তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৭৮
অর্গানিক কৃষি সময়ের দাবি
-- এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী
বগুড়া, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে):
বগুড়ার পল্লিউন্নয়ন একাডেমি (আরডিএ)তে ‘ইন্টারন্যাশনাল ট্রেনিং কোর্স অন অর্গানিক এগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি ডেভেলপমেন্ট লিডারশিপ ইন এশিয়া’ শীর্ষক সপ্তাহব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা আজ থেকে শুরু হয়েছে। দ্য এশিয়ান প্রডাক্টিভিটি অরগানাইজেশন (এপিও), জাপান এর সহযোগিতায় ন্যাশনাল প্রডাক্টিভিটি অরগানাইজেশন (এনপিও), মিনিস্ট্রি অভ্ ইন্ডাস্ট্রিজ, সেন্টার অন ইন্টিগ্রেটেড রুরাল ডেভেলপমেন্ট ফর এশিয়া এন্ড দ্য প্যাসেফিক (সিরডাপ), দ্য ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অভ্ অর্গানিক এগ্রিকালচারাল মুভমেন্টস (আইফোম) এবং আরডিএ, বগুড়া যৌথভাবে কর্মশালাটি আয়োজন করছে। এতে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলংকা, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, তাইওয়ান, ফিজি, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মঙ্গোলিয়া, ভিয়েতনামসহ মোট ১৪টি দেশের অর্ধশতাধিক সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞ প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করছেন।
আরডিএ মহাপরিচালক এম এ মতিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা বক্তব্য রাখেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তির যুগে অর্গানিক কৃষি সময়ের দাবি। এ কারণে বর্তমান সরকার অর্গানিক কৃষিকে গুরুত্ব দিয়ে অগ্রাধিকারমূলক কর্মকা- বাস্তবায়ন করছে। তিনি বলেন, ভবিষ্যতে অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কৃষিভিত্তিক শিল্প উন্নয়নে কার্যকর পন্থা উদ্ভাবনসহ সুনির্দিষ্ট কার্যাবলী নিশ্চিত করতে এ প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি কাজে লাগবে। এ ব্যাপারে এপিও গঠনমূলক ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মো. হাবিবর রহমান, এনপিও’র পরিচালক অজিত কুমার পাল, সিরডাপ এর মহাপরিচালক ড. সিসেপ ইফেন্ডি, এপিও-জাপান এর প্রোগ্রাম অফিসার ড. শেখ তানবীর হোসেন ও আরডিএ’র পরিচালক মাহমুদ হোসেন খান।
#
আহসান/মাহমুদ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৬/১৯২২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৭৭
সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে ঘূর্ণিঝড়ে আক্রানত্ম মানুষের দুঃখ-কষ্ট লাঘব করতে হবে
-- দুর্যোগ ব্যবস'াপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী
নোয়াখালী, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে):
দুর্যোগ ব্যবস'াপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম বলেছেন, ঘূর্ণিঝড়ে আক্রানত্ম মানুষের দুঃখ-কষ্ট লাঘবে প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করতে হবে। বিষয়টি মানবিক দিক থেকে বিবেচনা করতে হবে। যেসব ঘের ও জমিতে লবণাক্ত পানি ঢুকে গেছে তা অপসারণের জন্য দ্রম্নত বরাদ্দ দেয়া হবে।
মন্ত্রী আজ নোয়াখালী জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকড়্গে জেলা দুর্যোগ ব্যবস'াপনা কমিটির সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। জেলা প্রশাসক বদরে মনির ফেরদৌসের সভাপতিত্বে সভায় কমিটির সদস্যগণ উপসি'ত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, পর্যাপ্ত ত্রাণ সামগ্রী থাকার পরও কোনো মানুষ না খেয়ে কষ্ট পাবে-এটা মেনে নেয়া হবে না। যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে উদ্ধার তৎপরতা ও অনুসন্ধান কাজের জন্য সরকার প্রয়োজনীয় আধুনিক যন্ত্রপাতি সংগ্রহ করছে। আরো যন্ত্রপাতি সংগ্রহের প্রক্রিয়ায় রয়েছে। জলোচ্ছ্বাস বা ঘূর্ণিঝড়ে সমুদ্রে আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারের জন্য উপকূলীয় জেলাসমূহে এম্বুলেন্স বোট ও উদ্ধারকারী জাহাজ সরবরাহ করা হয়েছে, কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনীকে আধুনিক উদ্ধার জাহাজ দেয়া হয়েছে।
জনাব মায়া চৌধুরী বলেন, ঘরবাড়ি নির্মাণ না হওয়া পর্যনত্ম ঘরহারা মানুষেরা আশ্রয়কেন্দ্রে থাকবে, সরকারিভাবে তাদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস'া করা হবে। বিধ্বসত্ম সকল রাসত্মাঘাট ও ঘরবাড়ি দ্রম্নত সময়ের মধ্যে পুনঃনির্মাণ করা হবে।
