Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩০ মার্চ ২০২১

তথ্যবিবরণী ৩০ মার্চ ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ১৫৮৮

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন একজন অত্যন্ত শান্তিকামী নেতা

                                                                                  -- পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ব্রাসেল্স, (৩০ মার্চ) :

          পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন অত্যন্ত শান্তিকামী একজন নেতা এবং বাঙালির অধিকার আদায়ের সংগ্রামে তিনি সর্বদা শান্তিপূর্ণ পন্থায় নেতৃত্ব দিয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজও বিশ্বব্যাপী প্রতিটি ক্ষেত্রে শান্তির সংস্কৃতির ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। জাতিসংঘে সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশ প্রতিবছর ‘শান্তির সংস্কৃতি’ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাবনা উত্থাপন করে, যা সকল সদস্য রাষ্ট্র কর্তৃক গৃহীত হয়।

          বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃক গতকাল সোমবার অনুষ্ঠিত ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান: জনগণের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রবাদপ্রতিম নেতা’ শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী একথা বলেন। বেলজিয়ামে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাহবুব হাসান সালেহ্-এর সঞ্চালনায় ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন, ডিসি-র শীর্ষস্থানীয় থিংক ট্যাংক হাডসন ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ ফেলো এবং দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার পরিচালক রাষ্ট্রদূত হাক্কানী বক্তৃতা করেন।

          পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে আশা করা হয়েছিল যে, পাকিস্তান একাত্তরে বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানী সামরিক বাহিনীর চালানো জঘন্যতম গণহত্যার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইবে। তিনি বলেন, যদিও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেষ মুহূর্তে একটি অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছেন তবে দু:খজনকভাবে তিনি ১৯৭১ সালে নিরস্ত্র বাঙালি নরনারীর ওপর পাকিস্তানী সামরিক বাহিনী কর্তৃক সংঘটিত গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাননি। ড. মোমেন আশা প্রকাশ করেন যে, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি উন্নত, সুখী, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলায় পরিণত হবে।

          ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় হাডসন ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ ফেলো রাষ্ট্রদূত হাক্কানী বলেন, বঙ্গবন্ধু শুধু সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালিই নন, তিনি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা এবং বিশ্বজুড়ে ২০ শতকের স্বাধীনতা সংগ্রামের একজন প্রবাদপ্রতিম নেতা। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবস্থান মহাত্মা গান্ধী এবং নেলসন ম্যান্ডেলার মতো মহান নেতাদের কাতারে। 

          রাষ্ট্রদূত মাহবুব হাসান সালেহ্ বলেন, ২০২১ সাল বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় বছর, কারণ এ বছর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন করা হচ্ছে।

#

সালেহ/মাসুম/রেজুয়ান/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২২৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর :১৫৮৭

বঙ্গবন্ধু শুধু জাতির পিতাই নন, তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা

                                                                          -- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

জামালপুর, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :

          ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু আমাদের জাতির পিতাই নন, তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা ও স্থপতি। বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী নেতৃত্ব আর নিরলস সংগ্রামের ফলেই আমরা আজ পেয়েছি স্বাধীন দেশ। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু সাড়ে সাত কোটি বাঙালিকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। বাঙালি জাতিকে একটি সুন্দর-সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছেন, আমাদের হাতে একটি লাল সবুজের পতাকা তুলে দিয়েছেন।

          ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আজ জামালপুরের ইসলামপুরে বেলগাছা উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড বিএম কলেজ মাঠে শিক্ষকদের মাঝে ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ও ‘বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি’শীর্ষক দু’টি বই বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। স্বল্পোন্নত দেশের পর্যায় হতে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় আসীন হয়েছে। মানুষের জীবনমান এবং দেশের আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে এসেছে বিরাট পরিবর্তন। তিনি বলেন, তরুণ প্রজন্ম এখন অনেক বেশি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লালন করে। সদ্য অনুষ্ঠিত পৌর নির্বাচনে ভোটারদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ সেটি প্রমাণ করে। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশ দু’টি এক ও অভিন্ন বিষয়। যারা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিতর্ক করে তারা আর যাই হোক প্রকৃত দেশপ্রেমিক হতে পারে না। এ সময় তিনি করোনা মোকাবিলায় সকলকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানান।

