তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৩৭
প্রেস ব্রিফিংয়ে শিক্ষামন্ত্রী
এইচএসসি পরীক্ষা রুটিনমাফিকই হবে
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
১ এপ্রিল থেকে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হবে। পরীক্ষাগ্রহণের সবরকমের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এবার ২৬-২৮ এপ্রিলের পরীক্ষা বাদে বাকি সব পরীক্ষা রুটিনমাফিক অনুষ্ঠিত হবে। এর কোনো ব্যত্যয় হবে না।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আজ শিক্ষামন্ত্রণালয় সভাকক্ষে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ২০১৫ সম্পর্কিত প্রেসব্রিফিংএ একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, এবার বিএনপি-জামায়াতের হরতাল-অবরোধের কারণে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার একটিও রুটিনমাফিক নেয়া সম্ভব হয়নি। এটি এদেশের পাবলিক পরীক্ষার ইতিহাসে একটি নেতিবাচক উদাহরণ হয়ে থাকবে।
মন্ত্রী সারাদেশে হরতাল-অবরোধের মধ্যে সুষ্ঠুভাবে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা গ্রহণ করায় আইনশৃঙ্খলাবাহিনী, প্রশাসন, রাজনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যবৃন্দসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ইতোমধ্যে পরীক্ষায় সার্বিক সহযোগিতার জন্য সকল বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদেরকে শিক্ষাসচিবের স্বাক্ষরে আধাসরকারি পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।
মন্ত্রী আসন্ন এইচএসসি পরীক্ষার কথা উল্লেখ করেন বলেন, এবারও আপনাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা চাই। কোনোভাবেই দুষ্টচক্রকে প্রশ্নপত্র ফাঁসের বা ফেসবুকে প্রশ্নপত্রের নামে সাজেশন প্রকাশ করার সুযোগ দেয়া হবে না। সরকারের সবগুলো এজেন্সি তৎপর থাকবে, ধরতে পারলে কঠিন শাস্তির মুখোমুখী হতে হবে। পরীক্ষাকেন্দ্রের আশেপাশের সকল ফটোকটি মেশিন বন্ধ রাখা হবে। কোচিং সেন্টারগুলো কড়া নজরদারিতে থাকবে।
মন্ত্রী পরীক্ষার সময় নতুন কোনো হরতাল-অবরোধ না দেয়া এবং পাবলিক পরীক্ষাকে রাজনৈতিক কর্মসূচির আওতাবহির্ভূত রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি অনুরোধ জানান।
প্রেসব্রিফিংএ শিক্ষামন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব স্বপন কুমার সরকার, ঢাকা শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান প্রফেসর আবুবকর সিদ্দিকসহ অন্যান্য বোর্ডের চেয়ারম্যারম্যানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, এইচএসসি পরীক্ষা উপলক্ষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ১৭তম ফ্লোরে ১৭২২ নম্বর কক্ষে একজন উপসচিবের দায়িত্বে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু থাকবে। তাঁর মোবাইল ফোননম্বর-০১৭১১-৩১৭১৩৬। নিয়ন্ত্রণকক্ষের ফোননম্বর: ৯৫৪৯৩৯৬, ০১৭৭৭-৭০৭৭০৫ও ০১৭৭৭-৭০৭৭০৬।
#
ঢালী/সাইফুল্লাহ/বাদশা/আব্বাস/২০১৫/২১৪৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৩৬
খাদ্যমন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
জাতীয় সংসদের খাদ্যমন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৭ম বৈঠক আজ জাতীয় সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি মোঃ আব্দুল ওয়াদুদের সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য মোঃ আব্দুল মালেক এবং শিরিন নাঈম বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে বর্তমান মৌসুমে খাদ্যশস্য সংগ্রহ, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ বাস্তবায়ন এবং খাদ্যগুদাম নির্মাণ সংক্রান্ত বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
কমিটি নিরাপদ খাদ্য আইন-২০১৩ দ্রুত বাস্তবায়নের এবং মাঠপর্যায়ে খাদ্য কার্যক্রমের সাথে সংশ্লিষ্টদের অনিয়ম প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করে।
বৈঠকে দেশের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য মজুত ও সুষ্ঠু বিতরণ ব্যবস্থা গড়ে তোলা, আমদানিকৃত খাদ্যশস্য দ্রুত খালাস ও দেশের অভ্যন্তরে প্রেরণ, খালাসকালীন অপচয় রোধ এবং সর্বোপরি মানসম্মত বিজ্ঞানভিত্তিক খাদ্য মজুতব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার সুপারিশ করা হয়। এছাড়া, দেশের উত্তরাঞ্চলে “আধুনিক খাদ্য সংরক্ষণাগার প্রকল্প” কার্যক্রম চালু করার জন্য সুপারিশ করা হয়।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
মৌমিতা/সাইফুল্লাহ/মিজান/রফিকুল/আব্বাস/২০১৫/২১০৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৩৫
দুর্নীতি প্রতিরোধ সপ্তাহ উদ্যাপন
শ্রেষ্ঠ জেলা উপজেলা কমিটি পুরস্কৃত
