তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৪৭২
ডিজিটাল যুগে সজীব ওয়াজেদ জয়ের মতো নেতৃত্বই প্রয়োজন
-- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
ঢাকা, ১২ শ্রাবণ (২৭ জুলাই) :
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, 'জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ধারণা আজ তাঁর মাতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বাস্তবায়ন হচ্ছে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের মধ্যে বাংলাদেশকে নিয়ে গিয়ে ইতোমধ্যেই নেতৃত্ব দিচ্ছেন সজীব ওয়াজেদ জয় এবং ডিজিটাল যুগে তাঁর মতো নেতৃত্বই প্রয়োজন।'
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র এবং তাঁর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫১তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে আজ রাজধানীর ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু জাদুঘর প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ কৃষক লীগ আয়োজিত দোয়া ও আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য এড. উম্মে কুলসুম স্মৃতির সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী বিশেষ অতিথি হিসেবে এবং কৃষক লীগের সহসভাপতি শেখ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিশ্বনাথ বিটু, সংসদ সদস্য হোসনে আরা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
ড. হাছান মাহ্মুদ বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যখন ২০০৮ সালে ডিজিটাল দেশ গড়ার ঘোষণা দেয়, তখনও ভারত এমনকি যুক্তরাজ্যও সেই ঘোষণা দেয়নি, তারা দিয়েছে আরো পরে। আজ সেকারণেই প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শিল্পবিপ্লবে আমরা পিছিয়ে পড়লেও সজীব ওয়াজেদ জয়ের ধারণাতে ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সাথে সঠিক সময়ে সম্পৃক্ত হয়ে ডিজিটাল দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে। দেশের আপামর জনগণ ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল ভোগ করছে।
অনুষ্ঠানে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সুস্বাস্থ্য কামনায় বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
পরে কৃষক লীগ নেতাকর্মীদের নিয়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ ও গাছের চারা রোপণ করেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী।
#
আকরাম/পাশা/রেজ্জাকুল/রেজাউল/২০২১/২১২২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৪৭১
সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ
-- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১২ শ্রাবণ (২৭ জুলাই) :
সজীব ওয়াজেদ জয়কে বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ উল্লেখ করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রীর সুযোগ্য সন্তান হিসেবে নয়, সজীব ওয়াজেদ অর্ধশত বছরে সপ্রতিভায় উজ্জ্বল নক্ষত্রের পরিণত হয়েছেন। সজীব ওয়াজেদকে বিগত ৫০ বছর জীবনে সংকট ও সংগ্রামের মধ্য দিয়েই এগিয়ে যেতে হয়েছে। সকল সংকট ও সংগ্রামকে জয় করে তাঁর মেধা, সততা ও পরিশ্রম দিয়ে একের পর এক সকল বাধা অতিক্রম করে আজকের এই অবস্থানে পৌঁছেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
প্রতিমন্ত্রী আজ ‘প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়ের ৫১তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত ‘সজীব ওয়াজেদ জয়, সমৃদ্ধ আগামীর প্রতিচ্ছবি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশের সামগ্রিক কার্যক্রম সজীব ওয়াজেদের সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ৫০ বছরের মধ্যে একটি জাতিকে ডিজিটাল বাংলাদেশের মতো একটি রূপকল্প বাস্তবে রূপদান করেছেন। ১৭ কোটি মানুষের জীবনযাত্রার পরিবর্তন ও উন্নত, আধুনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর অর্থনীতি উপহার দিয়েছেন। পলক বলেন, করোনা মহামারি মোকাবিলায় তার পরামর্শেই আমরা বিজনেস কন্টিউনিটি প্ল্যান প্রণয়ন করি। করোনার কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হলেও ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের ফলে দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিনোদন, লজিস্টিকস, বিচারিক কার্যক্রম, ডিজিটাল গরুর হাটে কোরবানির গরু ক্রয়-বিক্রয় এবং দেশের অর্থনীতিসহ প্রায় সব কিছু সচল রাখা সম্ভব হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, একজন ভিশনারি ও মেধাবী নেতা হিসেবে জয়ের জীবন দর্শনের মূলে রয়েছে সততা। জীবন ও কর্মের সকল ক্ষেত্রেই সততার অনুশীলন করছেন বলেই তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে এতটা সফল। প্রকৃতপক্ষে জয় বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরের পথিকৃৎ ও সমৃদ্ধ আগামীর প্রতিচ্ছবি।