Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ মে ২০২১

তথ্যবিবরণী ২৮ মে ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                       নম্বর : ২৫১২

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) :   

 ‌          স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৪ হাজার ৬০৬ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ৩৫৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭ লাখ ৯৬ হাজার ৩৪৩ জন।

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় ৩১ জন-সহ এ পর্যন্ত ১২ হাজার ৫১১ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৩৬ হাজার ২২১ জন।

 

#

 

দলিল/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২০০২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                    নম্বর : ২৫১১

বেগম জিয়া কেন কালোটাকা সাদা করেছিলেন -প্রশ্ন তথ্যমন্ত্রীর

ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে):

          'বেগম জিয়া কেন কালোটাকা সাদা করেছিলেন' প্রশ্ন রেখেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক  ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

          আজ রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটির পক্ষ থেকে করোনাসুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা দেন মন্ত্রী। এসময় আসন্ন বাজেটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকা নিয়ে বিএনপির সমালোচনার জবাবে মন্ত্রী তাদের উদ্দেশে এ পাল্টা প্রশ্ন করেন।

          তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, 'মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবের কাছে আমার সবিনয়ে প্রশ্ন, বিএনপিনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া যে নিজে কালোটাকা সাদা করেছিলেন, তার কী জবাব আছে! আর প্রয়াত সাইফুর রহমান যিনি আব্দুস সাত্তার, জিয়াউর রহমান এবং খালেদা জিয়া- সবার আমলেই অর্থমন্ত্রী ছিলেন, তিনিও কালোটাকা সাদা করেছিলেন, তারই বা কী জবাব!' 

          আগে নিজেদের কালোটাকা সাদা করার জবাব দিন, তারপর সরকারের সমালোচনা করুন, নয়তো সমালোচনার নৈতিক অধিকারই থাকে না, বিএনপিকে স্মরণ করিয়ে দেন মন্ত্রী।

          অর্থনীতির স্বার্থে ইউরোপ, আমেরিকা, ভারত, পাকিস্তানসহ পৃথিবীর বহুদেশেই অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার এ সুযোগ রাখা হয় উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, 'আমি যে এটিকে সবসময়ের জন্য পুরোপুরি সমর্থন করি তা নয়, কিন্তু আমাদের দ্রুত বর্ধনশীল, উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশে এ সুযোগ রাখা হয়েছে অর্থনীতির স্বার্থেই।'

          মন্ত্রী বলেন, 'বিএনপির বরং উচিত ছিলো, এই করোনা মহামারির মধ্যেও বাংলাদেশের জিডিপি বেড়েছে এবং মানুষের মাথাপিছু আয় ভারতকে ছাড়িয়ে গেছে, তার প্রশংসা করা। রাত বারোটার পর যারা টেলিভিশনের পর্দা ফাটান, সরকারকে নানা পরামর্শ দেন, তাদেরকেও এ বিষয়ে অভিনন্দন দিতে দেখলাম না। দেশ ও মানুষের উন্নতি কি তাদের পছন্দ নয়!'

          আওয়ামী লীগ দুর্যোগ দুর্বিপাকসহ সবসময় জনগণের পাশে আছে, থাকবে উল্লেখ করে ড. হাছান আক্ষেপের সুরে বলেন, 'অন্যদিকে, করোনার প্রথম দফায় বিএনপি মাঝেমধ্যে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর ভান করে যে লোকদেখানো ফটোসেশন করতো, এখন তাও করে না, তারা শুধু সরকারের সমালোচনাতেই ব্যস্ত।' 

          আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দীর সভাপতিত্বে দলের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, দলের ত্রাণ উপকমিটির সদস্য ও সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি মোঃ শাহজালাল, বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মোঃ আব্দুল মজিদ প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। অতিথিরা ভারত সীমান্তবর্তী চাঁপাইনবাবগঞ্জ, শেরপুর, মেহেরপুর, সাতক্ষীরা জেলা ও মোড়লগঞ্জ এলাকার প্রতিনিধিদের হাতে করোনাসুরক্ষা সামগ্রী তুলে দেন। 

