Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ অক্টোবর ২০১৮

তথ্যবিবরণী 5/10/2018

তথ্যবিবরণী                                                  নম্বর : ২৭৫৬
 
গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমকে কলুষিত করছে জঙ্গি-সাম্প্রদায়িক অপশক্তি
                                                           -- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২০ আশ্বিন (৫ অক্টোবর) : 
মিথ্যাচার-গুজব থেকে গণমাধ্যমকে, সাইবার অপরাধ থেকে ডিজিটাল জগতকে এবং জঙ্গি-সন্ত্রাস থেকে গণতন্ত্রকে রক্ষাকেই এখনকার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে বর্ণনা করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেল বলরুমে ইংরেজি দৈনিক ঢাকা ট্রিবিউন আয়োজিত দু'দিনব্যাপী মিডিয়া কনক্লেভ ২০১৮ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
ঢাকা ট্রিবিউনের প্রকাশক ড. কাজী আনিস আহমেদের সভাপতিত্বে ও সম্পাদক জাফর সোবহানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের সামনে গণতন্ত্র, উন্নয়ন, ডিজিটাল পদ্ধতি ও গণমাধ্যমের প্রসারে  বাংলাদেশের বিস্ময়কর অগ্রগতি তুলে ধরার পাশাপাশি প্রগতির পথের চ্যালেঞ্জগুলোও বর্ণনা করেন তথ্যমন্ত্রী।
ইনু বলেন, 'সামরিক-স্বৈরতান্ত্রিক শাসনামলের তৈরি জঞ্জাল জঙ্গি-সাম্প্রদায়িক অপশক্তি ও তাদের দোসররা এখন রাজনীতিতে টিকে থাকার জন্য দু'টি জঘন্য কৌশল নিয়েছে। একদিকে তারা গণতন্ত্র ও নির্বাচনকে জিম্মি করে আইন ও বিচারের হাত থেকে রেহাই এবং কারামুক্তির অপচেষ্টা করছে, অন্যদিকে মিথ্যাচার-গুজব ছড়িয়ে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে কলুষিত করছে।'
দেশের বিরুদ্ধে এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জনগণ, সরকার ও গণমাধ্যমকে একযোগে কাজ করতে হবে, বলেন মন্ত্রী।
রাজনীতি বিশ্লেষক অধ্যাপক আফসান চৌধুরী, বাংলাদেশে  এএফপি'র ব্যুরো প্রধান শফিকুল আলম, এনএইচকে'র ব্যুরো প্রধান পারভীন এফ চৌধুরীসহ ভারতের স্ক্রল পত্রিকার সম্পাদক নরেশ ফার্নান্দেজ (ঘধৎবংয ঋবৎহধহফবং), ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এশিয়া সম্পাদকীয় প্রধান হুগো রেস্টাল (ঐঁমড় জবংঃধষষ), নিক্কি এশিয়ান রিভিউয়ের এডিটর-এট-লার্জ গুয়েন রবিনসন (এবিহ জড়নরহংড়হ), দি ইকনোমিস্টের দক্ষিণ এশিয়া প্রধান ম্যাক্স রোডেনবেক (গধী জড়ফবহনবপশ), সেন্টার ফর হিউম্যানিটারিয়ান ডায়ালগের এশিয়া পরিচালক  মাইকেল ভাটিকিওটিস (গরপযধবষ ঠধঃরশরড়ঃরং) এ কনক্লেভে অংশ নিচ্ছেন।
#
শেফায়েত/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১৫০ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                  নম্বর : ২৭৫৫
 
বাংলার লোকসংস্কৃতি আন্তর্জাতিকমানে পৌঁছেছে
                                -- মোস্তাফা জব্বার
 
ঢাকা, ২০ আশ্বিন (৫ অক্টোবর) : 
 
বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরামের সভাপতি এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বৃহত্তর ময়মনসিংহ তথা বাংলার লোকসংস্কৃতি জাতীয় গ-ি ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিকমানে পৌঁছেছে। এখানকার লোকসংস্কৃতির গৌরবময় ইতিহাস, গবেষণার বিপুল তথ্যসম্ভার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক লোকসংস্কৃতি অনুরাগীদের আকর্ষণ করে। তিনি বাংলা লোকসাহিত্যের অমর কীর্তি মৈমনসিংহ গীতিকার প্রকাশ, বিতরণ ও এর অন্তঃস্থ সাহিত্য-সংস্কৃতিকে বিশ^বাসীর কাছে তুলে ধরার জন্য ফোরাম নেতৃবৃন্দকে আরো তৎপর হওয়ার তাগিদ দেন।
 