তিনি পরে জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চর ফকিরা ইউনিয়নের ঘূর্ণিদুর্গত এলাকা পরিদর্শন করেন এবং দুর্গত মানুষদের সাথে ড়্গয়ড়্গতি নিয়ে কথা বলেন। মন্ত্রী এ সময়ে ভেঙে যাওয়া ঘরবাড়ি নির্মাণের জন্য তাৎড়্গণিকভাবে ঢেউটিন ও নগদ অর্থ বরাদ্দ করেন। ড়্গতিগ্রসত্ম সকলের তালিকা করে গৃহ নির্মাণের ঢেউটিন ও অর্থ সহায়তা পেতে দ্রম্নত প্রসত্মাব পাঠানোর জন্য মন্ত্রী এ সময়ে জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেন। তিনি স'ানীয় জনগণকে আশ্বসত্ম করেন যে, স'ানীয় পর্যায়ে পর্যাপ্ত ত্রাণসামগ্রী ও নগদ অর্থ রয়েছে। দলমত নির্বিশেষে সকলকে দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য মন্ত্রী আহ্বান জানান।
উলেস্নখ্য, নোয়াখালী জেলায় ইতোমধ্যে দুর্গত মানুষদের মধ্যে বিতরণের জন্য ২৬৫ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য ও ৭ দশমিক ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এ সপ্তাহে আরো ৫শ’ মেট্রিক টন চাল ও ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হবে।
#
দেওয়ান/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৮৪০ ঘণ্টা
Handout Number : 1776
PM's Message on International Day of UN Peacekeepers
Dhaka, 28 May :
Prime Minister Sheikh Hasina has given the following message on the occasion of the International Day of UN Peacekeepers 2016 :
"1 am happy to learn that Bangladesh is observing the 'International Day of UN Peacekeepers 2016' in a befitting manner along with other member countries. I convey my heartiest congratulations and felicitations to all Peacekeeping Forces on this glorious day. At the same time, 1 solemnly pray for the salvation of the departed souls of those heroic peacekeepers who made supreme sacrifices for the cause of peace. I also convey our heartfelt sympathy to their bereaved families.
Bangladesh is currently one of the largest troop contributing nations in UN Peacekeeping missions. Members of Bangladesh Armed Forces and Police are working relentlessly to establish peace and harmony in various conflicting areas of the world. Our peacekeepers have enhanced the image of the country in the international arena by displaying their high standard of professionalism, courage and dedication to establish world peace and harmony.
I hope that, Bangladeshi peacekeepers will contribute more in future days with their highest standard of professionalism and honesty.
On behalf of the Government of the People's Republic of Bangladesh, I assure our continued support to the United Nations for protection and promotion of world peace. At the same time, 1 wish the 'International Day of United Nations Peacekeepers 2016' a grand success.
Joi Bangla, Joi Bangabandhu
May Bangladesh Live Forever."
#
Asraful/Mahmud/Mosharof/Abbas/2016/1705 Hours
Handout Number : 1775
President's message on International UN Peacekeepers Day
Dhaka, 28 May:
President Md. Abdul Hamid has given the following message on the occasion of the International Day of UN Peacekeepers 2016:
"I am delighted to learn that ‘International Day of UN Peacekeepers 2016’ is going to be observed in Bangladesh as elsewhere of the world. On this auspicious occasion, I would like to convey my heartiest congratulations and felicitations to all the members of UN Peacekeepers including Bangladesh.
Bangladesh has emerged as a country of peace and communal harmony around the world. The Peacekeepers of Bangladesh have been able to attain credibility by dint of their highest standard of professionalism, devotion and bravery since their first engagement to UN Peacekeeping Operations in 1988. The image of Bangladesh has brightened at international arena for the outstanding contributions of our Peacekeepers and they have been able to establish their dignity and honour.
I pay my deep tribute to the memory of the peacekeepers who made supreme sacrifices during their noble duties in UN for upholding world peace. I pray for the salvation of the departed souls.
Bangladesh is currently one of the largest troop contributing nations in UN Peacekeeping mission. I believe that utmost sincerity along with professionalism of our Peacekeepers have been playing a vital role in achieving the glory. I hope that Bangladesh Peacekeepers will uplift the glory and will play a pivotal role in establishing world peace, harmony and amity in the days to come.
I wish the ‘International Day of United Nations Peacekeepers-2016’ a grand success.
Khoda Hafez, May Bangladesh Live Forever."