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
‘সবাই মিলে শপথ করি, দুর্নীতিবাজদের ঘৃণা করি’ এ প্রতিপাদ্য নিয়ে শুরু হওয়া দুর্নীতিপ্রতিরোধ সপ্তাহ-২০১৫ এর পঞ্চমদিনে আজ ঢাকার শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা অডিটোরিয়ামে দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষ থেকে শ্রেষ্ঠ জেলা ও উপজেলা দুর্নীতিপ্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।
কমিশনের চেয়ারম্যান মোঃ বদিউজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি অধ্যাপক আবদুল্লাহ্ আবু সায়ীদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার মোঃ সাহাবুদ্দিন ও ড. নাসিরউদ্দীন আহমেদ ।
অধ্যাপক আব্দুল্লাহ্ আবু সায়ীদ বলেন, দুর্নীতি বাংলাদেশে একটি বড় উৎকণ্ঠার বিষয়। দুর্নীতি হচ্ছে চুরি বা লুণ্ঠনের মতো অপরাধ। তিনি বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে দুদককে আরো দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে হবে। দুর্নীতি প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন সৃষ্টি করে দুদককে আরো শক্তিশালী করা গেলে দেশ দুর্নীতিমুক্ত থেকে সুখের বাগান হবে।
মোঃ বদিউজ্জামান বলেন, চিহ্নিত দুর্নীতিবাজদের তথ্য নিকটস্থ দুদক কার্যালয়ে প্রদান করা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কমিশনের সচিব মোঃ মাকসুদুল হাসান খান, মহাপরিচালক ড. শামসুল আরেফিন, রংপুর জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি প্রফেসর মোঃ মোজাম্মেল হক এবং মুক্তাগাছা উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি স্বপন কুমার দাস।
অনুষ্ঠানে খাগড়াছড়ি, ঝিনাইদহ, রংপুর, পটুয়াখালী, সুনামগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নরসিংদী জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি এবং বিভিন্ন জেলার ২১টি উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটিকে পুরস্কৃত করা হয়।
উল্লেখ্য, দেশের ৪২২ উপজেলা, ৬২ জেলা, ১ মহানগর ও ৮ আঞ্চলিক মহানগরে ৪৯৩ দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা হয়।
#
প্রণব কুমার/সাইফুল্লাহ/মিজান/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/২১১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৩৪
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট এর
মহাপরিচালকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ বৃদ্ধি
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত বিচারপতি খোন্দকার মূসা খালেদকে দুই বছরের জন্য পুনঃনিয়োগ দেয়া হয়েছে। ২০ মে থেকে এ পুনঃনিয়োগ কার্যকর হবে।
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট আইন, ১৯৯৫ এর ১১(২) ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরকার এ পুনঃনিয়োগ প্রদান করে।
#
সাইফুল্লাহ/মিজান/জসীম/জয়নুল/২০১৫/২০৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৩৩
একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা
২৫ লাখ পরিবারের দারিদ্র্যবিমোচনে শতভাগ সাফল্য অর্জিত
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
স্থায়ী দারিদ্র্যবিমোচন এবং টেকসই উন্নয়নে ২১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প
৬৪ জেলার ৪৮৫ উপজেলায় সফলভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে। উপকারভোগী ২৫ লাখ দরিদ্র পরিবার দারিদ্র্যমুক্ত করতে ১২ লাখ ৬৫ হাজার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র খামার গড়ে তোলা হয়েছে। এতে প্রায় ১০০% সফলতা অর্জিত হয়েছে।
আজ স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সংসদ সদস্যগণ, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রকল্পের জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির সভায় এসব তথ্য জানানো হয়।
সভায় জানানো হয়, প্রকল্পটির মাধ্যমে বর্তমানে দেশে ৩০% মানুষ দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পাচ্ছে। ইতোমধ্যে ৪০ হাজারের অধিক গ্রাম সমিতির সদস্যদের মাধ্যমে ৫৮৯ কোটি টাকা সঞ্চয় জমা ও ৮২২ কোটি টাকার আবর্তক তহবিলসহ সদস্যদের মোট তহবিল ২০০০ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে।
জনাব রাঙ্গা বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুদ্ধবিধস্ত বাংলাদেশকে পুনর্গঠনে সমবায় আন্দোলনকে যেভাবে সফলভাবে এগিয়ে নিয়েছিলেন, ঠিক একই ধারাবাহিকতায় তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে দারিদ্র্যশূন্য করার দর্শন বাস্তবায়ন করছেন। তিনি এ প্রকল্পকে দেশে বিদেশে আলোড়ন সৃষ্টিকারী হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, ইতোমধ্যে অনেক রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সংস্থা এ ব্যাপারে গভীর আগ্রহ ব্যক্ত করেছে। তিনি স্টিয়ারিং কমিটির সদস্যদের প্রকল্পটি নিবিড় মনিটরিং করার মাধ্যমে সফল ও সার্থক করার পরামর্শ দেন।
#
আহসান/সাইফুল্লাহ/মিজান/মোশারফ/জয়নুল/২০১৫/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৩২
স¦াস্থ্যমন্ত্রীর সাথে সুদানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বাংলাদেশি চিকিৎসক নিয়োগসহ ঔষধসামগ্রী আমদানিতে আগ্রহ প্রকাশ
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
সুদান বাংলাদেশ থেকে চিকিৎসক ও ঔষধ নিতে আগ্রহী। বাংলাদেশে নিযুক্ত সুদানের রাষ্ট্রদূত ড. হাসান ই. এল তালিব (উৎ. ঐধংংধহ ঊ. ঊষ ঞধষরন) আজ সচিবালয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম-এর সাথে সাক্ষাৎকালে এ আগ্রহের কথা জানান।
সুদানের রাষ্ট্রদূত স্বাস্থ্যখাতে বাংলাদেশের অর্জন এবং বাংলাদেশের ঔষধের মানের প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশ থেকে সুদানে চিকিৎসক গেলে দু’দেশই লাভবান হবে। বিশেষকরে হৃদরোগ ও ক্যান্সার চিকিৎসায় বাংলাদেশ থেকে চিকিৎসক পেলে সুদানের মানুষ উপকৃত হবে। তিনি বাংলাদেশ থেকে ঔষধ আমদানিতে সুদানের আগ্রহের কথা জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের ঔষধের মান ভালো বলে তাঁর দেশ বাংলাদেশ থেকে ঔষধ নিতে আগ্রহী।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসময় বাংলাদেশ ও সুদানের মধ্যে বিরাজমান সুসম্পর্কের কথা উল্লেখ করে বলেন, দু’দেশের মধ্যে সম্পর্কের উন্নতির লক্ষ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করা প্রয়োজন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে এখন বিশ্বমানের ঔষধ তৈরি হচ্ছে। আমরা এখন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপসহ বিশ্বের শতাধিক দেশে ঔষধ রপ্তানি করছি। মন্ত্রী সুদানে চিকিৎসক ও ঔষধ প্রেরণ প্রক্রিয়ার উদ্যোগ নিতে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক আহ্বানের জন্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করেন।
সুদানের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের মেডিকেল কলেজগুলোতে সুদানের ছাত্রছাত্রী ভর্তি হওয়ার সুযোগসৃষ্টি করার জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ জানান। তিনি দু’দেশের মাঝে স্বাস্থ্যখাতে গবেষণার কাজ পরিচালনার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
মন্ত্রী রাষ্ট্রদূতের অনুরোধ সক্রিয়ভাবে বিবেচনার আশ্বাস প্রদান করেন। তাঁরা এসময় দু’দেশের পারস্পরিক অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নের সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করেন।
এসময় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্যসচিব সৈয়দ মন্জুরুল ইসলামসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
পরীক্ষিৎ/সাইফুল্লাহ/মিজান/জসীম/জয়নুল/২০১৫/১৯২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৩১
বস্ত্রমন্ত্রীর সঙ্গে সুদানি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী মুহা. ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক এর সঙ্গে আজ মন্ত্রণালয়ের অফিসকক্ষে দিল্লীতে নিয্ক্তু বাংলাদেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত সুদানের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত ড. হাসান ই. ইএল তালিব সাক্ষাৎ করেন।
এ সময় দু’দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। আলোচনায় রাষ্ট্রদূত জানান, সুদান আন্তরিকভাবে বিশ্বাস করে বাংলাদেশ তাদের বন্ধুপ্রতীম দেশ। সেজন্য তাঁরা বস্ত্র ও পাটখাতে বাংলাদেশের সাথে ব্যবসাবাণিজ্যের সম্প্রসারণ ঘটাতে চায়। তিনি বস্ত্র ও পাট মন্ত্রীকে আশ্বস্ত করে বলেন, সুদানে উৎপাদিত তুলার মান খুব ভালো এবং তাঁরা এ তুলা বাংলাদেশে রপ্তানি করতে চান। এছাড়া তিনি সুদানের কৃষিখাতে বিনিয়োগের সম্ভাবনার কথা মন্ত্রীকে অবহিত করেন।
বস্ত্রমন্ত্রী জানান বাংলাদেশও আন্তরিকভাবে বিশ্বাস করে সুদান বাংলাদেশের বন্ধুপ্রতীম দেশ এবং বাংলাদেশও সুদানে ব্যবসাবাণিজ্যের সম্প্রসারণ ঘটাতে চায়। মন্ত্রী জানান, বাংলাদেশে বিশ্বের সেরামানের পাট ও পাটজাতপণ্য উৎপাদিত হয়। বাংলাদেশ আরো অধিক পরিমাণে পাট ও পাটজাত পণ্য সুদানে রপ্তানি করতে চায়। মন্ত্রী এ বিষয়ে রাষ্ট্রদূতের সহযোগিতা চাইলে তিনি ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেন।
মন্ত্রী ১৯৯২ সালে সুদানে রপ্তানিকৃত ২৫ মিলিয়ন ডলার মূল্যের পাটজাত পণ্যের বকেয়া পাওনার বিষয়ে রাষ্ট্রদূতের সহযোগিতা কামনা করেন।
