি সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে বাংলাদেশে কমিউনিটি ক্লিনিকভিত্তিক মডেল প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসামান্য উদ্ভাবনী নেতৃত্বকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছে।

            প্রস্তাবিত রেজুল্যুশনটিতে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রসমূহ কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফল উদ্ভাবনী উদ্যোগের ব্যাপক স্বীকৃতি দিয়ে এই উদ্যোগকে দ্য শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ হিসেবে উল্লেখ করে। এটি জনগনের স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়ন এবং বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সেবায় সাম্য প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের দৃঢ় প্রতিশ্রুতিকে প্রতিফলিত করে। গতকাল সাধারণ পরিষদে রেজুল্যুশনটি  উপস্থাপন করেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবদুল মুহিত। ৭০ টি সদস্য রাষ্ট্র এই রেজুল্যুশনটি কো-স্পন্সর করে।

            রাষ্ট্রদূত মুহিত তাঁর বক্তব্যে সার্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবা অর্জনে এই রেজুল্যুশনের ইতিবাচক প্রভাব তুলে ধরেন। এই রেজুল্যুশনের অনুমোদনকে ২০৩০ সালের মধ্যে সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা অর্জনের বৈশ্বিক প্রচেষ্টায় এক অবিস্মরণীয় মাইলফলক হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন।  তিনি বলেন, রেজুল্যুশনটির সফল বাস্তবায়ন কমিউনিটি ক্লিনিকভিত্তিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা প্রবর্তনের মাধ্যমে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

            দেশের সকল মানুষকে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার আওতায় আনার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশে এই অনন্য কমিউনিটি ক্লিনিকভিত্তিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা চালু করেছিলেন যা সারাদেশের তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের দোরগোড়ায় সরকারের প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবার সুফল সরবরাহে বিপ্লব ঘটিয়েছে। মানুষকে নিরবচ্ছিন্ন স্বাস্থ্য সেবা প্রদানের লক্ষ্যে সরকার এ পর্যন্ত সারা দেশে পাবলিক-প্রাইভেট অংশিদারিত্বে ১৪ হাজারের ও বেশি কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় এই স্বীকৃতি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল করবে।

            জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের পক্ষ থেকে রেজুল্যুশনটি সদস্য রাষ্ট্রের সাথে নেগোশিয়েশন করেন উপ-স্থায়ী প্রতিনিধি ডা. মোঃ মনোয়ার হোসেন।

#

মেহেদী/পরীক্ষিৎ/সিরাজ/মাহমুদা/মাসুম/২০২৩/১০১৫ ঘণ্টা

 

 

 

 

2023-05-17-16-48-c242097d5a61f6a785c665c98b2d43ee.docx