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচিালক পার্থপ্রতিম দেব, আইসিটি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম আরশাদ হোসেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির মহাপরিচালক খাইরুল আমিন, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাক্তার বিকর্ণ কুমার ঘোষ এবং এটুআই প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ডঃ আবদুল মান্নান
পরে প্রতিমন্ত্রী ‘সজীব ওয়াজেদ জয়,সমৃদ্ধ আগামীর প্রতিচ্ছবি" (www.agamirproticchobi.net) ডিজিটাল’ বইয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
#
শহিদুল/পাশা/রেজ্জাকুল/রেজাউল/২০২১/২১৩৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৪৭০
সজীব ওয়াজেদ জয় তারুণ্যের স্পর্ধিত অহংকার
--তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১২ শ্রাবণ (২৭ জুলাই) :
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. মুরাদ হাসান বলেছেন, তারুণ্যের স্পর্ধিত অহংকারে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার পথে প্রধানমন্ত্রীকে সর্বতোভাবে সহযোগিতা করেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়। প্রযুক্তিকে পাথেয় করে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে তিনি তরুণদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জয়ের নেতৃত্ব আমাদের রাজনীতিতে যেমন ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা করেছে, তেমনি জনগণের মাঝে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ নিয়ে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার সঞ্চার করেছে।
তিনি আজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র ও প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫১ তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় বক্তৃতাকালে এ কথা বলেন।
ডা. মুরাদ বলেন, জয়ের ভেতরে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর মতো প্রচন্ডতা। রয়েছে পরিশ্রমী ও তারুণ্যের প্রাণময়তা। তাঁর রাজনীতিতে যোগ দেয়া দেশের জন্য মঙ্গলজনক। তিনিই আগামীর বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবেন।
সংগঠনের সভাপতি শিল্পী রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, আওয়ামী লীগ নেতা এড. বলরাম পোদ্দার এবং অভিনেত্রী তারিন প্রমুখ।
#
মাহবুবুর/পাশা/রেজ্জাকুল/রেজাউল/২০২১/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৪৬৯
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ১২ শ্রাবণ (২৭ জুলাই) :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫২ হাজার ৪৭৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১৪ হাজার ৯২৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১১ লাখ ৯৪ হাজার ৭৫২ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫৮ জন-সহ এ পর্যন্ত ১৯ হাজার ৭৭৯ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।
করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১০ লাখ ২২ হাজার ৪১৪ জন।
#
ফেরদৌস/পাশা/রেজ্জাকুল/রেজাউল/২০২১/১৯৫৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৪৬৮
রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্সের বিরুদ্ধে ফরাসি আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ
ঢাকা, ১২ শ্রাবণ (২৭ জুলাই) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে অসত্য প্রতিবেদন প্রকাশ করায় রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স-আরএসএফ এর বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছেন ফরাসি আইনজীবী Madou Kone।
গত ২ জুলাই আরএসএফ প্রকাশিত 'ওল্ড টাইর্যান্টস, টু উইমেন এন্ড আ ইউরোপিয়ান: আরএসএফ আনভেইলস ইটস ২০২১ এডিশন অভ প্রিডেটরস অভ প্রেস ফ্রিডম' নিবন্ধে শেখ হাসিনা এবং বাংলাদেশ নিয়ে অসত্য বিবরণ দেয়ায় কেন তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে না ১৫ দিনের মধ্যে এর জবাব দিতে বলা হয়েছে এ নোটিশে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত চার ফরাসি নাগরিক আবুল কাশেম, মজিবুর রহমান, মনজুরুল হাসান চৌধুরী এবং কয়েস দিলওয়ার হুসাইনের পক্ষে প্যারিসের আইনজীবী গতকাল এই নোটিশ জারি করেন।