মন্ত্রী আজ ঢাকায় খিলক্ষেত বাগানবাড়ীতে বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরামের প্রকল্প আন্তর্জাতিক লোকসংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের ঢাকা কার্যালয় উদ্বোধন অন্ষ্ঠুানে সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
 
অনুষ্ঠানে ভারতের বিশ^ভারতী বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সবুজ কলি সেন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরামের সাবেক সভাপতি ম হামিদ, বৃহত্তর ময়মনসিংহ সমন্বয় পরিষদের নির্বাহী সভাপতি ইসতিয়াক হোসেন দিদার, বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল হাসান শেলী এবং দ্বীনেশ চন্দ্র সেনের প্রপৌত্রী অধ্যাপক দেব কল্যান সেন উপস্থিত ছিলেন।
 
মন্ত্রী বলেন, বাংলা সাহিত্যে মৈমনসিংহ গীতিকার মতো বিশ^ সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ বৃহত্তর ময়মনসিংহের মানুষের গর্ব। ড. দীনেশ চন্দ্র সেনের এই অমর কীর্তি দেশ বিদেশের বিভিন্ন বিশ^বিদ্যালয়ে ও ১৮টি ভাষায় অনুদিত হয়েছে। মধ্যযুগের লোকপালা মহুয়া, মলুয়া, বীরাঙ্গনা সখিনা কিংবা দেওয়ানা মদিনাসহ অসংখ্য পালাগান  নিয়ে মৈমনসিংহ গীতিকা বাংলা  লোকসাহিত্যের এক অফুরন্ত ভা-ার। তিনি বাংলার লোকসাহিত্যকে বিশ^ দরবারে ছড়িয়ে দিতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
 
#
 
শেফায়েত/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১৫০ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                  নম্বর : ২৭৫৪
 
পারিবারিক বন্ধন দৃঢ় করতে সন্তানদের সময় দিতে হবে
                                         -- শ্রম প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২০ আশ্বিন (৫ অক্টোবর) : 
                         
        শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক বলেছেন, পারিবারিক বন্ধন দৃঢ় করতে সন্তানদের সময় দিতে হবে। সন্তানদের প্রতি যতœশীল হতে হবে।
 
        বিশ্ব শিশু দিবস উপলক্ষে আজ শিল্পকলা একাডেমিতে জাতীয় শিশু -কিশোর সংগঠন ‘আমরা কুঁড়ি’' আয়োজিত আলোচনা এবং শিশু -কিশোর সাংস্কৃতিক উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন। 
 
        শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, এখন থেকে কেউ চৌদ্দ বছরের নিচের কোনো শিশুকে কাজে লাগাতে পারবে না। শিশুদের অধিকার সুরক্ষায় সরকার বদ্ধপরিকর। শিশুশ্রম নিরসনে প্রকল্প নেয়া হয়েছে। আগামীতে শিশুশ্রম নিরসনে মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। 
 
আমরা কুঁড়ির উপদেষ্টা সুফিয়া বেগমের সভাপতিত্বে অতিরিক্ত সচিব ও রাজউক এর সদস্য রোকনুদ্দৌলা, জনতা ব্যাংকের সাবেক পরিচালক ও বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ বলরাম পোদ্দার, বিশিষ্ট সাংবাদিক কুদ্দুস আফ্রাদ এবং সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব খন্দকার ইসমাইল অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। 
 
#
 
আকতারুল/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১৩০ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                               নম্বর : ২৭৫৩
 
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় চারাগাছ রোপণ করতে হবে
---প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গাঁ
 