          বেলগাছা উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড বিএম কলেজের অধ্যক্ষ এ কে এম মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে  অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ইসলামপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এড. জামাল আব্দুন নাছের বাবুল ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. আঃ সালাম।

#

আনোয়ার/মাসুম/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২২৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ১৫৮৬

সকল প্রকার মোবাইল সেট বাংলাদেশেই তৈরি হয়, আমদানির প্রয়োজন নেই

                                                                                       -- টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, সরকারের প্রযুক্তিবান্ধব নীতির ফলে দেশে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ব্যান্ডের ১৪টি প্রতিষ্ঠান মোবাইল সেট উৎপাদন করছে। এ সব কারখানায় এখন ফোরজি সেটও তৈরি হচ্ছে। ফলে বাংলাদেশের সেট আমদানির প্রয়োজন নেই।

          মন্ত্রী আজ ‘জিএসএমএ রাউন্ডটেবল অন বাংলাদেশ এচিভিং মোবাইল-এনেবলড ডিজিটাল

ইনক্লিউশন ’শীর্ষক আন্তর্জাতিক ভার্চুয়াল আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী মোবাইল প্রযুক্তি বিকাশে বাংলাদেশে বৈপ্লবিক পরিবর্তন হয়েছে উল্লেখ করে বলেন, ৪জি চালুর ধারাবাহিকতায় গ্রামীণ ফোনের শতভাগ এবং রবির ৯৮ ভাগ বিটিএস ৪জি নেটওয়ার্কের আওতায় এসেছে। টেলিটক ও বাংলালিংক শীঘ্রই শতভাগ বিটিএস ৪জি নিশ্চিত করতে কাজ করছে। তিনি দেশের তৃণমূল জনগোষ্ঠীর ডিজিটাল সেবা গ্রহণ নিশ্চিত করতে বিশেষ করে করোনাকালে দেশের প্রত্যন্ত জনগোষ্ঠীর ডিজিটাল চিকিৎসা সেবা এবং শিক্ষা নিশ্চিত করতে শতভাগ বিটিএস ফোরজি নেটওয়ার্কের আওতায় আনার জন্য অপারেটরসমূহকে তাগিদ দেন। মন্ত্রী মোবাইল অপারেটরসমূহকে কোভিডকালে নিরবচ্ছিন্ন সেবা প্রদানের জন্য মোবাইল অপারেটরসমূহের ভূমিকার প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, দেশের শতকরা ৭০ ভাগ করোনা রোগী ডিজিটাল পদ্ধতিতে ঘরে বসে চিকিৎসা নিয়েছে।

          অনুষ্ঠানে জিএসএমএ নেতৃবৃন্দ মোবাইল ফোন বিকাশে বাংলাদেশের অবস্থান, ভবিষ্যৎ করণীয় ইত্যাদি বিষয়ে বেশ কিছু পরামর্শসহ ডিজিটাল দক্ষতা ও সচেতনতা তৈরিতে সরকার ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের যৌথ উদ্যোগ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন।

          বিটিআরসি, টেলিটক, রবি, বাংলালিংক ও এমটব প্রতিনিধি, আইটিইউ এর এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রতিনিধি এবং এটুআই এর সিনিয়র পলিসি এডভাইজার আনির চৌধুরী গোলটেবিল বৈঠকে আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন। বৈঠকটি সঞ্চালনা করেন জিএসএম কর্মকর্তা রাহুল শাহ এবং  জুলিয়ান গরমেন।

#

শেফায়েত/মাসুম/রেজুয়ান/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২২০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ১৫৮৫

বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, সহনশীলতা এবং

প্রশমনের ক্ষেত্রে সহযোগিতা বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :

          বাংলাদেশ সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এবং ভারত সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (এনডিএমএ) এর মধ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, সহনশীলতা এবং প্রশমনের ক্ষেত্রে সহযোগিতা বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। সম্প্রতি ঢাকায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের পক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোহসীন এবং ভারতের পক্ষে বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী নিজ নিজ সরকারের পক্ষে স্বাক্ষর করেন।