ফ্রান্সে অবস্থিত সংস্থা আরএসএফ'র প্রতিবেদনে বাংলাদেশ অংশের ত্রুটিগুলোর বিরুদ্ধে আইনগত নানাদিক উল্লেখ করে নোটিশে বলা হয়, 'খোদ ফ্রান্সের আইন অনুযায়ীই এটি অপরাধ কারণ সেদেশে ১৮৮১ সালের ২৯ জুলাই প্রণীত গণমাধ্যম স্বাধীনতা বিষয়ক আইন অনুসারে কোনো ব্যক্তি সম্পর্কে অসৌজন্যমূলক কোনো মন্তব্য জনসম্মুখে প্রকাশ নিষিদ্ধ।'
একই আইনের ২৯ ধারায় এ ধরনের কোনো বিবরণ বিবৃতি, হাতে লেখা, ছাপা, পোস্টার-প্ল্যাকার্ড বা অন্য কোনো আকারে প্রকাশ করাকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলা হয়েছে।
প্যারিসে ইস্যু করা এই লিগ্যাল নোটিশে এদেশে সাংবাদিকদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) এবং ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) থেকে ঐ প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে দেয়া প্রতিবাদলিপিরও উল্লেখ রয়েছে।
উল্লেখ্য, রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স (ফরাসিতে রিপোর্টার্স স্যান্স ফ্রন্টিয়ারস-আরএসএফ) এর এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদের নির্দেশে গত ৯ জুলাই তথ্য অধিদফতরের প্রধান তথ্য অফিসার আরএসএফ বরাবর প্রতিবাদলিপি পাঠান। সেখানে বাংলাদেশ নিয়ে অসত্য প্রতিবেদনটি অবলেপন করা অন্যথায় আইনি ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলা হয়েছিল।
#
আকরাম/পাশা/রেজ্জাকুল/রেজাউল/২০২১/১৯০৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৪৬৭
খুলনা বিভাগে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণসামগ্রী বিতরণ অব্যাহত
খুলনা, ১২ শ্রাবণ (২৭ জুলাই):
খুলনা বিভাগের কুষ্টিয়া, বাগেরহাট জেলাসহ বিভিন্ন জেলায় করোনায় কর্মহীনদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তা বিতরণ করা হয়।
কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আজ চারশত উপকারভোগী পরিবারের মাঝে ত্রাণ হিসেবে চার মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়।
বাগেরহাট জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন দপ্তর এ পর্যন্ত পাঁচশত ৮২ উপকারভোগীর মাঝে চার লাখ ৪০ হাজার টাকা, তিন হাজার উপকারভোগী পরিবারের মাঝে ত্রাণ হিসেবে ৩০ মেট্রিক টন চাল এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় এক লাখ ৭২ হাজার আটশত ৯৯ উপকারভোগীর মাঝে ১৭২৮ দশমিক ৯৯ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য বিতরণ করা হয়। এছাড়া ৩৩৩ কল এর মাধ্যমে ছয়শত ৬৬ পরিবারকে খাদ্যসহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
খুলনা বিভাগের অন্যান্য জেলাগুলোতে অনুরূপ খাদ্যসামগ্রী বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।
#
মঈন/পাশা/রেজ্জাকুল/রেজাউল/২০২১/১৯১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৪৬৬
সহনশীল খাদ্য ব্যবস্থা গড়তে সম্মিলিত উদ্যোগ ও অংশীদারিত্ব প্রয়োজন
- খাদ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১২ শ্রাবণ (২৭ জুলাই) :
কোভিড ১৯ মহামারি ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে আরো ঝুঁকিতে ফেলেছে। পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন, সংঘাত, অস্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক মন্দাসহ আরও অনেক চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। উৎপাদন থেকে শুরু করে ভোগ সকল পর্যায়ে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহনশীল খাদ্য ব্যবস্থা গড়তে সদস্য দেশসমূহের সম্মিলিত উদ্যোগ ও অংশীদারিত্ব প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তিনি আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তার অফিসকক্ষ থেকে ভার্চুয়ালি ইটালির রোমে চলমান তিন দিনব্যাপী জাতিসংঘের ফুড সিস্টেম প্রি-সামিটের দ্বিতীয় দিনে ‘বিল্ডিং রিজিলিয়েন্স টু ভালনারাবিলিটিস, সক এন্ড স্ট্রেস’ শীর্ষক উচ্চপর্যায়ের প্যানেল আলোচনায় এসব কথা বলেন।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবকে অতিক্রম করে দীর্ঘমেয়াদে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, জল ও খাদ্য সুরক্ষার পাশাপাশি পরিবেশের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ‘বাংলাদেশে ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০’ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এর ফলে চরম দারিদ্র দূরীকরণ এবং টেকসই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