গংগাচড়া (রংপুর), ২০ আশ্বিন (৫ অক্টোবর) :
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ বলেছেন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, সুস্থ ও নিরোগ জাতি উপহার দিতে সকলকে স্ব স্ব বাসস্থান ও কর্মস্থলে ব্যাপক হারে ফলজ ও বনজ চারাগাছ রোপণ করতে হবে। তিনি আজ রংপুর জেলার গংগাচড়া উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে বিভিন্ন গাছের চারা স্থানীয় শিক্ষা, ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানে গংগাচড়া উপজেলা চেয়ারম্যানসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ  উপস্থিত ছিলেন। 
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহিদের স্মরণে সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে ৩০ লাখ চারাগাছ রোপণ করেছে। যা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বিশেষ অবদান রাখবে। তিনি বলেন, নতুন প্রজন্মের জন্য বাসোপযোগী বাংলাদেশ গড়তে হলে দেশে চারাগাছ রোপণে সামাজিক বিপ্লব গড়ার বিকল্প নেই। তিনি গংগাচড়াবাসীকে বর্তমান সরকারের চলমান উন্নয়ন, অগ্রগতি ও প্রগতির ধারাকে এগিয়ে নিতে সরকারকে সহায়তা করার আহ্বান জানান।  
 
এর আগে প্রতিমন্ত্রী গংগাচড়া উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ৪র্থ জাতীয় উন্নয়ন মেলার আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। 
 
#
আহসান/সেলিম/পারভেজ/আব্বাস/২০১৮/২১৪৮ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                      নম্বর : ২৭৫২
 
সকল শিক্ষককে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান শিক্ষামন্ত্রীর
 
ঢাকা, ২০ আশ্বিন (৫ অক্টোবর) : 
 
সকল শিক্ষককে এক হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, আমাদের দেশের শিক্ষা আন্দোলন দীর্ঘ ঐতিহ্যবাহী এবং শিক্ষার উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে।  বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত না হয়ে বাংলাদেশের শিক্ষকরা ঐক্যবদ্ধ হলে তাঁরা দেশ, মানুষ, শিক্ষা ও শিক্ষকের জন্য অনেক বেশি কাজ করতে সক্ষম হবেন। 
 
শিক্ষামন্ত্রী আজ বিকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে  বিশ্ব শিক্ষক দিবস-২০১৮ উপলক্ষে এক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। শিক্ষক দিবস জাতীয় উদযাপন কমিটি  এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ কাজী ফারুক আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন গ্লোবাল ক্যাম্পেইন ফর এডুকেশনের সহসভাপতি রাশেদা কে চৌধুরী এবং ইউনেস্কো ঢাকা অফিসের প্রধান বিয়াট্রিস কালডুন। শিক্ষক নেতা আসাদুল হক ও প্রবীণ শিক্ষক মোঃ আজিজুল ইসলামও অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
 
বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপলক্ষে শিক্ষকদের অভিনন্দন জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এটি একটি পবিত্র দিবস। এ দিবস শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে নিবেদিত। তিনি বলেন, শিক্ষার মান উন্নয়নে শিক্ষকের ভূমিকাই মুখ্য। এসডিজিতে শিক্ষার লক্ষ্য অর্জনে তিনি শিক্ষকদের মূল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান। 
 
শিক্ষাক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে অনুষ্ঠানে ছয়জন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে  সম্মাননা প্রদান করা হয়। এছাড়া ঠাকুরগাও জেলার বালিয়াডাঙ্গি উপজেলার শিক্ষার্থী তসলিমা আক্তারকে তার নিজের বাল্যবিবাহ বন্ধ  করা এবং দেশের ৬৪টি জেলার মাটি সংগ্রহ করে বাংলাদেশের মানচিত্র নির্মাতা শিক্ষার্থী শুভঙ্কর পালকে অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত করা হয়।
 
#
 
আফরাজ/মাহমুদ/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০৩০ ঘণ্টা   
 
  
তথ্যবিবরণী                                                       নম্বর :  ২৭৫১
 
দেশের সর্বত্র সকল ক্ষেত্রে উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়িত হয়েছে
                                       -- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
 
কেশবপুর (যশোর), ২০ আশ্বিন (৫ অক্টোবর) : 
 
রোহিঙ্গাদের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দায়িত্বশীল, উদার ও মানবিক ভূমিকার কারণে বাংলাদেশ আজ বিশ্বসভায় এক নতুন মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে।  জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক আজ যশোরের কেশবপুর উপজেলার বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নে পিবিএইচ মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে তেঘরী পাকা রাস্তার মাথা হতে জামালগঞ্জ বাজার পর্যন্ত রাস্তা পাকাকরণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা নির্মাণের লক্ষ্যে অনেকটা পথ আমরা এগিয়ে গিয়েছি। দেশের সর্বত্র  সকল ক্ষেত্রে ব্যাপক  উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়িত হয়েছে। উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা ধরে রাখা অপরিহার্য। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা তথা উন্নত, সমৃদ্ধ ও একটি আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সরকার ভিশন ২০২১ ও ভিশন ২০৪১ ঘোষণা করেছে। এই সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য অর্জনে সরকার যেসব একাধিক মেগা প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করছে তা কয়েক বছর পূর্বে চিন্তাও করা যায়নি। এসকল প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে জনগণের জীবনমান বদলে যাবে। 
 