          সমঝোতা স্মারকে বাংলাদেশ এবং ভারতে সম্ভাব্য দুর্যোগের ঘটনার ক্রমবর্ধমান ঝুঁকিহ্রাসের বিষয়টি বিবেচনায় আনা হয়েছে। দু’দেশের জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, সক্ষমতা বৃদ্ধি, প্রশমন ও সহনশীলতা সৃষ্টি করা এবং স্বস্ব অঞ্চলে বড় ধরনের প্রাকৃতিক বা মানবসৃষ্ট দুর্যোগের সময়ে যেকোনো পক্ষের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে ত্রাণ, সাড়াদান ও পুনর্গঠনের ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। দুর্যোগ সহনশীলতা নিশ্চিতকরণে দুর্যোগ সাড়াদান, পুনরুদ্ধার, প্রশমন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রাসঙ্গিক তথ্য, রিমোট সেন্সিং ডাটা ও অন্যান্য বৈজ্ঞানিক তথ্য উপাত্ত এবং অভিজ্ঞতা ও সর্বোত্তম চর্চাসমূহ বিনিময় করার বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। দুর্যোগ প্রস্তুতি, সাড়াদান এবং প্রশমনে দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে উন্নত তথ্যপ্রযুক্তি, আগাম সতর্কীকরণ ব্যবস্থা, রিমোট সেন্সিং, নেভিগেশন পরিষেবা এবং রিয়েল টাইম ডাটা শেয়ারিংয়ে সহযোগিতা বৃদ্ধি করার বিষয় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সাথে সম্পৃক্ত কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ সহায়তা প্রদান এবং উভয় দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক যৌথ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মহড়া পরিচালনা করার বিষয় সমঝোতা স্মারককে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। দুর্যোগ সহনশীল জনগোষ্ঠী গঠনের লক্ষ্যে মানদণ্ড, সর্বশেষ প্রযুক্তি ও টুলস বিনিময় এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত প্রকাশনা এবং উপকরণাদি যেমন পাঠ্যপুস্তুক, নির্দেশিকা বিনিময় এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ঝুঁকি হ্রাস সম্পর্কিত যৌথ গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

          এ সমঝোতা স্মারকের আওতাধীন কার্যক্রম পরিচালনায় উভয়পক্ষ একটি করে যোগাযোগ কেন্দ্র স্থাপন করবে। বাস্তবায়িত সহযোগিতার অগ্রগতি ও ফলাফল পর্যালোচনার পাশাপাশি সহযোগিতার ক্ষেত্রসমূহ নির্ধারণ ও শনাক্তকরণ, সম্মত কার্যক্রমের বাস্তবায়ন ও ত্বরান্বিতকরণ এবং সহযোগিতার বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও গ্রহণের জন্য উভয় দেশই সিনিয়র লেভেলে ওয়ার্কিং ভিজিট এবং সভার আয়োজন করবে। উভয় পক্ষ সহযোগিতার একটি কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করবে এবং এই পরিকল্পনায় সহযোগিতার জন্য সম্মত প্রকল্পসমূহ, সেগুলো বাস্তবায়নের সময়সীমা ও পক্ষগুলোর বাধ্যবাধকতাসমূহ এবং নিজ নিজ দেশে কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কর্মপরিকল্পনায় যে সকল সুনির্দিষ্ট বিষয় পারস্পরিক আলোচনার ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হবে সেগুলো অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এ সমঝোতা স্মারকটি ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বিদ্যমান সহযোগিতার সম্মত কাঠামো যেমন যৌথ নদী কমিশন, ১৯৯৬ সালের গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি এবং বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ সম্পর্কিত সহযোগিতাকে প্রভাবিত করবে না।