খাদ্যমন্ত্রী ২০৩০ সালের মধ্যে কৃষি ও ফুড সিস্টেম ট্রান্সফর্মেশনের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) অর্জনে বাংলাদেশের অগ্রগতি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ঝুঁকিতে থাকা ৪৮ উন্নয়নশীল দেশের জোট ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) নেতা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায় নেতৃস্থানীয় দেশ। এসময় মন্ত্রী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কৃষি ও খাদ্য খাতে আরও বেশি বিনিয়োগ, গবেষণা ও উদ্ভাবন বাড়ানোর আহ্বান জানান।
গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মামাদাউ তানগারা, স্পেনের স্পেশাল অ্যাম্বাসাডর ফর ফুড সিস্টেম গ্যাব্রিয়েল ফেরেরো এবং নিউজিল্যান্ডের কৃষি, বায়োসিকিউরিটি এবং রুরাল কমিউনিটি মন্ত্রী ড্যামিয়েন ও’কনোর প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে বিশ্বের ১৪৫টির বেশি দেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীবর্গ, গবেষক, কৃষক প্রতিনিধি, সুশিল সমাজের প্রতিনিধি এবং গণমাধ্যম প্রতিনিধি ভার্চুয়ালি অংশ নেন।
#
কামাল/পাশা/রেজ্জাকুল/রেজাউল/২০২১/১৬১৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৪৬৫
গবেষণা ও উদ্ভাবনে উন্নয়নশীল দেশসমূহকে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর
ঢাকা, ১২ শ্রাবণ (২৭ জুলাই) :
কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরের জন্য গবেষণা, উদ্ভাবন ও জ্ঞানবিনিময়ের ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল দেশসমূহকে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক।
মন্ত্রী আজ সচিবালয়ে অফিস কক্ষ থেকে ভার্চুয়ালি ইটালির রোমে ৩ দিনব্যাপী চলমান জাতিসংঘের ফুড সিস্টেম প্রি-সামিটের ‘খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরে বিজ্ঞানের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো’ শীর্ষক সেশনে বক্তব্য প্রদানকালে এ আহ্বান জানান। আন্তর্জাতিক কৃষিবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠানসমূহের সম্মিলিত সংগঠন-সিজিআইএআর ও আন্তর্জাতিক কৃষক সংগঠন যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
মন্ত্রী বলেন, খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বর্তমান সরকার বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে। বিজ্ঞানের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে গবেষণা ও উদ্ভাবনে পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দসহ সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করছে। ইতোমধ্যে দেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠানসমূহ ধান, গম, ভুট্টা, ফল ও শাকসবজির অনেকগুলো উন্নত জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে।
ধানের জাত উদ্ভাবনের উদাহরণ তুলে ধরে তিনি বলেন, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট-ব্রি ১০০টিরও বেশি ধানের উন্নত জাত উদ্ভাবন করেছে। যার মধ্যে ২৬টি জাত বন্যা, খরা, লবণাক্ততাসহ জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতসহিষ্ণু। বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট-বিনা ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট-বারিও জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতসহিষ্ণু ধান ও অন্যান্য ফসলের বেশ কিছু জাত উদ্ভাবন করেছে। এছাড়া, দেশের বিজ্ঞানীরা বিশ্বে প্রথম জিংকসমৃদ্ধ ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে।
ইরি, সিমিট, ওয়ার্ল্ডফিশ, ইফরি, সিআইপিসহ সিজিআইএআরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে বাংলাদেশ গত ৫০ বছর ধরে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে উল্লেখ করে ড. রাজ্জাক আরও বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন, খাদ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদা, চলমান কোভিডসহ নানান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকারের উদ্যোগের পাশাপাশি আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সম্মিলিত সহযোগিতা ও প্রচেষ্টা প্রয়োজন। বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশসমূহকে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি ও ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