সাক্ষাৎকালে বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব ফরিদ উদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী, বাংলাদেশ পাটকল কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) হুমায়ুন খালেদ এবং বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ বায়েজিদ সরোয়ার উপস্থিত ছিলেন।
#
রেজাউল/সাইফুল্লাহ/আলম/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৯৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৩০
স্পিকারের সাথে কানাডার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
স্পিকার এবং সিপিএ চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সাথে আজ তাঁর কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার হাইকমিশনার বেনয়ট পিয়েরে লারামে (ইবহড়রঃ চরবৎৎব খধৎধসবব) সাক্ষাৎ করেন।
সাক্ষাৎকালে হাইকমিশনার স্পিকারকে সিপিএ’র চেয়ারপার্সন নির্বাচিত হওয়ায় অভিনন্দন জানান।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা কানাডা ও বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, বাণিজ্য, উন্নয়নসহ বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করেন। সিপিএ’র প্লাটফরমকে ব্যবহার করে বিভিন্ন বিষয়ে দু’দেশের আরো কাজ করার সুযোগ রয়েছে বলে তাঁরা মত ব্যক্ত করেন।
স্পিকার বলেন, কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহের জীবনমানের উন্নয়নকে সিপিএ অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। দারিদ্র্যবিমোচন, গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, জেন্ডার সমতা নিশ্চিতকরণসহ বিভিন্ন ইস্যুতে সিপিএ কাজ করে যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক বিষয়ে পার্লামেন্টারি ফ্রেন্ডশিপ গ্রুপও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
এসময় দু’দেশের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরো বৃদ্ধি পাবে বলে স্পিকার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। কানাডার হাইকমিশনার বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে সহযোগিতা বৃদ্ধিসহ বন্ধুত্বের সম্পর্ক আরো দৃঢ় করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
#
মঞ্জুর/সাইফুল্লাহ/জসীম/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৯১৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯২৯
বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে ‘সংগ্রাম থেকে স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক
প্রদর্শনী ও আলোচনাসভা আগামীকাল
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডিস্থ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর প্রাঙ্গণে ৩১ মার্চ মঙ্গলবার বিকাল ৩.৩০ টায় এক প্রদর্শনী ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের জন্য ‘ইতিহাস কথা বলে- সংগ্রাম থেকে স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর কর্তৃপক্ষ।
অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ড. রফিকুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা লে. কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বীর প্রতীক এবং শেখ হাফিজুর রহমান।
#
আখতারুজ্জামান/মোহাম্মদ আলী/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৫০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯২৮
প্রধানমন্ত্রীর নিকট ডওচ অধিৎফ হস্তান্তর
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
রাজনীতিতে নারী-পুরুষের বৈষম্য কমানোর ক্ষেত্রে দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালনের জন্য বাংলাদেশ ডড়সবহ রহ চধৎষরধসবহঃং (ডওচ) এষড়নধষ অধিৎফ পেয়েছে। গত ২৪ মার্চ ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এ পদক গ্রহণ করেন। আজ মন্ত্রিপরিষদ সভায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর নিকট এ পদক হস্তান্তর করেন।
#
নুরএলাহি/মোহাম্মদ আলী/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৩০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯২৭
জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ৩১ মার্চ ২০১৫ দেশব্যাপী ‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস’ উদ্যাপন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
