Handout Number: 2792
Visit of the Undersecretary of Foreign Policy of Argentina
may open new opportunities for Bangladesh-Argentina relations
Dhaka, 12 July:
Undersecretary of Foreign Policy of the Ministry of Foreign Affairs, International Trade and Worship of Argentina Claudio Javier Rozencwaig led a four-member delegation to Bangladesh on a three-day visit. The delegation included Ambassador Hugo Gobbi of the Argentine Republic to Bangladesh resident in New Delhi, India.
The Argentine Undersecretary signed a Memorandum of Understanding (MOU) on the ‘Establishment of the Bilateral Consultations between Bangladesh and Argentina’, this afternoon. Secretary (West) of the Ministry of Foreign Affairs Shabbir Ahmad Chowdhury signed the MOU from the Bangladesh side. This MOU would lay the platform for regular discussions between the two governments.
Foreign Secretary (Senior Secretary) Ambassador Masud Bin Momen and Argentine Ambassador to Bangladesh Hugo Gobbi witnessed the MOU signing ceremony.
The delegation called on State Minister of Foreign Affairs Md. Shahriar Alam at the latter’s office today. During the meeting the Argentine Undersecretary handed over a Message of Felicitations from the Argentine Foreign Minister on the occasion of the 50th anniversary of diplomatic relations between Bangladesh and Argentina. State Minister recalled the movement in Argentina led by famous Argentine poet Victoria Ocampo during our liberation war in 1971. He mentioned that poet Ocampo played an important role in raising public opinion to denounce war and support the right cause of Bangalees. During the meeting both sides agreed on the importance of further strengthening business and commercial ties between the two nations. State Minister emphasized the importance of cooperation between the two countries in the field of agriculture. The Under Secretary informed that Argentina is open to exporting soybean, beef and fertilizer to Bangladesh. Both sides acknowledged that the current world-wide crisis in the supply of fertilizer and energy might hamper agricultural production further.
The Argentine Under Secretary also called on the Foreign Secretary (Senior Secretary) and they discussed the issues of mutual interest and concern. The Foreign Secretary expressed satisfaction on the signing of the Memorandum of Understanding on the Establishment of Bilateral Consultations mechanism between the two countries. The Argentine Undersecretary informed that Argentina is actively considering opening its Diplomatic Mission in Dhaka. Both sides agreed to organize a virtual meeting between the Foreign Ministers of Bangladesh and Argentina soon. The Undersecretary also stressed on the Business-to-Business relationship and expressed interest for immediate exchange of business delegation between the two countries.
The delegation also met Senior Secretary of the Commerce Ministry Tapan Kanti Ghosh and Additional Secretary Ruhul Amin Talukder from the Ministry of Agriculture at their respective ministries. During the meetings, the two sides discussed continued close ties in the fields of international cooperation, agriculture, and trade. Both sides are optimistic that this visit will pave the way for a renewed relationship between the two countries.
#
Reza/Nice/Rahat/Sanjib/Kanai/2022/2030 hour
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭৯১
বিএনপিকে চার দেয়ালে সীমাবদ্ধ না থেকে বিশ্ব পরিস্থিতির দিকে তাকানোর পরামর্শ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর
ঢাকা, ২৮ আষাঢ় (১২ জুলাই) :
অফিসের চার দেয়াল ও নেতাকর্মীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে চোখ মেলে বিশ্ব পরিস্থিতির দিকে একটু তাকানোর জন্য বিএনপি নেতাদের পরামর্শ দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ।
আজ বন্দরনগরী চট্টগ্রামের দেওয়ানজি পুকুরপাড়ে নিজের বাসায় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে বিদ্যুৎ নিয়ে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী’র বক্তব্যের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ পরামর্শ দেন। এর আগে চট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্প বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠক করেন তিনি।
ড. হাছান বলেন, মানুষ এবার পবিত্র ঈদুল আজহা পালন করার জন্য স্বস্তির মধ্য দিয়ে নিজ নিজ গন্তব্যে যেতে পেরেছে। ইসলামি ভাবগাম্ভীর্য বজায় রেখে অত্যন্ত উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে মানুষ ঈদুল আজহা উদযাপন করেছে। কোরবানির পশুর ক্ষেত্রেও আমরা যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছি সেটি এবার আরো স্পষ্ট হয়েছে। কারণ ভারতীয় গরু এবার আসেনি বললেই চলে।
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, সরকারের কঠোর অবস্থান ও সিদ্ধান্তের কারণেই সীমান্ত দিয়ে কোনো পশু দেশে ঢুকতে পারেনি, যাতে আমাদের দেশের খামারিরা উপকৃত হয়। এক্ষেত্রে দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে আমাদের দেশ আয়তনের দিক দিয়ে পৃথিবীর ৯২তম দেশ। কিন্তু আমরা উৎপাদনের দিক দিয়ে পৃথিবীর শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। ধান উৎপাদনে আমরা পৃথিবীতে তৃতীয়, মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে তৃতীয়, সবজি উৎপাদনে চতুর্থ, আলু উৎপাদনে সপ্তম। তিনি বলেন, আমাদের দেশের গরু-ছাগল দিয়েই এবার ঈদুল আজহার চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হয়েছে। অনেক গরু-ছাগল বিক্রি না হওয়ায় ফেরতও গেছে। অর্থাৎ চাহিদার তুলনায় বেশি যোগান ছিল। এগুলো সরকারের নানামুখী নীতির কারণেই সম্ভব হয়েছে।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘সমগ্র পৃথিবী, এমনকি অর্থনৈতিকভাবে অনেক সামর্থ্যবান দেশগুলোও সাশ্রয়ীভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে। প্রধানমন্ত্রী সেভাবেই বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। যারা ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিতে পারেনি, বিদ্যুতের দাবিতে কানসাটে মিছিলকারীদের ওপর গুলিবর্ষণ করেছে, হত্যা করেছে, তাদের বিদ্যুৎ নিয়ে কথা বলারই অধিকার থাকে না। আসলে বিএনপির কাছে কোনো ইস্যু নেই তো, তাই কিছু একটা তো বলতে হবে, সেজন্যই কথা বলে।’
পৃথিবীতে মহামারি চলছে, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পৃথিবীতে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আপনারা জানেন পদ্মা সেতু নির্মাণের ক্ষেত্রেও নানা প্রতিবন্ধকতা ও ষড়যন্ত্র ছিল। সমস্ত প্রতিবন্ধকতা ও ষড়যন্ত্রকে পেছনে ফেলে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পদ্মা সেতু যেমন নির্মিত হয়েছে, পৃথিবীর এই সংকটকালীন সময়ের মধ্যেও সমস্ত প্রতিবন্ধকতা ও সীমাবদ্ধতাকে উপড়ে ফেলে দেশের সমৃদ্ধির পথে অভিযাত্রা অব্যাহত থাকবে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ঠিকানায় দেশ পৌঁছাবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। পবিত্র ঈদ উপলক্ষ্যে সেই প্রার্থনা আমরা করেছি, আজকেও একই প্রত্যাশা করি।
চট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য তিনটি প্রকল্পে এগারো হাজার কোটির কাছাকাছি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। যারা এই প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করছে, এই টাকার সদ্ব্যবহার ও সমন্বিতভাবে কাজ করা তাদের দায়িত্ব। যারা জলাবদ্ধতা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে আমি তাদের সবসময় তাগাদা দিয়ে আসছি।
মন্ত্রী নিজেও চট্টগ্রাম শহরে জলাবদ্ধতার মধ্য দিয়েই বড় হয়েছেন উল্লেখ করে হাছান মাহ্মুদ বলেন, মানুষের প্রত্যাশা ছিল, এবার যেহেতু জলাবদ্ধতা প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে গতবারের তুলনায় এবার পানি কম উঠবে। যেহেতু জলাবদ্ধতা প্রকল্পটি সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হয়নি মাঝপথে আছে, সেজন্য মানুষ এখনো সুফল পাচ্ছে না। বৃষ্টির মৌসুম শেষে কাজ শুরু হলে দ্রুত শেষ হবে।
#
আকরাম/নাইচ/রাহাত/সঞ্জীব/শামীম/২০২২/২০৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭৯০
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ২৮ আষাঢ় (১২ জুলাই) :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৬৫৬ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এ সময় ৪ হাজার ৭৬১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ২১২ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনাভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ১৫ হাজার ৮৬০ জন।
#
জাকির/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২২/১৭৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭৮৯
বানভাসি মানুষদের পুনর্বাসনে সরকার পাশে আছে
- ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ আষাঢ় (১২ জুলাই) :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ এনামুর রহমান বলেছেন, দেশের বিভিন্ন এলাকার বানবাসি মানুষদের পুনর্বাসনে সরকার পাশে আছে। ইতোমধ্যে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আমাদের কাছে চলে এসেছে। ক্ষয়ক্ষতি পূরণে সরকার দ্রুত উদ্যোগ নিচ্ছে। আমাদের কাছে পর্যাপ্ত খাদ্য, চাল, টিন, গৃহনির্মাণ সামগ্রী মজুত রয়েছে।
আজ সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময়কালে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এসময় মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ কামরুল হাসান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আতিকুল হকসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বানভাসি মানুষ যাতে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে পারেন সেজন্য আমরা নগদ অর্থসহ পর্যাপ্ত মানবিক সহায়তা দিয়েছি। ঈদ উপলক্ষ্যে ইতোমধ্যে আমরা নগদ ২ কোটি টাকা, ১ হাজার মেট্রিক টন চাল, চার হাজার বান্ডেল টিন ও ১ কোটি ২০ লাখ টাকা গৃহনির্মাণ মজুরি বাবদ দিয়েছি। আরো ত্রাণ বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। আমাদের পর্যাপ্ত ত্রাণ মজুত আছে, নগদ অর্থ আছে, কাপড়, টিনসহ সবকিছুই আছে। যে পরিমাণ প্রয়োজন হবে সে পরিমাণ ত্রাণ দেওয়ার সক্ষমতা আছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী অতিরিক্ত কিছু লাগলে সেটি চাইলে তিনি সঙ্গে সঙ্গে বরাদ্দ দেন। সিলেট-সুনামগঞ্জে যখন বন্যা চলছিল আমাদের জিআর নগদ টাকা শেষ হয়ে গিয়েছিল, আমরা প্রধানমন্ত্রীর নিকট ১০ কোটি টাকা চেয়েছিলাম কিন্তু তিনি পরদিনই ২০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিলেন। এছাড়া তিনি ৫ হাজার ৫০০ জনকে ১০ হাজার টাকা করে বরাদ্দ দিয়েছেন। ১০ কোটি টাকা দিয়েছেন সিলেট ও সুনামগঞ্জে।
#
সেলিম/পরীক্ষিৎ/রবি/আসমা/২০২২/১৫৫০ ঘণ্টা