জাতিসংঘের ফুড সিস্টেম সামিটে সিজিআইএআরের বিশেষ প্রতিনিধি কানায়ো এনওয়ানজের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে ইথিওপিয়ার কৃষি প্রতিমন্ত্রী ফিকরু রিগাসা, মেক্সিকোর কৃষিমন্ত্রী ভিক্টর ভিল্লালোবোস, সিজিআইএআরের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্লদিয়া সাদোফ, আন্তর্জাতিক কৃষক সংগঠনের মহাসচিব অ্যারিয়ানা জিওলিওদোরি, ২০২১ সালের ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ বিজয়ী শকুন্তলা থিলস্টেড প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
আগামী সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য জাতিসংঘের ‘ফুড সামিট ২০২১’ কে সামনে রেখে এ প্রাক-সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ১৪৫ টির বেশি দেশ এতে অংশগ্রহণ করছে।
#
কামরুল/পাশা/রেজ্জাকুল/রেজাউল/২০২১/১৮০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৪৬৪
ডিজিটাল নিরাপত্তা : 'অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত'
- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
ঢাকা, ১২ শ্রাবণ (২৭ জুলাই) :
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত উল্লেখ করে তা প্রত্যাখ্যান করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় তাঁর সরকারি বাসভবনে বাংলাদেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োগ বিষয়ে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সাম্প্রতিক প্রতিবেদন বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশ এবং এদেশের সরকারের বিরুদ্ধে নানা বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে আসছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সময়ে সময়ে সরব আবার অনেক সময় প্রচন্ড নীরব থাকে৷
সংস্থাটির গ্রহণযোগ্যতা হারানোর বিষয়ে ড. হাছান বলেন, 'এদেশে শত শত মানুষকে পেট্রোলবোমায় পুড়িয়ে হত্যা-দগ্ধ করার সময় যখন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল কোনো বিবৃতি দেয় না, ফিলিস্তিনে যখন পাখি শিকারের মতো মানুষ হত্যার সময় যখন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক সপ্তাহ চুপ থাকে, আবার যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বিবৃতি দেয়, তখন এই সংগঠনের গ্রহণযোগ্যতা আসলে হারিয়ে গেছে।'
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিষয় ব্যাখ্যা করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, দেশের সব মানুষকে ডিজিটাল নিরাপত্তা দেয়ার জন্যই এ আইন। একজন গৃহিণী, সাংবাদিক, রিকশাচালক বা কর্মকর্তা, সবার ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্যই এই আইন। আগে যখন ডিজিটাল বিষয়টি ছিল না, তখন আইনেরও প্রয়োজন ছিল না। এখন যখন বিষয়টি এসে গেছে, মানুষের ডিজিটাল নিরাপত্তা দেয়ার জন্য আইনেরও প্রয়োজন আছে। ডিজিটাল মাধ্যমে কারো চরিত্রহনন করা হলে, অসত্য অপপ্রচার হলে, তাকে সুরক্ষা দেবার জন্য এ আইন এবং সাধারণ মানুষই এ আইনের আশ্রয় নেয়।
বিশ্বব্যাপী এধরনের আইনের উদাহরণ তুলে ধরে ড. হাছান বলেন, শুধু বাংলাদেশে নয়, পার্শ্ববর্তী ভারত, পাকিস্তান, সিঙ্গাপুরসহ অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ আইন করা হয়েছে এবং হচ্ছে। সুতরাং এনিয়ে বারংবার কথা বলা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
এসময় বিএনপিনেতা রিজভী আহমেদের করোনার টিকা গ্রহণ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে রিজভী আহমেদ আগে টিকা নিয়ে সমালোচনা করলেও এখন টিকা নেয়ায় তাকে অভিনন্দন জানান আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান। মন্ত্রী বলেন, এটা শুভবুদ্ধির উদয় এবং এতে তিনি স্বীকার করে নিলেন যে, টিকা নিয়ে তার পূর্বের অপপ্রচার মিথ্যা ছিল।
#
আকরাম/পরীক্ষিৎ/জসীম/আসমা/২০২১/১৫৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৪৬৩
প্রাণিসম্পদ খাতের বিকাশে সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে
-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
ঢাকা, ১২ শ্রাবণ (২৭ জুলাই) :
সার্ক অঞ্চলে প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়ন ও বিকাশে সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম ।
মঙ্গলবার সার্ক কৃষি কেন্দ্র আয়োজিত সার্ক অঞ্চলে প্রাণিসম্পদ ও প্রাণিজাত পণ্যের আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে গাইডলাইন ও পলিসি সমন্বয় সংক্রান্ত আঞ্চলিক বিশেষজ্ঞদের এক ভার্চুয়াল পরামর্শক সভার উদ্বোধন পর্বে সচিবালয়ের কার্যালয় থেকে সংযুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