বাংলাদেশে প্রতি বছর এপ্রিল-মে এবং অক্টোবর-নভেম্বর মাসে প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা বেশি ঘটে। ‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস’ পালনের মাধ্যমে আসন্ন দুর্যোগ সম্পর্কে জনগণের সচেতনতা এবং দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস ও প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমের সামর্থ্য বহুগুণে বৃদ্ধি পায়।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশব্যাপী দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাসের উদ্যোগ গ্রহণ করে ১৯৭২ সালে গঠন করেছিলেন ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি)। দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে তৈরি করেছিলেন মাটির কিল্লা যা ‘মুজিব কিল্লা’ নামে পরিচিত। মুজিব কিল্লা আজও ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের সময় প্রাণিসম্পদের আশ্রয়স্থল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
সকল উন্ন্য়ন কর্মসূচিতে দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস কার্যক্রম সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ ও দুর্যোগ সহনশীল জাতি গঠনে সদাপ্রস্তুত। আমাদের সরকার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন-২০১২, জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা ২০১০-২০১৫ এবং ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ, রক্ষণাবেক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা নীতিমালা-২০১১ প্রণয়ন করেছে। আমরা দুর্যোগ বিষয়ক স্থায়ী আদেশাবলী ২০১০ জারী করেছি।
দুর্যোগ বিপদসংকেত পদ্ধতি, দুর্যোগ বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি, দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস, প্রস্তুতি, সাড়াদান, ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ, পুনর্বাসন ও পুনর্গঠন ইত্যাদি কার্যক্রমে আমাদের সরকার তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। আসন্ন দুর্যোগকালে মানুষকে সর্তক ও সচেতন করতে দেশের ইউনিয়ন পর্যায়ের ডিজিটাল সেন্টারগুলো তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। এ প্রেক্ষিতে দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘বিজ্ঞান ভিত্তিক তথ্য জানি, দুর্যোগের ক্ষতি কমিয়ে আনি’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
প্রাকৃতিক দুর্যোগে জান-মালের ক্ষয়ক্ষতি সহনীয় পর্যায়ে রাখার জন্য একটি দক্ষ ও কার্যকর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কাঠামো গড়ে তুলতে আমি সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা, সুশীল সমাজসহ সর্বস্তরের জনগণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই।
আমি ‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস-২০১৫’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
নুরএলাহি/মোহাম্মদ আলী/অনসূয়া/খাদীজা/আসমা/২০১৫/১১০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯২৬
জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দেশব্যাপী ‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস-২০১৫’ উদ্যাপনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই।
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় অবস্থিত। বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, নদীভাঙনসহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগ এ দেশের জনজীবনে প্রায় নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। ভূবিজ্ঞানীদের মতে বাংলাদেশ সিসমিক জোনে অবস্থিত হওয়ায় এদেশে বড় ধরনের ভূমিকম্পেরও আশঙ্কা রয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক ‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস-২০১৫’ উদ্যাপনের মাধ্যমে প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগ সম্পর্কে জনগোষ্ঠীর মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘বিজ্ঞান ভিত্তিক তথ্য জানি, দুর্যোগের ক্ষতি কমিয়ে আনি’ খুবই বাস্তবধর্মী ও সময়োপযোগী হয়েছে। এ প্রতিপাদ্যের আলোকে কার্যক্রম গ্রহণের মাধ্যমে দেশের সকল জনগোষ্ঠীকে সচেতন ও প্রস্তুত করতে পারলে যে কোন প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি সহনীয় পর্যায়ে রাখা সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়সহ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সাথে সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, সিভিল সোসাইটির সমন্বয়ে দিবসের প্রতিপাদ্য অনুযায়ী দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস, প্রস্তুতি ও জরুরি সাড়াদান কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দুর্যোগ সহনশীল সমাজ গঠনে সকলে সচেষ্ট থাকবেন বলে আমার বিশ্বাস।
আমি ‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস-২০১৫’ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/মোহাম্মদ আলী/অনসূয়া/খাদীজা/আসমা/২০১৫/১১০০ ঘণ্টা