  #

 

আকরাম/সাহেলা/সঞ্জীব/শামীম/২০২১/১৮৫৬ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর :  ২৫১০

খুলনা বিভাগে করোনাকালীন সরকারি ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত

ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে):

            করোনাভাইরাসের সংক্রমণজনিত রোগ কোভিড-১৯ মোকাবিলার অংশ হিসেবে চলমান বিধিনিষেধের কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করছে সরকার। তারই অংশ হিসেবে খুলনা বিভাগের বিভিন্ন জেলায় নগদ অর্থ সহায়তা, ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা, শিশুখাদ্য ও গোখাদ্য ক্রয় বাবদ নগদ সহায়তা, ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে সরকারি ত্রাণ সহায়তা কর্মসূচির আওতায় গরিব, অসহায়, কর্মহীন এবং দুস্থ মানুষের মাঝে এসব ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে ।

            যশোর জেলায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে ৬২ হাজার ২শত পরিবারের মাঝে ৩ কোটি ১১ লাখ টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ৩ লাখ ১০ হাজার ৭ শত ৯৮টি পরিবারের মাঝে ১৩ কোটি ৯৮ লাখ ৫৯ হাজার ১ শত টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া, ১ হাজার ৬ শত পরিবারের মাঝে শিশু খাদ্যের জন্য নগদ ৮ লাখ টাকা এবং ৩৩৩ হেল্পলাইনে কলের মাধ্যমে ৩ হাজার ২ শত টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

            বাগেরহাট জেলায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে ৪০ হাজার ৬ শত ৫০ টি পরিবারের মাঝে ২ কোটি ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ১ লাখ ৭২ হাজার ৮ শত ৯৯টি পরিবারের মাঝে ৭ কোটি ৭৮ লাখ ৪ হাজার ৫ শত ৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ হেল্পলাইনে কলের মাধ্যমে ২ শত ৩৯ টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

            সাতক্ষীরা জেলায় এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ ৪৫ হাজার ৯ শত ২৪ টি পরিবারের মাঝে ২ কোটি ২৯ লাখ ৬২ হাজার টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ২ লাখ ৮৭ হাজার ৩ শত ৪০ টি পরিবারের মাঝে ১২ কোটি ৯৩ লাখ ৩ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া, ৭ শত ৩৮টি পরিবারের মাঝে শিশু খাদ্যের জন্য নগদ ৩ লাখ টাকা এবং ১ শত ৯টি পরিবারের মাঝে গোখাদ্য হিসেবে ৪ শত ৭৯টি পরিবারের মাঝে নগদ ৩ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনে কলের মাধ্যমে ৯৭টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

            চুয়াডাঙ্গা জেলায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে ২৩ হাজার ৬ শত ৬৮ টি পরিবারের মাঝে ১ কোটি ৭ লাখ ৬৩ হাজার টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ৫৩ হাজার ৮ শত ২৫টি পরিবারের মাঝে ২ কোটি ৪২ লাখ ২১ হাজার ২ শত ৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ হেল্পলাইনে কলের মাধ্যমে ৫ শত ২০ টি পরিবারের ২ হাজার ৬ শত জন এবং ভাসমান ১ হাজার ৮৪ জনকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

            নড়াইল জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ ২৪  হাজার ৯ শত ৫৪ টি পরিবারের মাঝে ১ কোটি ২০ লাখ ৯৩ হাজার টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ৭৬ হাজার ৭৮টি পরিবারের মাঝে ৩ কোটি ৪২ লাখ ৩৫ হাজার ১ শত টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ২ হাজার ৭৭টি পরিবারের মাঝে শুকনো খাবারের প্যাকেট এবং ৩৩৩ কলের মাধ্যমে ৩০টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