#
মাসুম/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯৩০ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                নম্বর : ২৭৫০
ঢাকার শেরেবাংলা নগরে জাতীয় উন্নয়ন মেলা
বিভিন্ন স্টলে সেবা প্রত্যাশীদের ভিড়
ঢাকা, ২০ আশ্বিন (৫ অক্টোবর) : 
 
‘উন্নয়নের অভিযাত্রায় অদম্য বাংলাদেশ’ এই সেøাগানকে সামনে রেখে ঢাকার  শেরেবাংলা নগরে আয়োজিত ৪র্থ জাতীয় উন্নয়ন মেলার আজ দ্বিতীয় দিন।  সকাল ১০টায় মেলা প্রাঙ্গণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১০টি উদ্যোগ এবং টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক মোঃ আবুল কালাম আজাদ। মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক সেলের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মোকাম্মাল হোসেন। সেমিনারের বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থনীতি সম্পর্ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আজম। ঢাকার জেলা প্রশাসক আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে ঢাকার বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন পেশা ও  শ্রেণির মানুষ উপস্থিত ছিলেন। 
 
দুপুর ৩টায় স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থী নিয়ে বাংলাদেশ ও উন্নয়ন বিষয়ক কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতায় ১ম, ২য় ও ৩য় স্থান অধিকার করেন যথাক্রমে নাজমুস সাকিব, মুস্তাকিল মোরশেদ এবং রেজোয়ান রাফিক।
 
মেলার বিভিন্ন স্টলে দর্শনার্থী ও সেবাপ্রত্যাশীদের ভিড় লক্ষ করা গেছে। মেলা থেকে ২০১৯ সালে জন্যই হজের প্রাকনিবন্ধন তাৎক্ষণিকভাবে করা হচ্ছে। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের স্টল থেকে হজের নিয়মাবলী সংবলিত পুস্তিকা ও লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে। সেই সাথে হজের করণীয় সম্পর্কে মৌখিভাবে মানুষকে জানানো হচ্ছে। মেলায় পাসপোর্ট অধিদপ্তরের স্টল থেকে আজ ৪৫৩টি পাসপোর্ট আবেদন ও ডেটাএন্ট্রি, ওয়ানস্টপ সার্ভিসের মাধ্যমে সম্পূর্ণ করা হয়েছে এবং এ সকল পাসপোর্ট বিতরণের কাজ চলছে। এছাড়া দর্শনার্থীদের অনলাইনে এমআরপি আবেদন পূরণ সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। জাতীয় উন্নয়ন মেলা নির্বাচন কমিশনের স্টল হতে দর্শনার্থীদের ইভিএমের মাধ্যমে জাতীয় নির্বাচনের ভোট প্রদানের পদ্ধতি সম্পর্কে জানানো হচ্ছে এবং ঢাকা জেলা তথ্য অফিসের সংগীতদল মেলা প্রাঙ্গণে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকা- গানে গানে পরিবেশন করছে। 
 
মেলা প্রাঙ্গণে দুপুর ৩:৩০টায় শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন ঢাকা সংগীত কলেজের শিক্ষার্থীবৃন্দ। এরপর বিকেএসপি’র একটি দল তাইপিদৌ প্রদর্শন করেন। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বাদকদল অর্কেস্ট্রা বাজান। এছাড়াও মেলায় সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী আশিক ও কোনাল। 
#
 