#
Azad/Mahmud/Mosharaf/Selim/2016/1703 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৭৪
আনত্মর্জাতিক জাতিসংঘ শানিত্মরড়্গী দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে):
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনত্মর্জাতিক জাতিসংঘ শানিত্মরড়্গী দিবস-২০১৬ উপলড়্গে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:
‘‘জাতিসংঘ শানিত্মরক্ষা মিশনে কর্মরত শানিত্মরক্ষীদের সম্মানে বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘আনত্মর্জাতিক জাতিসংঘ শানিত্মরড়্গী দিবস-২০১৬' পালিত হচ্ছে জেনে আমি অত্যনত্ম আনন্দিত। এ শুভ দিনে আমি জাতিসংঘ শানিত্মরক্ষা মিশনে কর্মরত বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনী ও পুলিশের সদস্যগণকে আনত্মরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। সেই সঙ্গে গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি সে সব অকুতোভয় বীর সেনানীদের যাঁরা বিশ্বশানিত্ম প্রতিষ্ঠায় দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে শহিদ হয়েছেন। আমি তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাঁদের শোকসনত্মপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।
জাতিসংঘ শানিত্মরক্ষা বাহিনীতে সৈন্য প্রেরণের ড়্গেত্রে বাংলাদেশ বর্তমানে অন্যতম শীর্ষস'ানীয় দেশ। শানিত্মরড়্গা মিশনে দায়িত্ব পালনকালে বাংলাদেশের সশস্ত্রবাহিনী ও পুলিশের সদস্যগণ বিপদসঙ্কুল এবং সংঘাতপূর্ণ এলাকায় নিয়োজিত থাকেন। বাংলাদেশের শানিত্মরক্ষীদের দৃষ্টানত্মমূলক সেবা, কঠোর পরিশ্রম, আত্মত্যাগ, নিঃস্বার্থ মনোভাব ও সাহসিকতা বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশকে শুধু পরিচয়ই করায়নি, বরং দেশের ভাবমূর্তিকেও অনেক উজ্জ্বল করেছে। এ ধারাকে অব্যাহত রেখে বাংলাদেশের শানিত্মরড়্গা বাহিনীর সকলসত্মরের সদস্যগণ তাঁদের দড়্গতা, পেশাদারিত্ব ও আনত্মরিকতার সঙ্গে সারাবিশ্বের শানিত্মরড়্গায় সর্বদা কার্যকর ভূমিকা রাখবেন- এটাই আমার প্রত্যাশা।
বিশ্বশানিত্ম প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের পড়্গ থেকে জাতিসংঘ শানিত্মরড়্গা কার্যক্রমের প্রতি আমাদের অব্যাহত সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করছি। সেই সঙ্গে আমি ‘আনত্মর্জাতিক জাতিসংঘ শানিত্মরক্ষী দিবস-২০১৬’ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
আশরাফুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৭০১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৭৩
আনত্মর্জাতিক জাতিসংঘ শানিত্মরড়্গী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে):
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ আনত্মর্জাতিক জাতিসংঘ শানিত্মরড়্গী দিবস-২০১৬ উপলড়্গে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:
‘‘বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘আনত্মর্জাতিক জাতিসংঘ শানিত্মরক্ষী দিবস-২০১৬' পালিত হচ্ছে জেনে আমি অত্যনত্ম আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি জাতিসংঘ শানিত্মরক্ষা মিশনে কর্মরত বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের সকল সদস্যকে জানাই আনত্মরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা ।
বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ আজ শানিত্ম ও সমপ্রীতির এক উজ্জ্বল দৃষ্টানত্ম হিসেবে পরিচিত। জাতিসংঘ শানিত্মরক্ষা কার্যক্রমে ১৯৮৮ সাল থেকে অংশ নিয়ে অদ্যাবধি বাংলাদেশী শানিত্মরক্ষী সদস্যরা সর্বোচ্চ পেশাদারী মনোভাব, আনুগত্য ও সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে চলেছেন। তাদের অনন্য অবদানের জন্য আনত্মর্জাতিক পরিম-লে দেশের সুনাম বৃদ্ধি পেয়েছে এবং আমাদের শানিত্মরক্ষীরা একটি মর্যাদাপূর্ণ অবস'ান নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছে। বিশ্বশানিত্ম রক্ষার মহান দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যে সকল শানিত্মরক্ষী সদস্য তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছেন আমি তাঁদের গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। আমি তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।
বাংলাদেশ আজ জাতিসংঘ শানিত্মরক্ষী মিশনে অন্যতম শীর্ষ শানিত্মরক্ষী প্রেরণকারী দেশ হিসেবে বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত। পেশাদারিত্বের পাশাপাশি অর্পিত দায়িত্বের প্রতি একনিষ্ঠতা বাংলাদেশি শানিত্মরক্ষীদের এই সাফল্য অর্জনে ভূমিকা রেখেছে। আমি আশা করি আমাদের শানিত্মরক্ষী সদস্যরা বিশ্বশানিত্ম, সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আগামী দিনগুলোতেও এই ধারা অব্যাহত রাখবে।
আমি ‘আনত্মর্জাতিক জাতিসংঘ শানিত্মরক্ষী দিবস-২০১৬’ উদ্যাপনের সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
আজাদ/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা