Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৯ জানুয়ারি ২০১৯

তথ্যবিবরণী 19/1/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২২০
 
বাংলাদেশের উন্নয়ন আজ বিশ্বের বিস্ময়
   ---পরিকল্পনা মন্ত্রী
 
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি):
 
দক্ষ শ্রমিক তৈরিতে সরকার বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এছাড়া বিদেশে নারী শ্রমিক নির্যাতন বন্ধে কড়া নজর রাখছে এবং এ বিষয়ে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান আজ রাজধানীর এফডিসি মিলনায়তনে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি (ডিএফডি) এবং এটিএন বাংলার যৌথ আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে টেকসই উন্নয়নে বৈদেশিক কর্মসংস্থানের গুরুত্ব শীর্ষক জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন ।
 
মন্ত্রী মানবিক ও টেকসই উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, গত দশ বছরে বাংলাদেশের যে অর্জন তা মিরাকল (বিস্ময়)। বাংলাদেশের উন্নয়ন আজ বিশ্বের কাছেও বিস্ময়। সারা বিশ্ব আজ বাংলাদেশের উন্নয়নের কথা বলে। তিনি বলেন, দশ বা বিশ বছর আগে পারমাণবিক প্রকল্পের কথা চিন্তাও করতে পারি নাই এখন সেটা বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছি।
 
ডিএফডি’র চেয়ারম্যান হাসান আহমদ চৌধুরী কিরণ এ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় সভাপতিত্ব করেন। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয় ইউনিভার্সিটি অভ্ বিজনেস এন্ড টেকনোলজির দল ও তাদের প্রতিপক্ষ দল ছিলো ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি।
#
 
শাহেদ/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৭৫৯ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২১৯
 
শহিদ আসাদ দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
 
 
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি):
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০শে জানুয়ারি শহিদ আসাদ দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন: 
 
‘‘বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাসে ২০শে জানুয়ারি একটি তাৎপর্যপূর্ণ দিন। ১৯৬৯ সালের এ দিনে ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে পুলিশের গুলিতে ছাত্রনেতা মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান শহিদ হন।
 
পাকিস্তানি শাসকদের  বৈষম্যমূলক আচরণ এবং দমন-পীড়নে বাংলার মানুষ যখন দিশেহারা, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ছয়-দফা তখন বাঙালির মুক্তির দিশারি হিসেবে আবির্ভূত হয়। ছয়-দফা হয়ে উঠে বাঙালির প্রাণের দাবি।
 
ছয়-দফার স¦পক্ষে প্রবল জনমতের জোয়ার দেখে আতঙ্কিত সামরিক জান্তা আইয়ুব খান বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার মামলা দায়ের করে, যা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা নামে পরিচিত। বৈমষ্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর  ঘোষিত ছয়-দফা আন্দোলনের মাধ্যমে বাঙালি জাতির স¦াধীনতা আন্দোলন নতুন মাত্রা পায়। বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠেন বাঙালির মুক্তির মহান  নেতা।
 
কারাগারে বন্দি বঙ্গবন্ধুর মুক্তির দাবিতে গর্জে উঠে সারা বাংলার মানুষ। ১৯৬৯ সালের ২০শে জানুয়ারি ঢাকা  মেডিকেল কলেজ চত্বরে ছাত্র-জনতার এক সমাবেশে পুলিশের গুলিতে শহিদ হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সের ছাত্র আসাদুজ্জামান।
 
শহিদ আসাদের এই আত্মত্যাগ চলমান আন্দোলনকে আরো বেগবান করে। যার ধারাবাহিকতায় পরবর্তীকালে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে পতন হয়  সৈ¦রশাসক আইয়ুব খানের।
 
আমি শহিদ আসাদসহ বাঙালির মুক্তির সংগ্রামে আত্মোৎসর্গকারী সকল শহিদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
  বাংলাদেশ চিরজীবী  হোক।’’
 
#
 
ইমরুল/নাইচ/সঞ্জীব/পারভেজ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭০৩ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ২১৮ 
শহিদ আসাদ দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :  
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২০ জানুয়ারি শহিদ আসাদ দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
‘‘বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ইতিহাসে ১৯৬৯ সালের ২০ জানুয়ারি একটি অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৬৯ সালের এই দিনে পাকিস্তানি স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে এ দেশের ছাত্র সমাজের ১১-দফা দাবির মিছিলে নেতৃত্ব দিতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে শহিদ হন ছাত্রনেতা মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান ওরফে আসাদ। তখন থেকে দিনটি শহিদ আসাদ দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। আজকের এই দিনে আমি শহিদ আসাদের স্মৃতির প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা।
 
বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে শহিদ আসাদের নাম অমর হয়ে আছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন ঊনসত্তরের গণআন্দোলনে শহিদ আসাদের আত্মত্যাগ বাঙালির মুক্তির আকাক্সক্ষায় নতুন মাত্রা যোগ করে। স্বাধিকারের দাবিতে সোচ্চার সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ জেল-জুলুম উপেক্ষা করে রাজপথে নেমে আসে। পর্যায়ক্রমে আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হতে থাকে। পরবর্তীতে সে আন্দোলন গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয় এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত হয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ।
 
শহিদ আসাদের আত্মত্যাগ আমাদের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের ইতিহাসে একটি মাইলফলক। তাঁর অসামান্য অবদান দেশের তরুণ প্রজন্মকে সবসময়  গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করবে।
 
আমি শহিদ আসাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। 
 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
 
#
হাসান/নাইচ/সঞ্জীব/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৭০১ ঘণ্টা
Todays handout (1).docx