রাকিব/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০০০ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                          নম্বর : ২৭৪৯
ঢাকার চারপাশে  নৌপথের দু’তীরে ২২০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হবে 
                                                                -- নৌপরিবহন মন্ত্রী
ঢাকা, ২০ আশ্বিন (৫ অক্টোবর) : 
বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, শীতলক্ষ্যা ও বালু নদীর তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং উচ্ছেদকৃত জায়গা যাতে পুনরায় দখল হয়ে না যায় সে লক্ষ্যে ৫২ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে (হাঁটার রাস্তা) নির্মাণ করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে ঢাকার চারপাশে নৌপথের দু’তীরে ২২০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হবে। নদীর সীমানা চিহ্নিত করার লক্ষ্যে ১০ হাজার ৮শ’ ২০টি  টেকসই সীমানা পিলার নতুন করে স্থাপন করা হবে।
নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান আজ ঢাকায় আশুলিয়া ল্যান্ডিং স্টেশন প্রাঙ্গণে নদীর সীমানা পিলার, ওয়াকওয়ে, ইকোপার্ক এবং জেটি নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। 
মন্ত্রী বলেন, নদী বাংলাদেশের প্রাণ। নদী হারিয়ে গেলে বাংলাদেশের অস্তিত্ব থাকবে না।  তিনি নদী রক্ষায়, এর দখল ও দূষণ রোধে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)  ৫২ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণের পাশাপাশি ৪৪ হাজার ৭৮৩ মিটার ব্যাংক প্রটেকশন, এক হাজার মিটার কি-ওয়াল, ১৯টি আরসিসি স্টেপসহ আরসিসি জেটি, তিনটি ইকোপার্ক এবং ১০ হাজার ৮শ’ ২০টি সীমানা পিলার নির্মাণ করবে। এজন্য ব্যয় হবে ৮শ’ ৪৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। চার বছর মেয়াদি এ প্রকল্পের মেয়াদ ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত। 
এ প্রকল্পের আওতায় ঢাকা নদী বন্দরের অন্তর্ভুক্ত রামচন্দ্রপুর থেকে বসিলা পর্যন্ত ৩ দশমিক ৫৫, রায়েরবাজার খাল থেকে কামরাঙ্গীর চর পর্যন্ত ৪ দশমিক ৪৫, হাসনাবাদ-কাওটাইল ৮ দশমিক ৩৫, সদরঘাট- বাবুবাজার ব্রিজ পর্যন্ত এক, ফতুল্লা-ধর্মগঞ্জ ৩ দশমিক ৫০, টঙ্গী নদী বন্দরের আওতায় বাতুলিয়া উজানপুর ৩ দশমিক ৭২৫, পাগার মৌজা-হারবাইদ ৩ দশমিক ০৬৮, আশুলিয়া-কামারপাড়া (ঢাকা প্রান্ত) ৩ দশমিক ৫৬, আশুলিয়া-কামারপাড়া (গাজীপুর প্রান্ত) ৩ দশমিক ৭৫০, নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের আওতায় ডিইপিটিসি এলাকা ২ দশমিক ৫০, নারায়ণগঞ্জ সাইলো হতে কুমুদিনী ৮ দশমিক ৫৫ এবং সুলতানা কামাল-কাঁচপুর সেতু এলাকা পর্যন্ত ৬ কিলোমিটার সর্বমোট ৫২ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হবে।
উল্লেখ্য, ঢাকার চারপাশে ১১০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বৃত্তাকার নৌপথ রয়েছে। উক্ত নৌপথের দু’তীরে মোট ২২০ কিলোমিটার তীরভূমি রয়েছে। বৃত্তাকার নৌপথটি বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, শীতলক্ষ্যা ও বালু নদী দ্বারা বেষ্টিত। ইতিপূর্বে ঢাকা, টঙ্গী ও নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের অধীনে ২০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে এবং ঢাকার শ্যামপুরে ও নারায়ণগঞ্জে দু’টি ইকোপার্ক নির্মাণ করা হয়েছে। 
বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য সাহারা খাতুন, প্রকল্প পরিচালক নুরূল আমিন, আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ আফসারউদ্দিন, তুরাগ থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মোঃ নাসির ও মোঃ বারেক।     
#
জাহাঙ্গীর/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯৩০ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                      নম্বর : ২৭৪৮
 
পশ্চিমবঙ্গের সাথে আমাদের বন্ধন অনেক গভীর
                          -- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী
 
ঢাকা, ২০ আশ্বিন (৫ অক্টোবর) : 
 