          স্বাক্ষরের পরে এ সমঝোতা স্মারক তথ্য শেয়ারিংয়ে সহযোগিতার বিদ্যমান সম্মত কাঠামোতে কোনোভাবেই প্রভাব ফেলবে না। সংশ্লিষ্ট দেশের নির্ধারিত অনাপত্তি সাপেক্ষে গবেষণার সাথে যুক্ত বিদেশিরা সফর করতে পারবেন। এ সমঝোতা স্মারকের আওতাধীন কার্যক্রম বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তির (আইপি) সৃষ্টি করলে পক্ষসমূহ পৃথক একটি চুক্তি সম্পাদন করবে। উক্ত চুক্তি প্রতিটি পক্ষের সংশ্লিষ্ট বিধি-বিধান, উভয়পক্ষের দেশ দু'টি পক্ষ-এরূপ বহুজাতিক চুক্তির বিধান অনুসারে এ জাতীয় বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তির মালিকানা, ব্যবস্থাপনা এবং বাণিজ্যিকীকরণের ব্যবস্থা করবে। এ সমঝোতা স্মারকটি তিন বছরের জন্য কার্যকর থাকবে । তবে উভয় পক্ষের সম্মতিতে এর মেয়াদ বৃদ্ধি করা যেতে পারে ।

#

সেলিম/মাসুম/রেজুয়ান/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২০৪৫ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ১৫৮৪

অনেক উন্নত দেশেও বাংলাদেশের মতো গণমাধ্যম স্বাধীন নয়

                                                            -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :

          গণমাধ্যমের স্বাধীনতার কথা উল্লেখ করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশের গণমাধ্যম যে পরিমাণ স্বাধীনতা ভোগ করে, অনেক উন্নত দেশেও এ পরিমাণ স্বাধীনতা ভোগ করে না।’

          ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘যুক্তরাজ্যে একটি ভুল সংবাদ পরিবেশনের কারণে ১৬৭ বছরের পুরোনো পত্রিকা 'নিউজ অভ্ দ্য ওয়ার্ল্ড', যেটি এক সময় বহুল প্রচারিত ইংরেজি দৈনিক ছিল, সেটি বন্ধ হয়ে যায়। বিবিসিকে পৃথিবীর প্রথম সারির গণমাধ্যম হিসেবে ধরা হয়, সেখানে একজন এমপির বিরুদ্ধে অসত্য সংবাদ পরিবেশনের প্রেক্ষিতে মামলা হয়। সেজন্য বিবিসির প্রধান নির্বাহী থেকে শুরু করে পুরো টিমকে পদত্যাগ করতে হয়েছে। কিন্তু অসত্য বা ভুল সংবাদ পরিবেশনের জন্য বাংলাদেশের কোনো সংবাদপত্র বন্ধ হয়নি।’

          আজ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ‘৫০ বছরে গণমাধ্যমের অর্জন ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসকল কথা বলেন। ডিআরইউ সভাপতি মুরসালিন নোমানীর সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা  করেন।

          মন্ত্রী আরো বলেন, ‘যুক্তরাজ্যে প্রতিনিয়ত ভুল সংবাদ পরিবেশনের জন্য বিভিন্ন গণমাধ্যমকে মোটা অঙ্কের জরিমানা দিতে হয়। আমাদের দেশে অসত্য সংবাদ, ভুল সংবাদ পরিবেশিত হয় না এটি কেউ বলতে পারবে না; প্রচুর হয়। কিন্তু এ অসত্য বা ভুল সংবাদ পরিবেশনের কারণে কোনো সংবাদপত্র বন্ধ হয়েছে এমন ঘটনা ঘটেনি। আমাদের দেশে কোনো একজনের বিরুদ্ধে ভুল সংবাদ পরিবেশন করা হলে প্রতিবাদটিও সমান গুরুত্বে ছাপা হওয়া এবং টিভিতে কোনো অসত্য প্রতিবেদন হলে তার প্রতিবাদও সমগুরুত্বের সাথে প্রচার হওয়ার বিষয়ে যত্নবান হওয়া আবশ্যক, উল্লেখ করেন ড. হাছান।

          ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এ আইন সারাদেশের সবার ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্য, এটি কোনো বিশেষ গোষ্ঠীর জন্য নয়। 'কোনো সাংবাদিকের চরিত্রহরণ করে বা তার পরিবারের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখা হলে তিনি কোন আইনের বলে প্রতিকার পাবেন?' প্রশ্ন রেখে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বিশ্ব যখন ছিল না তখন ডিজিটাল আইনের প্রয়োজনও ছিল না। ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন নিয়ে এতো কথা হচ্ছে, ডিজিটাল আইনের মতো ভারতে ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যাক্ট এবং সারা বিশ্বে এবিষয়ে আইন রয়েছে। 'তবে আইনের যেন অপপ্রয়োগ না হয় সেদিকে দৃষ্টি রাখা আবশ্যক যাতে কেউ অহেতুক নিগৃহীত না হয়, আমিও আইনের অপপ্রয়োগের বিপক্ষে' জানান ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

          দেশে গণমাধ্যমের অর্জন নিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘৫০ বছরের প্রান্তে আজ গণমাধ্যমের অনেক বিকাশ ঘটেছে। গত ১২ বছরের কথা আমি বলতে চাই। ১২ বছর আগে বাংলাদেশের দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা ছিল সাড়ে ৪শ’। এখন দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা সাড়ে ১২শ’। ১২ বছর আগে টেলিভিশনের সংখ্যা ছিল ১০টি, প্রাইভেট টেলিভিশনের যাত্রা শুরু হয়েছিল বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার প্রথমবার দায়িত্ব গ্রহণের পর। এখন সম্প্রচারে আছে ৩৪টি টিভি চ্যানেল, আরো আসার অপেক্ষায় আছে ১১টি। অনলাইন গণমাধ্যম ১২ বছর আগে হাতে গোনা কয়েকটি ছিল। এখন কয়শ’ কিংবা কয় হাজার সেটি দেখার বিষয়। তবে আমাদের কাছে ৫ হাজার আবেদন জমা পড়েছে নিবন্ধনের জন্য। আমরা ইতোমধ্যেই কিছু  নিবন্ধন দিয়েছি, আরো দেয়া হবে, প্রক্রিয়া চলছে।’

          অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক নেতা মনজুরুল আহসান বুলবুল, শওকত মাহমুদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শাখাওয়াত হোসেন বাদশা,  ডিআরইউর স্বাধীনতার  সুবর্ণজয়ন্তী উদ্‌যাপন কমিটির আহ্বায়ক ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল এবং সদস্য সচিব ও প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মাইদুর রহমান।  

          সভাশেষে সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত ‘সিটি ব্যাংক-ডিআরইউ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট’ বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী।

#

আকরাম/মাসুম/রেজুয়ান/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৮৫০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ১৫৮৩

তৃণমূলের নেতা-কর্মীরাই খাঁটি আওয়ামী লীগ কর্মী

                                                              -- খাদ্যমন্ত্রী

নওগাঁ, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :

          খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, তৃণমূলে আওয়ামী লীগের যেসব নেতা-কর্মী আছে তারাই খাঁটি আওয়ামী লীগ কর্মী এবং তাদের কারণেই আওয়ামী লীগ সরকার পরিচালনা করছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে। একটি ‘তলাবিহীন ঝুঁড়ির দেশ’ থেকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ, সেখান থেকে মধ্যম আয়ের দেশ এবং উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলসভাবে কাজ করছেন।

          মন্ত্রী আজ নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার নিয়ামতপুর সরকারি কলেজ মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে এসব কথা বলেন।

          খাদ্যমন্ত্রী বলেন, যারা মাঠ পর্যায়ে কাজ করছেন তারা কেউ দলের বেতনভুক্ত কর্মচারী নয়। কিন্তু সবাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কর্মচারী। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর যে স্বপ্ন ছিল সোনার বাংলা গড়ার, তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষিতে ভর্তুকি, ভিজিডি, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, ১০ টাকা কেজিতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল, কমিউনিটি হাসপাতালে ৩০ প্রকার ওষুধ, পাকা রাস্তাঘাট, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, গৃহহীনদের ঘর প্রদান নিশ্চিত করেছেন উল্লেখ করেন তিনি।

          কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল, সাংস্কৃতিক সম্পাদক ও সংসদ সদস্য অসীম কুমার উকিল, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, সংসদ সদস্য ছলিম উদ্দিন তরফদার সেলিম-সহ জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন।

#

সুমন/মাসুম/রেজুয়ান/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/১৯০০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ১৫৮২

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :

 ‌        স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৬ হাজার ৬২০ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৫ হাজার ৪২ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৬ লাখ ৫ হাজার ৯৩৭ জন।

          গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৫ জন-সহ এ পর্যন্ত ৮ হাজার ৯৯৪ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৫ লাখ ৪০ হাজার ১৮০ জন।

#

দলিল/মাসুম/রেজুয়ান/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৭৪০  ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ১৫৮১

বাংলাদেশে স্বাধীনতাবিরোধী প্রেতাত্মাদের উত্থান ঘটতে দেওয়া হবে না

                                                                            -- শ ম রেজাউল করিম

ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :

          বাংলাদেশে স্বাধীনতাবিরোধী প্রেতাত্মাদের উত্থান ঘটতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

          বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আজ ঢাকার গেন্ডারিয়ায় মিল ব্যারাক নৌ জেটিতে বাংলাদেশ আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগ আয়োজিত নৌ র‌্যালি-২০২১ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

          মন্ত্রী রেজাউল করিম বলেন, ’৭১ এর রাজাকাররা কেউ হেফাজত নামে, কেউ নেজামে ইসলাম নামে, কেউ মুসলীম লীগ নামে নতুন করে দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করছে। ইসলাম ধর্ম সহিংসতায় বিশ্বাস করে না, সন্ত্রাসকে পছন্দ করে না, জঙ্গিবাদে বিশ্বাস করে না। মহানবি রাসুলুল্লাহ (সা.) ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন। কারো ওপর জুলুম না করতে বলেছেন, ফেৎনা-ফাসাদ সৃষ্টি না করার জন্য বলেছেন। তিনি বলেছেন, এগুলো যুদ্ধের চেয়ে বড় অপরাধ। কিন্তু ইসলামের নামধারী কিছু উশৃঙ্খল, সাম্প্রদায়িক শক্তি বাংলাদেশকে নতুন করে অস্থিতিশীল অবস্থায় নিয়ে যেতে চাইছে।

          মন্ত্রী আরো বলেন, দেশ যখন শান্তিতে আছে, মানুষের যখন অভাব-অনটন নেই, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসার সব সুযোগ যখন মিলছে, এটা একটা শ্রেণির লোকদের ভালো লাগছে না। এরা হলো মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি। ওরা মারা যায়নি। ওদের প্রেতাত্মারা বেঁচে আছে। তিনি বলেন, বর্তমানে ইলিশ আহরণে বাংলাদেশ পৃথিবীর সেরা অবস্থানে রয়েছে। বাংলাদেশ মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে তৃতীয় অবস্থান, স্বাদু পানির মাছ উৎপাদন বৃদ্ধিতে দ্বিতীয় অবস্থান এবং চাষের মাছ উৎপাদনে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে। এক্ষেত্রে মৎস্যজীবীদের বড় ভূমিকা রয়েছে।

          বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, শেখ হাসিনার নেতৃত্ব ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সমালোচনা যেখানেই হবে সেখানেই প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য মৎস্যজীবী লীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান মন্ত্রী। 

          বাংলাদেশ আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি মোঃ সায়ীদুর রহমানের সভাপতিত্বে সংগঠনটির কার্যকরী সভাপতি সাইফুল ইসলাম মানিক ও সাধারণ সম্পাদক লায়ন শেখ আজগর নস্কর এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

#

ইফতেখার/মাসুম/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/১৮৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ১৫৮০

প্রধানমন্ত্রীর সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তা শাহজাহানের মৃত্যুতে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তা ও আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মোঃ শাহজাহানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

          গতকাল সোমবার মধ্যরাতে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৫৮ বছর বয়সে মোঃ শাহজাহানের শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের সংবাদে শোকাহত মন্ত্রী ড. হাছান প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনা করেন ও তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। 

#

আকরাম/মাসুম/রেজুয়ান/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৭২৮ ঘণ্টা

2021-03-30-22-53-09be59af2d0f8ada70443bdeb8c00b37.docx