            মেহেরপুর জেলায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে ১৩ হাজার ২ শত ৫০ টি পরিবারের মাঝে ৬২ লাখ ৬২ হাজার ৫ শত টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ১৫ হাজার ২ শত ৫০টি পরিবারের মাঝে ৬৮ লাখ ৬২ হাজার ৫ শত টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ হেল্পলাইনে কলের মাধ্যমে ১৫টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

            উল্লেখ্য, সংশ্লিষ্ট জেলা তথ্য অফিসারদের মাধ্যমে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিস হতে প্রাপ্ত তথ্যসূত্রে এসব জানা গেছে।

  #

দীপংকর/সাহেলা/সঞ্জীব/শামীম/২০২১/১৮১০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর :  ২৫০৯

কাজী নজরুলের সাম্যের বাণী জাতীয় জীবনের বড় অনুপ্রেরণা

                                     -ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে):

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন. কাজী নজরুল ইসলামের সাম্যের বাণী বাঙালির জাতীয় জীবনের বড় অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে। নতুন প্রজন্মের সামনে নজরুলকে তুলে ধরতে  বেশি বেশি নজরুল চর্চা হওয়া উচিৎ। তিনি এই লক্ষ্যে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ কবি নজরুল ইনস্টিটিউটকে উদ্যোগী ভূমিকা গ্রহণের আহ্বান জানান। নজরুলের আদর্শ বঙ্গবন্ধু ধারণ করেছেন এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ আমরা ধারণ করেছি বলেই এই উপমহাদেশে বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।

          মন্ত্রী গতকাল ১২২তম নজরুল জয়ন্তী উদ্‌যাপন উপলক্ষে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত ভার্চুয়াল আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কবি পৌত্রী খিলখিল কাজী, কবি নজরুল ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ জাকীর হোসেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে নজরুল জয়ন্তী উদযাপন কমিটির সভাপতি প্রফেসর আহমেদুল বারী বক্তৃতা করেন।

          বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে সাম্প্রদায়িকতা এবং সাম্যের নীতি ও আদর্শের পথ বেয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, গাহি সাম্যের গান কেবল একটি কবিতা নয়, এটি সমাজতান্ত্রিক সাম্যবাদী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রেরণা। জাতি হিসেবে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের কথা চিন্তা করলে নজরুলকে ভোলা যাবে না।

          কবি কাজী নজরুল কৈশোরের স্মৃতি বিজড়িত ময়মনসিংহের ত্রিশালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকে বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের মানুষের বাতিঘর উল্লেখ করে বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরামের সভাপতি মোস্তাফা জব্বার বলেন, বৃহত্তর ময়মনসিংহ পাট আর ধানের দেশ। শিল্প কারখানা বলতে এখানে কিছু ছিল না। বিশ্ববিদ্যালয়টি  এই অঞ্চলের বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর শিক্ষার প্রদীপ হিসেবে কাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরামের নিরলস বিভিন্ন প্রচেষ্টা তুলে ধরে তিনি বলেন, কাজী নজরুলের নামে বিশ্ববিদ্যালয় হলে এই বিশ্ববিদ্যালয়টিতে  কী কী বিশেষায়িত বিষয় থাকবে সেই রূপ রেখা নিয়েও আমরা দিনের পর দিন কাজ করেছি।

          নজরুলের কর্মের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, একজন বাঙালি কবির এত ডাইমেনশন থাকতে পারে তা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ড. রফিকুল ইসলাম স্যারের ক্লাশে নজরুল আলোচনা শুনে আলোড়িত হই। নজরুলের ভক্ত হয়ে তার সাম্যের সারথী হই। কীর্তন থেকে গজল বাংলা সাহিত্যের কোথায় তার স্পর্শ নেই বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন। জাতির পিতা নজরুলের ভক্ত ছিলেন উল্লেখ করে মোস্তাফা জব্বার সে সময়কার একজন সাংবাদিক হিসেবে তার বাস্তব অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, সাম্যের সাধনার মাধ্যমে শোষিত, বঞ্চিত মানুষের পক্ষে কাজ করার জন্য অপশক্তির হাতে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে জীবন দিতে হয়েছে। জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়েছে যাতে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কেউ অনুসরণ করতে না পারে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে অপশক্তির হিসেব পাল্টে দিয়ে আজকের বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে।