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গের সাথে আমাদের বন্ধন অনেক গভীর। এ বন্ধনের গভীরতা শুধু ভাষা নয়, এ বন্ধন সংস্কৃতির বন্ধন। এ বন্ধন অভিন্ন বাঙালি সংস্কৃতির মেলবন্ধন। দুই বাংলার সংস্কৃতির শিকড় একই জায়গায়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই না কেন, আমরা পারস্পরিক টান অনুভব করি। 
 
মন্ত্রী আজ বিকালে রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে গঙ্গা-যমুনা সাংস্কৃতিক উৎসব পর্ষদ আয়োজিত ১১ দিনব্যাপী ‘গঙ্গা-যমুনা সাংস্কৃতিক উৎসব ২০১৮’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
 
মন্ত্রী বলেন, সপ্তম বারের মতো এ উৎসব অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। গতবার এ উৎসবের নাম 'গঙ্গা-যমুনা নাট্যোৎসব' থেকে 'গঙ্গা-যমুনা সাংস্কৃতিক উৎসব' করার জন্য আহ্বান জানিয়েছিলাম। এর মাধ্যমে শুধু নাটকের আদান-প্রদানই নয়, দুই বাংলার মধ্যে সংস্কৃতির অন্যান্য উপাদানও যেমন সংগীত, আবৃত্তি, নৃত্য প্রভৃতি আদান-প্রদানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, এ দেওয়া-নেওয়ার মাধ্যমে আমরা দুই বাংলার সংস্কৃতিকে আরো সমৃদ্ধ, সুদৃঢ় ও বিকশিত করতে পারি। 
 
গঙ্গা-যমুনা সাংস্কৃতিক উৎসব পর্ষদের আহ্বায়ক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব গোলাম কুদ্দুছের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মঞ্চসারথি আতাউর রহমান, নাট্যব্যক্তিত্ব নাসিরউদ্দিন ইউসুফ এবং বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব লিয়াকত আলী লাকী। 
 
উল্লেখ্য, বাঙালি সংস্কৃতির শিকড় সন্ধান এবং সকল ধারার সংস্কৃতিকর্মীদের যুথবদ্ধতা সৃজনের সাথে সংস্কৃতি পিপাসু মানুষের মেলবন্ধন গড়ে তুলতে এ উৎসব আয়োজন করা হয়েছে। উৎসবে ভারত-বাংলাদেশের ৯৩টি দল নাটক, সংগীত, আবৃত্তি, নৃত্য, পথনাটক ও মূকাভিনয়ে অংশগ্রহণ করবে।
 
#
 
ফয়সল/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০৩০ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                      নম্বর : ২৭৪৭
 
রাজশাহীতে উন্নয়ন মেলায় মানুষের ঢল
 
রাজশাহী, ২০ আশ্বিন (৫ অক্টোবর) : 
 
রাজশাহী কলেজ মাঠে আয়োজিত ৪র্থ জাতীয় উন্নয়ন মেলার আজ দ্বিতীয় দিন। মেলায় আঞ্চলিক তথ্য অফিস রাজশাহীর স্টলসহ ২০০টির বেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন বিষয়ক স্টল শোভা পাচ্ছে।  দ্বিতীয় দিনেও প্রতিটি স্টলে মানুষের বেশ উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে।
 
বর্তমান সরকারের অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং এসডিজি অর্জন সংক্রান্ত উন্নয়নের গতিশীল ধারা সম্পর্কে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ও তরুণ সমাজের কাছে বার্তা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে উন্নয়ন মেলার আয়োজন করা হয়েছে। মেলায় ২০২১ সালের মধ্যে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নয়নের রূপকল্প বা উন্নত বাংলাদেশের প্রস্তাবনা সম্পর্কে জনগণ অবহিত হচ্ছে। 
 
মেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়ে সরকারের সফলতা বিষয়ক রিয়েলিটি শো প্রদর্শন এবং মুক্তিযুদ্ধ ও সরকারের সফলতাকে উপজীব্য করে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হচ্ছে। 
 
মেলা প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত উন্মুক্ত থাকবে। 
 
#
 
হালিম/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৫০ ঘণ্টা   

Handout                                                                                                           Number : 2744

Bangladesh Development Fair held in Washington D.C.

Washington D.C, 5 October :

            Bangladesh Embassy in Washington D.C. organized the “Bangladesh Development Fair-2018” yesterday (Thursday) showcasing the country’s development successes in potential sectors under the visionary leadership of Prime Minister Sheikh Hasina.

            The Fair projected the current government’s development efforts and spectacular achievements made so far in its journey towards making Bangladesh a middle income nation by 2021 and a developed one by 2041.

            Three stalls were set up on the embassy premises by the commerce and economy, defense and consular wings, projecting Bangladesh as a role model for development among the foreign guests at the Fair.

            Besides, videos were screened on the country’s 10 mega projects in the communications, power and energy sectors including Padma Bridge, Payra Deep Sea Port, Karnaphuli River Tunnel, Elevated Metrorail, Rooppur Nuclear Power Plant, Rampal Thermal Power Plant, Matarbari Coal Fired Power Plant and Moheskhali LNG Terminal. Videos were also screened on nearly cent percent enrolment of school children and incredible women empowerment in the country.

            Bangladesh Ambassador to the USA Mohammad Ziauddin welcomed the guests. In a statement, he highlighted the progress made in different fronts with rising trend in economic and social indicators. He said the recent growth trend has ranked Bangladesh among the five fastest global economy.

            The Ambassador referred to HSBC’s recent study that predicted Bangladesh would be the 26th largest economy by 2030 while UK based PricewaterhouseCoopers predicted the country would be among three fastest economies of the world by the same period.

            He said Bangladesh’s development progress is sustained, which has been reflected in the recent UN determination that the country is eligible to graduate from the LDC status.

            Diplomats from different embassies, senior officials of the World Bank, IMF, US State Department, Pentagon, defense attachés, former ambassadors, businessmen, leading members of intelligentsia and Bangladeshi diaspora largely attended the Fair.

            A brief cultural show was presented by Bangladeshi-American artists Samia Israt Ronee. Counsellor (Political-111) conducted the program.

#

Shamim/Mahmud/Mosharaf/Abbas/2018/1830 Hours

তথ্যবিবরণী                                                        নম্বর :  ২৭৪৬
 
দশ বিশেষ উদ্যোগ প্রধানমন্ত্রীকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে
                                              -- তথ্য সচিব
 
পটুয়াখালী, ২০ আশ্বিন (৫ অক্টোবর) : 
 
তথ্য সচিব আবদুল মালেক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাজারো উদ্যোগ রয়েছে তার মধ্যে বিশেষ ১০ উদ্যোগ তাঁকে দেশ ছাপিয়ে বিদেশে মমতাময়ী মা আর উন্নয়নের মডেল প্রণেতা হিসেবে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। 
 
আজ কুয়াকাটায় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ ১০ উদ্যোগ বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় তিনি একথা বলেন। ১০টি বিশেষ উদ্যোগের পৃথক পৃথক ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, গরিব মানুষের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর এই সব উদ্যোগ মানুষের মধ্যে আশা জাগিয়েছে। উন্নয়নের ধারা যাতে অতীতের মতো বন্ধ হয়ে না যায় সেজন্য সতর্ক থাকতে হবে। 
 
কুয়াকাটা পৌরসভার মেয়র আঃ বারেক মোল্লার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করেন রাঙ্গাবালী, বাউফল ও কলাপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যাপক দেলওয়ার হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার মুজিবুর রহমান, আবদুল মোতালেব তালুকদার, বাউফল পৌরসভার মেয়র, কলাপাড়া পৌরসভার মেয়র বিপুল চন্দ্র হাওলাদার।
 
#
 
জাকির/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮০৫ ঘণ্টা   
 
তথ্যবিবরণী                                                      নম্বর : ২৭৪৫
 
দারিদ্র্যসীমার নীচের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাচ্ছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা
                                                                            -- ভূমিমন্ত্রী
 
আটঘরিয়া (পাবনা), ২০ আশ্বিন (৫ অক্টোবর) : 
 
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, মাদার অভ্ হিউম্যানিটি, দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের দারিদ্র্যসীমার নীচের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটানোর যে পদক্ষেপ নিয়েছেন তা সারা বিশে^  প্রশংসিত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উদ্যোগ আশ্রয়ণ প্রকল্প, বিনিয়োগ বিকাশ, কমিউনিটি ক্লিনিক ও মানসিক স্বাস্থ্য, শিক্ষা সহায়তা কর্মসূচি, একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প, নারীর ক্ষমতায়ন, ডিজিটাল বাংলাদেশ, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি, পরিবেশ সুরক্ষা প্রভৃতি ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে।
 
আজ পাবনার আটঘরিয়া উপজেলা চত্বরে আয়োজিত চতুর্থ জাতীয় উন্নয়ন মেলা ২০১৮ পরিদর্শন করতে এসে ভূমিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। 
 
পরে মন্ত্রী আটঘরিয়া সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহায়তায় ১৭০ জন চার স্তরের প্রতিবন্ধী মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে ছয় মাসের এককালীন ৫ লাখ ৮৭ হাজার ৪০০ টাকা অনুদান বিতরণ করেন। এছাড়া প্রতিবন্ধীদের পরিচয় পত্র বিতরণসহ দুস্থ ও দরিদ্র প্রত্যেক পরিবারকে ৩০ হাজার টাকা করে মোট ৭ লাখ টাকা বিতরণ করেন। পরে ৪০ জন গ্রাম পুলিশ সদস্যের মাঝে মন্ত্রী ৮০ সেট পোশাকসহ অন্যান্য সরঞ্জাম বিতরণ করেন।  
 
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে আটঘরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আকরাম আলী, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ইসমত জেরীন, আটঘরিয়া থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আঃ গফুর, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নীলা আক্তার উপস্থিত ছিলেন। 
 
#
 
রেজুয়ান/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮০০ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ২৭৪২  
জাপানে উন্নয়ন মেলা 
বাংলাদেশের উন্নয়ন আজ বিশ্ব স্বীকৃত
  --রাষ্ট্রদূত
 
টোকিও (জাপান), ৫ অক্টোবর :  
 
সারাদেশে আয়োজিত ৪র্থ জাতীয় উন্নয়ন মেলার সাথে একাত্ম হয়ে টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস আজ শুক্রবার (৫ অক্টোবর) উন্নয়ন মেলার আয়োজন করে। দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে বর্ণাঢ্য এই মেলার উদ্বোধন করেন জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। মেলায় জাপান প্রবাসী বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি নাগরিক উপস্থিত ছিলেন। ‘৪র্থ জাতীয় উন্নয়ন মেলা’ শীর্ষক এই আয়োজনে বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরা হয়। 
উপস্থিত সকলের উদ্দেশে স্বাগত বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের উন্নয়নের ক্রমধারা বিশ্লেষণ করেন এবং বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশের অগ্রগতি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নদর্শন ও উন্নয়ন কৌশল আজো আমাদের কাছে জাজ্বল্যমান এবং তাঁর নীতি, আদর্শ ও কর্মপদ্ধতি অবলম্বন করে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর মেধা ও গতিশীল নেতৃত্ব দিয়ে দেশকে উন্নত  আধুনিক রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠায় কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। 
বাংলাদেশের অগ্রগতি ও উন্নয়নে জাপানের অবদান অনস্বীকার্য। এ বিষয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন জাপান বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী এবং এশিয়ায় সর্ববৃহৎ রপ্তানি বাজার। বাংলাদেশে চলমান বেশিরভাগ বৃহৎ উন্নয়ন প্রকল্প জাপানি অর্থায়ন ও সহযোগিতার মাধ্যমে হচ্ছে। 
রাষ্ট্রদূত দু’দেশের সহযোগিতার ক্ষেত্র প্রসারে প্রবাসীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন।  তিনি  জাপান প্রবাসী নাগরিকদের বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উদ্দীপ্ত হয়ে দেশের উন্নয়নে অধিকতর অবদান রাখার আহ্বান জানান। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১০টি বিশেষ উদ্যোগ ও টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জনে রাষ্ট্রদূত প্রবাসী সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।  
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক উন্নয়নের উপর প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন ও বিশ্লেষণধর্মী উপস্থাপনা করা হয়। এছাড়া দেশের বিভিন্ন খাতভিত্তিক উন্নয়ন তুলে ধরা হয়। পরে বাংলাদেশের উন্নয়নে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে উন্মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। প্রাণবন্ত ও গঠনমূলক  এ আলোচনায় প্রবাসী নাগরিকগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।  এসময় তাঁরা দেশের উন্নয়নে যেকোনো ত্যাগ স্বীকারে ও এই প্রক্রিয়ায় সক্রিয় অংশগ্রহণের আশ্বাস প্রদান করেন। 
মেলায় দেশের উন্নয়ন তথ্য সংবলিত বিভিন্ন প
Todays handout (9).docx