আঞ্চলিক খাদ্য নিরাপত্তা, অর্থনীতি ও জীবনযাত্রা এবং দক্ষিণ এশিয়ার জনগণের সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণের জন্য সার্ক অঞ্চলে প্রাণিসম্পদ ও প্রাণিজাত পণ্যের আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে গাইডলাইন ও পলিসি সমন্বয় অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে এসময় মন্তব্য করেন মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ‘সার্কভুক্ত অনেক দেশ প্রাণিজ আমিষ উৎপাদনে শুধু স্বয়ংসম্পূর্ণই নয় বরং উদ্বৃত্ত। সে দেশগুলো রফতানির মাধ্যমে প্রাণিজ আমিষের বৈশ্বিক সরবরাহ চেইন ঠিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে ১৩টি খাতে বিশ্বের সেরা দশটি স্থান অর্জন করেছে। যার মধ্যে বিশ্বে ইলিশ আহরণে প্রথম, ধান উৎপাদনে তৃতীয়, অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ের মাছ উৎপাদনে তৃতীয়, বদ্ধ জলাশয়ের মাছ উৎপাদনে পঞ্চম, ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল উৎপাদনে চতুর্থ, সবজি উৎপাদনে তৃতীয়, আলু উৎপাদনে ষষ্ঠ স্থান অর্জন উল্লেখযোগ্য যোগ করেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘প্রাণিসম্পদ খাত স্বাস্থ্যকর দক্ষিণ এশিয়া গড়ে তুলতে অবদান রেখেছে এবং রাখছে। পাশাপাশি বাংলাদেশসহ সার্কভুক্ত দেশগুলোর জনগণের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এনে দিচ্ছে। এদেশগুলোতে লাখ লাখ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবিকা এ খাতের ওপর নির্ভরশীল। বর্তমান প্রেক্ষাপটে কোভিড-১৯ থেকে মুক্তি লাভ, ক্ষুধা দূর করা, পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, খাদ্যের সাথে জড়িত অসংক্রামক ব্যাধি তথা হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করার বিষয়গুলো আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক স্বাস্থ্যনীতিতে আধিপত্য বিস্তার করছে। এজন্য টেকসই খাদ্য উৎপাদন, স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে সার্ক অঞ্চলের বিশেষজ্ঞদের পরামর্শক সভা অত্যন্ত সময়োপযোগী।’- যোগ করেন প্রধান অতিথি।
সার্ক কৃষি কেন্দ্রের পরিচালক ড. মোঃ বক্তীয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে সভার উদ্বোধন পর্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার ও ভুটানের কৃষি ও খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের মহাপরিচালক ড. তাশি সামদুপ। এছাড়া সার্ক সদস্য দেশসমূহের প্রাণিসম্পদ খাতের বিশেষজ্ঞ, উদ্যোক্তা ও পেশাজীবী এবং সার্ক কৃষি কেন্দ্রের কর্মকর্তাগণ উদ্বোধন পর্বে অংশগ্রহণ করেন।
#
ইফতেখার/পরীক্ষিৎ/জসীম/আসমা/২০২১/১৫৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৪৬২
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এ পর্যন্ত
৮৯২ সিলিন্ডার অক্সিজেন প্রদান করেছেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ময়মনসিংহ, ১২ শ্রাবণ (২৭ জুলাই) :
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালের করোনা রোগীদের জরুরি চিকিৎসা সেবার সুবিধার্থে এ পর্যন্ত ব্যক্তিগত উদ্যোগে ৮৯২ সিলিন্ডার অক্সিজেন প্রদান করেছেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।
এর মধ্যে বড় আকারের (৯.৮ ঘনমিটারের) ৪৫টি সিলিন্ডার অক্সিজেন ও ছোট আকারের (১.৩৬ ঘনমিটারের) ৮৪৭টি সিলিন্ডার অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়।
তাছাড়া মমেক হাসপাতালে সরবরাহের জন্য প্রতিমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আগামীকাল আরো ২০০ সিলিন্ডার অক্সিজেন প্রদান করা হবে।
উল্লেখ্য, করোনা রোগীদের জন্য প্রতিমন্ত্রীর এ মানবিক সহায়তা কার্যক্রম মহামারী শেষ না হওয়া পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।
#
ফয়সল/পরীক্ষিৎ/জসীম/আসমা/২০২১/১৫২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৪৬১
মোবাইল ফোন থেকেও আয়কর রিটার্ন দেওয়া যাবে
ঢাকা, ১২ শ্রাবণ (২৭ জুলাই) :
করদাতাদের জন্য অনলাইনে নতুন আয়কর রিটার্ন ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে নতুন ব্যবস্থা উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। করদাতারা এনবিআর-এর ওয়েবসাইট কিংবা মোবাইল ফোন সেট ব্যবহার করে অনলাইনে চলতি ২০২০-২০২১ সালের আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।
ইতোমধ্যে এনবিআরের আয়কর শাখা পরীক্ষামূলকভাবে করদাতাদের গ্রহণযোগ্যতা এবং ইন্টারনেট বিষয়ক একটি পরীক্ষা চালিয়ে এর সফলতা পেয়েছে।
এন