#

শেফায়েত/সাহেলা/সঞ্জীব/শামীম/২০২১/১৭৪১ ঘণ্টা 

Handout                                                                                                                         Number : 2508

 

Transfer of technology for producing COVID-19 vaccines,

 access to Aid for Trade important for supporting LDCs

                                                              – Foreign Minister

 

Dhaka, 28 May : 

Meaningful transfer of technology, access to aid for trade, exemption from intellectual property rights so that LDCs can produce COVID-19 vaccines and other life-saving medicines are essential for providing meaningful support to the LDCs – said the Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen when he delivered a statement virtually at the United Nations Headquarters in New York on 27 May 2021

Dr. Momen was the keynote speaker at the thematic discussion on enhancing international trade and regional integration for the LDCs. In his statement, he highlighted that although the Istanbul Programme of Action for the LDCs announced its target in 2011 of doubling the share of LDCs in global trade in one decade, unfortunately during the last 10 years, the share of LDCs in the global trade has rather decreased. Minister also stressed on the need of South-South and Triangular Cooperation in the area of trade and technological cooperation for benefitting the LDCs. He also highlighted the catalytic role that aid for trade can play in helping the LDCs. He referred to the Addis Ababa Action Agenda, which had set a target to increase the share of the LDCs, and flagged that the target was yet to be fulfilled.

Foreign Minister referred to the ongoing pandemic of COVID-19, and its impact on LDCs’ economies. He strongly advocated for providing support to the LDCs in the area of digital infrastructure, in particular e-commerce. In this regard, he also referred to the sharp decrease in the income of LDCs from service sector during the pandemic, flagging that because of dependence mostly on tourism sector, many of the LDC economies are suffering now. He also called for enabling safe, regular and orderly mobility from the LDCs in this regard.

Dr. Momen also called for immediate implementation of all decisions of the WTO Ministerial Meetings in favour of the LDCs, including removal of non-tariff and different standards related barriers. He stressed on the importance of transfer of technologies to LDCs, as provided for in WTO rules to address the digital divide between developed countries and the LDCs. He flagged the importance of affordable access to COVID-19 vaccines by the LDCs. He highlighted that there was a huge shortage of vaccines in the LDCs, and suggested that the LDCs should be provided with financial and technical support for producing COVID-19 vaccines and other life saving medicines.

 Dr. Momen also highlighted the importance of providing support to the graduating LDCs, including providing them with continued LDC-specific support for 12 years after graduation. Foreign Minister called on the Developed and Developing country Member States of UN to help the graduating LDCs for their smooth and sustainable graduation.

#

Tohidul/Shah Alam/Zulfikar/Rezzakul/Shamim/2021/1539 hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর : ২৫০৭

স্বাস্থ্যমন্ত্রীর মায়ের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও ভূমিমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) :   

          স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের মা ফৌজিয়া মালেকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী।

          পৃথক শোকবার্তায় তাঁরা মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।

#

তৌহিদুল/শাহ আলম/জুলফিকার/রেজ্জাকুল/শামীম/২০২১/১৫১২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ২৫০৬

বাংলাদেশের নিহত  ৮ শান্তিরক্ষীকে ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড মেডেল’ প্রদান করলো জাতিসংঘ

নিউইয়র্ক, ২৮ মে :

          জাতিসংঘ সদরদপ্তরে ‘আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী দিবস’ উপলক্ষ্যে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষাকার্যক্রমে কর্তব্যরত অবস্থায় আত্মোৎসর্গকারী বাংলাদেশের ৮ শান্তিরক্ষীসহ বিশ্বের ৪৪ দেশের ১২৯ শান্তিরক্ষীকে সর্বোচ্চ ত্যাগের জন্য ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড মেডেল’ প্রদান করেছে জাতিসংঘ। এর মধ্যে বাংলাদেশের ৮ জন শান্তিরক্ষী রয়েছেন, যা একক দেশ হিসেবে সর্বোচ্চ। জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেজ আজ ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ ৪৪ দেশের স্থায়ী প্রতিনিধিদের হাতে মেডেল তুলে দেন।

          আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘স্থায়ী শান্তির পথে: শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য যুব-শক্তিকে ব্যবহার’।

          কর্তব্যরত অবস্থায় আত্মোৎসর্গকারী বাংলাদেশের ৮ শান্তিরক্ষী হলেন- মালিতে নিয়োজিত মিনুস্মা  মিশনের ওয়ারেন্ট অফিসার আব্দুল মোঃ হালিম; কঙ্গোতে নিয়োজিত মনুস্কো মিশনের ওয়ারেন্ট অফিসার মোঃ সাইফুল ইমাম ভূইয়া, সার্জেন্ট মোঃ জিয়াউর রহমান, সার্জেন্ট এমডি মোবারক হোসেন ও ল্যান্স কর্পোরাল মোঃ সাইফুল ইসলাম; সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে নিয়োজিত মিনুস্কা মিশনের ল্যান্স কর্পোরাল মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন ও সার্জেন্ট মোঃ ইব্রাহীম এবং দক্ষিণ সুদানে নিয়োজিত আনমিস্ মিশনের ওয়াসারম্যান নুরুল আমিন।

          বাংলাদেশের পক্ষে মেডেল গ্রহণ করেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। অনুষ্ঠানে আরো অংশ নেন মিশনের ডিফেন্স অ্যাডভাইজর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ ছাদেকুজ্জামান।

          অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত ফাতিমা জাতিসংঘের আওতায় কর্তব্যরত অবস্থায় জীবনদানকারী নীল হেলমেটের সকল সাহসী পুরুষ ও নারীর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান এবং তাঁদের পরিবার ও স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে উদ্দেশ্য করে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, বুভুক্ষা ও দুর্দশামুক্ত বিশ্ব প্রতিষ্ঠা করে শান্তির অনুসন্ধান করলেই কেবল কর্তব্যরত অবস্থায় জীবনদানকারী এই শান্তিরক্ষীদের প্রতি প্রকৃত সম্মান প্রদর্শন করা হবে।

          উল্লেখ্য, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষাকার্যক্রমে বাংলাদেশ বর্তমানে সর্বোচ্চ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ। জাতিসংঘের ৯ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের প্রায় ৭ হাজার শান্তিরক্ষী কর্মরত রয়েছেন। এ পর্যন্ত শান্তিরক্ষা মিশনে কর্তব্যরত অবস্থায় বাংলাদেশের ১৫৯ শান্তিরক্ষী মৃত্যুবরণ করেছেন।

#

শাহ আলম/জুলফিকার/রেজ্জাকুল/শামীম/২০২১/১১৪৭ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                         Number : 2505

Prime Minister’s message on the International Day of UN Peacekeepers

Dhaka, 28 May : 

            Prime Minister Sheikh Hasina has given the following Message on the occasion of the International Day of United Nations Peacekeepers-2021  :

            ''I am happy to know that the International Day of United Nations peacekeepers 2021 is being observed in Bangladesh on 29 May as elsewhere in the world. The theme for this year's Day The road to a lasting peace; Leveraging the power of youth for peace and security has been time befitting.

            On this occasion, I proudly recall the impressive role of Bangladesh in the UN peacekeeping operations and extend my hertiest congratulations and felicitations to all Bangladeshi peacekeeping members. I remember with profound respect of those peacekeepers who sacrificed their lives for the cause of world peace and made the country's flag brighter in the globe. I solemnly pray for the salvation of their departed souls and convey my wholehearted sympathy to their bereaved family members.

            Bangladesh became a member of the United Nations on 17 September 1974. On 25 September 1974, the Greatest Bangalee of all time, Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman in his historic speech in Bangla at the United Nation General Assembly expressed firm commitment of Bangladesh's continued support to establishing peace all over the world. Since then, Bangladesh has been maintaining good relations with all friendly and peace loving nations in the world and actively taking part in all programmes under the UN in promoting and protecting global peace.

            Bangladesh today  has become one of the largest troops contributing nations in the UN peacekeeping missions. The unique contribution of our peacekeepers to the UN multinational forces has brightened the image of the nation and made Bangladesh a dignified country in the world. At the same time, it played an important role in strengthening deplomatic ties with the economically and militarily powerful nations of the world.

            Despite the Covid-19 pandemic, Bangladeshi peacekeepers in different parts of the world have been working with high standard of professionalism, efficiency and dedication for the cause of establishing peace and have won the trust and confidence of the people of those countries by restoring peace to the war-ravaged countries. The pride  and dignity that Bangladesh has gained today as an actively participating country in promoting peace around the world is the outcome of outstanding professionalism, courave, bravery and skills of our peacekeepers.

            On behalf of the government and the people of Bangladesh, I reiterate  my full support to the UN for the protection and promotion of world peace. The government will continue its efforts to ensure that Bangladesh peacekeepers can respond to the call of the UN with more confidence. I hope that the peacekeepers will establish Bangladesh as a powerful peace building country in the world through their expertise, professionalism, courage and dedication in the UN peacekeeping operations and will further brighten the country's image in the world.

            I wish the International Day of United Nations peacekeepers-2021 a grand success. I also wish success and well-being of all peacekeepers.

Joi Bangla, Joi Bangabandhu

May Bangladesh Live Forever.''

#

Emrul/Shah Alam/Zulfikar/Rezzakul/Shamim/2021/1236 hours

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর : ২৫০৪

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) :   

            প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল ২৯ মে ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০২১’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

            “বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০২১’ পালিত হচ্ছে  জেনে আমি আনন্দিত। এবছরের আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী দিবসের প্রতিপাদ্য ‘স্থায়ী শান্তির পথ: শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য তারুণ্যের শক্তি ব্যবহার’ সময়োপযোগী হয়েছে।

            এ দিবস উপলক্ষ্যে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষাকার্যক্রমে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা আমি গর্বভরে স্মরণ করছি এবং শান্তিরক্ষা-মিশনে কর্মরত বাংলাদেশের সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমি গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি নিহত শান্তিরক্ষীদের-যাঁরা বিশ্বশান্তির জন্য অকাতরে জীবন বিসর্জন দিয়ে বিশ্বদরবারে দেশের পতাকাকে সমুন্নত করেছেন। আমি তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। 

            বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে এবং ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু  শেখ মুজিবুর রহমান বাংলায় প্রদত্ত তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণে বিশ্বের সর্বত্র শান্তিপ্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের অব্যাহত সমর্থনের দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। তখন  থেকেই বাংলাদেশ বিশ্বের শান্তিপ্রিয় ও বন্ধুপ্রতীম সকল রাষ্ট্রের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায়  রেখে চলছে এবং বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘের অধীনে পরিচালিত সকল শান্তিরক্ষাকার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে আসছে।

            জাতিসংঘ শান্তিরক্ষাকার্যক্রমে আজ সর্বাধিক শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশসমূহের অন্যতম বাংলাদেশ। জাতিসংঘ মিশন এবং বহুজাতিক বাহিনীতে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের অনন্য অবদান বিশ্বের দরবারে দেশের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করেছে এবং এদেশকে বিশ্বের বুকে একটি মর্যাদাসম্পন্ন রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। একই সঙ্গে বিশ্বের অর্থনৈতিক ও সামরিকভাবে শক্তিশালী দেশসমূহের সঙ্গে আমাদের দেশের পারষ্পরিক কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

            করোনা-মহামারির মধ্যেও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিস্থাপনে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীগণ পেশাদারিত্ব, দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত  দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনার মাধ্যমে ঐ সকল দেশের জনগণের আস্থা অর্জন করেছেন। বাংলাদেশ আজ সারাবিশ্বে শান্তিরক্ষায় সক্রিয় অংশগ্রহণকারী দেশ হিসেবে যে গৌরব ও মার্যাদা লাভ করেছে, তা আমাদের শান্তিরক্ষীদের অসামান্য পেশাদারিত্ব, সাহস, বীরত্ব ও দক্ষতারই অর্জিত ফসল।

            বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষাকাযক্রমের প্রতি আমি আমার সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করছি। বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীগণ যাতে আরো আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জাতিসংঘের আহ্বানে সাড়া দিতে পারেন,  সে জন্য আওয়ামী লীগ সরকারের সকল প্রয়াস অব্যাহত থাকবে। আমি আশা করি, শান্তিরক্ষী সদস্যগণ শান্তিরক্ষাকাযক্রমে তাদের দক্ষতা,  পেশাদারিত্ব, সাহস ও নিষ্ঠাদ্বারা বাংলাদেশকে বিশ্বে একটি শক্তিশালী শান্তিপ্রতিষ্ঠাকারী দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করবেন এবং সারাবিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল  থেকে উজ্জ্বলতর করবেন।

            আমি ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০২১’ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি এবং সকল শান্তিরক্ষীর সাফল্য ও মঙ্গল কামনা করছি।

 

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#    

ইমরুল/শাহ আলম/জুলফিকার/রেজ্জাকুল/শামীম/২০২১/১২০৫ ঘণ্টা

 

Handout                                                                                                                               Number : 2503

President's message on the International Day of UN Peacekeepers

Dhaka, 28 May : 

            President Md. Abdul Hamid has given the following message on the occasion of the International Day of United Nations Peacekeepers-2021  :  

            ''I welcome the initiative of observing the ‘International Day of UN Peacekeepers - 2021’ in Bangladesh as elsewhere in the world. On this auspicious occasion, I would like to convey my heartiest congratulations and felicitations to all members of the UN peacekeepers including Bangladesh. I pay my deep homage to the valiant members of UN peacekeepers who made supreme sacrifices for upholding world peace.

   The government has been consistent in upholding the principle of ‘Friendship to all, malice towards none’ as enunciated by Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. Bangladesh has now emerged as a country of peace and communal harmony around the world. The peacekeepers of Bangladesh have been able to attain credibility by dint of their highest standard of professionalism, devotion, and bravery since their first engagement to the UN peacekeeping operations in 1988. The outstanding contribution of our peacekeepers has upheld the image of Bangladesh at the international arena.
     Bangladesh is one of the largest troops contributing nations in the UN peacekeeping missions. Professionalism along with utmost sincerity, discipline, efficiency, and humane behavior have contributed to the success of our peacekeepers. I hope Bangladeshi peacekeepers, performing their duties with honesty, devotion, and professionalism; will be able to continue this trend in establishing world peace, harmony, and amity in the days to come. 

I wish the observance of ‘International Day of United Nations Peacekeepers-2021’ a grand success.

Joi Bangla.

Khoda Hafez, May Bangladesh Live Forever.''

#

Hasan/Shah Alam/Zulfikar/Rezzakul/Shamim/2021/1150 hours

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                   নম্বর : ২৫০২

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) :   

          রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আগামীকাল ২৯মে ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০২১’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :      

“বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০২১’ পালনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। এ উপলক্ষ্যে আমি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা-মিশনে বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের সকল শান্তিরক্ষীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। বিশ্বশান্তি রক্ষার মহান দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আত্মোৎসর্গকারী বীর শান্তিরক্ষী সদস্যদের আমি পরম শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি।

‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়’- জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অনুসৃত এ আদর্শ অনুসরণে বাংলাদেশে

2021-05-28-14-31-bfae3d82059aa233a6b5fda8af7e0635.docx